শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০০, রবিবার, ২৮ জুন, ২০২০

ভিসি নিয়োগ ও সাম্প্রদায়িকতার ভিন্নরূপ!

এফ এম শাহীন
অনলাইন ভার্সন
ভিসি নিয়োগ ও সাম্প্রদায়িকতার ভিন্নরূপ!

সম্প্রতি এক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি নিয়োগ নিয়ে সোশাল মিডিয়াতে তর্ক, বিতর্ক ও সাম্প্রদায়িকতার ভিন্নরূপ দেখলাম আমরা! আমরা আমাদের শিক্ষকদের অর্থাৎ মানুষ গড়ার কারিগরদের ভাগ করে ফেলতে চাই এক উগ্র-অন্ধ ধর্ম পরিচয়ে। সংকীর্ণতা আর সাম্প্রদায়িকতার এক চূড়ান্ত পর্যায়ে চলে এসেছি আমরা। দেখলাম এই সাম্প্রদায়িকতার কারণে দুটি ভিন্ন ধর্মাবলম্বী মানুষের মধ্যে কীভাবে ঘৃণা ছড়ানো হচ্ছে। ভার্চুয়াল জগত বিশেষ করে ফেসবুকে সাম্প্রদায়িক আক্রমণের প্রকাশ দেখে অনেকে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন।

সাম্প্রদায়িকতা নিয়ে আমাদের উপমহাদেশে বহু আলোচনা-সমালোচনা, তর্ক-বিতর্ক, এমনকি যুদ্ধ-বিগ্রহ হয়েছে, এখনো হচ্ছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মত প্রকাশের নামে যেভাবে একজন শিক্ষককে ধর্ম পরিচয় নিয়ে আক্রমণ করা হল তা সমাজের নীতিনির্ধারণী সকলকে ভাবিয়ে তোলার কথা। বিজ্ঞান চর্চা ভুলে কিভাবে ধর্মান্ধ সাম্প্রদায়িক প্রজন্ম বেড়ে উঠছে তা নিশ্চয়ই ভাবিয়ে তুলবে আমাদের। বুয়েটের মত একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিকে নিয়ে এমন আচরণে আমরা ভীষণ লজ্জিত। শুধু যে মানসিক সাম্প্রদায়িকতা রয়ে গেছে তা নয়, সাম্প্রদায়িক নির্যাতনও ঘটছে দেশের নানা প্রান্তে।  

আমরা ভুলে যাইনি নিশ্চয়ই, ২০০১ সালের সাধারণ নির্বাচনের পর সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর দেশের নানা প্রান্তে বহু স্থানে নানা রকম নিপীড়নের খবর। হত্যা, সম্পত্তি দখল, নারী ধর্ষণ সব কিছুই ঘটেছে এই বাংলাদেশে। দেখেছি ধর্মীয় সংখ্যালঘু যেমন হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, আহমদিয়া, কিংবা জাতিগত সংখ্যালঘু যেমন চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা, গারো, সাঁওতাল, হাজংসহ বিভিন্ন আদিবাসী সম্প্রদায়ের জমিজমা দখল ও শতশত নির্যাতনের ঘটনা।    

বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক রাজনীতির উত্থান দেখে বহুমুখী লেখক হুমায়ুন আজাদ আশির দশকে খেদোক্তি করেছিলেন এই বলে যে- আমরা ‘প্রতিক্রিয়াশীলতার দীর্ঘ ছায়ার নিচে জীবন অতিবাহন করছি; আর বর্তমান বাংলাদেশ দেখে প্রতীতি জন্মাচ্ছে। প্রতিক্রিয়াশীলতার ধারালো চাপাতির নিচে আমরা এখন জীবনোপায় খুঁজে বেড়াচ্ছি। হুমায়ুন আজাদ নিজেও স্বাধীনতাবিরোধী উগ্র অপশক্তির চাপাতির কোপে মৃত্যুবরণ করেছিলেন।

বেশিদিন আগের কথা নয় বিগত এক দশকে দেখেছি কীভাবে সাম্প্রদায়িকতার উস্কানিতে ২০১২ সালে কক্সবাজারের রামুতে বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের উপর হামলা চালানো হয়েছে। ২০১৩ সালের মে মাসে জামায়াত-হেফাজতে ধর্মান্ধতার উস্কানিতে মতিঝিলে হয়েছে তাণ্ডব। ২০১৪ সালে জাতীয় নির্বাচনের আগে ও পরে বিএনপি-জামাত চক্র কীভাবে সাম্প্রদায়িক ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের উপর নির্মম আক্রমণ, সংখ্যালঘু মেয়েদের উপর নির্যাতন করেছিল। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে যশোরের মালোপাড়া এবং ঠাকুরগাঁওয়ে সংখ্যালঘু পল্লীতে তাণ্ডব দেখতে হয়েছে। ২০১৬ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর, ২০১৭ সালে রংপুরের গঙ্গাচড়ার ঠাকুরপাড়ায় সাম্প্রদায়িক সহিংসতা ঘটানো হয়েছে।

মহান মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীতাকারী এবং গণহত্যার সাথে জড়িত মানবতাবিরোধী ও যুদ্ধপরাধীদের বিচার কার্যক্রমকে বন্ধ করতে বিচার শুরুর পরপরই দেশের বিভিন্ন স্থানে সন্ত্রাসী হামলা চালানো হয়, ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের উপর চালানো হয় নির্যাতন। কুখ্যাত খুনি সাঈদীকে চাঁদে দেখা গিয়েছে এই মর্মে গুজব ছড়িয় ধর্মান্ধ গোষ্ঠীকে উস্কানি দিয়ে জামায়াত-শিবির শান্তি শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যসহ হত্যা করে সাধারণ মানুষকে। জনগনের কোটি কোটি টাকার সম্পদ বিনষ্ট করা হয় সাম্প্রদায়িক উস্কানি দেয়ার মাধ্যমে।     

বাংলাদেশকে জঙ্গিবাদী রাষ্ট্রে পরিনত করতে দেখেছি, ধর্মীয় উন্মাদনায় ২০১৬ সালে গুলশানের হোলি আর্টিজানে নির্মম হত্যাকাণ্ড, কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়ায় দেশের বৃহত্তম ঈদ জামাতে, মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের প্রগতিশীল লেখক, প্রকাশক, সাংবাদিক, গণজাগরণ মঞ্চের কর্মীদের উপর আক্রমণ হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য-সহ ধর্মীয় সংখ্যালঘু এবং ধর্ম যাজকদের উপর আক্রমণ ও হত্যাকাণ্ড দেখতে হয়েছে। কিন্তু এই সব অপরাধী ও তাদের পৃষ্ঠপোষকদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনতে বারবার ব্যর্থ হয়েছে রাষ্ট্র। আজ এইসব সাম্প্রদায়িক অপশক্তিকে মোকাবেলা করতে ব্যর্থ হয়ে রাজনৈতিক দলগুলো। তাদের প্রতিহত করার কোন কর্মসূচি তরুণ প্রজন্মকে আলোড়িত করছে না তা ক্রমশ স্পষ্ট হয়ে উঠছে। ভোগ- উপভোগে ব্যস্ত রেখে মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার চেতনা থেকে দূরে রাখা হচ্ছে নানা আয়োজনে। শতশত সাম্প্রদায়িক চিন্তার মানুষকে পদ পদবী দিয়ে প্রগতিশীল রাজনৈতিক পরিচয় দেয়া হচ্ছে।

স্বাধীনতার পরপর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেছিলেন, “আমরা গণতন্ত্র চাই, কিন্তু উশৃঙ্খলা চাই না, কারও বিরুদ্ধে ঘৃণা সৃষ্টি করতেও চাই না। অথচ কোনো কাগজে লেখা হয়েছে মুসলমানকে রক্ষা করার জন্য সংঘবদ্ধ হও। যে সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে আমার দেশের মানুষ রক্ত দিয়েছে, এখানে বসে কেউ যদি তার বীজ বপন করতে চায় তাহলে তা কি আপনারা সহ্য করবেন?” লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত ১৯৭২ সালের সংবিধানে সব ধরণের সাম্প্রদায়িকতা, রাষ্ট্র কর্তৃক কোনো ধর্মকে রাজনৈতিক মর্যাদা দান, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ধর্মের অপব্যবহার, ধর্মের ভিত্তিতে বৈষম্য ও নির্যাতন রুখে দেবার অঙ্গীকার করা হয়। ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করা হয় এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অন্য ধর্মের শিক্ষা গ্রহণে কাউকে বাধ্য করা যাবে না বলে পরিষ্কারভাবে উল্লেখ করা হয়।

কিন্তু ১৯৭৫ সালে জাতির পিতার নির্মম হত্যাকাণ্ডের মধ্য দিয়ে আমাদের অসাম্প্রদায়িক চেতনা ধূলিসাৎ করে মুক্তিযুদ্ধকে, বাংলাদেশের স্বাধীনতার অর্জনকে বিনষ্ট করার বিশাল ষড়যন্ত্রের মধ্যে দিয়ে সাম্প্রদায়িকতার বীজ বপন কর হয়েছে। সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধান থেকে ধর্মনিরপেক্ষতার নীতিকে মুছে ফেলা হয়। ২৫ (২) অনুচ্ছেদের মাধ্যমে ইসলামিক দেশগুলোর সাথে ভ্রাতৃত্ব ও সৌহার্দ্য বৃদ্ধির অঙ্গীকার করা হয়। অনুচ্ছেদে ৩৮, যার দ্বারা ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দলগুলোকে নিষিদ্ধ করা হয়েছিলো তা মুছে ফেলা হয় সংবিধান থেকে।

আমরা দেখেছি কীভাবে বাঙালি জাতীয়তাবাদকে মুছে ফেলে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের মধ্য দিয়ে কীভাবে স্বাধীনতা বিরোধী নিষিদ্ধ সংগঠন জামায়াতে ইসলামী-সহ প্রায় ৪০টি ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল বাংলাদেশের মূল ধারার রাজনীতিতে প্রতিষ্ঠিত করেছিল জিয়াউর রহমান। বাঙালির মুক্তির স্লোগান ‘জয় বাংলা’ কে পরিবর্তন করে ‘বাংলাদেশ জিন্দাবাদ’ স্লোগানের সূচনা করা হয়েছিল। তারপর থেকে বাংলাদেশ উল্টোপথে, উল্টো রথে। হত্যা করা হয় বাঙালির মুক্তির স্বপ্ন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা। স্বাধীনতা বিরোধীরা চলে আসে ক্ষমতার কেন্দ্রে। জাতির স্বাধীনতা সংগ্রাম মুক্তিযুদ্ধ তথা স্বাধীন বাংলাদেশকে করা হয় ক্ষত-বিক্ষত। জিয়াউর রহমান ক্ষমতাসীন হবার পর ১৯৮১ সালে জামায়াতে ইসলামীর নেতা গোলাম আজম পাকিস্তানি পাসপোর্ট নিয়ে বাংলাদেশে আসে। এরপর থেকেই অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশকে কীভাবে সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্রে পরিণত করা যায় তার নানা ধরনের তৎপরতা  দেখেছে বাংলাদেশ। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতি করে তৈরি করা হয়েছিল এক অন্ধ প্রতিক্রিয়াশীল প্রজন্ম, যা এখনো চলমান বিভিন্ন ধারায়।

আজ স্বাধীনতার ৫০ বছরকে স্পর্শ করা কোন বাংলাদেশ গড়ে তুলছি আমরা? অসাম্প্রদায়িক মানবিক বাংলাদেশের স্বপ্ন কি অনেক দূরে সরে যাচ্ছে ? দীর্ঘসময় ধারাবাহিকভাবে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি দেশ পরিচালনার দায়িত্বে তারপরও যদি সংখ্যালঘুরা নিরাপদ বোধ না করে। নীরবে দেশত্যাগ দেশ ত্যাগ করতে বাধ্য হয়, মানসিক ও শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়, সম্পদ হারানোর ভয় থাকে। তাহলে কোন বাংলাদেশ বিনির্মাণ করছি আমরা?

আজ রাষ্ট্রের বৈষম্যমূলক নতজানু নীতি ও ক্ষমতার মোহে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষ বিশেষভাবে বিপন্ন হচ্ছে। যে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের স্বপ্ন আমাদের পূর্বপুরুষ দেখেছিলেন, যার জন্য সংগ্রাম করেছিলেন, সেই রাষ্ট্র আমরা পাইনি। তার সবচেয়ে বড় প্রমাণ এখানে মানুষে মানুষে বৈষম্য রয়েছে। ধনী-দরিদ্র বৈষম্যই প্রধান, সেই সঙ্গে নারী-পুরুষের বৈষম্যও স্পষ্ট এবং সংখ্যাগুরু ও সংখ্যালঘুর মধ্যকার পুরনো বৈষম্য শেষ হয়ে যায়নি।    

তাই রাষ্ট্রকে গণতান্ত্রিক করা চাই। শ্রেণি-ধর্ম-নারী-পুরুষ-জাতিসত্তা-নির্বিশেষে সব মানুষের সমান অধিকার প্রতিষ্ঠা করা দরকার। তা না হলে শোষণ, লুণ্ঠন, সাম্প্রদায়িকতা, জাতিসত্তার নিপীড়নের ভাইরাসের হাত থেকে এই বাংলাদেশ মুক্ত করা সম্ভব হবে না। যত উন্নয়ন বা প্রবৃদ্ধির কথাই বলা হোক না কেন, সাম্প্রদায়িক শক্তির বীজে বেড়ে ওঠা জঙ্গিবাদের থাবায় সবই ভেস্তে যাবে এবং মনে রাখা দরকার তাদের চাপাতির কোপের রেঞ্জের বাইরে কোন প্রগতিশীলই নয়। টার্গেট যেন আমরা সবাই, সব ধর্মের মানুষ। এই সকল অপশক্তির বিরুদ্ধে বাংলার সংস্কৃতি ও সম্প্রীতিই প্রতিরোধ গড়তে পারে। আর সেই সম্প্রীতির বজায় রাখার যুদ্ধে একমাত্র উৎস হতে পারে জাতির পিতার আজীবন সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে লড়াই সংগ্রামের ইতিহাস ও মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা। বাঙালি জাগরণের মহাজাদুকর জাতির পিতার আদর্শ, তাঁর দর্শন চর্চা করতে পারলে তাঁর স্বপ্নের সত্যিকারের সোনার বাংলা গড়তে বেশি সময় লাগবে না ।   

লেখক: সম্পাদক, ডেইলি জাগরণ ডট কম, সংগঠক: গণজাগরণ মঞ্চ

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
চাকসুর সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা ছাত্রদলের
চাকসুর সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা ছাত্রদলের

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শোক দিবসে ছাত্রদলের শ্রদ্ধা নিবেদন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শোক দিবসে ছাত্রদলের শ্রদ্ধা নিবেদন

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৩১ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৫৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা