শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১২, রবিবার, ০৮ মে, ২০২২

যানজটে জান যায়

হানিফ সংকেত
অনলাইন ভার্সন
যানজটে জান যায়

ছোটবেলায় একটি কবিতা পড়েছিলাম, ‘লেখাপড়া করে যে গাড়িঘোড়া চড়ে সে’। ঢাকার যানজট কেন্দ্র করে শিক্ষণীয় এ বাক্যটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এখন অন্যরূপে ভেসে বেড়াচ্ছে। কিছুটা ব্যঙ্গ করে লেখা হয়েছে- আমরা এত লেখাপড়া করেছি যে দিনের অর্ধেক সময়ই আমাদের গাড়ি-ঘোড়াতেই কাটে। অর্থাৎ যানজটে। রাজধানী ঢাকায় একটি জটই প্রতিদিন পাকায় তা হলো যানজট। এ যানজটে জান ছটফট করলেও ঝট করে জট খুলবে না তা পরীক্ষিত সত্য। আর তাই তো এখন অনেকেই গাড়ি-ঘোড়া চড়ার উৎসাহ হারিয়ে ফেলেছে, তবে যার অনেক গাড়ি আছে তার উৎসাহের কমতি নেই। সে টাকা কামাচ্ছে আর নতুন গাড়ি নামাচ্ছে।

কবিতায় পড়েছি, ‘ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না একলা জেগে রই-

... বাঁশবাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ওই’।
ঢাকার রাস্তায় বাঁশবাগান না থাকলেও বাসবাগান আছে। যানজটের জটিলতার জটলায় জট পাকিয়ে থাকা বাস-ট্রাক-কার-টেম্পু-অটোরিকশা-রিকশার বাগানে দীর্ঘ সময় বসে থাকতে থাকতে সঠিক সময়ে সঠিক কাজটি করতে না পেরে কেউ অসুস্থ হয়ে পড়ছেন, কেউ ঘুমিয়ে যাচ্ছেন, কারও পায়ে পানি এসে যাচ্ছে, কেউ এর কোনো সমাধান না পেয়ে মানসিকভাবে ভেঙে পড়ছেন। আর কেউবা হেঁটেই দীর্ঘ পথ পাড়ি দিচ্ছেন। তাদের ধারণা, গাড়ির চেয়ে পদব্রজই উত্তম। যানজট মুক্ত হয়ে ক্লান্ত পদযাত্রার ভদ্রলোক হয়তো ঠিকমতো অফিসে পৌঁছুতে পারবেন কিন্তু যানজটভুক্ত হয়ে যারা আটকে আছেন তাদের অবস্থাটা কী হচ্ছে একবার ভাবুন। তাদের বিরক্ত এবং তিক্ত অবস্থার সঙ্গে অতিরিক্ত যুক্ত হয়েছে আরও নানান উৎপাত। টাওয়েল, লুসনি, শসা থেকে শুরু করে নানান দ্রব্য বিক্রির প্রস্তাব। গাড়ির কাচের ওপর ঠকঠক আওয়াজ আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ না করা পর্যন্ত চলবে। এরপর এসেছে ঈদ, এ উপলক্ষে দূরদূরান্ত থেকে রাজধানী ঢাকায় আগমন ঘটেছে নিম্নবিত্ত মানুষের। যানজট কারও কাছে অভিশাপ হলেও তাদের কাছে আশীর্বাদ। গাড়ির লাইন যত দীর্ঘই হোক না কেন তাদের সমস্যা নেই। সরকার-ঘোষিত ভিক্ষুকমুক্ত এলাকায়ও এদের বিচরণ রয়েছে। তাদের প্রতি আপনি কখনো সদয় হচ্ছেন, কখনো নির্দয়। সবুজ বাতি জ্বললেও এদের কারণে গাড়ির গতি বাড়তে পারে না। কারণ তারা নিরাপদে রাস্তার পাশে না যাওয়া পর্যন্ত আপনাকে ধীরগতিতে চলতে হবে। সুতরাং এ যানজট যে শুধু যানবাহনের কারণেই ঘটে তা কিন্তু নয়, অনিয়ম যান চলাচলের পাশাপাশি রাস্তা পারাপারের জন্য ফুটওভার ব্রিজ থাকলেও বাস-মাইক্রোবাস-ট্রাক-মিনিট্রাক-কাভার্ড ভ্যান এসব চলমান যানবাহনের মধ্য দিয়ে দৌড়ে, থেমে, ছুটে, হেঁটে, কখনো লাফিয়ে-ঝাঁপিয়ে চলা, রাস্তার পাশে দেওয়া ইস্পাত রেলিং ডিঙিয়ে কিংবা কোথাও রেলিং ভেঙে সার্কাসের ক্রীড়াবিদের মতো মাথা গলিয়ে রাস্তায় উঠে পারাপার হওয়ার কারণেও জট হয়। ‘ইত্যাদি’তে আমরা একবার দেখিয়েছিলাম দীর্ঘ সময় যানজটের কারণে অনেকে ভাতও বিক্রি করছেন। যাদের নিয়ম করে সময়মতো খেতে হয় তারা যদি নির্দিষ্ট সময় পরে বাসা থেকে অফিসে কিংবা অফিস থেকে বাসায় গিয়ে খাবেন চিন্তা করে আসেন, আর হঠাৎ যদি তাদের সামনে এ অনাকাক্সিক্ষত জট পড়ে, তাদের অসুস্থতা বাড়বে। তাদের জন্যই এ স্ট্রিটফুডের ব্যবস্থা। সুতরাং যানজটের জটিল জটে আটকে গেলে কার কী অবস্থা হয় তা ভুক্তভোগী মাত্রই জানেন। আর এ জট নিয়ন্ত্রণ করার জন্য যেসব সিগন্যালের লাল-সবুজ আলোক নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা রয়েছে তা-ও নিয়ন্ত্রণহীন। কোন আলো জ্বললে কী হবে, থামবে না চলবে- সেটাই এখন অনেকে ভুলে গেছেন। বিদেশিরা এ দেশে এসে এসব দৃশ্য দেখে বেশ অবাকই হন।

রাস্তার কোথাও লেখা আছে, ‘এখানে বাস স্টপেজ নাই’। তার পরও আমরা রাস্তার যে কোনো স্থানেই স্টপেজ বানাই-গাড়ি থামাই-যাত্রী ওঠাই এবং নামাই। কী লেখা আছে তা নিয়ে কেউ মাথা ঘামাই না, উদ্দেশ্য কামাই। কোথাও লেখা, ‘এখানে গাড়ি থামাবেন না’। কিন্তু যারা থামাচ্ছেন তারা জানেন কেউ তাদের ধরবে না। এ বিশ্বাস থেকে কিছুক্ষণ রাস্তার ওপর যাত্রী নামিয়ে, যাত্রী ভরে চলছে গাড়ি। লেখা থাকলেই কী আর না থাকলেই বা কী। এ ঢাকা শহরে ‘আইন’ মানা নিয়ে এ রকম অনেক সাইনবোর্ড আছে। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের নতুন নতুন ট্রাফিক আইন করতেও শোনা যায়। ট্রাফিকব্যবস্থা নিয়ে নানাবিধ আইন থাকলেও তার প্রয়োগ নেই। তাই এসব ক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষের ওপর দিন দিন আস্থা কমছে সাধারণ মানুষের। এই তো কদিন আগে আইন হলো সিটবেল্ট বাঁধতে হবে, পুরনো গাড়ি রাস্তায় চলবে না, গাড়ি থেকে কালো ধোঁয়া বের হওয়া যাবে না, যেখানে সেখানে গাড়ি থামানো যাবে না, পথচারীরা রাস্তায় বিক্ষিপ্তভাবে চলতে পারবে না- ফুটওভার ব্রিজ ব্যবহার করতে হবে। আইন ভাঙার ফাইন আছে তা জেনে এবং মেনে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সামনেই এসব আইন ভঙ্গ করছে অনেকে। কেউ ফাইন দিচ্ছে, কেউ দিচ্ছে না। ট্রাফিক আইন ভঙ্গ করে যত্রতত্র বিশৃঙ্খল যান চলাচলও যানজটের অন্যতম কারণ। আর এর ফলেই জনভোগান্তি। এ ভোগান্তিতে অনেকের লাখ লাখ টাকার ক্ষতি হচ্ছে। অথচ এর জন্য যারা দায়ী তাদের সামান্য কিছু ফাইনের আইন যথাযথ প্রয়োগ না হওয়ায় এ জট কমার চাইতে দিন দিন বেড়েই চলেছে। কেউ বলেন যানজট থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য ঢাকা শহরকেও তিন স্তরের নিরাপত্তার চাদরের মতো কয়েক স্তরের উড়ালসড়কের চাদরে ঢেকে দিতে হবে। আমাদের দেশে সড়কে দৃশ্যমান অনেক উন্নতিই হয়েছে। উড়ালসড়কসহ কোথাও কোথাও চার থেকে আট লেনের রাস্তা হয়েছে। ঢাকা শহরের কিছু কিছু এলাকা দিয়ে যাওয়ার সময় ওপরের দিকে তাকালে মনে হয় বাড়িঘরের মধ্যেই আছি, কারণ ওপরে পুরোটাই উড়ালসড়কের ছাদ। মেয়র সাহেবদ্বয়ের এ জট নিয়ে কথার জট চলছেই। কিন্তু খুলছে না জট। কমছে না মানুষের ভোগান্তি। এরপর আছে রাস্তাঘাট সমন্বয়হীন খোঁড়াখুঁড়ি। বর্ষার যানজটে রাস্তা ডুবছে, ঈদে যানজটে ঘরমুখো মানুষের ভোগান্তি বাড়ছে, ইদানীংকালে যানজট এক ভয়াবহ রূপ নিয়েছে।

এআরআইয়ের তথ্যানুযায়ী গত ঈদে স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে ৩০ শতাংশ বেশি দুর্ঘটনা হয়েছে। এবার দ্বিগুণ মানুষের গ্রামে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকায় এবং সড়ক ও যানবাহনের সে সক্ষমতা না থাকায় দুর্ঘটনা আরও বেশি হতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে সড়ক ব্যবস্থাপনাই নাকি কোমায় চলে গেছে। লাইফ সাপোর্ট দিয়ে শুধু বাঁচিয়ে রাখা হয়েছে।

এর কারণ আমাদের রাস্তাগুলো দাপিয়ে বেড়াচ্ছে অধিকাংশ পুরনো গাড়ি। বিদেশে একটি নির্দিষ্ট সময়ান্তে গাড়িগুলো রাস্তা থেকে সরিয়ে ফেলা হয়। আর আমরা গাড়ি মালিকের ভয়ে ২০-৩০ বছরের পুরনো ফিটনেসবিহীন গাড়িগুলো লালন করি। যেগুলো অধিকাংশ মহাসড়কে দুর্ঘটনার জন্য দায়ী। এরপর যারা চালাচ্ছেন তারাই বা কতটুকু দক্ষ? দুর্ঘটনার কারণে ধরা পড়া যেসব চালককে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার লোকজন টেলিভিশন ক্যামেরার সামনে সগর্বে হাজির করেন, কেউ কি জিজ্ঞেস করেন এই কিশোর কিংবা ব্যক্তিটি লাইসেন্স পেয়েছেন কী করে? আবার বলা হয় সে হেলপার। হেলপার এত দিন ট্রাফিক পুলিশের সামনে গাড়ি চালালেন কী করে?

হেলপারের ড্রাইভিংয়ের সেন্স না থাকলেও যখন লাইসেন্স পেয়ে যান, হেল্প করার বদলে যখন সেলফ ড্রাইভিংয়ে বসে যান- তখনই প্রশ্ন আসে, একে লাইসেন্স দিয়েছেন কোন ননসেন্স? এতসব কিছু জেনেও মানুষ গাড়িতে চড়ে, দুর্ঘটনায় পড়ে, যথারীতি টকশোয় কথা বাড়ে, এরপরে কর্তৃপক্ষের টনক নড়ে। অর্থাৎ, ‘চোর পালালে বুদ্ধি বাড়ে’। ততক্ষণে অনেক জীবন ঝরে পড়ে। যে কারণে আমাদের দেশের লাইসেন্স প্রদান পদ্ধতিরও পরিবর্তনের কথা বলছেন বিশেষজ্ঞরা। আর রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানেই লক্ষ্য করা গেছে সড়ক ব্যবস্থাপনাও নিরাপদ নয়। অবৈধ হাটবাজার, দোকানপাট বসছে রাস্তার পাশেই। যেগুলো নিরাপদ দূরত্বে থাকা প্রয়োজন। ধর্মঘট কিংবা অবৈধ দখলদারদের সংঘবদ্ধ প্রতিবাদের ভয়ে এসব অবৈধ ব্যবসা কেন্দ্রও সরানো হচ্ছে না। জটের আর একটি কারণ হচ্ছে অবৈধ পার্কিং। ঢাকা শহরের অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব পার্কিংব্যবস্থা নেই। আর তাই তারাও যেখানে সেখানে গাড়ি পার্ক করে রাখছেন। আসলে বিদ্যমান এসব ব্যবস্থার পরিবর্তন প্রয়োজন। নইলে শুধু নতুন নতুন নির্মাণে সমস্যা সমাধান হবে না। সড়কে দোকান বসানো ও অবৈধভাবে গাড়ি পার্কিং করাকে যানজটের জন্য দায়ী করে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী তাজুল ইসলামও বেশ জোরালোভাবে বলেছেন, ‘এগুলো বন্ধে পুলিশকে আরও কঠোর হতে হবে’। কিন্তু সবাই কি কঠোর হচ্ছে?

আসছে ঈদ অপেক্ষা করছে ভোগান্তি। এ রমজানে রাজধানীবাসী সবচেয়ে বেশি যানজটের সম্মুখীন হয়েছেন। এবারের যানজট বেশি বাড়ার অন্যতম কারণ হিসেবে অনেকেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলাকে দায়ী করেছেন। কর্তৃপক্ষের এ ব্যাপারে আরও বাস্তবভিত্তিক সমন্বিত চিন্তাভাবনার প্রয়োজন ছিল। বিশ্বব্যাংকের গত বছরের এক পর্যবেক্ষণে বলা হয়েছে, গত ১০ বছরে ঢাকার যানবাহন চলাচলের গড় গতি তিন গুণ কমে গেছে। কারণ এ রাস্তাতেই মানুষের কর্মঘণ্টা কিছু কিছু ক্ষেত্রে অর্ধেক কমিয়ে ফেলেছে। এ জট সমস্যা সমাধানের জন্য এখন মানুষের কর্মঘণ্টা নিয়েও আলোচনা হচ্ছে।

এর মধ্যে অফিস সময়সূচিই প্রধান। অনেকেই বলছেন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের অফিসগুলো কেন ৯টা থেকে ৫টা হতে হবে? একই সময়ে অফিস করতে হয় বলে সবাইকে একসঙ্গে ছুটতে হয় অফিসের উদ্দেশে, ফলে শুরু হয় বাস, মাইক্রোবাস, অফিস গাড়ি, প্রাইভেট কার, জিপ, রিকশা, অটোরিকশা এমনকি হাজার হাজার মোটরবাইকের মিছিল। বসে বসে যাওয়া তো দূরের কথা দাঁড়ানোর জায়গাও পাওয়া যায় না।

একসময় বন্ধের দিনগুলোয় অর্থাৎ শুক্র-শনি বারে জট কম হতো। আবার বিভিন্ন এলাকায় সপ্তাহের বিভিন্ন দিন বন্ধ থাকায় ওইদিন ওইসব এলাকার জট কম হবে ধারণা করা হয়েছিল কিন্তু সে আশায়ও গুড়ে বালি। ফাঁকা রাস্তা ভেবে বাড়ি থেকে বেরোলে কখন যে ফাঁকা রাস্তা যানবাহনে ভরাট হয়ে যাবে তা বলা যায় না।

২০২১ সালে প্রচারিত ইত্যাদিতে আমরা এ যানজট থেকে কিছুটা মুক্তির জন্য বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি অফিসে তাদের অফিস সময়সূচি ও দৈনিক কর্মঘণ্টার বিষয়ে একটি ছোট্ট নাটিকাও করেছিলাম। আমরা একটি অফিস দেখিয়েছিলাম যেখানে কর্মচারীরা বেশ খুশি, কারণ তাদের অফিসের কর্মঘণ্টা সহনীয় থাকলেও অফিস সময়সূচি ভিন্ন। নাটিকাতেই কর্মকর্তা বলেছেন, ‘আমরা অফিস সন্ধ্যা ৬টায় স্টার্ট করি চলে রাত ১২টা পর্যন্ত মোট ৬ ঘণ্টা। ফলে আমাদের অফিসে আসতে সে রকম যানজটে পড়তে হয় না। বিকালে অফিস টাইম হওয়ায় সকালটা ফ্রি থাকি। সকালে বাচ্চাকাচ্চা স্কুল-কলেজে দিয়ে আসা যায়। বাজারঘাট করা যায়। দুপুরে ফ্যামিলির সঙ্গে খাওয়া যায়। এর ফলে পারিবারিক বন্ধনটাও দৃঢ় হয়। তারপর বিকালে একটু ঘুমানোও যায়।’ এর বাস্তবতা সম্পর্কে জানতে চাইলে কর্মকর্তা বলেন, ‘দেখুন, আজকাল তো মানুষ এমনিতেই রাত ১২টা-১টা পর্যন্ত টকশো দেখে। কেউ বিদেশি সিরিয়াল দেখে। ওসব না দেখে বরং অফিস করেন। সকালে একটু বেশি ঘুমান, কোনো সমস্যা নেই। এর ফলে ঘুমঘণ্টা ও কর্মঘণ্টার মধ্যে একটা সমন্বয় হবে। ট্রাফিক জ্যামে বসে বসে কর্মঘণ্টা নষ্ট না করে সন্ধ্যার পর অফিস করা ভালো না?’

যদিও এখন সংগত কারণেই অনেক স্থান থেকে অফিসসূচির সমন্বয় ও কর্মঘণ্টা পুনর্বিবেচনার দাবি উঠেছে।

আমাদের রাস্তাঘাট, ভবন নির্র্মাণ সবকিছুই কেমন যেন অপরিকল্পিত। ভূমি ব্যবহার নীতির প্রণয়ন ও তদারককারী প্রতিষ্ঠান রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষেরও এসব বিষয়ে দৃষ্টি দেওয়া প্রয়োজন। ধানমন্ডি আবাসিক এলাকা এখন রীতিমতো বাণিজ্যিক এলাকা। নীতি না মানার কারণে এ অনৈতিক কাজ হচ্ছে আর সঠিক তদারকি এবং ব্যবস্থাপনার অভাবে এসব বাড়ছে; সঙ্গে বাড়ছে ওই এলাকার বাসিন্দাদের ভোগান্তি।

কিছুদিন আগে যাত্রীকল্যাণ সমিতি থেকে বলা হয়- এবারের ঈদযাত্রায় রাজধানীবাসী যানজটের কারণে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়বে। তাই এ মুহূর্ত থেকে রাজধানীর সব ফুটপাথ, রাস্তা হকার ও অবৈধ পার্কিংমুক্ত করার জন্য সরকারের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের কাছে দাবি জানানো হয়।

যানবাহন ব্যবস্থাপনা, অফিস সময়সূচি, স্কুল সময়সূচি, অবৈধ পার্কিং, পার্কিংয়ের অপ্রতুলতা, চালকের লাইসেন্স প্রদান পদ্ধতি, ফিটনেসবিহীন গাড়ির সংখ্যাধিক্য, যানবাহন ব্যবস্থাপনা আইন প্রয়োগের অভাব এবং আমাদের অসচেতন স্বভাব সবকিছু মিলিয়েই এ যানজট, দুর্ভোগ।

সুতরাং চালকদের নিজের জান, যন্ত্রযান, যাত্রীজান রক্ষা ও যানজট থেকে মুক্তির জন্য অতিদ্রুত সমন্বিত কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত। এটা এখন সময়ের দাবি, সবার দাবি। কারণ, এখন চারদিকে একটিই আওয়াজ- ‘যানজটে জান যায়’।

২৩ এপ্রিল, ২০২২

লেখক : গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব,পরিবেশ ও সমাজ উন্নয়ন কর্মী।

এই বিভাগের আরও খবর
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
সর্বশেষ খবর
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

২৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা