শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০০, রবিবার, ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

আমার বন্ধু পীর হাবিব

এবিএম জাকিরুল হক টিটন
অনলাইন ভার্সন
আমার বন্ধু পীর হাবিব

বৈরি স্রোতের বিপরীতে সাঁতার কেটে সাফল্যের তীরে ভেড়া এক কলমযোদ্ধা বন্ধু পীর হাবিবুর রহমান। আমরা উভয়ে উভয়কে হৃদয়ের গভীর থেকে সম্মোধন করতাম দোস্ত বলে সেই পরিচয়ের প্রথম দিন থেকে। আবেগ, যুক্তি, অপ্রিয় সত্য ও তথ্যনির্ভর কলাম লেখায় এক দ্রুতিময়, ছান্দিক সাবলীল ওর ছিলো পথচলা।

সংবাদ লেখায়, কলামে, গদ্যে, সাহিত্যের প্রায় সব শাখায় লিখবার রুচি ও রসবোধ, শব্দ নিয়ে খেলা তার লেখাকে করে তুলতো সুখপাঠ্য। তার হাতে শব্দ বাজতো ঘুঙুরের মতো। কারো ভাবা-না ভাবা মাথায় নিয়ে কখনো কলম ধরতো না। হিসেবের খাতা বাইরে রেখে দেশ, মানুষ ও উদার অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের স্বপ্ন মাথায় রেখে ও কলম চালাতে আমৃত্যু।

সাদাকে সাদা আর কালোকে কালো বলতেই সবচেয়ে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করতো সর্বদা। কোনো ভনিতা ছাড়াই নিজের বিশ্বাসকে সোজাসাপ্টা লেখে ফেলতো। রাখঢাক না করে মনের তাগিদে লেখে যেতো নিরন্তন। হটাৎ রেগে যাওয়া, হটাৎ আবেগে ভাসা পীর হাবিব বিশ্বাস করতো এবং দ্বিধাহীন চিত্তে নিজের বিশ্বাস লেখে যেতো সর্বদা। ওর বিশ্বাসে সৃষ্টিশীল মানুষের ক্ষরণ, অন্তহীন হাহাকার, অতৃপ্তি ও দহন দ্রোহ থাকতো, যা ওর নিজেরও আমৃত্যু ধারন করতো। 

তার রোমান্টিক প্রেমিক হৃদয়ের সবটা জুড়ে ছিলো রবীন্দ্রনাথ। সত্যের পক্ষে বিদ্রোহ করে উঠতো নজরুল। হৃদয়ের গহীনে লুকানো থাকতো লালন। মনের ক্ষত নিয়ে চরম প্রেমিক ও কবি হতে হয় যেমন বিশ্বাস করতো, তেমনি ও জানতো হৃদয়ে রক্তক্ষরণ না হলে লেখক-সাংবাদিকও হওয়া যায় না। তার এই মন তাকে টেনে নিয়ে যেতো তার প্রথম প্রেম জন্মশহর জল-জোছৎনার শহর সুনামগঞ্জে।

এই হাওড় ঘোড়া জল থৈ থৈ মফস্বল শহরেই ১৯৬৩ সালের ১২ নভেম্বর, মঙ্গলবার বেলা ১২টায় জন্মগ্রহণ করে ছিলো দোস্ত পীর হাবিব। বাবা মরহুম রইস আলী পীর ও মা সৈয়দা রহিমা খানম এর সপ্তম সন্তান হিসেবে। ছেলে বেলা থেকেই ডানপিটে, দুরন্ত, পাড়া ও স্কুল মাতানো দস্যি ছেলে ছিলো আমার এই বন্ধু। কৈশোর থেকেই ছাত্রলীগের মিছিলে হাঁটতে শুরু করে।

সুনামগঞ্জ সরকারি জুবলী স্কুল থেকে এসএসসি এবং সুনামগঞ্জ সরকারী কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করে ভর্তি হয় সবুজে ঘেরা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগে। এই বিভাগ থেকেই বিএ অনার্স ও এমএসএস শেষ করে। যদিও আমরা দু'জনই ১৯৮৭'র মাস্টার্স। তবে এরশাদ ভ্যাকেশনের কারনে আমরা ক্যাম্পাস ছাড়ি ১৯৯০/৯১ কিছুটা পরে।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য হিসেবে ওর সাংবাদিকতার হাতেখড়ি সেই '৮৪ সাল থেকেই। এর মাঝে স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন করতে গিয়ে ৮৫ সালে কারাবরণ করে। আমি ও দুইজন পাশাপাশি হলে থাকতাম। হাবিব থাকতো এস এম হলে আর আমি থাকতাম সৈয়দ আমির আলী হলে। আমরা দুই সংগঠন করলেও গভীর রাত পর্যন্ত ক্যাম্পসে বন্ধুদের নিয়ে ঘুরে বেরাতাম। টিকিট করে ভিসিআরে হিন্দি বাংলা ছবি দেখতাম।

পীর হাবিব এর বন্ধুত্বের গভীরতা বুঝানের জন্য একটা ঘটনা উল্লেখ না করে পারছি না। রাকসু নির্বাচনে পীর হাবিব ও আমি দুই জন দুই প্যানেল থেকে পত্রিকা সম্পাদক পদে নির্বাচন করি। আমি সংগ্রাম পরিষদের প্যানেল থেকে রাকসু'তে নির্বাচিত হই। ও হেরে যায়। কিন্তু আমাদের সম্পর্কে বিন্দু মাত্র আঁচ লাগেনি। বরং ও আমাকে বুকে জড়িয়ে নিয়ে বলে, তুই উঠা মান তো আমিই উঠা। এই হচ্ছে আমার দোস্ত পীর হাবিব।

৯১ এ ঢাকায় এসে ও সাংবাদিকতার পেশায় নিজেকে জড়িয়ে ফেলে। শুরুতে দৈনিক বাংলাবাজার, দৈনিক যুগান্তর কাজ করতে করতে আপাদমস্তক রিপোর্টার হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে তোলে। ওয়ান ইলেভেন পরবর্তী দৈনিক আমাদের সময়- এ ঢাউস সাইজের এক একটি কলাম বাংলাদেশের সংবাদপত্র জগতে সর্বোচ্চ বিতর্কের ঝড় তোলে। তখন থেকেই প্রথাভাঙ্গা কলামিস্ট হিসেবে ওর অবির্ভাব ঘটে। তারপর থেকে মৃত্যুঅবধি দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন এর নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দুই হাত খুলে লিখে গেছে। পাশাপশি শত বাস্তবতা ও অস্থিরতার মাঝেও লিখে গেছেন উপন্যাস, গল্প সহ সাহিত্যের সব শাখায়। চালিয়ে গেছেন টিভি টকশো।

এর মাঝেই ক্যাম্পাস জীবনের প্রেমের ইতি টানতে ৯৩ সাল মগবাজার কাজী অফিসে কবুল কবুল বলে একুশে পদক প্রাপ্ত ভাষাসৈনিক এ্যাডঃ গোলাম আরিফ টিপু'র কন্যা ডায়না নাজরীনের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয় বন্ধু পীর হাবিব। ওদের ভালোবাসার ফলন দুই সন্তান, পুত্র আহনাফ ফাহমিন অন্তর ও কন্যা রাইসা নাজ চন্দ্রস্মিতা। 

প্রকৃতি আর সুন্দরের পূজারী পীর হাবিব ভরা পূর্ণিমার রাতে হাওড়ের নৌবিহারে প্রকৃতির সাথে মিশে যাওয়ার সুখ খুঁজতো সর্বদা। জোছনার গাহনে শরীর ধুয়ে ধুয়ে বিশুদ্ধ হতো সুযোগ পেলেই। বৃষ্টি, কাদা, ধুলিমাখা স্মৃতির সুনামগঞ্জ শহরে, বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে ঘরে ফেরা কিংবা অচেনা ছুটি ঘোষণা করে বিরতিহীন আড্ডার নস্টালজিক ওকে ভীষণ ভাবাতো। ইচ্ছা ও মনের বিরুদ্ধে চলতে বললে ওর শরীর অবশ হয়ে আসতো। চোখে মুখে নামতো বিষন্নতা। বৈরি স্রোতের বিপরীতে সাঁতার কেটে কেটে অর্ধেকের বেশি জীবন পার করা পীর হাবিব জীবনের পরতে পরতে কঠিন বাস্তবতার মুখোমুখি হয়েছিলো বহুবার। তবু মাথা নত করেনি আমৃত্যু।

দোস্ত পীর হাবিব দেশে করোনা শুরুর কিছুদিন পর ২০২০ থেকেই জটিল রোগে ভুগছে শুরু করে। যদিও ওর মনোবল, চলাফেরা কথাবার্তায় তা বুঝবার উপায় ছিলো না। তার পরেও চিকিৎসা শুরু হয়ে গেলো। কিন্তু চুড়ান্ত চিকিৎসার মাঝ পথে বাধাগ্রস্ত হয় করোনার কারণে। সব যোগাযোগ বন্ধ ছিলো বলে।

অবশেষে ঢাকার সঙ্গে ভারতের আকাশ যোগাযোগ শুরু হয় রবিবার, ২২ আগস্ট। বন্ধু পীর হাবিব ঢাকা থেকে কলকাতা হয়ে মুম্বাই যায় ওর বোনমেরু ট্রান্সপ্লান্টেশনের জন্য। মে মাসেই করার কথা ছিলো। করোনার প্রলয় যোগাযোগ ছিন্ন হওয়াই দেরি হয়ে গিয়েছিলো। ওর চিকিৎসক যাকে ভারতের মানুষ অনকোলজির ভগবান বলে সেই সুরেশ আদবানি জাসলুক হসপিটালে বোনমেরু ট্রান্সপ্লান্টে ওর শরীরের টিস্যুই ব্যবহার করেন। ২০২০ এর ডিসেম্বরে ওর মালটিপল মায়োলমা নামের ক্যানসার ধরা পরলে মুম্বাই যায় চিকিৎসার জন্য। মোট ২২টি কেমো ইনজেকশন নিতে হয়েছিলো। ওরাল কেমো চলেছে একই সাথে। তখন ভিডিও কনফারেন্সে আদবানির চিকিৎসা চলেছে। কিছু টেস্ট দিলে রিপোর্ট দেখে বলেছিলো ডিজিজ কন্ট্রোলে।

এ রোগকে তারা ডায়াবেটিসের সাথে তুলনা করতেন। যা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। অনেকে কেমো নিয়ে মেডিসিন নির্ভর জীবন কাটালেও এর চুড়ান্ত চিকিৎসা বোনমেরু ট্রান্সপ্লান্ট। এতে শরীর বিষমুক্ত হয়। দোস্ত সেটিই করার সিদ্ধান্ত নেয়। জীবনে যখন যেটির মুখোমুখি হয়েছে মানসিক শক্তিতেই মোকাবেলা করেছে তখন। মানসিক শক্তি হারায়নি ও মোটেই। আমার মত ওর হার্টেও তিনটি রিং ছিলো। ৬ বার এনজিওগ্রাম করিয়েছে, তবু অদম্য গতিতে ছুটে চলা থামেনি কখনো।

বোনমেরু ট্রান্সপ্লান্ট করার পর ওকে একমাস হসপিটালে আইসোলেশনে রাখা হয়েছিলো। সেই সময়টা ওর জন্য বড়ই কষ্টের ছিলো। তারপর কিছুদিন মুম্বাই শহরে থাকতে হয়েছিলো ওকে পর্যবেক্ষণের জন্য। ওর সাথে তখন ছিলো ছোট ভাই সেন্টু ও ওর ছেলে অন্তর। বন্ধু ক্যানসারকে জয় করে দেশে ফিরে এলো ঠিকই। কিন্তু করোনাকে আর পরাজিত করতে পারলে না আমার বন্ধু। যদিও সুরেশ আদভানি বারংবার ওকে বলছিলো ক্যান্সারকে পরাজিত করেছো ঠিক কিন্তু প্রচুর ও পাওয়ারফুল কেমোর কারনে তোমার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এখন শূন্যের কোটায়। তাই করোনা হলে রক্ষা নেই। ডাক্তাদের সেই কথা মেনে মাস খানিক ঘর বন্দী থেকে জল, জোসনা, কাজ ও আড্ডা প্রেমি পীর হাবিব একদম হাঁপিয়ে উঠেছিলো। তাই প্রথম প্রথম সপ্তাহে দুই এক দিন দৈনিক প্রতিদিনের অফিসে যাওয়া শুরু করে ছিলো। তারপর সকলের আপত্তি উপেক্ষা করে স্বপরিবারে ওর প্রাণের শহর, জল, জোসনা, গান আর প্রেমের শহর সুনামগঞ্জে যেয়ে কয়েকদিন প্রিয় স্বজনদের সাথে কাটিয়ে ঢাকায় ফিরে বেশ আনন্দে ছিলো। সেই সাথে ওর করোনা ভীতিও আস্তে আস্তে কমতে শুরু করলো। যে কারনে পরবর্তীতে ও আমাদের দুই এক জন ঘনিষ্ট বন্ধু বান্ধবীর ছেলে-মেয়ের বিয়েতে অংশগ্রহণ করেছে। যদিও আমি বারং বার মানা করেছি। কিন্তু ও তো ওর ইচ্ছাকে দমন করে কথা শোনার পাত্র ছিলো না।

২০২২ এর জানুয়ারির ১৮ তারিখে ও বেশ অসুস্থ বোধ করতে লাগলো। ১৯ কিংবা ২০ জানুয়ারিতে ওর করোনা টেস্ট করালো। ২২ তারিখে করোনা টেস্টের রেজাল্ট এলো পজেটিভ। ওর পরিবারের সবাই সহ আমরা প্রচণ্ড ভয় পেয়ে গেলাম। ওকে সঙ্গে সঙ্গে মিজবা ল্যাবএইড এ ভর্তি করলো প্রখ্যাত বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ প্রফেসর আলী হোসেনের আধিনে। উনি ২৬ তারিখ বললেন করোনা এখন কন্ট্রোল, তাই এখন আর তেমন কোনো চিকিৎসা নেই আপনার। কিন্তু হটাৎ করে হাবিব এর ক্রিটিনিয়েন ১০৫ থেকে বেড়ে ৬৬৬ হয়ে গেলো। ল্যাবএইড ডাইলোসিস করতে রাজি হলো না। মিজবা বিশেষ ব্যবস্থা করে ওকে পিজি'তে ভর্তি করলো। পিজি থেকে আবার ল্যাবএইড এ আনা হলো। তারপর ওর অবস্থা দ্রুত অবনতি হতে শুরু করলো। আমি ৫ ফেব্রুয়ারি বেলা ১১টার দিকে ল্যাবএইড হাসপাতালে গিয়ে নিচে মিজবার সাথে দেখা। ও আমাকে দেখে হাউমাউ করে কেঁদে উঠে বললো ভাইজান সব শেষ হয়ে যাচ্ছে। আমিও চোখ মুছতে মুছতে ইসিইউ তে গেলাম। ওকে তখন লাইফ সাপোর্ট নেওয়া হয়েছে। আইসিইউ এর বাহিরে অন্তর, চন্দ্রস্মিতা, ডায়না, রেদলা, দিনা সহ সবাই কাঁদছে।

বেশ কয়েক বার নিয়ম ভেঙ্গে আইসিইউ এর ভিতরে গেলাম। দোস্ত পীর হাবিব নিথর নিস্তব্ধ। ও আমার দিকে তাকাচ্ছে না। নড়াচড়া করছে না। একাধিক ডাক্তার জটলা করে বিশেষ কিছু আলাপ করছে কিন্তু আমাদেরকে কিছু বলছে না। আমরা সবাই তাদেরকে বার বার চাপ দিচ্ছি। উনারা বলছে দাঁড়ান, আরেকটু দেখি। অবশেষে ৫ ফেব্রুয়ারি বিকাল ৪.০৮ মিনিটে ওর লাইফ সাপোর্ট খুলে দিয়ে আনুষ্ঠনিকভাবে ডাক্তার ওর শেষ বিদায়ের ঘোষণা দিলেন। আমি কাঁদতে কাঁদতে অন্তর কে বললাম, বাবা কি তোমাকে বিশেষ কিছু বলে গেছে? অন্তর বললো, চাচ্চু বাবা বলেছে, আমার মরদেহ তোরা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নিবি। জাতীয় প্রেস ক্লাবে, দৈনিক প্রতিদিন এর অফিসে নিবি ও সুনামগঞ্জে বাবা মা'র পাশে সমাহিত করবি। আমি প্রথমে নঈম নিজাম ভাইকে আমেরিকায় ফোনে জানলাম। তারপর পীর হাবিব এর মরদেহ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নেবার অনুমতির জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি স্যারকে ফোন করলাম। স্যার বললেন, এটার দায়িত্ব সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের। আমি সঙ্গে সঙ্গে ফোন করলাম জোটের সভাপতি গোলাম কুদ্দুস ভাইকে। উনি সাফ আমাকে জানিয়ে দিলেন করোনাকালে আমরা কারো মরদেহ শহীদ মিনারে নেইনি, পীর হাবিবের মরদেহও নেওয়া সম্ভব নয়। তারপর বেশ কয়েক বার কুদ্দুস ভাই এর সাথে কথা বলে উনাকে বুঝাতে সক্ষম হলাম যে, এটা জাতীয় দাবি। রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী শোক জ্ঞাপন করেছেন। এটা আপনাকে অনুমতি দিতেই হবে। উনি অনেক কষ্টে রাজি হলেন।

আমরা ৫ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যা নাগাদ বন্ধুকে তার উত্তরার বাসায় নিয়ে এলাম। ওর প্রথম নামাজে জানাজা হলো ঐদিন বাদ এষা উত্তরা চার নম্বর সেক্টর জামে মসজিদে। তারপর সারা রাত আমরা ফ্রিজিং গাড়িতে লাশ রেখে উত্তরার বাসায় রাত কাটালাম। তারপর ৬ ফেব্রুয়ারি সকালে লাশের গাড়িতে অন্তর ও আমি এবং পিছনের গাড়িতে মিজবা সহ অন্যরা মিলে বন্ধুর মরদেহ নিয়ে সকাল ৯টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে রওনা দিলাম। আমরা সকাল ১০:৪০ মিনিট নাগাদ শহীদ মিনারে পৌছে গেলাম। তখন শহীদ মিনারে সর্বস্তরের হাজারো লোকের উপস্থিতি। এখানে দেশের প্রায় সকল রাজনৈতিক দল, সাংস্কৃতিক, পেশাজীবী ও নানা সংগঠন ও সাধারণ মানুষের দেওয়া ফুলে ফুলে ঢেকে গেলো বন্ধু পীর হাবিবের কফিন। সেখান থেকে বন্ধুকে নেওয়া হলো জাতীয় প্রেস ক্লাব চত্বরে। প্রেস ক্লাবের সাংবাদিক নেতারারা সকল সকল সাংবাদিকগণ শ্রদ্ধা জানানো পর বাদ যোহর দ্বিতীয় জানাজা শেষে বন্ধুকে নেওয়া হলো সেগুনবাগিচা রিপোর্টার উইনিটিতে। সেখানে সর্বস্তরের সাংবাদিক ও সাধারণ মানুষ শ্রদ্ধা নিবেদন ও তৃতীয় জানাজা শেষে বন্ধুকে নেওয়া হলো তার প্রিয় কর্মস্থল দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন এর বসুন্ধরা কার্যালয় চত্বরে। সেখানে দীর্ঘ দিনের সহকর্মীদের অশ্রুসিক্ত শ্রদ্ধা নিবেদন ও চতুর্থ জানাজা শেষে বন্ধুকে নিয়ে গাড়ি বহর ছুটলো তার জন্মস্থান সুনামগঞ্জে দিকে। কিন্তু সিলেটের সর্বস্তরের মানুষের দাবি মুখে রাত দশটা সময় সিলেট শহীদ মিনারে কিছু সময় বন্ধুর কফিন রাখা হলো সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা জানানোর জন্য। সেই গভীর রাতেও সিলেট শহীদ মিনারে হাজারো জনতা শ্রদ্ধা জানানের পর বন্ধুকে নেওয়া হলো তার জন্মের শহর, প্রাণের শহর, জল ও জোৎসনার শহর, গান আর প্রেমের শহর সুনামগঞ্জে। যেখানে তার শৈশব, কৈশর, স্কুল, কলেজ বেড়ে উঠা। যে সুনাজগঞ্জ ঈদগাহে শিশুকাল থেকে ঈদের নামাজ আদায় করেছে আমার বন্ধু পীর হাবিব, সেই ঈদগাহেই হাজার হাজার জনতা বন্ধুকে শেষ শ্রদ্ধা জানানো শেষে পঞ্চম জানাজা পর বন্ধুর পূর্বপুরুষের ভিটা, যেখানে শুয়ে আছে তার পূর্বপুরুষ তথা ওর প্রাণপ্রিয় বাবা মা। সেই মাঝবাড়ীতে ৭ ফেব্রুয়ারি ষষ্ঠ জানাজা শেষে বন্ধুকে তার শেষ ইচ্ছা মোতাবেক তার মা বাবা'র কবরের পাশে সমাহিত করা হলো।  সেই সাথে শেষ হয় পীর হাবিব নামক এক বর্ণাঢ্য জীবন উপাখ্যানের।

হে বন্ধু ওপারে ভালো থাকিস তোর মত করে। তোর সন্তান, স্ত্রী, পরিবার পরিজন, বন্ধু-বান্ধবসহ লক্ষ কোটি পাঠক আমরা হাজার স্মৃতি বুকে নিয়ে বেঁচে আছি বেদনায় নীল হয়ে।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে