শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২২, বুধবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৫

কোন দোষে তলানিতে বিদেশি বিনিয়োগ?

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
কোন দোষে তলানিতে বিদেশি বিনিয়োগ?

কোনো দেশে দেশি বিনিয়োগে ভাটা পড়লে বিদেশি বিনিয়োগে উজান আসে না। অর্থনীতির স্বাভাবিক এ তত্ত্বের টাটকা দৃষ্টান্ত ঘটল বাংলাদেশে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য বলছে, কমতে কমতে বিদেশি বিনিয়োগ গেল পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে এসে ঠেকেছে। ২০২৪ সালে দেশে মোট এফডিআই এসেছে ১.২৭ বিলিয়ন ডলার, যা আগের বছরের তুলনায় ১৩.২৫ শতাংশ কম।

এর আগে, ২০২৩ সালে এই অঙ্ক ছিল ১.৪৬ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে প্রায় ২০০ মিলিয়ন ডলার কমেছে এফডিআই। এর কারণ বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য যা, দেশিদের জন্যও তা-ই। রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অস্থিরতা, ডলারসংকট, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি সব বিনিয়োগকারীর জন্যই ঝুঁকিপূর্ণ। দেশি-বিদেশি, সরকারি-বেসরকারি সব বিনিয়োগকারীই চায় পুঁজি খাটানোর পরিবেশ ও পুঁজি ওঠানোর নিশ্চয়তা। বিদেশি বিনিয়োগকারীরা ব্যবসার মুনাফা নিজ দেশে ফেরত নেওয়ার গ্যারান্টি না পেলে আসবেন না। এলেও না পোষালে চলে যেতে পারেন। বিদেশি বিনিয়োগ তলানিতে পৌঁছার ফের এখানেই।

দেশিদের বিপদ আরেকটু বেশি। তাদের কেটে পড়ার সুযোগ নেই। তারা পুঁজি খুইয়ে ফুঁসতে পারেন, কাঁদতে পারেন। কেটে পড়তে পারেন না। বিদেশি বিনিয়োগ তলানিতে পৌঁছার তথ্যটা এমন সময়ে প্রকাশ পেল, যখন মাত্র কদিন আগে ঢাকায় সগৌরবে একটি বিনিয়োগ সম্মেলন হয়ে গেল। বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট ডেভেলপমেন্ট অথরিটি-বিডা এবং বাংলাদেশ ইকোনমিক জোনস অথরিটি-বেজার আয়োজনে এ ‘ইনভেস্টমেন্ট সামিট নিয়ে উচ্চাশা অনেকের। ৫০টি দেশের ৪১৫ জন বিদেশি প্রতিনিধি শুধু অংশই নেননি, বিনিয়োগের আকর্ষণীয় বার্তাও দিয়েছেন।

সামিটের পর বিনিয়োগকারীরা নতুন বিনিয়োগের সম্ভাবনা যাচাই করেন। এতে সময় লাগবে। সব কিছু অনুকূলে থাকলে বিনিয়োগ আসতে বছরখানেক  সময় লাগবে। তা মাথায় রেখেই অপেক্ষা ছিল  বিদেশি বিনিয়োগের চুক্তিনামার। কিন্তু এলো বিনিয়োগের মাথা ফাটানো খরার তথ্য। কেন এমনটি হলো? দেশি বিনিয়োগেরও কি ইতিবাচক কোনো খবর আছে? বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগে অনাগ্রহী ছিলেন, এমন নয়। আগ্রহ আগেও ছিল। সেই আগ্রহের বাস্তবায়ন ঘটানো যায়নি। বিভিন্ন সময়ের ওয়াদা ও আশাবাদ অনুয়ায়ী দেশে অনেক বিনিয়োগ আসার কথা। অথচ কম্বোডিয়ার চেয়েও কম বিনিয়োগ আসছে। ভিয়েতনামের সঙ্গে তুলনা করার এখন সুযোগই নেই। দোষ দেওয়া হচ্ছে রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক পরিবেশের। দেশের বিদ্যমান পরিবেশ তো দেশি আর বিদেশি উভয়ের জন্য একই। 

কথায় কথায় উদাহরণ হিসেবে আসে শ্রীলঙ্কার কথা। কারণ সেখানেও একটা গণ-অভ্যুত্থান ঘটেছিল। কিন্তু শ্রীলঙ্কায় একটা ফের ছিল। ক্ষমতাসীনরা পালিয়ে গেলেও কিছুদিন পর সেনাপ্রধানের ডাকে দেশে ফেরে। ফিরেই তারা ক্ষমতা ফেরত চায়নি। রাজাপক্ষে খেমটি ধরেননি। নমনীয়-কমনীয় হন। সব রাজনৈতিক শক্তি, ব্যবসায়ী ও সেনাবাহিনীসহ রাষ্ট্র পরিচালনায় সম্পর্কিতরা অন্তর্বর্তী রনিল বিক্রমাসিংহ সরকারকে সমর্থন দিয়ে দেশ পুনর্গঠন কাজে নেমে পড়ে। সরকারও সবার সমর্থনে দেশকে দ্রুত মূল ট্র্যাকে নিয়ে আসতে সক্ষম হয়। মূল্যস্ফীতি ৭৫ শতাংশ থেকে ৫ শতাংশে নামিয়ে আনার ম্যাজিক দেখায়। 
গণ-অভ্যুত্থানের কমিটমেন্ট অনুযায়ী দেশের অভ্যন্তরে থাকা লুটের টাকা বাজেয়াপ্ত করে রাষ্ট্রের কাজে লাগায়। আর দুই বছরের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা হস্তান্তর করে। আশির দশক-পরবর্তী ভিয়েতনাম, চীন, মেক্সিকো ও ভারতের মতো দেশ অর্থনৈতিকভাবে বিকাশ লাভ করে। সে সময় দেশগুলো উৎপাদন খাতে এফডিআই আকর্ষণ করতে পেরেছিল। মালয়েশিয়ার অর্থনৈতিক উন্নয়নের মূলেও রয়েছে এফডিআই। দেশটিতে জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া ও তাইওয়ানের বহুজাতিক কম্পানিগুলো প্রচুর বিনিয়োগ করেছে। থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনামের ক্ষেত্রেও একই। অথচ বাংলাদেশে ব্যতিক্রম। কাজের চেয়ে কথা বেশি।

আমাদের এখানে চিত্র ভিন্ন। রাজনৈতিক দলগুলোর চাহিদার মধ্যে বৈপরীত্য। টানাপড়েন সবদিকে। ২০২৪ সালে অর্থনীতির বড় আঘাত ছিল রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অনিশ্চয়তা। বিশেষ করে উৎপাদনমুখী শিল্পে। এটা মারাত্মক প্রভাব ফেলেছে বিনিয়োগকারীদের আস্থায়। ফলে দেশে বিদায়ি বছরে বিনিয়োগ না বেড়ে বরং কমেছে। বিদেশি বিনিয়োগও ঋণাত্মক। চলতি বছরেও দেশের রাজনৈতিক পরিবেশ অস্থিতিশীল থাকলে বিনিয়োগ প্রবাহে আরো বাধা আসবে। দেশি-বিদেশি কোনো বিনিয়োগই কখনো ছড়িয়ে-ছিটিয়ে হয় না। 

অনেক সীমাবদ্ধতার পরও দেশে বৈদেশিক বিনিয়োগের ক্ষেত্র রয়েছে। কিন্তু যথেষ্ট সুযোগ নেই। রয়েছে বাধার পাহাড়। তা দেশি-বিদেশি উভয়ের জন্যই। গ্যাস, বিদ্যুৎ, অবকাঠামোগত সমস্যা, প্রশাসনিক জটিলতা, বন্যা, সিডর, আইলার মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগের চেয়েও রাজনৈতিক অস্থিরতা সবাইকে বেশি ভোগাচ্ছে। কর, ভ্যাট, ঘন ঘন নীতির পরিবর্তন, ঘুষ, দুর্নীতি তো আছেই। সেই সঙ্গে প্রশাসনিক অদক্ষতা ও প্রাতিষ্ঠানিক অক্ষমতাও বড় কারণ। বিনিয়োগ আকর্ষণে বন্দর ও কাস্টমস ব্যবস্থায় সহজীকরণ নেই। রাজনৈতিক ঢামাডোলে সামপ্রতিক সময়ে বিদেশি বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠানে হামলা ও ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এ বার্তা বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছেও গেছে।

বিনিয়োগ সম্মেলন চালাকালে একদিকে বিদেশিদের নিজ নিজ ব্র্যান্ড নিয়ে বাংলাদেশে আসতে বলা হয়েছে। অন্যদিকে বাটা, কোকাকোলা বা কেএফসি-জাতীয় বিদেশি ব্র্যান্ডের দোকানে ভাঙচুর হয়েছে। এটিও ছিল নগদের ওপর একটি মন্দ বার্তা। ঢাকায় নিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত পার্ক ইয়াং-সিক কিছুদিন আগে তাঁর পর্যবেক্ষণে বলেছেন, বাংলাদেশে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তায় দেশি-বিদেশি বিনিয়োগে প্রভাব ফেলছে। ব্যবসায়ীরা বিনিয়োগ থামিয়ে রেখেছেন। পার্ক ইয়াং-সিক এ কথাও বলেছেন, বঙ্গোপসাগর উপকূলে থাকা এবং নবম শীর্ষ ভোক্তা বাজার হওয়ায় বাংলাদেশে বিনিয়োগ আসবে বলে বিদেশিরা ‘লিপ সার্ভিস’ দেয়, সেটাতে অত মনোযোগ দেওয়ার দরকার নেই। স্থানীয় পুঁজির দারিদ্র্য কমাতে কিংবা প্রযুক্তি হস্তান্তরের নিমিত্তে বিশ্বের সব দেশের সরকারই বিনিয়োগ আকর্ষণের চেষ্টা করে থাকে। বিনিয়োগ পাওয়ার খাতিরে নানা সুবিধাও দেয়। বিনিয়োগ থেকে আসে নিয়োগ তথা কর্মসংস্থান, বাড়ে রাজস্ব আয়, কমে দারিদ্র্য।

২০২০ সালে বাংলাদেশে মহামারি করোনার আঘাতের আগেই চীনসহ বিশ্বের অনেক দেশ আক্রান্ত হয়। এতে বিশ্বজুড়েই ব্যবসা-বাণিজ্যে এক ধরনের স্থবিরতা নেমে আসে, যার নেতিবাচক প্রভাব পড়ে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগে। বাংলাদেশেও নিট এফডিআইয়ে বড় ধাক্কা আসে। করোনার ধাক্কার পর ২০২১ সালে বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছিল। আবার ২০২২ সাল থেকে টানা পতনের ধারা নামে। নানা ঘটনার পরিক্রমায় দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা বিনিয়োগকে শুধু বাধাগ্রস্তই করেছে। নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনৈতিক সরকার এলে স্থিতিশীলতা ফিরবে বলে একটি আশাবাদ ঘুরছে। সেই প্রস্তুতি এখন থেকেই নিতে হবে। এর আগ পর্যন্ত অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যবসা-বিনিয়োগ অঙ্গনে করার অনেক কিছু রয়েছে। নিজের বিশ্বজোড়া যশ-খ্যাতিতে দেশের বিজনেস কমিউনিটিকে রাজনীতিতে না জড়ানোর কাজটির ভিত্তি গড়তে পারেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তাদের যেন ভবিষ্যতে রাজনৈতিক কোনো দল বা মহল রাজনীতির উপাদান বানাতে না পারে। শুধুই ব্যবসা-বিনিয়োগে মগ্ন থাকতে দেয়। তেমন একটি ভিত্তি রচনা করে সেই গ্যারান্টার হয়ে নতুন ইতিহাস গড়তে পারেন তিনি। 

গত কয়েক দশকে আমাদের অর্থনীতিতে অগ্রগতি হলেও সে অনুযায়ী কেন সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করা যায়নি, তা তদন্ত হওয়া দরকার। বেসরকারি বিনিয়োগকারীদের কী মাত্রায় রাজনীতির ছকে ফেলা হয়েছে, এরও একটি বিহিত হওয়া চাই। ব্যবসায়ী, শিল্পোদ্যোক্তারা আদতে তাদের গণ্ডিতে থাকতে চান। ব্যবসা করতে এসে মানইজ্জত খোয়াতে চান না। প্রয়োজনে ব্যবসা ছেড়ে দিয়ে সম্মান বাঁচাতে চান। কিন্তু সেটা হতে দেন না রাজনৈতিক নেতৃত্ব। মানসম্মান নিয়ে ব্যবসা করতে দেন না। রাজনীতিমুক্তও রাখেন না। প্রধান উপদেষ্টা এবং তাঁর পরিষদ সদস্যদের তা একদম না জানার কথা নয়। তাঁরা দেশের বিভিন্ন সেক্টরের সঙ্গে কথা বলছেন। দফায় দফায়ও বসছেন। চাইলে বিজনেস কমিউনিটির সঙ্গে আনুষ্ঠানিক-অনানুষ্ঠানিকভাবে বসতে পারেন, শুনতে পারেন তাঁদের হৃদয়ের রক্তক্ষরণের কথা। জানতে পারেন বিনিয়োগ বাড়াতে তাঁদের অভিজ্ঞতা ও পরিকল্পনার কথা।

দেশি বেসরকারি বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের দুয়ারে কড়া নাড়তে বিদেশিদের চেয়ে অভিজ্ঞতায় খাটো নন। নিজেদের শ্রম, ঘাম, মেধা, অর্থ ব্যয় করে শুধু দেশে নয়, বিদেশেও শিল্পপ্রতিষ্ঠান গড়ার অভিজ্ঞতা রয়েছে তাদের অনেকের। অভিজ্ঞতার সঙ্গে নানা দেশে সুনামও রয়েছে তাঁদের। মনোবেদনা এবং বিনিয়োগকৃত পুঁজি কোন দশায় গেলে দেশীয় বিনিয়োগকারীদের কেউ ব্যবসা ছেড়ে দেওয়ার সম্মানজনক পথ খোঁজার পথিক হন, ভাবা যায়? সরকারি পর্যায়ে স্বজনপ্রীতি, দুর্নীতি, জাতীয় কোষাগার লুট ও ক্ষমতার অপব্যবহার সত্ত্বেও বাংলাদেশের অর্থনীতির শিরা-উপশিরায় রক্ত সঞ্চালনে প্রবৃদ্ধির যোগানদাতারা কেন এমন নিপাতনে সিদ্ধ হবেন?

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট, ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
সর্বশেষ খবর
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

এই মাত্র | জাতীয়

নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি

৯ মিনিট আগে | পরবাস

বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ

১৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন
মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র
কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়
নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার
আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ
চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ

৩৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক
সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স
বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক
বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ
ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স
জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল
ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা
চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫
মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা