শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২২, শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১০:২৫, শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২৫

দলীয় রাজনীতির প্রভাবমুক্ত হোক ক্রীড়াঙ্গন

ইকরামউজ্জমান
অনলাইন ভার্সন
দলীয় রাজনীতির প্রভাবমুক্ত হোক ক্রীড়াঙ্গন

সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। এটি ব্যক্তি, সমাজ, রাষ্ট্রীয় জীবনসহ সর্বক্ষেত্রেই সব সময় প্রযোজ্য। দেশে ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের পর থেকে সব ক্ষেত্রে সংস্কারের বিষয়টি নিয়ে নতুনভাবে ভাবা হচ্ছে আর এ ক্ষেত্রে সমাজ ও রাষ্ট্রীয় জীবনে বৃহত্তর স্বার্থ, চাহিদা ও প্রয়োজনীয়তাকে গুরুত্ব দেওয়ার বিষয়টি জোর দাবি রাখছে। তবে এটি ঠিক, সব পরিবর্তন রাতারাতি হয় না। আমাদের বিষয় ক্রীড়াঙ্গন। এর অতীত ও বর্তমান হাল-হকিকত সচেতন মহলের অজানা নয়। দেশের ক্রীড়াঙ্গন অন্য যেকোনো গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র থেকে ভিন্ন। ভিন্ন এর সংস্কৃতি ও জীবনবোধ।

গত ৫৩ বছরে আমরা দেখেছি ক্রীড়াঙ্গনে সংস্কার সাধন এবং পরিবর্তনের উদ্যোগ। তবে এগুলোতে কতটুকু বৃহত্তর জনস্বার্থের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটেছে আর কতটুকু সমষ্টি এবং ব্যক্তিস্বার্থ চরিতার্থ করার ক্ষেত্রে ভূমিকা রেখেছে-এটি নিয়ে আলোচনা হওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। অতীত পেছনে চলে যায় সত্যি, তবে এটিকে তো বাদ দেওয়া যায় না। অস্বীকার করা যায় না। কেননা অতীতের অভিজ্ঞতা বর্তমান সময়ের যে পাথেয়। আর ক্রীড়াঙ্গনের একটি চোখ তো সব সময় পেছনে থাকে!

মানুষ পরিবর্তন চাইছে। চাইছে ঐক্যবদ্ধ বৈষম্যহীন ন্যায়নীতির সমতার ক্রীড়াঙ্গন দেখতে, স্বাধীনতার পর যে ক্রীড়াঙ্গনের স্বপ্ন দেখা হয়েছিল। মানুষ জেগে উঠেছে। তরুণরা তাদের আস্থা ও বিশ্বাস বাড়িয়ে দিয়েছে। তারা ক্রীড়াঙ্গনে পুরনো ছবি দেখা থেকে পরিত্রাণ চাইছে। চাইছে ক্রীড়াঙ্গনে সংস্কারের মাধ্যমে সুযোগ ও সম্ভাবনা কাজে লাগাতে। তারা শুধু মুখে নয়, বাস্তবতায় দেখতে চাইছে এই ক্রীড়াঙ্গনে প্রয়োজনীয় ইতিবাচক উদ্যোগের মাধ্যমে পরিবর্তন।

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো ক্রীড়াঙ্গনকে বুঝতে পারা। ক্রীড়াঙ্গনের চাহিদা ও সংস্কৃতি বোঝা। ওপরে উল্লেখ করেছি ক্রীড়াঙ্গনের সঙ্গে অন্য কোনো সেক্টরের তুলনা করা যাবে না। ক্রীড়াঙ্গনের যাঁরা চালিকাশক্তি, সেই সংগঠকরা তাঁদের ব্যক্তিগত আবেগ এবং খেলাধুলার প্রতি ভালোবাসার জন্য নিজেকে সংযুক্ত করেন। ৫৩ বছরের ক্রীড়া ইতিহাসে অনেক নিবেদিত সংগঠক, যাঁদের প্রজ্ঞা এবং সাংগঠনিক দক্ষতা ও বিচক্ষণতা ক্রীড়াঙ্গনকে এগিয়ে নিয়ে যেতে ভূমিকা রাখতে সক্ষম হতো, তাঁদের অনেকেই পরিবেশ-পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে নিজেকে ‘মিসফিট’ ভেবে ক্রীড়াঙ্গন থেকে ধীরে ধীরে সরে গেছেন। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ক্রীড়াচর্চা। পুনর্বাসিত যাঁদের করা হয়েছে, তাঁরা অনেকেই শূন্যস্থানগুলো পূরণ করতে ব্যর্থ হয়েছেন।

ক্রীড়াঙ্গন পরিচালনার সঙ্গে যাঁরা জড়িত, তাঁদের মধ্যে দেশপ্রেম, কমিটমেন্ট ও দূরদর্শিতা গুরুত্বপূর্ণ। স্বতঃস্ফূর্তভাবে সবাই মিলে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করা ছাড়া লক্ষ্যে পৌঁছানো মুশকিল। পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ, সহিষ্ণুতা এবং সবার মতামতকে গুরুত্ব দিয়ে একটি টিম হয়ে কাজ করা ছাড়া উপায় নেই। একত্ববাদিতা ক্রীড়াঙ্গনের কয়েকটি খেলাকে কিভাবে পিছিয়ে রেখেছে, বিতর্কিত করেছে, ক্রীড়াঙ্গনের মূল চেতনাকে ধ্বংস করেছে, তার অভিজ্ঞতা সবার আছে। ক্রীড়াঙ্গনে গণতান্ত্রিক চর্চার বিষয়টিকে পরিকল্পিতভাবে নষ্ট করা হয়েছে। নিজেরা গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত হওয়ার পর একনায়কতন্ত্র ছিল তাঁদের পছন্দ। টিমে নির্বাচিত বিভিন্ন পদের সংগঠকরা অনুপ্রাণিত হয়ে ফুটবল ও ক্রিকেটে বিভিন্ন দায়িত্ব নিতে চেয়েছেন। তাঁদের দেওয়া হয়নি। এতে খেলার চর্চা সাফার করেছে। খেলার ভালোর জন্য, খেলাকে গতিশীল করার জন্য পেশাদারি মানসিকতার বিকল্প নেই। খেলার বৃহত্তর স্বার্থে সবাই একমত হলে যেকোনো ইতিবাচক উদ্যোগ সফল হতে বাধ্য।

২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার সফল অভ্যুত্থানের পর সর্বক্ষেত্রে অর্থবহ পরিবর্তনের রব উঠেছে। এর আগেই কিন্তু ২০২৩-২৪ ফুটবল মৌসুমে প্রথমবারের মতো লীগ কমিটির চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নেওয়ার পর ফুটবল সংগঠক মো. ইমরুল হাসান সবার ঐকমত্যে কয়েকটি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, যেখানে পরিবর্তনকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। ২০০৭ সাল থেকে দেশে পেশাদার প্রিমিয়ার লীগ শুরু হলেও এই উদ্যোগগুলো নিয়ে মাথা ঘামানো হয়নি। ভাবা হয়েছে খেলা তো মাঠে আছে।

বছরের পর বছর পেশাদার ফুটবল লীগ অনুষ্ঠিত হয়েছে অপেশাদার মোড়কে মুড়িয়ে। মো. ইমরুল হাসানের নেতৃত্বে লীগ কমিটি প্রথম শুরু করেছে সপ্তাহে দুই দিন (শুক্র ও শনিবার) লীগ ম্যাচ। আর মঙ্গলবার ফেডারেশন কাপের খেলা। আন্তর্জাতিক ফুটবল দুনিয়ায় এভাবেই খেলা অনুষ্ঠিত হয়। আন্তর্জাতিক ফুটবলের সঙ্গে সমন্বয় সাধন করে খেলা পরিচালনা সচেতন মহলের প্রশংসা পেয়েছে। নির্ধারিত দিনে লীগ শুরু করা এবং শেষ করা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। শৃঙ্খলা ছাড়া উপায় নেই। এতে আন্তর্জাতিক ‘ফুটবল উইন্ডো’ প্রিমিয়ার লীগের ক্লাবগুলো প্রয়োজন সাপেক্ষে সহজেই কাজে লাগাতে পারছে। এটি দেশের পেশাদার ফুটবল ক্লাবগুলোর জন্য স্বস্তি!

দ্বিতীয়ত, প্রতিটি ম্যাচের পর একজন সাবেক ফুটবল লিজেন্ডের হাত দিয়ে ‘ম্যাচসেরা’ খেলোয়াড়কে পুরস্কৃত করা। এটি একটি নতুন উদ্যোগ। ফুটবলে আগে ছিল না। একসময় যেসব তারকা মাঠ আলোকিত করেছেন, ফুটবলপিপাসু মানুষকে অসংখ্য আনন্দঘন প্রহর উপহার দিয়েছেন-মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার পর দেশের ফুটবল সংস্কৃতি অনুযায়ী তাঁদের কথা কেউ মনে রাখে না। কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া তাঁদের বেশির ভাগ লোকচক্ষুর আড়ালে চলে যান। পেশাদার লীগ কমিটি সিদ্ধান্ত নিয়েছে তাঁদের মধ্যে একজনকে প্রতি ম্যাচে মাঠে এনে সম্মান প্রদর্শন এবং তাঁদের অসাধারণ অবদানের সামান্যতম ঋণ পরিশোধ করতে; পাশাপাশি নতুন প্রজন্মের ফুটবলার এবং ফুটবল দর্শকদের সঙ্গে তাঁদের মেলবন্ধন সৃষ্টি করতে। প্রতি ম্যাচে সাবেক তারকা খেলোয়াড়ের মাঠে উপস্থিতি আলাদা একটি আবেদন সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছে ফুটবল চত্বরে।

ফুটবল, ক্রিকেট, হকিসহ কোনো খেলায়ই পরিবর্তনের নামে হঠকারিতার সুযোগ নেই। ক্রীড়াঙ্গন যেন অনিশ্চয়তায় না ভোগে- এটিই প্রধান লক্ষ্য হওয়া উচিত। ঘোড়ার আগে গাড়ি জোড়ার সুযোগ নেই। ক্রীড়া সংগঠন বাতিল করা খুব সহজ, কিন্তু পরে এটি নতুন করে সৃষ্টি করা কঠিন। দেশে খেলার চর্চাটা কিভাবে তৃণমূল পর্যায় থেকে জাতীয় পর্যায়ে চলে, এটি বুঝতে হবে। কোন কোন খেলা চলছে আর কোন কোনটির চত্বরে নীরবতা বিরাজ করছে, এটি বুঝতে হবে। ক্রীড়াঙ্গন সর্বস্তরে পরিচালিত হতে হবে ক্রীড়া সংগঠকদের দ্বারা। আমরা বারবার বলেছি, ক্রীড়াঙ্গনে সংস্কার নিয়ে যাঁরা কাজ করছেন, তাঁদের উচিত প্রায়োরিটি সেট করে ধাপে ধাপে এগিয়ে যাওয়া। লক্ষ্য রাখতে হবে, যাতে চলমান খেলাধুলা বাধাগ্রস্ত না হয়। ক্রীড়াঙ্গনে বিভিন্ন ধরনের সংস্কার সাধন তো অন্তর্বর্তী সরকারের এই স্বল্প সময়ে করা সম্ভব নয়। এই কাজ করবে পরে যারা নির্বাচিত হয়ে আসবে সেই সরকার। এরই মধ্যে রাজনৈতিক দলগুলো থেকে বলা হয়েছে, তারা নির্বাচিত হলে ক্রীড়াঙ্গন দলীয় রাজনীতির প্রভাবমুক্ত রাখবে। অপেক্ষায় থাকব আশাভঙ্গ না হওয়ার জন্য।

ভিন্ন প্রসঙ্গ

কাজী সালাউদ্দিন বাংলাদেশের ফুটবলে কিংবদন্তি এবং জনপ্রিয় খেলোয়াড়। খেলোয়াড় হিসেবে তাঁর তুলনা তিনি নিজেই। দেশের ফুটবলে কাজী সালাউদ্দিন একটি ‘ব্র্যান্ড’। প্রথম বাংলাদেশি খেলোয়াড়, যিনি হংকং প্রফেশনাল লীগে খেলেছেন। বীর মুক্তিযোদ্ধা। স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের সক্রিয় সদস্য। রাষ্ট্রীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত ফুটবলার। খেলোয়াড়, অধিনায়ক, কোচ ও সংগঠক। বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনে চারটি টার্মে (১৬ বছর) নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। পঞ্চম টার্মে নির্বাচনী লড়াইয়ে নামার ইচ্ছা পোষণ করেছিলেন, কিন্তু শেষ পর্যন্ত একান্ত ব্যক্তিগত কারণে আর নির্বাচনের লড়াইয়ে নামতে চাননি। বর্তমানে তিনি সাউথ এশিয়ান ফুটবল ফেডারেশনের নির্বাচিত সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। খেলোয়াড় সালাউদ্দিন যেভাবে দেশের ফুটবলে প্রতিধ্বনি সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছেন, সেটি অন্য কোনো খেলোয়াড়ের পক্ষে এখনো সম্ভব হয়নি। ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি হিসেবে সালাউদ্দিনের যেমন কিছু সফলতা আছে, আছে অনেক ব্যর্থতাও। তবে ইতিহাসের জন্য কাজী সালাউদ্দিনকে মূল্যায়ন করার সময় এখনো হয়নি। দোষে-গুণে মানুষ। ব্যক্তি সালাউদ্দিন এর ঊর্ধ্বে নন। তাঁর দোষ যেমন ছিল আবার গুণও ছিল। অনেকেই সালাউদ্দিনের বিরোধিতা করেছেন, তাঁকে হিংসা করেছেন, তাঁর সঙ্গে থেকেও বিরুদ্ধাচরণ করতে দ্বিধা করেননি। আবার কেউ কেউ তাঁকে পছন্দ করতেন। পছন্দ করতেন তাঁর কারিশমার জন্য। আন্তর্জাতিক ফুটবল চত্বরে সংগঠকদের মধ্যে সালাউদ্দিনের বিশেষ পরিচিতি ছিল।

স্কুলের সপ্তম শ্রেণির ইংলিশ ফর টুডে বইয়ের স্পোর্টস পারসোনালিটি অধ্যায়ে এত দিন কৃতী ফুটবলার হিসেবে কাজী সালাউদ্দিন সম্পর্কে লেখা ছিল। এখন এটি বাদ দেওয়া হয়েছে। এই সিদ্ধান্তে ফুটবলপ্রেমিক মানুষমাত্রই অবাক হয়েছেন। খেলোয়াড় সালাউদ্দিন তো তাঁর সময়ে অপ্রতিদ্বন্দ্বী খেলোয়াড়। তাঁকে কেন বাদ দেওয়া হয়েছে, তাঁর বিরুদ্ধে কি নীতিহীনতার নির্দিষ্ট কোনো অভিযোগ আছে? যদি থাকে, তাহলে কি সেটি তদন্তের মাধ্যমে প্রমাণিত হয়েছে? সালাউদ্দিন আইনের ঊর্ধ্বে নন, যদি তিনি অন্যায় বা অপরাধ করে থাকেন, তাঁকে আইনের আওতায় আনার সুযোগ আছে। কিছু ব্যক্তিমানুষের বিদ্বেষ বা হিংসার পরিপ্রেক্ষিতে কাজী সালাউদ্দিনকে হেয় প্রতিপন্ন করা হবে কেন? সুস্থ জীবনবোধের জয় হোক।

লেখক : কলামিস্ট ও বিশ্লেষক, সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি, এআইপিএস এশিয়া। আজীবন সদস্য বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশন। প্যানেল রাইটার, ফুটবল এশিয়া।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন