শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:২৪, শনিবার, ২৫ জানুয়ারি, ২০২৫

ভারতের অ্যাক্ট ইস্ট পলিসি: প্রবণতা, প্রভাব ও সম্ভাবনা

রাজিব ভাটিয়া
অনলাইন ভার্সন
ভারতের অ্যাক্ট ইস্ট পলিসি: প্রবণতা, প্রভাব ও সম্ভাবনা

ভারতের অ্যাক্ট ইস্ট পলিসি (এইপি) দেশের পররাষ্ট্র নীতির কাঠামোতে উচ্চ গুরুত্ব পেয়ে এসেছে। এই অঞ্চলের সাথে সম্পর্ক গড়ে তোলার জন্য প্রচেষ্টা ও সম্পদ বরাদ্দ করার মধ্য দিয়ে এবং অঞ্চলটির রাষ্ট্রসমূহ কর্তৃক সম্মুখীন হওয়া মানবিক সহায়তা, সামুদ্রিক নিরাপত্তা, অর্থনৈতিক সহযোগিতা এবং  ক্ষমতার ভারসাম্য সংক্রান্ত নানাবিধ বিষয় সমাধানের ক্ষেত্রে এটি স্পষ্টভাবে প্রতিফলিত হয়। ভারতের নেতৃবৃন্দ ও কূটনীতিকগণ দ্বিপাক্ষিক, উপ-আঞ্চলিক ও আঞ্চলিক স্তরে সমস্ত আলোচনা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে সক্রিয় ও গঠনমূলকভাবে অংশগ্রহণ করে থাকেন। ভারত পূর্বাঞ্চলে একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ক্রীড়নক হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।

পটভূমি, প্রবণতা

কিন্তু অ্যাক্ট ইস্ট পলিসি (এইপি) স্থবির নয়, এটি গতিশীল। এর বিকাশকে ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে মূল্যায়ন করা প্রয়োজন। ঔপনিবেশিক যুগের আগে, পুরোহিতগণ, সন্ন্যাসীগণ, ব্যবসায়ীগণ ও সাধারণ মানুষ শতাব্দীজুড়ে ভারতের উপকূলীয় এলাকাসমূহ থেকে পূর্ব অভিমুখে যাতায়াত করতেন। এই ঘটনাটি আজও ওড়িশার 'বালি যাত্রা' উৎসবের মাধ্যমে স্মরণ করা হয়ে থাকে। ভারতের শিল্পকলা ও সংস্কৃতির গভীর প্রভাব কম্বোডিয়া, মিয়ানমার, ভিয়েতনাম ও ইন্দোনেশিয়ায় হিন্দু ও বৌদ্ধ মন্দিরসমূহে সুস্পষ্টভাবে প্রতীয়মান হয়। স্বাধীনতার পরে, পারস্পরিক যোগাযোগ অব্যাহত থাকে ও বিস্তৃতি লাভ করে, তবে সেটা অধিকতর মাত্রায় রাজনৈতিক প্রকৃতির ছিল, যার ফলশ্রুতিতে, উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, একটি সহযোগিতা সৃষ্টি হয় যা জোট নিরপেক্ষ আন্দোলন গঠন করে। স্নায়ুযুদ্ধের অবসান বাণিজ্য ও বিনিয়োগের সুযোগ খুঁজতে শুরু করার ক্ষেত্রে ভারতের জন্য একটি নতুন উদ্দীপনা সৃষ্টি করে যখন দেশটি বড় আকারে অর্থনৈতিক উদারীকরণে প্রবৃত্ত হয়। এভাবেই ১৯৯০-এর দশকের প্রথম দিকে লুক ইস্ট পলিসি-র সূচনা হয়।

এই পটভূমিতে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ১৩ নভেম্বর ২০১৪-এ মিয়ানমারে অনুষ্ঠিত ৯ম পূর্ব এশিয়া শীর্ষ সম্মেলনের অধিবেশনে মঞ্চে উঠে ঘোষণা করেন, "ছয় মাস আগে ক্ষমতায় আসার পর থেকে, আমার সরকার অগ্রাধিকারের  একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপলব্ধি নিয়ে এগিয়ে চলেছে এবং আমাদের লুক ইস্ট পলিসিকে অ্যাক্ট ইস্ট পলিসিতে রূপান্তরিত করতে সম্মত হয়েছে।"

পুরোনো নীতি থেকে নতুন নীতিতে পরিবর্তন শুধুমাত্র নাম পরিবর্তন ছিল না। এটি ছিল একটি দ্রুত পরিবর্তনশীল পরিবেশে দেশের বিস্তীর্ণ স্বার্থসমূহের অন্বেষণ করার জন্য ভারতের বাড়তি সংকল্পকে প্রতিফলিত করে, এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ পুনর্বিন্যাস। নীতির লক্ষ্য এখন শুধু দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া নয়, বরং পুরো পূর্ব এশিয়া, যদিও সেটা আসিয়ান-এর 'কেন্দ্রিকতা'-র প্রতি কোনো আপস ছাড়াই। তদুপরি, প্রতিরক্ষা সহযোগিতা, সামুদ্রিক নিরাপত্তা ও কৌশলগত হিসাবনিকাশ পূর্ববর্তী মূলত রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক সহযোগিতার প্যাকেজের সাথে যোগ করা হয়েছিল। একটি নতুন নীতিগত লক্ষ্য ছিল ভারতের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলের দিকে যথাযথ মনোযোগ দেওয়া এবং আসিয়ানভুক্ত দেশগুলোর সাথে সম্পর্ক বৃদ্ধির দিকে মনোযোগ দেওয়া। অবশেষে, যখন চীনের আগ্রাসন বৃদ্ধি পাচ্ছিল, তখন ভারতের প্রতিশ্রুতিসমূহ বাস্তবায়নে আরও বেশি গুরুত্ব দেওয়া ছিল নতুন নীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক।

একই দশকের শেষের দিকে, এইপি-র ওপর ভিত্তি করে ভারতের ইন্দো-প্যাসিফিক ভিশন গড়ে উঠেছিল, যেখানে ভারত মহাসাগর ও প্রশান্ত মহাসাগরের মধ্যে গভীর আন্ত:সংযুক্তির ওপর জোর দেওয়া হয়েছিল। এটি সাগার (সিকিউরিটি অ্যান্ড গ্রোথ ফর অল ইন দ্য রিজিওন - অঞ্চলের সবার জন্য নিরাপত্তা ও উন্নতি) মতবাদের দ্বারা আরও শক্তিশালী হয়েছিল। ধারাবাহিকভাবে, ভারত একটি মুক্ত, উন্মুক্ত, অন্তর্ভুক্তিমূলক, শান্তিপূর্ণ ও সমৃদ্ধ ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলকে সমর্থন করে, যা একটি নীতিভিত্তিক আন্তর্জাতিক আদর্শের উপর নির্মিত, যেমনটি পররাষ্ট্র মন্ত্রী এস. জয়শঙ্কর ২০২২ সালের আগস্টে থাইল্যান্ডের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে বক্তৃতা দেওয়ার সময় জোর দিয়ে বলেছিলেন।

প্রভাব

বিগত দশকে (২০১৪–২০২৪) এইপি-র প্রভাব বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে মূল্যায়ন করা যেতে পারে। প্রথমত, আসিয়ান-এর সাথে ভারতের সম্পর্ক শক্তিশালী থেকে আরও শক্তিশালী হয়েছে। বার্ষিক শীর্ষ সম্মেলন একটি মূল্যবান সুযোগ প্রদান করে, যা প্রগতির পর্যালোচনা করতে এবং রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা সহযোগিতা, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, ও সাংস্কৃতিক, শিক্ষাবিষয়ক ও মানুষে-মানুষে বন্ধনের ক্ষেত্রে আরও কিছু কাজ করার ব্যাপারে সহায়ক। দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ২০১৪-১৫ সালে ৭৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার থেকে ২০২৩-২৪ সালে ১২১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১৯ সালে ভারত থেকে আসিয়ান-এ বার্ষিক এফডিআই প্রবাহ ১.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার থেকে ২০২৩ সালে ৫.৬ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে, যেখানে ২০০০-২৪ সাল পর্যন্ত ভারতের মধ্যে আসিয়ান-এর মোট বিনিয়োগ ১১৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে মূল্যায়িত হয়েছে।

দ্বিতীয়ত, একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণ করে, ভারত ২০১৯ সালের নভেম্বর মাসে ১৪তম পূর্ব এশিয়ান শীর্ষ সম্মেলনে ইন্দো-প্যাসিফিক ওশান্স ইনিশিয়েটিভস (আইপিওআই) চালু করেছে। এটি সাতটি স্তম্ভে কেন্দ্রিত, যেমন সামুদ্রিক নিরাপত্তা, সামুদ্রিক পরিবেশ ও সামুদ্রিক সম্পদ এবং এটি আসিয়ান আউটলুক অন ইন্দো-প্যাসিফিক (এওআইপি)-এর জন্য একটি প্রাকৃতিক সঙ্গতি। দুটি উদ্যোগের মধ্যে সহযোগিতামূলক প্রকল্পসমূহ আলোচনাধীন রয়েছে ও ধীরে ধীরে বাস্তবায়িত হচ্ছে।

তৃতীয়ত, আসিয়ান-এর সীমানা অতিক্রম করে এবং একটি বিস্তৃত কৌশলগত পদ্ধতি গ্রহণ করে ভারত কোয়াড নামে পরিচিত চার-শক্তির একটি গোষ্ঠী গঠন ও উন্নয়নের ক্ষেত্রে নেতা হয়ে উঠেছে। এর অন্যান্য সদস্যরা হলো যুক্তরাষ্ট্র, জাপান ও অস্ট্রেলিয়া। সম্প্রতি, এই গোষ্ঠী তার ২০তম বার্ষিকী উদ্‌যাপন করেছে। ২০২৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর প্রকাশিত যৌথ বিবৃতিতে, চার দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীগণ উল্লেখ করেছেন, “একটি বিপর্যয়ের জরুরি প্রতিক্রিয়া হিসেবে যেটা শুরু হয়েছিল, সেটা আমাদের অঞ্চলের মানুষের জন্য ইতিবাচক ফলাফল প্রদানকারী একটি পূর্ণাঙ্গ অংশীদারত্বে রূপ নিয়েছে।”

চতুর্থত, এইপি ভারতকে ইন্ডিয়ান ওশান রিম অ্যাসোসিয়েশন (আইওআরএ), বে অফ বেঙ্গল ইনিশিয়েটিভ ফর মাল্টি-সেক্টোরাল, টেকনিক্যাল অ্যান্ড ইকোনমিক কো-অপারেশন (বিমসটেক) ও প্যাসিফিক আইল্যান্ডস ফোরাম (পিআইএফ)-এর মতো অন্যান্য আঞ্চলিক প্রতিষ্ঠানসমূহকে শক্তিশালী করার জন্য উৎসাহিত করেছে। এই সংস্থাগুলোর ক্রমাগত শক্তিশালীকরণ ও তাদের বহুমুখী কার্যক্রমে ভারতের ক্রমবর্ধমান ভূমিকা নীতিটির সাফল্যের প্রমাণ। তবে এই ক্ষেত্রে আরও অনেক কিছু করার প্রয়োজন।

সম্ভাবনা

এইপি'র সাফল্য ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী মোদি উল্লেখ করেছেন, এই নীতি আসিয়ানের সঙ্গে সম্পর্ককে পুনরুজ্জীবিত করেছে, “এতে শক্তি, দিকনির্দেশনা ও গতি সংযোজন করেছে।” তবে আগামী বছরগুলোতে এই অঞ্চলের সামনে থাকা চ্যালেঞ্জসমূহ আরও তীক্ষ্ণ হবে। হোয়াইট হাউজে নতুন মার্কিন প্রেসিডেন্টের আগমনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র-চীন প্রতিদ্বন্দ্বিতা আরও তীব্র হতে পারে। দক্ষিণ ও পূর্ব চীন সাগরে চীনের আক্রমণাত্মক ও বলপ্রয়োগমূলক কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। বহু বছরের আলোচনার পরও, দক্ষিণ চীন সাগর নিয়ে কার্যকরী কোড অব কন্ডাক্ট (সিওসি) কবে প্রতিষ্ঠিত হবে তা নিয়ে অনিশ্চয়তা বিদ্যমান।

যদিও ভারত রিজিওনাল কমপ্রিহেনসিভ ইকনোমিক পার্টনারশিপ (আরসিইপি)-তে যোগ দিতে পারেনি, যা তার আসিয়ান বন্ধুদের হতাশ করেছিল, তবে বর্তমানে ভারত-আসিয়ান পণ্য বাণিজ্য চুক্তি (এআইটিআইজিএ)-এর পর্যালোচনা সময়মতো সম্পন্ন করা উচিত, যার মাধ্যমে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের উল্লেখযোগ্য উন্নতির জন্য আরও ভালো পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে।

মিয়ানমারের গভীর সংকট ভারতের বৃহৎ সংযোগ প্রকল্পগুলোর অগ্রগতিকে বাধাগ্রস্ত করেছে, যেমন ত্রিপক্ষীয় মহাসড়ক ও কালাদান বহুমুখী পরিবহণ প্রকল্প। আসিয়ান ও মিয়ানমারের প্রতিবেশীদের উচিত মিয়ানমারের বিভিন্ন অংশীজনকে সহিংস সংঘাত থেকে সরিয়ে এনে শান্তিপূর্ণ আলোচনায় ফিরে আসার জন্য তাদের প্রচেষ্টা ত্বরান্বিত করা।

বিস্তৃত এই অঞ্চলের চ্যালেঞ্জসমূহের প্রতি মনোযোগী থাকলেও, ভারতের কূটনীতিকে প্রধান অংশীদারদের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও গভীর করার দিকে মনোযোগী থাকতে হবে। এই প্রেক্ষাপটে, প্রজাতন্ত্র দিবস উদ্‌যাপনে প্রধান অতিথি হিসেবে ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট প্রাবোও সুবিয়ান্তোর ভারত সফর ভবিষ্যতের জন্য শুভ সংকেত বহন করে।

রাজীব ভাটিয়া গেটওয়ে হাউজের ডিস্টিংগুইশড ফেলো। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ব্যাপক কূটনৈতিক অভিজ্ঞতাসম্পন্ন একজন প্রাক্তন ভারতীয় রাষ্ট্রদূত, তিনি India-Myanmar Relations: Changing Contours বইটির রচয়িতা।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

১২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কারাগারে বন্দি থাকাদের তালিকা বিনিময় করল ভারত-পাকিস্তান
কারাগারে বন্দি থাকাদের তালিকা বিনিময় করল ভারত-পাকিস্তান

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবিপ্রবিকে অ্যাম্বুলেন্স উপহার দিল পূবালী ব্যাংক
নোবিপ্রবিকে অ্যাম্বুলেন্স উপহার দিল পূবালী ব্যাংক

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ডাকাত সর্দার তৈয়ব গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ডাকাত সর্দার তৈয়ব গ্রেফতার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারাকান্দা উপজেলা বিএনপির কার্যালয় উদ্বোধন
তারাকান্দা উপজেলা বিএনপির কার্যালয় উদ্বোধন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণা না হলে সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি ইনকিলাব মঞ্চের
জুলাই সনদ ঘোষণা না হলে সচিবালয় ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি ইনকিলাব মঞ্চের

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গৌরবের ১০৫ বছরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
গৌরবের ১০৫ বছরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বশের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে দক্ষিণ আফ্রিকার বড় জয়
বশের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে দক্ষিণ আফ্রিকার বড় জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরের নগরকান্দায় আওয়ামী লীগ নেতাকে পিটুনি
ফরিদপুরের নগরকান্দায় আওয়ামী লীগ নেতাকে পিটুনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘‘ঢাকার বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে ‘ডিগ্রেডেড এয়ারশেড’ চিহ্নিত করা হবে’’
‘‘ঢাকার বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে ‘ডিগ্রেডেড এয়ারশেড’ চিহ্নিত করা হবে’’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৫১
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৫১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরের আরও ৫ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করছে দুদক
এনবিআরের আরও ৫ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করছে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘নারীকে অধিকারহীন রেখে কোনভাবেই রাষ্ট্রের উন্নয়ন সম্ভব নয়’
‘নারীকে অধিকারহীন রেখে কোনভাবেই রাষ্ট্রের উন্নয়ন সম্ভব নয়’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়া কি ইসরায়েলের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে?
সিরিয়া কি ইসরায়েলের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর পরিচালনার দায়িত্ব নিয়ে সিদ্ধান্ত বুধবার : নৌ উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দর পরিচালনার দায়িত্ব নিয়ে সিদ্ধান্ত বুধবার : নৌ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫৬ বন্দির সাজা মওকুফ করে মুক্তির আদেশ
৫৬ বন্দির সাজা মওকুফ করে মুক্তির আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে আরও ১৫ জনের করোনা শনাক্ত
চট্টগ্রামে আরও ১৫ জনের করোনা শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনের দায়ে ১৯৯৫ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনের দায়ে ১৯৯৫ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন