শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১২, রবিবার, ০৮ মে, ২০২২

যানজটে জান যায়

হানিফ সংকেত
অনলাইন ভার্সন
যানজটে জান যায়

ছোটবেলায় একটি কবিতা পড়েছিলাম, ‘লেখাপড়া করে যে গাড়িঘোড়া চড়ে সে’। ঢাকার যানজট কেন্দ্র করে শিক্ষণীয় এ বাক্যটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এখন অন্যরূপে ভেসে বেড়াচ্ছে। কিছুটা ব্যঙ্গ করে লেখা হয়েছে- আমরা এত লেখাপড়া করেছি যে দিনের অর্ধেক সময়ই আমাদের গাড়ি-ঘোড়াতেই কাটে। অর্থাৎ যানজটে। রাজধানী ঢাকায় একটি জটই প্রতিদিন পাকায় তা হলো যানজট। এ যানজটে জান ছটফট করলেও ঝট করে জট খুলবে না তা পরীক্ষিত সত্য। আর তাই তো এখন অনেকেই গাড়ি-ঘোড়া চড়ার উৎসাহ হারিয়ে ফেলেছে, তবে যার অনেক গাড়ি আছে তার উৎসাহের কমতি নেই। সে টাকা কামাচ্ছে আর নতুন গাড়ি নামাচ্ছে।

কবিতায় পড়েছি, ‘ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না একলা জেগে রই-

... বাঁশবাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ওই’।
ঢাকার রাস্তায় বাঁশবাগান না থাকলেও বাসবাগান আছে। যানজটের জটিলতার জটলায় জট পাকিয়ে থাকা বাস-ট্রাক-কার-টেম্পু-অটোরিকশা-রিকশার বাগানে দীর্ঘ সময় বসে থাকতে থাকতে সঠিক সময়ে সঠিক কাজটি করতে না পেরে কেউ অসুস্থ হয়ে পড়ছেন, কেউ ঘুমিয়ে যাচ্ছেন, কারও পায়ে পানি এসে যাচ্ছে, কেউ এর কোনো সমাধান না পেয়ে মানসিকভাবে ভেঙে পড়ছেন। আর কেউবা হেঁটেই দীর্ঘ পথ পাড়ি দিচ্ছেন। তাদের ধারণা, গাড়ির চেয়ে পদব্রজই উত্তম। যানজট মুক্ত হয়ে ক্লান্ত পদযাত্রার ভদ্রলোক হয়তো ঠিকমতো অফিসে পৌঁছুতে পারবেন কিন্তু যানজটভুক্ত হয়ে যারা আটকে আছেন তাদের অবস্থাটা কী হচ্ছে একবার ভাবুন। তাদের বিরক্ত এবং তিক্ত অবস্থার সঙ্গে অতিরিক্ত যুক্ত হয়েছে আরও নানান উৎপাত। টাওয়েল, লুসনি, শসা থেকে শুরু করে নানান দ্রব্য বিক্রির প্রস্তাব। গাড়ির কাচের ওপর ঠকঠক আওয়াজ আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ না করা পর্যন্ত চলবে। এরপর এসেছে ঈদ, এ উপলক্ষে দূরদূরান্ত থেকে রাজধানী ঢাকায় আগমন ঘটেছে নিম্নবিত্ত মানুষের। যানজট কারও কাছে অভিশাপ হলেও তাদের কাছে আশীর্বাদ। গাড়ির লাইন যত দীর্ঘই হোক না কেন তাদের সমস্যা নেই। সরকার-ঘোষিত ভিক্ষুকমুক্ত এলাকায়ও এদের বিচরণ রয়েছে। তাদের প্রতি আপনি কখনো সদয় হচ্ছেন, কখনো নির্দয়। সবুজ বাতি জ্বললেও এদের কারণে গাড়ির গতি বাড়তে পারে না। কারণ তারা নিরাপদে রাস্তার পাশে না যাওয়া পর্যন্ত আপনাকে ধীরগতিতে চলতে হবে। সুতরাং এ যানজট যে শুধু যানবাহনের কারণেই ঘটে তা কিন্তু নয়, অনিয়ম যান চলাচলের পাশাপাশি রাস্তা পারাপারের জন্য ফুটওভার ব্রিজ থাকলেও বাস-মাইক্রোবাস-ট্রাক-মিনিট্রাক-কাভার্ড ভ্যান এসব চলমান যানবাহনের মধ্য দিয়ে দৌড়ে, থেমে, ছুটে, হেঁটে, কখনো লাফিয়ে-ঝাঁপিয়ে চলা, রাস্তার পাশে দেওয়া ইস্পাত রেলিং ডিঙিয়ে কিংবা কোথাও রেলিং ভেঙে সার্কাসের ক্রীড়াবিদের মতো মাথা গলিয়ে রাস্তায় উঠে পারাপার হওয়ার কারণেও জট হয়। ‘ইত্যাদি’তে আমরা একবার দেখিয়েছিলাম দীর্ঘ সময় যানজটের কারণে অনেকে ভাতও বিক্রি করছেন। যাদের নিয়ম করে সময়মতো খেতে হয় তারা যদি নির্দিষ্ট সময় পরে বাসা থেকে অফিসে কিংবা অফিস থেকে বাসায় গিয়ে খাবেন চিন্তা করে আসেন, আর হঠাৎ যদি তাদের সামনে এ অনাকাক্সিক্ষত জট পড়ে, তাদের অসুস্থতা বাড়বে। তাদের জন্যই এ স্ট্রিটফুডের ব্যবস্থা। সুতরাং যানজটের জটিল জটে আটকে গেলে কার কী অবস্থা হয় তা ভুক্তভোগী মাত্রই জানেন। আর এ জট নিয়ন্ত্রণ করার জন্য যেসব সিগন্যালের লাল-সবুজ আলোক নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা রয়েছে তা-ও নিয়ন্ত্রণহীন। কোন আলো জ্বললে কী হবে, থামবে না চলবে- সেটাই এখন অনেকে ভুলে গেছেন। বিদেশিরা এ দেশে এসে এসব দৃশ্য দেখে বেশ অবাকই হন।

রাস্তার কোথাও লেখা আছে, ‘এখানে বাস স্টপেজ নাই’। তার পরও আমরা রাস্তার যে কোনো স্থানেই স্টপেজ বানাই-গাড়ি থামাই-যাত্রী ওঠাই এবং নামাই। কী লেখা আছে তা নিয়ে কেউ মাথা ঘামাই না, উদ্দেশ্য কামাই। কোথাও লেখা, ‘এখানে গাড়ি থামাবেন না’। কিন্তু যারা থামাচ্ছেন তারা জানেন কেউ তাদের ধরবে না। এ বিশ্বাস থেকে কিছুক্ষণ রাস্তার ওপর যাত্রী নামিয়ে, যাত্রী ভরে চলছে গাড়ি। লেখা থাকলেই কী আর না থাকলেই বা কী। এ ঢাকা শহরে ‘আইন’ মানা নিয়ে এ রকম অনেক সাইনবোর্ড আছে। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের নতুন নতুন ট্রাফিক আইন করতেও শোনা যায়। ট্রাফিকব্যবস্থা নিয়ে নানাবিধ আইন থাকলেও তার প্রয়োগ নেই। তাই এসব ক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষের ওপর দিন দিন আস্থা কমছে সাধারণ মানুষের। এই তো কদিন আগে আইন হলো সিটবেল্ট বাঁধতে হবে, পুরনো গাড়ি রাস্তায় চলবে না, গাড়ি থেকে কালো ধোঁয়া বের হওয়া যাবে না, যেখানে সেখানে গাড়ি থামানো যাবে না, পথচারীরা রাস্তায় বিক্ষিপ্তভাবে চলতে পারবে না- ফুটওভার ব্রিজ ব্যবহার করতে হবে। আইন ভাঙার ফাইন আছে তা জেনে এবং মেনে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সামনেই এসব আইন ভঙ্গ করছে অনেকে। কেউ ফাইন দিচ্ছে, কেউ দিচ্ছে না। ট্রাফিক আইন ভঙ্গ করে যত্রতত্র বিশৃঙ্খল যান চলাচলও যানজটের অন্যতম কারণ। আর এর ফলেই জনভোগান্তি। এ ভোগান্তিতে অনেকের লাখ লাখ টাকার ক্ষতি হচ্ছে। অথচ এর জন্য যারা দায়ী তাদের সামান্য কিছু ফাইনের আইন যথাযথ প্রয়োগ না হওয়ায় এ জট কমার চাইতে দিন দিন বেড়েই চলেছে। কেউ বলেন যানজট থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য ঢাকা শহরকেও তিন স্তরের নিরাপত্তার চাদরের মতো কয়েক স্তরের উড়ালসড়কের চাদরে ঢেকে দিতে হবে। আমাদের দেশে সড়কে দৃশ্যমান অনেক উন্নতিই হয়েছে। উড়ালসড়কসহ কোথাও কোথাও চার থেকে আট লেনের রাস্তা হয়েছে। ঢাকা শহরের কিছু কিছু এলাকা দিয়ে যাওয়ার সময় ওপরের দিকে তাকালে মনে হয় বাড়িঘরের মধ্যেই আছি, কারণ ওপরে পুরোটাই উড়ালসড়কের ছাদ। মেয়র সাহেবদ্বয়ের এ জট নিয়ে কথার জট চলছেই। কিন্তু খুলছে না জট। কমছে না মানুষের ভোগান্তি। এরপর আছে রাস্তাঘাট সমন্বয়হীন খোঁড়াখুঁড়ি। বর্ষার যানজটে রাস্তা ডুবছে, ঈদে যানজটে ঘরমুখো মানুষের ভোগান্তি বাড়ছে, ইদানীংকালে যানজট এক ভয়াবহ রূপ নিয়েছে।

এআরআইয়ের তথ্যানুযায়ী গত ঈদে স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে ৩০ শতাংশ বেশি দুর্ঘটনা হয়েছে। এবার দ্বিগুণ মানুষের গ্রামে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকায় এবং সড়ক ও যানবাহনের সে সক্ষমতা না থাকায় দুর্ঘটনা আরও বেশি হতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে সড়ক ব্যবস্থাপনাই নাকি কোমায় চলে গেছে। লাইফ সাপোর্ট দিয়ে শুধু বাঁচিয়ে রাখা হয়েছে।

এর কারণ আমাদের রাস্তাগুলো দাপিয়ে বেড়াচ্ছে অধিকাংশ পুরনো গাড়ি। বিদেশে একটি নির্দিষ্ট সময়ান্তে গাড়িগুলো রাস্তা থেকে সরিয়ে ফেলা হয়। আর আমরা গাড়ি মালিকের ভয়ে ২০-৩০ বছরের পুরনো ফিটনেসবিহীন গাড়িগুলো লালন করি। যেগুলো অধিকাংশ মহাসড়কে দুর্ঘটনার জন্য দায়ী। এরপর যারা চালাচ্ছেন তারাই বা কতটুকু দক্ষ? দুর্ঘটনার কারণে ধরা পড়া যেসব চালককে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার লোকজন টেলিভিশন ক্যামেরার সামনে সগর্বে হাজির করেন, কেউ কি জিজ্ঞেস করেন এই কিশোর কিংবা ব্যক্তিটি লাইসেন্স পেয়েছেন কী করে? আবার বলা হয় সে হেলপার। হেলপার এত দিন ট্রাফিক পুলিশের সামনে গাড়ি চালালেন কী করে?

হেলপারের ড্রাইভিংয়ের সেন্স না থাকলেও যখন লাইসেন্স পেয়ে যান, হেল্প করার বদলে যখন সেলফ ড্রাইভিংয়ে বসে যান- তখনই প্রশ্ন আসে, একে লাইসেন্স দিয়েছেন কোন ননসেন্স? এতসব কিছু জেনেও মানুষ গাড়িতে চড়ে, দুর্ঘটনায় পড়ে, যথারীতি টকশোয় কথা বাড়ে, এরপরে কর্তৃপক্ষের টনক নড়ে। অর্থাৎ, ‘চোর পালালে বুদ্ধি বাড়ে’। ততক্ষণে অনেক জীবন ঝরে পড়ে। যে কারণে আমাদের দেশের লাইসেন্স প্রদান পদ্ধতিরও পরিবর্তনের কথা বলছেন বিশেষজ্ঞরা। আর রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানেই লক্ষ্য করা গেছে সড়ক ব্যবস্থাপনাও নিরাপদ নয়। অবৈধ হাটবাজার, দোকানপাট বসছে রাস্তার পাশেই। যেগুলো নিরাপদ দূরত্বে থাকা প্রয়োজন। ধর্মঘট কিংবা অবৈধ দখলদারদের সংঘবদ্ধ প্রতিবাদের ভয়ে এসব অবৈধ ব্যবসা কেন্দ্রও সরানো হচ্ছে না। জটের আর একটি কারণ হচ্ছে অবৈধ পার্কিং। ঢাকা শহরের অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব পার্কিংব্যবস্থা নেই। আর তাই তারাও যেখানে সেখানে গাড়ি পার্ক করে রাখছেন। আসলে বিদ্যমান এসব ব্যবস্থার পরিবর্তন প্রয়োজন। নইলে শুধু নতুন নতুন নির্মাণে সমস্যা সমাধান হবে না। সড়কে দোকান বসানো ও অবৈধভাবে গাড়ি পার্কিং করাকে যানজটের জন্য দায়ী করে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী তাজুল ইসলামও বেশ জোরালোভাবে বলেছেন, ‘এগুলো বন্ধে পুলিশকে আরও কঠোর হতে হবে’। কিন্তু সবাই কি কঠোর হচ্ছে?

আসছে ঈদ অপেক্ষা করছে ভোগান্তি। এ রমজানে রাজধানীবাসী সবচেয়ে বেশি যানজটের সম্মুখীন হয়েছেন। এবারের যানজট বেশি বাড়ার অন্যতম কারণ হিসেবে অনেকেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলাকে দায়ী করেছেন। কর্তৃপক্ষের এ ব্যাপারে আরও বাস্তবভিত্তিক সমন্বিত চিন্তাভাবনার প্রয়োজন ছিল। বিশ্বব্যাংকের গত বছরের এক পর্যবেক্ষণে বলা হয়েছে, গত ১০ বছরে ঢাকার যানবাহন চলাচলের গড় গতি তিন গুণ কমে গেছে। কারণ এ রাস্তাতেই মানুষের কর্মঘণ্টা কিছু কিছু ক্ষেত্রে অর্ধেক কমিয়ে ফেলেছে। এ জট সমস্যা সমাধানের জন্য এখন মানুষের কর্মঘণ্টা নিয়েও আলোচনা হচ্ছে।

এর মধ্যে অফিস সময়সূচিই প্রধান। অনেকেই বলছেন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের অফিসগুলো কেন ৯টা থেকে ৫টা হতে হবে? একই সময়ে অফিস করতে হয় বলে সবাইকে একসঙ্গে ছুটতে হয় অফিসের উদ্দেশে, ফলে শুরু হয় বাস, মাইক্রোবাস, অফিস গাড়ি, প্রাইভেট কার, জিপ, রিকশা, অটোরিকশা এমনকি হাজার হাজার মোটরবাইকের মিছিল। বসে বসে যাওয়া তো দূরের কথা দাঁড়ানোর জায়গাও পাওয়া যায় না।

একসময় বন্ধের দিনগুলোয় অর্থাৎ শুক্র-শনি বারে জট কম হতো। আবার বিভিন্ন এলাকায় সপ্তাহের বিভিন্ন দিন বন্ধ থাকায় ওইদিন ওইসব এলাকার জট কম হবে ধারণা করা হয়েছিল কিন্তু সে আশায়ও গুড়ে বালি। ফাঁকা রাস্তা ভেবে বাড়ি থেকে বেরোলে কখন যে ফাঁকা রাস্তা যানবাহনে ভরাট হয়ে যাবে তা বলা যায় না।

২০২১ সালে প্রচারিত ইত্যাদিতে আমরা এ যানজট থেকে কিছুটা মুক্তির জন্য বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি অফিসে তাদের অফিস সময়সূচি ও দৈনিক কর্মঘণ্টার বিষয়ে একটি ছোট্ট নাটিকাও করেছিলাম। আমরা একটি অফিস দেখিয়েছিলাম যেখানে কর্মচারীরা বেশ খুশি, কারণ তাদের অফিসের কর্মঘণ্টা সহনীয় থাকলেও অফিস সময়সূচি ভিন্ন। নাটিকাতেই কর্মকর্তা বলেছেন, ‘আমরা অফিস সন্ধ্যা ৬টায় স্টার্ট করি চলে রাত ১২টা পর্যন্ত মোট ৬ ঘণ্টা। ফলে আমাদের অফিসে আসতে সে রকম যানজটে পড়তে হয় না। বিকালে অফিস টাইম হওয়ায় সকালটা ফ্রি থাকি। সকালে বাচ্চাকাচ্চা স্কুল-কলেজে দিয়ে আসা যায়। বাজারঘাট করা যায়। দুপুরে ফ্যামিলির সঙ্গে খাওয়া যায়। এর ফলে পারিবারিক বন্ধনটাও দৃঢ় হয়। তারপর বিকালে একটু ঘুমানোও যায়।’ এর বাস্তবতা সম্পর্কে জানতে চাইলে কর্মকর্তা বলেন, ‘দেখুন, আজকাল তো মানুষ এমনিতেই রাত ১২টা-১টা পর্যন্ত টকশো দেখে। কেউ বিদেশি সিরিয়াল দেখে। ওসব না দেখে বরং অফিস করেন। সকালে একটু বেশি ঘুমান, কোনো সমস্যা নেই। এর ফলে ঘুমঘণ্টা ও কর্মঘণ্টার মধ্যে একটা সমন্বয় হবে। ট্রাফিক জ্যামে বসে বসে কর্মঘণ্টা নষ্ট না করে সন্ধ্যার পর অফিস করা ভালো না?’

যদিও এখন সংগত কারণেই অনেক স্থান থেকে অফিসসূচির সমন্বয় ও কর্মঘণ্টা পুনর্বিবেচনার দাবি উঠেছে।

আমাদের রাস্তাঘাট, ভবন নির্র্মাণ সবকিছুই কেমন যেন অপরিকল্পিত। ভূমি ব্যবহার নীতির প্রণয়ন ও তদারককারী প্রতিষ্ঠান রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষেরও এসব বিষয়ে দৃষ্টি দেওয়া প্রয়োজন। ধানমন্ডি আবাসিক এলাকা এখন রীতিমতো বাণিজ্যিক এলাকা। নীতি না মানার কারণে এ অনৈতিক কাজ হচ্ছে আর সঠিক তদারকি এবং ব্যবস্থাপনার অভাবে এসব বাড়ছে; সঙ্গে বাড়ছে ওই এলাকার বাসিন্দাদের ভোগান্তি।

কিছুদিন আগে যাত্রীকল্যাণ সমিতি থেকে বলা হয়- এবারের ঈদযাত্রায় রাজধানীবাসী যানজটের কারণে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়বে। তাই এ মুহূর্ত থেকে রাজধানীর সব ফুটপাথ, রাস্তা হকার ও অবৈধ পার্কিংমুক্ত করার জন্য সরকারের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের কাছে দাবি জানানো হয়।

যানবাহন ব্যবস্থাপনা, অফিস সময়সূচি, স্কুল সময়সূচি, অবৈধ পার্কিং, পার্কিংয়ের অপ্রতুলতা, চালকের লাইসেন্স প্রদান পদ্ধতি, ফিটনেসবিহীন গাড়ির সংখ্যাধিক্য, যানবাহন ব্যবস্থাপনা আইন প্রয়োগের অভাব এবং আমাদের অসচেতন স্বভাব সবকিছু মিলিয়েই এ যানজট, দুর্ভোগ।

সুতরাং চালকদের নিজের জান, যন্ত্রযান, যাত্রীজান রক্ষা ও যানজট থেকে মুক্তির জন্য অতিদ্রুত সমন্বিত কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত। এটা এখন সময়ের দাবি, সবার দাবি। কারণ, এখন চারদিকে একটিই আওয়াজ- ‘যানজটে জান যায়’।

২৩ এপ্রিল, ২০২২

লেখক : গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব,পরিবেশ ও সমাজ উন্নয়ন কর্মী।

এই বিভাগের আরও খবর
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
সর্বশেষ খবর
গোপালগঞ্জে গ্রামপুলিশ সম্মেলন অনুষ্ঠিত
গোপালগঞ্জে গ্রামপুলিশ সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

তিতাসে অজ্ঞাত যুবকের গলাকাটা লাশ উদ্ধার
তিতাসে অজ্ঞাত যুবকের গলাকাটা লাশ উদ্ধার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে ইলন মাস্কের এক্সের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু
ফ্রান্সে ইলন মাস্কের এক্সের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু

২২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঝিনাইদহে বিদেশি পিস্তলসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী ঘেনা গ্রেফতার
ঝিনাইদহে বিদেশি পিস্তলসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী ঘেনা গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে নৈশ প্রহরীর লাশ উদ্ধার
গোপালগঞ্জে নৈশ প্রহরীর লাশ উদ্ধার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ মিছিল
সারাদেশে চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ মিছিল

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

টেকসই উন্নয়নের জন্য বিপুল পরিমাণে গাছ লাগাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান
টেকসই উন্নয়নের জন্য বিপুল পরিমাণে গাছ লাগাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ হচ্ছে পথভ্রষ্ট রাজনৈতিক দল: মঈন খান
আওয়ামী লীগ হচ্ছে পথভ্রষ্ট রাজনৈতিক দল: মঈন খান

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাস্টার্স ভর্তির আবেদনে সময় বাড়াল জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
মাস্টার্স ভর্তির আবেদনে সময় বাড়াল জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইংলিশ ফুটবলে ফিরছেন হেন্ডারসন
ইংলিশ ফুটবলে ফিরছেন হেন্ডারসন

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে সরকারি হাসপাতালে জেলা পরিষদের ডেঙ্গু কিট প্রদান
নারায়ণগঞ্জে সরকারি হাসপাতালে জেলা পরিষদের ডেঙ্গু কিট প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বেনাপোল কাস্টমসে সার্ভারের জটিলতা, ব্যাহত হচ্ছে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য
বেনাপোল কাস্টমসে সার্ভারের জটিলতা, ব্যাহত হচ্ছে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জবাবদিহিতার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে দেখছি’
‘জবাবদিহিতার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে দেখছি’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো আইএমও সম্মাননা পেলো বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড
প্রথমবারের মতো আইএমও সম্মাননা পেলো বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির
অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা
সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

পড়াশোনায় ছিল অনাগ্রহ চেষ্টা ছিল অটোপাসের
পড়াশোনায় ছিল অনাগ্রহ চেষ্টা ছিল অটোপাসের

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ