শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৫৩, বুধবার, ০৮ জুলাই, ২০২০

ট্রাম্পের অভিবাসন নিষেধাজ্ঞা: অভিবাসীদের কর্মসংস্থানের সুবর্ণ সুযোগ?

প্রকৌশলী আবুবকর হানিপ
অনলাইন ভার্সন
ট্রাম্পের অভিবাসন নিষেধাজ্ঞা: অভিবাসীদের কর্মসংস্থানের সুবর্ণ সুযোগ?

করোনাভাইরাসের ধাক্কায় বেসামাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প অভিবাসী ও নন-রেসিডেন্টদের ভিসার উপর নিষেধাজ্ঞা এ বছরের শেষ পর্যন্ত বর্ধিত করছেন। হোয়াইট হাউসের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, এইচ১বি, এইচ২বি'সহ এইচ৪, জে এবং এল ক্যাটাগরির ভিসাও ২০২০ সালের ৩১ ডিসেম্বর অবধি স্থগিত থাকবে। গত ২২ এপ্রিল প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ৬০ দিনের জন্য নন-রেসিডেন্ট ভিসায় যুক্তরাষ্ট্রে আসা কর্মীদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করার একটি নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেছিলেন।

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের এই আদেশের প্রভাব সবচেয়ে বেশি পড়বে এইচ১বি ভিসা প্রত্যাশীদের উপর। ইতিমধ্যে এই আদেশকে বিপথগামী ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতির জন্য ক্ষতিকারক উল্লেখ করে গুগল, টেসলার মতো টেক জায়ান্টগুলো বিবৃতি দিয়েছে। মার্কিন শ্রম বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৮-১৯ সালে টেক জায়ান্ট গুগল, ফেসবুক এবং অ্যাপল ১৩,০০০ এরও বেশি উচ্চ দক্ষতা সম্পন্ন আইটি কর্মচারী এইচ১বি (H1B) ওয়ার্ক ভিসাসহ নিয়োগ করেছে।

যদিও হোয়াইট হাউস বলছে, করোনার কারণে অনেক মার্কিন নাগরিক অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছেন। এমন পরিস্থিতিতে বেকার আমেরিকানদের পাশ কাটিয়ে বিদেশি কর্মীদের কাজের জন্য যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের অনুমতি দেয়া উচিত নয়। 

মূলত ট্রাম্প এইচ১বি ভিসা নিয়ে নিষেধাজ্ঞার আদেশটি দিয়েছেন সামনে নির্বাচনের কথা মাথায় রেখে। তার এই আদেশের মানে এই নয় যে, ২০২০-২১ সালের এইচ১বি ভিসা প্রত্যাশীদের আবেদন পুরোপুরি বাতিল করা হয়েছে। ইউএস সিটিজেনশিপ অ্যান্ড ইমিগ্রেশ সার্ভিস এ বছর এপ্রিলের ১ তারিখ পর্যন্ত ২০২০-২১ সেশনে প্রায় ২.৫ লাখ এইচ১বি ভিসা প্রত্যাশীদের আবেদন পেয়েছে। এসব আবেদন থেকে লটােরির মাধ্যমে ৮৫ হাজার প্রার্থী বাছাই সম্পন্ন হয়েছে। বাছাইকৃত ভিসা প্রার্থীদের সামনের অক্টোবরের ১ তারিখ থেকে কাজে যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে।  

এবার যারা এইচ১বি ভিসার জন্য সিকেক্টেড হবেন তারা মূলত ট্রাম্পের দেয়া এই আদেশের ফলে অক্টোবরের ১ তারিখ থেকে কাজে যোগ দিতে পারবেন না। যেহেতু নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত, সেক্ষেত্রে সিলেক্টেড প্রার্থীরা হয়তো জানুয়ারি থেকে কাজে যোগ দিতে পারবেন। এক্ষেত্রে আবেদনপ্রার্থীসহ তাদের নিয়োগকৃত কোম্পানিগুলো ক্ষতিগ্রস্থ হবেন তিন মাস- অক্টোবর, নভেম্বর, ডিসেম্বর। যদি ২০২০-২১ সেশনের পুরো আবেদন প্রক্রিয়াটি বাতিল করা হতো তাহলে সেটি সকল আবেদনপ্রার্থীকে জানিয়ে দেয়া হতো।

অবস্থা যদি এমন হতো, এপ্রিলে ভিসা আবেদন করার পরে কেউ সিলেক্টেড হয়েছে বলে চিঠি পেয়েছে এবং পরবর্তীতে ভিসা কর্তৃপক্ষ থেকে তাকে জানানো হয়েছে, এইচ১বি বন্ধের কারণে ভিসা বাতিল করা হলো, তখন এ ব্যাপারটি নিয়ে প্রশ্ন তোলা যেত। সিলেক্টেড প্রার্থী তখন বলতে পারতেন আমি চিঠি পেয়েছি, সিলেক্টেড হয়েছি, লটারিতে জিতেছি, আমার ল’ইয়ার খরচ হয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত এমন প্রশ্ন তোলার কোন অবকাশ নেই।

প্রকৃতপক্ষে ট্রাম্প প্রশাসন তিন মাসের জন্য একটি গ্যাপ দিল। এইচ১বি ভিসা যদি সত্যি সত্যিই বন্ধ করে দেয়া হয় তাহলে এখন যুক্তরাষ্ট্রের স্থায়ী বাসিন্দা অথবা  নাগরিকদের মধ্যে যারা ব্যাচেলর বা মাস্টার্স করছে তারা এর একটি সুবিধা পাবে। এইচ১বি ভিসার দক্ষ কর্মীদের অভাব পুষিয়ে নিতে এই সব ছাত্র-ছাত্রীদের একাডেমিক পড়াশোনা শেষ করার আগেই চাকরি করার মতো দক্ষতা অর্জন করতে হবে। কোন কোম্পানিই চাইবে না এন্ট্রি লেভেলের কর্মী নিয়ে হাতে-কলমে কাজ শিখিয়ে নিজেদের সময়-অর্থ নষ্ট করতে। তাই এই সব ছাত্র-ছাত্রী যেন মিড লেভেল কর্মীর দক্ষতা নিয়ে চাকরিতে যোগ দিতে পারেন সেজন্য তাদের ফাইনাল ইয়ারে তিন-ছয় মাসের বিশেষ কোর্সের ব্যবস্থা করা উচিত। এই বাড়তি অভিজ্ঞতা বা জ্ঞান চুড়ান্ত ইন্টারভিউতে তাদের পক্ষে বাড়তি পয়েন্ট যোগ করতে পারে। যেমন আইটি চাকরির জন্য কেউ যদি নেটওয়ার্কিং, বা সাইবার সিকিউরিটি, বা ডেটাবেইজ এ্যাডমিনেস্ট্রেটর হতে চায়, তবে তার আগ্রহ অনুসারে ঐ বিষয়ের উপর ভেন্ডর সার্টিফিকেট নেয়া দরকার। ভেন্ডর প্রতিষ্ঠান যেমন মাইক্রোসফট, ওরাকল নানা খাতে পরীক্ষা নিয়ে সার্টিফিকেট প্রদান করে। 

পিপল এন্ড টেক গত ১৫ বছরে ৬ হাজারের বেশি জনকে  সফটওয়ার টেস্টিং, এসকিউএল সার্ভার ডেটাবেজ এডমিনেস্ট্রেশন সাইবার সিকিউরিটি, ডেভ অপস, এ ডব্লিউ এস, স্ক্রামমাস্টার, প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট প্রফেশনাল হাতে কলমে কাজ শিখিয়ে উচ্চ বেতনের চাকরি পেতে সহায়তা করেছে, যাদের সবাই যুক্তরাষ্ট্রের স্থায়ী বাসিন্দা অথবা  নাগরিক।

ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের বড় কর্পোরেশনগুলো ট্রাম্পের এই নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলেছে। বড় কোম্পানিগুলোর চায় মুনাফা, আর মুনাফার জন্য চাই দক্ষ কর্মী। তারা যুক্তরাষ্ট্রে দক্ষ কর্মী না পেলে তাদের প্রজেক্টগুলো আউটসোর্স করবে। এতে ক্ষতি যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতিরই হবে। এইচওয়ানবি ভিসা বন্ধ করলেও এর সুফল পাওয়া যাবে না। যদি এইচওয়ানবি বন্ধ করে এর সুফল নিতে হয় তখন আউট সোর্সিং বন্ধের জন্য বিধিনিষেধ আরোপ করার প্রয়োজন। আবার যারা আউটসোর্সিং করবে না, তাদের ট্যাক্স কমিয়ে দিয়ে উৎসাহ দেয়া প্রয়োজন। সব মিলিয়ে পুরো ব্যাপারটি অসম্ভব জটিল হয়ে দাঁড়াবে।

গত ২৩ জুন সিএনএন এর একটি প্রতিবেদন থেকে জানা যায় যে, সিলিকন ভ্যালির উচ্চ মর্যাদা সম্পন্ন প্রায় ১০০ জনের একটি প্রতিনিধি দল এরইমধ্যে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের এই ঘোষণার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে বলেছে, এই আদেশ সিলিকন ভ্যালির সার্বিক অগ্রযাত্রাকে ব্যাহত করবে। গুগলের সিইও সুন্দর পিচাই বিবৃতিপ্রদানকারীদের  মধ্যে অন্যতম। 

প্রতিবছর যুক্তরাষ্ট্র মোট ৮৫ হাজার এইচ১বি ভিসা অনুমোদন দেয়। এর মধ্যে ৬৫ হাজার ভিসা পৃথিবীর যেকোন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্যাচেলর ডিগ্রিধারী খুবই দক্ষ কর্মীদের জন্য আর বাকি ২০ হাজার আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে, মাস্টার্স সম্পন্ন করা দক্ষ কর্মীদের জন্য বরাদ্দ থাকে।

এইচ১বি ভিসা পুরোপুরি বাতিল করে দিলে আমেরিকান বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এক দিক দিয়ে ক্ষতিগ্রস্থ হবে। ছাত্র-ছাত্রীরা কোন দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার আগে সেদেশের অভিবাসননীতি সম্পর্কেও খোঁজ-খবর নেন। পড়াশোনা শেষ করে আমেরিকাতে কাজ করা কঠিন হয়ে গেলে তারা স্বাভাবিকভাবেই পড়াশোনার জন্য কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, জার্মানির মতো দেশগুলোর দিকে পা বাড়াবেন। একথা কে না জানে আমেরিকা পুরো পৃথিবীর মধ্যে আরেকটি পৃথিবী। আমেরিকার সকল বিশ্ববিদ্যালয়, গবেষণাগার সহ বড় বড় কোম্পানিগুলোতে খোঁজ নিলে দেখা যাবে বিশ্বের সব প্রান্ত থেকে আসা শ্রেষ্ঠ মেধাবীরা সেখানে কাজ করছে। এসব মেধাবীদের মেধা কাজে লাগিয়েই আমেরিকা আজ এই পর্যায়ে এসেছে। 

আমেরিকার সেই সব অর্জনগুলি বলা চলে পথে বসতে পারে একের পর এক এসব অভিবাসন বিরোধী কর্মকাণ্ডে। এরই মধ্যে চলতি শিক্ষার্থীদের নিয়ে আরেক খেলা শুরু হয়েছে। 

আসন্ন ফল সেমিস্টার থেকে যুক্তরাষ্ট্রের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো যদি  সরাসরি ক্লাস না নিয়ে পুরোপুরি অনলাইনে ক্লাস নেওয়া শুরু করে তাহলে বিদেশি শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে হবে। এ ছাড়া সেখানে ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের ভিসাও দেওয়া হবে না। ৬ জুলাই সোমবার ইউএস ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্ট (আইস) এ সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে।

এমন সিদ্ধান্তে ব্যাপক বিপদে পড়তে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে থাকা আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা। ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের হিসাবমতে, দেশটিতে বর্তমানে ১০ লাখের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থী রয়েছে। এখন করোনাভাইরাসের কারণে বিশ্বের অন্যসব দেশের মতো যুক্তরাষ্ট্রের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোও অনলাইন ক্লাসকে বিকল্প হিসেবে গ্রহণ করছে। এ অবস্থায় বিদেশি শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানের প্রয়োজনীয়তা নেই বলে বলছে আইস। করোনা ভাইরাসের কারণে পৃথিবী বেশ খানিকটা উল্টাপাল্টা হয়ে গেলেও, যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসন ব্যবস্থা থেকে, এইচ১বি পুরোপুরি বাতিল করে দেয়া এত সহজ নয়। এত দিনের চলে আসা শৃঙ্খল হুট করে ভেঙ্গে দিলে সেটি যে হিতে বিপরিত ডেকে আনবে সেটা বুঝতে ট্রাম্প প্রশাসনের কষ্ট হওয়ার কথা নয়। 

লেখক: প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও, পিপল এন টেক, যুক্তরাষ্ট্র

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা