শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:২৮, মঙ্গলবার, ১৬ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

জাতীয় শোক দিবসে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ধৃষ্টতা

অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী
অনলাইন ভার্সন
জাতীয় শোক দিবসে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ধৃষ্টতা

জাতীয় শোক দিবস হচ্ছে সমগ্র জাতির জন্য সবচেয়ে শোকাবহ দিন। কেননা ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সর্বযুগের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়। সাথে সাথে হত্যা করা হয় বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবকে, তার সন্তানদের, পুত্রবধূদের, বঙ্গবন্ধুর ছোট ভাইকে এবং নিকটাত্মীয়দেরকে। যদিও আমরা শুধু ১৫ আগস্টকে জাতীয় শোক দিবসের গুরুত্ব সহকারে পালন করি কিন্তু আসলে সারা বছরই আমাদের অনেকেরই মনের ভিতরে শোকাবহ আবহাওয়া থাকে। আমরা সেটা নিয়েই বেঁচে আছি এবং বঙ্গবন্ধু কন্যা দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন কে তিনি তার বুকে ধারণ করে নিজস্ব দর্শন দিয়ে বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত কাজ একের পর এক কাজ করে চলেছেন। এখন তিনি এমন একটি পর্যায়ে পৌঁছেছেন যে, এই দার্শনিক রাষ্ট্রনায়কের ফটো কোথাও দেওয়া হলো কি না হলো- এই সবের তিনি অনেক ঊর্ধ্বে। তিনি কারও কাছে কিছু আশা করেন না। বরং সবাইকে তিনি দিয়ে যাচ্ছেন দেশের মঙ্গলের জন্য। প্রান্তিক জনগোষ্ঠী থেকে শুরু করে সকলের প্রতি তিনি যত্নবান। 

স্বাস্থ্য বিষয়ে যদি বলি তাহলে দেখা যাবে, সেই কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে শুরু করে এই যে ক্যান্সার ইনস্টিটিউট, কিডনি ইনস্টিটিউট এর প্রত্যেকটা জিনিস করেছেন এই দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা। অর্থাৎ বঙ্গবন্ধু যে সংবিধানে স্বাস্থ্যের অধিকারের কথা বলেছেন তিনি তাঁকে রূপ দিয়েছেন। তাহলে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব হচ্ছে, যে সংগঠনগুলি এই দার্শনিক শেখ হাসিনা করতে বলেন সেগুলি করবেন, সেগুলিকে যত্ন নিবেন। জাতীয় শোক দিবস অত্যন্ত গাম্ভীর্যের সাথে পালন করবেন। এর আগে দেখা যেত ছাত্রলীগ, যুবলীগসহ বিভিন্ন লোক বঙ্গবন্ধুর ছবি ছোট করে দিতো আর নিজেদের ছবি বড় করে পোস্টার দিতো। সেগুলি আওয়ামী লীগ বন্ধ করতে সক্ষম হয়েছে। কিন্তু যে জিনিসটি সরকার বন্ধ করতে এখন পর্যন্ত সম্পূর্ণভাবে পরাজিত হয়েছে, সেটি হচ্ছে বিভিন্ন মন্ত্রী এবং গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের ফটো দেওয়া এই জাতীয় শোক দিবস কে কেন্দ্র করে। 

সোমবার আমি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সাহেবের আমন্ত্রণে একটি শোক সভায় সভায় গিয়েছিলাম। শোক সভায় গিয়ে আমি অত্যন্ত মর্মাহত হয়েছি। কেননা এর আগে নিয়মিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের একটি বিজ্ঞাপন চলেছে। সেই বিজ্ঞাপনে ডান দিকে আছে মাননীয় মন্ত্রী মহোদয়ের ছবি আর বামদিকে আছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ছবি। তাতে এই জাতীয় শোক দিবসের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় কি কি কাজ করেছে তার বিভিন্ন বর্ণনা। কাজগুলো খুব ভালো করেছে। আমি মনে করি যে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দার্শনিক নেতৃত্বে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কাজগুলো অবশ্যই আমাদের সমর্থন দেওয়া উচিত। আমিও সেগুলো কে সমর্থন দেই। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো, এই যে কাজগুলি হিসেবে দিলেন, ডানপাশে মন্ত্রীর ছবি বামদিকে দার্শনিক শেখ হাসিনার ছবি। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর ছবি কোথায়? জাতীয় শোক দিবস তো বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে। পত্রিকায়ও দেখলাম, যে সব পত্রিকা এই রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনাকে পারলে হত্যা করার জন্য প্ররোচিত করে, সেসব পত্রিকাগুলো গুরুত্বের সাথে এই বিজ্ঞাপন ছেপেছে। উদ্দেশ্য হচ্ছে তারা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বিরুদ্ধে কিছু লেখেন না। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় তো দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার বাইরে না। তাহলে তাদেরকে কেন তেল দিতে হবে। আমার মনে হচ্ছে যে, এই স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে যারা বিভিন্ন স্তরের কাজ করছেন, এরা ঘাপটি মেরে থাকা লোক এবং এরা নির্বাচন যত কাছে আসছে তারা তাদের রুপ দেখাচ্ছে। 

স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব ড. মু: আনোয়ার হোসেন হাওলাদার সাহেব উনি একজন সৎ লোক, ভালো লোক বলে শুনেছি। কালকেই প্রথম উনার সঙ্গে আমার দেখা হলো। তাকে আমি যখন বললাম, আপনার বিভাগ থেকে যে বিজ্ঞাপন গণমাধ্যমে গেছে সেখানে বঙ্গবন্ধুর ছবি নাই কেন। তিনি বললেন, স্যার আমি তো দেখি নাই। একজন সচিব তার বিভাগ থেকে বিজ্ঞাপন যাচ্ছে। একের পর এক প্রতিদিন এবং বঙ্গবন্ধুর ফটো নাই সেটা তার চোখে পড়ে না। উনি কি মসজিদের ইমামতি করতে আসছেন? না স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিবের দায়িত্ব পালন করছেন? এ বিষয়ে আমার সন্দেহ আছে? হেলথের ডিজি একজন খুব সৎ, ভালো এবং আমার তুল্য। তাকে আমি খুব আদর করি। আমি হেলথের ডিজি ছিলাম। সেখানে অনেক দায়িত্ব। কিন্তু সে দায়িত্ব অবশ্যই সচিব বা মন্ত্রী পিছনে ঘোরাঘোরি করা নয় কিংবা তাদেরকে খুশি করার বিষয় নয়। দায়িত্ব হলো তাকে এই রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার এই পদে বসেছেন তারণ তিনি দেখবেন দেশের মঙ্গল হলো কিনা এবং স্বাস্থ্য বিভাগ ঠিকমত চলবো কি না। কিন্তু সেরকম অনেক দায়িত্বের ব্যাপারে তার নমুনা দেখি না। আমি সভাতে খুব ইমোশনাল গিয়েছিলাম। আমি খুব পরিস্কার ভাবে তাদেরকে বলেছি কিন্তু তারা তাদের উত্তর দিতে পারেননি। 

এর আগে তারা হঠাৎ করে ২ মে প্রথম মুজিবনগর সরকার পালন করেছিল। সেদিন সেখানে শুধু মন্ত্রী আর দুই সচিব ছিলেন। আমরা কেউ নাই। আমার শ্রদ্ধেয় পিতৃতুল্য এইচ টি ইমাম সাহেব তার বইতে আমার কি অবদান ছিল, আমি কোন পদে ছিলাম ভালো করে লিখেছেন অনেক বইয়ে। আমাদের সাথে কাজ করতো তখনকার একজন মেডিকেল স্টুডেন্ট। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তাকে সর্বোচ্চ পুরস্কার স্বাধীনতা পুরস্কার দিয়েছেন। তাদের কাউকেই সেদিন ডাকা হলো না। আমি সে সময় বলেছিলাম যে তিনজনকে ডেকেছেন মুক্তিযুদ্ধের সময় এরা তো কিশোর। তারা তো ভালো ধারণা রাখেন না। আমরা যারা মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছি এবং বিশেষ করে স্বাস্থ্য বিভাগে কাজ করেছি তাদের ডাকা উচিত ছিল। এটাও আমার মনে হয় তারা গুরুত্বপূর্ণ মনে করেনি। কারণ আমাদেরকে তেল দিয়ে তো কোনো লাভ নাই। আমরা তো তাদের কোন উপকার বা ক্ষতি করতে পারবো না। আমার দাবি হচ্ছে সরকারের ভিতরে এই ঘাপটি মেরে থাকা যে সচিব বক্তব্যের শেষে জয় বাংলা বলেননি। স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব মোঃ সাইফুল হাসান বাদল উনি বক্তব্যের শেষ সুন্দর করে জয় বাংলা বলেছেন কিন্তু স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব সেটা করেননি। 

জাতীয় শোক দিবসে যিনি জয় বাংলা বলার প্রয়োজন অনুভব করেন না সেই ধরনের সচিবের আমাদের প্রয়োজন কি আমি বুঝতে সক্ষম নই। আমার দাবি হচ্ছে যে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে একটি তদন্ত কমিটি করা হোক। তদন্ত করে বের করা দরকার কোথায় ঘাপটি মেরে থাকা এই সকল লোক আছে, যারা বঙ্গবন্ধুকে অবমূল্যায়ন করে অর্থাৎ বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে অবমূল্যায়ন করে। এখন দার্শনিক শেখ হাসিনা তো চাওয়া পাওয়ার কিছু নেই। তাকে কি করলেন, তার ফটো দিলেন, কেন দিলেন এতে তার কিছু যায় আসে না। উনি ফটোর জন্য কাঙ্গাল নয়। যদি আপনাদের ফটো দেওয়ার এত ইচ্ছা থাকতে তাহলে আপনাদেরই ফটো দিয়ে ভরিয়ে দিন। আমি খুব গুরুত্ব সহকারে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি এবং তার কার্যালয় থেকে অবশ্যই এই বিষয়ে একটি সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন এই আশা করছি।

লেখক: চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ মেডিকেল রিসার্চ কাউন্সিল 

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

 

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
সর্বশেষ খবর
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

২৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

২৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

৩১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

৩৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৫২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!
জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন