শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৭, মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

আত্মরক্ষাকে আত্মসমর্পণ মনে হতে পারে

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
আত্মরক্ষাকে আত্মসমর্পণ মনে হতে পারে

ভাষা কেবল ফেব্রুয়ারি মাসের সমস্যা নয়, সারা বছরেরই। নির্ভয়ে বলা যাবে সমস্যা সে যুগ-যুগান্তরের। কিন্তু তাই বলে ভাষা যে আবার কারো নিজস্ব সম্পত্তি, তা-ও নয়, যদিও কেউ কেউ কখনো কখনো তা মনে রাখে না এবং এমনও আচরণ করে, যেন ভাষা তাদের ঘরের চাকর, যা-তা করবে, যেমন ইচ্ছা খাটাবে। ব্যক্তির স্বাধীনতা অবশ্যই রয়েছে, থাকা দরকার, আমরা প্রত্যেকেই একেক সময় একেক ভাষা ব্যবহার করি, রাগলে এক প্রকার, শান্ত সময়ে ভিন্ন, ঘরে এক, বাইরে অন্য।

কথা হচ্ছে নিজের ভাষাকে সবার ভাষা করার চেষ্টা। যেমনটা পাকিস্তানি আমলে হয়েছিল। সে সময়ে, ১৯৪৯ সালের অক্টোবর মাসে সরকারি মাহে নও পত্রিকার সম্পাদকীয়তে লেখা হয়েছিল, ‘গোজাশত এশায়াতে আমরা অতীতে বাংলা ভাষার নানা মোড় পরিবর্তনের কথা মোখতাসারভাবে উল্লেখ করেছিলাম। বাংলা ভাষার ইতিহাস সম্বন্ধে ওয়াকেবহাল সবাইকে স্বীকার করতেই হবে যে শৈশবেই বাংলা ভাষা মুসলমান বাদশাহ এবং আমীর ওমরাহদের নেক নজরেই পাওয়ারেশ পেয়েছিল এবং শাহী দরবারের শান-শওকত হাসিল করেছিল।’ 

ইত্যাদি ইত্যাদি। সেদিন একটি গবেষণামূলক প্রবন্ধে উদ্ধৃতিটি আবার পড়লাম। নতুন প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা হাসবে নিশ্চয়ই এবং অত্যন্ত বিস্ময় প্রকাশ করবে এ কথা ভেবে যে এই সম্পাদকীয়কে এতটা গুরুত্ব দেওয়া হয়েছিল। কেননা এ তো অত্যন্ত হাস্যকর এবং সম্পূর্ণ পরিত্যাজ্য। এর তো তৎক্ষণাৎ উড়ে যাওয়ার কথা ছিল, যেমন গেছে সে উড়ে—শেষ পর্যন্ত। হ্যাঁ, তাই। হাস্যকর এবং পরিত্যাজ্য বটে। তবু এর গুরুত্ব অবশ্যই ছিল। এমনিতে মনে হবে যে এটি সম্পাদকের নিজস্ব ভাষা।

তাঁর ব্যক্তিগত ভাষাকে তিনি সর্বজনীন করতে চাইছিলেন। তা চান না কেন, তাতে আসে যায় কী। কত পাগল আছে সংসারে, ছাগলেরও কোনো অভাব নেই। না, ব্যাপারটা অতটা সহজ ছিল না। এ কোনো ব্যক্তিগত ভাষা নয়, চেষ্টা ছিল ওই ভাষাকেই বাংলা ভাষা করার। ভাষায় আরবি-ফারসি শব্দ ব্যবহারে আপত্তির কোনো কারণ থাকার কথা নয়, যদি তা ঘটে সাহিত্যের প্রয়োজনে। ভারতচন্দ্র থেকে শুরু করে নজরুল ইসলাম পর্যন্ত বহু লেখক আরবি-ফারসি শব্দের চমৎকার নন্দনতাত্ত্বিক ব্যবহারের মধ্য দিয়ে ভাষাকে সমৃদ্ধ করেছেন। ব্যঙ্গ রচনায়ও এসব শব্দ অত্যন্ত সাফল্যজনকভাবে ব্যবহৃত হয়েছে। প্যারীচাঁদ মিত্রের ঠগচাচা তো বটেই, আমাদের ঘরের কাছের আবুল মনসুর আহমদের ‘হুজুর কেবলা’ পর্যন্ত বহুজনেই মাহে নওয়ের ওই জবানের কাছাকাছি ভাষায় কথা বলেছে। সে নিয়েও কারো আপত্তি নেই। কেননা ব্যাপারটি শৈল্পিক, নন্দনতাত্ত্বিক। মাহে নওয়ের সম্পাদকীয়টি সম্পূর্ণ ভিন্ন ঘটনা। সেটিকে উপেক্ষা করার উপায় ছিল না ব্যক্তির রুচিবিকৃতি মনে করে, গ্রহণ করাও সম্ভব ছিল না শৈল্পিক সৃষ্টি হিসেবে। কেননা সমস্ত বিষয়টি ছিল রাজনৈতিক। ওই সম্পাদকীয়ের পেছনে রাষ্ট্রযন্ত্র ছিল দাঁড়িয়ে। তারই অভিপ্রায় প্রকাশ পাচ্ছিল ওর মধ্য দিয়ে। বিপদ ছিল সেখানেই। গুরুত্বও সে জন্যই।

মনে হতে পারে যে ভাষাকে তখন ইসলামীকরণের চেষ্টা করা হচ্ছিল। আপাতদৃষ্টিতে ব্যাপারটি তা-ই। ওই গবেষণা প্রবন্ধেও সেটি বলা হয়েছে। কিন্তু ইসলামীকরণ না বলে পাকিস্তানীকরণ বলাই বোধ করি অধিক সংগত হবে। কেননা তাতে ওই যে রাজনীতির ব্যাপার, সেটি থাকবে সামনে। পাকিস্তানি শাসকরা যে উত্কৃষ্ট ইসলামপন্থী ছিল তা নয়, তারা অতি উত্কৃষ্ট জালেম ছিল, একাত্তরে যা অত্যন্ত সুন্দরভাবে প্রমাণিত হয়েছে। ধর্মের নামে ওই খুনিরা তখন নির্বিচারে অসংখ্য ধার্মিক মানুষকে হত্যা করেছে। তাদের সেই খুনের সঙ্গে ধর্ম-কর্মের কোনো সম্পর্ক ছিল না। ধর্ম ছিল অজুহাত মাত্র। বাঙালির ভাষাকে তারা যদি অবলুপ্ত করে দিতে চেয়ে থাকে, তবে তা এ ভাষা ‘ইসলামবিরোধী’ ছিল বলে নয়, একে নষ্ট করে দিলে বাঙালিদের চিরকালের জন্য পদানত করে রাখতে পারবে মনে করে। অনুপ্রেরণাটি মোটেই ধর্মীয় নয়, সম্পূর্ণ রাজনৈতিক। ওই সম্পাদক যে অত্যন্ত ধার্মিক ব্যক্তি ছিলেন, তা মনে করার কারণ নেই, তবে তিনি যে অত্যন্ত চতুর ব্যক্তি ছিলেন, সেটি নিঃসন্দেহ। তিনি জানতেন কর্তারা কী চান, যা চান তা-ই লিখেছেন এবং লিখে, খুবই সম্ভব, উচ্চতর পদ লাভ করেছেন। তিনি রাষ্ট্রের চাকর, তার বেশি কিছু নয়।

আবুল মনসুর আহমদের কথা উল্লেখ করেছি, তিনি বাংলা ভাষার পক্ষের মানুষ ছিলেন আজীবন, জেল খেটেছেন রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনে যোগ দিয়ে। তাঁরও একটি ব্যক্তিগত ভাষা ছিল, সেটি তাঁর এলাকার, ময়মনসিংহের। তা থাকুক, থাকা স্বাভাবিক বটে। কিন্তু তিনি তাঁর ওই ভাষাকে যখন সাহিত্যের ভাষা করতে চাইলেন এবং তাকে ব্যবহার করে ‘জীবনক্ষুধা’ নামে আস্ত একটি উপন্যাস প্রকাশ করে ফেললেন, তখন অনেকেরই চক্ষু বস্ফািরিত হয়েছিল। ব্যাপারটি কেবল যে ব্যক্তিগত রুচিতাড়িত কিংবা নন্দনতত্ত্বের অনুরোধ-উপজাত ছিল, তা মনে হয় না, যখন দেখি অন্যত্রও এমন ভাষা তিনি ব্যবহার করতে চাইছেন; যাকে অন্য ভালো নামের অভাবে বলা যাবে ‘পাক-বাংলার কালচারী’ ভাষা। ওই নামটি তাঁরই দেওয়া। 

তিনি একই সঙ্গে পাকিস্তানে, বাংলায় ও কালচারে বিশ্বাস করতেন। অর্থাৎ আমরা বাঙালি বটে, কিন্তু আবার পাকিস্তানিও এবং আমাদের সংস্কৃতিতে ইংরেজি উপাদানও ঐতিহাসিক কারণে অনুপ্রবিষ্ট হয়ে গেছে। এই হচ্ছে আমাদের তিন সত্য। তা পাকিস্তানের আমলে অনেকেই নিজেদের একাধারে বাঙালি ও পাকিস্তানি বলে বিশ্বাস করতেন বৈকি এবং যাঁরা নিজের বাঙালিত্ব ভুলে কেবল পাকিস্তানি মনে করতেন নিজেদের, তাঁদের তুলনায় এঁরা যে প্রগতিশীল ছিলেন, তা-ও ইতিহাসের সেই স্তরে সত্য ছিল। নইলে আবুল মনসুর আহমদকে কারাদণ্ড দেওয়া হবে কেন? কিন্তু ওই যে পাক-বাংলার কালচারের ধারণা, ওটি যে একটি রাজনৈতিক প্রত্যয় আসলে, সেখানেই রয়েছে এর বিশেষ তাৎপর্য। এটি বোঝা যায় তখন, যখন বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরে আবুল মনসুর আহমদ লেখেন যে অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ১৯৪০ সালের লাহোর প্রস্তাবই বাস্তবায়িত হয়েছে, যার অর্থ দাঁড়ায় যে এক পাকিস্তানের জায়গায় একাধিক পাকিস্তান প্রতিষ্ঠিত হলো—শেষটার অর্থ এভাবেই রাজনীতিতে এসে যায় এবং বোঝা যায় রাজনীতির বাইরে যাওয়া কত কঠিন। বুঝতে পারি আমরা যে ধর্মও রাজনীতির অধীনে চলে যায় এবং রাজনীতির অস্ত্র হিসেবে ব্যবহৃত হয়। আতাউর রহমান খান যখন তাঁর ‘স্বৈরাচারের দশ বছর’ বইয়ে পাকিস্তানি আমলে বেতার-সংবাদের এই রকম একটি নিদর্শন উদ্ধৃত করেন, ‘...পিছলে এতোয়ার খান গাফফার খান লেড়কা গ্রেফতার হয়েছেন। 

হুকুমতে হায়দারাবাদ হুকুমতে হিন্দুস্থানের জং ও জেহাদের ইরাদা জাহির করেছেন’, তখন কোনো সন্দেহ থাকে না যে প্রকারান্তরে তিনি সেকালের শাসকদের রাজনৈতিক অভিলাষকেই উদঘাটিত করেছেন। কিন্তু হ্যাঁ, কিন্তু আছে। কিন্তু সামরিক শাসনের আমলে বাংলাদেশের ‘প্রধানমন্ত্রী’ হয়ে তিনিই যখন বলে বসেন যে ‘গোস্ত’ না বলে ‘মাংস’ বললে এই বস্তু আহারে তাঁর সমগ্র অভিরুচি একেবারে বিনষ্ট হয়ে যায়, তখন আমরা কী বলব? বলতেই হয় যে সাংস্কৃতিক রাজনীতি অত্যন্ত সূক্ষ্ম; এবং সূক্ষ্ম বটে, কিন্তু সে অনিবার্যভাবে কাজ করে যায়—গোপনে। লক্ষ না করে উপায় থাকে না যে তাঁর ওই বক্তব্য তাঁর অজান্তেই তাঁকে অত্যন্ত বিপজ্জনকভাবে গণধিক্কৃত মোনেম খাঁর কাছে নিয়ে যায়, যিনি ‘গোস্ত’ না বলে ‘মাংস’ এবং ‘আণ্ডা’ না বলে ‘ডিম’ বললে অত্যন্ত বিরূপ হতেন। ‘গোস্ত’ বলবেন, নাকি ‘মাংস’, সেটিকে ব্যক্তিগত রুচি-অভিরুচির প্রশ্ন বলায় কোনো অসুবিধা থাকত না এবং এ ধরনের উক্তিকে বাতাসের মতো হালকা জ্ঞান করে অবজ্ঞাও করা যেত, যদি না বক্তারা প্রধানমন্ত্রী কিংবা লাট সাহেব হতেন। সেই জোরেই বলেছেন এবং আমরা শুনতে বাধ্য হয়েছি। তখন তো সমগ্র বিষয়টিই রাজনৈতিক হয়ে দাঁড়ায় এবং বোঝা যায়—ওই যে যা বলছিলাম, রাজনীতি কিভাবে ভাষার ঘাড়ে হাত দিতে উদ্যত হয়। সে তো বটেই, উর্দুকে একমাত্র রাষ্ট্রভাষা করার চেষ্টা একটি রাজনৈতিক প্রচেষ্টা ভিন্ন আর কী ছিল?

এটি আজ ইতিহাসের অন্তর্গত যে ১৯৫০ সালে লিখিত একটি প্রবন্ধে ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ আরবিকে আমাদের জাতীয় ভাষা বলে দাবি করেছিলেন। ভাবলে তাজ্জব হতে হয় বৈকি। দুই কারণে। এক. সারা জীবন ড. শহীদুল্লাহ ছিলেন বাংলা ভাষার অনড় ও অকৃত্রিম সমর্থক, পাকিস্তান আমলে সেই যে চেষ্টা হয়েছে ভাষা সংস্কারের, হরফ বদলের, উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করার, যেসব উদ্যমে বাঙালি বুদ্ধিজীবীদের কেউ কেউ যোগ দিয়েছিলেন, তিনি তাঁদের কোনোটিরই ধারেকাছে পর্যন্ত ছিলেন না। 

দুই. তাঁর তুলনীয় জ্ঞানী ভাষাবিদের তো এটি অজানা থাকার কথা নয় যে ভাষা ধর্মের সীমা মানে না, যে জন্য আরবি কেবল মুসলমানের ভাষা নয়, অমুসলিম আরবদের ভাষাও বটে। তাহলে কেন তিনি আরবিকে জাতীয় ভাষা বলে গণ্য করতে চাইলেন? এর ব্যাখ্যা পেতে হলে ওই সময়কার রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে স্মরণ করতে হবে। তখন উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করার চেষ্টা হচ্ছিল, এই যুক্তিতে যে উর্দু এবং কেবল উর্দুই আমাদের জাতীয় ভাষা হওয়ার দাবিদার। ড. শহীদুল্লাহ মনে হয় ওই রাজনৈতিক বক্তব্যের প্রতিবাদ করছিলেন এবং উর্দুওয়ালাদের পালের হাওয়া কেড়ে নিতে চাইছিলেন পাল্টা এই যুক্তি দাঁড় করিয়ে যে জাতীয় ভাষা (কওমি জবান) বলে যদি কোনো ভাষার দাবি থেকেই থাকে, তবে সেটি আরবির, যা পবিত্র কোরআনের ভাষা। ড. শহীদুল্লাহ পাকিস্তানিদের তাদের নিজেদের খেলায়ই হারিয়ে দিতে চেয়েছিলেন। কেননা যতই পাক সাফ হোক, তারা আরবিকে রাষ্ট্রভাষা করার মতো ঈমানদার ছিল না। তারা উর্দু চেয়েছে ধর্মীয় কারণে নয়, বৈষয়িক কারণে। ওই রাজনৈতিক প্রেক্ষিতটি না জানা থাকলে শহীদুল্লাহকে তো বটেই উক্তিটিকেও ভুল বোঝার ষোলো আনা আশঙ্কা বিদ্যমান থাকে, আত্মরক্ষাকে আত্মসমর্পণ বলে মনে হতে পারে। (লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়)

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

৭ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

১৮ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে