শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:৫১, সোমবার, ১২ এপ্রিল, ২০২১

সক্রেটিস আইন মেনে মরলেন, রফিকুল আইন মানেন না

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
অনলাইন ভার্সন
সক্রেটিস আইন মেনে মরলেন, রফিকুল আইন মানেন না

কোনো কোনো গ্রেফতারের ঘটনায় আমি ক্ষুব্ধ হই ও দুঃখ অনুভব করি। বিনা কারণে গ্রেফতারের পর রাজনৈতিক নেতাদের গাড়ি পোড়ানো, বোমা তৈরি অথবা এ ধরনের মামলায় আসামি করার ঘটনায় আমি বিস্মিত হই। পুলিশী কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত ‘রিমান্ড,’ ‘ক্রসফায়ার,’ ও ‘এনকাউন্টার’ জাতীয় শব্দগুলো শুনলে ভীত হই। আমি জানি, আমার ‘ক্ষোভ’, ‘বিস্ময়,’ ও ‘ভীতি’তে কোনো কিছুর পরিবর্তন ঘটবে না। যেভাবে যা চলছে, তা চলতেই থাকবে। আমার মাঝে বৈপরীত্যও আছে। কোনো কোনো গ্রেফতারের ঘটনায় আমি বিরল আনন্দও লাভ করি।

সাম্প্রতিককালের একটি গ্রেফতারে আমি খুশি হয়েছি। সেটি ছিল ‘শিশু বক্তা’ হিসেবে পরিচিত রফিকুল ইসলাম মাদানীর গ্রেফতার। তার বয়স ২৭ বছর হলেও তিনি খর্বাকৃতির। ‘গ্রোথ হরমোনের’ ঘাটতির কারণে তার দেহের পরিপূর্ণ বিকাশ ঘটেনি। এতে তার কোনো ভূমিকা ছিল না। সৃষ্টিকর্তা তাকে এভাবেই পৃথিবীতে আনতে পছন্দ করেছেন। তার গ্রেফতারে আমার খুশি হওয়ার কারণ, ধর্মীয় সমাবেশে তার বক্তৃতায় উস্কানিমূলক ও ধৃষ্টতাপূর্ণ কথাবার্তা। 

আমি সাধারণত কোনো ধর্মীয় বক্তৃতা শুনি না। শৈশবে দাদার হাত ধরে দু’একটি ধর্মসভায় গেছি, ওই পর্যন্তই। তবে এখন মোবাইল সেট হাতে থাকলে স্ক্রল করার সময় অনেক কিছুর সঙ্গে ধর্মনিষ্ঠদের আপলোড করা ভিডিও থাকে এবং বিনোদনমূলক হলে সেসব ভিডিও দেখতে কয়েক মিনিট ব্যয় করি। এভাবেই রফিকুল ইসলামের বক্তৃতার সঙ্গে কিছুটা পরিচয় হয়েছে। আমি তার কিছু জ্বালাময়ী কথা শুনেছি; যেমন: “কিসের সংবিধান, কিসের প্রেসিডেন্ট, কিসের প্রধানমন্ত্রী? আমি সংবিধান মানি না, প্রেসিডেন্ট-প্রধানমন্ত্রী মানি না। আমার সংবিধান কোরআন, আমার প্রেসিডেন্ট-প্রধানমন্ত্রী মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) ইত্যাদি।” তার বক্তৃতা শুনে শ্রোতারা হর্ষধ্বনি তোলো, আল্লাহ-রাসুলের শানে স্লোগান দেয়। 

রফিকুল ইসলামের পুরো বক্তৃতায় হয়তো এ ধরনের আরও উত্তেজনাপূর্ণ অবান্তর কথাবার্তা রয়েছে। আমার শোনা হয়নি। রফিকুল ইসলাম ছাড়াও আরও কিছু ধর্মীয় বক্তার বক্তৃতায় একই ধরনের ধৃষ্টতামূলক কথা শুনেছি। কাফির, মুশরিকদের হত্যা করার কথা পর্যন্ত উচ্চারিত হয় তাদের কথায়। সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির জন্য এমন বচন যথেষ্ট ভূমিকা রাখতে পারে। বক্তৃতা না শুনলেও আমি ধর্মবিষয়ক প্রচুর গ্রন্থ পাঠ করেছি, এখনো করি। আমি এক সময় বাইবেল স্টাডিজের ছাত্র ছিলাম এবং তিন বছর পড়াশোনার পর পুরস্কৃত হয়েছিলাম। আমি বিভিন্ন ধর্মের অভিন্ন বক্তব্য সততা, অহিংসা, মানবিকতা, পরমতসহিষ্ণুতা ও বিনয়ী হওয়ার শিক্ষা থেকে উপকৃত হয়েছি। কিন্তু রফিকুল ইসলাম বা তার মতো অন্যান্য তথাকথিত ধর্মীয় নেতাদের বক্তব্য ও আচরণ আমাকে ব্যথিত করে। এসব বক্তা ছাড়াও আমি এমন অনেক নামাজী মানুষকে দেখেছি, যারা বেনামাজীদের মানুষ বলেই মনে করে না। বলা যায় তাদের আচরণেই আমার যৎসামান্য ধর্মচর্চাও ব্যাহত হয়েছে। কিন্তু ওইসব তুখোড় ধর্ম চর্চাকারীদের অনেককেই ধর্মের পথ ছেড়ে দিতেও দেখেছি। অপরদিকে ধর্মে অবিশ্বাসী অনেক কমিউনিস্টকে দেখেছি, যারা অতি বিনয়ী, পরোপকারী, মৃদুভাষী। 

“বারো হাত বাঙ্গির তেরো হাত বিচি” হলে যা হয় সম্ভবত রফিকুল ইসলামের ক্ষেত্রে তাই প্রযোজ্য। ছোটো বেলায় শুনতাম “খাটো মানুষ পয়গম্বের দুশমন।” আমি তা মনে করি না। রফিকুল ইসলাম শুধু খাটো নন, তার দাড়ি গোঁফও গজায়নি। এ ধরনের লোককে আমরা ‘মাকুন্দ’ বলি। এটাও হরমোনগত কারণে হয়। অসামঞ্জ্যপূর্ণ কিছু দেখলেই সেটি নিয়ে হাস্য-পরিহাস করা মানুষের স্বভাব। অতএব খর্বাকৃতি বা মাকুন্দ, টাকমাথা মানুষ দেখলে অনেকে মজা নেওয়ার চেষ্টা করে। যদিও আমরা ‘বাল্যশিক্ষা’য় পড়েছি, “কানাকে কানা ও খোড়াকে খোড়া বলিও না, তাহা হইলে তাহারা মনে কষ্ট পায়।” কিন্তু তারা কষ্ট পেলেও আমরা বলি। শুধু আমরাই বলি তা নয়। মহাভারতের কাহিনিতেও দেখা যায় প্রচন্ড শক্তির অধিকারী ‘ভীম’ এর দাড়ি-গোঁফ ছিল না বলে কর্ণ তাকে “মাকুন্দ” বলে রসিকতা করতেন। খনার বচনেও দেখা যায়, “যদি দেখ মাকুন্দ চোপা/এক পা যেও না বাপা।” কবি শামসুর রাহমান তার ‘আমার একজন প্রতিবেশী’ কবিতার এক স্থানে বলেছেন, “সেদিন দেখলাম চৌরাস্তায় একজন স্যুট পরা মাকুন্দ/গবাগব গিলছে সংস্কৃতির শালপাতা।” অতএব এসব গায়ে না মেখেই ওই সমস্ত বৈশিষ্টধারী লোকজনকে চলতে হবে। রফিকুল ইসলামের কথামালায় আকৃষ্ট মানুষের সমাগমে সমাবেশ উপচে পড়লেই তার বা মঞ্চে উপবিষ্টদের বুদ্ধিভ্রমের কারণ না ঘটলেই ভালো। 

“সংবিধান মানি না, আইন মানি না”...এইসব কী? তাকে যারা আমন্ত্রণ করেন তারা তো প্রথমেই সংবিধান অনুযায়ী তৈরি আইনের অধীনে সমাবেশ অনুষ্ঠানের অনুমতি নেন। সমাবেশ করা সংক্রান্ত আইনে উল্লেখ করা আছে কী করা যাবে এবং কী করা যাবে না। এই অঙ্গীকার করে সমাবেশ আয়োজনের পর যদি কেউ বলে সংবিধান মানি না, অমুক অমুককে মানি না, তাহলে প্রশাসনের এখতিয়ার রয়েছে সমাবেশ বন্ধ করে দেওয়ার। অনেক ক্ষেত্রে তা হয়েছে। কিন্তু ধর্মের নামে দুর্বল লোক প্রশাসনের মধ্যেও থাকতে পারে। তারা আল্লাহওয়ালা লোকের সাথে লাগতে চায় না। তাদের অনেকে ঘুষ খায়, অন্যবিধ অন্যায়-অনাচার করে, অতএব তারাও তাদের দুর্বলতাও তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ না করার কারণ হতে পারে। ব্যক্তিগতভাবে রফিকুল ইসলামকেও দেশের আইন মেনে মাদ্রাসার উচ্চতর ডিগ্রি হাসিল করতে হয়েছে। খবরে পড়েছি তিনি একটি মাদ্রাসাও প্রতিষ্ঠা করেছেন। মাশআল্লাহ! আইন অনুসরণ করেই তা করতে হয়েছে। দেশের সংবিধান কারও পছন্দ না হতে পারে, সরকারকে পছন্দ না হতে পারে। সংবিধান বা সরকারের প্রতি ক্ষোভ পোষণ ও সমালোচনা করা, এমনকি তা পরিবর্তন ও সংশোধনের কী কৌশল হতে পারে সেসব নিয়ে কথা বলা এক বিষয়, প্রকাশ্যে উস্কানি দেওয়া সম্পূর্ণ ভিন্ন।

আইন কেন মানতে হবে, তা জানার জন্য উত্তেজনা সৃষ্টিকারী ধর্মীয় অথবা অন্যান্য নেতাদের সক্রেটিসের দৃষ্টান্ত অনুসরণের আহবান জানাই। মহামতি সক্রেটিস এথেন্সবাসীকে অজ্ঞানতা কাটিয়ে জ্ঞান অন্বেষণ করতে বলতেন, যা অনেক প্রভাবশালী, তাদের প্রতিপত্তি ক্ষুন্ন হওয়ার আশঙ্কা হিসেবে দেখেন। সক্রেটিসকে বিচারের মুখোমুখি করা হয়। প্রভাবশালীরা তার বিরুদ্ধে ধর্ম বিরোধিতা ও তরুণদের বিভ্রান্ত করার আনেন এবং সিনেট তাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়। তার বন্ধু ক্রিটো এবং শিষ্য প্লেটো তাকে পরামর্শ দেন কারাগার থেকে পালিয়ে যেতে। পলায়নে তাকে সহায়তা করার জন্য তার যথেষ্ট অনুসারী ও গুণমুগ্ধ রয়েছে বলেও জানান ক্রিটো। কিন্তু সক্রেটিস তাদের কথায় কান দেননি। তার কাছে আইন মহান এবং সবসময় ন্যায়সঙ্গত। হয়তো শাসকের কারণে আইনের অন্যায় প্রয়োগ হয়। শেষ পর্যন্ত প্লেটোও তার ওস্তাদের সঙ্গে একমত পোষণ করে আইনের অন্যায় প্রয়োগের সঙ্গে সমঝোতা করেছেন। সক্রেটিসের মতে, রাষ্ট্র গড়ে ওঠে আইন ও বিচার ব্যবস্থার ওপর। তা না হলে সকল আদর্শ, সত্য এবং যা কিছু তার প্রিয় সব ধ্বংস হয়ে যাবে। এই আইনের প্রতি শ্রদ্ধা বজায় রাখতে গিয়ে সক্রেটিসকে মৃত্যুবরণ করতে হয়েছে। 

সক্রেটিস কারাগার থেকে পালানোর পরামর্শকে অগ্রাহ্য করার যুক্তি হিসেবে বলেছেন, তিনি যদি পলায়ন করেন তাহলে সমগ্র এথেন্সবাসীর কাছে এথেন্সের আদালতের কর্তৃত্ব ও গণতান্ত্রিক সরকারের কর্তৃত্বকে হেয় প্রতিপন্ন করা হবে। এথেন্স সক্রেটিসকে আশ্রয় দিয়েছে, তাকে শিক্ষিত করেছে, তার পরিবারের দেখাশোনা করেছে, হামলাকারীদের অভিযান থেকে তাকে রক্ষা করেছে, তখন তো তার কোনো অভিযোগ ছিল না। এখন তার নিজের জন্য প্রতিকূল অবস্থা সৃষ্টি হযেছে বলে তিনি কেন এথেন্সকে ধ্বংসের উদ্যোগ নেবেন? 

তিনি বলেছেন, “আমাদের যদি পছন্দ না হয়, তাহলে আমরা হয় সমাজ ত্যাগ করতে পারি, বিদ্যমান পরিস্থিতি পরিবর্তনের উদ্যোগ গ্রহণ করতে পারি, অথবা রাষ্ট্রের কাছে অপরাধী বিবেচিত হলে যেকোনো শাস্তি মাথা পেতে মেনে নিতে পারি।  একজন সৎ মানুষ ও সুনাগরিকের জন্য এই বাইরে আর কিছু করণীয় নেই।”

সক্রেটিস ও প্লেটোর কাছে আইন এক ধরনের বিমূর্ত ধারণা, যার প্রতিনিধিত্ব করে একটি আসন। এ আসন শুধু বসার জন্য একটি আসন নয়, এটি যে আইন দ্বারা প্রতিষ্ঠিত ও সংরক্ষিত একটি আসন, সে উপলব্ধি মাথায় থাকতে হবে। অতএব “কোনো কিছু মানি না, কাউকে মানি না, অমুককে হত্যা করতে হবে” ইত্যাদি বলার আগে ভাবতে হবে যে আমি কোথায় বাস করছি, আমার এখতিয়ার কতটুকু, সংবিধান ও আইন কী বলে। সরকার অবৈধভাবে ক্ষমতায় এসেছে বলাটাই যথেষ্ট নয়। তা প্রমাণ করতে হবে আন্দোলনের মাধ্যমে অথবা পরবর্তী নির্বাচন পর্যন্ত অপেক্ষা করে। কীভাবে সরকার ক্ষমতায় এসেছে তার চেয়ে বড় কথা হলো, একটি সরকার ক্ষমতায় আছে। ক্ষমতায় থাকা সম্পর্কে কোরআন কী বলেছে: “তুমি যাকে ইচ্ছা রাজ্য দান কর এবং যার কাছ থেকে ইচ্ছা রাজ্য ছিনিয়ে নাও এবং যাকে ইচ্ছা সম্মান দান কর আর যাকে ইচ্ছা অপমানে পতিত কর। তোমারই হাতে রয়েছে যাবতীয় কল্যাণ। নিশ্চয়ই তুমি সর্ব বিষয়ে ক্ষমতাশীল,” (সুরা আল-ইমরান, আয়াত: ২৬)। ধর্মনিষ্ঠরা এটুকু মানলেই যথেষ্ট। 

নেতৃত্বের যোগ্যতা সম্পর্কেও কোরআনে কী বলা হয়েছে রফিকুল ইসলামের মতো আকৃতিতে খাটো ব্যক্তি ও তার অনুরাগীরা স্মরণ রাখলে ব্যক্তিগতভাবে তিনি এবং সামষ্টিকভাবে তার ভক্তকূল উপকৃত হবেন। সুরা বাকারার ২৪৭ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে: “নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের ওপর তাকে মনোনীত করেছেন এবং তাকে যথেষ্ট জ্ঞান (ইলম) ও দৈহিক শক্তি (জিসম) দিয়ে সমৃদ্ধ করেছেন।” (ক্বালা ইন্নাল্লা-হাছ্ তোয়াফা হু ওয়াজা-দাহ বাসতোয়াতান ফিল ইলমি ওয়াল জিসম)। এটি যদিও রাজ্য শাসন সংক্রান্ত, কিন্তু যে কোনো পর্যায়ে নেতৃত্বের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। আমি আমার একটি ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে চাই। আশির দশকের সূচনায় মাওলানা মোহাম্মদ উল্লাহ হাফেজজি হুজুর রাজনীতিতে অবতীর্ণ হলেন। যদিও তিনি ইতঃপূর্বে রাজনীতি বিমুখ ছিলেন। তখন তিনি বৃদ্ধ, বয়স ৮৫ বছর। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে তিনি জয়ীফ, অতিবৃদ্ধ। অন্যের সহায়তায় দাঁড়ান, অন্যের সহায়তায় আসন গ্রহণ করেন। উর্দু বাংলা মিশিয়ে যা বলেন তা বোঝা যায় না, বেশির ভাগ সময় শায়খুল হাদিস মাওলানা আজিজুল হক তার কথা ব্যাখ্যা করেন। এমন একজন লোক হবেন বাংলাদেশের নেতা, যিনি বাংলাদেশে ইসলামী খেলাফত কায়েম করবেন। তিনি ‘বটবৃক্ষ’ মার্কা নিয়ে ১৯৮১ ও ১৯৮৬ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন। বাংলাদেশের মানুষের দুর্ভাগ্য যে তিনি প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়ে দেশে ইসলামী শাসন কায়েম করতে পারেননি। এ প্রসঙ্গে আমি শেখ সা’দীর বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ “গুলিস্তান” এর একটি কবিতা থেকে উদ্ধৃতি দিতে চাই: “লাঠি ছাড়া ওঠে দাঁড়াতে পারে না যে বৃদ্ধ/কী করে তার নিজের লাঠি দাঁড়াবে? ”(An old man who can not rise without the aid of a stick, How can his own stick rise.)

একটি দিকে হাফেজজি হুজুরের চেতনা অত্যন্ত টনটনে ছিল। সাংবাদিক সম্মেলন বা জনসমাবেশে যখনই ফটো সাংবাদিকরা ফটো তুলতে শুরু করতো তিনি মুখের ওপর দ্রুত চাদর টেনে দিতেন। যাতে ফটো সাংবাদিকরা তার জান্নাতি চেহারা ধারণ করে তাকে হুরে জান্নাতদের সাহচর্য লাভের সম্ভাবনায় কোনোরূপ ব্যাঘাত না ঘটায়। তার এক সাংবাদিক সম্মেলনে আমি সুরা বাকারার ২৪৭ নম্বর আয়াতটি মুখস্থ করে গেলাম, দেখি তিনি কী উত্তর দেন। দু’একজন রিপোর্টার প্রশ্ন করার পর আমি বিনয়ের সঙ্গে আয়াতটি পাঠ করে কোরআনের আলোকে হাফেজজি হুজুর দল বা দেশের নেতৃত্ব দেয়ার যোগ্য কিনা জানতে চাইলাম। হুজুরকে সব প্রশ্নই একজন কানের কাছে মুখ নিয়ে বলে দেন। আমার প্রশ্নে উপস্থিত হাফেজজি হুজুরের গুণমুগ্ধ অন্যান্য আলেমে-দ্বীনদের একটু বিব্রত বলে মনে হলো। যিনি হাফেজজি হুজুরের কানে প্রশ্ন তুলে দেন, আমার প্রশ্নটি তিনি তাকে বলছেন না দেখে আমি পুনরায় আয়াতটি উচ্চারণ করে উত্তর জানতে চাইলাম। আমার ঠিক পাশেই ছিলেন শায়খুল হাদিস মাওলানা আজিজুল হক। তার সঙ্গে আমার বেশ পরিচয় ছিল। তিনি আমার হাতে চাপ দিয়ে হাসলেন এবং হুজুরের বদলে তিনিই উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করলেন। কিন্তু তার ব্যাখ্যাও যথাযথ ছিল বলে আমার মনে হয়নি। নেতৃত্বের ক্ষেত্রে শারীরিক ও মানসিক যোগ্যতা বা জ্ঞান অতি গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর। এমনকি নামাজে কে ইমামতি করবেন, সে সম্পর্কে ইসলামে সুনির্দিষ্টভাবে বলা হয়েছে।

“ইসলাম ছাড়া অন্য কিছু মানি না,” “কোরআনের আইন চাই,” শুনতে শুনতে জীবনের সপ্তম দশকে পৌঁছে গেছি। “নয় মণ ঘিও জুটবে না, রাধাও নাচবে না।” বাংলাদেশ কোনো ইসলামী রাষ্ট্র নয়। এখানে আল্লাহর আইন কায়েম নেই। কেউ কোরআন মানলো না, আল্লাহ অস্তিত্ব মানলো না অথবা নবী মুহাম্মদকে (সা.) শেষ নবী বলে মানবো না বলেই কী ধর্মীয় সমাবেশ থেকে তাকে হত্যা করার ঘোষণা দিতে হবে? সেই ঘোষণা মেনে কেউ যদি কোনো ব্যক্তিকে হত্যাও করে সেক্ষেত্রেও তো শেষ পর্যন্ত তো রাষ্ট্রে প্রতিষ্ঠিত সরকার, বিচার ব্যবস্থার ওপরই দায়িত্ব পড়বে হত্যার তদন্ত ও বিচারের। অতএব কথিত ওয়ায়েজিন, তারা যে আকৃতিরই হোন না কেন ইসলাম চর্চার মাধ্যমে মানুষকে সৎ ও বিনয়ী করে তোলার জন্য নসিহত খয়রাত করলে সেটি তাদের আখিরাতের কল্যাণে কাজে লাগবে বলেই আমার বিশ্বাস। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা রফিকুল ইসলামকে গ্রেফতার করেছেন। তাকে নিশ্চয়ই রিমান্ডেও নেওয়া হবে। রিমান্ডে তথ্য আদায়ে আসামিদের পশ্চাদদেশে কী সব প্রবিষ্ট করানোর, মরিচের গুড়া ছিটিয়ে দেওয়া বা লাল পিঁপড়া ছেড়ে দেওয়ার ঘটনা শুনি। রফিকুল ইসলামের ক্ষেত্রে ওই ধরনের কিছু না করাই সঙ্গত হবে। আল্লাহ তাকে খর্বাকারে পৃথিবীতে এনেই যথেষ্ট শাস্তি দিয়েছেন।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
সর্বশেষ খবর
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা
দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ
মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ

১৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’
‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’

১৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ
নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১
বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল
ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল

২৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার
বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'
'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’
বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন
কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৫৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা