শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২২, শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১০:২৫, শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২৫

দলীয় রাজনীতির প্রভাবমুক্ত হোক ক্রীড়াঙ্গন

ইকরামউজ্জমান
অনলাইন ভার্সন
দলীয় রাজনীতির প্রভাবমুক্ত হোক ক্রীড়াঙ্গন

সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। এটি ব্যক্তি, সমাজ, রাষ্ট্রীয় জীবনসহ সর্বক্ষেত্রেই সব সময় প্রযোজ্য। দেশে ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের পর থেকে সব ক্ষেত্রে সংস্কারের বিষয়টি নিয়ে নতুনভাবে ভাবা হচ্ছে আর এ ক্ষেত্রে সমাজ ও রাষ্ট্রীয় জীবনে বৃহত্তর স্বার্থ, চাহিদা ও প্রয়োজনীয়তাকে গুরুত্ব দেওয়ার বিষয়টি জোর দাবি রাখছে। তবে এটি ঠিক, সব পরিবর্তন রাতারাতি হয় না। আমাদের বিষয় ক্রীড়াঙ্গন। এর অতীত ও বর্তমান হাল-হকিকত সচেতন মহলের অজানা নয়। দেশের ক্রীড়াঙ্গন অন্য যেকোনো গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র থেকে ভিন্ন। ভিন্ন এর সংস্কৃতি ও জীবনবোধ।

গত ৫৩ বছরে আমরা দেখেছি ক্রীড়াঙ্গনে সংস্কার সাধন এবং পরিবর্তনের উদ্যোগ। তবে এগুলোতে কতটুকু বৃহত্তর জনস্বার্থের আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটেছে আর কতটুকু সমষ্টি এবং ব্যক্তিস্বার্থ চরিতার্থ করার ক্ষেত্রে ভূমিকা রেখেছে-এটি নিয়ে আলোচনা হওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। অতীত পেছনে চলে যায় সত্যি, তবে এটিকে তো বাদ দেওয়া যায় না। অস্বীকার করা যায় না। কেননা অতীতের অভিজ্ঞতা বর্তমান সময়ের যে পাথেয়। আর ক্রীড়াঙ্গনের একটি চোখ তো সব সময় পেছনে থাকে!

মানুষ পরিবর্তন চাইছে। চাইছে ঐক্যবদ্ধ বৈষম্যহীন ন্যায়নীতির সমতার ক্রীড়াঙ্গন দেখতে, স্বাধীনতার পর যে ক্রীড়াঙ্গনের স্বপ্ন দেখা হয়েছিল। মানুষ জেগে উঠেছে। তরুণরা তাদের আস্থা ও বিশ্বাস বাড়িয়ে দিয়েছে। তারা ক্রীড়াঙ্গনে পুরনো ছবি দেখা থেকে পরিত্রাণ চাইছে। চাইছে ক্রীড়াঙ্গনে সংস্কারের মাধ্যমে সুযোগ ও সম্ভাবনা কাজে লাগাতে। তারা শুধু মুখে নয়, বাস্তবতায় দেখতে চাইছে এই ক্রীড়াঙ্গনে প্রয়োজনীয় ইতিবাচক উদ্যোগের মাধ্যমে পরিবর্তন।

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো ক্রীড়াঙ্গনকে বুঝতে পারা। ক্রীড়াঙ্গনের চাহিদা ও সংস্কৃতি বোঝা। ওপরে উল্লেখ করেছি ক্রীড়াঙ্গনের সঙ্গে অন্য কোনো সেক্টরের তুলনা করা যাবে না। ক্রীড়াঙ্গনের যাঁরা চালিকাশক্তি, সেই সংগঠকরা তাঁদের ব্যক্তিগত আবেগ এবং খেলাধুলার প্রতি ভালোবাসার জন্য নিজেকে সংযুক্ত করেন। ৫৩ বছরের ক্রীড়া ইতিহাসে অনেক নিবেদিত সংগঠক, যাঁদের প্রজ্ঞা এবং সাংগঠনিক দক্ষতা ও বিচক্ষণতা ক্রীড়াঙ্গনকে এগিয়ে নিয়ে যেতে ভূমিকা রাখতে সক্ষম হতো, তাঁদের অনেকেই পরিবেশ-পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে নিজেকে ‘মিসফিট’ ভেবে ক্রীড়াঙ্গন থেকে ধীরে ধীরে সরে গেছেন। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ক্রীড়াচর্চা। পুনর্বাসিত যাঁদের করা হয়েছে, তাঁরা অনেকেই শূন্যস্থানগুলো পূরণ করতে ব্যর্থ হয়েছেন।

ক্রীড়াঙ্গন পরিচালনার সঙ্গে যাঁরা জড়িত, তাঁদের মধ্যে দেশপ্রেম, কমিটমেন্ট ও দূরদর্শিতা গুরুত্বপূর্ণ। স্বতঃস্ফূর্তভাবে সবাই মিলে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করা ছাড়া লক্ষ্যে পৌঁছানো মুশকিল। পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ, সহিষ্ণুতা এবং সবার মতামতকে গুরুত্ব দিয়ে একটি টিম হয়ে কাজ করা ছাড়া উপায় নেই। একত্ববাদিতা ক্রীড়াঙ্গনের কয়েকটি খেলাকে কিভাবে পিছিয়ে রেখেছে, বিতর্কিত করেছে, ক্রীড়াঙ্গনের মূল চেতনাকে ধ্বংস করেছে, তার অভিজ্ঞতা সবার আছে। ক্রীড়াঙ্গনে গণতান্ত্রিক চর্চার বিষয়টিকে পরিকল্পিতভাবে নষ্ট করা হয়েছে। নিজেরা গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত হওয়ার পর একনায়কতন্ত্র ছিল তাঁদের পছন্দ। টিমে নির্বাচিত বিভিন্ন পদের সংগঠকরা অনুপ্রাণিত হয়ে ফুটবল ও ক্রিকেটে বিভিন্ন দায়িত্ব নিতে চেয়েছেন। তাঁদের দেওয়া হয়নি। এতে খেলার চর্চা সাফার করেছে। খেলার ভালোর জন্য, খেলাকে গতিশীল করার জন্য পেশাদারি মানসিকতার বিকল্প নেই। খেলার বৃহত্তর স্বার্থে সবাই একমত হলে যেকোনো ইতিবাচক উদ্যোগ সফল হতে বাধ্য।

২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার সফল অভ্যুত্থানের পর সর্বক্ষেত্রে অর্থবহ পরিবর্তনের রব উঠেছে। এর আগেই কিন্তু ২০২৩-২৪ ফুটবল মৌসুমে প্রথমবারের মতো লীগ কমিটির চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নেওয়ার পর ফুটবল সংগঠক মো. ইমরুল হাসান সবার ঐকমত্যে কয়েকটি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, যেখানে পরিবর্তনকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। ২০০৭ সাল থেকে দেশে পেশাদার প্রিমিয়ার লীগ শুরু হলেও এই উদ্যোগগুলো নিয়ে মাথা ঘামানো হয়নি। ভাবা হয়েছে খেলা তো মাঠে আছে।

বছরের পর বছর পেশাদার ফুটবল লীগ অনুষ্ঠিত হয়েছে অপেশাদার মোড়কে মুড়িয়ে। মো. ইমরুল হাসানের নেতৃত্বে লীগ কমিটি প্রথম শুরু করেছে সপ্তাহে দুই দিন (শুক্র ও শনিবার) লীগ ম্যাচ। আর মঙ্গলবার ফেডারেশন কাপের খেলা। আন্তর্জাতিক ফুটবল দুনিয়ায় এভাবেই খেলা অনুষ্ঠিত হয়। আন্তর্জাতিক ফুটবলের সঙ্গে সমন্বয় সাধন করে খেলা পরিচালনা সচেতন মহলের প্রশংসা পেয়েছে। নির্ধারিত দিনে লীগ শুরু করা এবং শেষ করা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। শৃঙ্খলা ছাড়া উপায় নেই। এতে আন্তর্জাতিক ‘ফুটবল উইন্ডো’ প্রিমিয়ার লীগের ক্লাবগুলো প্রয়োজন সাপেক্ষে সহজেই কাজে লাগাতে পারছে। এটি দেশের পেশাদার ফুটবল ক্লাবগুলোর জন্য স্বস্তি!

দ্বিতীয়ত, প্রতিটি ম্যাচের পর একজন সাবেক ফুটবল লিজেন্ডের হাত দিয়ে ‘ম্যাচসেরা’ খেলোয়াড়কে পুরস্কৃত করা। এটি একটি নতুন উদ্যোগ। ফুটবলে আগে ছিল না। একসময় যেসব তারকা মাঠ আলোকিত করেছেন, ফুটবলপিপাসু মানুষকে অসংখ্য আনন্দঘন প্রহর উপহার দিয়েছেন-মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার পর দেশের ফুটবল সংস্কৃতি অনুযায়ী তাঁদের কথা কেউ মনে রাখে না। কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া তাঁদের বেশির ভাগ লোকচক্ষুর আড়ালে চলে যান। পেশাদার লীগ কমিটি সিদ্ধান্ত নিয়েছে তাঁদের মধ্যে একজনকে প্রতি ম্যাচে মাঠে এনে সম্মান প্রদর্শন এবং তাঁদের অসাধারণ অবদানের সামান্যতম ঋণ পরিশোধ করতে; পাশাপাশি নতুন প্রজন্মের ফুটবলার এবং ফুটবল দর্শকদের সঙ্গে তাঁদের মেলবন্ধন সৃষ্টি করতে। প্রতি ম্যাচে সাবেক তারকা খেলোয়াড়ের মাঠে উপস্থিতি আলাদা একটি আবেদন সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছে ফুটবল চত্বরে।

ফুটবল, ক্রিকেট, হকিসহ কোনো খেলায়ই পরিবর্তনের নামে হঠকারিতার সুযোগ নেই। ক্রীড়াঙ্গন যেন অনিশ্চয়তায় না ভোগে- এটিই প্রধান লক্ষ্য হওয়া উচিত। ঘোড়ার আগে গাড়ি জোড়ার সুযোগ নেই। ক্রীড়া সংগঠন বাতিল করা খুব সহজ, কিন্তু পরে এটি নতুন করে সৃষ্টি করা কঠিন। দেশে খেলার চর্চাটা কিভাবে তৃণমূল পর্যায় থেকে জাতীয় পর্যায়ে চলে, এটি বুঝতে হবে। কোন কোন খেলা চলছে আর কোন কোনটির চত্বরে নীরবতা বিরাজ করছে, এটি বুঝতে হবে। ক্রীড়াঙ্গন সর্বস্তরে পরিচালিত হতে হবে ক্রীড়া সংগঠকদের দ্বারা। আমরা বারবার বলেছি, ক্রীড়াঙ্গনে সংস্কার নিয়ে যাঁরা কাজ করছেন, তাঁদের উচিত প্রায়োরিটি সেট করে ধাপে ধাপে এগিয়ে যাওয়া। লক্ষ্য রাখতে হবে, যাতে চলমান খেলাধুলা বাধাগ্রস্ত না হয়। ক্রীড়াঙ্গনে বিভিন্ন ধরনের সংস্কার সাধন তো অন্তর্বর্তী সরকারের এই স্বল্প সময়ে করা সম্ভব নয়। এই কাজ করবে পরে যারা নির্বাচিত হয়ে আসবে সেই সরকার। এরই মধ্যে রাজনৈতিক দলগুলো থেকে বলা হয়েছে, তারা নির্বাচিত হলে ক্রীড়াঙ্গন দলীয় রাজনীতির প্রভাবমুক্ত রাখবে। অপেক্ষায় থাকব আশাভঙ্গ না হওয়ার জন্য।

ভিন্ন প্রসঙ্গ

কাজী সালাউদ্দিন বাংলাদেশের ফুটবলে কিংবদন্তি এবং জনপ্রিয় খেলোয়াড়। খেলোয়াড় হিসেবে তাঁর তুলনা তিনি নিজেই। দেশের ফুটবলে কাজী সালাউদ্দিন একটি ‘ব্র্যান্ড’। প্রথম বাংলাদেশি খেলোয়াড়, যিনি হংকং প্রফেশনাল লীগে খেলেছেন। বীর মুক্তিযোদ্ধা। স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের সক্রিয় সদস্য। রাষ্ট্রীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত ফুটবলার। খেলোয়াড়, অধিনায়ক, কোচ ও সংগঠক। বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনে চারটি টার্মে (১৬ বছর) নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। পঞ্চম টার্মে নির্বাচনী লড়াইয়ে নামার ইচ্ছা পোষণ করেছিলেন, কিন্তু শেষ পর্যন্ত একান্ত ব্যক্তিগত কারণে আর নির্বাচনের লড়াইয়ে নামতে চাননি। বর্তমানে তিনি সাউথ এশিয়ান ফুটবল ফেডারেশনের নির্বাচিত সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। খেলোয়াড় সালাউদ্দিন যেভাবে দেশের ফুটবলে প্রতিধ্বনি সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছেন, সেটি অন্য কোনো খেলোয়াড়ের পক্ষে এখনো সম্ভব হয়নি। ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি হিসেবে সালাউদ্দিনের যেমন কিছু সফলতা আছে, আছে অনেক ব্যর্থতাও। তবে ইতিহাসের জন্য কাজী সালাউদ্দিনকে মূল্যায়ন করার সময় এখনো হয়নি। দোষে-গুণে মানুষ। ব্যক্তি সালাউদ্দিন এর ঊর্ধ্বে নন। তাঁর দোষ যেমন ছিল আবার গুণও ছিল। অনেকেই সালাউদ্দিনের বিরোধিতা করেছেন, তাঁকে হিংসা করেছেন, তাঁর সঙ্গে থেকেও বিরুদ্ধাচরণ করতে দ্বিধা করেননি। আবার কেউ কেউ তাঁকে পছন্দ করতেন। পছন্দ করতেন তাঁর কারিশমার জন্য। আন্তর্জাতিক ফুটবল চত্বরে সংগঠকদের মধ্যে সালাউদ্দিনের বিশেষ পরিচিতি ছিল।

স্কুলের সপ্তম শ্রেণির ইংলিশ ফর টুডে বইয়ের স্পোর্টস পারসোনালিটি অধ্যায়ে এত দিন কৃতী ফুটবলার হিসেবে কাজী সালাউদ্দিন সম্পর্কে লেখা ছিল। এখন এটি বাদ দেওয়া হয়েছে। এই সিদ্ধান্তে ফুটবলপ্রেমিক মানুষমাত্রই অবাক হয়েছেন। খেলোয়াড় সালাউদ্দিন তো তাঁর সময়ে অপ্রতিদ্বন্দ্বী খেলোয়াড়। তাঁকে কেন বাদ দেওয়া হয়েছে, তাঁর বিরুদ্ধে কি নীতিহীনতার নির্দিষ্ট কোনো অভিযোগ আছে? যদি থাকে, তাহলে কি সেটি তদন্তের মাধ্যমে প্রমাণিত হয়েছে? সালাউদ্দিন আইনের ঊর্ধ্বে নন, যদি তিনি অন্যায় বা অপরাধ করে থাকেন, তাঁকে আইনের আওতায় আনার সুযোগ আছে। কিছু ব্যক্তিমানুষের বিদ্বেষ বা হিংসার পরিপ্রেক্ষিতে কাজী সালাউদ্দিনকে হেয় প্রতিপন্ন করা হবে কেন? সুস্থ জীবনবোধের জয় হোক।

লেখক : কলামিস্ট ও বিশ্লেষক, সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি, এআইপিএস এশিয়া। আজীবন সদস্য বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশন। প্যানেল রাইটার, ফুটবল এশিয়া।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

১২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কারাগারে বন্দি থাকাদের তালিকা বিনিময় করল ভারত-পাকিস্তান
কারাগারে বন্দি থাকাদের তালিকা বিনিময় করল ভারত-পাকিস্তান

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবিপ্রবিকে অ্যাম্বুলেন্স উপহার দিল পূবালী ব্যাংক
নোবিপ্রবিকে অ্যাম্বুলেন্স উপহার দিল পূবালী ব্যাংক

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ডাকাত সর্দার তৈয়ব গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ডাকাত সর্দার তৈয়ব গ্রেফতার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারাকান্দা উপজেলা বিএনপির কার্যালয় উদ্বোধন
তারাকান্দা উপজেলা বিএনপির কার্যালয় উদ্বোধন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণা না হলে সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি ইনকিলাব মঞ্চের
জুলাই সনদ ঘোষণা না হলে সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি ইনকিলাব মঞ্চের

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গৌরবের ১০৫ বছরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
গৌরবের ১০৫ বছরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বশের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে দক্ষিণ আফ্রিকার বড় জয়
বশের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে দক্ষিণ আফ্রিকার বড় জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরের নগরকান্দায় আওয়ামী লীগ নেতাকে পিটুনি
ফরিদপুরের নগরকান্দায় আওয়ামী লীগ নেতাকে পিটুনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘‘ঢাকার বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে ‘ডিগ্রেডেড এয়ারশেড’ চিহ্নিত করা হবে’’
‘‘ঢাকার বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে ‘ডিগ্রেডেড এয়ারশেড’ চিহ্নিত করা হবে’’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৫১
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৫১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরের আরও ৫ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করছে দুদক
এনবিআরের আরও ৫ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করছে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘নারীকে অধিকারহীন রেখে কোনভাবেই রাষ্ট্রের উন্নয়ন সম্ভব নয়’
‘নারীকে অধিকারহীন রেখে কোনভাবেই রাষ্ট্রের উন্নয়ন সম্ভব নয়’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়া কি ইসরায়েলের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে?
সিরিয়া কি ইসরায়েলের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর পরিচালনার দায়িত্ব নিয়ে সিদ্ধান্ত বুধবার : নৌ উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দর পরিচালনার দায়িত্ব নিয়ে সিদ্ধান্ত বুধবার : নৌ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫৬ বন্দির সাজা মওকুফ করে মুক্তির আদেশ
৫৬ বন্দির সাজা মওকুফ করে মুক্তির আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে আরও ১৫ জনের করোনা শনাক্ত
চট্টগ্রামে আরও ১৫ জনের করোনা শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনের দায়ে ১৯৯৫ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনের দায়ে ১৯৯৫ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন