শিরোনাম
প্রকাশ: ০৪:৫৪, শুক্রবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২০

৭১-এর গণহত্যা আর পাকিস্তানি হিংস্রতায় শিউরে উঠেছিলেন বিশ্ববাসী

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
৭১-এর গণহত্যা আর পাকিস্তানি হিংস্রতায় শিউরে উঠেছিলেন বিশ্ববাসী

একাত্তরে পাকিস্তানি নৃশসংতায় শিউরে ওঠে গোটা দুনিয়া। আমেরিকা বা চীনের চোখ রাঙানি উপেক্ষা করেই বহু মানুষ সেদিন মুক্তিযোদ্ধাদের সমর্থনে এগিয়ে আসেন। বিবেকের ডাকে সাড়া দিয়ে তাঁরা সেদিন পাশে দাঁড়িয়েছিলেন বাংলাদেশের। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বহু সাংবাদিক তুলে ধরেন গণহত্যার ছবি। আবার অনেকে সরসারি অংশ নেন মুক্তিযোদ্ধাদের পক্ষে। বাটা কোম্পানির ঢাকায় নিযুক্ত কর্মকর্তা এএস ওডারল্যান্ড, মার্কিন সেনেটর এডওয়ার্ড কেনেডি, ব্রিটিশ সাংবাদিক সাইমন ড্রিং, পাকিস্তানি সাংবাদিক অ্যান্থনি মাসকারেনহাস, আমেরিকান কবি অ্যালেন গিনসবার্গ, বিটলস-এর জর্জ হ্যারিসনদের পাশাপাশি ভারতের রবিশঙ্কর, ভুপেন হাজারিকা থেকে শুরু করে অগণিত মানুষ সেদিন গর্জে উঠেছিলেন গণহত্যার প্রতিবাদে। তবে মুক্তিযোদ্ধাদের পাশে সর্বতোভাবে সেদিন সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন ভারতের ততকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধি। ভারতের আপামর জনসাধারণও ছিলেন বাংলাদেশের পাশে। তাঁদের হয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের সবরকম সহায়তায় নেতৃত্ব দেন ভারতীয় বাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় প্রধান লেঃ জেনারেল জে এফ আর জ্যাকব।

লাগাম ছাড়া পাকিস্তানি বর্বরতা দেখে সেদিন নিজেকে সামলাতে পারেননি ডাচ-অস্ট্রেলিয়ান নাগরিক ওয়াডারল্যান্ড। ১৯৭০-এর শেষ দিকে ঢাকায় এসেছিলেন তিনি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে গেরিলা যুদ্ধের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ওয়াডাল্যান্ড ঢাকায় বাটা কোম্পানির প্রোডাকশন ম্যানেজার ছিলেন। কিন্তু মহান মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে তিনিও সামিল হন রণাঙ্গনে। মুক্তিযোদ্ধাদের গেড়িলা যুদ্ধের প্রশিক্ষণের পাশাপাশি পাক-বর্বরতার ওপর গোয়েন্দাগিরিতেও নেতৃত্ব দেন। টঙ্গিতে সরাসরি প্রশিক্ষণ দেন মুক্তিযোদ্ধারে। তাঁর অবদান ভোলার নয়। তিনি শুধু যুদ্ধেই অংশ নেননি, গণহত্যার খবর নিয়মিত বিশ্ববাসী যাতে জানতে পারেন, তাই পাক বর্বরতার ছবিও নিয়মিত পাশ্চাত্যের গণমাধ্যমে তুলে ধরেন। তাঁর অবদানের কথা মাথায় রেখে বাংলাদেশ সরকার তাঁকে 'বীর প্রতীক' সম্মানে ভূষিত করে।

আমেরিকা পাকিস্তানের পক্ষে ছিল। কিন্তু মার্কিন সেনেটর এডওয়ার্ড কেনেডি গণহত্যার খবর জানতে পেরে নিজেকে সামলাতে পারেননি। পাকিস্তান তাঁকে ভিসা দেয়নি। তাই তিনি উড়ে এসেছিলেন ভারতে। বিভিন্ন শরণার্থী শিবির ঘুরে দেখেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডির ভাই এডওয়ার্ড। পাকিস্তানি বর্বরতার বিষয়ে শরণার্থী শিবির থেকেই আঁচ পান তিনি। বলেছিলেন, 'মানসভ্যতার ইতিহাসে এটাই বোধহয় দুনিয়ার সবচেয়ে দুঃখজনক ঘটনা।' মার্কিন প্রশাসনের কাছে বারবার তিনি দাবি করেছিলেন, পাকিস্তানের নৃশংসতারোধে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণে। মার্কিন প্রশাসনকে চাপে রাখতে তাঁর চেষ্টার কোনও ত্রুটি ছিলো না। যুদ্ধ থামার পরও বাংলাদেশের পুনুর্গঠনেও তিনি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন। 

পাকিস্তানি বর্বরতার কথা দুনিয়াবাসী হয়তো জানতেই পারতেন না সাইমন ড্রিং আর অ্যান্থনি মাসকারেনহাস না থাকলে। এই দুই সাংবাদিকই তো তুলে ধরেছিলেন গণহত্যার প্রকৃত ছবি। অ্যান্থনি নিজে পাকিস্তানি নাগরিক হয়েও সেদিন পাক-সেনাদের গণহত্যার কথা তুলে ধরতে কার্পণ্য করেননি। অগণিত মানুষকে সেদিন নৃশংসভাবে হত্যা করার স্বাক্ষী এই দুই সাংবাদিক। অবশ্য আরও অনেকেই ছিলেন সেই সময়ে ঢাকায়। তাঁরা নিরব থাকলেও অ্যান্থনি আর ড্রিং নিজেদের পেশাগত কর্তব্যের সঙ্গে আপোষ করেননি। পাক-সেনাদের নির্মম অত্যাচার থেকে গণধর্ষণের বিবরণ উঠে এসেছে তাঁদের প্রতিবেদনে। অ্যান্থনির প্রতিবেদন পড়েই পাকিস্তানি গণহত্যার বিষয়ে প্রকৃত তথ্য জানতে পেরেছিলেন স্বয়ং ইন্দিরা গান্ধি। তিনি নিজেই বলেছেন সেকথা।

পাকিস্তানি বর্বরতায় সেদিন অগণিত ভারতবাসী উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছিলেন। অগণিত বাংলাদেশীর দুর্দিনে চীন বা আমেরিকার মতো মুখ ঘুরিয়ে থাকতে পারেননি তাঁরা। তাই ইন্দিরা গান্ধির পাশে দাঁড়িয়েছিল গোটা দেশ। প্রথমে বিশ্ববাসীর কাছে কূটনৈতিক দরবার করে পাকিস্তানের বর্বরতার কথা তুলে ধরেন ইন্দিরা। তারপর বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের পাশে দাঁড়াতে সক্রিয় অংশ নেওয়ার নির্দেশ দেন সেনাবাহিনীকে। অগণিত শরণার্থীদের আশ্রয় দিতেও কার্পণ্য করেনি ভারত। ভারতীয় সেনার পূর্বাঞ্চলীয় প্রধান লেঃ জেনারেল জ্যাকভের নেতৃত্বে সেনাবাহিনী মুক্তিযোদ্ধাদের সর্বতোভাবে সহায়তা করতে থাকে। প্রশিক্ষণ থেকে শুরু করে সবই তাঁরা পান। ফলে বিজয় সুনিশ্চিত হয়। জন্ম নেয় স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। শুধু ইন্দিরা গান্ধি বা জেনারেল জ্যাকভই নন, অগণিত ভারতবাসী সেদিন দাঁড়িয়েছিলেন মুক্তিযোদ্ধাদের পাশে। পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরা, আসাম থেকে শুরু করে বিভিন্ন রাজ্যের মানুষ সেদিন আশ্রয় দিয়েছিলেন বাংলাদেশি শরণার্থীদের। মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে ভারতীয়রা বুকে আগলে রেখেছিলেন আত্মীয়তার বন্ধনে।

পাকিস্তানি বর্বরতার বিরুদ্ধে আমেরিকা রাষ্ট্র হিসেবে মুখ না খুললে কী হবে, গণহত্যার প্রতিবাদে মার্কিন বুদ্ধিজীবীরা সেদিন প্রতিবাদে মুখর হন। মার্কিন সপ্তম নৌবহ পাঠানোর প্রতিবাদে শান্তিপ্রিয় মার্কিনরা গড়ে তুলেছিলেন 'আমেরিকান ফর বাংলাদেশ'। ১৯৭১-এর ২০ নভেম্বর নিউ ইয়র্কের সেন্ট জর্জ চার্চের সামনে আয়োজন করা হয়েছিল কবিতা পাঠের আসর। বিখ্যাত মার্কিন কবি অ্যালেন গিনসবার্গ ১৫২ লাইনের কবিতার মাধ্যমে তুলে ধরলেন পাকিস্তানের নৃশংসতার বর্ণনা। তাঁর বিখ্যাত কবিতা 'সেপ্টেম্বর এন যশোহর রোড' বিশ্ববাসীর বিবেককে আন্দোলিত করে। ৩০ লাখ মানুষ খুন বা অগণিত মা-বোনের ধর্ষণের বিবরণে শিহরিত হয়ে ওঠেন বিশ্ববাসী। অন্যায়-অত্যাচারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ভারত মুক্তিযোদ্ধাদের পাশে দাঁড়ানোয় প্রশংসিত হয় গোটা বিশ্বে।
 
বিদেশি সাংবাদিকদের প্রতিবেদনেই উঠে আসে বাঙালিদের ওপর নির্মম অত্যাচারের বর্ণনা। কোথাও জীবন্ত পুড়িয়ে মারা হয়। কোথাওবা লাইনে দাঁড় করিয়ে পাক-সেনারা গুলি করে হত্যা করে হাত-পা বাঁধা বাঙালিদের। নারী বা শিশুরাও পাক-অত্যাচারের হাত থেকে রক্ষা পায়নি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী বা রাজারবাগ পুলিশ লাইনে ঘুমন্ত পুলিশ কর্মীরাও নিস্তার পাননি পাক-হানাদারদের হাত থেকে। রাজাকার আর আল-বদরদের সঙ্গে নিয়ে পাকিস্তানি সেনা ধংসযুদ্ধে নেমেছিল সেদিন। ঘটনার বিভৎসতা টের পেয়ে আর বসে থাকতে পারেননি ইন্দিরা গান্ধি। মস্কো থেকে ইওরোপ সফরে বের হয়ে বোঝাবার চেষ্টা করেন বাঙালির দুর্দশার কথা। কিন্তু সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন ছাড়া কারও সমর্থন তিনি পাননি। তবু আমেরিকা বা চীনের রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে মুক্তিকামী মানুষদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন তিনি। বিশ্ববাসীর নজরে আনতেও সমর্থ হন পাক-নৃশংসতা।

ভারতের প্রথিতযশা সেতার শিল্পী পন্ডিত রবিশঙ্কর এবং পাশ্চাত্যেক কিংবদন্তী শিল্পী জর্জ হ্যারিসন বাংলাদেশের মানুষদের পাশে দাঁড়াতে আয়োজন করেছিলেন ঐতিহাসিক কনসার্টের। নিউ ইয়র্কের ম্যাডিসন স্কোয়ারে ১৯৭১-এর ১ আগস্ট রবিশঙ্কর ও ওস্তাদ আলি আকবর খানের যুগলবন্দি দিয়ে শুরু হয় সেই অনুষ্ঠান। হ্যারিসন ছাড়াও অংশ নেন রিঙ্গো স্টার, বব ডিলান, এরিক ক্লাপটন, বিলি পিটারসন, নিওন রাসেল-সহ পাশ্চাত্যের নামী নামী তারকারা। হাজার চল্লিশেক মানুষ হাজির হয়েছিলেন সেদিন সংগীতের সুরে পাক-বর্বরতার প্রতিবাদে। বাংলাদেশী শরণার্থীদের জন্য সেই সময়ে আয়োজিত অনুষ্ঠান থেকেই সংগৃহীত হয় ২ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার। ইউনিসেফের মাধ্যমে সেই টাকা ত্রাণ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। আমেরিকা বা চীন পাকিস্তানের পক্ষে থাকলেও মানুষের বিবেক গর্জে ওঠে। শরণার্থীদের কথা মাথায় রেখে তাঁরা সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন। ভারতীয়রা এক্ষেত্রেও ছিলেন সবার আগে। তখনকার ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী শচীন সিং থেকে শুরু করে সমস্ত মানুষ পাশে দাঁড়িয়েছিলেন বাংলাদেশের। ভারতের বিশিষ্ট সংগীত শিল্পী, 'ভারতরত্ন' ভুপেন হাজারিকাও গেয়ে উঠেছিলেন মুক্তিযোদ্ধাদের স্বপক্ষে। তাঁর সেই গান, ‘জয় জয় নবজাত বাংলাদেশ/ জয় জয় মুক্তিবাহিনী/ ভারতীয় সৈন্যের সাথে রচিলে/ মৈত্রীর কাহিনি।’

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
সর্বশেষ খবর
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ: আর্জেন্টিনার স্কোয়াডে মেসি, নেই মার্তিনেজ
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ: আর্জেন্টিনার স্কোয়াডে মেসি, নেই মার্তিনেজ

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ইসি শতভাগ প্রস্তুত : ফেব্রুয়ারির প্রথমভাগেই সংসদ নির্বাচন সম্ভব
ইসি শতভাগ প্রস্তুত : ফেব্রুয়ারির প্রথমভাগেই সংসদ নির্বাচন সম্ভব

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রামগতিতে ১৫ দোকান আগুনে পুড়ে ছাই
রামগতিতে ১৫ দোকান আগুনে পুড়ে ছাই

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাতে কাজ নেই, অভিনেতা এখন মুদিদোকানি
হাতে কাজ নেই, অভিনেতা এখন মুদিদোকানি

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছুটির দিনে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া ফেসপ্যাক
ছুটির দিনে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া ফেসপ্যাক

৩৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নরমাল ডেলিভারির জন্য যেসব আমল করা যেতে পারে
নরমাল ডেলিভারির জন্য যেসব আমল করা যেতে পারে

৪০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

এবার ডাকসু নির্বাচনে খরচ হয়েছে ১ কোটি ৭ লাখ টাকা
এবার ডাকসু নির্বাচনে খরচ হয়েছে ১ কোটি ৭ লাখ টাকা

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়াকে তিন শর্ত শিথিল করতে চিঠি দিল বাংলাদেশ
মালয়েশিয়াকে তিন শর্ত শিথিল করতে চিঠি দিল বাংলাদেশ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচনী সহিংসতার শঙ্কা বাড়ছে
নির্বাচনী সহিংসতার শঙ্কা বাড়ছে

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঘটনাটি অনেক দিন পর্যন্ত আমাকে অস্বস্তিতে ফেলে, এখনো মনে পড়ে: মৌনী
ঘটনাটি অনেক দিন পর্যন্ত আমাকে অস্বস্তিতে ফেলে, এখনো মনে পড়ে: মৌনী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

স্যাটেলাইট ছবিতে সুদানের আল-ফাশেরে ‘গণকবর’ শনাক্ত
স্যাটেলাইট ছবিতে সুদানের আল-ফাশেরে ‘গণকবর’ শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কীভাবে চালু করবেন ফোনে ভিওএলটিই ফিচার
কীভাবে চালু করবেন ফোনে ভিওএলটিই ফিচার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সবজির স্বস্তি পেঁয়াজে ম্লান
সবজির স্বস্তি পেঁয়াজে ম্লান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধ্বংসস্তূপে পরিণত ফিলিপাইন, এবার বিপর্যয়ের মুখে ভিয়েতনাম
ধ্বংসস্তূপে পরিণত ফিলিপাইন, এবার বিপর্যয়ের মুখে ভিয়েতনাম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের আরও ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের আরও ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চাদে পানি নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ৩৩
চাদে পানি নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ৩৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ভিয়েতনামে তাণ্ডব চালাচ্ছে কালমেগি
এবার ভিয়েতনামে তাণ্ডব চালাচ্ছে কালমেগি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুল-কলেজের সিসি ক্যামেরাগুলো ভোটকেন্দ্রে ব্যবহার করতে চায় ইসি
স্কুল-কলেজের সিসি ক্যামেরাগুলো ভোটকেন্দ্রে ব্যবহার করতে চায় ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা