শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৩৩, রবিবার, ১২ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

মুজিববর্ষে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক নতুন উচ্চতার জন্য প্রস্তুত

গৌতম লাহিড়ি
অনলাইন ভার্সন
মুজিববর্ষে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক নতুন উচ্চতার জন্য প্রস্তুত

করোনাভাইরাস সৃষ্ট মহামারির ভীতিকর হুমকি সত্ত্বেও ‘মুজিববর্ষ’ উদ্যাপনকালে ভারত-বাংলাদেশ দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক অন্য উচ্চতায় উন্নীত করার লক্ষণ এখন স্পষ্টভাবে প্রমাণিত। উভয় দেশ কভিড-১৯-পরবর্তী একটি ধারাবাহিক চুক্তির পরিকল্পনা করেছে, যা দুই দেশের জনগণের জন্য একটি ফলপ্রসূ পরিস্থিতি তৈরি করবে এবং অবশ্যই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ‘সোনার বাংলা’র স্বপ্নপূরণে কৌশলগত বাস্তবতার বাইরেও বাস্তব সম্পর্ক প্রদর্শন করবে। বাংলাদেশের প্রয়োজনের সময়টিতে তাঁর স্বপ্ন পূরণ করতে একজন বন্ধু এবং প্রভাবক হিসেবে ভারত প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

সড়ক-রেল-নৌপথ যোগাযোগের মতো চিরাচরিত কাজের পাশাপাশি ভারত-বাংলাদেশ উচ্চ প্রযুক্তিগত সহযোগিতার নতুন দৃষ্টান্ত তৈরির জন্য প্রস্তুত। গত ছয় বছরে উভয় দেশের উচ্চ পর্যায়ের সফরকালে কমপক্ষে ৯০টি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। এখন আগামী বছরগুলোতে মহাকাশ, তথ্য-প্রযুক্তি, বেসামরিক পারমাণবিক সহযোগিতা, শিপিং, ইলেকট্রনিকস এবং এর সঙ্গে সম্পর্কিত অত্যাধুনিক উচ্চ প্রযুক্তির ক্ষেত্রে সহযোগিতা সমঝোতাগুলো কার্যকর হবে। এই প্রেক্ষাপট জানার পরও এই দুই দেশের বন্ধুত্ববিরোধী শক্তিগুলো যুদ্ধের দিকে তাদের কার্যক্রমকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। তারা অশুভ পরিকল্পনার মাধ্যমে কিছু সংবেদনশীল অমীমাংসিত বিষয়কে ব্যবহার করে উভয় দেশের জনগণের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের ভুল-বোঝাবুঝি তৈরি করতে চলেছে।

ন্যায়সংগতভাবে তিস্তা নদীর পানিবণ্টন নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশের বৈধ দাবি সম্পর্কে নয়াদিল্লি সচেতন এবং এটি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সমাধান করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। প্রতিবন্ধকতার পেছনের কারণটি সবার জানা। তিস্তার সমাধান স্থগিত থাকার কারণে ভারত এরই মধ্যে অন্য ছয়টি সাধারণ নদীর পানি ভাগ করে নিতে সম্মত হয়েছে; একটি প্রাথমিক সমাধান এই বছর আশা করা হচ্ছে। তবু একটি মহল এ বিষয়ে ঘোলা পানিতে মাছ ধরার চেষ্টা করছে।

তারা জনগণের মন থেকে স্মৃতি মুছে ফেলার চেষ্টা করে যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমলে দীর্ঘকাল ঝুলে থাকা ভারত-বাংলাদেশের সমুদ্রসীমা বিরোধ নিষ্পত্তি হয়েছিল। এবং দীর্ঘ ৪৫ বছরের বিরোধের পরে ইন্দিরা-মুজিব স্থলসীমান্ত চুক্তি এবং ছিটমহলগুলোর সফল বিনিময় ঘটেছিল। ভারত সরকার এই আবেগমূলক বিষয়ে জাতীয় ঐকমত্য তৈরির জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করেছিল। কোনো রাজনৈতিক দল এই চুক্তিগুলোর বিষয়ে আপত্তি জানায়নি, যদিও চূড়ান্ত আলোচনায় ভারত কিছু স্থলভূমি ও জলসীমা হারিয়েছিল।

নেতিবাচক শক্তি জনগণকে স্মরণ করিয়ে দেয় না যে ঐতিহাসিক স্থলসীমান্ত চুক্তি ১১১টি ছিটমহল ভারত থেকে বাংলাদেশে স্থানান্তর করতে সহায়তা করেছিল, যা বাংলাদেশে ১৭১৬০.৬৩ একর পর্যন্ত স্থলভূমি যুক্ত করে। এর পরিবর্তে ভারত ৫১টি ছিটমহল পেয়েছিল এবং বাংলাদেশের কাছে প্রায় ১০ হাজার একর লোকসান দিয়ে মাত্র ৭১১১.০২ একর স্থলভূমি পায়। পৃথিবীতে এমন কোনো উদাহরণ রয়েছে যে দীর্ঘকালীন সীমান্ত বিবাদ মীমাংসার জন্য তথাকথিত ‘বড় দেশ’ একটি তথাকথিত ‘ছোট্ট দেশ’কে জমি দিতে স্বীকার করে? দুই দেশের মধ্যে সমুদ্র বিরোধ নিষ্পত্তি করতেও একই রকম ঘটনা ঘটেছে। ২০১৪ সালের জুলাইয়ে হেগভিত্তিক আন্তর্জাতিক আদালত বঙ্গোপসাগরের ২৫ হাজার ৬০২ বর্গকিলোমিটারের মধ্যে বাংলাদেশকে ১৯ হাজার ৪৬৭ বর্গকিলোমিটার দেওয়ার মাধ্যমে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যকার দীর্ঘদিনের সমুদ্রসীমা বিরোধ নিষ্পত্তি করেছেন। এই রায়ের পর ভারত কখনোই রায়টি নিষ্পত্তি করতে যায়নি। যদি কেউ তখনকার সংবাদ প্রতিবেদনগুলোর কথা স্মরণ করে, তবে দেখতে পাবে যে কিভাবে বাংলাদেশ ভারত থেকে তাদের প্রাপ্য পাওয়ার জয় উদ্যাপন করেছে। মূলত বর্তমানে সহযোগিতার একটি নতুন ক্ষেত্র হচ্ছে সামুদ্রিক অর্থনীতি, যা নিয়ে উভয় দেশই তাদের পারস্পরিক সুবিধার জন্য আলোচনা করছে।

বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বীরত্বপূর্ণ মুক্তিযুদ্ধ স্মরণ করার একটি আদর্শ সময় হচ্ছে মুজিববর্ষ উদ্যাপন, যেখানে ভারত একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল এবং অত্যাচারী পাকিস্তানি শাসকদের খপ্পর থেকে প্রতিবেশী দেশের স্বাধীনতার জন্য ভারত তার সেনাদের শহীদ হওয়ার অনুমতি দিয়েছিল। হাজার হাজার মাইল দূরে অবস্থিত কোনো দেশ কিভাবে একই আন্তরিকতা দাবি করতে পারে, যখন তাদের পাকিস্তান এবং শক্তিধর পশ্চিমা দেশগুলোর সঙ্গে মিলিত হয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনে নাশকতার প্রমাণ ইতিহাসে নথিভুক্ত রয়েছে। নতুন প্রজন্মের জন্য মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলোর বার্তা প্রচারের সময় এখন এসেছে। উভয় দেশের তরুণদের সঙ্গে সেই ইতিহাস উদ্যাপন করার জন্য ভারত ও বাংলাদেশের মহাপরিকল্পনা রয়েছে।

বাংলাদেশি পণ্য রপ্তানিতে শুল্কমুক্ত প্রবেশের অনুমতি দেওয়ার জন্য চীন সরকারের সাম্প্রতিক সিদ্ধান্তকে ইচ্ছাকৃতভাবে ভারতের প্রতি ঢাকার মনোভাবের এক নতুন পরিবর্তন হিসেবে ব্যাখ্যা করা হচ্ছে—যার কোনো ভিত্তি নেই। যেকোনো দেশের সঙ্গে ব্যবসা করা বাংলাদেশ সরকারের সার্বভৌম অধিকার, তা যদি লাভজনক হয়। তদুপরি ভারত এই বিষয়ে সচেতন যে ভারত ও চীন উভয় দেশ যখন বিতর্কিত লাদাখ অঞ্চলে গুরুতর সামরিক বিবাদে জড়িত তখন চীন বন্ধুত্বপূর্ণ ইঙ্গিত বাড়ানোর সব উপায় খুঁজবে। এই সময়ে কোনো ভারতীয় সরকারি কর্মকর্তা চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে সাম্প্রতিক বাণিজ্য সম্পর্কের বিষয়ে কোনো আপত্তি উত্থাপন করেননি। ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো এখানে কী ঘটছে তা তাদের মতো করে ব্যাখ্যা করতে পারে (কোনো আঞ্চলিক গণমাধ্যমের সাম্প্রতিক মন্তব্যের পরিপূরক নয়)। চীন-বাংলাদেশ সম্পর্কে বাংলাদেশ সংবাদমাধ্যমগুলোর একটি অংশের ভিন্ন আঙ্গিকের প্রতিবেদনও ভারত সরকার গ্রহণ করেনি।

ভারত ২০১১ সালে বাংলাদেশে সব পণ্যের শুল্ক ও কোটামুক্ত সুবিধা বাড়িয়েছে। প্যারা শুল্ক প্রতিবন্ধকতা নিয়ে কিছু নির্দিষ্ট সমস্যা রয়েছে, যা পর্যায়ক্রমে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় পর্যায়ে সমাধান করা হচ্ছে। নির্দিষ্ট পণ্যের ওপর ডাম্পিং শুল্ক নিরসনের ব্যাপারে উপযুক্ত আপিল কর্তৃপক্ষ বিষয়টি স্থগিত করে দিয়েছে। দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের জনসমক্ষে মন্তব্য করে কোনো অশান্তি তৈরি না করা বুদ্ধিমানের কাজ হবে, যা অপ্রয়োজনীয় সমস্যা সৃষ্টি করে। ভারতেরও নির্দিষ্ট জাতীয় বাধ্যবাধকতা রয়েছে এবং উভয় দেশের স্বার্থ ও পারস্পরিক সুবিধার জন্য একত্র হওয়া উচিত।

নেতিবাচক শক্তিদের মনে রাখতে হবে, ভারতের এলওসিতে সুদের হার মাত্র ১.২ শতাংশ, যখন চীন প্রকল্পের পরিমাণের ওপর নির্ভর করে ২-৩ শতাংশ বা তার বেশি হার আরোপ করে। এটিও সত্য যে ভারত চীনের চেয়ে দরিদ্র দেশ। ভারত ৬৪টি দেশে ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের এলওসি বাড়িয়েছে, যার মধ্যে বাংলাদেশ সর্বোচ্চ আট বিলিয়ন মার্কিন ডলার গ্রহীতা, যা মোট বরাদ্দের ২৬ শতাংশ। বাংলাদেশের রপ্তানি ভারতে এক বিলিয়ন ছাড়িয়ে গেছে, যা এশিয়ায় জাপানের পরে দ্বিতীয় এবং দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম বাণিজ্য অংশীদার।

সন্ত্রাসবাদবিরোধী অভিযানের বিরুদ্ধে লড়াই করা এবং ক্রমবর্ধমান উগ্রবাদ একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক, যা ভারত ও বাংলাদেশের সম্পর্কের চারদিকে ঘুরপাক খায় এবং উভয় দেশের চমৎকার সহযোগিতা প্রক্রিয়া রয়েছে, যেখানে নিয়মিত তথ্য বিনিময় হয়। রোহিঙ্গা শরণার্থীদের একাংশের মৌলবাদ সম্পর্কে গোয়েন্দা শাখার সাম্প্রতিক তথ্য উভয় দেশের জন্যই উদ্বেগের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। ভারত ও বাংলাদেশকে এই দিকগুলো সম্পর্কে সজাগ থাকতে হবে। কারণ সহিংসতার কিছু ঘটনা গুরুতর উদ্বেগের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে দুই দেশের মধ্যে আরো দ্রুত নিবিড় সহযোগিতা হওয়া প্রয়োজন। পক্ষান্তরে দুই দেশের মধ্যে কিছু বিরক্তিকর তুচ্ছ সমস্যা মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারে না।

মানুষের সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে মনে রাখা উচিত, ভারত বাংলাদেশিদের জন্য ১.৭ মিলিয়ন ভিসা দিয়েছে, যা বিশ্বের বৃহত্তম ভিসা অপারেশন। ভারতীয় নেতৃত্ব ও জনগণ সর্বদা বাংলাদেশকে বন্ধু হিসেবে বিবেচনা করেছে এবং সব ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অগ্রগতিকে সমর্থন করেছে। সর্বোচ্চ নেতৃত্বের মধ্যে বোঝাপড়া ও সম্পর্ক একটি নতুন দিক ও ভিত্তি তৈরি করেছে। দুই দেশের মধ্যে একটি আবেগপ্রবণ যোগসূত্র রয়েছে, যা ১৯৭১ সাল থেকে মানুষের মনে বিদ্যমান। এই সম্পর্কের মধ্যকার নেতিবাচকতা শুধু একটি কায়েমি স্বার্থের অস্তিত্ব দ্বারা চালিত হয়।

লেখক : ভারতীয় জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
সর্বশেষ খবর
গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক ভর্তি শুরু হচ্ছে ২২ জুন
গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক ভর্তি শুরু হচ্ছে ২২ জুন

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬
ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের কর্মসংস্থান তদারকিতে ১১ সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন
বিদেশে বাংলাদেশিদের কর্মসংস্থান তদারকিতে ১১ সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার
সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ
এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে
দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু
ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা