শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫৯, শনিবার, ০৪ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

সময় থাকতে দুঃসময়ের কর্মীদের মূল্যায়ন করুন

রফিকুল ইসলাম রনি
অনলাইন ভার্সন
সময় থাকতে দুঃসময়ের কর্মীদের মূল্যায়ন করুন

‘রাজনীতিকে কঠিন বানাবেন না। শ্রেষ্ঠত্বের বড়াই করবেন না। জমিনে উত্থান দেখেছি, পতনও দেখেছি। পতন হইলে কেউ নাই, বউ ছাড়া কেউ নাই।’ ২০১৯ সালের ১৬ রাজধানীতে ওয়ার্ড যুবলীগের এক সম্মেলনে কথাগুলো বলেছিলেন তৎকালীন চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ওমর ফারুক চৌধুরী। এসময় যুবলীগ নেতারা করতালি দিয়ে উঠেন। বিরক্তি প্রকাশ করে ওমর ফারুক চৌধুরী আরও বলেছিলেন, ‘ওই দেখেন তালি পার্টি। এই তালি পার্টিটা কি? আমি একটা কিছু। হনু আসছে, মনে হয় রাজা-বাদশা আসছে। যুবলীগে হনুরে দরকার নেই। পতন হইলে কেউ নাই, বউ ছাড়া কেউ নাই।’

বিদায়ী যুবলীগ চেয়ারম্যানকে নিয়ে শত সমালোচনা থাকলেও গণমাধ্যম কর্মী হিসেবে বলতে পারি, রাজনৈতিক বা সহযোগী সংগঠনগুলো যে গবেষণা করে, মূল সংগঠনের নেতার কর্মময় জীবন ও সরকারের সাফল্য বই আকারে প্রকাশ করে দেশ-বিদেশে তরুণ প্রজন্মকে পড়তে ও রাজনীতিতে আগ্রহী করে তোলে তা তিনি করেছিলেন। তিনি নিজেও পড়ালেখা করতেন। তার বক্তব্য থাকতো লিখিত। দীর্ঘ সময় ধরে বক্তৃতা করতেন, এতে গণমাধ্যমকর্মীসহ অন্যরাও বিরক্ত হতেন। তবে প্রতিটি কথা ও শব্দ থাকতো সুনিদিষ্ট তথ্যের আলোকে। তিনি গবেষণা করতেন বলেই হয়ত, ঠিকই উপলব্ধি করেছিলেন ‘পতন হলে বউ ছাড়া কেউ থাকে না।’ দাপুটে এই নেতার ধানমন্ডির বাসায় কিংবা অফিসের সামনে ভিড় লেগেই থাকতো। এখন কেউ নেই। ভিড় অন্যত্র।

‘উই আর লুকিং ফর শত্রুজ’ এই কথাটি বলার পর কী পরিষ্কার করার দরকার আছে, এটা কার কথা? তারপরও মনে দিচ্ছি, এটা বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের প্রভাবশালী স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরের কথা। দেশের যতজন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বা প্রতিমন্ত্রী হয়েছেন তাদের মধ্যে সবচেয়ে বিনোদিত, আলোচিত ও সমালোচিত ছিলেন এই ব্যক্তিটি। সরাসরি হাওয়া ভবনের সঙ্গে কানেকশন। কে ঠেকায় তাকে! আধো বাংলা, আধো ইংরেজিতে কথা বলতেন তিনি। কি দাপুটে লোক ছিলেন! ২০০৪ সালের একুশে গ্রেনেড হামলা মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়ে কেরানীগঞ্জের কারাগারে কনডেম সেলে নিঃসঙ্গ সময় কাটছে। গত ২৮ জুন একটি অনলাইন সংবাদ মাধ্যম অনুসন্ধানী সংবাদে লিখেছে, ‘২০ মাস ধরে বাবরের খোঁজ নেয়নি পরিবার’। এতে বলা হয়, ২০১৮ সালের নভেম্বরের পর থেকে এখন পর্যন্ত তার পরিবারের সদস্য বা আইনজীবীরা কেউ কারাগারে দেখতে যাননি তাকে। তাহলে কি ওমর ফারুক চৌধুরীর কথা মিথ্যা প্রমাণ হলো পতন হলে বউ ছাড়া কেউ থাকে না! বাবরের সন্তান আছে, স্ত্রীও আছেন। তার স্ত্রী একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নেত্রকোনা-৪ আসন থেকে ধানের শীষ নিয়ে প্রার্থী হয়েছিলেন। প্রার্থী হওয়ার আগেই স্বামীর সঙ্গে শেষ সাক্ষাৎ করেছিলেন বলেও ওই সংবাদে বলা হয়েছে।

প্রতিষ্ঠার পর ছাত্রলীগকে সবচেয়ে বেশি কলঙ্কিত করা-‘চাঁদাবাজির দায়ে পদচ্যুত গোলাম রাব্বানীর কথা মনে আছে? বাসার সামনে কত হোন্ডা, কত ছাত্রনেতা! পদ-প্রত্যাশী!  শত শত হাত বাড়িয়ে দিতো শুধু ‘ভাইয়ের’ হাতটি ছোঁয়ার জন্য? এখন তার বাসার সামনে হোন্ডার শোডাউন দেখা যায়? ফেসবুকময় ‘মানবতার ফেরিওয়ালা’ তেমন চোখে পড়ে না। সেই গাড়ি, সেই ভাই ঠিকই ভিড় করে, তবে অন্যখানে। অথচ কি ক্ষমতাধরই না ছিল এই ছাত্রনেতা! একদিনের মধ্যে যার তার চাকরি খাওয়ার মতোও ক্ষমতা তার ছিল!

কিছুদিন আগে সাবেক এক ছাত্রলীগ নেতা একজন মন্ত্রীর নাম উল্লেখ করে আক্ষেপ করেই বললেন, বিরোধী দলে থাকা অবস্থায় তাকে কত সাপোর্ট দিয়েছি। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তার সঙ্গে দলীয় কর্মসূচি পালন করেছি। কত রাত জেগে, না খেয়ে থেকেছি। বাইকের পেছনে গ্রামের পর গ্রাম নিয়ে ঘুরেছি। এখন মন্ত্রী হওয়ার পর আর আমরা তার দফতরে ঢুকতে পারি না। সেই সময়ে যেসব ছাত্রদল-শিবির ক্যাডাররা আমাদের পিটাতেন, আমাদের নামে একাধিক মামলা দিতেন, মন্ত্রী মহোদয় তাদেরকে নিয়েই এখন একান্তে বৈঠক করেন। যত কাজ তাদেরকেই দেন। মনে হয়, আমরাই এখন বিরোধী দলে। কথায় কথায় বললেন, এর চেয়ে বিরোধী দলেই ভাল ছিলাম। এই দৃশ্য দেখতো হতো না।  দীর্ঘ আড্ডা শেষে বললেন, এত কিছু পরও শান্তি, বঙ্গবন্ধুকন্যা রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আছেন। দেশ আজকে এগিয়ে যাচ্ছে। সন্ত্রাসের জনপদ এখন শান্তিতে আছে।

করোনার কারণে আর আগের মতো আড্ডা দেই না। তবে সেদিন এক বড় ভাইয়ের বিশেষ অনুরোধ রক্ষা করতে হয়েছে। এই বড় ভাইয়ের সঙ্গে দীর্ঘ আড্ডা হলো। জিজ্ঞেস করলাম ব্যবসা কেমন চলছে? জবাবে বললেন, আমাদের ব্যবসা নাম মাত্র চলছে। সব সেক্টরে বিএনপি-জামায়াতিদের দাপট। আমরা কাজ পাই না। আমার হাতে গড়া কর্মীর গাড়িতেও পতাকা আছে। কেউ কেউ কেন্দ্রীয় নেতাও হয়েছেন। অনেকেই ফোন ধরেন না। নিরুপায় কখনো কারো কারো দরজায় কড়া নাড়লেও নানা ব্যস্ততা দেখায়। তাই আর কোথাও যাই না। বাবার রেখে যাওয়া ব্যবসা দেখভাল করে কোনমতে টিকে থাকার চেষ্টা করছি।

আমারও উপলদ্ধি: ক্ষমতা আর যৌবন চিরদিন থাকে না। সময় থাকতে দুঃসময়ের কর্মীদের যথাযথ মূল্যায়ন করুন। তেলবাজ, সেলফিবাজদের এড়িয়ে চলুন। অনেকেই জনপ্রতিনিধিসহ গুরুত্বপূর্ণ পদে আসীন হয়েছেন, কখনো জয় বাংলা বলেননি। মাঠে স্লোগান কিংবা মিছিল করেনি। এমনকি দলের গঠনতন্ত্র সর্ম্পকেও ধারণা নেই। এমন জনপ্রতিনিধি কিংবা ক্ষমতাধরকে ঘিরে এক শ্রেণীর সুবিধাবাদী গড়ে উঠেছে। তারাই সর্বাগ্রে থাকেন। নিজ এলাকার দীর্ঘদিনের ত্যাগী পরীক্ষিত নেতাকর্মী উপেক্ষিত। উপেক্ষিত ও পরীক্ষিত নেতারা কেউ কেউ প্রকাশ্যে এ নিয়ে ক্ষোভও ছাড়ছেন। কেউ কেউ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বেছে নিচ্ছেন। যারাই ক্ষমতাবান আছেন, তারা সত্যকে স্বীকার করেন। ক্ষমতায় থাকলে ভুলত্রুটি চোখে পড়ে না। চারদিকে চাটুকার দ্বারা পরিবেষ্টিত হয়ে থাকেন। বলি কী, সময় থাকতে সতর্ক হোন। তেলের সাগরে গা ভাসাবেন না। মনে রাখবেন দুঃসয়ের পাশে থাকারা কখনো আপনাকে তেল মাররে না। মিথ্যা প্রশংসায় আপনাকে সাগরে ভাসিয়ে দেবে না। মানবতার ফেরিওয়ালা বানাবে না। আপনার শ্যালিকা, শ্যালকের বান্ধবীকে নিয়ে তেল মার্কা স্ট্যাটাস দেবে না। সময় থাকতে তাদের মূল্যায়ন করুন। দুঃসময়ের পাশে থাকাদের সত্য কথা তিতা হলেও কানে নিন। দুঃসময়ের কর্মীরা কখনো নেতার অমঙ্গল চান না। কারণ তাদের ত্যাগ ও ঘামের বিনিময়েই আজকে দায়িত্বশীল পদে কিংবা পতাকা নিয়ে ঘুরছেন। একটা কথা মনে রাখবেন, বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে দুই নেত্রী যাদের উপর থেকে হাত সরিয়ে নিয়েছেন, তারা কেউ দাঁড়াতে পারেননি। আপনি আজ পদে বা দায়িত্বে আছেন, কাল থাকবেন এর কোন গ্যারান্টি আছে? কিন্তু আপনি রাজনীতি করতে চাইলে কর্মীদের প্রয়োজন হবে। খোঁজ নিন, যখন আপনি যখন ক্ষমতাবান ছিলেন না, তখন কারা পাশে ছিল? কারা আপনার জন্য কাজ করেছেন? তাদেরকে মূল্যায়ন করুন। আজকে তেলবাজদের মূল্যায়ন করছেন! কালকে পতাকা নেমে যাক, কিংবা দলীয় পদ চলে যাক কেউ থাকবে না। তখন নিঃসঙ্গ জীবন কাটাতে হবে। আর আপসোস করবেন, দুঃসময়ের পাশে থাকা কর্মীদের জন্য। এখন যাদের ভিড়তে দিচ্ছেন না, হয়ত তাদের কাউকে কাউকে পাশে পাবেন, আবার কেউ কেউ অভিমানে দূরেই থাকবে। তাই আবারও বলছি সময় থাকতে দুঃসময়ের কর্মীদের মূল্যায়ন করুন।

লেখক: সাংবাদিক

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সংশোধন
সংশোধন

খবর

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে