শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:৫১, সোমবার, ১২ এপ্রিল, ২০২১

সক্রেটিস আইন মেনে মরলেন, রফিকুল আইন মানেন না

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
অনলাইন ভার্সন
সক্রেটিস আইন মেনে মরলেন, রফিকুল আইন মানেন না

কোনো কোনো গ্রেফতারের ঘটনায় আমি ক্ষুব্ধ হই ও দুঃখ অনুভব করি। বিনা কারণে গ্রেফতারের পর রাজনৈতিক নেতাদের গাড়ি পোড়ানো, বোমা তৈরি অথবা এ ধরনের মামলায় আসামি করার ঘটনায় আমি বিস্মিত হই। পুলিশী কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত ‘রিমান্ড,’ ‘ক্রসফায়ার,’ ও ‘এনকাউন্টার’ জাতীয় শব্দগুলো শুনলে ভীত হই। আমি জানি, আমার ‘ক্ষোভ’, ‘বিস্ময়,’ ও ‘ভীতি’তে কোনো কিছুর পরিবর্তন ঘটবে না। যেভাবে যা চলছে, তা চলতেই থাকবে। আমার মাঝে বৈপরীত্যও আছে। কোনো কোনো গ্রেফতারের ঘটনায় আমি বিরল আনন্দও লাভ করি।

সাম্প্রতিককালের একটি গ্রেফতারে আমি খুশি হয়েছি। সেটি ছিল ‘শিশু বক্তা’ হিসেবে পরিচিত রফিকুল ইসলাম মাদানীর গ্রেফতার। তার বয়স ২৭ বছর হলেও তিনি খর্বাকৃতির। ‘গ্রোথ হরমোনের’ ঘাটতির কারণে তার দেহের পরিপূর্ণ বিকাশ ঘটেনি। এতে তার কোনো ভূমিকা ছিল না। সৃষ্টিকর্তা তাকে এভাবেই পৃথিবীতে আনতে পছন্দ করেছেন। তার গ্রেফতারে আমার খুশি হওয়ার কারণ, ধর্মীয় সমাবেশে তার বক্তৃতায় উস্কানিমূলক ও ধৃষ্টতাপূর্ণ কথাবার্তা। 

আমি সাধারণত কোনো ধর্মীয় বক্তৃতা শুনি না। শৈশবে দাদার হাত ধরে দু’একটি ধর্মসভায় গেছি, ওই পর্যন্তই। তবে এখন মোবাইল সেট হাতে থাকলে স্ক্রল করার সময় অনেক কিছুর সঙ্গে ধর্মনিষ্ঠদের আপলোড করা ভিডিও থাকে এবং বিনোদনমূলক হলে সেসব ভিডিও দেখতে কয়েক মিনিট ব্যয় করি। এভাবেই রফিকুল ইসলামের বক্তৃতার সঙ্গে কিছুটা পরিচয় হয়েছে। আমি তার কিছু জ্বালাময়ী কথা শুনেছি; যেমন: “কিসের সংবিধান, কিসের প্রেসিডেন্ট, কিসের প্রধানমন্ত্রী? আমি সংবিধান মানি না, প্রেসিডেন্ট-প্রধানমন্ত্রী মানি না। আমার সংবিধান কোরআন, আমার প্রেসিডেন্ট-প্রধানমন্ত্রী মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) ইত্যাদি।” তার বক্তৃতা শুনে শ্রোতারা হর্ষধ্বনি তোলো, আল্লাহ-রাসুলের শানে স্লোগান দেয়। 

রফিকুল ইসলামের পুরো বক্তৃতায় হয়তো এ ধরনের আরও উত্তেজনাপূর্ণ অবান্তর কথাবার্তা রয়েছে। আমার শোনা হয়নি। রফিকুল ইসলাম ছাড়াও আরও কিছু ধর্মীয় বক্তার বক্তৃতায় একই ধরনের ধৃষ্টতামূলক কথা শুনেছি। কাফির, মুশরিকদের হত্যা করার কথা পর্যন্ত উচ্চারিত হয় তাদের কথায়। সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির জন্য এমন বচন যথেষ্ট ভূমিকা রাখতে পারে। বক্তৃতা না শুনলেও আমি ধর্মবিষয়ক প্রচুর গ্রন্থ পাঠ করেছি, এখনো করি। আমি এক সময় বাইবেল স্টাডিজের ছাত্র ছিলাম এবং তিন বছর পড়াশোনার পর পুরস্কৃত হয়েছিলাম। আমি বিভিন্ন ধর্মের অভিন্ন বক্তব্য সততা, অহিংসা, মানবিকতা, পরমতসহিষ্ণুতা ও বিনয়ী হওয়ার শিক্ষা থেকে উপকৃত হয়েছি। কিন্তু রফিকুল ইসলাম বা তার মতো অন্যান্য তথাকথিত ধর্মীয় নেতাদের বক্তব্য ও আচরণ আমাকে ব্যথিত করে। এসব বক্তা ছাড়াও আমি এমন অনেক নামাজী মানুষকে দেখেছি, যারা বেনামাজীদের মানুষ বলেই মনে করে না। বলা যায় তাদের আচরণেই আমার যৎসামান্য ধর্মচর্চাও ব্যাহত হয়েছে। কিন্তু ওইসব তুখোড় ধর্ম চর্চাকারীদের অনেককেই ধর্মের পথ ছেড়ে দিতেও দেখেছি। অপরদিকে ধর্মে অবিশ্বাসী অনেক কমিউনিস্টকে দেখেছি, যারা অতি বিনয়ী, পরোপকারী, মৃদুভাষী। 

“বারো হাত বাঙ্গির তেরো হাত বিচি” হলে যা হয় সম্ভবত রফিকুল ইসলামের ক্ষেত্রে তাই প্রযোজ্য। ছোটো বেলায় শুনতাম “খাটো মানুষ পয়গম্বের দুশমন।” আমি তা মনে করি না। রফিকুল ইসলাম শুধু খাটো নন, তার দাড়ি গোঁফও গজায়নি। এ ধরনের লোককে আমরা ‘মাকুন্দ’ বলি। এটাও হরমোনগত কারণে হয়। অসামঞ্জ্যপূর্ণ কিছু দেখলেই সেটি নিয়ে হাস্য-পরিহাস করা মানুষের স্বভাব। অতএব খর্বাকৃতি বা মাকুন্দ, টাকমাথা মানুষ দেখলে অনেকে মজা নেওয়ার চেষ্টা করে। যদিও আমরা ‘বাল্যশিক্ষা’য় পড়েছি, “কানাকে কানা ও খোড়াকে খোড়া বলিও না, তাহা হইলে তাহারা মনে কষ্ট পায়।” কিন্তু তারা কষ্ট পেলেও আমরা বলি। শুধু আমরাই বলি তা নয়। মহাভারতের কাহিনিতেও দেখা যায় প্রচন্ড শক্তির অধিকারী ‘ভীম’ এর দাড়ি-গোঁফ ছিল না বলে কর্ণ তাকে “মাকুন্দ” বলে রসিকতা করতেন। খনার বচনেও দেখা যায়, “যদি দেখ মাকুন্দ চোপা/এক পা যেও না বাপা।” কবি শামসুর রাহমান তার ‘আমার একজন প্রতিবেশী’ কবিতার এক স্থানে বলেছেন, “সেদিন দেখলাম চৌরাস্তায় একজন স্যুট পরা মাকুন্দ/গবাগব গিলছে সংস্কৃতির শালপাতা।” অতএব এসব গায়ে না মেখেই ওই সমস্ত বৈশিষ্টধারী লোকজনকে চলতে হবে। রফিকুল ইসলামের কথামালায় আকৃষ্ট মানুষের সমাগমে সমাবেশ উপচে পড়লেই তার বা মঞ্চে উপবিষ্টদের বুদ্ধিভ্রমের কারণ না ঘটলেই ভালো। 

“সংবিধান মানি না, আইন মানি না”...এইসব কী? তাকে যারা আমন্ত্রণ করেন তারা তো প্রথমেই সংবিধান অনুযায়ী তৈরি আইনের অধীনে সমাবেশ অনুষ্ঠানের অনুমতি নেন। সমাবেশ করা সংক্রান্ত আইনে উল্লেখ করা আছে কী করা যাবে এবং কী করা যাবে না। এই অঙ্গীকার করে সমাবেশ আয়োজনের পর যদি কেউ বলে সংবিধান মানি না, অমুক অমুককে মানি না, তাহলে প্রশাসনের এখতিয়ার রয়েছে সমাবেশ বন্ধ করে দেওয়ার। অনেক ক্ষেত্রে তা হয়েছে। কিন্তু ধর্মের নামে দুর্বল লোক প্রশাসনের মধ্যেও থাকতে পারে। তারা আল্লাহওয়ালা লোকের সাথে লাগতে চায় না। তাদের অনেকে ঘুষ খায়, অন্যবিধ অন্যায়-অনাচার করে, অতএব তারাও তাদের দুর্বলতাও তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ না করার কারণ হতে পারে। ব্যক্তিগতভাবে রফিকুল ইসলামকেও দেশের আইন মেনে মাদ্রাসার উচ্চতর ডিগ্রি হাসিল করতে হয়েছে। খবরে পড়েছি তিনি একটি মাদ্রাসাও প্রতিষ্ঠা করেছেন। মাশআল্লাহ! আইন অনুসরণ করেই তা করতে হয়েছে। দেশের সংবিধান কারও পছন্দ না হতে পারে, সরকারকে পছন্দ না হতে পারে। সংবিধান বা সরকারের প্রতি ক্ষোভ পোষণ ও সমালোচনা করা, এমনকি তা পরিবর্তন ও সংশোধনের কী কৌশল হতে পারে সেসব নিয়ে কথা বলা এক বিষয়, প্রকাশ্যে উস্কানি দেওয়া সম্পূর্ণ ভিন্ন।

আইন কেন মানতে হবে, তা জানার জন্য উত্তেজনা সৃষ্টিকারী ধর্মীয় অথবা অন্যান্য নেতাদের সক্রেটিসের দৃষ্টান্ত অনুসরণের আহবান জানাই। মহামতি সক্রেটিস এথেন্সবাসীকে অজ্ঞানতা কাটিয়ে জ্ঞান অন্বেষণ করতে বলতেন, যা অনেক প্রভাবশালী, তাদের প্রতিপত্তি ক্ষুন্ন হওয়ার আশঙ্কা হিসেবে দেখেন। সক্রেটিসকে বিচারের মুখোমুখি করা হয়। প্রভাবশালীরা তার বিরুদ্ধে ধর্ম বিরোধিতা ও তরুণদের বিভ্রান্ত করার আনেন এবং সিনেট তাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়। তার বন্ধু ক্রিটো এবং শিষ্য প্লেটো তাকে পরামর্শ দেন কারাগার থেকে পালিয়ে যেতে। পলায়নে তাকে সহায়তা করার জন্য তার যথেষ্ট অনুসারী ও গুণমুগ্ধ রয়েছে বলেও জানান ক্রিটো। কিন্তু সক্রেটিস তাদের কথায় কান দেননি। তার কাছে আইন মহান এবং সবসময় ন্যায়সঙ্গত। হয়তো শাসকের কারণে আইনের অন্যায় প্রয়োগ হয়। শেষ পর্যন্ত প্লেটোও তার ওস্তাদের সঙ্গে একমত পোষণ করে আইনের অন্যায় প্রয়োগের সঙ্গে সমঝোতা করেছেন। সক্রেটিসের মতে, রাষ্ট্র গড়ে ওঠে আইন ও বিচার ব্যবস্থার ওপর। তা না হলে সকল আদর্শ, সত্য এবং যা কিছু তার প্রিয় সব ধ্বংস হয়ে যাবে। এই আইনের প্রতি শ্রদ্ধা বজায় রাখতে গিয়ে সক্রেটিসকে মৃত্যুবরণ করতে হয়েছে। 

সক্রেটিস কারাগার থেকে পালানোর পরামর্শকে অগ্রাহ্য করার যুক্তি হিসেবে বলেছেন, তিনি যদি পলায়ন করেন তাহলে সমগ্র এথেন্সবাসীর কাছে এথেন্সের আদালতের কর্তৃত্ব ও গণতান্ত্রিক সরকারের কর্তৃত্বকে হেয় প্রতিপন্ন করা হবে। এথেন্স সক্রেটিসকে আশ্রয় দিয়েছে, তাকে শিক্ষিত করেছে, তার পরিবারের দেখাশোনা করেছে, হামলাকারীদের অভিযান থেকে তাকে রক্ষা করেছে, তখন তো তার কোনো অভিযোগ ছিল না। এখন তার নিজের জন্য প্রতিকূল অবস্থা সৃষ্টি হযেছে বলে তিনি কেন এথেন্সকে ধ্বংসের উদ্যোগ নেবেন? 

তিনি বলেছেন, “আমাদের যদি পছন্দ না হয়, তাহলে আমরা হয় সমাজ ত্যাগ করতে পারি, বিদ্যমান পরিস্থিতি পরিবর্তনের উদ্যোগ গ্রহণ করতে পারি, অথবা রাষ্ট্রের কাছে অপরাধী বিবেচিত হলে যেকোনো শাস্তি মাথা পেতে মেনে নিতে পারি।  একজন সৎ মানুষ ও সুনাগরিকের জন্য এই বাইরে আর কিছু করণীয় নেই।”

সক্রেটিস ও প্লেটোর কাছে আইন এক ধরনের বিমূর্ত ধারণা, যার প্রতিনিধিত্ব করে একটি আসন। এ আসন শুধু বসার জন্য একটি আসন নয়, এটি যে আইন দ্বারা প্রতিষ্ঠিত ও সংরক্ষিত একটি আসন, সে উপলব্ধি মাথায় থাকতে হবে। অতএব “কোনো কিছু মানি না, কাউকে মানি না, অমুককে হত্যা করতে হবে” ইত্যাদি বলার আগে ভাবতে হবে যে আমি কোথায় বাস করছি, আমার এখতিয়ার কতটুকু, সংবিধান ও আইন কী বলে। সরকার অবৈধভাবে ক্ষমতায় এসেছে বলাটাই যথেষ্ট নয়। তা প্রমাণ করতে হবে আন্দোলনের মাধ্যমে অথবা পরবর্তী নির্বাচন পর্যন্ত অপেক্ষা করে। কীভাবে সরকার ক্ষমতায় এসেছে তার চেয়ে বড় কথা হলো, একটি সরকার ক্ষমতায় আছে। ক্ষমতায় থাকা সম্পর্কে কোরআন কী বলেছে: “তুমি যাকে ইচ্ছা রাজ্য দান কর এবং যার কাছ থেকে ইচ্ছা রাজ্য ছিনিয়ে নাও এবং যাকে ইচ্ছা সম্মান দান কর আর যাকে ইচ্ছা অপমানে পতিত কর। তোমারই হাতে রয়েছে যাবতীয় কল্যাণ। নিশ্চয়ই তুমি সর্ব বিষয়ে ক্ষমতাশীল,” (সুরা আল-ইমরান, আয়াত: ২৬)। ধর্মনিষ্ঠরা এটুকু মানলেই যথেষ্ট। 

নেতৃত্বের যোগ্যতা সম্পর্কেও কোরআনে কী বলা হয়েছে রফিকুল ইসলামের মতো আকৃতিতে খাটো ব্যক্তি ও তার অনুরাগীরা স্মরণ রাখলে ব্যক্তিগতভাবে তিনি এবং সামষ্টিকভাবে তার ভক্তকূল উপকৃত হবেন। সুরা বাকারার ২৪৭ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে: “নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের ওপর তাকে মনোনীত করেছেন এবং তাকে যথেষ্ট জ্ঞান (ইলম) ও দৈহিক শক্তি (জিসম) দিয়ে সমৃদ্ধ করেছেন।” (ক্বালা ইন্নাল্লা-হাছ্ তোয়াফা হু ওয়াজা-দাহ বাসতোয়াতান ফিল ইলমি ওয়াল জিসম)। এটি যদিও রাজ্য শাসন সংক্রান্ত, কিন্তু যে কোনো পর্যায়ে নেতৃত্বের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। আমি আমার একটি ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে চাই। আশির দশকের সূচনায় মাওলানা মোহাম্মদ উল্লাহ হাফেজজি হুজুর রাজনীতিতে অবতীর্ণ হলেন। যদিও তিনি ইতঃপূর্বে রাজনীতি বিমুখ ছিলেন। তখন তিনি বৃদ্ধ, বয়স ৮৫ বছর। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে তিনি জয়ীফ, অতিবৃদ্ধ। অন্যের সহায়তায় দাঁড়ান, অন্যের সহায়তায় আসন গ্রহণ করেন। উর্দু বাংলা মিশিয়ে যা বলেন তা বোঝা যায় না, বেশির ভাগ সময় শায়খুল হাদিস মাওলানা আজিজুল হক তার কথা ব্যাখ্যা করেন। এমন একজন লোক হবেন বাংলাদেশের নেতা, যিনি বাংলাদেশে ইসলামী খেলাফত কায়েম করবেন। তিনি ‘বটবৃক্ষ’ মার্কা নিয়ে ১৯৮১ ও ১৯৮৬ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন। বাংলাদেশের মানুষের দুর্ভাগ্য যে তিনি প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়ে দেশে ইসলামী শাসন কায়েম করতে পারেননি। এ প্রসঙ্গে আমি শেখ সা’দীর বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ “গুলিস্তান” এর একটি কবিতা থেকে উদ্ধৃতি দিতে চাই: “লাঠি ছাড়া ওঠে দাঁড়াতে পারে না যে বৃদ্ধ/কী করে তার নিজের লাঠি দাঁড়াবে? ”(An old man who can not rise without the aid of a stick, How can his own stick rise.)

একটি দিকে হাফেজজি হুজুরের চেতনা অত্যন্ত টনটনে ছিল। সাংবাদিক সম্মেলন বা জনসমাবেশে যখনই ফটো সাংবাদিকরা ফটো তুলতে শুরু করতো তিনি মুখের ওপর দ্রুত চাদর টেনে দিতেন। যাতে ফটো সাংবাদিকরা তার জান্নাতি চেহারা ধারণ করে তাকে হুরে জান্নাতদের সাহচর্য লাভের সম্ভাবনায় কোনোরূপ ব্যাঘাত না ঘটায়। তার এক সাংবাদিক সম্মেলনে আমি সুরা বাকারার ২৪৭ নম্বর আয়াতটি মুখস্থ করে গেলাম, দেখি তিনি কী উত্তর দেন। দু’একজন রিপোর্টার প্রশ্ন করার পর আমি বিনয়ের সঙ্গে আয়াতটি পাঠ করে কোরআনের আলোকে হাফেজজি হুজুর দল বা দেশের নেতৃত্ব দেয়ার যোগ্য কিনা জানতে চাইলাম। হুজুরকে সব প্রশ্নই একজন কানের কাছে মুখ নিয়ে বলে দেন। আমার প্রশ্নে উপস্থিত হাফেজজি হুজুরের গুণমুগ্ধ অন্যান্য আলেমে-দ্বীনদের একটু বিব্রত বলে মনে হলো। যিনি হাফেজজি হুজুরের কানে প্রশ্ন তুলে দেন, আমার প্রশ্নটি তিনি তাকে বলছেন না দেখে আমি পুনরায় আয়াতটি উচ্চারণ করে উত্তর জানতে চাইলাম। আমার ঠিক পাশেই ছিলেন শায়খুল হাদিস মাওলানা আজিজুল হক। তার সঙ্গে আমার বেশ পরিচয় ছিল। তিনি আমার হাতে চাপ দিয়ে হাসলেন এবং হুজুরের বদলে তিনিই উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করলেন। কিন্তু তার ব্যাখ্যাও যথাযথ ছিল বলে আমার মনে হয়নি। নেতৃত্বের ক্ষেত্রে শারীরিক ও মানসিক যোগ্যতা বা জ্ঞান অতি গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর। এমনকি নামাজে কে ইমামতি করবেন, সে সম্পর্কে ইসলামে সুনির্দিষ্টভাবে বলা হয়েছে।

“ইসলাম ছাড়া অন্য কিছু মানি না,” “কোরআনের আইন চাই,” শুনতে শুনতে জীবনের সপ্তম দশকে পৌঁছে গেছি। “নয় মণ ঘিও জুটবে না, রাধাও নাচবে না।” বাংলাদেশ কোনো ইসলামী রাষ্ট্র নয়। এখানে আল্লাহর আইন কায়েম নেই। কেউ কোরআন মানলো না, আল্লাহ অস্তিত্ব মানলো না অথবা নবী মুহাম্মদকে (সা.) শেষ নবী বলে মানবো না বলেই কী ধর্মীয় সমাবেশ থেকে তাকে হত্যা করার ঘোষণা দিতে হবে? সেই ঘোষণা মেনে কেউ যদি কোনো ব্যক্তিকে হত্যাও করে সেক্ষেত্রেও তো শেষ পর্যন্ত তো রাষ্ট্রে প্রতিষ্ঠিত সরকার, বিচার ব্যবস্থার ওপরই দায়িত্ব পড়বে হত্যার তদন্ত ও বিচারের। অতএব কথিত ওয়ায়েজিন, তারা যে আকৃতিরই হোন না কেন ইসলাম চর্চার মাধ্যমে মানুষকে সৎ ও বিনয়ী করে তোলার জন্য নসিহত খয়রাত করলে সেটি তাদের আখিরাতের কল্যাণে কাজে লাগবে বলেই আমার বিশ্বাস। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা রফিকুল ইসলামকে গ্রেফতার করেছেন। তাকে নিশ্চয়ই রিমান্ডেও নেওয়া হবে। রিমান্ডে তথ্য আদায়ে আসামিদের পশ্চাদদেশে কী সব প্রবিষ্ট করানোর, মরিচের গুড়া ছিটিয়ে দেওয়া বা লাল পিঁপড়া ছেড়ে দেওয়ার ঘটনা শুনি। রফিকুল ইসলামের ক্ষেত্রে ওই ধরনের কিছু না করাই সঙ্গত হবে। আল্লাহ তাকে খর্বাকারে পৃথিবীতে এনেই যথেষ্ট শাস্তি দিয়েছেন।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৩৯ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

১০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

৫২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা