শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:২০, বৃহস্পতিবার, ০১ এপ্রিল, ২০২১

স্যার সৈয়দ ও গালিবের বিরোধ বই দিয়ে শুরু মদের বোতল দিয়ে শেষ

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
অনলাইন ভার্সন
স্যার সৈয়দ ও গালিবের বিরোধ বই দিয়ে শুরু মদের বোতল দিয়ে শেষ

ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ যখন সমগ্র ভারতে তাদের শাসন ও শোষণ পাকাপোক্ত করে ফেলেছে, পুরো সমাজ, রাজনীতি, ভূমি ব্যবস্থা, বিচার ও প্রশাসনে তাদের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করেছে এবং পুরনো সালতানাত বা সাম্রাজ্যের কোনো কিছু আর অবশেষ নেই, তখন স্যার সৈয়দ আহমদ খান ফেলে আসা বিস্মৃত দিনের ঐতিহ্য ও ইতিহাসকে নতুন করে স্মরণ করতে শুরু করেন।

দিল্লির এক বিদ্যানুরাগী ব্যবসায়ী মোগল সম্রাট আকবরের সময়ে প্রণীত গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থ “আইন-ই-আকবরী”কে সংকলন ও সম্পাদনা করে প্রকাশ করার পরামর্শ দেন। আকবরের নবরত্ন সভার অন্যতম দরবারি আবুল ফজলের লেখা এই গ্রন্থে আকবরের শাসনামলের ইতিহাস, সংস্কৃতি-সভ্যতা, প্রশাসন ব্যবস্থাসহ মোগল দরবারের সকল কার্যাবলির বিস্তারিত বিবরণ লিপিবদ্ধ রয়েছে। 

স্যার সৈয়দ আহমদ খান এতে সম্মত হন। সিপাহি বিদ্রোহের পর মুসলমানদের ভাগ্যে যে বিপর্যয় নেমে এসেছিল এবং ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ যেভাবে মুসলমানদের প্রতি বিমাতাসুলভ আচরণ করছিল তা কাটিয়ে মুসলমানদের পুনরায় ভারতের মূলধারায় নিয়ে আসতে যে প্রচারণা প্রয়োজন স্যার সৈয়দ আহমদ খান সেই সুযোগ সৃষ্টির উদ্দেশ্যে এ দায়িত্ব গ্রহণ করেন। এর আগেই তিনি ফারসি ভাষায় “আসার-উস-সানাদীদ” বা প্রাচীন বীরদের কীর্তির অবশেষ’ নামে একটি গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থ রচনা করেছিলেন। এতে দিল্লি নগরীর প্রাচীন অট্টালিকাগুলোর ইতিহাস, ভূগোল এবং এসবের সঙ্গে জড়িত সভ্যতার কথা বর্ণনা করেছেন। 

“আইন-ই-আকবরী” প্রকাশনার আগে স্যার সৈয়দ আহমদ খান গ্রন্থটির ভূমিকা মির্জা আসাদুল্লাহ খান গালিবকে দিয়ে লিখিয়ে নিলে ভালো হয়। তিনি গালিবকে অনুরোধ জানান, গ্রন্থটির ওপর তার বক্তব্য লিখে দেওয়ার জন্য, যা ভূমিকা হিসেবে জুড়ে দেওয়া হবে। গালিব তার বক্তব্য লিখে সৈয়দ আহমদ খানের কাছে পাঠিয়ে দেন। এটি গালিবের ফারসি দিওয়ান এ “তকরীজ-এ-আইন-ই-আকবরী” নামে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। 

গালিব তাঁর ভূমিকায় স্যার সৈয়দের অতীত-প্রেমের মানসিকতার কঠোর সমালোচনা করে তার দুঃখ প্রকাশ করেন যে, স্যার সৈয়দের মতো একজন বিজ্ঞ ব্যক্তি পুরনো বিষয়ের দিকে ফিরে নিজের সময়ের অপচয় করছেন। ইংরেজদের তৈরি আইনকানুনের কাছে সম্রাট আকবরের আইন অসার ও অর্থহীন বলে মন্তব্য করেন গালিব। তিনি লিখেন: “মুর্দা পরওরদতমুবারক কার নিস্ত” অর্থ্যাৎ ‘মৃত মানুষের কার্যকলাপ নিয়ে চর্চা করা ভালো কোনো কাজ নয়।” গালিবের মতে “আইন-ই-আকবরী” এমন কোনো গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থ সম্পাদনা বা ঠিকঠাক করার জন্য স্যার সৈয়দ আহমদ খানের মতো একজন ব্যক্তিকে তার সময় অপচয় করতে হবে।

প্রগতিশীল চিন্তাভাবনার ক্ষেত্রে গালিবের তুলনীয় মানুষ কমই ছিল। তিনি ভাবতেন অতীতের মধ্যে বেঁচে থাকার চেয়ে ভারতীয় জাতির উচিত নতুন জ্ঞান ও নতুন জীবনধারার সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলা। ভূমিকায় তিনি স্যার সৈয়দ আহমদ খানের সমালোচনার চেয়েও বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন সময়ের ব্যবধানে আকবরের আইন যে অর্থহীন তা প্রমাণ করতে। গালিবের জীবনী লেখক আলতাফ হোসেন হালি লিখেছেন, “মির্জা গালিবের লেখা ভূমিকা স্যার সৈয়দের কাছে পৌঁছার পর তিনি সেটি আবারও গালিবের কাছে ফেরত পাঠান এবং একটি চিঠিতে লিখেন; “আমার এ ধরনের কোনো ভূমিকার প্রয়োজন নেই।” অতএব গালিবের লেখা ভূমিকা স্যার সৈয়দের সম্পাদিত “আইন-ই-আকবরী”তে স্থান পায়নি। 

এ ঘটনার পর দু’জনের মধ্যে দূরত্ব সৃষ্টি হয় ও সম্পর্ক খারাপ হয়ে যায়। এভাবে কয়েক বছর কেটে যাওয়ার পরও স্যার সৈয়দ ও মির্জা গালিবের সম্পর্কের উন্নতি ঘটেনি। একবার হঠাৎ এমন এক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়, যা দু’জনের দূরত্ব ঘোচানোর ক্ষেত্রে অবদান রাখে। এ সম্পর্কে স্যার সৈয়দ স্বয়ং লিখেছেন: “আমি যখন মুরাদাবাদে ছিলাম (মুরাদাবাদে তিনি জজ হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন) তখন মির্জা সাহিব নওয়াব ইউসূফ আলী খাঁ’র সঙ্গে সাক্ষাৎ করার উদ্দেশে রামপুর যান। আমি সেখানে তার যাওয়ার খবর না পেলেও যখন তিনি সেখান থেকে ফিরে আসেন, তখন আমি জানতে পারি যে, তিনি মুরাদাবাদের এক সরাইখানায় ওঠেছেন। খবর পেয়েই আমি সরাইখানায় উপস্থিত হয়ে মির্জা সাহিবের মালামাল ও সফরসঙ্গীদের আমার বাড়িতে নিয়ে আসি।”

মির্জা গালিব স্যার সৈয়দের বাড়িতে পৌঁছার পর তার অভ্যাসগতভাবে মদের বোতল বের করে টেবিলের ওপর রাখেন। বোতলটি এমন জায়গায় ছিল যে সেদিক দিয়ে কেউ গেলে তার দৃষ্টি বোতলের ওপর পড়বে। স্যার সৈয়দ মদের বোতলটি উঠিয়ে বাড়ির ভেতরে লুকিয়ে রাখেন। কিছুক্ষণ পর মির্জা গালিব বোতল নিতে এসে দেখতে পান যে বোতলটি যথাস্থানে নেই। তিনি জানতে চান: “আমার মদের বোতল কোথায় গেল?”

স্যার সৈয়দ যেখানে বোতলটি লুকিয়ে রেখেছিলেন মির্জা গালিবকে সেই কামরায় নিয়ে যান। বোতল দেখেই গালিব বলেন, “বোতল থেকে কিছু মদ গায়েব হয়েছে। সত্যি কথা বলুন, কে পান করেছে?”এরপর তিনি হাফিজের কবিতা আবৃত্তি করেন: 
“বাইজাঁ কি জলওয়া-পর মেহরাব-ও-মিম্বর মি কুনাদ,
চুঁ ব-খলওত মি-রওন্দ আঁ কার-এ-দিগর মি কুনাদ।”

অর্থ্যাৎ “দেখানোর জন্য মিম্বর এবং মসজিদ থেকে নসিহত খয়রাত করো,
আর যখন একা থাকো তখন ভিন্ন কিছু করো।”

স্যার সৈয়দ আহমদ খান হেসে ফেলেন এবং এভাবে দু’জনের মাঝে সৃষ্ট মানসিক দূরত্বের অবসান ঘটে। 

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ


 

এই বিভাগের আরও খবর
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
সর্বশেষ খবর
‘আন্টি’ বলায় ব্লক, আনব্লক করতে জুড়ে দিলেন শর্ত
‘আন্টি’ বলায় ব্লক, আনব্লক করতে জুড়ে দিলেন শর্ত

এই মাত্র | শোবিজ

দুই জিম্মির মরদেহ ইসরায়েলের কাছে হস্তান্তর করল হামাস
দুই জিম্মির মরদেহ ইসরায়েলের কাছে হস্তান্তর করল হামাস

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘পাঁয়তারা শাহিন’ গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘পাঁয়তারা শাহিন’ গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ নভেম্বর খুবি প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু
৭ নভেম্বর খুবি প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আবারও সিন্ডিকেটের কবলে যাচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
আবারও সিন্ডিকেটের কবলে যাচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় উত্তরখানে দোয়া মাহফিল
খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় উত্তরখানে দোয়া মাহফিল

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম সীমান্তে ১৯ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করল বিএসএফ
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম সীমান্তে ১৯ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করল বিএসএফ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাপের মুখে দেশের অর্থনীতি
চাপের মুখে দেশের অর্থনীতি

৩৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটের ঝুঁকিতে দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটের ঝুঁকিতে দেড় কোটি মানুষ

৪০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩১ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩১ অক্টোবর ২০২৫

৪২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় পৌরকর্মী নিহত
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় পৌরকর্মী নিহত

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুততম সেঞ্চুরিতে ‘বিশ্বরেকর্ড’ লিচফিল্ডের
দ্রুততম সেঞ্চুরিতে ‘বিশ্বরেকর্ড’ লিচফিল্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেরেশতারা যাদের অভিশাপ দেন
ফেরেশতারা যাদের অভিশাপ দেন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পেন্টাগনকে পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন ট্রাম্প
পেন্টাগনকে পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাম্প্রতিক অস্ত্র পরীক্ষা পারমাণবিক ছিল না : রাশিয়া
সাম্প্রতিক অস্ত্র পরীক্ষা পারমাণবিক ছিল না : রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রাবাড়ীতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যশোরের বিএনপি নেতা নিহত
যাত্রাবাড়ীতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যশোরের বিএনপি নেতা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেত্রকোনায় ট্রাকের সাথে সিএনজির সংঘর্ষ, নিহত দুই
নেত্রকোনায় ট্রাকের সাথে সিএনজির সংঘর্ষ, নিহত দুই

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে
গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ষড়যন্ত্র আরও গভীর হচ্ছে: জাকের পার্টি
ষড়যন্ত্র আরও গভীর হচ্ছে: জাকের পার্টি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

২২ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?
ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা
ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট
নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে

সেতুকাহিনি
সেতুকাহিনি

ডাংগুলি

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে