শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৩৩, রবিবার, ১২ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

মুজিববর্ষে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক নতুন উচ্চতার জন্য প্রস্তুত

গৌতম লাহিড়ি
অনলাইন ভার্সন
মুজিববর্ষে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক নতুন উচ্চতার জন্য প্রস্তুত

করোনাভাইরাস সৃষ্ট মহামারির ভীতিকর হুমকি সত্ত্বেও ‘মুজিববর্ষ’ উদ্যাপনকালে ভারত-বাংলাদেশ দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক অন্য উচ্চতায় উন্নীত করার লক্ষণ এখন স্পষ্টভাবে প্রমাণিত। উভয় দেশ কভিড-১৯-পরবর্তী একটি ধারাবাহিক চুক্তির পরিকল্পনা করেছে, যা দুই দেশের জনগণের জন্য একটি ফলপ্রসূ পরিস্থিতি তৈরি করবে এবং অবশ্যই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ‘সোনার বাংলা’র স্বপ্নপূরণে কৌশলগত বাস্তবতার বাইরেও বাস্তব সম্পর্ক প্রদর্শন করবে। বাংলাদেশের প্রয়োজনের সময়টিতে তাঁর স্বপ্ন পূরণ করতে একজন বন্ধু এবং প্রভাবক হিসেবে ভারত প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

সড়ক-রেল-নৌপথ যোগাযোগের মতো চিরাচরিত কাজের পাশাপাশি ভারত-বাংলাদেশ উচ্চ প্রযুক্তিগত সহযোগিতার নতুন দৃষ্টান্ত তৈরির জন্য প্রস্তুত। গত ছয় বছরে উভয় দেশের উচ্চ পর্যায়ের সফরকালে কমপক্ষে ৯০টি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। এখন আগামী বছরগুলোতে মহাকাশ, তথ্য-প্রযুক্তি, বেসামরিক পারমাণবিক সহযোগিতা, শিপিং, ইলেকট্রনিকস এবং এর সঙ্গে সম্পর্কিত অত্যাধুনিক উচ্চ প্রযুক্তির ক্ষেত্রে সহযোগিতা সমঝোতাগুলো কার্যকর হবে। এই প্রেক্ষাপট জানার পরও এই দুই দেশের বন্ধুত্ববিরোধী শক্তিগুলো যুদ্ধের দিকে তাদের কার্যক্রমকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। তারা অশুভ পরিকল্পনার মাধ্যমে কিছু সংবেদনশীল অমীমাংসিত বিষয়কে ব্যবহার করে উভয় দেশের জনগণের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের ভুল-বোঝাবুঝি তৈরি করতে চলেছে।

ন্যায়সংগতভাবে তিস্তা নদীর পানিবণ্টন নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশের বৈধ দাবি সম্পর্কে নয়াদিল্লি সচেতন এবং এটি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সমাধান করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। প্রতিবন্ধকতার পেছনের কারণটি সবার জানা। তিস্তার সমাধান স্থগিত থাকার কারণে ভারত এরই মধ্যে অন্য ছয়টি সাধারণ নদীর পানি ভাগ করে নিতে সম্মত হয়েছে; একটি প্রাথমিক সমাধান এই বছর আশা করা হচ্ছে। তবু একটি মহল এ বিষয়ে ঘোলা পানিতে মাছ ধরার চেষ্টা করছে।

তারা জনগণের মন থেকে স্মৃতি মুছে ফেলার চেষ্টা করে যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমলে দীর্ঘকাল ঝুলে থাকা ভারত-বাংলাদেশের সমুদ্রসীমা বিরোধ নিষ্পত্তি হয়েছিল। এবং দীর্ঘ ৪৫ বছরের বিরোধের পরে ইন্দিরা-মুজিব স্থলসীমান্ত চুক্তি এবং ছিটমহলগুলোর সফল বিনিময় ঘটেছিল। ভারত সরকার এই আবেগমূলক বিষয়ে জাতীয় ঐকমত্য তৈরির জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করেছিল। কোনো রাজনৈতিক দল এই চুক্তিগুলোর বিষয়ে আপত্তি জানায়নি, যদিও চূড়ান্ত আলোচনায় ভারত কিছু স্থলভূমি ও জলসীমা হারিয়েছিল।

নেতিবাচক শক্তি জনগণকে স্মরণ করিয়ে দেয় না যে ঐতিহাসিক স্থলসীমান্ত চুক্তি ১১১টি ছিটমহল ভারত থেকে বাংলাদেশে স্থানান্তর করতে সহায়তা করেছিল, যা বাংলাদেশে ১৭১৬০.৬৩ একর পর্যন্ত স্থলভূমি যুক্ত করে। এর পরিবর্তে ভারত ৫১টি ছিটমহল পেয়েছিল এবং বাংলাদেশের কাছে প্রায় ১০ হাজার একর লোকসান দিয়ে মাত্র ৭১১১.০২ একর স্থলভূমি পায়। পৃথিবীতে এমন কোনো উদাহরণ রয়েছে যে দীর্ঘকালীন সীমান্ত বিবাদ মীমাংসার জন্য তথাকথিত ‘বড় দেশ’ একটি তথাকথিত ‘ছোট্ট দেশ’কে জমি দিতে স্বীকার করে? দুই দেশের মধ্যে সমুদ্র বিরোধ নিষ্পত্তি করতেও একই রকম ঘটনা ঘটেছে। ২০১৪ সালের জুলাইয়ে হেগভিত্তিক আন্তর্জাতিক আদালত বঙ্গোপসাগরের ২৫ হাজার ৬০২ বর্গকিলোমিটারের মধ্যে বাংলাদেশকে ১৯ হাজার ৪৬৭ বর্গকিলোমিটার দেওয়ার মাধ্যমে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যকার দীর্ঘদিনের সমুদ্রসীমা বিরোধ নিষ্পত্তি করেছেন। এই রায়ের পর ভারত কখনোই রায়টি নিষ্পত্তি করতে যায়নি। যদি কেউ তখনকার সংবাদ প্রতিবেদনগুলোর কথা স্মরণ করে, তবে দেখতে পাবে যে কিভাবে বাংলাদেশ ভারত থেকে তাদের প্রাপ্য পাওয়ার জয় উদ্যাপন করেছে। মূলত বর্তমানে সহযোগিতার একটি নতুন ক্ষেত্র হচ্ছে সামুদ্রিক অর্থনীতি, যা নিয়ে উভয় দেশই তাদের পারস্পরিক সুবিধার জন্য আলোচনা করছে।

বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বীরত্বপূর্ণ মুক্তিযুদ্ধ স্মরণ করার একটি আদর্শ সময় হচ্ছে মুজিববর্ষ উদ্যাপন, যেখানে ভারত একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল এবং অত্যাচারী পাকিস্তানি শাসকদের খপ্পর থেকে প্রতিবেশী দেশের স্বাধীনতার জন্য ভারত তার সেনাদের শহীদ হওয়ার অনুমতি দিয়েছিল। হাজার হাজার মাইল দূরে অবস্থিত কোনো দেশ কিভাবে একই আন্তরিকতা দাবি করতে পারে, যখন তাদের পাকিস্তান এবং শক্তিধর পশ্চিমা দেশগুলোর সঙ্গে মিলিত হয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনে নাশকতার প্রমাণ ইতিহাসে নথিভুক্ত রয়েছে। নতুন প্রজন্মের জন্য মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলোর বার্তা প্রচারের সময় এখন এসেছে। উভয় দেশের তরুণদের সঙ্গে সেই ইতিহাস উদ্যাপন করার জন্য ভারত ও বাংলাদেশের মহাপরিকল্পনা রয়েছে।

বাংলাদেশি পণ্য রপ্তানিতে শুল্কমুক্ত প্রবেশের অনুমতি দেওয়ার জন্য চীন সরকারের সাম্প্রতিক সিদ্ধান্তকে ইচ্ছাকৃতভাবে ভারতের প্রতি ঢাকার মনোভাবের এক নতুন পরিবর্তন হিসেবে ব্যাখ্যা করা হচ্ছে—যার কোনো ভিত্তি নেই। যেকোনো দেশের সঙ্গে ব্যবসা করা বাংলাদেশ সরকারের সার্বভৌম অধিকার, তা যদি লাভজনক হয়। তদুপরি ভারত এই বিষয়ে সচেতন যে ভারত ও চীন উভয় দেশ যখন বিতর্কিত লাদাখ অঞ্চলে গুরুতর সামরিক বিবাদে জড়িত তখন চীন বন্ধুত্বপূর্ণ ইঙ্গিত বাড়ানোর সব উপায় খুঁজবে। এই সময়ে কোনো ভারতীয় সরকারি কর্মকর্তা চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে সাম্প্রতিক বাণিজ্য সম্পর্কের বিষয়ে কোনো আপত্তি উত্থাপন করেননি। ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো এখানে কী ঘটছে তা তাদের মতো করে ব্যাখ্যা করতে পারে (কোনো আঞ্চলিক গণমাধ্যমের সাম্প্রতিক মন্তব্যের পরিপূরক নয়)। চীন-বাংলাদেশ সম্পর্কে বাংলাদেশ সংবাদমাধ্যমগুলোর একটি অংশের ভিন্ন আঙ্গিকের প্রতিবেদনও ভারত সরকার গ্রহণ করেনি।

ভারত ২০১১ সালে বাংলাদেশে সব পণ্যের শুল্ক ও কোটামুক্ত সুবিধা বাড়িয়েছে। প্যারা শুল্ক প্রতিবন্ধকতা নিয়ে কিছু নির্দিষ্ট সমস্যা রয়েছে, যা পর্যায়ক্রমে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় পর্যায়ে সমাধান করা হচ্ছে। নির্দিষ্ট পণ্যের ওপর ডাম্পিং শুল্ক নিরসনের ব্যাপারে উপযুক্ত আপিল কর্তৃপক্ষ বিষয়টি স্থগিত করে দিয়েছে। দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের জনসমক্ষে মন্তব্য করে কোনো অশান্তি তৈরি না করা বুদ্ধিমানের কাজ হবে, যা অপ্রয়োজনীয় সমস্যা সৃষ্টি করে। ভারতেরও নির্দিষ্ট জাতীয় বাধ্যবাধকতা রয়েছে এবং উভয় দেশের স্বার্থ ও পারস্পরিক সুবিধার জন্য একত্র হওয়া উচিত।

নেতিবাচক শক্তিদের মনে রাখতে হবে, ভারতের এলওসিতে সুদের হার মাত্র ১.২ শতাংশ, যখন চীন প্রকল্পের পরিমাণের ওপর নির্ভর করে ২-৩ শতাংশ বা তার বেশি হার আরোপ করে। এটিও সত্য যে ভারত চীনের চেয়ে দরিদ্র দেশ। ভারত ৬৪টি দেশে ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের এলওসি বাড়িয়েছে, যার মধ্যে বাংলাদেশ সর্বোচ্চ আট বিলিয়ন মার্কিন ডলার গ্রহীতা, যা মোট বরাদ্দের ২৬ শতাংশ। বাংলাদেশের রপ্তানি ভারতে এক বিলিয়ন ছাড়িয়ে গেছে, যা এশিয়ায় জাপানের পরে দ্বিতীয় এবং দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম বাণিজ্য অংশীদার।

সন্ত্রাসবাদবিরোধী অভিযানের বিরুদ্ধে লড়াই করা এবং ক্রমবর্ধমান উগ্রবাদ একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক, যা ভারত ও বাংলাদেশের সম্পর্কের চারদিকে ঘুরপাক খায় এবং উভয় দেশের চমৎকার সহযোগিতা প্রক্রিয়া রয়েছে, যেখানে নিয়মিত তথ্য বিনিময় হয়। রোহিঙ্গা শরণার্থীদের একাংশের মৌলবাদ সম্পর্কে গোয়েন্দা শাখার সাম্প্রতিক তথ্য উভয় দেশের জন্যই উদ্বেগের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। ভারত ও বাংলাদেশকে এই দিকগুলো সম্পর্কে সজাগ থাকতে হবে। কারণ সহিংসতার কিছু ঘটনা গুরুতর উদ্বেগের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে দুই দেশের মধ্যে আরো দ্রুত নিবিড় সহযোগিতা হওয়া প্রয়োজন। পক্ষান্তরে দুই দেশের মধ্যে কিছু বিরক্তিকর তুচ্ছ সমস্যা মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারে না।

মানুষের সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে মনে রাখা উচিত, ভারত বাংলাদেশিদের জন্য ১.৭ মিলিয়ন ভিসা দিয়েছে, যা বিশ্বের বৃহত্তম ভিসা অপারেশন। ভারতীয় নেতৃত্ব ও জনগণ সর্বদা বাংলাদেশকে বন্ধু হিসেবে বিবেচনা করেছে এবং সব ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অগ্রগতিকে সমর্থন করেছে। সর্বোচ্চ নেতৃত্বের মধ্যে বোঝাপড়া ও সম্পর্ক একটি নতুন দিক ও ভিত্তি তৈরি করেছে। দুই দেশের মধ্যে একটি আবেগপ্রবণ যোগসূত্র রয়েছে, যা ১৯৭১ সাল থেকে মানুষের মনে বিদ্যমান। এই সম্পর্কের মধ্যকার নেতিবাচকতা শুধু একটি কায়েমি স্বার্থের অস্তিত্ব দ্বারা চালিত হয়।

লেখক : ভারতীয় জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৪৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা