শিরোনাম
প্রকাশ: ০৪:৫৪, শুক্রবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২০

৭১-এর গণহত্যা আর পাকিস্তানি হিংস্রতায় শিউরে উঠেছিলেন বিশ্ববাসী

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
৭১-এর গণহত্যা আর পাকিস্তানি হিংস্রতায় শিউরে উঠেছিলেন বিশ্ববাসী

একাত্তরে পাকিস্তানি নৃশসংতায় শিউরে ওঠে গোটা দুনিয়া। আমেরিকা বা চীনের চোখ রাঙানি উপেক্ষা করেই বহু মানুষ সেদিন মুক্তিযোদ্ধাদের সমর্থনে এগিয়ে আসেন। বিবেকের ডাকে সাড়া দিয়ে তাঁরা সেদিন পাশে দাঁড়িয়েছিলেন বাংলাদেশের। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বহু সাংবাদিক তুলে ধরেন গণহত্যার ছবি। আবার অনেকে সরসারি অংশ নেন মুক্তিযোদ্ধাদের পক্ষে। বাটা কোম্পানির ঢাকায় নিযুক্ত কর্মকর্তা এএস ওডারল্যান্ড, মার্কিন সেনেটর এডওয়ার্ড কেনেডি, ব্রিটিশ সাংবাদিক সাইমন ড্রিং, পাকিস্তানি সাংবাদিক অ্যান্থনি মাসকারেনহাস, আমেরিকান কবি অ্যালেন গিনসবার্গ, বিটলস-এর জর্জ হ্যারিসনদের পাশাপাশি ভারতের রবিশঙ্কর, ভুপেন হাজারিকা থেকে শুরু করে অগণিত মানুষ সেদিন গর্জে উঠেছিলেন গণহত্যার প্রতিবাদে। তবে মুক্তিযোদ্ধাদের পাশে সর্বতোভাবে সেদিন সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন ভারতের ততকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধি। ভারতের আপামর জনসাধারণও ছিলেন বাংলাদেশের পাশে। তাঁদের হয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের সবরকম সহায়তায় নেতৃত্ব দেন ভারতীয় বাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় প্রধান লেঃ জেনারেল জে এফ আর জ্যাকব।

লাগাম ছাড়া পাকিস্তানি বর্বরতা দেখে সেদিন নিজেকে সামলাতে পারেননি ডাচ-অস্ট্রেলিয়ান নাগরিক ওয়াডারল্যান্ড। ১৯৭০-এর শেষ দিকে ঢাকায় এসেছিলেন তিনি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে গেরিলা যুদ্ধের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ওয়াডাল্যান্ড ঢাকায় বাটা কোম্পানির প্রোডাকশন ম্যানেজার ছিলেন। কিন্তু মহান মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে তিনিও সামিল হন রণাঙ্গনে। মুক্তিযোদ্ধাদের গেড়িলা যুদ্ধের প্রশিক্ষণের পাশাপাশি পাক-বর্বরতার ওপর গোয়েন্দাগিরিতেও নেতৃত্ব দেন। টঙ্গিতে সরাসরি প্রশিক্ষণ দেন মুক্তিযোদ্ধারে। তাঁর অবদান ভোলার নয়। তিনি শুধু যুদ্ধেই অংশ নেননি, গণহত্যার খবর নিয়মিত বিশ্ববাসী যাতে জানতে পারেন, তাই পাক বর্বরতার ছবিও নিয়মিত পাশ্চাত্যের গণমাধ্যমে তুলে ধরেন। তাঁর অবদানের কথা মাথায় রেখে বাংলাদেশ সরকার তাঁকে 'বীর প্রতীক' সম্মানে ভূষিত করে।

আমেরিকা পাকিস্তানের পক্ষে ছিল। কিন্তু মার্কিন সেনেটর এডওয়ার্ড কেনেডি গণহত্যার খবর জানতে পেরে নিজেকে সামলাতে পারেননি। পাকিস্তান তাঁকে ভিসা দেয়নি। তাই তিনি উড়ে এসেছিলেন ভারতে। বিভিন্ন শরণার্থী শিবির ঘুরে দেখেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডির ভাই এডওয়ার্ড। পাকিস্তানি বর্বরতার বিষয়ে শরণার্থী শিবির থেকেই আঁচ পান তিনি। বলেছিলেন, 'মানসভ্যতার ইতিহাসে এটাই বোধহয় দুনিয়ার সবচেয়ে দুঃখজনক ঘটনা।' মার্কিন প্রশাসনের কাছে বারবার তিনি দাবি করেছিলেন, পাকিস্তানের নৃশংসতারোধে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণে। মার্কিন প্রশাসনকে চাপে রাখতে তাঁর চেষ্টার কোনও ত্রুটি ছিলো না। যুদ্ধ থামার পরও বাংলাদেশের পুনুর্গঠনেও তিনি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন। 

পাকিস্তানি বর্বরতার কথা দুনিয়াবাসী হয়তো জানতেই পারতেন না সাইমন ড্রিং আর অ্যান্থনি মাসকারেনহাস না থাকলে। এই দুই সাংবাদিকই তো তুলে ধরেছিলেন গণহত্যার প্রকৃত ছবি। অ্যান্থনি নিজে পাকিস্তানি নাগরিক হয়েও সেদিন পাক-সেনাদের গণহত্যার কথা তুলে ধরতে কার্পণ্য করেননি। অগণিত মানুষকে সেদিন নৃশংসভাবে হত্যা করার স্বাক্ষী এই দুই সাংবাদিক। অবশ্য আরও অনেকেই ছিলেন সেই সময়ে ঢাকায়। তাঁরা নিরব থাকলেও অ্যান্থনি আর ড্রিং নিজেদের পেশাগত কর্তব্যের সঙ্গে আপোষ করেননি। পাক-সেনাদের নির্মম অত্যাচার থেকে গণধর্ষণের বিবরণ উঠে এসেছে তাঁদের প্রতিবেদনে। অ্যান্থনির প্রতিবেদন পড়েই পাকিস্তানি গণহত্যার বিষয়ে প্রকৃত তথ্য জানতে পেরেছিলেন স্বয়ং ইন্দিরা গান্ধি। তিনি নিজেই বলেছেন সেকথা।

পাকিস্তানি বর্বরতায় সেদিন অগণিত ভারতবাসী উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছিলেন। অগণিত বাংলাদেশীর দুর্দিনে চীন বা আমেরিকার মতো মুখ ঘুরিয়ে থাকতে পারেননি তাঁরা। তাই ইন্দিরা গান্ধির পাশে দাঁড়িয়েছিল গোটা দেশ। প্রথমে বিশ্ববাসীর কাছে কূটনৈতিক দরবার করে পাকিস্তানের বর্বরতার কথা তুলে ধরেন ইন্দিরা। তারপর বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধাদের পাশে দাঁড়াতে সক্রিয় অংশ নেওয়ার নির্দেশ দেন সেনাবাহিনীকে। অগণিত শরণার্থীদের আশ্রয় দিতেও কার্পণ্য করেনি ভারত। ভারতীয় সেনার পূর্বাঞ্চলীয় প্রধান লেঃ জেনারেল জ্যাকভের নেতৃত্বে সেনাবাহিনী মুক্তিযোদ্ধাদের সর্বতোভাবে সহায়তা করতে থাকে। প্রশিক্ষণ থেকে শুরু করে সবই তাঁরা পান। ফলে বিজয় সুনিশ্চিত হয়। জন্ম নেয় স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। শুধু ইন্দিরা গান্ধি বা জেনারেল জ্যাকভই নন, অগণিত ভারতবাসী সেদিন দাঁড়িয়েছিলেন মুক্তিযোদ্ধাদের পাশে। পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরা, আসাম থেকে শুরু করে বিভিন্ন রাজ্যের মানুষ সেদিন আশ্রয় দিয়েছিলেন বাংলাদেশি শরণার্থীদের। মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে ভারতীয়রা বুকে আগলে রেখেছিলেন আত্মীয়তার বন্ধনে।

পাকিস্তানি বর্বরতার বিরুদ্ধে আমেরিকা রাষ্ট্র হিসেবে মুখ না খুললে কী হবে, গণহত্যার প্রতিবাদে মার্কিন বুদ্ধিজীবীরা সেদিন প্রতিবাদে মুখর হন। মার্কিন সপ্তম নৌবহ পাঠানোর প্রতিবাদে শান্তিপ্রিয় মার্কিনরা গড়ে তুলেছিলেন 'আমেরিকান ফর বাংলাদেশ'। ১৯৭১-এর ২০ নভেম্বর নিউ ইয়র্কের সেন্ট জর্জ চার্চের সামনে আয়োজন করা হয়েছিল কবিতা পাঠের আসর। বিখ্যাত মার্কিন কবি অ্যালেন গিনসবার্গ ১৫২ লাইনের কবিতার মাধ্যমে তুলে ধরলেন পাকিস্তানের নৃশংসতার বর্ণনা। তাঁর বিখ্যাত কবিতা 'সেপ্টেম্বর এন যশোহর রোড' বিশ্ববাসীর বিবেককে আন্দোলিত করে। ৩০ লাখ মানুষ খুন বা অগণিত মা-বোনের ধর্ষণের বিবরণে শিহরিত হয়ে ওঠেন বিশ্ববাসী। অন্যায়-অত্যাচারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ভারত মুক্তিযোদ্ধাদের পাশে দাঁড়ানোয় প্রশংসিত হয় গোটা বিশ্বে।
 
বিদেশি সাংবাদিকদের প্রতিবেদনেই উঠে আসে বাঙালিদের ওপর নির্মম অত্যাচারের বর্ণনা। কোথাও জীবন্ত পুড়িয়ে মারা হয়। কোথাওবা লাইনে দাঁড় করিয়ে পাক-সেনারা গুলি করে হত্যা করে হাত-পা বাঁধা বাঙালিদের। নারী বা শিশুরাও পাক-অত্যাচারের হাত থেকে রক্ষা পায়নি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী বা রাজারবাগ পুলিশ লাইনে ঘুমন্ত পুলিশ কর্মীরাও নিস্তার পাননি পাক-হানাদারদের হাত থেকে। রাজাকার আর আল-বদরদের সঙ্গে নিয়ে পাকিস্তানি সেনা ধংসযুদ্ধে নেমেছিল সেদিন। ঘটনার বিভৎসতা টের পেয়ে আর বসে থাকতে পারেননি ইন্দিরা গান্ধি। মস্কো থেকে ইওরোপ সফরে বের হয়ে বোঝাবার চেষ্টা করেন বাঙালির দুর্দশার কথা। কিন্তু সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন ছাড়া কারও সমর্থন তিনি পাননি। তবু আমেরিকা বা চীনের রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে মুক্তিকামী মানুষদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন তিনি। বিশ্ববাসীর নজরে আনতেও সমর্থ হন পাক-নৃশংসতা।

ভারতের প্রথিতযশা সেতার শিল্পী পন্ডিত রবিশঙ্কর এবং পাশ্চাত্যেক কিংবদন্তী শিল্পী জর্জ হ্যারিসন বাংলাদেশের মানুষদের পাশে দাঁড়াতে আয়োজন করেছিলেন ঐতিহাসিক কনসার্টের। নিউ ইয়র্কের ম্যাডিসন স্কোয়ারে ১৯৭১-এর ১ আগস্ট রবিশঙ্কর ও ওস্তাদ আলি আকবর খানের যুগলবন্দি দিয়ে শুরু হয় সেই অনুষ্ঠান। হ্যারিসন ছাড়াও অংশ নেন রিঙ্গো স্টার, বব ডিলান, এরিক ক্লাপটন, বিলি পিটারসন, নিওন রাসেল-সহ পাশ্চাত্যের নামী নামী তারকারা। হাজার চল্লিশেক মানুষ হাজির হয়েছিলেন সেদিন সংগীতের সুরে পাক-বর্বরতার প্রতিবাদে। বাংলাদেশী শরণার্থীদের জন্য সেই সময়ে আয়োজিত অনুষ্ঠান থেকেই সংগৃহীত হয় ২ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার। ইউনিসেফের মাধ্যমে সেই টাকা ত্রাণ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। আমেরিকা বা চীন পাকিস্তানের পক্ষে থাকলেও মানুষের বিবেক গর্জে ওঠে। শরণার্থীদের কথা মাথায় রেখে তাঁরা সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন। ভারতীয়রা এক্ষেত্রেও ছিলেন সবার আগে। তখনকার ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী শচীন সিং থেকে শুরু করে সমস্ত মানুষ পাশে দাঁড়িয়েছিলেন বাংলাদেশের। ভারতের বিশিষ্ট সংগীত শিল্পী, 'ভারতরত্ন' ভুপেন হাজারিকাও গেয়ে উঠেছিলেন মুক্তিযোদ্ধাদের স্বপক্ষে। তাঁর সেই গান, ‘জয় জয় নবজাত বাংলাদেশ/ জয় জয় মুক্তিবাহিনী/ ভারতীয় সৈন্যের সাথে রচিলে/ মৈত্রীর কাহিনি।’

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট
ঢাকায় বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট

এই মাত্র | অর্থনীতি

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে গ্রামপুলিশ সম্মেলন অনুষ্ঠিত
গোপালগঞ্জে গ্রামপুলিশ সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিতাসে অজ্ঞাত যুবকের গলাকাটা লাশ উদ্ধার
তিতাসে অজ্ঞাত যুবকের গলাকাটা লাশ উদ্ধার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে ইলন মাস্কের এক্সের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু
ফ্রান্সে ইলন মাস্কের এক্সের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু

৪১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঝিনাইদহে বিদেশি পিস্তলসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী ঘেনা গ্রেফতার
ঝিনাইদহে বিদেশি পিস্তলসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী ঘেনা গ্রেফতার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে নৈশ প্রহরীর লাশ উদ্ধার
গোপালগঞ্জে নৈশ প্রহরীর লাশ উদ্ধার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ মিছিল
সারাদেশে চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ মিছিল

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

টেকসই উন্নয়নের জন্য বিপুল পরিমাণে গাছ লাগাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান
টেকসই উন্নয়নের জন্য বিপুল পরিমাণে গাছ লাগাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ হচ্ছে পথভ্রষ্ট রাজনৈতিক দল: মঈন খান
আওয়ামী লীগ হচ্ছে পথভ্রষ্ট রাজনৈতিক দল: মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাস্টার্স ভর্তির আবেদনে সময় বাড়াল জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
মাস্টার্স ভর্তির আবেদনে সময় বাড়াল জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংলিশ ফুটবলে ফিরছেন হেন্ডারসন
ইংলিশ ফুটবলে ফিরছেন হেন্ডারসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে সরকারি হাসপাতালে জেলা পরিষদের ডেঙ্গু কিট প্রদান
নারায়ণগঞ্জে সরকারি হাসপাতালে জেলা পরিষদের ডেঙ্গু কিট প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বেনাপোল কাস্টমসে সার্ভারের জটিলতা, ব্যাহত হচ্ছে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য
বেনাপোল কাস্টমসে সার্ভারের জটিলতা, ব্যাহত হচ্ছে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জবাবদিহিতার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে দেখছি’
‘জবাবদিহিতার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে দেখছি’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো আইএমও সম্মাননা পেলো বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড
প্রথমবারের মতো আইএমও সম্মাননা পেলো বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির
অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা
সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

পড়াশোনায় ছিল অনাগ্রহ চেষ্টা ছিল অটোপাসের
পড়াশোনায় ছিল অনাগ্রহ চেষ্টা ছিল অটোপাসের

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ