শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৫৫, সোমবার, ০৬ জুলাই, ২০২০

করোনাকালে ঝুঁকিপূর্ণ সফর, স্মৃতির বে এরিয়া

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
অনলাইন ভার্সন
করোনাকালে ঝুঁকিপূর্ণ সফর, স্মৃতির বে এরিয়া

চতুর্থ বারের মতো স্যান ফ্রান্সিসকো এয়ারপোর্টে অবতরণ করলাম। তিন বার এসেছি প্রয়োজনে। এবার রক্তের টানে। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর ১৯ মার্চ থেকে ১৭ জুন পর্যন্ত ঘরেই আটকে ছিলাম। প্রায় তিন বছর যাবত স্যান ফ্রান্সিসকো বে এরিয়ায় বাস করছে আমার মেয়ে ও তার স্বামী। আগে নিউইয়র্কেই ছিল। আমাদের জামাতা গুগলে সফটওয়্যার এনালিস্ট ধরনের ভাল জব অফার পেয়ে এখানে চলে আসে। করোনার প্রাদুর্ভাব শুরু হওয়ার পর থেকেই ওর কাছে চলে আসতে বলছিল। আসিনি। নিউইয়র্কে তখন করোনা পরিস্থিতি ভয়াবহ ছিল। প্রতিদিন ঘনিষ্ট ও পরিচিত জনের মৃত্যু ও আক্রান্ত হওয়ার সংবাদ পাচ্ছিলাম। এক সময়ের সহকর্মী স্বপন হাই, মাহতাব ভাইয়ের ছেলে, কমিউনিটি নেতা কামাল আহমেদ ও আজাদ বাকির চলে গেলেন। হাসপাতালে চিকিৎসাধীনদের অনেকে ফোনে তওবা করে বিদায়ের প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছেন। কে ভাইরাস বহন করছে, কে করছে না সে সম্পর্কে কেউ নিশ্চিত ছিল না। 

অতএব, এমন অনিশ্চিত অবস্থায় আপনজনের কাছে ভাইরাস বহন করে নেয়ার ঝুঁকি নিতে চাইনি। কিন্তু মেয়ের আবদার ক্রমশ তাগিদ, চিৎকার, ধমক, রাগারাগির পর্যায়ে চলে যায় এবং লকডাউন শিথিল হলে আসতে সম্মত হই। গত জানুয়ারিতেও আমরা মেয়ের কাছ থেকে ঘুরে গেছি। গত বছরও এসেছিলাম। তখন ওরা ফ্রিমন্ট সিটিতে ছিল। আমরা ফ্রিমন্টের কাছাকাছি স্যান হোজে এয়ারপোর্ট হয়ে যাতায়াত করেছি। গত ১৯ জুন সন্ধ্যায় স্যান ফ্রান্সিসকো এয়ারপোর্টে আমি ও আমার স্ত্রী অবতরণ করি। যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম ব্যস্ত এই এয়ারপোর্টে কর্মব্যস্ততা নেই। লোকজনও নেই। গিফট শপ, কফিশপ, এয়ারলাইনগুলোর কাউন্টার, সিকিউরিটির লোকজন কেউ নেই। যেন পরিত্যক্ত এক স্থাপনা। নিউইয়র্কে জেএফকে এয়ারপোর্টে তুলনামুলকভাবে যাত্রীদের ভিড় এবং অনেক দোকানপাটও খোলা ছিল।

এক মাসের কিছু বেশি সময় আগে ওরা ট্রেসি নামে আরেকটি সিটিতে এসেছে। এয়ারপোর্টে আমাদের আনতে গিয়েছিল মেয়ে ও জামাই। কিন্তু নো শেকহ্যান্ড, নো হাগ। যান্ত্রিকভাবে গাড়িতে ওঠে হাতে স্যানিটাইজার মেখে, শরীরে ও স্যুটকেসে ডিজইনফেকট্যান্ট স্প্রে করে বাসায় এসে পরনের জামাকাপড় ওয়াশিং মেশিনে নিয়ে শাওয়ার নিয়ে নতুন জামাকাপড় পরে খেতে বসি। আমরা বাসা থেকে বের হওয়ার আগে বেলা একটায় খেয়েছিলাম। বলা যায় দশ ঘণ্টা অভুক্ত ছিলাম। ছয় ঘণ্টার ফ্লাইটে পুরো সময় মাস্ক পরে থাকতে হয়েছে। প্রতি সারিতে উইনডো ও আইল সিটের মাঝখানের আসন যাত্রীশূন্য এবং আসন সারির মধ্যে যথেষ্ট ব্যবধান রাখা হয়েছে। জেট ব্লু এয়ারলাইন্সের ঘোষণায় বলা হয়েছে বিমানটি ইন্টারন্যাশনাল মেডিক্যাল ষ্ট্যাণ্ডার্ড অনুযায়ী ইক্যুইপড। বিমান উড়ে আকাশে স্থির হওয়ার পর একটি জিপার ব্যাগে ২০০ মিলিগ্রামের পানির বোতল ও ২৮ গ্রাম ওজনের এক প্যাকেট বিস্কুট (১৩০ ক্যালরি) ও ২২ গ্রাম ওজনের একটি চকোলোট (১০০ ক্যালরি) দেয়া হয়েছে। চা, কফি, কোল্ড ডিঙ্কস পরিবেশন করা হয়নি। ক্রু মেম্বাররা আইল দিয়ে বেশি যাতায়াত করেনি। যাত্রীরাও বেল টিপে ক্রু মেম্বারদের ডাকেনি। আকাশ যাত্রায় আমি ও আমার গিন্নি সবসময় পাশাপাশি আসনে বসি এবং অধিকাংশ সময় সে আমার কাঁধে মাথা রেখে ঘুমায়। এবার বিমানের আসন বিন্যাসে প্রত্যেক যাত্রীর পাশের আসন যাত্রীশূন্য রাখায় আমার কাঁধে মাথা স্থাপনের সুযোগ ওর হয়নি। সামনে পেছনে উইনডো আসন পড়েছে আমাদের। সে সাথে পান খাওয়ার সব উপকরণ এনেছে। আসনের ফাঁকা অংশ দিয়ে পান চালাচালি করতে করতে আমরা এসেছি। মেয়ের বাসায় আসার পর দেখা গেল এখানে আসর জমিয়ে পান খাবে বলে সে ১৬ ডলার মূল্যে যে পান কিনেছিল তা নিউইয়র্কেই ফেলে এসেছে। এমন ভুল সে প্রায়ই করে। এবারের ভুলের শুভ দিক হলো পান সেবন বন্ধ করার কথা ভাবতে শুরু করেছে। বাকিটা আল্লাহ ভালো জানেন।

দু’দিন পর লিণ্ডা ফোন করলো। লিণ্ডা এল আরিলাগা ও তার স্বামী বিল আরিলাগা ৩২ বছর যাবত আমাদের পারিবারিক বন্ধু। লিণ্ডার বয়স ৭৪ এবং বিলের বয়স ৮১ বছর। দু’জনই সুস্বাস্থ্যের অধিকারী। লিণ্ডা বলে, “বে এরিয়া তোমাকে ছাড়বে না। তুমি যে বয়সে স্ট্যানফোর্ডে এসেছিলে তখন সাদিয়ার (আমার মেয়ে) বয়স ছিল ছয় বছর, আর সাদ (আমার ছেলে) বয়স ছিল দুই বছর। এখন তোমার মেয়ে তোমার তখনকার বয়সী হয়ে এখানে ফিরে এসেছে। পৃথিবীটা কত ছোট।”

স্যান ফ্রান্সিসকো এয়ারপোর্টে প্রথম বার অবতরণ করেছিলাম ৩২ বছর আগে ১৯৮৮ সালে। সেবারই যুক্তরাষ্ট্রে আমার প্রথম আগমণ। এয়ারপোর্ট থেকে আমাকে যেতে হবে স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাসে। এয়ারপোর্ট থেকে দূরত্ব বিশ-বাইশ মাইল। কেউ কি আমাকে রিসিভ করতে আসবে? ফ্লাইটের যে ঝামেলা হয়েছে তাতে আমার অ্যারাইভাল টাইম জানানো কঠিন ছিল। কারণ এখনকার মতো ইন্টারনেট বা ফোনে তাৎক্ষণিক যোগাযোগের তখন ছিল না। ফোনে বুকিং দিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হতো; বলা হতো ওভারসিজ ট্রাংক কল। অতএব ধরেই নিয়েছি এয়ারপোর্টে আমাকে কেউ রিসিভ করতে আসবে না। তবুও ইমিগ্রেশন, কাস্টমসের বেষ্টনি থেকে বের হয়ে ভিড়ের মধ্যে লক্ষ্য করছিলাম আমার নাম লেখা বোর্ড হাতে কেউ অপেক্ষা করছেন কিনা। না, তেমন কোনো বোর্ড চোখে পড়লো না। ভিড় থেকে ট্রলি ঠেলে বের হয়ে আসছিলাম, হঠাৎ দেখলাম, এক বয়স্ক ভদ্রলোক হাতে “স্ট্যানফোর্ড” লেখা একটি কাগজ উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছেন। আমি তাঁর কাছে এগিয়ে গেলাম। হাত বাড়িয়ে আমার ও দেশের নাম বললাম। ভদ্রলোক জড়িয়ে ধরলেন। নাম বললেন হ্যারি প্রেস (২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারীতে মারা গেছেন)। নামটা আগেই জানতাম। স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটির জার্নালিজম ডিপার্টমেন্টের নাইট ফেলোশিপ প্রোগ্রামের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর। রয়টার্সের লন্ডন অফিস উনাকে জানিয়েছে আমি পথে আছি। ফ্লাইট নাম্বার, অ্যারাইভাল টাইম কিছু জানা ছিল না। অনেকটা অনুমান করেই তিনি এয়ারপোর্টে এসেছেন।

আমি তাঁকে আমার পথের বর্ণনাতীত ধকল সম্পর্কে বলি। টানা ৫০ ঘণ্টা কেটেছে বিভিন্ন এয়ারপোর্ট ও ফ্লাইটে। এই দীর্ঘ সময়ে মুহূর্তের জন্য চোখ বন্ধ করতে পারিনি। ১৯৮৮ সালের বন্যার কথা অনেকের মনে থাকতে পারে। আগস্ট-সেপ্টেম্বর মাসে ঢাকা নগরী বন্যার পানিতে ডুবে ছিল। তখনই সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে আমার ফ্লাইট ছিল সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের। মতিঝিলে নৌকা চলাচল করছে। এয়ারপোর্টে পানি ওঠে রানওয়ে ডুবে গেছে। সব আন্তর্জাতিক ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে। শুধু জরুরী আন্তর্জাতিক যাত্রীদের কলকাতা পর্যন্ত নেয়ার জন্য বাংলাদেশ বিমানের ফকার ফ্রেণ্ডশিপ এয়ারক্রাফট রানওয়ের এক চিলতে শুকনো অংশ ব্যবহার করে উড়ছে, নামছে। সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের অফিস থেকে বলা হলো কোনোমতে যদি কলকাতা যেতে পারি, তাহলে তারা আমাকে যথাসময়ে আমেরিকায় পৌঁছে দেবে। বাংলাদেশ বিমানে কলকাতা পর্যন্ত টিকেটের ব্যবস্থা করা তেমন মাথাব্যথার কারণ ছিল না। বিমান আমার রিপোর্টিং বিটের মধ্যে ছিল। বিমানের প্রায় সকল উর্ধতন কর্তা আমার পরিচিত। তার ওপর ওই সময়ে পাবলিক রিলেশনসের জিএম ছিলেন হামিদুজ্জামান রবি ভাই (আমি পরবর্তীতে বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা - বাসস এ রবি ভাইয়ের সহকর্মী হয়েছিলাম)। ডেপুটি ম্যানেজার আবদুল মালেক ভাইসহ (বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী) সকলের সাথে ঘনিষ্ট সম্পর্ক। বিমানের টিকেট নিয়ে নৌকাযোগে সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের অফিসে গেলে তারা ঘুরপথের একটি টিকেট ধরিয়ে দিল। নিজের টাকায় টিকেট নিতে হলে আমাকে হাজার বার ভাবতে হতো। কিন্তু টিকেট দিচ্ছে ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স। ঢাকা থেকে কলকাতা, কলকাতা থেকে ব্যাঙ্কক, ব্যাঙ্কক থেকে সিঙ্গাপুর, সিঙ্গাপুর থেকে হংকং এবং হংকং থেকে স্যান ফ্রান্সিসকো। তার ওপর ঝামেলা ছিল কলকাতা ছাড়া প্রতিটি এয়ারপোর্টে ওই দেশগুলোর ট্রানজিট ভিসা নেয়া। জুলে ভার্নের “এরাউ- দ্য ওয়ার্ল্ড ইন এইটি ডেজ” এর কথা মনে পড়েছে তখন। আমারটা “হাফ অফ দ্য ওয়াল্ড ইন ফিফটি আওয়ার্স। ঝামেলা হলেও আমার মাঝে সুখানুভূতি ছিল। আমি ১৯৮৮-৮৯ সালের জন্য রয়টার্সের ফেলো নির্বাচিত হয়ে স্ট্যানফোর্ডে এসেছি। বাংলাদেশ থেকে আমিই রয়টার্সের প্রথম ফেলো। আমার পর স্ট্যানফোর্ডের এই ফেলোশিপ প্রোগ্রামে বাংলাদেশের আরেকজন সাংবাদিক মাইনুল খান এসেছিলেন সম্ভবত ২০০২-০৩ সালে। স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে যুক্ত হতে পারাটাই সৌভাগ্য ও মর্যাদার ব্যাপার। আমেরিকার শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অন্যতম। ২০২০ সালেও যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো র‌্যাংকিং এ স্ট্যানফোর্ডের অবস্থান তৃতীয়। উইকিপিডিয়ার বর্ণনা অনুযায়ী যুক্তরাষ্ট্রে সেরা ১০ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে স্ট্যানফোর্ড দ্বিতীয়। প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটি ছাত্র ও অভিভাবকদের ড্রিম কলেজ/ইউনিভার্সিটি সংক্রান্ত জরিপে স্ট্যানফোর্ডের অবস্থান প্রথম। এ বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে অন্য কোনো সময়ে বর্ণনা করার ইচ্ছা পোষণ করছি।

শুরু করেছিলাম স্যান ফ্রান্সিসকো এয়ারপোর্ট দিয়ে। দ্বিতীয় বার এই এয়ারপোর্টে অবতরণ করি ১৯৮৯ সালের এপ্রিল মাসে। বন্ধুদের সাথে সাক্ষাৎ করতে নিউইয়র্ক গিয়েছিলাম। ততদিনে স্যান ফ্রান্সিসকো পরিচিতি হয়ে ওঠেছিল। নিউইয়র্ক থেকে এয়ারপোর্টে নেমে সোজা স্ট্যানফোর্ড ক্যাম্পাসে আমার বাসায় চলে আসি। তৃতীয়বার স্যান ফ্রান্সিসকো এয়ারপোর্টে অবতরণ করি ২০১৩ সালে। প্রথম আগমণের ২৫ বছর পর। সেটিও স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে, আমাদের রিইউনিয়নে। প্রতি চার বছর পর রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত হলেও আমি অংশ নিয়েছি মাত্র একবার। তখন নিউইয়র্কে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেছি। আমার স্ত্রীও সাথে ছিল। লিণ্ডা আরিলাগা এয়ারপোর্ট থেকে আমাদের রিসিভ করে প্রথমে তার বাসায় নিয়ে আপ্যায়ন করে। এরপর আমাদের নির্ধারিত হোটেলে নামিয়ে দিয়ে যায়।

স্যান ফ্রান্সিসকো বে এরিয়া অত্যন্ত সমৃদ্ধ। বড় বড় আইটি কোম্পানি গুগল, ফেসবুক, অ্যাপল, হিউলেট পেকার্ডসহ আরো অনেক প্রতিষ্ঠানের সদর দফতর এখানে। গুগল সদর দফতরে জামাতার চাকুরির সুবাদে গতবছর গুগল ঘুরে গেছি। এবার করোনাজনিত লকডাউনের কারণে কোথাও যাওয়ার সুযোগ নেই। সকাল বিকাল হাঁটাহাটি করি। সবজি গাছে পানি দেই, আগাছা পরিস্কার করি। বাইরে বের হয়ে ফুল দেখি, অর্নামেন্টাল গাছ দেখি ছবি তুলি। ১১ জুলাই নিউইয়র্কে ফিরে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সাতটি স্টেট থেকে নিউইয়র্কে গেলে পনেরো দিন হোম কোয়ারেন্টানে থাকতে হবে। নতুন করে যোগ হয়েছে ক্যালিফোর্নিয়া। মেয়ে আবার সুযোগ পেয়েছে। ওর চিৎকারের সারমর্ম হচ্ছে, নিউইয়র্কে গিয়ে যদি ঘরেই আটকা থাকতে হয় তাহলে এখানেই আটকা থাকো। রিটার্ন টিকেট ১১ জুলাইয়ের পরিবর্তে করেছে ৩ আগষ্ট। ঠিক আছে, তবুও মেয়েটা মা-বাপকে ক’দিন কাছে পাক। দিন তো ফুরিয়েই যাচ্ছে।

বিডি-প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা