শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০০, রবিবার, ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

আমার বন্ধু পীর হাবিব

এবিএম জাকিরুল হক টিটন
অনলাইন ভার্সন
আমার বন্ধু পীর হাবিব

বৈরি স্রোতের বিপরীতে সাঁতার কেটে সাফল্যের তীরে ভেড়া এক কলমযোদ্ধা বন্ধু পীর হাবিবুর রহমান। আমরা উভয়ে উভয়কে হৃদয়ের গভীর থেকে সম্মোধন করতাম দোস্ত বলে সেই পরিচয়ের প্রথম দিন থেকে। আবেগ, যুক্তি, অপ্রিয় সত্য ও তথ্যনির্ভর কলাম লেখায় এক দ্রুতিময়, ছান্দিক সাবলীল ওর ছিলো পথচলা।

সংবাদ লেখায়, কলামে, গদ্যে, সাহিত্যের প্রায় সব শাখায় লিখবার রুচি ও রসবোধ, শব্দ নিয়ে খেলা তার লেখাকে করে তুলতো সুখপাঠ্য। তার হাতে শব্দ বাজতো ঘুঙুরের মতো। কারো ভাবা-না ভাবা মাথায় নিয়ে কখনো কলম ধরতো না। হিসেবের খাতা বাইরে রেখে দেশ, মানুষ ও উদার অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের স্বপ্ন মাথায় রেখে ও কলম চালাতে আমৃত্যু।

সাদাকে সাদা আর কালোকে কালো বলতেই সবচেয়ে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করতো সর্বদা। কোনো ভনিতা ছাড়াই নিজের বিশ্বাসকে সোজাসাপ্টা লেখে ফেলতো। রাখঢাক না করে মনের তাগিদে লেখে যেতো নিরন্তন। হটাৎ রেগে যাওয়া, হটাৎ আবেগে ভাসা পীর হাবিব বিশ্বাস করতো এবং দ্বিধাহীন চিত্তে নিজের বিশ্বাস লেখে যেতো সর্বদা। ওর বিশ্বাসে সৃষ্টিশীল মানুষের ক্ষরণ, অন্তহীন হাহাকার, অতৃপ্তি ও দহন দ্রোহ থাকতো, যা ওর নিজেরও আমৃত্যু ধারন করতো। 

তার রোমান্টিক প্রেমিক হৃদয়ের সবটা জুড়ে ছিলো রবীন্দ্রনাথ। সত্যের পক্ষে বিদ্রোহ করে উঠতো নজরুল। হৃদয়ের গহীনে লুকানো থাকতো লালন। মনের ক্ষত নিয়ে চরম প্রেমিক ও কবি হতে হয় যেমন বিশ্বাস করতো, তেমনি ও জানতো হৃদয়ে রক্তক্ষরণ না হলে লেখক-সাংবাদিকও হওয়া যায় না। তার এই মন তাকে টেনে নিয়ে যেতো তার প্রথম প্রেম জন্মশহর জল-জোছৎনার শহর সুনামগঞ্জে।

এই হাওড় ঘোড়া জল থৈ থৈ মফস্বল শহরেই ১৯৬৩ সালের ১২ নভেম্বর, মঙ্গলবার বেলা ১২টায় জন্মগ্রহণ করে ছিলো দোস্ত পীর হাবিব। বাবা মরহুম রইস আলী পীর ও মা সৈয়দা রহিমা খানম এর সপ্তম সন্তান হিসেবে। ছেলে বেলা থেকেই ডানপিটে, দুরন্ত, পাড়া ও স্কুল মাতানো দস্যি ছেলে ছিলো আমার এই বন্ধু। কৈশোর থেকেই ছাত্রলীগের মিছিলে হাঁটতে শুরু করে।

সুনামগঞ্জ সরকারি জুবলী স্কুল থেকে এসএসসি এবং সুনামগঞ্জ সরকারী কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করে ভর্তি হয় সবুজে ঘেরা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগে। এই বিভাগ থেকেই বিএ অনার্স ও এমএসএস শেষ করে। যদিও আমরা দু'জনই ১৯৮৭'র মাস্টার্স। তবে এরশাদ ভ্যাকেশনের কারনে আমরা ক্যাম্পাস ছাড়ি ১৯৯০/৯১ কিছুটা পরে।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য হিসেবে ওর সাংবাদিকতার হাতেখড়ি সেই '৮৪ সাল থেকেই। এর মাঝে স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন করতে গিয়ে ৮৫ সালে কারাবরণ করে। আমি ও দুইজন পাশাপাশি হলে থাকতাম। হাবিব থাকতো এস এম হলে আর আমি থাকতাম সৈয়দ আমির আলী হলে। আমরা দুই সংগঠন করলেও গভীর রাত পর্যন্ত ক্যাম্পসে বন্ধুদের নিয়ে ঘুরে বেরাতাম। টিকিট করে ভিসিআরে হিন্দি বাংলা ছবি দেখতাম।

পীর হাবিব এর বন্ধুত্বের গভীরতা বুঝানের জন্য একটা ঘটনা উল্লেখ না করে পারছি না। রাকসু নির্বাচনে পীর হাবিব ও আমি দুই জন দুই প্যানেল থেকে পত্রিকা সম্পাদক পদে নির্বাচন করি। আমি সংগ্রাম পরিষদের প্যানেল থেকে রাকসু'তে নির্বাচিত হই। ও হেরে যায়। কিন্তু আমাদের সম্পর্কে বিন্দু মাত্র আঁচ লাগেনি। বরং ও আমাকে বুকে জড়িয়ে নিয়ে বলে, তুই উঠা মান তো আমিই উঠা। এই হচ্ছে আমার দোস্ত পীর হাবিব।

৯১ এ ঢাকায় এসে ও সাংবাদিকতার পেশায় নিজেকে জড়িয়ে ফেলে। শুরুতে দৈনিক বাংলাবাজার, দৈনিক যুগান্তর কাজ করতে করতে আপাদমস্তক রিপোর্টার হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে তোলে। ওয়ান ইলেভেন পরবর্তী দৈনিক আমাদের সময়- এ ঢাউস সাইজের এক একটি কলাম বাংলাদেশের সংবাদপত্র জগতে সর্বোচ্চ বিতর্কের ঝড় তোলে। তখন থেকেই প্রথাভাঙ্গা কলামিস্ট হিসেবে ওর অবির্ভাব ঘটে। তারপর থেকে মৃত্যুঅবধি দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন এর নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দুই হাত খুলে লিখে গেছে। পাশাপশি শত বাস্তবতা ও অস্থিরতার মাঝেও লিখে গেছেন উপন্যাস, গল্প সহ সাহিত্যের সব শাখায়। চালিয়ে গেছেন টিভি টকশো।

এর মাঝেই ক্যাম্পাস জীবনের প্রেমের ইতি টানতে ৯৩ সাল মগবাজার কাজী অফিসে কবুল কবুল বলে একুশে পদক প্রাপ্ত ভাষাসৈনিক এ্যাডঃ গোলাম আরিফ টিপু'র কন্যা ডায়না নাজরীনের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয় বন্ধু পীর হাবিব। ওদের ভালোবাসার ফলন দুই সন্তান, পুত্র আহনাফ ফাহমিন অন্তর ও কন্যা রাইসা নাজ চন্দ্রস্মিতা। 

প্রকৃতি আর সুন্দরের পূজারী পীর হাবিব ভরা পূর্ণিমার রাতে হাওড়ের নৌবিহারে প্রকৃতির সাথে মিশে যাওয়ার সুখ খুঁজতো সর্বদা। জোছনার গাহনে শরীর ধুয়ে ধুয়ে বিশুদ্ধ হতো সুযোগ পেলেই। বৃষ্টি, কাদা, ধুলিমাখা স্মৃতির সুনামগঞ্জ শহরে, বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে ঘরে ফেরা কিংবা অচেনা ছুটি ঘোষণা করে বিরতিহীন আড্ডার নস্টালজিক ওকে ভীষণ ভাবাতো। ইচ্ছা ও মনের বিরুদ্ধে চলতে বললে ওর শরীর অবশ হয়ে আসতো। চোখে মুখে নামতো বিষন্নতা। বৈরি স্রোতের বিপরীতে সাঁতার কেটে কেটে অর্ধেকের বেশি জীবন পার করা পীর হাবিব জীবনের পরতে পরতে কঠিন বাস্তবতার মুখোমুখি হয়েছিলো বহুবার। তবু মাথা নত করেনি আমৃত্যু।

দোস্ত পীর হাবিব দেশে করোনা শুরুর কিছুদিন পর ২০২০ থেকেই জটিল রোগে ভুগছে শুরু করে। যদিও ওর মনোবল, চলাফেরা কথাবার্তায় তা বুঝবার উপায় ছিলো না। তার পরেও চিকিৎসা শুরু হয়ে গেলো। কিন্তু চুড়ান্ত চিকিৎসার মাঝ পথে বাধাগ্রস্ত হয় করোনার কারণে। সব যোগাযোগ বন্ধ ছিলো বলে।

অবশেষে ঢাকার সঙ্গে ভারতের আকাশ যোগাযোগ শুরু হয় রবিবার, ২২ আগস্ট। বন্ধু পীর হাবিব ঢাকা থেকে কলকাতা হয়ে মুম্বাই যায় ওর বোনমেরু ট্রান্সপ্লান্টেশনের জন্য। মে মাসেই করার কথা ছিলো। করোনার প্রলয় যোগাযোগ ছিন্ন হওয়াই দেরি হয়ে গিয়েছিলো। ওর চিকিৎসক যাকে ভারতের মানুষ অনকোলজির ভগবান বলে সেই সুরেশ আদবানি জাসলুক হসপিটালে বোনমেরু ট্রান্সপ্লান্টে ওর শরীরের টিস্যুই ব্যবহার করেন। ২০২০ এর ডিসেম্বরে ওর মালটিপল মায়োলমা নামের ক্যানসার ধরা পরলে মুম্বাই যায় চিকিৎসার জন্য। মোট ২২টি কেমো ইনজেকশন নিতে হয়েছিলো। ওরাল কেমো চলেছে একই সাথে। তখন ভিডিও কনফারেন্সে আদবানির চিকিৎসা চলেছে। কিছু টেস্ট দিলে রিপোর্ট দেখে বলেছিলো ডিজিজ কন্ট্রোলে।

এ রোগকে তারা ডায়াবেটিসের সাথে তুলনা করতেন। যা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। অনেকে কেমো নিয়ে মেডিসিন নির্ভর জীবন কাটালেও এর চুড়ান্ত চিকিৎসা বোনমেরু ট্রান্সপ্লান্ট। এতে শরীর বিষমুক্ত হয়। দোস্ত সেটিই করার সিদ্ধান্ত নেয়। জীবনে যখন যেটির মুখোমুখি হয়েছে মানসিক শক্তিতেই মোকাবেলা করেছে তখন। মানসিক শক্তি হারায়নি ও মোটেই। আমার মত ওর হার্টেও তিনটি রিং ছিলো। ৬ বার এনজিওগ্রাম করিয়েছে, তবু অদম্য গতিতে ছুটে চলা থামেনি কখনো।

বোনমেরু ট্রান্সপ্লান্ট করার পর ওকে একমাস হসপিটালে আইসোলেশনে রাখা হয়েছিলো। সেই সময়টা ওর জন্য বড়ই কষ্টের ছিলো। তারপর কিছুদিন মুম্বাই শহরে থাকতে হয়েছিলো ওকে পর্যবেক্ষণের জন্য। ওর সাথে তখন ছিলো ছোট ভাই সেন্টু ও ওর ছেলে অন্তর। বন্ধু ক্যানসারকে জয় করে দেশে ফিরে এলো ঠিকই। কিন্তু করোনাকে আর পরাজিত করতে পারলে না আমার বন্ধু। যদিও সুরেশ আদভানি বারংবার ওকে বলছিলো ক্যান্সারকে পরাজিত করেছো ঠিক কিন্তু প্রচুর ও পাওয়ারফুল কেমোর কারনে তোমার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এখন শূন্যের কোটায়। তাই করোনা হলে রক্ষা নেই। ডাক্তাদের সেই কথা মেনে মাস খানিক ঘর বন্দী থেকে জল, জোসনা, কাজ ও আড্ডা প্রেমি পীর হাবিব একদম হাঁপিয়ে উঠেছিলো। তাই প্রথম প্রথম সপ্তাহে দুই এক দিন দৈনিক প্রতিদিনের অফিসে যাওয়া শুরু করে ছিলো। তারপর সকলের আপত্তি উপেক্ষা করে স্বপরিবারে ওর প্রাণের শহর, জল, জোসনা, গান আর প্রেমের শহর সুনামগঞ্জে যেয়ে কয়েকদিন প্রিয় স্বজনদের সাথে কাটিয়ে ঢাকায় ফিরে বেশ আনন্দে ছিলো। সেই সাথে ওর করোনা ভীতিও আস্তে আস্তে কমতে শুরু করলো। যে কারনে পরবর্তীতে ও আমাদের দুই এক জন ঘনিষ্ট বন্ধু বান্ধবীর ছেলে-মেয়ের বিয়েতে অংশগ্রহণ করেছে। যদিও আমি বারং বার মানা করেছি। কিন্তু ও তো ওর ইচ্ছাকে দমন করে কথা শোনার পাত্র ছিলো না।

২০২২ এর জানুয়ারির ১৮ তারিখে ও বেশ অসুস্থ বোধ করতে লাগলো। ১৯ কিংবা ২০ জানুয়ারিতে ওর করোনা টেস্ট করালো। ২২ তারিখে করোনা টেস্টের রেজাল্ট এলো পজেটিভ। ওর পরিবারের সবাই সহ আমরা প্রচণ্ড ভয় পেয়ে গেলাম। ওকে সঙ্গে সঙ্গে মিজবা ল্যাবএইড এ ভর্তি করলো প্রখ্যাত বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ প্রফেসর আলী হোসেনের আধিনে। উনি ২৬ তারিখ বললেন করোনা এখন কন্ট্রোল, তাই এখন আর তেমন কোনো চিকিৎসা নেই আপনার। কিন্তু হটাৎ করে হাবিব এর ক্রিটিনিয়েন ১০৫ থেকে বেড়ে ৬৬৬ হয়ে গেলো। ল্যাবএইড ডাইলোসিস করতে রাজি হলো না। মিজবা বিশেষ ব্যবস্থা করে ওকে পিজি'তে ভর্তি করলো। পিজি থেকে আবার ল্যাবএইড এ আনা হলো। তারপর ওর অবস্থা দ্রুত অবনতি হতে শুরু করলো। আমি ৫ ফেব্রুয়ারি বেলা ১১টার দিকে ল্যাবএইড হাসপাতালে গিয়ে নিচে মিজবার সাথে দেখা। ও আমাকে দেখে হাউমাউ করে কেঁদে উঠে বললো ভাইজান সব শেষ হয়ে যাচ্ছে। আমিও চোখ মুছতে মুছতে ইসিইউ তে গেলাম। ওকে তখন লাইফ সাপোর্ট নেওয়া হয়েছে। আইসিইউ এর বাহিরে অন্তর, চন্দ্রস্মিতা, ডায়না, রেদলা, দিনা সহ সবাই কাঁদছে।

বেশ কয়েক বার নিয়ম ভেঙ্গে আইসিইউ এর ভিতরে গেলাম। দোস্ত পীর হাবিব নিথর নিস্তব্ধ। ও আমার দিকে তাকাচ্ছে না। নড়াচড়া করছে না। একাধিক ডাক্তার জটলা করে বিশেষ কিছু আলাপ করছে কিন্তু আমাদেরকে কিছু বলছে না। আমরা সবাই তাদেরকে বার বার চাপ দিচ্ছি। উনারা বলছে দাঁড়ান, আরেকটু দেখি। অবশেষে ৫ ফেব্রুয়ারি বিকাল ৪.০৮ মিনিটে ওর লাইফ সাপোর্ট খুলে দিয়ে আনুষ্ঠনিকভাবে ডাক্তার ওর শেষ বিদায়ের ঘোষণা দিলেন। আমি কাঁদতে কাঁদতে অন্তর কে বললাম, বাবা কি তোমাকে বিশেষ কিছু বলে গেছে? অন্তর বললো, চাচ্চু বাবা বলেছে, আমার মরদেহ তোরা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নিবি। জাতীয় প্রেস ক্লাবে, দৈনিক প্রতিদিন এর অফিসে নিবি ও সুনামগঞ্জে বাবা মা'র পাশে সমাহিত করবি। আমি প্রথমে নঈম নিজাম ভাইকে আমেরিকায় ফোনে জানলাম। তারপর পীর হাবিব এর মরদেহ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নেবার অনুমতির জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি স্যারকে ফোন করলাম। স্যার বললেন, এটার দায়িত্ব সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের। আমি সঙ্গে সঙ্গে ফোন করলাম জোটের সভাপতি গোলাম কুদ্দুস ভাইকে। উনি সাফ আমাকে জানিয়ে দিলেন করোনাকালে আমরা কারো মরদেহ শহীদ মিনারে নেইনি, পীর হাবিবের মরদেহও নেওয়া সম্ভব নয়। তারপর বেশ কয়েক বার কুদ্দুস ভাই এর সাথে কথা বলে উনাকে বুঝাতে সক্ষম হলাম যে, এটা জাতীয় দাবি। রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী শোক জ্ঞাপন করেছেন। এটা আপনাকে অনুমতি দিতেই হবে। উনি অনেক কষ্টে রাজি হলেন।

আমরা ৫ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যা নাগাদ বন্ধুকে তার উত্তরার বাসায় নিয়ে এলাম। ওর প্রথম নামাজে জানাজা হলো ঐদিন বাদ এষা উত্তরা চার নম্বর সেক্টর জামে মসজিদে। তারপর সারা রাত আমরা ফ্রিজিং গাড়িতে লাশ রেখে উত্তরার বাসায় রাত কাটালাম। তারপর ৬ ফেব্রুয়ারি সকালে লাশের গাড়িতে অন্তর ও আমি এবং পিছনের গাড়িতে মিজবা সহ অন্যরা মিলে বন্ধুর মরদেহ নিয়ে সকাল ৯টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে রওনা দিলাম। আমরা সকাল ১০:৪০ মিনিট নাগাদ শহীদ মিনারে পৌছে গেলাম। তখন শহীদ মিনারে সর্বস্তরের হাজারো লোকের উপস্থিতি। এখানে দেশের প্রায় সকল রাজনৈতিক দল, সাংস্কৃতিক, পেশাজীবী ও নানা সংগঠন ও সাধারণ মানুষের দেওয়া ফুলে ফুলে ঢেকে গেলো বন্ধু পীর হাবিবের কফিন। সেখান থেকে বন্ধুকে নেওয়া হলো জাতীয় প্রেস ক্লাব চত্বরে। প্রেস ক্লাবের সাংবাদিক নেতারারা সকল সকল সাংবাদিকগণ শ্রদ্ধা জানানো পর বাদ যোহর দ্বিতীয় জানাজা শেষে বন্ধুকে নেওয়া হলো সেগুনবাগিচা রিপোর্টার উইনিটিতে। সেখানে সর্বস্তরের সাংবাদিক ও সাধারণ মানুষ শ্রদ্ধা নিবেদন ও তৃতীয় জানাজা শেষে বন্ধুকে নেওয়া হলো তার প্রিয় কর্মস্থল দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন এর বসুন্ধরা কার্যালয় চত্বরে। সেখানে দীর্ঘ দিনের সহকর্মীদের অশ্রুসিক্ত শ্রদ্ধা নিবেদন ও চতুর্থ জানাজা শেষে বন্ধুকে নিয়ে গাড়ি বহর ছুটলো তার জন্মস্থান সুনামগঞ্জে দিকে। কিন্তু সিলেটের সর্বস্তরের মানুষের দাবি মুখে রাত দশটা সময় সিলেট শহীদ মিনারে কিছু সময় বন্ধুর কফিন রাখা হলো সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা জানানোর জন্য। সেই গভীর রাতেও সিলেট শহীদ মিনারে হাজারো জনতা শ্রদ্ধা জানানের পর বন্ধুকে নেওয়া হলো তার জন্মের শহর, প্রাণের শহর, জল ও জোৎসনার শহর, গান আর প্রেমের শহর সুনামগঞ্জে। যেখানে তার শৈশব, কৈশর, স্কুল, কলেজ বেড়ে উঠা। যে সুনাজগঞ্জ ঈদগাহে শিশুকাল থেকে ঈদের নামাজ আদায় করেছে আমার বন্ধু পীর হাবিব, সেই ঈদগাহেই হাজার হাজার জনতা বন্ধুকে শেষ শ্রদ্ধা জানানো শেষে পঞ্চম জানাজা পর বন্ধুর পূর্বপুরুষের ভিটা, যেখানে শুয়ে আছে তার পূর্বপুরুষ তথা ওর প্রাণপ্রিয় বাবা মা। সেই মাঝবাড়ীতে ৭ ফেব্রুয়ারি ষষ্ঠ জানাজা শেষে বন্ধুকে তার শেষ ইচ্ছা মোতাবেক তার মা বাবা'র কবরের পাশে সমাহিত করা হলো।  সেই সাথে শেষ হয় পীর হাবিব নামক এক বর্ণাঢ্য জীবন উপাখ্যানের।

হে বন্ধু ওপারে ভালো থাকিস তোর মত করে। তোর সন্তান, স্ত্রী, পরিবার পরিজন, বন্ধু-বান্ধবসহ লক্ষ কোটি পাঠক আমরা হাজার স্মৃতি বুকে নিয়ে বেঁচে আছি বেদনায় নীল হয়ে।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
সর্বশেষ খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন