শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫৯, মঙ্গলবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

জন্ম থেকেই জ্বলা বার্মিজরা ও অং সান পরিবারের ট্রাজেডি!

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
জন্ম থেকেই জ্বলা বার্মিজরা ও অং সান পরিবারের ট্রাজেডি!

কী বিস্ময়! স্বাধীনতা লাভের পরও একটি দেশের নাম বদলে দিতে পারে একটি জাতি? না জাতি নয়, সামরিক সরকার স্বাধীনতার জনকসহ সহচরদের হত্যা করে এ নাম পাল্টে দেয়।

পৃথিবীর জাতিসংঘভুক্ত ২০৩টি স্বাধীন রাষ্ট্রের মধ্যে সেই রাষ্ট্রটি হচ্ছে - বার্মা। ২০৩টির মধ্যে সার্বভৌম ১৯৯টি ও নিরপেক্ষ একটি- সুইজারল্যান্ড। ব্রিটিশদের কাছ থেকে স্বাধীনতা পাওয়া বার্মার নাম বদলে মিয়ানমার বা মায়ানমার।

বার্মিজ জাতিগোষ্ঠি নাম বদলের  বিরুদ্ধে টু-টা শব্দ করেনি। বরং সামরিক সরকার দেশটির শাসক। স্বাধীনতা আন্দোলনের জনক অং সান এর নামও অসংখ্য। জাপানীরা যখন অং সানকে যুদ্ধমন্ত্রী করে বার্মাকে স্বাধীন জাতি হিসাবে গ্রহণ করে তখন অং সানের নাম পাল্টে হয় ওমোদা মনচি।

১৯১৫ সালে ১৩ ফেব্রুয়ারি বার্মার ম্যাগো জেলার নাটমাউকে জন্মগ্রহণকারী অং সান গেরিলা যুদ্ধকালে নাম পাল্টে রাখেন বো তাইজা। চীন তাকে চীনতো চাইনিজ নামে তান লু সু। তিনি প্রধানমন্ত্রীত্ব লাভে ব্যর্থ হয়ে যখন প্রতিরোধ আন্দোলনে নামেন তখনও আসল নাম পাল্টে নতুন নাম রাখেন উ নাঙ চো। এমনকি জেনারেল নে উইন সঙ্গে সময় অং সান কোড নাম সাত পি রূপে পরিচয় দিতেন। অং সান ছাড়া পৃথিবীর আর কোন জাতি রাষ্ট্রের জনকের এরকম মূল নাম আড়াল করার দ্বিতীয় উদাহরণ নেই। বিচক্ষণতা, দেশপ্রেম, অসাধারণ নেতৃত্ব এবং জনকল্যাণমূলক কর্মকাণ্ডের কারণে অং সান সারা বার্মায় ‘থাকিন’ নামে পরিচিত। থাকিন শব্দের অর্থ প্রভু। এই প্রভুত্ব দ্বারা দাবি করা হয় যে, বার্মার জনগণই হচ্ছে স্বীয় দেশের প্রকৃত নিয়ন্তা, কোন বিদেশি শাসক নয়।  ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দের আগস্ট পর্যন্ত আওয়ার বার্মা ইউনিয়ন নামের একটি সংগঠনের সেক্রেটারি জেনারেল থাকাকালীন সারা বার্মায় বহু হরতাল পালন করেন। যা অং সানকে সারা বার্মায় Htaung thoun ya byei ayeidawbon (the ‘1300 Revolution, named after the Burmese calendar year) নামে পরিচিত করে তোলে। ডোবামা, আবসু, ড. বা মাউসের Sinyetha (Poor Man’s) পার্টির সমন্বয়ে Bama-htwet -yat Gaing (the Freedom Bloc) নামক সর্বদলীয় জাতীয়তাবাদী ঐক্যজোট গড়ে এর নেতৃত্ব গ্রহণ করেন।

১৯৩৯ সালের আগস্টে কমিউনিস্ট পার্টি অব বার্মা (সিপিবি) গঠনও করেছিলেন। ১৯৪০ সালের মার্চে অং সান ভারতের রামগড়ে ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেস অধিবেশনেও যোগদান করেন। ব্রিটিশ সরকার গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করলে অং সান বার্মায় পালিয়ে যান। প্রথমে তিনি চীনের সহায়তা প্রার্থনা করলেও মাঝপথে জাপানের সামরিক দখলদার বাহিনী তাকে জাপানে নিয়ে যায়। অং সান ওখানে বসে বার্মা  স্বাধীন করার গোপন পরিকল্পনা আঁটেন। ফিউমিমারো সরকার আর্থিক ও সামরিক সহায়তা দানের প্রতিশ্রুতি দিলে ১৯৪১ সালের ফেব্রুয়ারিতে বার্মায় ফিরে আসেন।  অং সান জাপান অধিকৃত থাইল্যান্ডের ব্যাংককে বার্মা ইন্ডিপেনন্ডেন্স আর্মি (বিআইএ) প্রতিষ্ঠা করেন। অং সান চিফ অব স্টাফ ও মেজর জেনারেল পদে আসীন হন। ১৯৪২  সালের মার্চে বার্মার রাজধানী রেঙ্গুন জাপানিদের করতলগত হয়। জাপানি সামরিক বাহিনী বার্মার শাসনভার গ্রহণ করে। অং সান এ সময় বার্মা ইন্ডিপেন্ডেন্স আর্মির নাম পরিবর্তন করে বার্মা ডিফেন্স আর্মি (বিডিএ) রাখেন। এরপর জাপান  সরকার অং সানকে আমন্ত্রণ জানায় তার দেশে। জাপান সম্রাট অং সানকে রাষ্ট্রীয় সম্মানে ভূষিত করে। ১৯৪৩ সালের ১ আগস্ট জাপান বার্মাকে স্বাধীন জাতি ঘোষণা করে অং সানকে যুদ্ধমন্ত্রী নিয়োগ করে। আবারও সেনাবাহিনীর নাম পাল্টে রাখা হয় বার্মা ন্যাশনাল আর্মি (বিএনএ)। জাপানের প্রতি তার বিশ্বাসের স্থায়ীত্ব ছিল না। জাপানিদের বার্মিজদের সঙ্গে আচার-আচরণে অসন্তোষ দেখা দেয়ায় অং সান জাপানিদের তাড়ানোর জন্য ব্রিটিশদের সঙ্গে হাতে হাত রাখেন। গোপন পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করে ১৯৪৫ সালের ২৭ মার্চ বার্মা ন্যাশনাল আর্মির নেতা হিসাবে অং সান জাপানি দখলদারদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করেন। জাপান পরাজিত হয় ২৭ মার্চ। বার্মায় প্রতিরোধ দিবস হিসাবে দিনটি পালিত হলেও ১৯৬২ সালে ক্ষমতা দখলকারী সামরিক জান্তা এর নাম পরিবর্তন করে সশস্ত্র বাহিনী দিবস রাখে। বার্মায় ব্রিটিশ সামরিক শাসন প্রতিষ্ঠা করে ১৯৪৪ সালে Anti Fascist Organisation (AFO) বাহিনী গঠন করে। যা পরবর্তীকালে বিএনএ, কমিউনিস্ট সোসালিস্টদের সমন্বয়ে যৌথভাবে Anti Fascist People’s Freedom League (AFPFL) বাহিনী নামে পরিচিতি পায়।

বার্মায় জাতীয় বাহিনীর নাম পাল্টে ফেলা হয় আরও একবার। Patriotic Burmese Forces (PBF) রাখা হয়।  নতুন খেলা জাপানি বাহিনী দেশ ত্যাগ করেছে। এ অজুহাতে বার্মিজ বাহিনীর সদস্যদের নিরস্ত্র করা হয়। ১৯৪৫ সালে সেপ্টেম্বরে সিলনে মাউন্টব্যাটেনের ক্যান্ডি কনফারেন্সে সম্পাদিত চুক্তির মাধ্যমে পিবিএফকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে ব্রিটিশ বাহিনীর অধীনে বার্মিজ আর্মিতে পরিণত করা হয়। অং সানের নেতৃত্বে People’s Volunteer Organisation or PVO নামের একটি আধা সামরিক বাহিনী গঠন করা হয়। অং সানকে বার্মা সেনাবাহিনীর প্রধান করতে চাইলে তিনি তা প্রত্যাখান করেন। ১৯৪৫ সালের অক্টোবরে বার্মায় সামরিক শাসন কায়েম করে ব্রিটিশরা। ১৯৪৬ সালের জানুয়ারিতে অং সান AFPFL প্রেসিডেন্ট হন। নতুন গভর্নর হন স্যার হুভার্ট। তার অধীনে অং সান  কাউন্সিল অব বার্মার চেয়ারম্যান হন। এ সময় দ্বন্দ্ব দেখা দেয়। উইনস্টন চার্চিল অং সানকে বিদ্রোহী বিশ্বাসঘাতক হিসাবে আখ্যায়িত করেন। যদিও লর্ড মাউন্টব্যাটেন  জাপানিদের স্বাধীনতা লাভের রাষ্ট্রিক পরিচয়ে অনেক রাষ্ট্রের নাম একাধিক হলেও মূল নামকে বহাল রেখেই অগ্রসর হচ্ছে।

যেমন ভারত/ইন্ডিয়া, ইংল্যান্ড/বৃটেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র/আমেরিকা,  সোভিয়েত ইউনিয়ন/রাশিয়া প্রভৃতি রাষ্ট্র বিভিন্ন নামে পরিচিতি গড়ে তুলেছে। আমাদের দেশ বঙ্গ,বাঙ্গালা, বাংলার পাশাপাশি ব্রিটিশরা বেঙ্গল নামে পরিচিতি দিয়েছিল। ১৯৪৭ সালে পূর্ব-পশ্চিমে বাংলা ভাগ হয়ে পূর্বাঞ্চল পূর্বপাকিস্তান নাম ধারণ করলেও এক সাগর রক্তের বিনিময়ে বাংলাদেশ নামে স্বাধীনতা অর্জন করেছে। ইংরেজি বেঙ্গল নাম এখন অধুনালুপ্ত।

"অং সান হত্যাকাণ্ড যেভাবে" 

মিয়ানমারের (বার্মা) জাতির পিতা অং সান ১৯১৫ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৪৭ সালের ১৯ জুলাই ইয়াঙ্গুনের সেক্রেটারিয়েট ভবনে নির্বাহী কাউন্সিল সভা চলছিল। সকাল সাড়ে ১০টায় একদল সশস্ত্র আধাসামরিক বাহিনীর সদস্য হঠাৎ সেক্রেটারিয়েট দেয়াল ভেঙ্গে সভাকক্ষে প্রবেশ করে। অং সান এবং মন্ত্রিসভায় ৬ সদস্যকে হত্যা করা হয়।

অং সানের ভাই মন্ত্রী, কেবিনেট সেক্রেটারি ও দেহরক্ষীও নিহত হন। বিরোধী দলের নেতা উ সও'র ফাঁসি হয়। কন্যা অংসান সূচি নোবেলে শান্তি জয়ী। ১৯৯০ সালে সামরিক সরকার এসে জাতির পিতার সবকিছু মুছে দিতে চাইলেও সে প্রয়াস বন্ধ হয়। অং সানের এক পুত্র রাজকীয় হ্রদে ডুবে মারা যায়। বড় পুত্র বোন অং সান সূচির রাজনীতির বিরোধী।

যদিও অং সান মিয়ানমারের পুতুল শাসক হিসাবে আর্বিভূত হন। আর নোবেল বিজয়ী সূচির শাসনামলে সে দেশ থেকে বিতাড়িত করা হয় রোহিঙ্গাদের। লাখ লাখ রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতার জনক বঙ্গবন্ধুর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মানবতার মশাল জ্বালিয়ে দেন। বারবার তাগিদ দেয়া সত্ত্বেও বাংলাদেশ থেকে রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবর্তনে সূচি সরকার কোনো আন্তরিকতা দেখায়নি। এরকম পরিস্থিতিতে সর্বশেষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে দেশটিতে। সূচির দল জয়ী হলেও সেনাবাহিনী সে ফলাফল প্রত্যাখ্যান করে অং সান সূচিকেই ক্ষমতাচ্যুত করেছে। বিশ্বজুড়ে নিন্দার তোপের মুখে পড়লেও ভ্রুক্ষেপ করছে না সেনাবাহিনী। চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছে আবারও এ বহুল আলোচিত সমালোচিত এ দেশটি। 

লেখকঃ সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা