শিরোনাম
প্রকাশ: ০৪:৫৪, শুক্রবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২০

৭১-এর গণহত্যা আর পাকিস্তানি হিংস্রতায় শিউরে উঠেছিলেন বিশ্ববাসী

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
৭১-এর গণহত্যা আর পাকিস্তানি হিংস্রতায় শিউরে উঠেছিলেন বিশ্ববাসী

একাত্তরে পাকিস্তানি নৃশসংতায় শিউরে ওঠে গোটা দুনিয়া। আমেরিকা বা চীনের চোখ রাঙানি উপেক্ষা করেই বহু মানুষ সেদিন মুক্তিযোদ্ধাদের সমর্থনে এগিয়ে আসেন। বিবেকের ডাকে সাড়া দিয়ে তাঁরা সেদিন পাশে দাঁড়িয়েছিলেন বাংলাদেশের। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বহু সাংবাদিক তুলে ধরেন গণহত্যার ছবি। আবার অনেকে সরসারি অংশ নেন মুক্তিযোদ্ধাদের পক্ষে। বাটা কোম্পানির ঢাকায় নিযুক্ত কর্মকর্তা এএস ওডারল্যান্ড, মার্কিন সেনেটর এডওয়ার্ড কেনেডি, ব্রিটিশ সাংবাদিক সাইমন ড্রিং, পাকিস্তানি সাংবাদিক অ্যান্থনি মাসকারেনহাস, আমেরিকান কবি অ্যালেন গিনসবার্গ, বিটলস-এর জর্জ হ্যারিসনদের পাশাপাশি ভারতের রবিশঙ্কর, ভুপেন হাজারিকা থেকে শুরু করে অগণিত মানুষ সেদিন গর্জে উঠেছিলেন গণহত্যার প্রতিবাদে। তবে মুক্তিযোদ্ধাদের পাশে সর্বতোভাবে সেদিন সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন ভারতের ততকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধি। ভারতের আপামর জনসাধারণও ছিলেন বাংলাদেশের পাশে। তাঁদের হয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের সবরকম সহায়তায় নেতৃত্ব দেন ভারতীয় বাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় প্রধান লেঃ জেনারেল জে এফ আর জ্যাকব।

লাগাম ছাড়া পাকিস্তানি বর্বরতা দেখে সেদিন নিজেকে সামলাতে পারেননি ডাচ-অস্ট্রেলিয়ান নাগরিক ওয়াডারল্যান্ড। ১৯৭০-এর শেষ দিকে ঢাকায় এসেছিলেন তিনি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে গেরিলা যুদ্ধের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ওয়াডাল্যান্ড ঢাকায় বাটা কোম্পানির প্রোডাকশন ম্যানেজার ছিলেন। কিন্তু মহান মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে তিনিও সামিল হন রণাঙ্গনে। মুক্তিযোদ্ধাদের গেড়িলা যুদ্ধের প্রশিক্ষণের পাশাপাশি পাক-বর্বরতার ওপর গোয়েন্দাগিরিতেও নেতৃত্ব দেন। টঙ্গিতে সরাসরি প্রশিক্ষণ দেন মুক্তিযোদ্ধারে। তাঁর অবদান ভোলার নয়। তিনি শুধু যুদ্ধেই অংশ নেননি, গণহত্যার খবর নিয়মিত বিশ্ববাসী যাতে জানতে পারেন, তাই পাক বর্বরতার ছবিও নিয়মিত পাশ্চাত্যের গণমাধ্যমে তুলে ধরেন। তাঁর অবদানের কথা মাথায় রেখে বাংলাদেশ সরকার তাঁকে 'বীর প্রতীক' সম্মানে ভূষিত করে।

আমেরিকা পাকিস্তানের পক্ষে ছিল। কিন্তু মার্কিন সেনেটর এডওয়ার্ড কেনেডি গণহত্যার খবর জানতে পেরে নিজেকে সামলাতে পারেননি। পাকিস্তান তাঁকে ভিসা দেয়নি। তাই তিনি উড়ে এসেছিলেন ভারতে। বিভিন্ন শরণার্থী শিবির ঘুরে দেখেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডির ভাই এডওয়ার্ড। পাকিস্তানি বর্বরতার বিষয়ে শরণার্থী শিবির থেকেই আঁচ পান তিনি। বলেছিলেন, 'মানসভ্যতার ইতিহাসে এটাই বোধহয় দুনিয়ার সবচেয়ে দুঃখজনক ঘটনা।' মার্কিন প্রশাসনের কাছে বারবার তিনি দাবি করেছিলেন, পাকিস্তানের নৃশংসতারোধে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণে। মার্কিন প্রশাসনকে চাপে রাখতে তাঁর চেষ্টার কোনও ত্রুটি ছিলো না। যুদ্ধ থামার পরও বাংলাদেশের পুনুর্গঠনেও তিনি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন। 

পাকিস্তানি বর্বরতার কথা দুনিয়াবাসী হয়তো জানতেই পারতেন না সাইমন ড্রিং আর অ্যান্থনি মাসকারেনহাস না থাকলে। এই দুই সাংবাদিকই তো তুলে ধরেছিলেন গণহত্যার প্রকৃত ছবি। অ্যান্থনি নিজে পাকিস্তানি নাগরিক হয়েও সেদিন পাক-সেনাদের গণহত্যার কথা তুলে ধরতে কার্পণ্য করেননি। অগণিত মানুষকে সেদিন নৃশংসভাবে হত্যা করার স্বাক্ষী এই দুই সাংবাদিক। অবশ্য আরও অনেকেই ছিলেন সেই সময়ে ঢাকায়। তাঁরা নিরব থাকলেও অ্যান্থনি আর ড্রিং নিজেদের পেশাগত কর্তব্যের সঙ্গে আপোষ করেননি। পাক-সেনাদের নির্মম অত্যাচার থেকে গণধর্ষণের বিবরণ উঠে এসেছে তাঁদের প্রতিবেদনে। অ্যান্থনির প্রতিবেদন পড়েই পাকিস্তানি গণহত্যার বিষয়ে প্রকৃত তথ্য জানতে পেরেছিলেন স্বয়ং ইন্দিরা গান্ধি। তিনি নিজেই বলেছেন সেকথা।

পাকিস্তানি বর্বরতায় সেদিন অগণিত ভারতবাসী উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছিলেন। অগণিত বাংলাদেশীর দুর্দিনে চীন বা আমেরিকার মতো মুখ ঘুরিয়ে থাকতে পারেননি তাঁরা। তাই ইন্দিরা গান্ধির পাশে দাঁড়িয়েছিল গোটা দেশ। প্রথমে বিশ্ববাসীর কাছে কূটনৈতিক দরবার করে পাকিস্তানের বর্বরতার কথা তুলে ধরেন ইন্দিরা। তারপর বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের পাশে দাঁড়াতে সক্রিয় অংশ নেওয়ার নির্দেশ দেন সেনাবাহিনীকে। অগণিত শরণার্থীদের আশ্রয় দিতেও কার্পণ্য করেনি ভারত। ভারতীয় সেনার পূর্বাঞ্চলীয় প্রধান লেঃ জেনারেল জ্যাকভের নেতৃত্বে সেনাবাহিনী মুক্তিযোদ্ধাদের সর্বতোভাবে সহায়তা করতে থাকে। প্রশিক্ষণ থেকে শুরু করে সবই তাঁরা পান। ফলে বিজয় সুনিশ্চিত হয়। জন্ম নেয় স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। শুধু ইন্দিরা গান্ধি বা জেনারেল জ্যাকভই নন, অগণিত ভারতবাসী সেদিন দাঁড়িয়েছিলেন মুক্তিযোদ্ধাদের পাশে। পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরা, আসাম থেকে শুরু করে বিভিন্ন রাজ্যের মানুষ সেদিন আশ্রয় দিয়েছিলেন বাংলাদেশি শরণার্থীদের। মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে ভারতীয়রা বুকে আগলে রেখেছিলেন আত্মীয়তার বন্ধনে।

পাকিস্তানি বর্বরতার বিরুদ্ধে আমেরিকা রাষ্ট্র হিসেবে মুখ না খুললে কী হবে, গণহত্যার প্রতিবাদে মার্কিন বুদ্ধিজীবীরা সেদিন প্রতিবাদে মুখর হন। মার্কিন সপ্তম নৌবহ পাঠানোর প্রতিবাদে শান্তিপ্রিয় মার্কিনরা গড়ে তুলেছিলেন 'আমেরিকান ফর বাংলাদেশ'। ১৯৭১-এর ২০ নভেম্বর নিউ ইয়র্কের সেন্ট জর্জ চার্চের সামনে আয়োজন করা হয়েছিল কবিতা পাঠের আসর। বিখ্যাত মার্কিন কবি অ্যালেন গিনসবার্গ ১৫২ লাইনের কবিতার মাধ্যমে তুলে ধরলেন পাকিস্তানের নৃশংসতার বর্ণনা। তাঁর বিখ্যাত কবিতা 'সেপ্টেম্বর এন যশোহর রোড' বিশ্ববাসীর বিবেককে আন্দোলিত করে। ৩০ লাখ মানুষ খুন বা অগণিত মা-বোনের ধর্ষণের বিবরণে শিহরিত হয়ে ওঠেন বিশ্ববাসী। অন্যায়-অত্যাচারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ভারত মুক্তিযোদ্ধাদের পাশে দাঁড়ানোয় প্রশংসিত হয় গোটা বিশ্বে।
 
বিদেশি সাংবাদিকদের প্রতিবেদনেই উঠে আসে বাঙালিদের ওপর নির্মম অত্যাচারের বর্ণনা। কোথাও জীবন্ত পুড়িয়ে মারা হয়। কোথাওবা লাইনে দাঁড় করিয়ে পাক-সেনারা গুলি করে হত্যা করে হাত-পা বাঁধা বাঙালিদের। নারী বা শিশুরাও পাক-অত্যাচারের হাত থেকে রক্ষা পায়নি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী বা রাজারবাগ পুলিশ লাইনে ঘুমন্ত পুলিশ কর্মীরাও নিস্তার পাননি পাক-হানাদারদের হাত থেকে। রাজাকার আর আল-বদরদের সঙ্গে নিয়ে পাকিস্তানি সেনা ধংসযুদ্ধে নেমেছিল সেদিন। ঘটনার বিভৎসতা টের পেয়ে আর বসে থাকতে পারেননি ইন্দিরা গান্ধি। মস্কো থেকে ইওরোপ সফরে বের হয়ে বোঝাবার চেষ্টা করেন বাঙালির দুর্দশার কথা। কিন্তু সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন ছাড়া কারও সমর্থন তিনি পাননি। তবু আমেরিকা বা চীনের রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে মুক্তিকামী মানুষদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন তিনি। বিশ্ববাসীর নজরে আনতেও সমর্থ হন পাক-নৃশংসতা।

ভারতের প্রথিতযশা সেতার শিল্পী পন্ডিত রবিশঙ্কর এবং পাশ্চাত্যেক কিংবদন্তী শিল্পী জর্জ হ্যারিসন বাংলাদেশের মানুষদের পাশে দাঁড়াতে আয়োজন করেছিলেন ঐতিহাসিক কনসার্টের। নিউ ইয়র্কের ম্যাডিসন স্কোয়ারে ১৯৭১-এর ১ আগস্ট রবিশঙ্কর ও ওস্তাদ আলি আকবর খানের যুগলবন্দি দিয়ে শুরু হয় সেই অনুষ্ঠান। হ্যারিসন ছাড়াও অংশ নেন রিঙ্গো স্টার, বব ডিলান, এরিক ক্লাপটন, বিলি পিটারসন, নিওন রাসেল-সহ পাশ্চাত্যের নামী নামী তারকারা। হাজার চল্লিশেক মানুষ হাজির হয়েছিলেন সেদিন সংগীতের সুরে পাক-বর্বরতার প্রতিবাদে। বাংলাদেশী শরণার্থীদের জন্য সেই সময়ে আয়োজিত অনুষ্ঠান থেকেই সংগৃহীত হয় ২ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার। ইউনিসেফের মাধ্যমে সেই টাকা ত্রাণ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। আমেরিকা বা চীন পাকিস্তানের পক্ষে থাকলেও মানুষের বিবেক গর্জে ওঠে। শরণার্থীদের কথা মাথায় রেখে তাঁরা সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন। ভারতীয়রা এক্ষেত্রেও ছিলেন সবার আগে। তখনকার ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী শচীন সিং থেকে শুরু করে সমস্ত মানুষ পাশে দাঁড়িয়েছিলেন বাংলাদেশের। ভারতের বিশিষ্ট সংগীত শিল্পী, 'ভারতরত্ন' ভুপেন হাজারিকাও গেয়ে উঠেছিলেন মুক্তিযোদ্ধাদের স্বপক্ষে। তাঁর সেই গান, ‘জয় জয় নবজাত বাংলাদেশ/ জয় জয় মুক্তিবাহিনী/ ভারতীয় সৈন্যের সাথে রচিলে/ মৈত্রীর কাহিনি।’

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
সর্বশেষ খবর
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম