শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১২, রবিবার, ০৮ মে, ২০২২

যানজটে জান যায়

হানিফ সংকেত
অনলাইন ভার্সন
যানজটে জান যায়

ছোটবেলায় একটি কবিতা পড়েছিলাম, ‘লেখাপড়া করে যে গাড়িঘোড়া চড়ে সে’। ঢাকার যানজট কেন্দ্র করে শিক্ষণীয় এ বাক্যটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এখন অন্যরূপে ভেসে বেড়াচ্ছে। কিছুটা ব্যঙ্গ করে লেখা হয়েছে- আমরা এত লেখাপড়া করেছি যে দিনের অর্ধেক সময়ই আমাদের গাড়ি-ঘোড়াতেই কাটে। অর্থাৎ যানজটে। রাজধানী ঢাকায় একটি জটই প্রতিদিন পাকায় তা হলো যানজট। এ যানজটে জান ছটফট করলেও ঝট করে জট খুলবে না তা পরীক্ষিত সত্য। আর তাই তো এখন অনেকেই গাড়ি-ঘোড়া চড়ার উৎসাহ হারিয়ে ফেলেছে, তবে যার অনেক গাড়ি আছে তার উৎসাহের কমতি নেই। সে টাকা কামাচ্ছে আর নতুন গাড়ি নামাচ্ছে।

কবিতায় পড়েছি, ‘ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না একলা জেগে রই-

... বাঁশবাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ওই’।
ঢাকার রাস্তায় বাঁশবাগান না থাকলেও বাসবাগান আছে। যানজটের জটিলতার জটলায় জট পাকিয়ে থাকা বাস-ট্রাক-কার-টেম্পু-অটোরিকশা-রিকশার বাগানে দীর্ঘ সময় বসে থাকতে থাকতে সঠিক সময়ে সঠিক কাজটি করতে না পেরে কেউ অসুস্থ হয়ে পড়ছেন, কেউ ঘুমিয়ে যাচ্ছেন, কারও পায়ে পানি এসে যাচ্ছে, কেউ এর কোনো সমাধান না পেয়ে মানসিকভাবে ভেঙে পড়ছেন। আর কেউবা হেঁটেই দীর্ঘ পথ পাড়ি দিচ্ছেন। তাদের ধারণা, গাড়ির চেয়ে পদব্রজই উত্তম। যানজট মুক্ত হয়ে ক্লান্ত পদযাত্রার ভদ্রলোক হয়তো ঠিকমতো অফিসে পৌঁছুতে পারবেন কিন্তু যানজটভুক্ত হয়ে যারা আটকে আছেন তাদের অবস্থাটা কী হচ্ছে একবার ভাবুন। তাদের বিরক্ত এবং তিক্ত অবস্থার সঙ্গে অতিরিক্ত যুক্ত হয়েছে আরও নানান উৎপাত। টাওয়েল, লুসনি, শসা থেকে শুরু করে নানান দ্রব্য বিক্রির প্রস্তাব। গাড়ির কাচের ওপর ঠকঠক আওয়াজ আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ না করা পর্যন্ত চলবে। এরপর এসেছে ঈদ, এ উপলক্ষে দূরদূরান্ত থেকে রাজধানী ঢাকায় আগমন ঘটেছে নিম্নবিত্ত মানুষের। যানজট কারও কাছে অভিশাপ হলেও তাদের কাছে আশীর্বাদ। গাড়ির লাইন যত দীর্ঘই হোক না কেন তাদের সমস্যা নেই। সরকার-ঘোষিত ভিক্ষুকমুক্ত এলাকায়ও এদের বিচরণ রয়েছে। তাদের প্রতি আপনি কখনো সদয় হচ্ছেন, কখনো নির্দয়। সবুজ বাতি জ্বললেও এদের কারণে গাড়ির গতি বাড়তে পারে না। কারণ তারা নিরাপদে রাস্তার পাশে না যাওয়া পর্যন্ত আপনাকে ধীরগতিতে চলতে হবে। সুতরাং এ যানজট যে শুধু যানবাহনের কারণেই ঘটে তা কিন্তু নয়, অনিয়ম যান চলাচলের পাশাপাশি রাস্তা পারাপারের জন্য ফুটওভার ব্রিজ থাকলেও বাস-মাইক্রোবাস-ট্রাক-মিনিট্রাক-কাভার্ড ভ্যান এসব চলমান যানবাহনের মধ্য দিয়ে দৌড়ে, থেমে, ছুটে, হেঁটে, কখনো লাফিয়ে-ঝাঁপিয়ে চলা, রাস্তার পাশে দেওয়া ইস্পাত রেলিং ডিঙিয়ে কিংবা কোথাও রেলিং ভেঙে সার্কাসের ক্রীড়াবিদের মতো মাথা গলিয়ে রাস্তায় উঠে পারাপার হওয়ার কারণেও জট হয়। ‘ইত্যাদি’তে আমরা একবার দেখিয়েছিলাম দীর্ঘ সময় যানজটের কারণে অনেকে ভাতও বিক্রি করছেন। যাদের নিয়ম করে সময়মতো খেতে হয় তারা যদি নির্দিষ্ট সময় পরে বাসা থেকে অফিসে কিংবা অফিস থেকে বাসায় গিয়ে খাবেন চিন্তা করে আসেন, আর হঠাৎ যদি তাদের সামনে এ অনাকাক্সিক্ষত জট পড়ে, তাদের অসুস্থতা বাড়বে। তাদের জন্যই এ স্ট্রিটফুডের ব্যবস্থা। সুতরাং যানজটের জটিল জটে আটকে গেলে কার কী অবস্থা হয় তা ভুক্তভোগী মাত্রই জানেন। আর এ জট নিয়ন্ত্রণ করার জন্য যেসব সিগন্যালের লাল-সবুজ আলোক নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা রয়েছে তা-ও নিয়ন্ত্রণহীন। কোন আলো জ্বললে কী হবে, থামবে না চলবে- সেটাই এখন অনেকে ভুলে গেছেন। বিদেশিরা এ দেশে এসে এসব দৃশ্য দেখে বেশ অবাকই হন।

রাস্তার কোথাও লেখা আছে, ‘এখানে বাস স্টপেজ নাই’। তার পরও আমরা রাস্তার যে কোনো স্থানেই স্টপেজ বানাই-গাড়ি থামাই-যাত্রী ওঠাই এবং নামাই। কী লেখা আছে তা নিয়ে কেউ মাথা ঘামাই না, উদ্দেশ্য কামাই। কোথাও লেখা, ‘এখানে গাড়ি থামাবেন না’। কিন্তু যারা থামাচ্ছেন তারা জানেন কেউ তাদের ধরবে না। এ বিশ্বাস থেকে কিছুক্ষণ রাস্তার ওপর যাত্রী নামিয়ে, যাত্রী ভরে চলছে গাড়ি। লেখা থাকলেই কী আর না থাকলেই বা কী। এ ঢাকা শহরে ‘আইন’ মানা নিয়ে এ রকম অনেক সাইনবোর্ড আছে। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের নতুন নতুন ট্রাফিক আইন করতেও শোনা যায়। ট্রাফিকব্যবস্থা নিয়ে নানাবিধ আইন থাকলেও তার প্রয়োগ নেই। তাই এসব ক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষের ওপর দিন দিন আস্থা কমছে সাধারণ মানুষের। এই তো কদিন আগে আইন হলো সিটবেল্ট বাঁধতে হবে, পুরনো গাড়ি রাস্তায় চলবে না, গাড়ি থেকে কালো ধোঁয়া বের হওয়া যাবে না, যেখানে সেখানে গাড়ি থামানো যাবে না, পথচারীরা রাস্তায় বিক্ষিপ্তভাবে চলতে পারবে না- ফুটওভার ব্রিজ ব্যবহার করতে হবে। আইন ভাঙার ফাইন আছে তা জেনে এবং মেনে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সামনেই এসব আইন ভঙ্গ করছে অনেকে। কেউ ফাইন দিচ্ছে, কেউ দিচ্ছে না। ট্রাফিক আইন ভঙ্গ করে যত্রতত্র বিশৃঙ্খল যান চলাচলও যানজটের অন্যতম কারণ। আর এর ফলেই জনভোগান্তি। এ ভোগান্তিতে অনেকের লাখ লাখ টাকার ক্ষতি হচ্ছে। অথচ এর জন্য যারা দায়ী তাদের সামান্য কিছু ফাইনের আইন যথাযথ প্রয়োগ না হওয়ায় এ জট কমার চাইতে দিন দিন বেড়েই চলেছে। কেউ বলেন যানজট থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য ঢাকা শহরকেও তিন স্তরের নিরাপত্তার চাদরের মতো কয়েক স্তরের উড়ালসড়কের চাদরে ঢেকে দিতে হবে। আমাদের দেশে সড়কে দৃশ্যমান অনেক উন্নতিই হয়েছে। উড়ালসড়কসহ কোথাও কোথাও চার থেকে আট লেনের রাস্তা হয়েছে। ঢাকা শহরের কিছু কিছু এলাকা দিয়ে যাওয়ার সময় ওপরের দিকে তাকালে মনে হয় বাড়িঘরের মধ্যেই আছি, কারণ ওপরে পুরোটাই উড়ালসড়কের ছাদ। মেয়র সাহেবদ্বয়ের এ জট নিয়ে কথার জট চলছেই। কিন্তু খুলছে না জট। কমছে না মানুষের ভোগান্তি। এরপর আছে রাস্তাঘাট সমন্বয়হীন খোঁড়াখুঁড়ি। বর্ষার যানজটে রাস্তা ডুবছে, ঈদে যানজটে ঘরমুখো মানুষের ভোগান্তি বাড়ছে, ইদানীংকালে যানজট এক ভয়াবহ রূপ নিয়েছে।

এআরআইয়ের তথ্যানুযায়ী গত ঈদে স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে ৩০ শতাংশ বেশি দুর্ঘটনা হয়েছে। এবার দ্বিগুণ মানুষের গ্রামে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকায় এবং সড়ক ও যানবাহনের সে সক্ষমতা না থাকায় দুর্ঘটনা আরও বেশি হতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে সড়ক ব্যবস্থাপনাই নাকি কোমায় চলে গেছে। লাইফ সাপোর্ট দিয়ে শুধু বাঁচিয়ে রাখা হয়েছে।

এর কারণ আমাদের রাস্তাগুলো দাপিয়ে বেড়াচ্ছে অধিকাংশ পুরনো গাড়ি। বিদেশে একটি নির্দিষ্ট সময়ান্তে গাড়িগুলো রাস্তা থেকে সরিয়ে ফেলা হয়। আর আমরা গাড়ি মালিকের ভয়ে ২০-৩০ বছরের পুরনো ফিটনেসবিহীন গাড়িগুলো লালন করি। যেগুলো অধিকাংশ মহাসড়কে দুর্ঘটনার জন্য দায়ী। এরপর যারা চালাচ্ছেন তারাই বা কতটুকু দক্ষ? দুর্ঘটনার কারণে ধরা পড়া যেসব চালককে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার লোকজন টেলিভিশন ক্যামেরার সামনে সগর্বে হাজির করেন, কেউ কি জিজ্ঞেস করেন এই কিশোর কিংবা ব্যক্তিটি লাইসেন্স পেয়েছেন কী করে? আবার বলা হয় সে হেলপার। হেলপার এত দিন ট্রাফিক পুলিশের সামনে গাড়ি চালালেন কী করে?

হেলপারের ড্রাইভিংয়ের সেন্স না থাকলেও যখন লাইসেন্স পেয়ে যান, হেল্প করার বদলে যখন সেলফ ড্রাইভিংয়ে বসে যান- তখনই প্রশ্ন আসে, একে লাইসেন্স দিয়েছেন কোন ননসেন্স? এতসব কিছু জেনেও মানুষ গাড়িতে চড়ে, দুর্ঘটনায় পড়ে, যথারীতি টকশোয় কথা বাড়ে, এরপরে কর্তৃপক্ষের টনক নড়ে। অর্থাৎ, ‘চোর পালালে বুদ্ধি বাড়ে’। ততক্ষণে অনেক জীবন ঝরে পড়ে। যে কারণে আমাদের দেশের লাইসেন্স প্রদান পদ্ধতিরও পরিবর্তনের কথা বলছেন বিশেষজ্ঞরা। আর রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানেই লক্ষ্য করা গেছে সড়ক ব্যবস্থাপনাও নিরাপদ নয়। অবৈধ হাটবাজার, দোকানপাট বসছে রাস্তার পাশেই। যেগুলো নিরাপদ দূরত্বে থাকা প্রয়োজন। ধর্মঘট কিংবা অবৈধ দখলদারদের সংঘবদ্ধ প্রতিবাদের ভয়ে এসব অবৈধ ব্যবসা কেন্দ্রও সরানো হচ্ছে না। জটের আর একটি কারণ হচ্ছে অবৈধ পার্কিং। ঢাকা শহরের অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব পার্কিংব্যবস্থা নেই। আর তাই তারাও যেখানে সেখানে গাড়ি পার্ক করে রাখছেন। আসলে বিদ্যমান এসব ব্যবস্থার পরিবর্তন প্রয়োজন। নইলে শুধু নতুন নতুন নির্মাণে সমস্যা সমাধান হবে না। সড়কে দোকান বসানো ও অবৈধভাবে গাড়ি পার্কিং করাকে যানজটের জন্য দায়ী করে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী তাজুল ইসলামও বেশ জোরালোভাবে বলেছেন, ‘এগুলো বন্ধে পুলিশকে আরও কঠোর হতে হবে’। কিন্তু সবাই কি কঠোর হচ্ছে?

আসছে ঈদ অপেক্ষা করছে ভোগান্তি। এ রমজানে রাজধানীবাসী সবচেয়ে বেশি যানজটের সম্মুখীন হয়েছেন। এবারের যানজট বেশি বাড়ার অন্যতম কারণ হিসেবে অনেকেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলাকে দায়ী করেছেন। কর্তৃপক্ষের এ ব্যাপারে আরও বাস্তবভিত্তিক সমন্বিত চিন্তাভাবনার প্রয়োজন ছিল। বিশ্বব্যাংকের গত বছরের এক পর্যবেক্ষণে বলা হয়েছে, গত ১০ বছরে ঢাকার যানবাহন চলাচলের গড় গতি তিন গুণ কমে গেছে। কারণ এ রাস্তাতেই মানুষের কর্মঘণ্টা কিছু কিছু ক্ষেত্রে অর্ধেক কমিয়ে ফেলেছে। এ জট সমস্যা সমাধানের জন্য এখন মানুষের কর্মঘণ্টা নিয়েও আলোচনা হচ্ছে।

এর মধ্যে অফিস সময়সূচিই প্রধান। অনেকেই বলছেন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের অফিসগুলো কেন ৯টা থেকে ৫টা হতে হবে? একই সময়ে অফিস করতে হয় বলে সবাইকে একসঙ্গে ছুটতে হয় অফিসের উদ্দেশে, ফলে শুরু হয় বাস, মাইক্রোবাস, অফিস গাড়ি, প্রাইভেট কার, জিপ, রিকশা, অটোরিকশা এমনকি হাজার হাজার মোটরবাইকের মিছিল। বসে বসে যাওয়া তো দূরের কথা দাঁড়ানোর জায়গাও পাওয়া যায় না।

একসময় বন্ধের দিনগুলোয় অর্থাৎ শুক্র-শনি বারে জট কম হতো। আবার বিভিন্ন এলাকায় সপ্তাহের বিভিন্ন দিন বন্ধ থাকায় ওইদিন ওইসব এলাকার জট কম হবে ধারণা করা হয়েছিল কিন্তু সে আশায়ও গুড়ে বালি। ফাঁকা রাস্তা ভেবে বাড়ি থেকে বেরোলে কখন যে ফাঁকা রাস্তা যানবাহনে ভরাট হয়ে যাবে তা বলা যায় না।

২০২১ সালে প্রচারিত ইত্যাদিতে আমরা এ যানজট থেকে কিছুটা মুক্তির জন্য বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি অফিসে তাদের অফিস সময়সূচি ও দৈনিক কর্মঘণ্টার বিষয়ে একটি ছোট্ট নাটিকাও করেছিলাম। আমরা একটি অফিস দেখিয়েছিলাম যেখানে কর্মচারীরা বেশ খুশি, কারণ তাদের অফিসের কর্মঘণ্টা সহনীয় থাকলেও অফিস সময়সূচি ভিন্ন। নাটিকাতেই কর্মকর্তা বলেছেন, ‘আমরা অফিস সন্ধ্যা ৬টায় স্টার্ট করি চলে রাত ১২টা পর্যন্ত মোট ৬ ঘণ্টা। ফলে আমাদের অফিসে আসতে সে রকম যানজটে পড়তে হয় না। বিকালে অফিস টাইম হওয়ায় সকালটা ফ্রি থাকি। সকালে বাচ্চাকাচ্চা স্কুল-কলেজে দিয়ে আসা যায়। বাজারঘাট করা যায়। দুপুরে ফ্যামিলির সঙ্গে খাওয়া যায়। এর ফলে পারিবারিক বন্ধনটাও দৃঢ় হয়। তারপর বিকালে একটু ঘুমানোও যায়।’ এর বাস্তবতা সম্পর্কে জানতে চাইলে কর্মকর্তা বলেন, ‘দেখুন, আজকাল তো মানুষ এমনিতেই রাত ১২টা-১টা পর্যন্ত টকশো দেখে। কেউ বিদেশি সিরিয়াল দেখে। ওসব না দেখে বরং অফিস করেন। সকালে একটু বেশি ঘুমান, কোনো সমস্যা নেই। এর ফলে ঘুমঘণ্টা ও কর্মঘণ্টার মধ্যে একটা সমন্বয় হবে। ট্রাফিক জ্যামে বসে বসে কর্মঘণ্টা নষ্ট না করে সন্ধ্যার পর অফিস করা ভালো না?’

যদিও এখন সংগত কারণেই অনেক স্থান থেকে অফিসসূচির সমন্বয় ও কর্মঘণ্টা পুনর্বিবেচনার দাবি উঠেছে।

আমাদের রাস্তাঘাট, ভবন নির্র্মাণ সবকিছুই কেমন যেন অপরিকল্পিত। ভূমি ব্যবহার নীতির প্রণয়ন ও তদারককারী প্রতিষ্ঠান রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষেরও এসব বিষয়ে দৃষ্টি দেওয়া প্রয়োজন। ধানমন্ডি আবাসিক এলাকা এখন রীতিমতো বাণিজ্যিক এলাকা। নীতি না মানার কারণে এ অনৈতিক কাজ হচ্ছে আর সঠিক তদারকি এবং ব্যবস্থাপনার অভাবে এসব বাড়ছে; সঙ্গে বাড়ছে ওই এলাকার বাসিন্দাদের ভোগান্তি।

কিছুদিন আগে যাত্রীকল্যাণ সমিতি থেকে বলা হয়- এবারের ঈদযাত্রায় রাজধানীবাসী যানজটের কারণে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়বে। তাই এ মুহূর্ত থেকে রাজধানীর সব ফুটপাথ, রাস্তা হকার ও অবৈধ পার্কিংমুক্ত করার জন্য সরকারের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের কাছে দাবি জানানো হয়।

যানবাহন ব্যবস্থাপনা, অফিস সময়সূচি, স্কুল সময়সূচি, অবৈধ পার্কিং, পার্কিংয়ের অপ্রতুলতা, চালকের লাইসেন্স প্রদান পদ্ধতি, ফিটনেসবিহীন গাড়ির সংখ্যাধিক্য, যানবাহন ব্যবস্থাপনা আইন প্রয়োগের অভাব এবং আমাদের অসচেতন স্বভাব সবকিছু মিলিয়েই এ যানজট, দুর্ভোগ।

সুতরাং চালকদের নিজের জান, যন্ত্রযান, যাত্রীজান রক্ষা ও যানজট থেকে মুক্তির জন্য অতিদ্রুত সমন্বিত কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত। এটা এখন সময়ের দাবি, সবার দাবি। কারণ, এখন চারদিকে একটিই আওয়াজ- ‘যানজটে জান যায়’।

২৩ এপ্রিল, ২০২২

লেখক : গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব,পরিবেশ ও সমাজ উন্নয়ন কর্মী।

এই বিভাগের আরও খবর
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
সর্বশেষ খবর
পাপ ও প্রতিশোধের ভয়ংকর গল্প ‘কিতাব সিজ্জিন দান ইল্লিয়িন’ আসছে স্টার সিনেপ্লেক্সে
পাপ ও প্রতিশোধের ভয়ংকর গল্প ‘কিতাব সিজ্জিন দান ইল্লিয়িন’ আসছে স্টার সিনেপ্লেক্সে

এই মাত্র | শোবিজ

‘এসআইআর’ আতঙ্কে প্রাণ গেল আরও এক ব্যক্তির, মেয়ের বাসা থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত লাশ
‘এসআইআর’ আতঙ্কে প্রাণ গেল আরও এক ব্যক্তির, মেয়ের বাসা থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত লাশ

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে অপহরণের ৯ ঘণ্টা পর নারীকে উদ্ধার করল পুলিশ
জামালপুরে অপহরণের ৯ ঘণ্টা পর নারীকে উদ্ধার করল পুলিশ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট দিয়ে তারেক জিয়াকে শক্তিশালী করার আহ্বান
ধানের শীষে ভোট দিয়ে তারেক জিয়াকে শক্তিশালী করার আহ্বান

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে র‌্যাব পরিচয়ে ব্যাংক কর্মকর্তার ৮ লাখ টাকা ছিনতাই
ফেনীতে র‌্যাব পরিচয়ে ব্যাংক কর্মকর্তার ৮ লাখ টাকা ছিনতাই

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইলা মিত্রের জন্মশতবার্ষিকী পালন
ইলা মিত্রের জন্মশতবার্ষিকী পালন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গিয়াস উদ্দিনসহ চারজন গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গিয়াস উদ্দিনসহ চারজন গ্রেপ্তার

৩৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত
সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মীরসরাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু
মীরসরাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় রাজপথে থাকবে ছাত্রদল’
‘স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় রাজপথে থাকবে ছাত্রদল’

৪৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাক-ঢোলের তালে নৌকা বাইচে হাজারো দর্শকের ঢল
ঢাক-ঢোলের তালে নৌকা বাইচে হাজারো দর্শকের ঢল

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএমএ ‘হল অব ফেইম’-এ অন্তর্ভুক্ত হলেন নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনী প্রধান
বিএমএ ‘হল অব ফেইম’-এ অন্তর্ভুক্ত হলেন নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনী প্রধান

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার
সোনারগাঁয়ে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুল
কারাগারে সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুল

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

তুরস্কের অনুরোধে আফগানিস্তান-পাকিস্তান ফের আলোচনায় বসছে
তুরস্কের অনুরোধে আফগানিস্তান-পাকিস্তান ফের আলোচনায় বসছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবি’র অধ্যাপক নাহরিন ইসলামকে হুমকি গণতান্ত্রিক চেতনার বিরোধী
জাবি’র অধ্যাপক নাহরিন ইসলামকে হুমকি গণতান্ত্রিক চেতনার বিরোধী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি নদভীসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক এমপি নদভীসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউএফটিতে ‘ভয়েসেস ফর প্যালেস্টাইন’ সলিডারিটি ইভেন্ট অনুষ্ঠিত
বিইউএফটিতে ‘ভয়েসেস ফর প্যালেস্টাইন’ সলিডারিটি ইভেন্ট অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা টেস্টে ভাঙছে শত বছরের প্রথা
ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা টেস্টে ভাঙছে শত বছরের প্রথা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোটের দুই দিন আগে স্থগিত চট্টগ্রাম চেম্বার নির্বাচন
ভোটের দুই দিন আগে স্থগিত চট্টগ্রাম চেম্বার নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন আপিল কমিটি গঠন
প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন আপিল কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে যাতায়াত সুবিধায় ই-কার সার্ভিস চালুর ঘোষণা
রাবিতে যাতায়াত সুবিধায় ই-কার সার্ভিস চালুর ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভাঙ্গায় এবার তিনি দিলেন এক টাকা কেজি গরুর মাংস!
ভাঙ্গায় এবার তিনি দিলেন এক টাকা কেজি গরুর মাংস!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীর স্বাস্থ্য ও ক্ষমতায়ন নিশ্চিতেই টেকসই উন্নয়ন সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা
নারীর স্বাস্থ্য ও ক্ষমতায়ন নিশ্চিতেই টেকসই উন্নয়ন সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় নিজের শরীরে আগুন ধরিয়ে দেওয়া সেই যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় নিজের শরীরে আগুন ধরিয়ে দেওয়া সেই যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় নিখোঁজের ৭ দিন পর শিশু আদিবার মরদেহ উদ্ধার
কুমিল্লায় নিখোঁজের ৭ দিন পর শিশু আদিবার মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে'
'ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে'

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

১০ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন
প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের
রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের
এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন
পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক
বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা
ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২
ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন
হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?
ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’
‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন নিয়ে সংকট
নির্বাচন নিয়ে সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা
মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়
রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব
৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব

নগর জীবন

টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী

সম্পাদকীয়

জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল

নগর জীবন

বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা

শোবিজ

ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ
ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ

দেশগ্রাম

এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!
এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?
জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য
টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

নগর জীবন

খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি
খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি

নগর জীবন

উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২
উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান

শোবিজ

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ

নগর জীবন

শক্ত অবস্থানে বিএনপি আত্মবিশ্বাসী অন্যরা
শক্ত অবস্থানে বিএনপি আত্মবিশ্বাসী অন্যরা

নগর জীবন

বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম

শোবিজ

চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন
চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন

নগর জীবন

ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু

শোবিজ

নির্বাচন বানচালে বড় শক্তি কাজ করবে
নির্বাচন বানচালে বড় শক্তি কাজ করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান

নগর জীবন

জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল
জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল

নগর জীবন

দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু
দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু

নগর জীবন

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

নগর জীবন

ডেসকো পরিচালনা সভা
ডেসকো পরিচালনা সভা

নগর জীবন

মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে
মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন