শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৪, বুধবার, ১৬ জুন, ২০২১ আপডেট:

বঙ্গবীরের জন্মদিন এবং তার বহিষ্কারের সেই ইতিকথা

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
বঙ্গবীরের জন্মদিন এবং তার বহিষ্কারের সেই ইতিকথা

বঙ্গবীরের এবারের জন্মদিনে অশেষ শুভেচ্ছা, অফুরান অভিনন্দন। ছবিই নামের পরিচয় বহন করে। তারপরও লিখছি, তিনি বঙ্গবীর আবদুল কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম।

দেশে মুক্তিযুদ্ধের অবলম্বনে বেশ কিছু চলচ্চিত্র আছে। কিন্তু রাষ্ট্রীয় খেতাবধারী কোন বীর সশস্ত্র মুক্তিযোদ্ধাকে নিয়ে বাংলাদেশে চলচ্চিত্র নির্মাণ হয়েছে মাত্র একটি। নাম তার “বাঘা বাঙালী”। বাঘা বাঙালী আসল ব্যক্তিত্বটি হলেন বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী, চলচ্চিত্রে রূপদান করেন বাংলার নবাব সিরাজুদ্দৌলা খ্যাত অভিনেতা আনোয়ার হোসেন।

কাদের সিদ্দিকী বঙ্গবীর শুধু নন, তিনি বীর উত্তমও বটে। এই বিদগ্ধ ব্যক্তিত্বের সঙ্গে তাঁর রাজনৈতিক জীবনে ঘটে যাওয়া একটি সাংঘাতিক পর্বের নেপথ্যে জড়িয়ে গেছে আমার নামটি। সেটি ১৯৯৯ সালের ঘটনা পর্ব। সে সময়ের সাড়াজাগানো দেশের একমাত্র রঙিন দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকা আমার কর্মস্থল। বাংলাদেশ প্রতিদিনের বর্তমান নির্বাহী সম্পাদক শ্রদ্ধেয় পীর হাবিবুর রহমান ভাইয়ের সঙ্গে আমি আওয়ামী লীগ বিটের সহযোগী। প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় এখন যারা নেতৃত্ব করছেন বা বড় বড় পদে আছেন তারা হয় সেসময়কার শীর্ষ স্থানীয় দৈনিক ভোরের কাগজ, আজকের কাগজ কিংবা বাংলাবাজার পত্রিকায় কর্মরত ছিলেন। ১৯৯৯ সালে খুব সম্ভবত মোল্লাহ আমজাদ হোসেন অথবা চৌধুরী জহিরুল ইসলাম চিফ রিপোর্টার ছিলেন। আমাকে বলা হলো বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর সঙ্গে টুঙ্গিপাড়ায় যেতে। এটা আমার অ্যাসাইমেন্ট। 

বঙ্গবীরের বাড়ি থেকেই প্রাইভেট কারে করে রওয়ানা হওয়া। সঙ্গে আনোয়ার হোসেন বীর প্রতীক এবং বঙ্গবীরের পত্নী। পেছনে একটি মাইক্রোবাসে নেতার সহকর্মীরা। বঙ্গবন্ধুর মাজার জিয়ারত করে সেখানে একটি সমাবেশে বঙ্গবীর ভাষণ দেবেন। ভারতে রাজনৈতিক নির্বাসন থেকে স্বদেশে ফেরার দিন যে নেতাকে দেখতে লাখ লাখ মানুষ বিমানবন্দর অভিমুখে যাত্রা করে, সেই নেতার টুঙ্গিপাড়ায় সমাবেশ বলে কথা। বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী তখন তুমুল জনপ্রিয়। আওয়ামী লীগের ওয়ার্কিং কমিটির এক নম্বর সদস্য।

দেশমাতৃকার স্বাধীনতার জন্য একাত্তরের রণাঙ্গনে নেতৃত্ব করেছেন কাদেরিয়া বাহিনীর বীর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার রূপে আর তার সাড়ে তিন বছরের মাথায় জাতির পিতার হত্যায় গর্জে ওঠেন সশস্ত্র বীর মহাযোদ্ধা হিসাবে। বঙ্গবন্ধু হত্যার সশস্ত্র প্রতিবাদকারী বীর মহাযোদ্ধা হিসাবে বঙ্গবন্ধুর সৈনিকদের কাছে কাদের সিদ্দিকী একটি অনুভূতির নাম। বঙ্গবীরের সঙ্গে যেতে একটি সাক্ষাতকার নিতে হবে এ চিন্তাটা মাথায় ঢুকে ছিলো। তাই আমার টেপরেকর্ডারটি পকেটে ঢুকিয়ে নিয়েছিলাম। বীর নায়কেরা যে প্রাণখোলা হন, সেটা সিনেমার পর্দায় দেখেছি। বিশেষ করে বিশ্ববিখ্যাত চলচ্চিত্র “Breve heart” দেখার পর উপলব্ধি করতে পেরেছিলাম। আর বাস্তবিক চোখে দেখলাম বঙ্গবীর নামক এক দেশপ্রেমিক যোদ্ধাকে। বঙ্গবন্ধুর আহবানে সাড়া দিয়ে বঙ্গবীর তাঁর কাছে মজুদ থাকা লক্ষাধীক অস্ত্র জমা না দিলে জাতির পিতা হত্যার প্রতিরোধ যুদ্ধটা কেমন হতো, মাঝেমধ্যে এই কথাটা উঁকি দেয়। কিন্তু লেখা হয়ে ওঠে না। তাঁর জন্মদিনে একটা স্ট্যাটাস দিতে মনটাই যেন ধাক্কাচ্ছিল ব্রেইনটাকে।
যাহোক স্ট্যাটাসের ভাষা খুঁজতে গিয়ে মনটা বিড়বিড় করছিলো, কিন্তু ঘটনাপ্রবাহটির ইঙ্গিত দিয়েও আমাকে যেতে হয়েছে বঙ্গবীরের শৌর্যবীর্যের ইতিকথার দিকে।

এখন বলছি তাঁর সঙ্গে টুঙ্গিপাড়া সফরের উপাখ্যান নিয়ে।
যেতে যেতে নগরবাড়ি ফেরিঘাট পৌঁছেছি। ফেরিতে মজা করে ধুমছে ইলিশ খাওয়া হলো, সঙ্গে তেলেভাজা শুকনো মরিচ তো ছিলোই। খাওয়াদাওয়া শেষ, কিন্তু ফেরি ঘাটে পৌঁছতে বেশ সময় লাগবে। সাক্ষাতকার নেয়ার ইচ্ছা পোষণ করতেই বললেন, অবশ্যই নিবে – এতদূর এসেছো নিউজ তো তোমার চাই। আমি খুশি হয়ে বললাম, লিডার আমাকে প্রশ্ন শুরুর অনুমতি দিলে….বঙ্গবীর সহাস্যমুখে বললেন, ইয়েস মাই ডিয়ার জার্নালিস্ট প্রশ্ন করতে পারো।

পার্বত্য শান্তি চুক্তি নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গন উত্তাপ এখন, তো আপনি কিভাবে মূল্যায়ন করছেন? কোন ঘটা না করেই টেনে বলে চললেন… “আমাদের প্রধানমন্ত্রী আমার ছোট বোন শেখ হাসিনা পার্বত্য শান্তি চুক্তির নামে প্রকারান্তরে দেশকে বিক্রি করে দিয়েছেন।” আপনি আওয়ামী লীগের ওয়ার্কিং কমিটির এক নম্বর সদস্য এবং সংসদ সদস্য… এটা বলতেই বঙ্গবীর বলে উঠলেন, তাতে কি আব্দুল কাদের সিদ্দিকী যেটা বিশ্বাস করে সেটা বলবেই, সত্য কথা বলতে দ্বিধা করিনা। যে কথাটি আপনি বলছেন, সেটা তো বিরোধী দলীয় নেতা বেগম খালেদা জিয়ার জাতীয় পার্টি নেতা এরশাদ এবং জামায়াত জোটবদ্ধ হয়ে বলছে?

রাগস্বরে কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম বললেন, কে কি বলছে সেটা এখন আমি শুনতে চাইনা। বরং আমি আবারও বলছি প্রধানমন্ত্রী পার্বত্য চুক্তি দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বকে বিকিয়ে দেয়া হয়েছে – এককথায় দেশ ভারতের কাছে বিক্রি করে দেয়া হয়েছে। আমি টেপরেকর্ডারে যে কথাগুলো ধারণ করলাম বঙ্গবীরের অনুমতি নিয়েই। শেখ হাসিনার মন্ত্রিসভায় বঙ্গবন্ধুর খুনী রয়েছে বলেও তিনি অভিযোগ করলেন। পঁচাত্তরে নিজের ভূমিকার কথা তুলে ধরলেন। প্রধানমন্ত্রীর চারপাশে চাটুকার এমন অভিযোগ করে কারো কারো নামও উল্লেখ করেছিলেন কাদের সিদ্দিকী। পৌঁছে গেলাম টুঙ্গিপাড়া। প্রচন্ড ঝড়বৃষ্টির মধ্যে কোনরকম সমাবেশে ভাষণ দিলেন বঙ্গবীর। জাতির পিতা মাজার জিয়ারত করতে গিয়ে শিশুর মতো অঝোরে কাঁদলেন। সেই দৃশ্য দেখে আমাদের সবার চোখেই বয়েছিল কান্নার স্রোত। ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা। ঢাকায় পৌঁছাতে রাত ১ টা বেজে গেছে।

বাংলাবাজার পত্রিকা দ্বিতীয় সংস্করণ শেষে সবাই চলে গেছেন। ১৯৯৯ সালেই আমার হাতে মোবাইল। অফিস বন্ধ দেখে ফোন করি সম্পাদক প্রকাশক মোহাম্মদ জাকারিয়া খানকে।তিনি সাক্ষাতকারের বিষয়বস্তু শুনে দারুণ কৌতূহলভরে গুলশানের বাসা থেকে গাড়ি ড্রাইভ করে সোজা তেজগাঁও বাংলাবাজার পত্রিকা অফিসে ছুটে আসেন। এর মধ্যে দেখি বার্তা সম্পাদক আব্দুল মোক্তাদিরও হাজির। মোক্তাদির ভাই তড়িঘড়ি করে আমার সাক্ষাতকারটি নিজেই টাইপ করলোন এবং লিড নিউজটি উঠিয়ে দিয়ে সেখানে লাল হেডিং এ আমার লেখাটি বসালেন। মূল হেডিং “প্রধানমন্ত্রী পার্বত্য শান্তি চুক্তির নামে ভারতের কাছে দেশ বিক্রি করে দিয়েছেন।” উপরের ছোট্ট করে হেডিং করা হলো – বললেন সরকার দলীয় এমপি বঙ্গবীর আবদুল কাদের সিদ্দিকী।

প্রধানমন্ত্রী ওদিনই কেবল বিদেশ সফর শেষে বাংলাদেশ ফিরেন। বিমান বন্দরে প্রেসব্রিফিং – এদিন দৈনিক জনকণ্ঠের সিনিয়র সাংবাদিক ওবায়দুল কবীর প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন পত্রিকাটির। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পত্রিকাটিতে চোখ বুলিয়েই বলেন, “পাগলে কিনা বলে ছাগলে কিনা খায়”। খবরটি দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। পরের দিন সংবাদপত্রে প্রধানমন্ত্রীর এ উক্তি প্রকাশ হলে তেলেবেগুনে জ্বলে ওঠেন বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম এমপি।

এ নিয়ে আওয়ামী লীগে তোলপাড় সৃষ্টি হয়। ১৯ জুন ১৯৯৯ আমাকে প্রধানমন্ত্রীর তৎকালীন রাজনৈতিক উপদেষ্টা ডা. এস মালেক তাঁর ৮২ বশির উদ্দিন রোডের বাড়িতে ডেকে নিয়ে বলেন, কাদের সিদ্দিকী বহিষ্কার হচ্ছেন। তুমি জিল্লুর রহমান সাহেবের সঙ্গে দেখা করো, তাঁকে না পেলে আব্দুস সামাদ আজাদ সাহেবের সঙ্গে। আব্দুস সামাজ আজাদ তখন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং জিল্লুর রহমান এলজিআরডি মন্ত্রীর পাশাপাশি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। দুই নেতারই আমি স্নেহভাজন ছিলাম। ২১ জুন মাননীয় মন্ত্রী জিল্লুর রহমানকে ফোনে পেয়ে গেলাম। তিনি বললেন এসব বিষয় ফোনে বলা যাবে না, আসলে বাসায় আসো। আমি চলে গেলাম তাঁর গুলশানের বাড়িতে। তিনি বললেন, “২৩ জুন আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর দিন ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠক ডাকা হয়েছে। কাদের সিদ্দিকী বহিষ্কার হচ্ছেন। বিনয়ের সঙ্গে বললাম, লিডার আমি কি আপনার বরাত দিয়ে রিপোর্ট করতে পারি? বললেন না, না। তুমি ঘনিষ্ঠ সূত্র দিয়ে ছেড়ে দাও। আমি এতেই সন্তুষ্ট হয়ে অফিসে চলে আসি। জিল্লুর রহমানের কথা বলতেই সম্পাদক জাকারিয়া খান বললো চুপচাপ থাকো কাউকে কিছু বলবে না। ২২ জুন লিড স্টোরি হলো- ‘কাদের সিদ্দিকী আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কার হচ্ছেন আজ’ শিরোনামে। বুক ধুকধুক করছিলো যদি বহিষ্কার না হন, তাহলে আমার কি হবে। যাহোক সন্ধ্যায় বসলো আওয়ামী লীগের ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠক। বৈঠকে ঠিকই আজীবনের জন্য বহিষ্কার করা হলো ওয়ার্কিং কমিটির এক নম্বর সদস্য কাদের সিদ্দিকীকে। কয়েকদিনের মধ্যে জাতীয় সংসদের স্পিকার হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী সংসদ সদস্য পদও বাতিল করলেন রুলিং দিয়ে। আমি অফিসে অভিনন্দিত। পুরস্কৃতও হলাম। রাতেই দেখি বিরাট লম্বা সেই মানুষটা বাংলাবাজার পত্রিকা অফিসে হাজির। জাকারিয়া খানের কক্ষে গিয়ে ঢুকলেন। আমাকে কেউ কেউ বললেন সরে যেতে। আমি আমার চেয়ারে বসে থাকলাম। মুহূর্তে ডাক পড়লো সম্পাদকের কক্ষে। আমি হাজির হতেই হাত বাড়িয়ে দিলেন বঙ্গবীর। আকাশ থেকে পড়লাম। তিনি দাঁড়িয়ে গিয়ে আমাকে বুকে জড়িয়ে ধরলেন, আমি তাঁর বিশালতা অনুভব করলাম।

বললেন, ধন্যবাদ সোহেল সানি, তোমার রিপোর্ট ফলেছে, আমাকে পদ থেকে ওরা বহিষ্কার করেছে – কিন্তু ওরা আমাকে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ থেকে বহিষ্কার করতে পারবে না। মোহাম্মদ জাকারিয়া খানকে তুমি সম্মোধন করে বঙ্গবীর বললেন, ওকে প্রমোশন দিয়ে দাও ওকেই তো আমি সাক্ষাতকারে বলেছি যে, প্রধানমন্ত্রী পার্বত্য শান্তি চুক্তির নামে ভারতের কাছে দেশ বিক্রি করে দিয়েছেন, হ্যাঁ এটা সত্য কথা, এটা আমি বলেছি – হাজার বার লাখো বার আমি বলবো। বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরের মতোই কথাগুলো বলে যাচ্ছিলেন। আমি হতভম্ব হয়ে গিয়েছিলাম তাঁর এমন সাহসী উচ্চারণ শুনে। এরপর বললেন, সোহেল সানি তুমি আমার সংবাদ সম্মেলনে এসো – আমি রাজনীতি করবো, রাজনৈতিক দলও করবো। সংসদ সদস্য পদ চলে যাওয়ার পর তাঁর সেই হারানো টাঙ্গাইল আসনের উপনির্বাচনেই প্রার্থী হয়েছিলেন। কিন্তু নির্বাচন তার জয় ছিনিয়ে আনতে পারেনি। পরবর্তীতে কাদের সিদ্দিকী বাংলাদেশ জনতা লীগ গঠন করেন এবং সেই দলের নেতৃত্বেই আছেন।

পবিত্র হজ্জ নিয়ে বিরূপ মন্তব্যের দায়ে শেখ হাসিনা সরকারের অন্যতম মন্ত্রী আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী আওয়ামী লীগ থেকে বহিস্কার হন। তিনি মন্ত্রীত্ব শুধু নয় দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য পদ এমনকি সাধারণ সদস্য পদও হারান। লতিফ সিদ্দিকীর বহিষ্কারের খবরের পাশে কাদের সিদ্দিকী কিভাবে বহিষ্কার হয়েছিলেন–সে সম্পর্কে একটি বিশেষ রিপোর্ট করা হয় নাঈমুল ইসলাম খান সম্পাদিত দৈনিক আমাদের অর্থনীতিতে। আবুল বাশার নূরু আমার বক্তব্য উদ্বৃত্ত করে ওই রিপোর্টটি করে। এজন্য আমি কৃতার্থ। ১৯৯৯ সালে টিভি বা সংবাদপত্রের সংখ্যা এতো ছিলো না। ছিলেন না এতো সংখ্যক সাংবাদিকও। ছিলো না সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম বলতে আজকে যেসব মাধ্যমকে দেখা যাচ্ছে। হয়তো এ কারণে বঙ্গবীর আব্দুল কাদের সিদ্দিকীর বহিষ্কারের ইতিহাসের সঙ্গে আমার যোগসূত্র চাপা পড়ে গেছে। তবে নিশ্চয়ই চাপা পড়েনি, কোনদিনও পড়বে না বঙ্গবীরের। কেননা এটি তাঁর রাজনৈতিক জীবনের উত্থান-পতন তৈরি করেছে অথবা ছন্দপতন ঘটিয়েছে তাঁর রাজনৈতিক জীবনের।

শুভ জন্মদিন এই মহান নেতা বঙ্গবীর আব্দুল কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম। আপনি বেঁচে থাকবেন বঙ্গবন্ধুর সৈনিকদের মনের মনিকোঠায় – অনন্তকাল ধরে। কারণ আপনিই একমাত্র সেই যোদ্ধা যিনি অস্ত্র হাতে বঙ্গবন্ধুর খুনীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়েছিলেন। স্যালুট বঙ্গবীর। আপনি দীর্ঘজীবী হোন।

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট


বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে বন্যায় ভয়াবহ পরিস্থিতি, ২৪ ঘণ্টায় ৬৩ জনের মৃত্যু
পাকিস্তানে বন্যায় ভয়াবহ পরিস্থিতি, ২৪ ঘণ্টায় ৬৩ জনের মৃত্যু

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

সুনামগঞ্জে পানিতে ডুবে ৩ জনের মৃত্যু
সুনামগঞ্জে পানিতে ডুবে ৩ জনের মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জকে ঐক্যবদ্ধ করতে ফের মাঠে সেলিম প্রধান
রূপগঞ্জকে ঐক্যবদ্ধ করতে ফের মাঠে সেলিম প্রধান

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বরিশাল নগরীতে প্রতীকী ম্যারাথন
বরিশাল নগরীতে প্রতীকী ম্যারাথন

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নদী থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
নদী থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাক্টরের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
ট্রাক্টরের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় ট্রেন চালকের লাশ উদ্ধার
আখাউড়ায় ট্রেন চালকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাফুফের ফুটসাল ট্রায়াল শুরু রবিবার
বাফুফের ফুটসাল ট্রায়াল শুরু রবিবার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে জুলাই শহীদদের স্মরণে
কোরআন খতম দোয়া মাহফিল
বাগেরহাটে জুলাই শহীদদের স্মরণে কোরআন খতম দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ নারী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ নারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইয়াবাসহ নারী গ্রেফতার
ইয়াবাসহ নারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
নেত্রকোনায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইমামদের নিয়োগ ও বরখাস্ত সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী হতে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
ইমামদের নিয়োগ ও বরখাস্ত সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী হতে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলায় র‌্যালি ও সভায় শহীদদের স্মরণ
মোংলায় র‌্যালি ও সভায় শহীদদের স্মরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্রকারীরা গণতন্ত্র ফেরানোর পথে প্রধান অন্তরায় : ডা. জাহিদ
ষড়যন্ত্রকারীরা গণতন্ত্র ফেরানোর পথে প্রধান অন্তরায় : ডা. জাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় মা-বাবা ও ছেলেসহ নিহত ৪
গাজীপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় মা-বাবা ও ছেলেসহ নিহত ৪

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে প্রতীকী ম্যারাথন
চট্টগ্রামে প্রতীকী ম্যারাথন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে তরুণ নেতৃত্ব বিকাশে সেমিনার
চট্টগ্রামে তরুণ নেতৃত্ব বিকাশে সেমিনার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় লেক থেকে অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার
কলাপাড়ায় লেক থেকে অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণঅভ্যুত্থান দিবসে শরীয়তপুরে প্রতীকী ম্যারাথন
গণঅভ্যুত্থান দিবসে শরীয়তপুরে প্রতীকী ম্যারাথন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফকিরহাটে ভ্যানচালকদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের ছাতা বিতরণ
ফকিরহাটে ভ্যানচালকদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের ছাতা বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি
অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের
এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আওয়ামী লীগ ও নৌকা ফিরিয়ে আনার জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : রাশেদ প্রধান
আওয়ামী লীগ ও নৌকা ফিরিয়ে আনার জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : রাশেদ প্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ
ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা
৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দুঃসাহস দেখাবেন না : মীর হেলাল
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দুঃসাহস দেখাবেন না : মীর হেলাল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধে যাওয়া ৪ ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
দুই সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধে যাওয়া ৪ ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূত্রাপুরে একই পরিবারের দগ্ধ পাঁচজনের সবাই মারা গেছেন
সূত্রাপুরে একই পরিবারের দগ্ধ পাঁচজনের সবাই মারা গেছেন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের আশ্বাস পাওয়ার পর থেকেই বিএনপির জন্য ফাঁদ পাতা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের আশ্বাস পাওয়ার পর থেকেই বিএনপির জন্য ফাঁদ পাতা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তৃষ্ণার জোড়া গোলে ভুটানকে আবারও হারালো বাংলাদেশ
তৃষ্ণার জোড়া গোলে ভুটানকে আবারও হারালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: তিন আসামির স্বীকারোক্তি
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: তিন আসামির স্বীকারোক্তি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মহল নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্রের চেষ্টা করছে : এহছানুল হক মিলন
একটি মহল নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্রের চেষ্টা করছে : এহছানুল হক মিলন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম প্রধান কারণ ছিল বেকারত্ব : আসিফ মাহমুদ
জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম প্রধান কারণ ছিল বেকারত্ব : আসিফ মাহমুদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু
জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইমামদের নিয়োগ ও বরখাস্ত সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী হতে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
ইমামদের নিয়োগ ও বরখাস্ত সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী হতে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ তৈরির প্রক্রিয়া স্বচ্ছ রাখার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ তৈরির প্রক্রিয়া স্বচ্ছ রাখার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা
হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত
বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’
গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির
নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের
প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের

পেছনের পৃষ্ঠা

ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি
ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি

নগর জীবন

ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ
ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ

নগর জীবন

চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি
চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?
সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?

শোবিজ

২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা
২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না
বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সুযোগ হারানো ঠিক হবে না
সুযোগ হারানো ঠিক হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু

সম্পাদকীয়

অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা
অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা

নগর জীবন

নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার
নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার

শোবিজ

সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ
সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ

নগর জীবন

আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী
আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেদেরারের প্রিয় কোর্টে এক দিন
ফেদেরারের প্রিয় কোর্টে এক দিন

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাজউদ্দীন পরিবারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাজউদ্দীন পরিবারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস
নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস

শোবিজ

এতটা হবে সে তথ্য ছিল না
এতটা হবে সে তথ্য ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে ঢুকে দুজনকে হত্যা
ঘরে ঢুকে দুজনকে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা
ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাপ্তি নগণ্য বললেও ভুল হবে
প্রাপ্তি নগণ্য বললেও ভুল হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি
হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি

মাঠে ময়দানে

তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ
তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ

নগর জীবন