শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০০, রবিবার, ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

আমার বন্ধু পীর হাবিব

এবিএম জাকিরুল হক টিটন
অনলাইন ভার্সন
আমার বন্ধু পীর হাবিব

বৈরি স্রোতের বিপরীতে সাঁতার কেটে সাফল্যের তীরে ভেড়া এক কলমযোদ্ধা বন্ধু পীর হাবিবুর রহমান। আমরা উভয়ে উভয়কে হৃদয়ের গভীর থেকে সম্মোধন করতাম দোস্ত বলে সেই পরিচয়ের প্রথম দিন থেকে। আবেগ, যুক্তি, অপ্রিয় সত্য ও তথ্যনির্ভর কলাম লেখায় এক দ্রুতিময়, ছান্দিক সাবলীল ওর ছিলো পথচলা।

সংবাদ লেখায়, কলামে, গদ্যে, সাহিত্যের প্রায় সব শাখায় লিখবার রুচি ও রসবোধ, শব্দ নিয়ে খেলা তার লেখাকে করে তুলতো সুখপাঠ্য। তার হাতে শব্দ বাজতো ঘুঙুরের মতো। কারো ভাবা-না ভাবা মাথায় নিয়ে কখনো কলম ধরতো না। হিসেবের খাতা বাইরে রেখে দেশ, মানুষ ও উদার অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের স্বপ্ন মাথায় রেখে ও কলম চালাতে আমৃত্যু।

সাদাকে সাদা আর কালোকে কালো বলতেই সবচেয়ে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করতো সর্বদা। কোনো ভনিতা ছাড়াই নিজের বিশ্বাসকে সোজাসাপ্টা লেখে ফেলতো। রাখঢাক না করে মনের তাগিদে লেখে যেতো নিরন্তন। হটাৎ রেগে যাওয়া, হটাৎ আবেগে ভাসা পীর হাবিব বিশ্বাস করতো এবং দ্বিধাহীন চিত্তে নিজের বিশ্বাস লেখে যেতো সর্বদা। ওর বিশ্বাসে সৃষ্টিশীল মানুষের ক্ষরণ, অন্তহীন হাহাকার, অতৃপ্তি ও দহন দ্রোহ থাকতো, যা ওর নিজেরও আমৃত্যু ধারন করতো। 

তার রোমান্টিক প্রেমিক হৃদয়ের সবটা জুড়ে ছিলো রবীন্দ্রনাথ। সত্যের পক্ষে বিদ্রোহ করে উঠতো নজরুল। হৃদয়ের গহীনে লুকানো থাকতো লালন। মনের ক্ষত নিয়ে চরম প্রেমিক ও কবি হতে হয় যেমন বিশ্বাস করতো, তেমনি ও জানতো হৃদয়ে রক্তক্ষরণ না হলে লেখক-সাংবাদিকও হওয়া যায় না। তার এই মন তাকে টেনে নিয়ে যেতো তার প্রথম প্রেম জন্মশহর জল-জোছৎনার শহর সুনামগঞ্জে।

এই হাওড় ঘোড়া জল থৈ থৈ মফস্বল শহরেই ১৯৬৩ সালের ১২ নভেম্বর, মঙ্গলবার বেলা ১২টায় জন্মগ্রহণ করে ছিলো দোস্ত পীর হাবিব। বাবা মরহুম রইস আলী পীর ও মা সৈয়দা রহিমা খানম এর সপ্তম সন্তান হিসেবে। ছেলে বেলা থেকেই ডানপিটে, দুরন্ত, পাড়া ও স্কুল মাতানো দস্যি ছেলে ছিলো আমার এই বন্ধু। কৈশোর থেকেই ছাত্রলীগের মিছিলে হাঁটতে শুরু করে।

সুনামগঞ্জ সরকারি জুবলী স্কুল থেকে এসএসসি এবং সুনামগঞ্জ সরকারী কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করে ভর্তি হয় সবুজে ঘেরা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগে। এই বিভাগ থেকেই বিএ অনার্স ও এমএসএস শেষ করে। যদিও আমরা দু'জনই ১৯৮৭'র মাস্টার্স। তবে এরশাদ ভ্যাকেশনের কারনে আমরা ক্যাম্পাস ছাড়ি ১৯৯০/৯১ কিছুটা পরে।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য হিসেবে ওর সাংবাদিকতার হাতেখড়ি সেই '৮৪ সাল থেকেই। এর মাঝে স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন করতে গিয়ে ৮৫ সালে কারাবরণ করে। আমি ও দুইজন পাশাপাশি হলে থাকতাম। হাবিব থাকতো এস এম হলে আর আমি থাকতাম সৈয়দ আমির আলী হলে। আমরা দুই সংগঠন করলেও গভীর রাত পর্যন্ত ক্যাম্পসে বন্ধুদের নিয়ে ঘুরে বেরাতাম। টিকিট করে ভিসিআরে হিন্দি বাংলা ছবি দেখতাম।

পীর হাবিব এর বন্ধুত্বের গভীরতা বুঝানের জন্য একটা ঘটনা উল্লেখ না করে পারছি না। রাকসু নির্বাচনে পীর হাবিব ও আমি দুই জন দুই প্যানেল থেকে পত্রিকা সম্পাদক পদে নির্বাচন করি। আমি সংগ্রাম পরিষদের প্যানেল থেকে রাকসু'তে নির্বাচিত হই। ও হেরে যায়। কিন্তু আমাদের সম্পর্কে বিন্দু মাত্র আঁচ লাগেনি। বরং ও আমাকে বুকে জড়িয়ে নিয়ে বলে, তুই উঠা মান তো আমিই উঠা। এই হচ্ছে আমার দোস্ত পীর হাবিব।

৯১ এ ঢাকায় এসে ও সাংবাদিকতার পেশায় নিজেকে জড়িয়ে ফেলে। শুরুতে দৈনিক বাংলাবাজার, দৈনিক যুগান্তর কাজ করতে করতে আপাদমস্তক রিপোর্টার হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে তোলে। ওয়ান ইলেভেন পরবর্তী দৈনিক আমাদের সময়- এ ঢাউস সাইজের এক একটি কলাম বাংলাদেশের সংবাদপত্র জগতে সর্বোচ্চ বিতর্কের ঝড় তোলে। তখন থেকেই প্রথাভাঙ্গা কলামিস্ট হিসেবে ওর অবির্ভাব ঘটে। তারপর থেকে মৃত্যুঅবধি দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন এর নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দুই হাত খুলে লিখে গেছে। পাশাপশি শত বাস্তবতা ও অস্থিরতার মাঝেও লিখে গেছেন উপন্যাস, গল্প সহ সাহিত্যের সব শাখায়। চালিয়ে গেছেন টিভি টকশো।

এর মাঝেই ক্যাম্পাস জীবনের প্রেমের ইতি টানতে ৯৩ সাল মগবাজার কাজী অফিসে কবুল কবুল বলে একুশে পদক প্রাপ্ত ভাষাসৈনিক এ্যাডঃ গোলাম আরিফ টিপু'র কন্যা ডায়না নাজরীনের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয় বন্ধু পীর হাবিব। ওদের ভালোবাসার ফলন দুই সন্তান, পুত্র আহনাফ ফাহমিন অন্তর ও কন্যা রাইসা নাজ চন্দ্রস্মিতা। 

প্রকৃতি আর সুন্দরের পূজারী পীর হাবিব ভরা পূর্ণিমার রাতে হাওড়ের নৌবিহারে প্রকৃতির সাথে মিশে যাওয়ার সুখ খুঁজতো সর্বদা। জোছনার গাহনে শরীর ধুয়ে ধুয়ে বিশুদ্ধ হতো সুযোগ পেলেই। বৃষ্টি, কাদা, ধুলিমাখা স্মৃতির সুনামগঞ্জ শহরে, বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে ঘরে ফেরা কিংবা অচেনা ছুটি ঘোষণা করে বিরতিহীন আড্ডার নস্টালজিক ওকে ভীষণ ভাবাতো। ইচ্ছা ও মনের বিরুদ্ধে চলতে বললে ওর শরীর অবশ হয়ে আসতো। চোখে মুখে নামতো বিষন্নতা। বৈরি স্রোতের বিপরীতে সাঁতার কেটে কেটে অর্ধেকের বেশি জীবন পার করা পীর হাবিব জীবনের পরতে পরতে কঠিন বাস্তবতার মুখোমুখি হয়েছিলো বহুবার। তবু মাথা নত করেনি আমৃত্যু।

দোস্ত পীর হাবিব দেশে করোনা শুরুর কিছুদিন পর ২০২০ থেকেই জটিল রোগে ভুগছে শুরু করে। যদিও ওর মনোবল, চলাফেরা কথাবার্তায় তা বুঝবার উপায় ছিলো না। তার পরেও চিকিৎসা শুরু হয়ে গেলো। কিন্তু চুড়ান্ত চিকিৎসার মাঝ পথে বাধাগ্রস্ত হয় করোনার কারণে। সব যোগাযোগ বন্ধ ছিলো বলে।

অবশেষে ঢাকার সঙ্গে ভারতের আকাশ যোগাযোগ শুরু হয় রবিবার, ২২ আগস্ট। বন্ধু পীর হাবিব ঢাকা থেকে কলকাতা হয়ে মুম্বাই যায় ওর বোনমেরু ট্রান্সপ্লান্টেশনের জন্য। মে মাসেই করার কথা ছিলো। করোনার প্রলয় যোগাযোগ ছিন্ন হওয়াই দেরি হয়ে গিয়েছিলো। ওর চিকিৎসক যাকে ভারতের মানুষ অনকোলজির ভগবান বলে সেই সুরেশ আদবানি জাসলুক হসপিটালে বোনমেরু ট্রান্সপ্লান্টে ওর শরীরের টিস্যুই ব্যবহার করেন। ২০২০ এর ডিসেম্বরে ওর মালটিপল মায়োলমা নামের ক্যানসার ধরা পরলে মুম্বাই যায় চিকিৎসার জন্য। মোট ২২টি কেমো ইনজেকশন নিতে হয়েছিলো। ওরাল কেমো চলেছে একই সাথে। তখন ভিডিও কনফারেন্সে আদবানির চিকিৎসা চলেছে। কিছু টেস্ট দিলে রিপোর্ট দেখে বলেছিলো ডিজিজ কন্ট্রোলে।

এ রোগকে তারা ডায়াবেটিসের সাথে তুলনা করতেন। যা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। অনেকে কেমো নিয়ে মেডিসিন নির্ভর জীবন কাটালেও এর চুড়ান্ত চিকিৎসা বোনমেরু ট্রান্সপ্লান্ট। এতে শরীর বিষমুক্ত হয়। দোস্ত সেটিই করার সিদ্ধান্ত নেয়। জীবনে যখন যেটির মুখোমুখি হয়েছে মানসিক শক্তিতেই মোকাবেলা করেছে তখন। মানসিক শক্তি হারায়নি ও মোটেই। আমার মত ওর হার্টেও তিনটি রিং ছিলো। ৬ বার এনজিওগ্রাম করিয়েছে, তবু অদম্য গতিতে ছুটে চলা থামেনি কখনো।

বোনমেরু ট্রান্সপ্লান্ট করার পর ওকে একমাস হসপিটালে আইসোলেশনে রাখা হয়েছিলো। সেই সময়টা ওর জন্য বড়ই কষ্টের ছিলো। তারপর কিছুদিন মুম্বাই শহরে থাকতে হয়েছিলো ওকে পর্যবেক্ষণের জন্য। ওর সাথে তখন ছিলো ছোট ভাই সেন্টু ও ওর ছেলে অন্তর। বন্ধু ক্যানসারকে জয় করে দেশে ফিরে এলো ঠিকই। কিন্তু করোনাকে আর পরাজিত করতে পারলে না আমার বন্ধু। যদিও সুরেশ আদভানি বারংবার ওকে বলছিলো ক্যান্সারকে পরাজিত করেছো ঠিক কিন্তু প্রচুর ও পাওয়ারফুল কেমোর কারনে তোমার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এখন শূন্যের কোটায়। তাই করোনা হলে রক্ষা নেই। ডাক্তাদের সেই কথা মেনে মাস খানিক ঘর বন্দী থেকে জল, জোসনা, কাজ ও আড্ডা প্রেমি পীর হাবিব একদম হাঁপিয়ে উঠেছিলো। তাই প্রথম প্রথম সপ্তাহে দুই এক দিন দৈনিক প্রতিদিনের অফিসে যাওয়া শুরু করে ছিলো। তারপর সকলের আপত্তি উপেক্ষা করে স্বপরিবারে ওর প্রাণের শহর, জল, জোসনা, গান আর প্রেমের শহর সুনামগঞ্জে যেয়ে কয়েকদিন প্রিয় স্বজনদের সাথে কাটিয়ে ঢাকায় ফিরে বেশ আনন্দে ছিলো। সেই সাথে ওর করোনা ভীতিও আস্তে আস্তে কমতে শুরু করলো। যে কারনে পরবর্তীতে ও আমাদের দুই এক জন ঘনিষ্ট বন্ধু বান্ধবীর ছেলে-মেয়ের বিয়েতে অংশগ্রহণ করেছে। যদিও আমি বারং বার মানা করেছি। কিন্তু ও তো ওর ইচ্ছাকে দমন করে কথা শোনার পাত্র ছিলো না।

২০২২ এর জানুয়ারির ১৮ তারিখে ও বেশ অসুস্থ বোধ করতে লাগলো। ১৯ কিংবা ২০ জানুয়ারিতে ওর করোনা টেস্ট করালো। ২২ তারিখে করোনা টেস্টের রেজাল্ট এলো পজেটিভ। ওর পরিবারের সবাই সহ আমরা প্রচণ্ড ভয় পেয়ে গেলাম। ওকে সঙ্গে সঙ্গে মিজবা ল্যাবএইড এ ভর্তি করলো প্রখ্যাত বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ প্রফেসর আলী হোসেনের আধিনে। উনি ২৬ তারিখ বললেন করোনা এখন কন্ট্রোল, তাই এখন আর তেমন কোনো চিকিৎসা নেই আপনার। কিন্তু হটাৎ করে হাবিব এর ক্রিটিনিয়েন ১০৫ থেকে বেড়ে ৬৬৬ হয়ে গেলো। ল্যাবএইড ডাইলোসিস করতে রাজি হলো না। মিজবা বিশেষ ব্যবস্থা করে ওকে পিজি'তে ভর্তি করলো। পিজি থেকে আবার ল্যাবএইড এ আনা হলো। তারপর ওর অবস্থা দ্রুত অবনতি হতে শুরু করলো। আমি ৫ ফেব্রুয়ারি বেলা ১১টার দিকে ল্যাবএইড হাসপাতালে গিয়ে নিচে মিজবার সাথে দেখা। ও আমাকে দেখে হাউমাউ করে কেঁদে উঠে বললো ভাইজান সব শেষ হয়ে যাচ্ছে। আমিও চোখ মুছতে মুছতে ইসিইউ তে গেলাম। ওকে তখন লাইফ সাপোর্ট নেওয়া হয়েছে। আইসিইউ এর বাহিরে অন্তর, চন্দ্রস্মিতা, ডায়না, রেদলা, দিনা সহ সবাই কাঁদছে।

বেশ কয়েক বার নিয়ম ভেঙ্গে আইসিইউ এর ভিতরে গেলাম। দোস্ত পীর হাবিব নিথর নিস্তব্ধ। ও আমার দিকে তাকাচ্ছে না। নড়াচড়া করছে না। একাধিক ডাক্তার জটলা করে বিশেষ কিছু আলাপ করছে কিন্তু আমাদেরকে কিছু বলছে না। আমরা সবাই তাদেরকে বার বার চাপ দিচ্ছি। উনারা বলছে দাঁড়ান, আরেকটু দেখি। অবশেষে ৫ ফেব্রুয়ারি বিকাল ৪.০৮ মিনিটে ওর লাইফ সাপোর্ট খুলে দিয়ে আনুষ্ঠনিকভাবে ডাক্তার ওর শেষ বিদায়ের ঘোষণা দিলেন। আমি কাঁদতে কাঁদতে অন্তর কে বললাম, বাবা কি তোমাকে বিশেষ কিছু বলে গেছে? অন্তর বললো, চাচ্চু বাবা বলেছে, আমার মরদেহ তোরা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নিবি। জাতীয় প্রেস ক্লাবে, দৈনিক প্রতিদিন এর অফিসে নিবি ও সুনামগঞ্জে বাবা মা'র পাশে সমাহিত করবি। আমি প্রথমে নঈম নিজাম ভাইকে আমেরিকায় ফোনে জানলাম। তারপর পীর হাবিব এর মরদেহ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নেবার অনুমতির জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি স্যারকে ফোন করলাম। স্যার বললেন, এটার দায়িত্ব সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের। আমি সঙ্গে সঙ্গে ফোন করলাম জোটের সভাপতি গোলাম কুদ্দুস ভাইকে। উনি সাফ আমাকে জানিয়ে দিলেন করোনাকালে আমরা কারো মরদেহ শহীদ মিনারে নেইনি, পীর হাবিবের মরদেহও নেওয়া সম্ভব নয়। তারপর বেশ কয়েক বার কুদ্দুস ভাই এর সাথে কথা বলে উনাকে বুঝাতে সক্ষম হলাম যে, এটা জাতীয় দাবি। রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী শোক জ্ঞাপন করেছেন। এটা আপনাকে অনুমতি দিতেই হবে। উনি অনেক কষ্টে রাজি হলেন।

আমরা ৫ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যা নাগাদ বন্ধুকে তার উত্তরার বাসায় নিয়ে এলাম। ওর প্রথম নামাজে জানাজা হলো ঐদিন বাদ এষা উত্তরা চার নম্বর সেক্টর জামে মসজিদে। তারপর সারা রাত আমরা ফ্রিজিং গাড়িতে লাশ রেখে উত্তরার বাসায় রাত কাটালাম। তারপর ৬ ফেব্রুয়ারি সকালে লাশের গাড়িতে অন্তর ও আমি এবং পিছনের গাড়িতে মিজবা সহ অন্যরা মিলে বন্ধুর মরদেহ নিয়ে সকাল ৯টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে রওনা দিলাম। আমরা সকাল ১০:৪০ মিনিট নাগাদ শহীদ মিনারে পৌছে গেলাম। তখন শহীদ মিনারে সর্বস্তরের হাজারো লোকের উপস্থিতি। এখানে দেশের প্রায় সকল রাজনৈতিক দল, সাংস্কৃতিক, পেশাজীবী ও নানা সংগঠন ও সাধারণ মানুষের দেওয়া ফুলে ফুলে ঢেকে গেলো বন্ধু পীর হাবিবের কফিন। সেখান থেকে বন্ধুকে নেওয়া হলো জাতীয় প্রেস ক্লাব চত্বরে। প্রেস ক্লাবের সাংবাদিক নেতারারা সকল সকল সাংবাদিকগণ শ্রদ্ধা জানানো পর বাদ যোহর দ্বিতীয় জানাজা শেষে বন্ধুকে নেওয়া হলো সেগুনবাগিচা রিপোর্টার উইনিটিতে। সেখানে সর্বস্তরের সাংবাদিক ও সাধারণ মানুষ শ্রদ্ধা নিবেদন ও তৃতীয় জানাজা শেষে বন্ধুকে নেওয়া হলো তার প্রিয় কর্মস্থল দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন এর বসুন্ধরা কার্যালয় চত্বরে। সেখানে দীর্ঘ দিনের সহকর্মীদের অশ্রুসিক্ত শ্রদ্ধা নিবেদন ও চতুর্থ জানাজা শেষে বন্ধুকে নিয়ে গাড়ি বহর ছুটলো তার জন্মস্থান সুনামগঞ্জে দিকে। কিন্তু সিলেটের সর্বস্তরের মানুষের দাবি মুখে রাত দশটা সময় সিলেট শহীদ মিনারে কিছু সময় বন্ধুর কফিন রাখা হলো সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা জানানোর জন্য। সেই গভীর রাতেও সিলেট শহীদ মিনারে হাজারো জনতা শ্রদ্ধা জানানের পর বন্ধুকে নেওয়া হলো তার জন্মের শহর, প্রাণের শহর, জল ও জোৎসনার শহর, গান আর প্রেমের শহর সুনামগঞ্জে। যেখানে তার শৈশব, কৈশর, স্কুল, কলেজ বেড়ে উঠা। যে সুনাজগঞ্জ ঈদগাহে শিশুকাল থেকে ঈদের নামাজ আদায় করেছে আমার বন্ধু পীর হাবিব, সেই ঈদগাহেই হাজার হাজার জনতা বন্ধুকে শেষ শ্রদ্ধা জানানো শেষে পঞ্চম জানাজা পর বন্ধুর পূর্বপুরুষের ভিটা, যেখানে শুয়ে আছে তার পূর্বপুরুষ তথা ওর প্রাণপ্রিয় বাবা মা। সেই মাঝবাড়ীতে ৭ ফেব্রুয়ারি ষষ্ঠ জানাজা শেষে বন্ধুকে তার শেষ ইচ্ছা মোতাবেক তার মা বাবা'র কবরের পাশে সমাহিত করা হলো।  সেই সাথে শেষ হয় পীর হাবিব নামক এক বর্ণাঢ্য জীবন উপাখ্যানের।

হে বন্ধু ওপারে ভালো থাকিস তোর মত করে। তোর সন্তান, স্ত্রী, পরিবার পরিজন, বন্ধু-বান্ধবসহ লক্ষ কোটি পাঠক আমরা হাজার স্মৃতি বুকে নিয়ে বেঁচে আছি বেদনায় নীল হয়ে।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
সর্বশেষ খবর
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

১৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন
মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র
কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়
নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার
আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ
চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক
সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স
বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক
বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা