শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৮, শুক্রবার, ২৮ মে, ২০২১

জীবনের পরীক্ষায় পাশ ফেল নেই

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
জীবনের পরীক্ষায় পাশ ফেল নেই

একটা খুব ছোট উদাহরণ দিয়ে লেখাটা শুরু করবো। একটা ট্রেন পু ঝিক ঝিক, পু ঝিক ঝিক করে ছুটে চলেছে। মধ্যবিত্ত শ্রেণির ৩০-৩৫ বছরের একটা লোক, তার ছোট দুটো ছেলেমেয়ে আর বউ ভ্রমণে বের হয়েছে। একটা পেপার হাতে নিয়ে লোকটা খুব মনোযোগ সহকারে সেটা পড়ছে। চোখে কালো ফ্রেমের মধ্যে সোনালী ডিজাইন করা চশমা। ট্রেনটা একটা স্টেশনে এসে থামতেই খেলনা বিক্রেতা সেই বগিতে উঠলো। মধ্যবিত্ত লোকটার ছেলেমেয়ে দুটো খেলনাগুলো দেখে কান্না জুড়ে দিলো। লোকটা খুব বিরক্ত হলো। অনেকটা রাগতস্বরে খেলনা বিক্রেতাকে বললো “আপনি সরেন তো এখান থেকে। দেখছেন না আপনাকে দেখে ওরা খেলনা নেবার জন্য কাঁদছে। না সরলে কিন্তু গলা ধাক্কা দিবো”। ট্রেনের মধ্যে খেলনা বিক্রেতা অনেকটা কষ্ট বুকে চেপে একটা কথা বলে গেলো “আপনার বাচ্চা খেললে আমার বাচ্চা খেতে পারবে”। কথাটা খুব ছোট। মাটি থেকে উঠে আসা মানুষের কথা। জীবনবোধের কথা। তবে বুকের খোলা জায়গাটাকে আঘাত দেবার মতো, ঠাণ্ডায় শীতল হওয়া শবদেহের মতো।

জীবনের পরীক্ষা কি তবে এটা, যেটা চোখকে ফাঁকি দিয়ে চোখের বাইরেই থেকে যায়। যেখানে একজন আরেকজনের সাথে নিজের অজান্তে যুক্ত হয়ে যায়। তখন প্রশ্ন জাগে জীবনের পরীক্ষাটা কেমন। এই সময়ে এসে এটা জানা বোধ হয় খুব দরকার হয়ে পড়েছে। কারণ জীবনের পরীক্ষাগুলো কখনো একই রকম হয়না। এক একটা পরিবর্তিত রূপ নিয়ে জীবনের পরীক্ষা মানুষের সামনে এসে দাঁড়ায়। যেখানে গতানুগতিক পরীক্ষার মতো সে পরীক্ষার কোনো প্রশ্ন থাকে না, উত্তরও থাকে না। তবে কিছু একটা থাকে। এই কিছু একটাই একধনের স্পেস বা জায়গা যেখানে অনেক ছোট ছোট ছিদ্র থাকে, যাতে করে সে ছিদ্রের ভিতর দিয়ে অন্ধকারের মধ্যেও আলোর বিন্দু বিন্দু কণা সেখানে ঢুকতে পারে। এ প্রসঙ্গে আমেরিকান লেখক ফ্রেড্ররিক ব্রাউনের 'নক' নামের গল্পটির কথা উল্লেখ করা যেতে পারে। জীবনের খুব ছোট একটা অমীমাংসিত গল্প। গল্পটি হলো- ‘দ্য লাস্ট ম্যান অন আর্থ সেট আ রুম। দেয়ার ওয়াজ আ নক অন দা ডোর’। এর বাংলা অনুবাদ হলো, পৃথিবীর সর্বশেষ মানুষটি একাকী একটা রুমে বসে আছেন। হঠাৎ কে যেন তার দরজায় নক করল।

অনেকভাবে এই গল্পটিকে বিশ্লেষণ করা যেতে পারে। যে কারণে জীবনের পরীক্ষায় কখনো কখনো মানুষ ধ্বংসস্তুপের মধ্যে দাঁড়িয়ে থেকেও অনেকগুলো জানালাকে খুলতে পারে। মানুষ জীবনের পরীক্ষার লড়তে গিয়ে অনেকগুলো দুর্বোধ্য আবেগকে হাতুড়ি বানিয়ে শক্তি সঞ্চয় করে। জীবনের পরীক্ষা যেখানে মানুষকে থামিয়ে দেয়, কঠিন ধাক্কা দিয়ে দাবিয়ে দেয়, সেখান থেকে জেগে উঠার অমিত শক্তিটা মানুষকে অনেকটা পথ ধরে টেনে এগিয়ে নিয়ে যায়। পরীক্ষার খাতার মতো জীবনের খাতায় কল্পনা দিয়ে গল্পটা মানুষকে তার মতো করে লিখতে শেখায়।

যদি গল্পটা এমন হয়: সারা পৃথিবী ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয়েছে। মৃত্যুপুরীর মধ্যে বেঁচে আছে মাত্র একজন। দুঃসহ শুন্যতার দহন জ্বালা বুকে নিয়ে একটা অন্ধকার ঘরে দরজা জানালা বন্ধ করে বসে আছে সে। সে পুরুষ বা নারী যে কেউ হতে পারে। পৃথিবী কি তবে থেমে যাবে। জীবনের পরীক্ষাগুলো তবে কি আর কারো দেওয়া হবে না। এমন একটা সময়ে দরজায় একটা ঠক ঠক আওয়াজ, পিনপতন নীরবতার অচলায়তন ভেঙে হতচকিত চোখ। ঘরের ভিতরে চোখ বন্ধ করে বসে আছে যে, হয়তো তার বিপরীত লিঙ্গের কেউ হবে। কেউ তারা কাউকের চেনা জানে না। তবে জীবনের পরীক্ষা তাদের খুব কাছাকাছি টেনে আনে। যাদের সম্পর্কের বন্ধনে জন্ম নিবে মানুষ। মানুষের পর মানুষ। মানুষের ভিতরে মানুষ। পৃথিবী মরে যাওয়া জনপদের জীবনের পরীক্ষায় সফল হয়ে আবার গড়ে তুলবে সভ্যতা। সভ্যতার পর সভ্যতা। সভ্যতার ভিতরে সভ্যতা।

অনেক টাকা, সম্পদ, ক্ষমতা থাকলেও মানুষ জীবনের পরীক্ষায় সফল হতে পারে না। জীবনের পরীক্ষায় সফল হতে হলে কোনো ফাঁক ফোকড় রাখলে চলে না। বরং সেখানে কঠিন জীবনবোধের দীক্ষা ও শিক্ষা থাকতে হয়। আমেরিকার খুব হিমশীতল এক রাতে রাতে, ধনী এক লোক বৃদ্ধ ও বস্ত্রহীন একজন মানুষকে গরম কাপড় দেবার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলো। ধনী লোকটা ঘরের ভিতর বৃদ্ধের জন্য কাপড় আনতে গিয়ে নানা ব্যস্ততায় কাপড় আনার কথা ভুলে গেলো। সকালে সেই বৃদ্ধ লোকটার কথা মনে পড়লে ধনী লোকটা তার মৃতদেহ দেখতে পেলো। ঠান্ডার সাথে লড়তে লড়তে মৃত্যুকে আলিঙ্গন করেও বৃদ্ধ লোকটা একটা চিরকুট হাতে ধরে রেখেছিলো। সেখানে লেখা ছিল “যখন আমার কোন উষ্ণ কাপড় ছিল না, তখন ঠাণ্ডার সাথে লড়াই করার ক্ষমতা আমার ছিল কারণ আমি মানিয়ে নিয়েছিলাম। কিন্তু যখন আপনি আমাকে সাহায্য করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, তখন আমি আপনার প্রতিশ্রুতির সাথে আসক্ত হয়ে গিয়েছিলাম এবং আমি আমার তীব্র ঠাণ্ডা প্রতিরোধ করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলি”।

কথা দিয়ে প্রতিশ্রুতি না রাখলে জীবনের পরীক্ষা উতরে যাওয়া যায় না। জীবনের পরীক্ষায় সফল হতে হলে মানুষকে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জলকণার মতো বিনীত হতে হয়। ছোট হতে হয়। অনেক ছোটোর ছোট হয়ে বরফের মতো ছোট হতে হতে বরফ গলা পানি হতে হয়। তারপরও জীবনের পরীক্ষা কি এতো সহজ। জীবনের পরীক্ষা মানুষকে আঘাতে আঘাতে জর্জরিত করে। অপমানে অপমানে ক্ষত বিক্ষত করে। মানুষকে চেনায়। মানুষের ভিতরের মানুষকে চেনায়। চেনা চেনা শহরে অনেক অচেনা রাজাদের অচেনা প্রজাদের চেনায়। প্রজাদের ভিতরের অচেনা রাজাদের চেনায়। তারপর সবাইকে রাজা বানায়। বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথের গানটা ভেসে আসে এমন করেই “আমরা সবাই রাজা আমাদের এই রাজার রাজত্বে-নইলে মোদের রাজার সনে মিলব কী স্বত্বে?” হয়তো সব মানুষ রাজা হতে পারে না, তবে জীবন পরীক্ষায় সফল হওয়া কেউ কেউ রাজা হয়। আবার জীবন পরীক্ষায় বিফল হওয়া মানুষও রাজা হতে পারে। কারণ সে বিফলতায় ত্যাগ থাকে, স্বেচ্ছায় পরাজয় থাকে, স্বেচ্ছা নির্বাসন থাকে। রাজা মানে রাজ্য নয়, ক্ষমতা নয়, অহংকার নয়, বড়ত্ব নয়, পদ পদবি নয়, রাজা মানে মানুষের জীবনযুদ্ধে এক একটা জয়, এক একটা পরাজয়, ঘাত-প্রতিঘাত। যেখানে জয় পরাজয়, ঘাত প্রতিঘাত বড় কথা নয়, জীবনবোধের নগ্ন প্রাচীর পেরিয়ে বাস্তবতার আগুনে পোড়াটাই বড় কথা। মানুষের পরীক্ষায় ১০০ নম্বরের  মধ্যে ৩৩ পেলে পাশ করা যায়। অথচ জীবনের পরীক্ষায় কোনো পাশ ফেল নেই। মানুষের পরীক্ষার মতো কোনো নম্বর নেই। একটা মানুষ জীবনের পরীক্ষায় লেখার জন্য কোনো খাতা কলম পায় না। অথচ জীবনের পরীক্ষাটা দিয়ে যায় অবলীলায়, রুদ্ধদ্বার বৈঠকের মতো, টান টান উত্তেজনার মতো। সে পরীক্ষায় সে পাশ করেছে না ফেল করেছে সেটা সে কখনো জানতে পারে না। কারণ জীবনের পরীক্ষায় পাশ করাটা যে খুব কঠিন।  বেনজির আহমেদ শুভর এপিঠ-ওপিঠ যেমন। এপিঠে আছে, সন্তানের প্রথম জন্মদিন, বাবা মায়ের নানা আয়োজন; কেক ক্রয়, বন্ধবান্ধব, আত্মীয়স্বজনকে দাওয়াত, লক্ষ টাকার আয়োজন। ওপিঠে আছে, দরজা ঠক ঠক, আম্মাগো আপনার সন্তানের পুরোনো কাপড় আছে আমারে দিবেন, মেয়েটার শীতে কাপড় দিতে পারিনাই, ঠান্ডায় কাঁপতাছে।

এপিঠ ওপিঠের কোন একটা জায়গায় জীবনের পরীক্ষাটা খুব কাছাকাছি থাকে। তবে সেটা বোঝার জন্য একটা মনের মতো মন থাকতে হয়। যেখানে হেলাল হাফিজের “নিউট্রন বোমা বোঝ মানুষ বোঝ না !” বার বার কানের পর্দায় এসে থেমে যায়। তবে তা রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লার “চলে যাওয়া মানে প্রস্থান নয়- বিচ্ছেদ নয়” এর মতোই আবার চলতে থাকে জীবনের এক পরীক্ষা থেকে আরেক পরীক্ষায় আমৃত্যু।

বিডি প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
সর্বশেষ খবর
নভেম্বর থেকে সেন্ট মার্টিন যেতে পারবেন পর্যটকরা
নভেম্বর থেকে সেন্ট মার্টিন যেতে পারবেন পর্যটকরা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বিইউএফটিতে নবাগত শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত
বিইউএফটিতে নবাগত শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিমানবন্দরের অগ্নিকাণ্ডে তদন্তের পর পরবর্তী পদক্ষেপ : পরিবেশ উপদেষ্টা
বিমানবন্দরের অগ্নিকাণ্ডে তদন্তের পর পরবর্তী পদক্ষেপ : পরিবেশ উপদেষ্টা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গ্রিন ফেস্ট: তারুণ্যের জোয়ারে সেজেছিল গ্রিন ইউনিভার্সিটি
গ্রিন ফেস্ট: তারুণ্যের জোয়ারে সেজেছিল গ্রিন ইউনিভার্সিটি

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিনিদের ওপর কোনো হামলার পরিকল্পনা নেই: হামাস
ফিলিস্তিনিদের ওপর কোনো হামলার পরিকল্পনা নেই: হামাস

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ নভেম্বর থেকে সেন্টমার্টিন যেতে পারবেন পর্যটকরা: পরিবেশ উপদেষ্টা
১ নভেম্বর থেকে সেন্টমার্টিন যেতে পারবেন পর্যটকরা: পরিবেশ উপদেষ্টা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেশার টাকা না পেয়ে দাদাকে পিটিয়ে হত্যা
নেশার টাকা না পেয়ে দাদাকে পিটিয়ে হত্যা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষকদের ওপর পুলিশি নির্যাতনের বিরুদ্ধে চাঁপাইনবাবগঞ্জে মানববন্ধন
শিক্ষকদের ওপর পুলিশি নির্যাতনের বিরুদ্ধে চাঁপাইনবাবগঞ্জে মানববন্ধন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তার কাজ হওয়া উচিত জনকল্যাণ'
'একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তার কাজ হওয়া উচিত জনকল্যাণ'

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ডিসিসিআই’র উদ্বেগ
শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ডিসিসিআই’র উদ্বেগ

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কালীগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু
কালীগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক সপ্তাহে কোটির বেশি শিশুকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া হয়েছে
এক সপ্তাহে কোটির বেশি শিশুকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া হয়েছে

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জামালপুরে সার ডিলার নিয়োগে নতুন নীতিমালা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন
জামালপুরে সার ডিলার নিয়োগে নতুন নীতিমালা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে নাশকতার পরিকল্পনা, আওয়ামী লীগের চার নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে নাশকতার পরিকল্পনা, আওয়ামী লীগের চার নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধার মৃত্যু
বগুড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৭তম ডাক মেরে হরভজনকে ছুঁলেন কোহলি
১৭তম ডাক মেরে হরভজনকে ছুঁলেন কোহলি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে কলেজ শিক্ষার্থী মীম হত্যায় শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ
সোনারগাঁয়ে কলেজ শিক্ষার্থী মীম হত্যায় শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে এমপিওভুক্ত শিক্ষক প্রতিনিধির সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে এমপিওভুক্ত শিক্ষক প্রতিনিধির সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা ৫০ হাজার মানুষ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা ৫০ হাজার মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামগড়ে বিজিবির মানবিক সহায়তা প্রদান
রামগড়ে বিজিবির মানবিক সহায়তা প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা
সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাল্কহেডের স্টাফদের সহায়তায় লুট হওয়া কোটি টাকার সার যেভাবে উদ্ধার
বাল্কহেডের স্টাফদের সহায়তায় লুট হওয়া কোটি টাকার সার যেভাবে উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জোট গঠনের সিদ্ধান্ত, জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন তাকাইচি
জোট গঠনের সিদ্ধান্ত, জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন তাকাইচি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লালমাইয়ে বাগমারা বাজারে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
লালমাইয়ে বাগমারা বাজারে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে
সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার
চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার

নগর জীবন

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম