শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০০, রবিবার, ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

আমার বন্ধু পীর হাবিব

এবিএম জাকিরুল হক টিটন
অনলাইন ভার্সন
আমার বন্ধু পীর হাবিব

বৈরি স্রোতের বিপরীতে সাঁতার কেটে সাফল্যের তীরে ভেড়া এক কলমযোদ্ধা বন্ধু পীর হাবিবুর রহমান। আমরা উভয়ে উভয়কে হৃদয়ের গভীর থেকে সম্মোধন করতাম দোস্ত বলে সেই পরিচয়ের প্রথম দিন থেকে। আবেগ, যুক্তি, অপ্রিয় সত্য ও তথ্যনির্ভর কলাম লেখায় এক দ্রুতিময়, ছান্দিক সাবলীল ওর ছিলো পথচলা।

সংবাদ লেখায়, কলামে, গদ্যে, সাহিত্যের প্রায় সব শাখায় লিখবার রুচি ও রসবোধ, শব্দ নিয়ে খেলা তার লেখাকে করে তুলতো সুখপাঠ্য। তার হাতে শব্দ বাজতো ঘুঙুরের মতো। কারো ভাবা-না ভাবা মাথায় নিয়ে কখনো কলম ধরতো না। হিসেবের খাতা বাইরে রেখে দেশ, মানুষ ও উদার অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের স্বপ্ন মাথায় রেখে ও কলম চালাতে আমৃত্যু।

সাদাকে সাদা আর কালোকে কালো বলতেই সবচেয়ে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করতো সর্বদা। কোনো ভনিতা ছাড়াই নিজের বিশ্বাসকে সোজাসাপ্টা লেখে ফেলতো। রাখঢাক না করে মনের তাগিদে লেখে যেতো নিরন্তন। হটাৎ রেগে যাওয়া, হটাৎ আবেগে ভাসা পীর হাবিব বিশ্বাস করতো এবং দ্বিধাহীন চিত্তে নিজের বিশ্বাস লেখে যেতো সর্বদা। ওর বিশ্বাসে সৃষ্টিশীল মানুষের ক্ষরণ, অন্তহীন হাহাকার, অতৃপ্তি ও দহন দ্রোহ থাকতো, যা ওর নিজেরও আমৃত্যু ধারন করতো। 

তার রোমান্টিক প্রেমিক হৃদয়ের সবটা জুড়ে ছিলো রবীন্দ্রনাথ। সত্যের পক্ষে বিদ্রোহ করে উঠতো নজরুল। হৃদয়ের গহীনে লুকানো থাকতো লালন। মনের ক্ষত নিয়ে চরম প্রেমিক ও কবি হতে হয় যেমন বিশ্বাস করতো, তেমনি ও জানতো হৃদয়ে রক্তক্ষরণ না হলে লেখক-সাংবাদিকও হওয়া যায় না। তার এই মন তাকে টেনে নিয়ে যেতো তার প্রথম প্রেম জন্মশহর জল-জোছৎনার শহর সুনামগঞ্জে।

এই হাওড় ঘোড়া জল থৈ থৈ মফস্বল শহরেই ১৯৬৩ সালের ১২ নভেম্বর, মঙ্গলবার বেলা ১২টায় জন্মগ্রহণ করে ছিলো দোস্ত পীর হাবিব। বাবা মরহুম রইস আলী পীর ও মা সৈয়দা রহিমা খানম এর সপ্তম সন্তান হিসেবে। ছেলে বেলা থেকেই ডানপিটে, দুরন্ত, পাড়া ও স্কুল মাতানো দস্যি ছেলে ছিলো আমার এই বন্ধু। কৈশোর থেকেই ছাত্রলীগের মিছিলে হাঁটতে শুরু করে।

সুনামগঞ্জ সরকারি জুবলী স্কুল থেকে এসএসসি এবং সুনামগঞ্জ সরকারী কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করে ভর্তি হয় সবুজে ঘেরা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগে। এই বিভাগ থেকেই বিএ অনার্স ও এমএসএস শেষ করে। যদিও আমরা দু'জনই ১৯৮৭'র মাস্টার্স। তবে এরশাদ ভ্যাকেশনের কারনে আমরা ক্যাম্পাস ছাড়ি ১৯৯০/৯১ কিছুটা পরে।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য হিসেবে ওর সাংবাদিকতার হাতেখড়ি সেই '৮৪ সাল থেকেই। এর মাঝে স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন করতে গিয়ে ৮৫ সালে কারাবরণ করে। আমি ও দুইজন পাশাপাশি হলে থাকতাম। হাবিব থাকতো এস এম হলে আর আমি থাকতাম সৈয়দ আমির আলী হলে। আমরা দুই সংগঠন করলেও গভীর রাত পর্যন্ত ক্যাম্পসে বন্ধুদের নিয়ে ঘুরে বেরাতাম। টিকিট করে ভিসিআরে হিন্দি বাংলা ছবি দেখতাম।

পীর হাবিব এর বন্ধুত্বের গভীরতা বুঝানের জন্য একটা ঘটনা উল্লেখ না করে পারছি না। রাকসু নির্বাচনে পীর হাবিব ও আমি দুই জন দুই প্যানেল থেকে পত্রিকা সম্পাদক পদে নির্বাচন করি। আমি সংগ্রাম পরিষদের প্যানেল থেকে রাকসু'তে নির্বাচিত হই। ও হেরে যায়। কিন্তু আমাদের সম্পর্কে বিন্দু মাত্র আঁচ লাগেনি। বরং ও আমাকে বুকে জড়িয়ে নিয়ে বলে, তুই উঠা মান তো আমিই উঠা। এই হচ্ছে আমার দোস্ত পীর হাবিব।

৯১ এ ঢাকায় এসে ও সাংবাদিকতার পেশায় নিজেকে জড়িয়ে ফেলে। শুরুতে দৈনিক বাংলাবাজার, দৈনিক যুগান্তর কাজ করতে করতে আপাদমস্তক রিপোর্টার হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে তোলে। ওয়ান ইলেভেন পরবর্তী দৈনিক আমাদের সময়- এ ঢাউস সাইজের এক একটি কলাম বাংলাদেশের সংবাদপত্র জগতে সর্বোচ্চ বিতর্কের ঝড় তোলে। তখন থেকেই প্রথাভাঙ্গা কলামিস্ট হিসেবে ওর অবির্ভাব ঘটে। তারপর থেকে মৃত্যুঅবধি দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন এর নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দুই হাত খুলে লিখে গেছে। পাশাপশি শত বাস্তবতা ও অস্থিরতার মাঝেও লিখে গেছেন উপন্যাস, গল্প সহ সাহিত্যের সব শাখায়। চালিয়ে গেছেন টিভি টকশো।

এর মাঝেই ক্যাম্পাস জীবনের প্রেমের ইতি টানতে ৯৩ সাল মগবাজার কাজী অফিসে কবুল কবুল বলে একুশে পদক প্রাপ্ত ভাষাসৈনিক এ্যাডঃ গোলাম আরিফ টিপু'র কন্যা ডায়না নাজরীনের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয় বন্ধু পীর হাবিব। ওদের ভালোবাসার ফলন দুই সন্তান, পুত্র আহনাফ ফাহমিন অন্তর ও কন্যা রাইসা নাজ চন্দ্রস্মিতা। 

প্রকৃতি আর সুন্দরের পূজারী পীর হাবিব ভরা পূর্ণিমার রাতে হাওড়ের নৌবিহারে প্রকৃতির সাথে মিশে যাওয়ার সুখ খুঁজতো সর্বদা। জোছনার গাহনে শরীর ধুয়ে ধুয়ে বিশুদ্ধ হতো সুযোগ পেলেই। বৃষ্টি, কাদা, ধুলিমাখা স্মৃতির সুনামগঞ্জ শহরে, বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে ঘরে ফেরা কিংবা অচেনা ছুটি ঘোষণা করে বিরতিহীন আড্ডার নস্টালজিক ওকে ভীষণ ভাবাতো। ইচ্ছা ও মনের বিরুদ্ধে চলতে বললে ওর শরীর অবশ হয়ে আসতো। চোখে মুখে নামতো বিষন্নতা। বৈরি স্রোতের বিপরীতে সাঁতার কেটে কেটে অর্ধেকের বেশি জীবন পার করা পীর হাবিব জীবনের পরতে পরতে কঠিন বাস্তবতার মুখোমুখি হয়েছিলো বহুবার। তবু মাথা নত করেনি আমৃত্যু।

দোস্ত পীর হাবিব দেশে করোনা শুরুর কিছুদিন পর ২০২০ থেকেই জটিল রোগে ভুগছে শুরু করে। যদিও ওর মনোবল, চলাফেরা কথাবার্তায় তা বুঝবার উপায় ছিলো না। তার পরেও চিকিৎসা শুরু হয়ে গেলো। কিন্তু চুড়ান্ত চিকিৎসার মাঝ পথে বাধাগ্রস্ত হয় করোনার কারণে। সব যোগাযোগ বন্ধ ছিলো বলে।

অবশেষে ঢাকার সঙ্গে ভারতের আকাশ যোগাযোগ শুরু হয় রবিবার, ২২ আগস্ট। বন্ধু পীর হাবিব ঢাকা থেকে কলকাতা হয়ে মুম্বাই যায় ওর বোনমেরু ট্রান্সপ্লান্টেশনের জন্য। মে মাসেই করার কথা ছিলো। করোনার প্রলয় যোগাযোগ ছিন্ন হওয়াই দেরি হয়ে গিয়েছিলো। ওর চিকিৎসক যাকে ভারতের মানুষ অনকোলজির ভগবান বলে সেই সুরেশ আদবানি জাসলুক হসপিটালে বোনমেরু ট্রান্সপ্লান্টে ওর শরীরের টিস্যুই ব্যবহার করেন। ২০২০ এর ডিসেম্বরে ওর মালটিপল মায়োলমা নামের ক্যানসার ধরা পরলে মুম্বাই যায় চিকিৎসার জন্য। মোট ২২টি কেমো ইনজেকশন নিতে হয়েছিলো। ওরাল কেমো চলেছে একই সাথে। তখন ভিডিও কনফারেন্সে আদবানির চিকিৎসা চলেছে। কিছু টেস্ট দিলে রিপোর্ট দেখে বলেছিলো ডিজিজ কন্ট্রোলে।

এ রোগকে তারা ডায়াবেটিসের সাথে তুলনা করতেন। যা নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। অনেকে কেমো নিয়ে মেডিসিন নির্ভর জীবন কাটালেও এর চুড়ান্ত চিকিৎসা বোনমেরু ট্রান্সপ্লান্ট। এতে শরীর বিষমুক্ত হয়। দোস্ত সেটিই করার সিদ্ধান্ত নেয়। জীবনে যখন যেটির মুখোমুখি হয়েছে মানসিক শক্তিতেই মোকাবেলা করেছে তখন। মানসিক শক্তি হারায়নি ও মোটেই। আমার মত ওর হার্টেও তিনটি রিং ছিলো। ৬ বার এনজিওগ্রাম করিয়েছে, তবু অদম্য গতিতে ছুটে চলা থামেনি কখনো।

বোনমেরু ট্রান্সপ্লান্ট করার পর ওকে একমাস হসপিটালে আইসোলেশনে রাখা হয়েছিলো। সেই সময়টা ওর জন্য বড়ই কষ্টের ছিলো। তারপর কিছুদিন মুম্বাই শহরে থাকতে হয়েছিলো ওকে পর্যবেক্ষণের জন্য। ওর সাথে তখন ছিলো ছোট ভাই সেন্টু ও ওর ছেলে অন্তর। বন্ধু ক্যানসারকে জয় করে দেশে ফিরে এলো ঠিকই। কিন্তু করোনাকে আর পরাজিত করতে পারলে না আমার বন্ধু। যদিও সুরেশ আদভানি বারংবার ওকে বলছিলো ক্যান্সারকে পরাজিত করেছো ঠিক কিন্তু প্রচুর ও পাওয়ারফুল কেমোর কারনে তোমার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এখন শূন্যের কোটায়। তাই করোনা হলে রক্ষা নেই। ডাক্তাদের সেই কথা মেনে মাস খানিক ঘর বন্দী থেকে জল, জোসনা, কাজ ও আড্ডা প্রেমি পীর হাবিব একদম হাঁপিয়ে উঠেছিলো। তাই প্রথম প্রথম সপ্তাহে দুই এক দিন দৈনিক প্রতিদিনের অফিসে যাওয়া শুরু করে ছিলো। তারপর সকলের আপত্তি উপেক্ষা করে স্বপরিবারে ওর প্রাণের শহর, জল, জোসনা, গান আর প্রেমের শহর সুনামগঞ্জে যেয়ে কয়েকদিন প্রিয় স্বজনদের সাথে কাটিয়ে ঢাকায় ফিরে বেশ আনন্দে ছিলো। সেই সাথে ওর করোনা ভীতিও আস্তে আস্তে কমতে শুরু করলো। যে কারনে পরবর্তীতে ও আমাদের দুই এক জন ঘনিষ্ট বন্ধু বান্ধবীর ছেলে-মেয়ের বিয়েতে অংশগ্রহণ করেছে। যদিও আমি বারং বার মানা করেছি। কিন্তু ও তো ওর ইচ্ছাকে দমন করে কথা শোনার পাত্র ছিলো না।

২০২২ এর জানুয়ারির ১৮ তারিখে ও বেশ অসুস্থ বোধ করতে লাগলো। ১৯ কিংবা ২০ জানুয়ারিতে ওর করোনা টেস্ট করালো। ২২ তারিখে করোনা টেস্টের রেজাল্ট এলো পজেটিভ। ওর পরিবারের সবাই সহ আমরা প্রচণ্ড ভয় পেয়ে গেলাম। ওকে সঙ্গে সঙ্গে মিজবা ল্যাবএইড এ ভর্তি করলো প্রখ্যাত বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ প্রফেসর আলী হোসেনের আধিনে। উনি ২৬ তারিখ বললেন করোনা এখন কন্ট্রোল, তাই এখন আর তেমন কোনো চিকিৎসা নেই আপনার। কিন্তু হটাৎ করে হাবিব এর ক্রিটিনিয়েন ১০৫ থেকে বেড়ে ৬৬৬ হয়ে গেলো। ল্যাবএইড ডাইলোসিস করতে রাজি হলো না। মিজবা বিশেষ ব্যবস্থা করে ওকে পিজি'তে ভর্তি করলো। পিজি থেকে আবার ল্যাবএইড এ আনা হলো। তারপর ওর অবস্থা দ্রুত অবনতি হতে শুরু করলো। আমি ৫ ফেব্রুয়ারি বেলা ১১টার দিকে ল্যাবএইড হাসপাতালে গিয়ে নিচে মিজবার সাথে দেখা। ও আমাকে দেখে হাউমাউ করে কেঁদে উঠে বললো ভাইজান সব শেষ হয়ে যাচ্ছে। আমিও চোখ মুছতে মুছতে ইসিইউ তে গেলাম। ওকে তখন লাইফ সাপোর্ট নেওয়া হয়েছে। আইসিইউ এর বাহিরে অন্তর, চন্দ্রস্মিতা, ডায়না, রেদলা, দিনা সহ সবাই কাঁদছে।

বেশ কয়েক বার নিয়ম ভেঙ্গে আইসিইউ এর ভিতরে গেলাম। দোস্ত পীর হাবিব নিথর নিস্তব্ধ। ও আমার দিকে তাকাচ্ছে না। নড়াচড়া করছে না। একাধিক ডাক্তার জটলা করে বিশেষ কিছু আলাপ করছে কিন্তু আমাদেরকে কিছু বলছে না। আমরা সবাই তাদেরকে বার বার চাপ দিচ্ছি। উনারা বলছে দাঁড়ান, আরেকটু দেখি। অবশেষে ৫ ফেব্রুয়ারি বিকাল ৪.০৮ মিনিটে ওর লাইফ সাপোর্ট খুলে দিয়ে আনুষ্ঠনিকভাবে ডাক্তার ওর শেষ বিদায়ের ঘোষণা দিলেন। আমি কাঁদতে কাঁদতে অন্তর কে বললাম, বাবা কি তোমাকে বিশেষ কিছু বলে গেছে? অন্তর বললো, চাচ্চু বাবা বলেছে, আমার মরদেহ তোরা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নিবি। জাতীয় প্রেস ক্লাবে, দৈনিক প্রতিদিন এর অফিসে নিবি ও সুনামগঞ্জে বাবা মা'র পাশে সমাহিত করবি। আমি প্রথমে নঈম নিজাম ভাইকে আমেরিকায় ফোনে জানলাম। তারপর পীর হাবিব এর মরদেহ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নেবার অনুমতির জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি স্যারকে ফোন করলাম। স্যার বললেন, এটার দায়িত্ব সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের। আমি সঙ্গে সঙ্গে ফোন করলাম জোটের সভাপতি গোলাম কুদ্দুস ভাইকে। উনি সাফ আমাকে জানিয়ে দিলেন করোনাকালে আমরা কারো মরদেহ শহীদ মিনারে নেইনি, পীর হাবিবের মরদেহও নেওয়া সম্ভব নয়। তারপর বেশ কয়েক বার কুদ্দুস ভাই এর সাথে কথা বলে উনাকে বুঝাতে সক্ষম হলাম যে, এটা জাতীয় দাবি। রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী শোক জ্ঞাপন করেছেন। এটা আপনাকে অনুমতি দিতেই হবে। উনি অনেক কষ্টে রাজি হলেন।

আমরা ৫ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যা নাগাদ বন্ধুকে তার উত্তরার বাসায় নিয়ে এলাম। ওর প্রথম নামাজে জানাজা হলো ঐদিন বাদ এষা উত্তরা চার নম্বর সেক্টর জামে মসজিদে। তারপর সারা রাত আমরা ফ্রিজিং গাড়িতে লাশ রেখে উত্তরার বাসায় রাত কাটালাম। তারপর ৬ ফেব্রুয়ারি সকালে লাশের গাড়িতে অন্তর ও আমি এবং পিছনের গাড়িতে মিজবা সহ অন্যরা মিলে বন্ধুর মরদেহ নিয়ে সকাল ৯টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে রওনা দিলাম। আমরা সকাল ১০:৪০ মিনিট নাগাদ শহীদ মিনারে পৌছে গেলাম। তখন শহীদ মিনারে সর্বস্তরের হাজারো লোকের উপস্থিতি। এখানে দেশের প্রায় সকল রাজনৈতিক দল, সাংস্কৃতিক, পেশাজীবী ও নানা সংগঠন ও সাধারণ মানুষের দেওয়া ফুলে ফুলে ঢেকে গেলো বন্ধু পীর হাবিবের কফিন। সেখান থেকে বন্ধুকে নেওয়া হলো জাতীয় প্রেস ক্লাব চত্বরে। প্রেস ক্লাবের সাংবাদিক নেতারারা সকল সকল সাংবাদিকগণ শ্রদ্ধা জানানো পর বাদ যোহর দ্বিতীয় জানাজা শেষে বন্ধুকে নেওয়া হলো সেগুনবাগিচা রিপোর্টার উইনিটিতে। সেখানে সর্বস্তরের সাংবাদিক ও সাধারণ মানুষ শ্রদ্ধা নিবেদন ও তৃতীয় জানাজা শেষে বন্ধুকে নেওয়া হলো তার প্রিয় কর্মস্থল দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন এর বসুন্ধরা কার্যালয় চত্বরে। সেখানে দীর্ঘ দিনের সহকর্মীদের অশ্রুসিক্ত শ্রদ্ধা নিবেদন ও চতুর্থ জানাজা শেষে বন্ধুকে নিয়ে গাড়ি বহর ছুটলো তার জন্মস্থান সুনামগঞ্জে দিকে। কিন্তু সিলেটের সর্বস্তরের মানুষের দাবি মুখে রাত দশটা সময় সিলেট শহীদ মিনারে কিছু সময় বন্ধুর কফিন রাখা হলো সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা জানানোর জন্য। সেই গভীর রাতেও সিলেট শহীদ মিনারে হাজারো জনতা শ্রদ্ধা জানানের পর বন্ধুকে নেওয়া হলো তার জন্মের শহর, প্রাণের শহর, জল ও জোৎসনার শহর, গান আর প্রেমের শহর সুনামগঞ্জে। যেখানে তার শৈশব, কৈশর, স্কুল, কলেজ বেড়ে উঠা। যে সুনাজগঞ্জ ঈদগাহে শিশুকাল থেকে ঈদের নামাজ আদায় করেছে আমার বন্ধু পীর হাবিব, সেই ঈদগাহেই হাজার হাজার জনতা বন্ধুকে শেষ শ্রদ্ধা জানানো শেষে পঞ্চম জানাজা পর বন্ধুর পূর্বপুরুষের ভিটা, যেখানে শুয়ে আছে তার পূর্বপুরুষ তথা ওর প্রাণপ্রিয় বাবা মা। সেই মাঝবাড়ীতে ৭ ফেব্রুয়ারি ষষ্ঠ জানাজা শেষে বন্ধুকে তার শেষ ইচ্ছা মোতাবেক তার মা বাবা'র কবরের পাশে সমাহিত করা হলো।  সেই সাথে শেষ হয় পীর হাবিব নামক এক বর্ণাঢ্য জীবন উপাখ্যানের।

হে বন্ধু ওপারে ভালো থাকিস তোর মত করে। তোর সন্তান, স্ত্রী, পরিবার পরিজন, বন্ধু-বান্ধবসহ লক্ষ কোটি পাঠক আমরা হাজার স্মৃতি বুকে নিয়ে বেঁচে আছি বেদনায় নীল হয়ে।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
সর্বশেষ খবর
যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

১৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

৫১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

২০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন

বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে
সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে

নগর জীবন

তিন মাসে পাঁচ বার চুরি
তিন মাসে পাঁচ বার চুরি

দেশগ্রাম

তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

দেশগ্রাম