শিরোনাম
প্রকাশ: ০৪:৫৪, শুক্রবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২০

৭১-এর গণহত্যা আর পাকিস্তানি হিংস্রতায় শিউরে উঠেছিলেন বিশ্ববাসী

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
৭১-এর গণহত্যা আর পাকিস্তানি হিংস্রতায় শিউরে উঠেছিলেন বিশ্ববাসী

একাত্তরে পাকিস্তানি নৃশসংতায় শিউরে ওঠে গোটা দুনিয়া। আমেরিকা বা চীনের চোখ রাঙানি উপেক্ষা করেই বহু মানুষ সেদিন মুক্তিযোদ্ধাদের সমর্থনে এগিয়ে আসেন। বিবেকের ডাকে সাড়া দিয়ে তাঁরা সেদিন পাশে দাঁড়িয়েছিলেন বাংলাদেশের। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বহু সাংবাদিক তুলে ধরেন গণহত্যার ছবি। আবার অনেকে সরসারি অংশ নেন মুক্তিযোদ্ধাদের পক্ষে। বাটা কোম্পানির ঢাকায় নিযুক্ত কর্মকর্তা এএস ওডারল্যান্ড, মার্কিন সেনেটর এডওয়ার্ড কেনেডি, ব্রিটিশ সাংবাদিক সাইমন ড্রিং, পাকিস্তানি সাংবাদিক অ্যান্থনি মাসকারেনহাস, আমেরিকান কবি অ্যালেন গিনসবার্গ, বিটলস-এর জর্জ হ্যারিসনদের পাশাপাশি ভারতের রবিশঙ্কর, ভুপেন হাজারিকা থেকে শুরু করে অগণিত মানুষ সেদিন গর্জে উঠেছিলেন গণহত্যার প্রতিবাদে। তবে মুক্তিযোদ্ধাদের পাশে সর্বতোভাবে সেদিন সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন ভারতের ততকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধি। ভারতের আপামর জনসাধারণও ছিলেন বাংলাদেশের পাশে। তাঁদের হয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের সবরকম সহায়তায় নেতৃত্ব দেন ভারতীয় বাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় প্রধান লেঃ জেনারেল জে এফ আর জ্যাকব।

লাগাম ছাড়া পাকিস্তানি বর্বরতা দেখে সেদিন নিজেকে সামলাতে পারেননি ডাচ-অস্ট্রেলিয়ান নাগরিক ওয়াডারল্যান্ড। ১৯৭০-এর শেষ দিকে ঢাকায় এসেছিলেন তিনি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে গেরিলা যুদ্ধের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ওয়াডাল্যান্ড ঢাকায় বাটা কোম্পানির প্রোডাকশন ম্যানেজার ছিলেন। কিন্তু মহান মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে তিনিও সামিল হন রণাঙ্গনে। মুক্তিযোদ্ধাদের গেড়িলা যুদ্ধের প্রশিক্ষণের পাশাপাশি পাক-বর্বরতার ওপর গোয়েন্দাগিরিতেও নেতৃত্ব দেন। টঙ্গিতে সরাসরি প্রশিক্ষণ দেন মুক্তিযোদ্ধারে। তাঁর অবদান ভোলার নয়। তিনি শুধু যুদ্ধেই অংশ নেননি, গণহত্যার খবর নিয়মিত বিশ্ববাসী যাতে জানতে পারেন, তাই পাক বর্বরতার ছবিও নিয়মিত পাশ্চাত্যের গণমাধ্যমে তুলে ধরেন। তাঁর অবদানের কথা মাথায় রেখে বাংলাদেশ সরকার তাঁকে 'বীর প্রতীক' সম্মানে ভূষিত করে।

আমেরিকা পাকিস্তানের পক্ষে ছিল। কিন্তু মার্কিন সেনেটর এডওয়ার্ড কেনেডি গণহত্যার খবর জানতে পেরে নিজেকে সামলাতে পারেননি। পাকিস্তান তাঁকে ভিসা দেয়নি। তাই তিনি উড়ে এসেছিলেন ভারতে। বিভিন্ন শরণার্থী শিবির ঘুরে দেখেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডির ভাই এডওয়ার্ড। পাকিস্তানি বর্বরতার বিষয়ে শরণার্থী শিবির থেকেই আঁচ পান তিনি। বলেছিলেন, 'মানসভ্যতার ইতিহাসে এটাই বোধহয় দুনিয়ার সবচেয়ে দুঃখজনক ঘটনা।' মার্কিন প্রশাসনের কাছে বারবার তিনি দাবি করেছিলেন, পাকিস্তানের নৃশংসতারোধে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণে। মার্কিন প্রশাসনকে চাপে রাখতে তাঁর চেষ্টার কোনও ত্রুটি ছিলো না। যুদ্ধ থামার পরও বাংলাদেশের পুনুর্গঠনেও তিনি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন। 

পাকিস্তানি বর্বরতার কথা দুনিয়াবাসী হয়তো জানতেই পারতেন না সাইমন ড্রিং আর অ্যান্থনি মাসকারেনহাস না থাকলে। এই দুই সাংবাদিকই তো তুলে ধরেছিলেন গণহত্যার প্রকৃত ছবি। অ্যান্থনি নিজে পাকিস্তানি নাগরিক হয়েও সেদিন পাক-সেনাদের গণহত্যার কথা তুলে ধরতে কার্পণ্য করেননি। অগণিত মানুষকে সেদিন নৃশংসভাবে হত্যা করার স্বাক্ষী এই দুই সাংবাদিক। অবশ্য আরও অনেকেই ছিলেন সেই সময়ে ঢাকায়। তাঁরা নিরব থাকলেও অ্যান্থনি আর ড্রিং নিজেদের পেশাগত কর্তব্যের সঙ্গে আপোষ করেননি। পাক-সেনাদের নির্মম অত্যাচার থেকে গণধর্ষণের বিবরণ উঠে এসেছে তাঁদের প্রতিবেদনে। অ্যান্থনির প্রতিবেদন পড়েই পাকিস্তানি গণহত্যার বিষয়ে প্রকৃত তথ্য জানতে পেরেছিলেন স্বয়ং ইন্দিরা গান্ধি। তিনি নিজেই বলেছেন সেকথা।

পাকিস্তানি বর্বরতায় সেদিন অগণিত ভারতবাসী উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছিলেন। অগণিত বাংলাদেশীর দুর্দিনে চীন বা আমেরিকার মতো মুখ ঘুরিয়ে থাকতে পারেননি তাঁরা। তাই ইন্দিরা গান্ধির পাশে দাঁড়িয়েছিল গোটা দেশ। প্রথমে বিশ্ববাসীর কাছে কূটনৈতিক দরবার করে পাকিস্তানের বর্বরতার কথা তুলে ধরেন ইন্দিরা। তারপর বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের পাশে দাঁড়াতে সক্রিয় অংশ নেওয়ার নির্দেশ দেন সেনাবাহিনীকে। অগণিত শরণার্থীদের আশ্রয় দিতেও কার্পণ্য করেনি ভারত। ভারতীয় সেনার পূর্বাঞ্চলীয় প্রধান লেঃ জেনারেল জ্যাকভের নেতৃত্বে সেনাবাহিনী মুক্তিযোদ্ধাদের সর্বতোভাবে সহায়তা করতে থাকে। প্রশিক্ষণ থেকে শুরু করে সবই তাঁরা পান। ফলে বিজয় সুনিশ্চিত হয়। জন্ম নেয় স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। শুধু ইন্দিরা গান্ধি বা জেনারেল জ্যাকভই নন, অগণিত ভারতবাসী সেদিন দাঁড়িয়েছিলেন মুক্তিযোদ্ধাদের পাশে। পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরা, আসাম থেকে শুরু করে বিভিন্ন রাজ্যের মানুষ সেদিন আশ্রয় দিয়েছিলেন বাংলাদেশি শরণার্থীদের। মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে ভারতীয়রা বুকে আগলে রেখেছিলেন আত্মীয়তার বন্ধনে।

পাকিস্তানি বর্বরতার বিরুদ্ধে আমেরিকা রাষ্ট্র হিসেবে মুখ না খুললে কী হবে, গণহত্যার প্রতিবাদে মার্কিন বুদ্ধিজীবীরা সেদিন প্রতিবাদে মুখর হন। মার্কিন সপ্তম নৌবহ পাঠানোর প্রতিবাদে শান্তিপ্রিয় মার্কিনরা গড়ে তুলেছিলেন 'আমেরিকান ফর বাংলাদেশ'। ১৯৭১-এর ২০ নভেম্বর নিউ ইয়র্কের সেন্ট জর্জ চার্চের সামনে আয়োজন করা হয়েছিল কবিতা পাঠের আসর। বিখ্যাত মার্কিন কবি অ্যালেন গিনসবার্গ ১৫২ লাইনের কবিতার মাধ্যমে তুলে ধরলেন পাকিস্তানের নৃশংসতার বর্ণনা। তাঁর বিখ্যাত কবিতা 'সেপ্টেম্বর এন যশোহর রোড' বিশ্ববাসীর বিবেককে আন্দোলিত করে। ৩০ লাখ মানুষ খুন বা অগণিত মা-বোনের ধর্ষণের বিবরণে শিহরিত হয়ে ওঠেন বিশ্ববাসী। অন্যায়-অত্যাচারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ভারত মুক্তিযোদ্ধাদের পাশে দাঁড়ানোয় প্রশংসিত হয় গোটা বিশ্বে।
 
বিদেশি সাংবাদিকদের প্রতিবেদনেই উঠে আসে বাঙালিদের ওপর নির্মম অত্যাচারের বর্ণনা। কোথাও জীবন্ত পুড়িয়ে মারা হয়। কোথাওবা লাইনে দাঁড় করিয়ে পাক-সেনারা গুলি করে হত্যা করে হাত-পা বাঁধা বাঙালিদের। নারী বা শিশুরাও পাক-অত্যাচারের হাত থেকে রক্ষা পায়নি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী বা রাজারবাগ পুলিশ লাইনে ঘুমন্ত পুলিশ কর্মীরাও নিস্তার পাননি পাক-হানাদারদের হাত থেকে। রাজাকার আর আল-বদরদের সঙ্গে নিয়ে পাকিস্তানি সেনা ধংসযুদ্ধে নেমেছিল সেদিন। ঘটনার বিভৎসতা টের পেয়ে আর বসে থাকতে পারেননি ইন্দিরা গান্ধি। মস্কো থেকে ইওরোপ সফরে বের হয়ে বোঝাবার চেষ্টা করেন বাঙালির দুর্দশার কথা। কিন্তু সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন ছাড়া কারও সমর্থন তিনি পাননি। তবু আমেরিকা বা চীনের রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে মুক্তিকামী মানুষদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন তিনি। বিশ্ববাসীর নজরে আনতেও সমর্থ হন পাক-নৃশংসতা।

ভারতের প্রথিতযশা সেতার শিল্পী পন্ডিত রবিশঙ্কর এবং পাশ্চাত্যেক কিংবদন্তী শিল্পী জর্জ হ্যারিসন বাংলাদেশের মানুষদের পাশে দাঁড়াতে আয়োজন করেছিলেন ঐতিহাসিক কনসার্টের। নিউ ইয়র্কের ম্যাডিসন স্কোয়ারে ১৯৭১-এর ১ আগস্ট রবিশঙ্কর ও ওস্তাদ আলি আকবর খানের যুগলবন্দি দিয়ে শুরু হয় সেই অনুষ্ঠান। হ্যারিসন ছাড়াও অংশ নেন রিঙ্গো স্টার, বব ডিলান, এরিক ক্লাপটন, বিলি পিটারসন, নিওন রাসেল-সহ পাশ্চাত্যের নামী নামী তারকারা। হাজার চল্লিশেক মানুষ হাজির হয়েছিলেন সেদিন সংগীতের সুরে পাক-বর্বরতার প্রতিবাদে। বাংলাদেশী শরণার্থীদের জন্য সেই সময়ে আয়োজিত অনুষ্ঠান থেকেই সংগৃহীত হয় ২ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার। ইউনিসেফের মাধ্যমে সেই টাকা ত্রাণ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। আমেরিকা বা চীন পাকিস্তানের পক্ষে থাকলেও মানুষের বিবেক গর্জে ওঠে। শরণার্থীদের কথা মাথায় রেখে তাঁরা সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন। ভারতীয়রা এক্ষেত্রেও ছিলেন সবার আগে। তখনকার ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী শচীন সিং থেকে শুরু করে সমস্ত মানুষ পাশে দাঁড়িয়েছিলেন বাংলাদেশের। ভারতের বিশিষ্ট সংগীত শিল্পী, 'ভারতরত্ন' ভুপেন হাজারিকাও গেয়ে উঠেছিলেন মুক্তিযোদ্ধাদের স্বপক্ষে। তাঁর সেই গান, ‘জয় জয় নবজাত বাংলাদেশ/ জয় জয় মুক্তিবাহিনী/ ভারতীয় সৈন্যের সাথে রচিলে/ মৈত্রীর কাহিনি।’

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’
এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা
পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড
টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী
দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা
‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার
কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’
চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন 
পরিষদের বাজেট ঘোষণা
ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন  পরিষদের বাজেট ঘোষণা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পালানো আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পালানো আসামি গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নওগাঁয় অনূর্ধ্ব-১৫ বালকদের ফুটবল প্রশিক্ষণ শুরু
নওগাঁয় অনূর্ধ্ব-১৫ বালকদের ফুটবল প্রশিক্ষণ শুরু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পুকুরে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে গিয়ে প্রাণ গেল কিশোরের
পুকুরে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে গিয়ে প্রাণ গেল কিশোরের

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি
৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে একজনকে কুপিয়ে হত্যা
ঝিনাইদহে একজনকে কুপিয়ে হত্যা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক
শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে শিশুকে হত্যা ও ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
নড়াইলে শিশুকে হত্যা ও ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল
নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন
হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি
তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!
শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে