শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:২৪, শনিবার, ২৫ জানুয়ারি, ২০২৫

ভারতের অ্যাক্ট ইস্ট পলিসি: প্রবণতা, প্রভাব ও সম্ভাবনা

রাজিব ভাটিয়া
অনলাইন ভার্সন
ভারতের অ্যাক্ট ইস্ট পলিসি: প্রবণতা, প্রভাব ও সম্ভাবনা

ভারতের অ্যাক্ট ইস্ট পলিসি (এইপি) দেশের পররাষ্ট্র নীতির কাঠামোতে উচ্চ গুরুত্ব পেয়ে এসেছে। এই অঞ্চলের সাথে সম্পর্ক গড়ে তোলার জন্য প্রচেষ্টা ও সম্পদ বরাদ্দ করার মধ্য দিয়ে এবং অঞ্চলটির রাষ্ট্রসমূহ কর্তৃক সম্মুখীন হওয়া মানবিক সহায়তা, সামুদ্রিক নিরাপত্তা, অর্থনৈতিক সহযোগিতা এবং  ক্ষমতার ভারসাম্য সংক্রান্ত নানাবিধ বিষয় সমাধানের ক্ষেত্রে এটি স্পষ্টভাবে প্রতিফলিত হয়। ভারতের নেতৃবৃন্দ ও কূটনীতিকগণ দ্বিপাক্ষিক, উপ-আঞ্চলিক ও আঞ্চলিক স্তরে সমস্ত আলোচনা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে সক্রিয় ও গঠনমূলকভাবে অংশগ্রহণ করে থাকেন। ভারত পূর্বাঞ্চলে একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ক্রীড়নক হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।

পটভূমি, প্রবণতা

কিন্তু অ্যাক্ট ইস্ট পলিসি (এইপি) স্থবির নয়, এটি গতিশীল। এর বিকাশকে ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে মূল্যায়ন করা প্রয়োজন। ঔপনিবেশিক যুগের আগে, পুরোহিতগণ, সন্ন্যাসীগণ, ব্যবসায়ীগণ ও সাধারণ মানুষ শতাব্দীজুড়ে ভারতের উপকূলীয় এলাকাসমূহ থেকে পূর্ব অভিমুখে যাতায়াত করতেন। এই ঘটনাটি আজও ওড়িশার 'বালি যাত্রা' উৎসবের মাধ্যমে স্মরণ করা হয়ে থাকে। ভারতের শিল্পকলা ও সংস্কৃতির গভীর প্রভাব কম্বোডিয়া, মিয়ানমার, ভিয়েতনাম ও ইন্দোনেশিয়ায় হিন্দু ও বৌদ্ধ মন্দিরসমূহে সুস্পষ্টভাবে প্রতীয়মান হয়। স্বাধীনতার পরে, পারস্পরিক যোগাযোগ অব্যাহত থাকে ও বিস্তৃতি লাভ করে, তবে সেটা অধিকতর মাত্রায় রাজনৈতিক প্রকৃতির ছিল, যার ফলশ্রুতিতে, উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, একটি সহযোগিতা সৃষ্টি হয় যা জোট নিরপেক্ষ আন্দোলন গঠন করে। স্নায়ুযুদ্ধের অবসান বাণিজ্য ও বিনিয়োগের সুযোগ খুঁজতে শুরু করার ক্ষেত্রে ভারতের জন্য একটি নতুন উদ্দীপনা সৃষ্টি করে যখন দেশটি বড় আকারে অর্থনৈতিক উদারীকরণে প্রবৃত্ত হয়। এভাবেই ১৯৯০-এর দশকের প্রথম দিকে লুক ইস্ট পলিসি-র সূচনা হয়।

এই পটভূমিতে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ১৩ নভেম্বর ২০১৪-এ মিয়ানমারে অনুষ্ঠিত ৯ম পূর্ব এশিয়া শীর্ষ সম্মেলনের অধিবেশনে মঞ্চে উঠে ঘোষণা করেন, "ছয় মাস আগে ক্ষমতায় আসার পর থেকে, আমার সরকার অগ্রাধিকারের  একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপলব্ধি নিয়ে এগিয়ে চলেছে এবং আমাদের লুক ইস্ট পলিসিকে অ্যাক্ট ইস্ট পলিসিতে রূপান্তরিত করতে সম্মত হয়েছে।"

পুরোনো নীতি থেকে নতুন নীতিতে পরিবর্তন শুধুমাত্র নাম পরিবর্তন ছিল না। এটি ছিল একটি দ্রুত পরিবর্তনশীল পরিবেশে দেশের বিস্তীর্ণ স্বার্থসমূহের অন্বেষণ করার জন্য ভারতের বাড়তি সংকল্পকে প্রতিফলিত করে, এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ পুনর্বিন্যাস। নীতির লক্ষ্য এখন শুধু দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া নয়, বরং পুরো পূর্ব এশিয়া, যদিও সেটা আসিয়ান-এর 'কেন্দ্রিকতা'-র প্রতি কোনো আপস ছাড়াই। তদুপরি, প্রতিরক্ষা সহযোগিতা, সামুদ্রিক নিরাপত্তা ও কৌশলগত হিসাবনিকাশ পূর্ববর্তী মূলত রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক সহযোগিতার প্যাকেজের সাথে যোগ করা হয়েছিল। একটি নতুন নীতিগত লক্ষ্য ছিল ভারতের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলের দিকে যথাযথ মনোযোগ দেওয়া এবং আসিয়ানভুক্ত দেশগুলোর সাথে সম্পর্ক বৃদ্ধির দিকে মনোযোগ দেওয়া। অবশেষে, যখন চীনের আগ্রাসন বৃদ্ধি পাচ্ছিল, তখন ভারতের প্রতিশ্রুতিসমূহ বাস্তবায়নে আরও বেশি গুরুত্ব দেওয়া ছিল নতুন নীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক।

একই দশকের শেষের দিকে, এইপি-র ওপর ভিত্তি করে ভারতের ইন্দো-প্যাসিফিক ভিশন গড়ে উঠেছিল, যেখানে ভারত মহাসাগর ও প্রশান্ত মহাসাগরের মধ্যে গভীর আন্ত:সংযুক্তির ওপর জোর দেওয়া হয়েছিল। এটি সাগার (সিকিউরিটি অ্যান্ড গ্রোথ ফর অল ইন দ্য রিজিওন - অঞ্চলের সবার জন্য নিরাপত্তা ও উন্নতি) মতবাদের দ্বারা আরও শক্তিশালী হয়েছিল। ধারাবাহিকভাবে, ভারত একটি মুক্ত, উন্মুক্ত, অন্তর্ভুক্তিমূলক, শান্তিপূর্ণ ও সমৃদ্ধ ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলকে সমর্থন করে, যা একটি নীতিভিত্তিক আন্তর্জাতিক আদর্শের উপর নির্মিত, যেমনটি পররাষ্ট্র মন্ত্রী এস. জয়শঙ্কর ২০২২ সালের আগস্টে থাইল্যান্ডের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে বক্তৃতা দেওয়ার সময় জোর দিয়ে বলেছিলেন।

প্রভাব

বিগত দশকে (২০১৪–২০২৪) এইপি-র প্রভাব বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে মূল্যায়ন করা যেতে পারে। প্রথমত, আসিয়ান-এর সাথে ভারতের সম্পর্ক শক্তিশালী থেকে আরও শক্তিশালী হয়েছে। বার্ষিক শীর্ষ সম্মেলন একটি মূল্যবান সুযোগ প্রদান করে, যা প্রগতির পর্যালোচনা করতে এবং রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা সহযোগিতা, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, ও সাংস্কৃতিক, শিক্ষাবিষয়ক ও মানুষে-মানুষে বন্ধনের ক্ষেত্রে আরও কিছু কাজ করার ব্যাপারে সহায়ক। দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ২০১৪-১৫ সালে ৭৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার থেকে ২০২৩-২৪ সালে ১২১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০১৯ সালে ভারত থেকে আসিয়ান-এ বার্ষিক এফডিআই প্রবাহ ১.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার থেকে ২০২৩ সালে ৫.৬ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে, যেখানে ২০০০-২৪ সাল পর্যন্ত ভারতের মধ্যে আসিয়ান-এর মোট বিনিয়োগ ১১৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে মূল্যায়িত হয়েছে।

দ্বিতীয়ত, একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণ করে, ভারত ২০১৯ সালের নভেম্বর মাসে ১৪তম পূর্ব এশিয়ান শীর্ষ সম্মেলনে ইন্দো-প্যাসিফিক ওশান্স ইনিশিয়েটিভস (আইপিওআই) চালু করেছে। এটি সাতটি স্তম্ভে কেন্দ্রিত, যেমন সামুদ্রিক নিরাপত্তা, সামুদ্রিক পরিবেশ ও সামুদ্রিক সম্পদ এবং এটি আসিয়ান আউটলুক অন ইন্দো-প্যাসিফিক (এওআইপি)-এর জন্য একটি প্রাকৃতিক সঙ্গতি। দুটি উদ্যোগের মধ্যে সহযোগিতামূলক প্রকল্পসমূহ আলোচনাধীন রয়েছে ও ধীরে ধীরে বাস্তবায়িত হচ্ছে।

তৃতীয়ত, আসিয়ান-এর সীমানা অতিক্রম করে এবং একটি বিস্তৃত কৌশলগত পদ্ধতি গ্রহণ করে ভারত কোয়াড নামে পরিচিত চার-শক্তির একটি গোষ্ঠী গঠন ও উন্নয়নের ক্ষেত্রে নেতা হয়ে উঠেছে। এর অন্যান্য সদস্যরা হলো যুক্তরাষ্ট্র, জাপান ও অস্ট্রেলিয়া। সম্প্রতি, এই গোষ্ঠী তার ২০তম বার্ষিকী উদ্‌যাপন করেছে। ২০২৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর প্রকাশিত যৌথ বিবৃতিতে, চার দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীগণ উল্লেখ করেছেন, “একটি বিপর্যয়ের জরুরি প্রতিক্রিয়া হিসেবে যেটা শুরু হয়েছিল, সেটা আমাদের অঞ্চলের মানুষের জন্য ইতিবাচক ফলাফল প্রদানকারী একটি পূর্ণাঙ্গ অংশীদারত্বে রূপ নিয়েছে।”

চতুর্থত, এইপি ভারতকে ইন্ডিয়ান ওশান রিম অ্যাসোসিয়েশন (আইওআরএ), বে অফ বেঙ্গল ইনিশিয়েটিভ ফর মাল্টি-সেক্টোরাল, টেকনিক্যাল অ্যান্ড ইকোনমিক কো-অপারেশন (বিমসটেক) ও প্যাসিফিক আইল্যান্ডস ফোরাম (পিআইএফ)-এর মতো অন্যান্য আঞ্চলিক প্রতিষ্ঠানসমূহকে শক্তিশালী করার জন্য উৎসাহিত করেছে। এই সংস্থাগুলোর ক্রমাগত শক্তিশালীকরণ ও তাদের বহুমুখী কার্যক্রমে ভারতের ক্রমবর্ধমান ভূমিকা নীতিটির সাফল্যের প্রমাণ। তবে এই ক্ষেত্রে আরও অনেক কিছু করার প্রয়োজন।

সম্ভাবনা

এইপি'র সাফল্য ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী মোদি উল্লেখ করেছেন, এই নীতি আসিয়ানের সঙ্গে সম্পর্ককে পুনরুজ্জীবিত করেছে, “এতে শক্তি, দিকনির্দেশনা ও গতি সংযোজন করেছে।” তবে আগামী বছরগুলোতে এই অঞ্চলের সামনে থাকা চ্যালেঞ্জসমূহ আরও তীক্ষ্ণ হবে। হোয়াইট হাউজে নতুন মার্কিন প্রেসিডেন্টের আগমনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র-চীন প্রতিদ্বন্দ্বিতা আরও তীব্র হতে পারে। দক্ষিণ ও পূর্ব চীন সাগরে চীনের আক্রমণাত্মক ও বলপ্রয়োগমূলক কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। বহু বছরের আলোচনার পরও, দক্ষিণ চীন সাগর নিয়ে কার্যকরী কোড অব কন্ডাক্ট (সিওসি) কবে প্রতিষ্ঠিত হবে তা নিয়ে অনিশ্চয়তা বিদ্যমান।

যদিও ভারত রিজিওনাল কমপ্রিহেনসিভ ইকনোমিক পার্টনারশিপ (আরসিইপি)-তে যোগ দিতে পারেনি, যা তার আসিয়ান বন্ধুদের হতাশ করেছিল, তবে বর্তমানে ভারত-আসিয়ান পণ্য বাণিজ্য চুক্তি (এআইটিআইজিএ)-এর পর্যালোচনা সময়মতো সম্পন্ন করা উচিত, যার মাধ্যমে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের উল্লেখযোগ্য উন্নতির জন্য আরও ভালো পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে।

মিয়ানমারের গভীর সংকট ভারতের বৃহৎ সংযোগ প্রকল্পগুলোর অগ্রগতিকে বাধাগ্রস্ত করেছে, যেমন ত্রিপক্ষীয় মহাসড়ক ও কালাদান বহুমুখী পরিবহণ প্রকল্প। আসিয়ান ও মিয়ানমারের প্রতিবেশীদের উচিত মিয়ানমারের বিভিন্ন অংশীজনকে সহিংস সংঘাত থেকে সরিয়ে এনে শান্তিপূর্ণ আলোচনায় ফিরে আসার জন্য তাদের প্রচেষ্টা ত্বরান্বিত করা।

বিস্তৃত এই অঞ্চলের চ্যালেঞ্জসমূহের প্রতি মনোযোগী থাকলেও, ভারতের কূটনীতিকে প্রধান অংশীদারদের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও গভীর করার দিকে মনোযোগী থাকতে হবে। এই প্রেক্ষাপটে, প্রজাতন্ত্র দিবস উদ্‌যাপনে প্রধান অতিথি হিসেবে ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট প্রাবোও সুবিয়ান্তোর ভারত সফর ভবিষ্যতের জন্য শুভ সংকেত বহন করে।

রাজীব ভাটিয়া গেটওয়ে হাউজের ডিস্টিংগুইশড ফেলো। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ব্যাপক কূটনৈতিক অভিজ্ঞতাসম্পন্ন একজন প্রাক্তন ভারতীয় রাষ্ট্রদূত, তিনি India-Myanmar Relations: Changing Contours বইটির রচয়িতা।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন