শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:২৮, মঙ্গলবার, ১৬ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

জাতীয় শোক দিবসে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ধৃষ্টতা

অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী
অনলাইন ভার্সন
জাতীয় শোক দিবসে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ধৃষ্টতা

জাতীয় শোক দিবস হচ্ছে সমগ্র জাতির জন্য সবচেয়ে শোকাবহ দিন। কেননা ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সর্বযুগের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়। সাথে সাথে হত্যা করা হয় বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবকে, তার সন্তানদের, পুত্রবধূদের, বঙ্গবন্ধুর ছোট ভাইকে এবং নিকটাত্মীয়দেরকে। যদিও আমরা শুধু ১৫ আগস্টকে জাতীয় শোক দিবসের গুরুত্ব সহকারে পালন করি কিন্তু আসলে সারা বছরই আমাদের অনেকেরই মনের ভিতরে শোকাবহ আবহাওয়া থাকে। আমরা সেটা নিয়েই বেঁচে আছি এবং বঙ্গবন্ধু কন্যা দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন কে তিনি তার বুকে ধারণ করে নিজস্ব দর্শন দিয়ে বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত কাজ একের পর এক কাজ করে চলেছেন। এখন তিনি এমন একটি পর্যায়ে পৌঁছেছেন যে, এই দার্শনিক রাষ্ট্রনায়কের ফটো কোথাও দেওয়া হলো কি না হলো- এই সবের তিনি অনেক ঊর্ধ্বে। তিনি কারও কাছে কিছু আশা করেন না। বরং সবাইকে তিনি দিয়ে যাচ্ছেন দেশের মঙ্গলের জন্য। প্রান্তিক জনগোষ্ঠী থেকে শুরু করে সকলের প্রতি তিনি যত্নবান। 

স্বাস্থ্য বিষয়ে যদি বলি তাহলে দেখা যাবে, সেই কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে শুরু করে এই যে ক্যান্সার ইনস্টিটিউট, কিডনি ইনস্টিটিউট এর প্রত্যেকটা জিনিস করেছেন এই দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা। অর্থাৎ বঙ্গবন্ধু যে সংবিধানে স্বাস্থ্যের অধিকারের কথা বলেছেন তিনি তাঁকে রূপ দিয়েছেন। তাহলে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব হচ্ছে, যে সংগঠনগুলি এই দার্শনিক শেখ হাসিনা করতে বলেন সেগুলি করবেন, সেগুলিকে যত্ন নিবেন। জাতীয় শোক দিবস অত্যন্ত গাম্ভীর্যের সাথে পালন করবেন। এর আগে দেখা যেত ছাত্রলীগ, যুবলীগসহ বিভিন্ন লোক বঙ্গবন্ধুর ছবি ছোট করে দিতো আর নিজেদের ছবি বড় করে পোস্টার দিতো। সেগুলি আওয়ামী লীগ বন্ধ করতে সক্ষম হয়েছে। কিন্তু যে জিনিসটি সরকার বন্ধ করতে এখন পর্যন্ত সম্পূর্ণভাবে পরাজিত হয়েছে, সেটি হচ্ছে বিভিন্ন মন্ত্রী এবং গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের ফটো দেওয়া এই জাতীয় শোক দিবস কে কেন্দ্র করে। 

সোমবার আমি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সাহেবের আমন্ত্রণে একটি শোক সভায় সভায় গিয়েছিলাম। শোক সভায় গিয়ে আমি অত্যন্ত মর্মাহত হয়েছি। কেননা এর আগে নিয়মিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের একটি বিজ্ঞাপন চলেছে। সেই বিজ্ঞাপনে ডান দিকে আছে মাননীয় মন্ত্রী মহোদয়ের ছবি আর বামদিকে আছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছবি। তাতে এই জাতীয় শোক দিবসের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় কি কি কাজ করেছে তার বিভিন্ন বর্ণনা। কাজগুলো খুব ভালো করেছে। আমি মনে করি যে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দার্শনিক নেতৃত্বে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কাজগুলো অবশ্যই আমাদের সমর্থন দেওয়া উচিত। আমিও সেগুলো কে সমর্থন দেই। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো, এই যে কাজগুলি হিসেবে দিলেন, ডানপাশে মন্ত্রীর ছবি বামদিকে দার্শনিক শেখ হাসিনার ছবি। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর ছবি কোথায়? জাতীয় শোক দিবস তো বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে। পত্রিকায়ও দেখলাম, যে সব পত্রিকা এই রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনাকে পারলে হত্যা করার জন্য প্ররোচিত করে, সেসব পত্রিকাগুলো গুরুত্বের সাথে এই বিজ্ঞাপন ছেপেছে। উদ্দেশ্য হচ্ছে তারা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বিরুদ্ধে কিছু লেখেন না। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় তো দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার বাইরে না। তাহলে তাদেরকে কেন তেল দিতে হবে। আমার মনে হচ্ছে যে, এই স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে যারা বিভিন্ন স্তরের কাজ করছেন, এরা ঘাপটি মেরে থাকা লোক এবং এরা নির্বাচন যত কাছে আসছে তারা তাদের রুপ দেখাচ্ছে। 

স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব ড. মু: আনোয়ার হোসেন হাওলাদার সাহেব উনি একজন সৎ লোক, ভালো লোক বলে শুনেছি। কালকেই প্রথম উনার সঙ্গে আমার দেখা হলো। তাকে আমি যখন বললাম, আপনার বিভাগ থেকে যে বিজ্ঞাপন গণমাধ্যমে গেছে সেখানে বঙ্গবন্ধুর ছবি নাই কেন। তিনি বললেন, স্যার আমি তো দেখি নাই। একজন সচিব তার বিভাগ থেকে বিজ্ঞাপন যাচ্ছে। একের পর এক প্রতিদিন এবং বঙ্গবন্ধুর ফটো নাই সেটা তার চোখে পড়ে না। উনি কি মসজিদের ইমামতি করতে আসছেন? না স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিবের দায়িত্ব পালন করছেন? এ বিষয়ে আমার সন্দেহ আছে? হেলথের ডিজি একজন খুব সৎ, ভালো এবং আমার তুল্য। তাকে আমি খুব আদর করি। আমি হেলথের ডিজি ছিলাম। সেখানে অনেক দায়িত্ব। কিন্তু সে দায়িত্ব অবশ্যই সচিব বা মন্ত্রী পিছনে ঘোরাঘোরি করা নয় কিংবা তাদেরকে খুশি করার বিষয় নয়। দায়িত্ব হলো তাকে এই রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার এই পদে বসেছেন তারণ তিনি দেখবেন দেশের মঙ্গল হলো কিনা এবং স্বাস্থ্য বিভাগ ঠিকমত চলবো কি না। কিন্তু সেরকম অনেক দায়িত্বের ব্যাপারে তার নমুনা দেখি না। আমি সভাতে খুব ইমোশনাল গিয়েছিলাম। আমি খুব পরিস্কার ভাবে তাদেরকে বলেছি কিন্তু তারা তাদের উত্তর দিতে পারেননি। 

এর আগে তারা হঠাৎ করে ২ মে প্রথম মুজিবনগর সরকার পালন করেছিল। সেদিন সেখানে শুধু মন্ত্রী আর দুই সচিব ছিলেন। আমরা কেউ নাই। আমার শ্রদ্ধেয় পিতৃতুল্য এইচ টি ইমাম সাহেব তার বইতে আমার কি অবদান ছিল, আমি কোন পদে ছিলাম ভালো করে লিখেছেন অনেক বইয়ে। আমাদের সাথে কাজ করতো তখনকার একজন মেডিকেল স্টুডেন্ট। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তাকে সর্বোচ্চ পুরস্কার স্বাধীনতা পুরস্কার দিয়েছেন। তাদের কাউকেই সেদিন ডাকা হলো না। আমি সে সময় বলেছিলাম যে তিনজনকে ডেকেছেন মুক্তিযুদ্ধের সময় এরা তো কিশোর। তারা তো ভালো ধারণা রাখেন না। আমরা যারা মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছি এবং বিশেষ করে স্বাস্থ্য বিভাগে কাজ করেছি তাদের ডাকা উচিত ছিল। এটাও আমার মনে হয় তারা গুরুত্বপূর্ণ মনে করেনি। কারণ আমাদেরকে তেল দিয়ে তো কোনো লাভ নাই। আমরা তো তাদের কোন উপকার বা ক্ষতি করতে পারবো না। আমার দাবি হচ্ছে সরকারের ভিতরে এই ঘাপটি মেরে থাকা যে সচিব বক্তব্যের শেষে জয় বাংলা বলেননি। স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব মোঃ সাইফুল হাসান বাদল উনি বক্তব্যের শেষ সুন্দর করে জয় বাংলা বলেছেন কিন্তু স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব সেটা করেননি। 

জাতীয় শোক দিবসে যিনি জয় বাংলা বলার প্রয়োজন অনুভব করেন না সেই ধরনের সচিবের আমাদের প্রয়োজন কি আমি বুঝতে সক্ষম নই। আমার দাবি হচ্ছে যে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে একটি তদন্ত কমিটি করা হোক। তদন্ত করে বের করা দরকার কোথায় ঘাপটি মেরে থাকা এই সকল লোক আছে, যারা বঙ্গবন্ধুকে অবমূল্যায়ন করে অর্থাৎ বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে অবমূল্যায়ন করে। এখন দার্শনিক শেখ হাসিনা তো চাওয়া পাওয়ার কিছু নেই। তাকে কি করলেন, তার ফটো দিলেন, কেন দিলেন এতে তার কিছু যায় আসে না। উনি ফটোর জন্য কাঙ্গাল নয়। যদি আপনাদের ফটো দেওয়ার এত ইচ্ছা থাকতে তাহলে আপনাদেরই ফটো দিয়ে ভরিয়ে দিন। আমি খুব গুরুত্ব সহকারে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি এবং তার কার্যালয় থেকে অবশ্যই এই বিষয়ে একটি সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন এই আশা করছি।

লেখক: চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ মেডিকেল রিসার্চ কাউন্সিল 

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

 

এই বিভাগের আরও খবর
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দশক পূর্তিতে হবে সমাবেশ ও মাথাল র‍্যালি করবে গণসংহতি আন্দোলন
এক দশক পূর্তিতে হবে সমাবেশ ও মাথাল র‍্যালি করবে গণসংহতি আন্দোলন

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ, নোয়াখালীতে শিক্ষকবিরোধী বিক্ষোভ
শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ, নোয়াখালীতে শিক্ষকবিরোধী বিক্ষোভ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে হত দরিদ্রদের মাঝে বিনামূল্যে গাভী বিতরণ
শিবচরে হত দরিদ্রদের মাঝে বিনামূল্যে গাভী বিতরণ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরুর দিনে ৪ স্বতন্ত্র প্রার্থীর মনোনয়ন সংগ্রহ
জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরুর দিনে ৪ স্বতন্ত্র প্রার্থীর মনোনয়ন সংগ্রহ

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে আওয়ামী লীগের লকডাউনে নেই উত্তাপ
নোয়াখালীতে আওয়ামী লীগের লকডাউনে নেই উত্তাপ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাবির ফটকে তালার ঘটনায় ৫ প্রহরী বরখাস্ত
ঢাবির ফটকে তালার ঘটনায় ৫ প্রহরী বরখাস্ত

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মীর মশাররফ হোসেনের জন্মবার্ষিকীতে রাজবাড়ীতে নানা আয়োজন
মীর মশাররফ হোসেনের জন্মবার্ষিকীতে রাজবাড়ীতে নানা আয়োজন

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামজাকে নিয়ে রোমাঞ্চে নেপাল, প্রস্তুত বাংলাদেশও
হামজাকে নিয়ে রোমাঞ্চে নেপাল, প্রস্তুত বাংলাদেশও

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে সরকারি সেবা নিয়ে অবহিতকরণ সভা
রংপুরে সরকারি সেবা নিয়ে অবহিতকরণ সভা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের লকডাউনের বিরুদ্ধে বগুড়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের লকডাউনের বিরুদ্ধে বগুড়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

মানুষ নেই, এআই দিয়ে লকডাউন পালন করছে আওয়ামী লীগ : এ্যানি
মানুষ নেই, এআই দিয়ে লকডাউন পালন করছে আওয়ামী লীগ : এ্যানি

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার সাবেক মেয়র টোটন গ্রেফতার
চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার সাবেক মেয়র টোটন গ্রেফতার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় গেলে ইনসাফের বাংলাদেশ গড়বে জামায়াত: অ্যাডভোকেট আব্দুর রব
ক্ষমতায় গেলে ইনসাফের বাংলাদেশ গড়বে জামায়াত: অ্যাডভোকেট আব্দুর রব

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক অভিযানে অস্ত্র ও বিস্ফোরকসহ ৮ জন গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে পৃথক অভিযানে অস্ত্র ও বিস্ফোরকসহ ৮ জন গ্রেপ্তার

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্মাণাধীন ভবনের লিফটের ফাঁকা দিয়ে পড়ে শিশুর মৃত্যু
নির্মাণাধীন ভবনের লিফটের ফাঁকা দিয়ে পড়ে শিশুর মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ৪৩ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ৪৩ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

মৌলভীবাজারে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু
মৌলভীবাজারে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু

৩৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নোয়াখালীতে গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ বিষয়ে দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা
নোয়াখালীতে গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ বিষয়ে দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে লকডাউনে সাড়া নেই, স্বাভাবিক জীবনযাত্রা
নরসিংদীতে লকডাউনে সাড়া নেই, স্বাভাবিক জীবনযাত্রা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলতি নভেম্বর মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাশ হবে : প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান
চলতি নভেম্বর মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাশ হবে : প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের সার্ভিস লেনে উল্টে গেল কাভার্ড ভ্যান
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের সার্ভিস লেনে উল্টে গেল কাভার্ড ভ্যান

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় খালেদা জিয়ার নামে স্কুল-বৃদ্ধাশ্রমের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
মোংলায় খালেদা জিয়ার নামে স্কুল-বৃদ্ধাশ্রমের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রবিবার আরও ১২ দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ
রবিবার আরও ১২ দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

অ্যাশেজের আগে ইংল্যান্ড দলে ইনজুরি দুশ্চিন্তা
অ্যাশেজের আগে ইংল্যান্ড দলে ইনজুরি দুশ্চিন্তা

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে: টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে: টুকু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে জমজমাট হেমন্তকালীন কবিতা উৎসব
রংপুরে জমজমাট হেমন্তকালীন কবিতা উৎসব

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গভীর রাতে রেললাইনে আগুন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গভীর রাতে রেললাইনে আগুন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?
বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ
ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে