শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৫৫, সোমবার, ০৬ জুলাই, ২০২০

করোনাকালে ঝুঁকিপূর্ণ সফর, স্মৃতির বে এরিয়া

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
অনলাইন ভার্সন
করোনাকালে ঝুঁকিপূর্ণ সফর, স্মৃতির বে এরিয়া

চতুর্থ বারের মতো স্যান ফ্রান্সিসকো এয়ারপোর্টে অবতরণ করলাম। তিন বার এসেছি প্রয়োজনে। এবার রক্তের টানে। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর ১৯ মার্চ থেকে ১৭ জুন পর্যন্ত ঘরেই আটকে ছিলাম। প্রায় তিন বছর যাবত স্যান ফ্রান্সিসকো বে এরিয়ায় বাস করছে আমার মেয়ে ও তার স্বামী। আগে নিউইয়র্কেই ছিল। আমাদের জামাতা গুগলে সফটওয়্যার এনালিস্ট ধরনের ভাল জব অফার পেয়ে এখানে চলে আসে। করোনার প্রাদুর্ভাব শুরু হওয়ার পর থেকেই ওর কাছে চলে আসতে বলছিল। আসিনি। নিউইয়র্কে তখন করোনা পরিস্থিতি ভয়াবহ ছিল। প্রতিদিন ঘনিষ্ট ও পরিচিত জনের মৃত্যু ও আক্রান্ত হওয়ার সংবাদ পাচ্ছিলাম। এক সময়ের সহকর্মী স্বপন হাই, মাহতাব ভাইয়ের ছেলে, কমিউনিটি নেতা কামাল আহমেদ ও আজাদ বাকির চলে গেলেন। হাসপাতালে চিকিৎসাধীনদের অনেকে ফোনে তওবা করে বিদায়ের প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছেন। কে ভাইরাস বহন করছে, কে করছে না সে সম্পর্কে কেউ নিশ্চিত ছিল না। 

অতএব, এমন অনিশ্চিত অবস্থায় আপনজনের কাছে ভাইরাস বহন করে নেয়ার ঝুঁকি নিতে চাইনি। কিন্তু মেয়ের আবদার ক্রমশ তাগিদ, চিৎকার, ধমক, রাগারাগির পর্যায়ে চলে যায় এবং লকডাউন শিথিল হলে আসতে সম্মত হই। গত জানুয়ারিতেও আমরা মেয়ের কাছ থেকে ঘুরে গেছি। গত বছরও এসেছিলাম। তখন ওরা ফ্রিমন্ট সিটিতে ছিল। আমরা ফ্রিমন্টের কাছাকাছি স্যান হোজে এয়ারপোর্ট হয়ে যাতায়াত করেছি। গত ১৯ জুন সন্ধ্যায় স্যান ফ্রান্সিসকো এয়ারপোর্টে আমি ও আমার স্ত্রী অবতরণ করি। যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম ব্যস্ত এই এয়ারপোর্টে কর্মব্যস্ততা নেই। লোকজনও নেই। গিফট শপ, কফিশপ, এয়ারলাইনগুলোর কাউন্টার, সিকিউরিটির লোকজন কেউ নেই। যেন পরিত্যক্ত এক স্থাপনা। নিউইয়র্কে জেএফকে এয়ারপোর্টে তুলনামুলকভাবে যাত্রীদের ভিড় এবং অনেক দোকানপাটও খোলা ছিল।

এক মাসের কিছু বেশি সময় আগে ওরা ট্রেসি নামে আরেকটি সিটিতে এসেছে। এয়ারপোর্টে আমাদের আনতে গিয়েছিল মেয়ে ও জামাই। কিন্তু নো শেকহ্যান্ড, নো হাগ। যান্ত্রিকভাবে গাড়িতে ওঠে হাতে স্যানিটাইজার মেখে, শরীরে ও স্যুটকেসে ডিজইনফেকট্যান্ট স্প্রে করে বাসায় এসে পরনের জামাকাপড় ওয়াশিং মেশিনে নিয়ে শাওয়ার নিয়ে নতুন জামাকাপড় পরে খেতে বসি। আমরা বাসা থেকে বের হওয়ার আগে বেলা একটায় খেয়েছিলাম। বলা যায় দশ ঘণ্টা অভুক্ত ছিলাম। ছয় ঘণ্টার ফ্লাইটে পুরো সময় মাস্ক পরে থাকতে হয়েছে। প্রতি সারিতে উইনডো ও আইল সিটের মাঝখানের আসন যাত্রীশূন্য এবং আসন সারির মধ্যে যথেষ্ট ব্যবধান রাখা হয়েছে। জেট ব্লু এয়ারলাইন্সের ঘোষণায় বলা হয়েছে বিমানটি ইন্টারন্যাশনাল মেডিক্যাল ষ্ট্যাণ্ডার্ড অনুযায়ী ইক্যুইপড। বিমান উড়ে আকাশে স্থির হওয়ার পর একটি জিপার ব্যাগে ২০০ মিলিগ্রামের পানির বোতল ও ২৮ গ্রাম ওজনের এক প্যাকেট বিস্কুট (১৩০ ক্যালরি) ও ২২ গ্রাম ওজনের একটি চকোলোট (১০০ ক্যালরি) দেয়া হয়েছে। চা, কফি, কোল্ড ডিঙ্কস পরিবেশন করা হয়নি। ক্রু মেম্বাররা আইল দিয়ে বেশি যাতায়াত করেনি। যাত্রীরাও বেল টিপে ক্রু মেম্বারদের ডাকেনি। আকাশ যাত্রায় আমি ও আমার গিন্নি সবসময় পাশাপাশি আসনে বসি এবং অধিকাংশ সময় সে আমার কাঁধে মাথা রেখে ঘুমায়। এবার বিমানের আসন বিন্যাসে প্রত্যেক যাত্রীর পাশের আসন যাত্রীশূন্য রাখায় আমার কাঁধে মাথা স্থাপনের সুযোগ ওর হয়নি। সামনে পেছনে উইনডো আসন পড়েছে আমাদের। সে সাথে পান খাওয়ার সব উপকরণ এনেছে। আসনের ফাঁকা অংশ দিয়ে পান চালাচালি করতে করতে আমরা এসেছি। মেয়ের বাসায় আসার পর দেখা গেল এখানে আসর জমিয়ে পান খাবে বলে সে ১৬ ডলার মূল্যে যে পান কিনেছিল তা নিউইয়র্কেই ফেলে এসেছে। এমন ভুল সে প্রায়ই করে। এবারের ভুলের শুভ দিক হলো পান সেবন বন্ধ করার কথা ভাবতে শুরু করেছে। বাকিটা আল্লাহ ভালো জানেন।

দু’দিন পর লিণ্ডা ফোন করলো। লিণ্ডা এল আরিলাগা ও তার স্বামী বিল আরিলাগা ৩২ বছর যাবত আমাদের পারিবারিক বন্ধু। লিণ্ডার বয়স ৭৪ এবং বিলের বয়স ৮১ বছর। দু’জনই সুস্বাস্থ্যের অধিকারী। লিণ্ডা বলে, “বে এরিয়া তোমাকে ছাড়বে না। তুমি যে বয়সে স্ট্যানফোর্ডে এসেছিলে তখন সাদিয়ার (আমার মেয়ে) বয়স ছিল ছয় বছর, আর সাদ (আমার ছেলে) বয়স ছিল দুই বছর। এখন তোমার মেয়ে তোমার তখনকার বয়সী হয়ে এখানে ফিরে এসেছে। পৃথিবীটা কত ছোট।”

স্যান ফ্রান্সিসকো এয়ারপোর্টে প্রথম বার অবতরণ করেছিলাম ৩২ বছর আগে ১৯৮৮ সালে। সেবারই যুক্তরাষ্ট্রে আমার প্রথম আগমণ। এয়ারপোর্ট থেকে আমাকে যেতে হবে স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাসে। এয়ারপোর্ট থেকে দূরত্ব বিশ-বাইশ মাইল। কেউ কি আমাকে রিসিভ করতে আসবে? ফ্লাইটের যে ঝামেলা হয়েছে তাতে আমার অ্যারাইভাল টাইম জানানো কঠিন ছিল। কারণ এখনকার মতো ইন্টারনেট বা ফোনে তাৎক্ষণিক যোগাযোগের তখন ছিল না। ফোনে বুকিং দিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হতো; বলা হতো ওভারসিজ ট্রাংক কল। অতএব ধরেই নিয়েছি এয়ারপোর্টে আমাকে কেউ রিসিভ করতে আসবে না। তবুও ইমিগ্রেশন, কাস্টমসের বেষ্টনি থেকে বের হয়ে ভিড়ের মধ্যে লক্ষ্য করছিলাম আমার নাম লেখা বোর্ড হাতে কেউ অপেক্ষা করছেন কিনা। না, তেমন কোনো বোর্ড চোখে পড়লো না। ভিড় থেকে ট্রলি ঠেলে বের হয়ে আসছিলাম, হঠাৎ দেখলাম, এক বয়স্ক ভদ্রলোক হাতে “স্ট্যানফোর্ড” লেখা একটি কাগজ উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছেন। আমি তাঁর কাছে এগিয়ে গেলাম। হাত বাড়িয়ে আমার ও দেশের নাম বললাম। ভদ্রলোক জড়িয়ে ধরলেন। নাম বললেন হ্যারি প্রেস (২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারীতে মারা গেছেন)। নামটা আগেই জানতাম। স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটির জার্নালিজম ডিপার্টমেন্টের নাইট ফেলোশিপ প্রোগ্রামের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর। রয়টার্সের লন্ডন অফিস উনাকে জানিয়েছে আমি পথে আছি। ফ্লাইট নাম্বার, অ্যারাইভাল টাইম কিছু জানা ছিল না। অনেকটা অনুমান করেই তিনি এয়ারপোর্টে এসেছেন।

আমি তাঁকে আমার পথের বর্ণনাতীত ধকল সম্পর্কে বলি। টানা ৫০ ঘণ্টা কেটেছে বিভিন্ন এয়ারপোর্ট ও ফ্লাইটে। এই দীর্ঘ সময়ে মুহূর্তের জন্য চোখ বন্ধ করতে পারিনি। ১৯৮৮ সালের বন্যার কথা অনেকের মনে থাকতে পারে। আগস্ট-সেপ্টেম্বর মাসে ঢাকা নগরী বন্যার পানিতে ডুবে ছিল। তখনই সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে আমার ফ্লাইট ছিল সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের। মতিঝিলে নৌকা চলাচল করছে। এয়ারপোর্টে পানি ওঠে রানওয়ে ডুবে গেছে। সব আন্তর্জাতিক ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে। শুধু জরুরী আন্তর্জাতিক যাত্রীদের কলকাতা পর্যন্ত নেয়ার জন্য বাংলাদেশ বিমানের ফকার ফ্রেণ্ডশিপ এয়ারক্রাফট রানওয়ের এক চিলতে শুকনো অংশ ব্যবহার করে উড়ছে, নামছে। সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের অফিস থেকে বলা হলো কোনোমতে যদি কলকাতা যেতে পারি, তাহলে তারা আমাকে যথাসময়ে আমেরিকায় পৌঁছে দেবে। বাংলাদেশ বিমানে কলকাতা পর্যন্ত টিকেটের ব্যবস্থা করা তেমন মাথাব্যথার কারণ ছিল না। বিমান আমার রিপোর্টিং বিটের মধ্যে ছিল। বিমানের প্রায় সকল উর্ধতন কর্তা আমার পরিচিত। তার ওপর ওই সময়ে পাবলিক রিলেশনসের জিএম ছিলেন হামিদুজ্জামান রবি ভাই (আমি পরবর্তীতে বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা - বাসস এ রবি ভাইয়ের সহকর্মী হয়েছিলাম)। ডেপুটি ম্যানেজার আবদুল মালেক ভাইসহ (বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী) সকলের সাথে ঘনিষ্ট সম্পর্ক। বিমানের টিকেট নিয়ে নৌকাযোগে সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের অফিসে গেলে তারা ঘুরপথের একটি টিকেট ধরিয়ে দিল। নিজের টাকায় টিকেট নিতে হলে আমাকে হাজার বার ভাবতে হতো। কিন্তু টিকেট দিচ্ছে ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স। ঢাকা থেকে কলকাতা, কলকাতা থেকে ব্যাঙ্কক, ব্যাঙ্কক থেকে সিঙ্গাপুর, সিঙ্গাপুর থেকে হংকং এবং হংকং থেকে স্যান ফ্রান্সিসকো। তার ওপর ঝামেলা ছিল কলকাতা ছাড়া প্রতিটি এয়ারপোর্টে ওই দেশগুলোর ট্রানজিট ভিসা নেয়া। জুলে ভার্নের “এরাউ- দ্য ওয়ার্ল্ড ইন এইটি ডেজ” এর কথা মনে পড়েছে তখন। আমারটা “হাফ অফ দ্য ওয়াল্ড ইন ফিফটি আওয়ার্স। ঝামেলা হলেও আমার মাঝে সুখানুভূতি ছিল। আমি ১৯৮৮-৮৯ সালের জন্য রয়টার্সের ফেলো নির্বাচিত হয়ে স্ট্যানফোর্ডে এসেছি। বাংলাদেশ থেকে আমিই রয়টার্সের প্রথম ফেলো। আমার পর স্ট্যানফোর্ডের এই ফেলোশিপ প্রোগ্রামে বাংলাদেশের আরেকজন সাংবাদিক মাইনুল খান এসেছিলেন সম্ভবত ২০০২-০৩ সালে। স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে যুক্ত হতে পারাটাই সৌভাগ্য ও মর্যাদার ব্যাপার। আমেরিকার শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অন্যতম। ২০২০ সালেও যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো র‌্যাংকিং এ স্ট্যানফোর্ডের অবস্থান তৃতীয়। উইকিপিডিয়ার বর্ণনা অনুযায়ী যুক্তরাষ্ট্রে সেরা ১০ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে স্ট্যানফোর্ড দ্বিতীয়। প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটি ছাত্র ও অভিভাবকদের ড্রিম কলেজ/ইউনিভার্সিটি সংক্রান্ত জরিপে স্ট্যানফোর্ডের অবস্থান প্রথম। এ বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে অন্য কোনো সময়ে বর্ণনা করার ইচ্ছা পোষণ করছি।

শুরু করেছিলাম স্যান ফ্রান্সিসকো এয়ারপোর্ট দিয়ে। দ্বিতীয় বার এই এয়ারপোর্টে অবতরণ করি ১৯৮৯ সালের এপ্রিল মাসে। বন্ধুদের সাথে সাক্ষাৎ করতে নিউইয়র্ক গিয়েছিলাম। ততদিনে স্যান ফ্রান্সিসকো পরিচিতি হয়ে ওঠেছিল। নিউইয়র্ক থেকে এয়ারপোর্টে নেমে সোজা স্ট্যানফোর্ড ক্যাম্পাসে আমার বাসায় চলে আসি। তৃতীয়বার স্যান ফ্রান্সিসকো এয়ারপোর্টে অবতরণ করি ২০১৩ সালে। প্রথম আগমণের ২৫ বছর পর। সেটিও স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে, আমাদের রিইউনিয়নে। প্রতি চার বছর পর রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত হলেও আমি অংশ নিয়েছি মাত্র একবার। তখন নিউইয়র্কে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেছি। আমার স্ত্রীও সাথে ছিল। লিণ্ডা আরিলাগা এয়ারপোর্ট থেকে আমাদের রিসিভ করে প্রথমে তার বাসায় নিয়ে আপ্যায়ন করে। এরপর আমাদের নির্ধারিত হোটেলে নামিয়ে দিয়ে যায়।

স্যান ফ্রান্সিসকো বে এরিয়া অত্যন্ত সমৃদ্ধ। বড় বড় আইটি কোম্পানি গুগল, ফেসবুক, অ্যাপল, হিউলেট পেকার্ডসহ আরো অনেক প্রতিষ্ঠানের সদর দফতর এখানে। গুগল সদর দফতরে জামাতার চাকুরির সুবাদে গতবছর গুগল ঘুরে গেছি। এবার করোনাজনিত লকডাউনের কারণে কোথাও যাওয়ার সুযোগ নেই। সকাল বিকাল হাঁটাহাটি করি। সবজি গাছে পানি দেই, আগাছা পরিস্কার করি। বাইরে বের হয়ে ফুল দেখি, অর্নামেন্টাল গাছ দেখি ছবি তুলি। ১১ জুলাই নিউইয়র্কে ফিরে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সাতটি স্টেট থেকে নিউইয়র্কে গেলে পনেরো দিন হোম কোয়ারেন্টানে থাকতে হবে। নতুন করে যোগ হয়েছে ক্যালিফোর্নিয়া। মেয়ে আবার সুযোগ পেয়েছে। ওর চিৎকারের সারমর্ম হচ্ছে, নিউইয়র্কে গিয়ে যদি ঘরেই আটকা থাকতে হয় তাহলে এখানেই আটকা থাকো। রিটার্ন টিকেট ১১ জুলাইয়ের পরিবর্তে করেছে ৩ আগষ্ট। ঠিক আছে, তবুও মেয়েটা মা-বাপকে ক’দিন কাছে পাক। দিন তো ফুরিয়েই যাচ্ছে।

বিডি-প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
সর্বশেষ খবর
গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক ভর্তি শুরু হচ্ছে ২২ জুন
গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক ভর্তি শুরু হচ্ছে ২২ জুন

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬
ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের কর্মসংস্থান তদারকিতে ১১ সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন
বিদেশে বাংলাদেশিদের কর্মসংস্থান তদারকিতে ১১ সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার
সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ
এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে
দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু
ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা