শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩৫, বৃহস্পতিবার, ২৭ মে, ২০২১

বাধ্যতামূলক কোয়ারেন্টাইন অভিজ্ঞতা এবং করোনা নিয়ন্ত্রণে সফলতা

ডা. নুর রহমান (খোকন)
অনলাইন ভার্সন
বাধ্যতামূলক কোয়ারেন্টাইন অভিজ্ঞতা এবং করোনা নিয়ন্ত্রণে সফলতা

প্রায় দেড় বছর আগে শুরু হওয়া করোনা তাণ্ডব বিশ্বের প্রায় সব দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা, সামাজিক জীবন, ভ্রমণ, বাণিজ্যসহ সার্বিক অর্থনীতির উপর অভাবনীয় প্রতিবন্ধকতা হিসেবে দেখা দিয়েছে। করোনা রোগের জন্য দায়ী ভাইরাসটির পরিবর্তনশীল এবং অনেক অজানা প্রকৃতির কারণে নিশ্চিত সঠিক প্রতিরোধ বা প্রতিষেধক ব্যবস্থা প্রণয়নে বিশ্বব্যাপী সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞানীরা নিরলস প্রচেষ্টা করে যাচ্ছে। ঔষধ বা ভ্যাকসিন এর কার্যকারিতা সম্পর্কে শতভাগ নিশ্চয়তা কেউ দিতে না পারলেও একটি বিষয় সম্পর্কে সবাই একমত এবং প্রমাণিত যে রোগটির সংক্রমণ প্রতিরোধের প্রধান উপায় হলো সংক্রমণের চেইনকে বিঘ্নিত করা। তার মধ্যে সঠিক নিয়ম মেনে সামাজিক দূরত্ব, মাস্ক ব্যবহার, হাত ধোয়া এবং টেস্টের মাধ্যমে নিশ্চিত হওয়ার আগে কাউকে জনগোষ্ঠীতে প্রবেশে বাধা দেওয়া তথা কোয়ারান্টিনে ব্যবস্থা করা।  যেসব দেশে এই নিয়মগুলি যত বেশি নিষ্ঠার সাথে পালন করেছে সেই দেশগুলোতে করোনা সংক্রমণ ততটাই নিয়ন্ত্রণ করতে পেরেছে। রোগ সংক্রমণ প্রতিরোধের নিয়মগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি হলো অন্য দেশ থেকে আসা কোনো ব্যক্তিকে নিজের দেশের অভ্ভন্তরে প্রবেশের আগে বিশেষ ব্যবস্থায় কোয়ারেন্টাইনে রাখা। সম্প্রতি ব্রুনেই থেকে অস্ট্রেলিয়া গমন এবং ফেরত আসার সময় দুই দেশেই কোয়ারেন্টাইনের বিশেষ ধরণের অভিজ্ঞতা হয়েছে। আর এই অভিজ্ঞতার আলোকেই বলতে পারি করোনা নিয়ন্ত্রণে এই দুই দেশের অভাবনীয় সফলতা এসেছে।

২০২০ সালের মার্চ মাসের ৯ তারিখে ব্রুনেইতে প্রথম করোনা রোগী চিহ্নিত করা হয়। কিন্তু ফেব্রুয়ারি থেকেই ছোঁয়াচে রোগ প্রতিরোধ এবং নিয়ন্ত্রণ আইনের আওতায় প্রয়োজনীয় সকল পদক্ষেপসহ সীমান্তে নিয়ন্ত্রণ আরোপের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেয়া শুরু করে দেশটির সরকার। এর মধ্যে অন্যতম হলো দেশে আগমন আর দেশ থেকে বহির্গমনের উপর অত্যন্ত সতর্কতার সাথে বিশেষ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পূর্বানুমতি ছাড়া কেউ দেশে আগমন বা দেশ থেকে বহির্গমন করতে পারে না।  বিশেষ ব্যাবস্থায় বিদেশে অবস্থানরত ব্রুনেইয়ান দেড় দেশে ফেরত আনার পদক্ষেপ গ্রহণ। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং কার্যকরী পদক্ষেপ হলো বিদেশ থেকে বিমান, স্থল, নদী বা সমুদ্র পথে আসা সকলের জন্য বাধ্যতামূলক ১৪ দিনের (যা বর্তমানে দেশ ভিত্তিক শিথিলযোগ্য করা হয়েছে) হোটেল কোয়ারেন্টিনের ব্যবস্থা।

এ বছরের ফেব্রুয়ারিতে ব্রুনেই থেকে অস্ট্রেলিয়া ভ্রমণ করি। করোনাকালীন ভ্রমণের নিয়ম অনুযায়ী আমার রিপোর্টিং মন্ত্রী তথা আমাদের কোম্পানির বোর্ড অফ ডিরেক্টরস এর চেয়ারম্যানের স্বাক্ষরিত ভ্রমণের পূর্বানুমতি পত্রসহ প্রধান মন্ত্রীর কার্যালয়ে আবেদন দাখিল করি।  দীর্ঘ এক বছর পরিবারের সদস্যদের সাথে করোনা নিষেধাজ্ঞার কারণে দেখা না হওয়ায় বিষয়টিকে জরুরি ভ্রমণ হিসেবে দেখা হয়।  যথারীতি অনুমোদনও মিলে।  অন্য দিকে অস্ট্রেলিয়া শুধু নিজ দেশের নাগরিক বা অনুমতি সাপেক্ষে অতি জরুরি প্রয়োজনীয় ভ্রমণকারীদেরকেই আগমনের অনুমতি দেয়। সীমিত সংখক এয়ারলাইন চলাচলের এই দুঃসময়ে সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন এর একটি ফ্লাইট বুক করি। এয়ারলাইন থেকে শর্ত ছিল (১) ব্রুনেই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অনুমতি (২) অস্ট্রেলিয়া প্রবেশের অনুমতি (৩) ভ্রমণের ৭২ ঘণ্টার মধ্যে করোনা টেস্ট এবং নেগেটিভ রেজাল্ট (৪) অস্ট্রেলিয়াতে ১৪ দিন কোয়ারেন্টিনে থাকার জন্য সরকার নির্ধারিত খরচ (অস্ট্রেলিয়ান ডলার ৩০০০+) বহন করার অঙ্গীকার (৫) ব্রুনেইতে ফেরত আসার জন্য ব্রুনেই প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের পূর্বানুমতি (৬) ভ্রমণের সময় সার্বক্ষণিক মাস্ক ব্যবহার (৭) স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলা (৮) সামাজিক দূরত্ব মেনে চলা । এই সবগুলি শর্ত পূরণ করে ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন এর একটি ফ্লাইট এ যাত্রা করি। 

সিঙ্গাপুর এয়ারপোর্ট হোটেলে চেক ইন করতে গিয়ে দেখলাম বিভিন্ন দেশ থেকে আগত ভ্রমণকারীদের জন্য ভিন্ন রকমের ব্যবস্থা।  করোনা মুক্ত হওয়ার কারণে ব্রুনেই থেকে আগত ভ্রমণকারীদেরকে এয়ারপোর্টে মাস্ক পরিধান এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনেচলা সাপেক্ষে অবাধ ঘোরাফেরার জন্য একপ্রকারের গলায় ঝুলানো অনুমতি ব্যাজ দেয়া হয় । হোটেল থেকে বলা হলো শুধু ব্রুনেই, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড , তাইওয়ান, চীন , সিঙ্গাপুর থেকে ভ্রমণকারীদের জন্য এই ব্যাজ প্রযোজ্য।  অন্য দেশ থেকে আগতরা এই ব্যাজ পাবে না।

সিঙ্গাপুর এয়ারপোর্ট হোটেলে  ১১ ঘণ্টা ট্রানজিট শেষে সিডনি এয়ারপোর্টে পৌঁছে দেখলাম সুনসান নীরবতা।  যে এয়ারপোর্ট এ কয়েক মিনিটের ব্যাবধানে এয়ারক্রাফট অবতরণ করতো সেখানে মাত্র একটি ফ্লাইট এর আগমন।  সব যাত্রীদেরকে দায়িত্বপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তাদের তত্ত্বাবধানে এসকর্ট করে নিয়ে যাওয়া হলো। তাপমাত্রা চেক করার পর ইমিগ্রেশন, তারপর ব্যাগ সংগ্রহ করে দ্রুত সময়ে বাসে হোটেলে যাওয়ার প্রস্তুতি। মজার ব্যাপার হলো আমরা কোন হোটেলে থাকবো তা আগে থেকে বলা হয়নি। সম্ভবত মানুষের অহেতুক উৎকণ্ঠা এবং স্বজনদের ভিড় এড়ানোর জন্যই এই ব্যবস্থা। বাসে ব্যাগ উঠানো, হোটেলে চেক ইন এবং রুমে পৌঁছানো পর্যন্ত সমস্ত কাজগুলো করলো অস্ট্রেলিয়ার পুলিশ এবং সেনাবাহিনীর লোকজন। বলা হলো ১৪ দিন অতিবাহিত হওয়ার আগে হোটেল রুম থেকে একেবারেই বের হওয়া যাবে না। নিয়ম অনুযায়ী প্রতিদিন তিন বেলা খাবার দিত। হোটেলের স্টাফরা এসে দরোজায় নক করতো এবং দরজার বাইরে খাবার রেখে চলে যেত। তার কয়েক মিনিট পরে দরজা খুলে প্যাকেট করা খাবার নিতাম। প্রয়োজনের তুলনায় অনেক বেশি খাবার দেওয়া হতো। হালাল খাবারের জন্য অনুরোধ করা ছিল। প্রতি বেলায় হালাল শব্দটি প্যাকেটের গায়ে লিখা থাকতো।  দিনে অন্তত দুইবার হোটেলে অবস্থানরত নার্স এবং স্টাফরা ফোন করতো।  বিশেষত প্রতি দিনই নার্সরা জিজ্ঞেস করতো বিশেষ করে মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কে জানতে চাইতো। বুঝতে পারলাম এশিয়ানদের জন্য এই সমস্যাটা আমলে নেওয়ার মতো না হলেও পশ্চিমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।  আঘাত প্রতিঘাত সহ্য করে বড় হওয়া মানুষ। তাই কোয়ারেন্টাইনে একা থাকাটা কষ্টের হলেও অসম্ভব নয়।

দ্বিতীয় দিন এবং ১২তম দিনে করোনা  স্যাম্পল নেয়া হলো।  রুমের দরজার বাইরে ডাক্তার, নার্স আর হোটেল স্টাফ এসে মুখ এবং নাক থেকে স্যাম্পল নিয়ে গেলো।  দুটি টেস্টই নেগেটিভ হওয়ায় ১৪ দিন পর মুক্ত জীবন ফিরে পেলাম।  চেক আউট করার সময় পেমেন্ট এর কোনো প্রয়োজন ছিলো না কারণ নিদ্রিষ্ট ইনভয়েস ইমেইল করে পাঠানো হবে। অস্ট্রেলিয়ান সরকার প্রাথমিকভাবে হোটেলকে পেমেন্ট করেছে যা ভ্রমণকারীকে পরে সরকারের নির্দিষ্ট ডিপার্টমেন্টে জমা করতে হবে।

আগে থেকে পরিকল্পনা অনুযায়ী স্ত্রী আর দু সন্তান অপেক্ষায় ছিল হোটেলের বাইরে। দীর্ঘ বিরতির পর প্রিয়জনদের কাছে পাওয়ার পরম আনন্দে সিডনি এবং কুইন্সল্যান্ড এ অত্যন্ত প্রাণবন্ত সময় কাটালাম ১৬ দিন।  তারপর ফেরার পালা।

অস্ট্রেলিয়া থেকে বহির্গমনের জন্য বিধান ছিল (১) গন্তব্যের দেশে ভ্রমণের পূর্বানুমতি (২) ভ্রমণের ৭২ ঘণ্টার মধ্যে করোনা টেস্ট রেজাল্ট নেগেটিভ (৩) অস্ট্রেলিয়া থেকে বহির্গমনের অনুমতি , তবে অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক ৩ মাসের বেশি সময়ের জন্য ভ্রমণ করলে এই বিধান শিথিলযোগ্য।  আমি যেহেতু ৩ মাসের অধিক সময় ব্রুনেইতে  থাকবো তাই অনুমতির প্রয়োজন হয়নি।

নির্দিষ্ট দিনে মাত্র ২২ জন যাত্রী নিয়ে সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন এর এয়ারক্রাফট টি যাত্রা করলো।  এয়ার হোস্টেজরা করোনার সব বিধান মেনে খাবারসহ সংশ্লিষ্ট সেবা নিষ্ঠার সাথে পালন করেছে। যাত্রী খুব কম থাকায় যাত্রী সেবা ছিল অপেক্ষাকৃত উত্তম মানের। আগের মতোই সিঙ্গাপুর এয়ারপোর্ট হোটেলে ১২ ঘণ্টা ট্রানজিট শেষে ব্রুনেই এর উদ্দেশ্যে যাত্রা। সামান্য কিছু পার্থক্য ছাড়া ব্রুনেই এবং অস্ট্রেলিয়ার কোয়ারেন্টাইন বিধান প্রায় একই।  পার্থক্যগুলি হলো (১) হোটেল ট্রান্সফার এর জন্য পুলিশ বা সেনাবাহিনী নিযুক্ত করা হয়নি ব্রুনেইতে (২) অস্ট্রেলিয়া থেকে ফেরার কারণে মাত্র ৬ দিন কোয়ারান্টিনে থাকতে হয়েছে (৩) করোনা টেস্ট স্যাম্পল দেওয়ার জন্য মিনি বাসে নির্দিষ্ট সেন্টারে এ যেতে হয়েছে (৪) ব্রুনেইতে হোটেল রুম এর সাথে ব্যালকনি ছিল এবং ব্যালকনিতে যাওয়ার অনুমতি ছিল (কিন্তু করিডোরে এ নয়)।

দুই দেশেই সরকার নির্ধারিত এই সুশৃঙ্খল বিধানগুলি অত্যন্ত নিষ্ঠার সাথে পালনের  কারণেই ব্রুনেই এবং অস্ট্রেলিয়াতে করোনা নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হয়েছে। ব্রুনেই, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ডকে উদাহরণ হিসেবে নিয়ে করোনার  বিধানগুলি যথাযথ পালন করলে অন্য দেশগুলিও করোনা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।  আগে জীবন, পরে বাণিজ্য। নিজে বাচুন, অন্যকে বাঁচতে দিন। বাঁচতে চাইলে, বাঁচাতে চাইলে নিয়ম মানার বিকল্প নাই।


লেখক : প্রধান নির্বাহী, ঘানিম ইন্টারন্যাশনাল করপোরেশন (ব্রুনেই হালাল ফুডস)
লেখকের মেইল [email protected]


বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
চাকসুর সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা ছাত্রদলের
চাকসুর সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা ছাত্রদলের

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শোক দিবসে ছাত্রদলের শ্রদ্ধা নিবেদন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শোক দিবসে ছাত্রদলের শ্রদ্ধা নিবেদন

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৩১ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৫৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা