শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৪, বুধবার, ১৬ জুন, ২০২১ আপডেট:

বঙ্গবীরের জন্মদিন এবং তার বহিষ্কারের সেই ইতিকথা

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
বঙ্গবীরের জন্মদিন এবং তার বহিষ্কারের সেই ইতিকথা

বঙ্গবীরের এবারের জন্মদিনে অশেষ শুভেচ্ছা, অফুরান অভিনন্দন। ছবিই নামের পরিচয় বহন করে। তারপরও লিখছি, তিনি বঙ্গবীর আবদুল কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম।

দেশে মুক্তিযুদ্ধের অবলম্বনে বেশ কিছু চলচ্চিত্র আছে। কিন্তু রাষ্ট্রীয় খেতাবধারী কোন বীর সশস্ত্র মুক্তিযোদ্ধাকে নিয়ে বাংলাদেশে চলচ্চিত্র নির্মাণ হয়েছে মাত্র একটি। নাম তার “বাঘা বাঙালী”। বাঘা বাঙালী আসল ব্যক্তিত্বটি হলেন বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী, চলচ্চিত্রে রূপদান করেন বাংলার নবাব সিরাজুদ্দৌলা খ্যাত অভিনেতা আনোয়ার হোসেন।

কাদের সিদ্দিকী বঙ্গবীর শুধু নন, তিনি বীর উত্তমও বটে। এই বিদগ্ধ ব্যক্তিত্বের সঙ্গে তাঁর রাজনৈতিক জীবনে ঘটে যাওয়া একটি সাংঘাতিক পর্বের নেপথ্যে জড়িয়ে গেছে আমার নামটি। সেটি ১৯৯৯ সালের ঘটনা পর্ব। সে সময়ের সাড়াজাগানো দেশের একমাত্র রঙিন দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকা আমার কর্মস্থল। বাংলাদেশ প্রতিদিনের বর্তমান নির্বাহী সম্পাদক শ্রদ্ধেয় পীর হাবিবুর রহমান ভাইয়ের সঙ্গে আমি আওয়ামী লীগ বিটের সহযোগী। প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় এখন যারা নেতৃত্ব করছেন বা বড় বড় পদে আছেন তারা হয় সেসময়কার শীর্ষ স্থানীয় দৈনিক ভোরের কাগজ, আজকের কাগজ কিংবা বাংলাবাজার পত্রিকায় কর্মরত ছিলেন। ১৯৯৯ সালে খুব সম্ভবত মোল্লাহ আমজাদ হোসেন অথবা চৌধুরী জহিরুল ইসলাম চিফ রিপোর্টার ছিলেন। আমাকে বলা হলো বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর সঙ্গে টুঙ্গিপাড়ায় যেতে। এটা আমার অ্যাসাইমেন্ট। 

বঙ্গবীরের বাড়ি থেকেই প্রাইভেট কারে করে রওয়ানা হওয়া। সঙ্গে আনোয়ার হোসেন বীর প্রতীক এবং বঙ্গবীরের পত্নী। পেছনে একটি মাইক্রোবাসে নেতার সহকর্মীরা। বঙ্গবন্ধুর মাজার জিয়ারত করে সেখানে একটি সমাবেশে বঙ্গবীর ভাষণ দেবেন। ভারতে রাজনৈতিক নির্বাসন থেকে স্বদেশে ফেরার দিন যে নেতাকে দেখতে লাখ লাখ মানুষ বিমানবন্দর অভিমুখে যাত্রা করে, সেই নেতার টুঙ্গিপাড়ায় সমাবেশ বলে কথা। বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী তখন তুমুল জনপ্রিয়। আওয়ামী লীগের ওয়ার্কিং কমিটির এক নম্বর সদস্য।

দেশমাতৃকার স্বাধীনতার জন্য একাত্তরের রণাঙ্গনে নেতৃত্ব করেছেন কাদেরিয়া বাহিনীর বীর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার রূপে আর তার সাড়ে তিন বছরের মাথায় জাতির পিতার হত্যায় গর্জে ওঠেন সশস্ত্র বীর মহাযোদ্ধা হিসাবে। বঙ্গবন্ধু হত্যার সশস্ত্র প্রতিবাদকারী বীর মহাযোদ্ধা হিসাবে বঙ্গবন্ধুর সৈনিকদের কাছে কাদের সিদ্দিকী একটি অনুভূতির নাম। বঙ্গবীরের সঙ্গে যেতে একটি সাক্ষাতকার নিতে হবে এ চিন্তাটা মাথায় ঢুকে ছিলো। তাই আমার টেপরেকর্ডারটি পকেটে ঢুকিয়ে নিয়েছিলাম। বীর নায়কেরা যে প্রাণখোলা হন, সেটা সিনেমার পর্দায় দেখেছি। বিশেষ করে বিশ্ববিখ্যাত চলচ্চিত্র “Breve heart” দেখার পর উপলব্ধি করতে পেরেছিলাম। আর বাস্তবিক চোখে দেখলাম বঙ্গবীর নামক এক দেশপ্রেমিক যোদ্ধাকে। বঙ্গবন্ধুর আহবানে সাড়া দিয়ে বঙ্গবীর তাঁর কাছে মজুদ থাকা লক্ষাধীক অস্ত্র জমা না দিলে জাতির পিতা হত্যার প্রতিরোধ যুদ্ধটা কেমন হতো, মাঝেমধ্যে এই কথাটা উঁকি দেয়। কিন্তু লেখা হয়ে ওঠে না। তাঁর জন্মদিনে একটা স্ট্যাটাস দিতে মনটাই যেন ধাক্কাচ্ছিল ব্রেইনটাকে।
যাহোক স্ট্যাটাসের ভাষা খুঁজতে গিয়ে মনটা বিড়বিড় করছিলো, কিন্তু ঘটনাপ্রবাহটির ইঙ্গিত দিয়েও আমাকে যেতে হয়েছে বঙ্গবীরের শৌর্যবীর্যের ইতিকথার দিকে।

এখন বলছি তাঁর সঙ্গে টুঙ্গিপাড়া সফরের উপাখ্যান নিয়ে।
যেতে যেতে নগরবাড়ি ফেরিঘাট পৌঁছেছি। ফেরিতে মজা করে ধুমছে ইলিশ খাওয়া হলো, সঙ্গে তেলেভাজা শুকনো মরিচ তো ছিলোই। খাওয়াদাওয়া শেষ, কিন্তু ফেরি ঘাটে পৌঁছতে বেশ সময় লাগবে। সাক্ষাতকার নেয়ার ইচ্ছা পোষণ করতেই বললেন, অবশ্যই নিবে – এতদূর এসেছো নিউজ তো তোমার চাই। আমি খুশি হয়ে বললাম, লিডার আমাকে প্রশ্ন শুরুর অনুমতি দিলে….বঙ্গবীর সহাস্যমুখে বললেন, ইয়েস মাই ডিয়ার জার্নালিস্ট প্রশ্ন করতে পারো।

পার্বত্য শান্তি চুক্তি নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গন উত্তাপ এখন, তো আপনি কিভাবে মূল্যায়ন করছেন? কোন ঘটা না করেই টেনে বলে চললেন… “আমাদের প্রধানমন্ত্রী আমার ছোট বোন শেখ হাসিনা পার্বত্য শান্তি চুক্তির নামে প্রকারান্তরে দেশকে বিক্রি করে দিয়েছেন।” আপনি আওয়ামী লীগের ওয়ার্কিং কমিটির এক নম্বর সদস্য এবং সংসদ সদস্য… এটা বলতেই বঙ্গবীর বলে উঠলেন, তাতে কি আব্দুল কাদের সিদ্দিকী যেটা বিশ্বাস করে সেটা বলবেই, সত্য কথা বলতে দ্বিধা করিনা। যে কথাটি আপনি বলছেন, সেটা তো বিরোধী দলীয় নেতা বেগম খালেদা জিয়ার জাতীয় পার্টি নেতা এরশাদ এবং জামায়াত জোটবদ্ধ হয়ে বলছে?

রাগস্বরে কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম বললেন, কে কি বলছে সেটা এখন আমি শুনতে চাইনা। বরং আমি আবারও বলছি প্রধানমন্ত্রী পার্বত্য চুক্তি দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বকে বিকিয়ে দেয়া হয়েছে – এককথায় দেশ ভারতের কাছে বিক্রি করে দেয়া হয়েছে। আমি টেপরেকর্ডারে যে কথাগুলো ধারণ করলাম বঙ্গবীরের অনুমতি নিয়েই। শেখ হাসিনার মন্ত্রিসভায় বঙ্গবন্ধুর খুনী রয়েছে বলেও তিনি অভিযোগ করলেন। পঁচাত্তরে নিজের ভূমিকার কথা তুলে ধরলেন। প্রধানমন্ত্রীর চারপাশে চাটুকার এমন অভিযোগ করে কারো কারো নামও উল্লেখ করেছিলেন কাদের সিদ্দিকী। পৌঁছে গেলাম টুঙ্গিপাড়া। প্রচন্ড ঝড়বৃষ্টির মধ্যে কোনরকম সমাবেশে ভাষণ দিলেন বঙ্গবীর। জাতির পিতা মাজার জিয়ারত করতে গিয়ে শিশুর মতো অঝোরে কাঁদলেন। সেই দৃশ্য দেখে আমাদের সবার চোখেই বয়েছিল কান্নার স্রোত। ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা। ঢাকায় পৌঁছাতে রাত ১ টা বেজে গেছে।

বাংলাবাজার পত্রিকা দ্বিতীয় সংস্করণ শেষে সবাই চলে গেছেন। ১৯৯৯ সালেই আমার হাতে মোবাইল। অফিস বন্ধ দেখে ফোন করি সম্পাদক প্রকাশক মোহাম্মদ জাকারিয়া খানকে।তিনি সাক্ষাতকারের বিষয়বস্তু শুনে দারুণ কৌতূহলভরে গুলশানের বাসা থেকে গাড়ি ড্রাইভ করে সোজা তেজগাঁও বাংলাবাজার পত্রিকা অফিসে ছুটে আসেন। এর মধ্যে দেখি বার্তা সম্পাদক আব্দুল মোক্তাদিরও হাজির। মোক্তাদির ভাই তড়িঘড়ি করে আমার সাক্ষাতকারটি নিজেই টাইপ করলোন এবং লিড নিউজটি উঠিয়ে দিয়ে সেখানে লাল হেডিং এ আমার লেখাটি বসালেন। মূল হেডিং “প্রধানমন্ত্রী পার্বত্য শান্তি চুক্তির নামে ভারতের কাছে দেশ বিক্রি করে দিয়েছেন।” উপরের ছোট্ট করে হেডিং করা হলো – বললেন সরকার দলীয় এমপি বঙ্গবীর আবদুল কাদের সিদ্দিকী।

প্রধানমন্ত্রী ওদিনই কেবল বিদেশ সফর শেষে বাংলাদেশ ফিরেন। বিমান বন্দরে প্রেসব্রিফিং – এদিন দৈনিক জনকণ্ঠের সিনিয়র সাংবাদিক ওবায়দুল কবীর প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন পত্রিকাটির। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পত্রিকাটিতে চোখ বুলিয়েই বলেন, “পাগলে কিনা বলে ছাগলে কিনা খায়”। খবরটি দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। পরের দিন সংবাদপত্রে প্রধানমন্ত্রীর এ উক্তি প্রকাশ হলে তেলেবেগুনে জ্বলে ওঠেন বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম এমপি।

এ নিয়ে আওয়ামী লীগে তোলপাড় সৃষ্টি হয়। ১৯ জুন ১৯৯৯ আমাকে প্রধানমন্ত্রীর তৎকালীন রাজনৈতিক উপদেষ্টা ডা. এস মালেক তাঁর ৮২ বশির উদ্দিন রোডের বাড়িতে ডেকে নিয়ে বলেন, কাদের সিদ্দিকী বহিষ্কার হচ্ছেন। তুমি জিল্লুর রহমান সাহেবের সঙ্গে দেখা করো, তাঁকে না পেলে আব্দুস সামাদ আজাদ সাহেবের সঙ্গে। আব্দুস সামাজ আজাদ তখন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং জিল্লুর রহমান এলজিআরডি মন্ত্রীর পাশাপাশি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। দুই নেতারই আমি স্নেহভাজন ছিলাম। ২১ জুন মাননীয় মন্ত্রী জিল্লুর রহমানকে ফোনে পেয়ে গেলাম। তিনি বললেন এসব বিষয় ফোনে বলা যাবে না, আসলে বাসায় আসো। আমি চলে গেলাম তাঁর গুলশানের বাড়িতে। তিনি বললেন, “২৩ জুন আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর দিন ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠক ডাকা হয়েছে। কাদের সিদ্দিকী বহিষ্কার হচ্ছেন। বিনয়ের সঙ্গে বললাম, লিডার আমি কি আপনার বরাত দিয়ে রিপোর্ট করতে পারি? বললেন না, না। তুমি ঘনিষ্ঠ সূত্র দিয়ে ছেড়ে দাও। আমি এতেই সন্তুষ্ট হয়ে অফিসে চলে আসি। জিল্লুর রহমানের কথা বলতেই সম্পাদক জাকারিয়া খান বললো চুপচাপ থাকো কাউকে কিছু বলবে না। ২২ জুন লিড স্টোরি হলো- ‘কাদের সিদ্দিকী আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কার হচ্ছেন আজ’ শিরোনামে। বুক ধুকধুক করছিলো যদি বহিষ্কার না হন, তাহলে আমার কি হবে। যাহোক সন্ধ্যায় বসলো আওয়ামী লীগের ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠক। বৈঠকে ঠিকই আজীবনের জন্য বহিষ্কার করা হলো ওয়ার্কিং কমিটির এক নম্বর সদস্য কাদের সিদ্দিকীকে। কয়েকদিনের মধ্যে জাতীয় সংসদের স্পিকার হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী সংসদ সদস্য পদও বাতিল করলেন রুলিং দিয়ে। আমি অফিসে অভিনন্দিত। পুরস্কৃতও হলাম। রাতেই দেখি বিরাট লম্বা সেই মানুষটা বাংলাবাজার পত্রিকা অফিসে হাজির। জাকারিয়া খানের কক্ষে গিয়ে ঢুকলেন। আমাকে কেউ কেউ বললেন সরে যেতে। আমি আমার চেয়ারে বসে থাকলাম। মুহূর্তে ডাক পড়লো সম্পাদকের কক্ষে। আমি হাজির হতেই হাত বাড়িয়ে দিলেন বঙ্গবীর। আকাশ থেকে পড়লাম। তিনি দাঁড়িয়ে গিয়ে আমাকে বুকে জড়িয়ে ধরলেন, আমি তাঁর বিশালতা অনুভব করলাম।

বললেন, ধন্যবাদ সোহেল সানি, তোমার রিপোর্ট ফলেছে, আমাকে পদ থেকে ওরা বহিষ্কার করেছে – কিন্তু ওরা আমাকে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ থেকে বহিষ্কার করতে পারবে না। মোহাম্মদ জাকারিয়া খানকে তুমি সম্মোধন করে বঙ্গবীর বললেন, ওকে প্রমোশন দিয়ে দাও ওকেই তো আমি সাক্ষাতকারে বলেছি যে, প্রধানমন্ত্রী পার্বত্য শান্তি চুক্তির নামে ভারতের কাছে দেশ বিক্রি করে দিয়েছেন, হ্যাঁ এটা সত্য কথা, এটা আমি বলেছি – হাজার বার লাখো বার আমি বলবো। বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরের মতোই কথাগুলো বলে যাচ্ছিলেন। আমি হতভম্ব হয়ে গিয়েছিলাম তাঁর এমন সাহসী উচ্চারণ শুনে। এরপর বললেন, সোহেল সানি তুমি আমার সংবাদ সম্মেলনে এসো – আমি রাজনীতি করবো, রাজনৈতিক দলও করবো। সংসদ সদস্য পদ চলে যাওয়ার পর তাঁর সেই হারানো টাঙ্গাইল আসনের উপনির্বাচনেই প্রার্থী হয়েছিলেন। কিন্তু নির্বাচন তার জয় ছিনিয়ে আনতে পারেনি। পরবর্তীতে কাদের সিদ্দিকী বাংলাদেশ জনতা লীগ গঠন করেন এবং সেই দলের নেতৃত্বেই আছেন।

পবিত্র হজ্জ নিয়ে বিরূপ মন্তব্যের দায়ে শেখ হাসিনা সরকারের অন্যতম মন্ত্রী আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী আওয়ামী লীগ থেকে বহিস্কার হন। তিনি মন্ত্রীত্ব শুধু নয় দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য পদ এমনকি সাধারণ সদস্য পদও হারান। লতিফ সিদ্দিকীর বহিষ্কারের খবরের পাশে কাদের সিদ্দিকী কিভাবে বহিষ্কার হয়েছিলেন–সে সম্পর্কে একটি বিশেষ রিপোর্ট করা হয় নাঈমুল ইসলাম খান সম্পাদিত দৈনিক আমাদের অর্থনীতিতে। আবুল বাশার নূরু আমার বক্তব্য উদ্বৃত্ত করে ওই রিপোর্টটি করে। এজন্য আমি কৃতার্থ। ১৯৯৯ সালে টিভি বা সংবাদপত্রের সংখ্যা এতো ছিলো না। ছিলেন না এতো সংখ্যক সাংবাদিকও। ছিলো না সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম বলতে আজকে যেসব মাধ্যমকে দেখা যাচ্ছে। হয়তো এ কারণে বঙ্গবীর আব্দুল কাদের সিদ্দিকীর বহিষ্কারের ইতিহাসের সঙ্গে আমার যোগসূত্র চাপা পড়ে গেছে। তবে নিশ্চয়ই চাপা পড়েনি, কোনদিনও পড়বে না বঙ্গবীরের। কেননা এটি তাঁর রাজনৈতিক জীবনের উত্থান-পতন তৈরি করেছে অথবা ছন্দপতন ঘটিয়েছে তাঁর রাজনৈতিক জীবনের।

শুভ জন্মদিন এই মহান নেতা বঙ্গবীর আব্দুল কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম। আপনি বেঁচে থাকবেন বঙ্গবন্ধুর সৈনিকদের মনের মনিকোঠায় – অনন্তকাল ধরে। কারণ আপনিই একমাত্র সেই যোদ্ধা যিনি অস্ত্র হাতে বঙ্গবন্ধুর খুনীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়েছিলেন। স্যালুট বঙ্গবীর। আপনি দীর্ঘজীবী হোন।

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট


বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা