শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৫৫, সোমবার, ০৬ জুলাই, ২০২০

করোনাকালে ঝুঁকিপূর্ণ সফর, স্মৃতির বে এরিয়া

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
অনলাইন ভার্সন
করোনাকালে ঝুঁকিপূর্ণ সফর, স্মৃতির বে এরিয়া

চতুর্থ বারের মতো স্যান ফ্রান্সিসকো এয়ারপোর্টে অবতরণ করলাম। তিন বার এসেছি প্রয়োজনে। এবার রক্তের টানে। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর ১৯ মার্চ থেকে ১৭ জুন পর্যন্ত ঘরেই আটকে ছিলাম। প্রায় তিন বছর যাবত স্যান ফ্রান্সিসকো বে এরিয়ায় বাস করছে আমার মেয়ে ও তার স্বামী। আগে নিউইয়র্কেই ছিল। আমাদের জামাতা গুগলে সফটওয়্যার এনালিস্ট ধরনের ভাল জব অফার পেয়ে এখানে চলে আসে। করোনার প্রাদুর্ভাব শুরু হওয়ার পর থেকেই ওর কাছে চলে আসতে বলছিল। আসিনি। নিউইয়র্কে তখন করোনা পরিস্থিতি ভয়াবহ ছিল। প্রতিদিন ঘনিষ্ট ও পরিচিত জনের মৃত্যু ও আক্রান্ত হওয়ার সংবাদ পাচ্ছিলাম। এক সময়ের সহকর্মী স্বপন হাই, মাহতাব ভাইয়ের ছেলে, কমিউনিটি নেতা কামাল আহমেদ ও আজাদ বাকির চলে গেলেন। হাসপাতালে চিকিৎসাধীনদের অনেকে ফোনে তওবা করে বিদায়ের প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছেন। কে ভাইরাস বহন করছে, কে করছে না সে সম্পর্কে কেউ নিশ্চিত ছিল না। 

অতএব, এমন অনিশ্চিত অবস্থায় আপনজনের কাছে ভাইরাস বহন করে নেয়ার ঝুঁকি নিতে চাইনি। কিন্তু মেয়ের আবদার ক্রমশ তাগিদ, চিৎকার, ধমক, রাগারাগির পর্যায়ে চলে যায় এবং লকডাউন শিথিল হলে আসতে সম্মত হই। গত জানুয়ারিতেও আমরা মেয়ের কাছ থেকে ঘুরে গেছি। গত বছরও এসেছিলাম। তখন ওরা ফ্রিমন্ট সিটিতে ছিল। আমরা ফ্রিমন্টের কাছাকাছি স্যান হোজে এয়ারপোর্ট হয়ে যাতায়াত করেছি। গত ১৯ জুন সন্ধ্যায় স্যান ফ্রান্সিসকো এয়ারপোর্টে আমি ও আমার স্ত্রী অবতরণ করি। যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম ব্যস্ত এই এয়ারপোর্টে কর্মব্যস্ততা নেই। লোকজনও নেই। গিফট শপ, কফিশপ, এয়ারলাইনগুলোর কাউন্টার, সিকিউরিটির লোকজন কেউ নেই। যেন পরিত্যক্ত এক স্থাপনা। নিউইয়র্কে জেএফকে এয়ারপোর্টে তুলনামুলকভাবে যাত্রীদের ভিড় এবং অনেক দোকানপাটও খোলা ছিল।

এক মাসের কিছু বেশি সময় আগে ওরা ট্রেসি নামে আরেকটি সিটিতে এসেছে। এয়ারপোর্টে আমাদের আনতে গিয়েছিল মেয়ে ও জামাই। কিন্তু নো শেকহ্যান্ড, নো হাগ। যান্ত্রিকভাবে গাড়িতে ওঠে হাতে স্যানিটাইজার মেখে, শরীরে ও স্যুটকেসে ডিজইনফেকট্যান্ট স্প্রে করে বাসায় এসে পরনের জামাকাপড় ওয়াশিং মেশিনে নিয়ে শাওয়ার নিয়ে নতুন জামাকাপড় পরে খেতে বসি। আমরা বাসা থেকে বের হওয়ার আগে বেলা একটায় খেয়েছিলাম। বলা যায় দশ ঘণ্টা অভুক্ত ছিলাম। ছয় ঘণ্টার ফ্লাইটে পুরো সময় মাস্ক পরে থাকতে হয়েছে। প্রতি সারিতে উইনডো ও আইল সিটের মাঝখানের আসন যাত্রীশূন্য এবং আসন সারির মধ্যে যথেষ্ট ব্যবধান রাখা হয়েছে। জেট ব্লু এয়ারলাইন্সের ঘোষণায় বলা হয়েছে বিমানটি ইন্টারন্যাশনাল মেডিক্যাল ষ্ট্যাণ্ডার্ড অনুযায়ী ইক্যুইপড। বিমান উড়ে আকাশে স্থির হওয়ার পর একটি জিপার ব্যাগে ২০০ মিলিগ্রামের পানির বোতল ও ২৮ গ্রাম ওজনের এক প্যাকেট বিস্কুট (১৩০ ক্যালরি) ও ২২ গ্রাম ওজনের একটি চকোলোট (১০০ ক্যালরি) দেয়া হয়েছে। চা, কফি, কোল্ড ডিঙ্কস পরিবেশন করা হয়নি। ক্রু মেম্বাররা আইল দিয়ে বেশি যাতায়াত করেনি। যাত্রীরাও বেল টিপে ক্রু মেম্বারদের ডাকেনি। আকাশ যাত্রায় আমি ও আমার গিন্নি সবসময় পাশাপাশি আসনে বসি এবং অধিকাংশ সময় সে আমার কাঁধে মাথা রেখে ঘুমায়। এবার বিমানের আসন বিন্যাসে প্রত্যেক যাত্রীর পাশের আসন যাত্রীশূন্য রাখায় আমার কাঁধে মাথা স্থাপনের সুযোগ ওর হয়নি। সামনে পেছনে উইনডো আসন পড়েছে আমাদের। সে সাথে পান খাওয়ার সব উপকরণ এনেছে। আসনের ফাঁকা অংশ দিয়ে পান চালাচালি করতে করতে আমরা এসেছি। মেয়ের বাসায় আসার পর দেখা গেল এখানে আসর জমিয়ে পান খাবে বলে সে ১৬ ডলার মূল্যে যে পান কিনেছিল তা নিউইয়র্কেই ফেলে এসেছে। এমন ভুল সে প্রায়ই করে। এবারের ভুলের শুভ দিক হলো পান সেবন বন্ধ করার কথা ভাবতে শুরু করেছে। বাকিটা আল্লাহ ভালো জানেন।

দু’দিন পর লিণ্ডা ফোন করলো। লিণ্ডা এল আরিলাগা ও তার স্বামী বিল আরিলাগা ৩২ বছর যাবত আমাদের পারিবারিক বন্ধু। লিণ্ডার বয়স ৭৪ এবং বিলের বয়স ৮১ বছর। দু’জনই সুস্বাস্থ্যের অধিকারী। লিণ্ডা বলে, “বে এরিয়া তোমাকে ছাড়বে না। তুমি যে বয়সে স্ট্যানফোর্ডে এসেছিলে তখন সাদিয়ার (আমার মেয়ে) বয়স ছিল ছয় বছর, আর সাদ (আমার ছেলে) বয়স ছিল দুই বছর। এখন তোমার মেয়ে তোমার তখনকার বয়সী হয়ে এখানে ফিরে এসেছে। পৃথিবীটা কত ছোট।”

স্যান ফ্রান্সিসকো এয়ারপোর্টে প্রথম বার অবতরণ করেছিলাম ৩২ বছর আগে ১৯৮৮ সালে। সেবারই যুক্তরাষ্ট্রে আমার প্রথম আগমণ। এয়ারপোর্ট থেকে আমাকে যেতে হবে স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাসে। এয়ারপোর্ট থেকে দূরত্ব বিশ-বাইশ মাইল। কেউ কি আমাকে রিসিভ করতে আসবে? ফ্লাইটের যে ঝামেলা হয়েছে তাতে আমার অ্যারাইভাল টাইম জানানো কঠিন ছিল। কারণ এখনকার মতো ইন্টারনেট বা ফোনে তাৎক্ষণিক যোগাযোগের তখন ছিল না। ফোনে বুকিং দিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হতো; বলা হতো ওভারসিজ ট্রাংক কল। অতএব ধরেই নিয়েছি এয়ারপোর্টে আমাকে কেউ রিসিভ করতে আসবে না। তবুও ইমিগ্রেশন, কাস্টমসের বেষ্টনি থেকে বের হয়ে ভিড়ের মধ্যে লক্ষ্য করছিলাম আমার নাম লেখা বোর্ড হাতে কেউ অপেক্ষা করছেন কিনা। না, তেমন কোনো বোর্ড চোখে পড়লো না। ভিড় থেকে ট্রলি ঠেলে বের হয়ে আসছিলাম, হঠাৎ দেখলাম, এক বয়স্ক ভদ্রলোক হাতে “স্ট্যানফোর্ড” লেখা একটি কাগজ উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছেন। আমি তাঁর কাছে এগিয়ে গেলাম। হাত বাড়িয়ে আমার ও দেশের নাম বললাম। ভদ্রলোক জড়িয়ে ধরলেন। নাম বললেন হ্যারি প্রেস (২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারীতে মারা গেছেন)। নামটা আগেই জানতাম। স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটির জার্নালিজম ডিপার্টমেন্টের নাইট ফেলোশিপ প্রোগ্রামের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর। রয়টার্সের লন্ডন অফিস উনাকে জানিয়েছে আমি পথে আছি। ফ্লাইট নাম্বার, অ্যারাইভাল টাইম কিছু জানা ছিল না। অনেকটা অনুমান করেই তিনি এয়ারপোর্টে এসেছেন।

আমি তাঁকে আমার পথের বর্ণনাতীত ধকল সম্পর্কে বলি। টানা ৫০ ঘণ্টা কেটেছে বিভিন্ন এয়ারপোর্ট ও ফ্লাইটে। এই দীর্ঘ সময়ে মুহূর্তের জন্য চোখ বন্ধ করতে পারিনি। ১৯৮৮ সালের বন্যার কথা অনেকের মনে থাকতে পারে। আগস্ট-সেপ্টেম্বর মাসে ঢাকা নগরী বন্যার পানিতে ডুবে ছিল। তখনই সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে আমার ফ্লাইট ছিল সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের। মতিঝিলে নৌকা চলাচল করছে। এয়ারপোর্টে পানি ওঠে রানওয়ে ডুবে গেছে। সব আন্তর্জাতিক ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে। শুধু জরুরী আন্তর্জাতিক যাত্রীদের কলকাতা পর্যন্ত নেয়ার জন্য বাংলাদেশ বিমানের ফকার ফ্রেণ্ডশিপ এয়ারক্রাফট রানওয়ের এক চিলতে শুকনো অংশ ব্যবহার করে উড়ছে, নামছে। সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের অফিস থেকে বলা হলো কোনোমতে যদি কলকাতা যেতে পারি, তাহলে তারা আমাকে যথাসময়ে আমেরিকায় পৌঁছে দেবে। বাংলাদেশ বিমানে কলকাতা পর্যন্ত টিকেটের ব্যবস্থা করা তেমন মাথাব্যথার কারণ ছিল না। বিমান আমার রিপোর্টিং বিটের মধ্যে ছিল। বিমানের প্রায় সকল উর্ধতন কর্তা আমার পরিচিত। তার ওপর ওই সময়ে পাবলিক রিলেশনসের জিএম ছিলেন হামিদুজ্জামান রবি ভাই (আমি পরবর্তীতে বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা - বাসস এ রবি ভাইয়ের সহকর্মী হয়েছিলাম)। ডেপুটি ম্যানেজার আবদুল মালেক ভাইসহ (বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী) সকলের সাথে ঘনিষ্ট সম্পর্ক। বিমানের টিকেট নিয়ে নৌকাযোগে সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের অফিসে গেলে তারা ঘুরপথের একটি টিকেট ধরিয়ে দিল। নিজের টাকায় টিকেট নিতে হলে আমাকে হাজার বার ভাবতে হতো। কিন্তু টিকেট দিচ্ছে ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স। ঢাকা থেকে কলকাতা, কলকাতা থেকে ব্যাঙ্কক, ব্যাঙ্কক থেকে সিঙ্গাপুর, সিঙ্গাপুর থেকে হংকং এবং হংকং থেকে স্যান ফ্রান্সিসকো। তার ওপর ঝামেলা ছিল কলকাতা ছাড়া প্রতিটি এয়ারপোর্টে ওই দেশগুলোর ট্রানজিট ভিসা নেয়া। জুলে ভার্নের “এরাউ- দ্য ওয়ার্ল্ড ইন এইটি ডেজ” এর কথা মনে পড়েছে তখন। আমারটা “হাফ অফ দ্য ওয়াল্ড ইন ফিফটি আওয়ার্স। ঝামেলা হলেও আমার মাঝে সুখানুভূতি ছিল। আমি ১৯৮৮-৮৯ সালের জন্য রয়টার্সের ফেলো নির্বাচিত হয়ে স্ট্যানফোর্ডে এসেছি। বাংলাদেশ থেকে আমিই রয়টার্সের প্রথম ফেলো। আমার পর স্ট্যানফোর্ডের এই ফেলোশিপ প্রোগ্রামে বাংলাদেশের আরেকজন সাংবাদিক মাইনুল খান এসেছিলেন সম্ভবত ২০০২-০৩ সালে। স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে যুক্ত হতে পারাটাই সৌভাগ্য ও মর্যাদার ব্যাপার। আমেরিকার শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অন্যতম। ২০২০ সালেও যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো র‌্যাংকিং এ স্ট্যানফোর্ডের অবস্থান তৃতীয়। উইকিপিডিয়ার বর্ণনা অনুযায়ী যুক্তরাষ্ট্রে সেরা ১০ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে স্ট্যানফোর্ড দ্বিতীয়। প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটি ছাত্র ও অভিভাবকদের ড্রিম কলেজ/ইউনিভার্সিটি সংক্রান্ত জরিপে স্ট্যানফোর্ডের অবস্থান প্রথম। এ বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে অন্য কোনো সময়ে বর্ণনা করার ইচ্ছা পোষণ করছি।

শুরু করেছিলাম স্যান ফ্রান্সিসকো এয়ারপোর্ট দিয়ে। দ্বিতীয় বার এই এয়ারপোর্টে অবতরণ করি ১৯৮৯ সালের এপ্রিল মাসে। বন্ধুদের সাথে সাক্ষাৎ করতে নিউইয়র্ক গিয়েছিলাম। ততদিনে স্যান ফ্রান্সিসকো পরিচিতি হয়ে ওঠেছিল। নিউইয়র্ক থেকে এয়ারপোর্টে নেমে সোজা স্ট্যানফোর্ড ক্যাম্পাসে আমার বাসায় চলে আসি। তৃতীয়বার স্যান ফ্রান্সিসকো এয়ারপোর্টে অবতরণ করি ২০১৩ সালে। প্রথম আগমণের ২৫ বছর পর। সেটিও স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে, আমাদের রিইউনিয়নে। প্রতি চার বছর পর রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত হলেও আমি অংশ নিয়েছি মাত্র একবার। তখন নিউইয়র্কে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেছি। আমার স্ত্রীও সাথে ছিল। লিণ্ডা আরিলাগা এয়ারপোর্ট থেকে আমাদের রিসিভ করে প্রথমে তার বাসায় নিয়ে আপ্যায়ন করে। এরপর আমাদের নির্ধারিত হোটেলে নামিয়ে দিয়ে যায়।

স্যান ফ্রান্সিসকো বে এরিয়া অত্যন্ত সমৃদ্ধ। বড় বড় আইটি কোম্পানি গুগল, ফেসবুক, অ্যাপল, হিউলেট পেকার্ডসহ আরো অনেক প্রতিষ্ঠানের সদর দফতর এখানে। গুগল সদর দফতরে জামাতার চাকুরির সুবাদে গতবছর গুগল ঘুরে গেছি। এবার করোনাজনিত লকডাউনের কারণে কোথাও যাওয়ার সুযোগ নেই। সকাল বিকাল হাঁটাহাটি করি। সবজি গাছে পানি দেই, আগাছা পরিস্কার করি। বাইরে বের হয়ে ফুল দেখি, অর্নামেন্টাল গাছ দেখি ছবি তুলি। ১১ জুলাই নিউইয়র্কে ফিরে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সাতটি স্টেট থেকে নিউইয়র্কে গেলে পনেরো দিন হোম কোয়ারেন্টানে থাকতে হবে। নতুন করে যোগ হয়েছে ক্যালিফোর্নিয়া। মেয়ে আবার সুযোগ পেয়েছে। ওর চিৎকারের সারমর্ম হচ্ছে, নিউইয়র্কে গিয়ে যদি ঘরেই আটকা থাকতে হয় তাহলে এখানেই আটকা থাকো। রিটার্ন টিকেট ১১ জুলাইয়ের পরিবর্তে করেছে ৩ আগষ্ট। ঠিক আছে, তবুও মেয়েটা মা-বাপকে ক’দিন কাছে পাক। দিন তো ফুরিয়েই যাচ্ছে।

বিডি-প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৪৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা