শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১৭, সোমবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২১

কবরী: আমার প্রথম নায়িকা

লুৎফর রহমান রিটন
অনলাইন ভার্সন
কবরী: আমার প্রথম নায়িকা

আমার ছেলেবেলাটা ঝাপসা আর ধুসর হয়ে যাচ্ছে। ঝাপসা আর ধুসর হয়ে যাচ্ছে আমার কৈশোরটা। আমার যৌবনটা। আমার বর্ণালি শৈশব আর স্বর্ণালি যৌবনের অংশীরা একে একে চলে যাচ্ছেন। আমি একা হয়ে যাচ্ছি। ডানা ঝাপটাচ্ছে আমার স্মৃতির জোনাকিরা। ক্রমশ নিভে যাচ্ছে তাদের থোকা থোকা আলো। আমাকে ছেড়ে যাচ্ছেন আমার বর্ণাঢ্য জীবনে দীপ্তি ছড়ানো অপরূপ মানুষগুলো।

আজ সারাদিন আমি স্মরণ করেছি কবরীকে। আমার জীবনের প্রথম নায়িকাকে। 

আমার মোবাইল ফোনে ইউটিউব যুক্ত আছে। আর মোবাইলের সঙ্গে যুক্ত আছে ৬০ ইঞ্চি আকারের টিভি পর্দা। সেখানে সারাদিন ধরে কবরীর লিপে জুড়ে থাকা একের পর এক মন প্রসন্ন করা পুরনো দিনের বাংলা সিনেমার বিখ্যাত গানগুলো শুনছিলাম আর দেখছিলাম। আহা কী সুন্দরই না ছিলেন কবরী! 

আজ দিনভর আমার টিভিস্ক্রিনে সচল ছিলো যে গানগুলো, আমি নিশ্চিত-আমার পাঠক বন্ধুদের বিরাট একটা অংশই সেই গানগুলোর অনুরাগী। তালিকাটা ছিলো এরকম---    
ফুলের মালা পরিয়ে দিলে আমায় আপন হাতে(আগন্তুক),   
গুন গুন গুন গান গাহিয়া নীল ভ্রমরা যায়, সেই গানের টানে ফুলের বনে ফুলের মধু উছলায় উছলায়(সুজন সখী), 
গান হয়ে এলে, মন যেনো বলে, সারাবেলা এতো সুর নিয়ে, নিজেরে কেমনে বলো রাখি লুকিয়ে(আগন্তুক),  
সে যে কেনো এলো না, কিছু ভালো লাগে না, এবার আসুক তারে আমি মজা দেখাবো(রংবাজ),  
প্রেমের নাম বাসনা সে কথা বুঝি নি আগে(নীল আকাশের নীচে) এবং--  
মনেরও রঙে রাঙাবো, বনেরও ঘুম ভাঙাবো, সাগর পাহাড় সবাই যে কইবে কথা(মাসুদ রানা)। 

০২
মাত্র ক'দিন আগেই লিখেছিলাম আমার প্রথম নায়িকার স্মৃতিকথা। ওখান থেকে খানিকটা উদ্ধার করি-- 

[''ঊনিশ শ চৌষট্টি সালে 'সুতরাং' নামে একটা সিনেমা রিলিজড হলো গুলিস্তানে। আমি তখন খুব ছোট। ৫/৬ বছরের বালক।  
রেডিওতে সুতরাং সিনেমার একটা গান তখন মাঝে মধ্যেই বাজে। গানটা ছিলো--'এমন মজা হয় না/গায়ে সোনার গয়না/বুবুমনির বিয়ে হবে/ বাজবে কতো বাজনা।' 

বাবার কাছে বায়না ধরলাম-আমাকে সুতরাং সিনেমাটা দেখাতে নিয়ে যেতে হবে। 
বাবা রাজি হলেন। নিকটবর্তী একটা শুভ দিন নির্ধারিত হলো। 
অফিস থেকে বিকেলে ফেরেন বাবা। সিদ্ধান্ত হলো আমাকে নিয়ে যাবেন সন্ধ্যার শো দেখাতে। 
নির্ধারিত দিনে দুপুরের পর থেকেই ফিটফাট বাবুটি সেজে আমি তৈরি হয়ে থাকলাম। সেদিন বাবা ফিরলেন রাতে। আমি তাঁর অপেক্ষায় থাকতে থাকতে এক বুক অভিমান নিয়ে ঘুমিয়ে গেলাম। রাত ন'টার পর বাড়ি ফিরে আমাকে ঘুমিয়ে থাকতে দেখে বাবা যেনো হাঁফ ছেড়ে বাঁচলেন...। বাবা আমাকে টেনে তুললেন। বললেন, কাল অবশ্যই নিয়ে যাবো। সন্ধ্যা ৬টার শোতে যাবো। তুই রেডি থাকিস। 

পরদিনও একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটলো। অপেক্ষা করতে করতে ক্লান্ত অবষণ্ণ হয়ে এক বুক অভিমান নিয়ে আটটার পর সত্যি সত্যি ঘুমিয়ে পড়লাম। বাবা ফিরলেন সাড়ে আটটায়। বিছানা থেকে ঘুমিন্ত আমাকে তড়িঘড়ি টেনে তুলে একটা রিকশায় বসিয়ে বাবা চললেন গুলিস্তান সিনেমা হলের দিকে। ছোট্ট বালক আমার মনে তখন একশোটা পঙ্ক্ষিরাজ আর দুইশোটা রাজহাঁস ডানা ঝাপটাচ্ছে। 
গুলিস্তান হলের সামনে ঝুলছে বিশাল হোর্ডিং (হোর্ডিংই তো নাকি?) সুতরাং। চিত্রনাট্য পরিচালনা সুভাষ দত্ত। সঙ্গীত সত্য সাহা। শ্রেষ্ঠাংশে-কবরী, রানী সরকার, মেসবাহ, বেবী জামান, খান জয়নুল, সুভাষ দত্ত।

মুগ্ধ বিস্ময়ে আমি বিশাল পর্দায় ফ্রক পরা এক বালিকাকে নেচে নেচে গাইতে দেখলাম-এমন মজা হয়না/ গায়ে সোনার গয়না/ বুবুমনির বিয়ে হবে বাজবে কতো বাজনা/...ও বুবু দ্যাখ দুলাভাইয়ের কত্তো বড় দাড়ি/ তার সঙ্গে কালকে যাবি মজার শশুর বাড়ি...।
শাদাকালো সিনেমা সুতরাং-এর কবরী নামের কিশোরী নায়িকাটি আমার মন জয় করে নিলো। আহা কী সুন্দর তার হাসি!''] 

সুতরাং চলচ্চিত্রে তাঁর অভিষেকের সময় চট্টগ্রামের মীনা পাল নামের কিশোরী মেয়েটির নতুন নামকরণ হয়েছিলো কবরী। নামটি রেখেছিলেন সৈয়দ শামসুল হক।   
    
০৩
তাঁর চেহারা তাঁর হাসি তাঁর শারীরিক গঠন ব্যক্তিত্ব আর অনিন্দ্য সুন্দর রূপ সবকিছু মিলিয়ে তিনি ছিলেন 'পাশের বাড়ির মেয়েটি'র মতো স্নিগ্ধতার আবেশ ছড়ানো। 
সব পোশাকেই মানানসই ছিলেন। অনন্দ্যসুন্দর হাসির কারণে প্রতিষ্ঠা পেয়েছেন 'মিষ্টি মেয়ে' হিসেবে।  

মিষ্টি মেয়ে কবরীর সঙ্গে দোতলা চুলের সুদর্শন রাজ্জাকের জুটি বাংলাদেশের সেরা জুটি হিসেবে আজও প্রতিষ্ঠিত। বাংলাদেশের সাড়ে সাতকোটি মানুষের কাছে এই জুটি ছিলো অনেকটা উত্তম-সুচিত্রা জুটির মতোই আপন। কবরীর আহ্লাদী কণ্ঠস্বরটি ছিলো বাঙালির খুবই প্রিয় একটি কণ্ঠস্বর। কবরীর ভুবনজয়ী হাসিটি ছিলো বাঙালির মন প্রসন্ন করা হাসি। 
কবরী হাসলে আমিও আমার দুঃখ ভুলে যেতাম নিমেশেই! 

বিরামহীন 'কবরীর গান' শোনা শেষ করে দেখতে বসলাম কবরী-রাজ্জাক জুটির সাড়া জাগানো সিনেমা 'ময়না মতি'। ময়না মতি দেখতে গিয়ে বুকের মধ্যে কঠিন একটা ধাক্কা খেলাম। 

১৯৭২ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ময়না মতি চলচ্চিত্রের প্রায় সব শিল্পী-কুশলীই মারা গেছেন বলতে গেলে!  
এই সিনেমায় অভিনয় করা শিল্পী রাজ্জাক, কবরী, আনোয়ার হোসেন, সিরাজুল ইসলাম, ইনাম আহমেদ, জাভেদ রহীম, চিত্ত চৌধুরী, রহিমা খালা, জরিনা, ওয়াহিদা, সবিতা, হাসমত, রওশন আরা-সবাই আজ মৃত! মারা গেছেন এই সিনেমার শিল্পী কৌতুক অভিনেতা সাইফুদ্দিন, খান জয়নুল, আবদুল জলিল, টেলি সামাদ, পরান বাবু এবং আবুল!   
ময়নামতির নেপথ্য কণ্ঠশিল্পীদের মধ্যে মারা গেছেন বশীর আহমেদ, মঞ্জুশ্রী রায় এবং আনোয়ার উদ্দিন খান!  
মারা গেছেন ময়না মতির পরিচালক-কাজী জহির! মারা গেছেন এই সিনেমার সঙ্গীত পরিচালক-বশীর আহমেদ, এবং কাহিনী সংলাপ ও গীত রচয়িতা-সৈয়দ শামসুল হকও! 
আহা কী বিষণ্ণ থোকা থোকা নাম! 

কবরী স্মরণে আজ নতুন করে ময়নামতি সিনেমাটি দেখবার সময় বারবার আমি বেদনার্ত হয়েছি। আমার শৈশব কৈশোর আর যৌবনকে রাঙিয়ে দেয়া এইসব প্রয়াত সংস্কৃতিজনদের ঝলমলে প্রাণবন্ত উপস্থিতি আমাদের লিভিং রুমের ভেতরটা কুয়াশাচ্ছন্ন করে ফেলছিলো বারবার! সবাইকে ছাপিয়ে বারবার অশ্রুসজল হয়েছি কবরীকে দেখে। কেনো এমনটা হলো? কবরী আমার কে ছিলেন? কী সম্পর্ক ছিলো তাঁর সঙ্গে আমার! 

অই যে আগেই বলেছি, সুতরাংকাল থেকেই কবরীই আমার প্রথম নায়িকা! পরে আমি বড় হয়েছি দিনে দিনে। পত্র-পত্রিকা আর বিটিভির কল্যাণে আমার নাম আর চেহারাটা মোটামুটি পরিচিত ছিলো। তখন সামনা সামনি দেখা হয়েছে তাঁর সঙ্গে। তিনি আমাকে আপনি সম্বোধনে কথা বললে আমি বাঁধা দিয়েছিলাম, না আপা তুমি করে বলুন। আপনি আমার শৈশবের নায়িকা। কিন্তু তিনি সেটা মানতে চাননি-আপনি আমাদের দেশের বিখ্যাত ছড়াকার। আপনাকে তো আমি তুমি করে বলতেই পারি না রিটন!

২০০৬/২০০৭ সালে স্বামীসহ কানাডার টরন্টো শহরে এসেছিলেন কবরী। আমি অটোয়ায় থাকি তাই আমার সঙ্গে দেখা হয়নি তাঁর। ২০০৮/২০০৯  সালের জানুয়ারিতে ঢাকায় তাঁর সঙ্গে দেখা হলে যখন জানলেন আমি কানাডায় থাকি তখন টরন্টোর এক মাঝারি লেখকের নাম বলে জানতে চেয়েছিলেন-চিনি কি না ওকে। বলেছিলাম চিনি। আমাকে চমকে দিয়ে কবরী আপা বলেছিলেন-ও তো একটা নরকের কীট! জানেন টরন্টোয় আমার স্বামীর সঙ্গে আমার সম্পর্ক নষ্ট করতে কী জঘন্য ভূমিকা সে রেখেছিলো বন্ধুর বেশে! কবরীকে নিয়ে আজ সাইফুল্লাহ মাহমুদ দুলালের একটি স্মৃতিগদ্যে সেই ঘটনার বয়ান দেখলাম।

শেষদিকে কবরী কেমন পালটে যাচ্ছিলেন দিন দিন। কথায় আচরণে খানিকটা বেপরোয়া ভঙ্গি। বিশেষ করে রাজনীতিতে যোগ দিয়ে এমপি হবার পর সেটা বৃদ্ধি পেয়েছিলো দৃষ্টিকটু ভাবে। সিনিয়র পরিচালক চাষী নজরুল কিংবা আমজাদ হোসেন কিংবা নায়করাজ রাজ্জাকের সঙ্গে টিভির টকশোতে এসে রীতিমতো ধমকের সুরে কথা বলতেন। কবরীকে সমঝে চলতেন তাঁরা সবাই। 

এক জীবনে চলচ্চিত্রজগতের মানুষেরা তাঁর অসহায়ত্বের সুযোগ নিয়ে কবরীর সঙ্গে যে সীমাহীন অন্যায় আচরণ করেছেন দিনশেষে কবরী মনে হয় তারই শোধ তুলতেন। কেউ তাঁকে ঘাঁটাতো না। 
জীবন তাঁকে সুখ আর স্বস্তি দেয়নি। 
আক্ষেপ করে কবরী বহুবার বলেছেন-সারা জীবনে একজনও ভালো বন্ধু তিনি পাননি।    

শিল্পীরা বোঝেন না যে এমপি কিংবা মন্ত্রী হওয়াটাই জীবনের সবচে বড় সাফল্য নয়। এটা হতে গিয়ে তারা রাজনৈতিক দল আর রাজনীতিবিদদের দাসানুদাসে পরিণত হন। কবরী তাঁর শেষ জীবনে সেটাই ফের জানিয়ে গেলেন সবাইকে।

 
০৪  
সন্ধ্যায় কবরী অভিনীত 'সুজন সখী' সিনেমাটা দেখলাম। আহা, সুজন ফারুক আর সখী কবরী জুটির মহা জনপ্রিয় এই সিনেমাটা দেখতে গিয়ে যুগপৎ আনন্দ ও বিষাদে ভারাক্রান্ত হলো মন। দু'দিন আগে সখীরূপী নায়িকা কবরী মারা গেছেন! যে মুহূর্তে সখী মারা যাচ্ছেন সেই মুহূর্তে সিঙ্গাপুরে মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করছেন সুজন অর্থাৎ নায়ক ফারুক! 

জীবন কতো রহস্যময়! কতো নাটকীয়তায় ভরা! নিজে করোনায় আক্রান্ত হবার সময় সখী জানতেন জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষনে তাঁর সুজন। কিন্তু সুজন জানতেই পারেননি তাঁর সখী চলে গেছেন চিরদিনের জন্যে! 

আপনার অনন্তযাত্রা শান্তিময় হোক প্রিয় কবরী। 

অটোয়া, ১৮ এপ্রিল ২০২১

বিডি-প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শোক দিবসে ছাত্রদলের শ্রদ্ধা নিবেদন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শোক দিবসে ছাত্রদলের শ্রদ্ধা নিবেদন

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২৯ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৫৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা