শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২২, বুধবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৫

কোন দোষে তলানিতে বিদেশি বিনিয়োগ?

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
কোন দোষে তলানিতে বিদেশি বিনিয়োগ?

কোনো দেশে দেশি বিনিয়োগে ভাটা পড়লে বিদেশি বিনিয়োগে উজান আসে না। অর্থনীতির স্বাভাবিক এ তত্ত্বের টাটকা দৃষ্টান্ত ঘটল বাংলাদেশে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য বলছে, কমতে কমতে বিদেশি বিনিয়োগ গেল পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে এসে ঠেকেছে। ২০২৪ সালে দেশে মোট এফডিআই এসেছে ১.২৭ বিলিয়ন ডলার, যা আগের বছরের তুলনায় ১৩.২৫ শতাংশ কম।

এর আগে, ২০২৩ সালে এই অঙ্ক ছিল ১.৪৬ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে প্রায় ২০০ মিলিয়ন ডলার কমেছে এফডিআই। এর কারণ বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য যা, দেশিদের জন্যও তা-ই। রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অস্থিরতা, ডলারসংকট, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি সব বিনিয়োগকারীর জন্যই ঝুঁকিপূর্ণ। দেশি-বিদেশি, সরকারি-বেসরকারি সব বিনিয়োগকারীই চায় পুঁজি খাটানোর পরিবেশ ও পুঁজি ওঠানোর নিশ্চয়তা। বিদেশি বিনিয়োগকারীরা ব্যবসার মুনাফা নিজ দেশে ফেরত নেওয়ার গ্যারান্টি না পেলে আসবেন না। এলেও না পোষালে চলে যেতে পারেন। বিদেশি বিনিয়োগ তলানিতে পৌঁছার ফের এখানেই।

দেশিদের বিপদ আরেকটু বেশি। তাদের কেটে পড়ার সুযোগ নেই। তারা পুঁজি খুইয়ে ফুঁসতে পারেন, কাঁদতে পারেন। কেটে পড়তে পারেন না। বিদেশি বিনিয়োগ তলানিতে পৌঁছার তথ্যটা এমন সময়ে প্রকাশ পেল, যখন মাত্র কদিন আগে ঢাকায় সগৌরবে একটি বিনিয়োগ সম্মেলন হয়ে গেল। বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট ডেভেলপমেন্ট অথরিটি-বিডা এবং বাংলাদেশ ইকোনমিক জোনস অথরিটি-বেজার আয়োজনে এ ‘ইনভেস্টমেন্ট সামিট নিয়ে উচ্চাশা অনেকের। ৫০টি দেশের ৪১৫ জন বিদেশি প্রতিনিধি শুধু অংশই নেননি, বিনিয়োগের আকর্ষণীয় বার্তাও দিয়েছেন।

সামিটের পর বিনিয়োগকারীরা নতুন বিনিয়োগের সম্ভাবনা যাচাই করেন। এতে সময় লাগবে। সব কিছু অনুকূলে থাকলে বিনিয়োগ আসতে বছরখানেক  সময় লাগবে। তা মাথায় রেখেই অপেক্ষা ছিল  বিদেশি বিনিয়োগের চুক্তিনামার। কিন্তু এলো বিনিয়োগের মাথা ফাটানো খরার তথ্য। কেন এমনটি হলো? দেশি বিনিয়োগেরও কি ইতিবাচক কোনো খবর আছে? বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগে অনাগ্রহী ছিলেন, এমন নয়। আগ্রহ আগেও ছিল। সেই আগ্রহের বাস্তবায়ন ঘটানো যায়নি। বিভিন্ন সময়ের ওয়াদা ও আশাবাদ অনুয়ায়ী দেশে অনেক বিনিয়োগ আসার কথা। অথচ কম্বোডিয়ার চেয়েও কম বিনিয়োগ আসছে। ভিয়েতনামের সঙ্গে তুলনা করার এখন সুযোগই নেই। দোষ দেওয়া হচ্ছে রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক পরিবেশের। দেশের বিদ্যমান পরিবেশ তো দেশি আর বিদেশি উভয়ের জন্য একই। 

কথায় কথায় উদাহরণ হিসেবে আসে শ্রীলঙ্কার কথা। কারণ সেখানেও একটা গণ-অভ্যুত্থান ঘটেছিল। কিন্তু শ্রীলঙ্কায় একটা ফের ছিল। ক্ষমতাসীনরা পালিয়ে গেলেও কিছুদিন পর সেনাপ্রধানের ডাকে দেশে ফেরে। ফিরেই তারা ক্ষমতা ফেরত চায়নি। রাজাপক্ষে খেমটি ধরেননি। নমনীয়-কমনীয় হন। সব রাজনৈতিক শক্তি, ব্যবসায়ী ও সেনাবাহিনীসহ রাষ্ট্র পরিচালনায় সম্পর্কিতরা অন্তর্বর্তী রনিল বিক্রমাসিংহ সরকারকে সমর্থন দিয়ে দেশ পুনর্গঠন কাজে নেমে পড়ে। সরকারও সবার সমর্থনে দেশকে দ্রুত মূল ট্র্যাকে নিয়ে আসতে সক্ষম হয়। মূল্যস্ফীতি ৭৫ শতাংশ থেকে ৫ শতাংশে নামিয়ে আনার ম্যাজিক দেখায়। 
গণ-অভ্যুত্থানের কমিটমেন্ট অনুযায়ী দেশের অভ্যন্তরে থাকা লুটের টাকা বাজেয়াপ্ত করে রাষ্ট্রের কাজে লাগায়। আর দুই বছরের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা হস্তান্তর করে। আশির দশক-পরবর্তী ভিয়েতনাম, চীন, মেক্সিকো ও ভারতের মতো দেশ অর্থনৈতিকভাবে বিকাশ লাভ করে। সে সময় দেশগুলো উৎপাদন খাতে এফডিআই আকর্ষণ করতে পেরেছিল। মালয়েশিয়ার অর্থনৈতিক উন্নয়নের মূলেও রয়েছে এফডিআই। দেশটিতে জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া ও তাইওয়ানের বহুজাতিক কম্পানিগুলো প্রচুর বিনিয়োগ করেছে। থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনামের ক্ষেত্রেও একই। অথচ বাংলাদেশে ব্যতিক্রম। কাজের চেয়ে কথা বেশি।

আমাদের এখানে চিত্র ভিন্ন। রাজনৈতিক দলগুলোর চাহিদার মধ্যে বৈপরীত্য। টানাপড়েন সবদিকে। ২০২৪ সালে অর্থনীতির বড় আঘাত ছিল রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অনিশ্চয়তা। বিশেষ করে উৎপাদনমুখী শিল্পে। এটা মারাত্মক প্রভাব ফেলেছে বিনিয়োগকারীদের আস্থায়। ফলে দেশে বিদায়ি বছরে বিনিয়োগ না বেড়ে বরং কমেছে। বিদেশি বিনিয়োগও ঋণাত্মক। চলতি বছরেও দেশের রাজনৈতিক পরিবেশ অস্থিতিশীল থাকলে বিনিয়োগ প্রবাহে আরো বাধা আসবে। দেশি-বিদেশি কোনো বিনিয়োগই কখনো ছড়িয়ে-ছিটিয়ে হয় না। 

অনেক সীমাবদ্ধতার পরও দেশে বৈদেশিক বিনিয়োগের ক্ষেত্র রয়েছে। কিন্তু যথেষ্ট সুযোগ নেই। রয়েছে বাধার পাহাড়। তা দেশি-বিদেশি উভয়ের জন্যই। গ্যাস, বিদ্যুৎ, অবকাঠামোগত সমস্যা, প্রশাসনিক জটিলতা, বন্যা, সিডর, আইলার মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগের চেয়েও রাজনৈতিক অস্থিরতা সবাইকে বেশি ভোগাচ্ছে। কর, ভ্যাট, ঘন ঘন নীতির পরিবর্তন, ঘুষ, দুর্নীতি তো আছেই। সেই সঙ্গে প্রশাসনিক অদক্ষতা ও প্রাতিষ্ঠানিক অক্ষমতাও বড় কারণ। বিনিয়োগ আকর্ষণে বন্দর ও কাস্টমস ব্যবস্থায় সহজীকরণ নেই। রাজনৈতিক ঢামাডোলে সামপ্রতিক সময়ে বিদেশি বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠানে হামলা ও ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এ বার্তা বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছেও গেছে।

বিনিয়োগ সম্মেলন চালাকালে একদিকে বিদেশিদের নিজ নিজ ব্র্যান্ড নিয়ে বাংলাদেশে আসতে বলা হয়েছে। অন্যদিকে বাটা, কোকাকোলা বা কেএফসি-জাতীয় বিদেশি ব্র্যান্ডের দোকানে ভাঙচুর হয়েছে। এটিও ছিল নগদের ওপর একটি মন্দ বার্তা। ঢাকায় নিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত পার্ক ইয়াং-সিক কিছুদিন আগে তাঁর পর্যবেক্ষণে বলেছেন, বাংলাদেশে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তায় দেশি-বিদেশি বিনিয়োগে প্রভাব ফেলছে। ব্যবসায়ীরা বিনিয়োগ থামিয়ে রেখেছেন। পার্ক ইয়াং-সিক এ কথাও বলেছেন, বঙ্গোপসাগর উপকূলে থাকা এবং নবম শীর্ষ ভোক্তা বাজার হওয়ায় বাংলাদেশে বিনিয়োগ আসবে বলে বিদেশিরা ‘লিপ সার্ভিস’ দেয়, সেটাতে অত মনোযোগ দেওয়ার দরকার নেই। স্থানীয় পুঁজির দারিদ্র্য কমাতে কিংবা প্রযুক্তি হস্তান্তরের নিমিত্তে বিশ্বের সব দেশের সরকারই বিনিয়োগ আকর্ষণের চেষ্টা করে থাকে। বিনিয়োগ পাওয়ার খাতিরে নানা সুবিধাও দেয়। বিনিয়োগ থেকে আসে নিয়োগ তথা কর্মসংস্থান, বাড়ে রাজস্ব আয়, কমে দারিদ্র্য।

২০২০ সালে বাংলাদেশে মহামারি করোনার আঘাতের আগেই চীনসহ বিশ্বের অনেক দেশ আক্রান্ত হয়। এতে বিশ্বজুড়েই ব্যবসা-বাণিজ্যে এক ধরনের স্থবিরতা নেমে আসে, যার নেতিবাচক প্রভাব পড়ে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগে। বাংলাদেশেও নিট এফডিআইয়ে বড় ধাক্কা আসে। করোনার ধাক্কার পর ২০২১ সালে বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছিল। আবার ২০২২ সাল থেকে টানা পতনের ধারা নামে। নানা ঘটনার পরিক্রমায় দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা বিনিয়োগকে শুধু বাধাগ্রস্তই করেছে। নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনৈতিক সরকার এলে স্থিতিশীলতা ফিরবে বলে একটি আশাবাদ ঘুরছে। সেই প্রস্তুতি এখন থেকেই নিতে হবে। এর আগ পর্যন্ত অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যবসা-বিনিয়োগ অঙ্গনে করার অনেক কিছু রয়েছে। নিজের বিশ্বজোড়া যশ-খ্যাতিতে দেশের বিজনেস কমিউনিটিকে রাজনীতিতে না জড়ানোর কাজটির ভিত্তি গড়তে পারেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তাদের যেন ভবিষ্যতে রাজনৈতিক কোনো দল বা মহল রাজনীতির উপাদান বানাতে না পারে। শুধুই ব্যবসা-বিনিয়োগে মগ্ন থাকতে দেয়। তেমন একটি ভিত্তি রচনা করে সেই গ্যারান্টার হয়ে নতুন ইতিহাস গড়তে পারেন তিনি। 

গত কয়েক দশকে আমাদের অর্থনীতিতে অগ্রগতি হলেও সে অনুযায়ী কেন সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করা যায়নি, তা তদন্ত হওয়া দরকার। বেসরকারি বিনিয়োগকারীদের কী মাত্রায় রাজনীতির ছকে ফেলা হয়েছে, এরও একটি বিহিত হওয়া চাই। ব্যবসায়ী, শিল্পোদ্যোক্তারা আদতে তাদের গণ্ডিতে থাকতে চান। ব্যবসা করতে এসে মানইজ্জত খোয়াতে চান না। প্রয়োজনে ব্যবসা ছেড়ে দিয়ে সম্মান বাঁচাতে চান। কিন্তু সেটা হতে দেন না রাজনৈতিক নেতৃত্ব। মানসম্মান নিয়ে ব্যবসা করতে দেন না। রাজনীতিমুক্তও রাখেন না। প্রধান উপদেষ্টা এবং তাঁর পরিষদ সদস্যদের তা একদম না জানার কথা নয়। তাঁরা দেশের বিভিন্ন সেক্টরের সঙ্গে কথা বলছেন। দফায় দফায়ও বসছেন। চাইলে বিজনেস কমিউনিটির সঙ্গে আনুষ্ঠানিক-অনানুষ্ঠানিকভাবে বসতে পারেন, শুনতে পারেন তাঁদের হৃদয়ের রক্তক্ষরণের কথা। জানতে পারেন বিনিয়োগ বাড়াতে তাঁদের অভিজ্ঞতা ও পরিকল্পনার কথা।

দেশি বেসরকারি বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের দুয়ারে কড়া নাড়তে বিদেশিদের চেয়ে অভিজ্ঞতায় খাটো নন। নিজেদের শ্রম, ঘাম, মেধা, অর্থ ব্যয় করে শুধু দেশে নয়, বিদেশেও শিল্পপ্রতিষ্ঠান গড়ার অভিজ্ঞতা রয়েছে তাদের অনেকের। অভিজ্ঞতার সঙ্গে নানা দেশে সুনামও রয়েছে তাঁদের। মনোবেদনা এবং বিনিয়োগকৃত পুঁজি কোন দশায় গেলে দেশীয় বিনিয়োগকারীদের কেউ ব্যবসা ছেড়ে দেওয়ার সম্মানজনক পথ খোঁজার পথিক হন, ভাবা যায়? সরকারি পর্যায়ে স্বজনপ্রীতি, দুর্নীতি, জাতীয় কোষাগার লুট ও ক্ষমতার অপব্যবহার সত্ত্বেও বাংলাদেশের অর্থনীতির শিরা-উপশিরায় রক্ত সঞ্চালনে প্রবৃদ্ধির যোগানদাতারা কেন এমন নিপাতনে সিদ্ধ হবেন?

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট, ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
নিজেরাই যখন দৌড়ের ওপর থাকে তখন কে কাকে দেখে?
নিজেরাই যখন দৌড়ের ওপর থাকে তখন কে কাকে দেখে?
কমছে বিনিয়োগ বাড়ছে বেকারত্ব
কমছে বিনিয়োগ বাড়ছে বেকারত্ব
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের
চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের
শাস্তি না হওয়ায় বেপরোয়া লুণ্ঠন
শাস্তি না হওয়ায় বেপরোয়া লুণ্ঠন
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
পুঁজিবাজারে প্রধান উপদেষ্টার ৫ টনিক, অপেক্ষায় ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা
পুঁজিবাজারে প্রধান উপদেষ্টার ৫ টনিক, অপেক্ষায় ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা
স্থবির পুঁজিবাজার স্বাভাবিক করতে বিএসইসির কার্যকর ভূমিকা প্রয়োজন
স্থবির পুঁজিবাজার স্বাভাবিক করতে বিএসইসির কার্যকর ভূমিকা প্রয়োজন
পাখিবান্ধব নগর ও সমাজ গড়ার আহ্বান
পাখিবান্ধব নগর ও সমাজ গড়ার আহ্বান
আর কত নির্যাতনের শিকার হবেন চিকিৎসকরা
আর কত নির্যাতনের শিকার হবেন চিকিৎসকরা
উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই
উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই
সর্বশেষ খবর
গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সেনানিবাসে আশ্রয় গ্রহণকারীদের প্রসঙ্গে সেনাবাহিনীর অবস্থান
গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সেনানিবাসে আশ্রয় গ্রহণকারীদের প্রসঙ্গে সেনাবাহিনীর অবস্থান

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন চান অস্ট্রেলিয়ার ৪১ সিনেটর-এমপি
বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন চান অস্ট্রেলিয়ার ৪১ সিনেটর-এমপি

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকার মানুষের মৌলিক স্বাধীনতা ঝুঁকিতে ফেলেছে
অন্তর্বর্তী সরকার মানুষের মৌলিক স্বাধীনতা ঝুঁকিতে ফেলেছে

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওষুধের দাম সরকার কর্তৃক নির্ধারণসহ চার দাবিতে ভোলায় মানববন্ধন
ওষুধের দাম সরকার কর্তৃক নির্ধারণসহ চার দাবিতে ভোলায় মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিয়াল মাদ্রিদ ছাড়ছেন লুকা মদরিচ
রিয়াল মাদ্রিদ ছাড়ছেন লুকা মদরিচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘চাঁদপুরে চাঁদাবাজি চলবে না’
‘চাঁদপুরে চাঁদাবাজি চলবে না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান
প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যশোরে পৌর কৃষকদল সভাপতিকে গুলি করে হত্যা
যশোরে পৌর কৃষকদল সভাপতিকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৪৬
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৪৬

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

এনবিআর বিলুপ্তির অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি
এনবিআর বিলুপ্তির অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা পেল আসামি গ্রেফতারের ক্ষমতা
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা পেল আসামি গ্রেফতারের ক্ষমতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীরে গোলাগুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত
কাশ্মীরে গোলাগুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান সফর থেকে ছিটকে গেলেন সৌম্য
পাকিস্তান সফর থেকে ছিটকে গেলেন সৌম্য

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যারা জনগণকে ভয় পায় তারাই নির্বাচনকে প্রলম্বিত করতে চায় : প্রিন্স
যারা জনগণকে ভয় পায় তারাই নির্বাচনকে প্রলম্বিত করতে চায় : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঐক্যের ডাকে রাজুতে নতুন কর্মসূচি
ঐক্যের ডাকে রাজুতে নতুন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনে ভূমিধসে মৃত ২, নিখোঁজ ১৯
চীনে ভূমিধসে মৃত ২, নিখোঁজ ১৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর এখনই বিলুপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই: অর্থ মন্ত্রণালয়
এনবিআর এখনই বিলুপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই: অর্থ মন্ত্রণালয়

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মুন্সিগঞ্জে গৃহবধূ মিতু হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন
মুন্সিগঞ্জে গৃহবধূ মিতু হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের মিছিল : রিমান্ড শেষে ১০ জন কারাগারে
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের মিছিল : রিমান্ড শেষে ১০ জন কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিক এলাকায় ভেঙে পড়ল বিমান, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
আবাসিক এলাকায় ভেঙে পড়ল বিমান, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট
সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আমরা এই সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে চাই না : গয়েশ্বর চন্দ্র
আমরা এই সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে চাই না : গয়েশ্বর চন্দ্র

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেতা শম্ভু জেল হাজতে
আওয়ামী লীগ নেতা শম্ভু জেল হাজতে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ ফিরে আসার সম্ভাবনা নাই: ডা. তাহের
আওয়ামী লীগ ফিরে আসার সম্ভাবনা নাই: ডা. তাহের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতভাগ অনলাইনভিত্তিক ভূমিসেবা চালু হয়েছে : সিনিয়র সচিব
শতভাগ অনলাইনভিত্তিক ভূমিসেবা চালু হয়েছে : সিনিয়র সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুুন্সিগঞ্জে ১২০ টাকায় পুলিশে চাকরি পেলেন ২০ জন
মুুন্সিগঞ্জে ১২০ টাকায় পুলিশে চাকরি পেলেন ২০ জন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বীরগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত
বীরগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রলীগ নেতা রিপন-নাঈমসহ ১০ জন কারাগারে
ছাত্রলীগ নেতা রিপন-নাঈমসহ ১০ জন কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বজুড়ে আকাশযুদ্ধের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিতে পারে চীনের যে ড্রোন!
বিশ্বজুড়ে আকাশযুদ্ধের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিতে পারে চীনের যে ড্রোন!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আরব আমিরাতে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
আরব আমিরাতে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেঙে পড়ল যুদ্ধ জাহাজ, ক্ষেপে গেলেন কিম
ভেঙে পড়ল যুদ্ধ জাহাজ, ক্ষেপে গেলেন কিম

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিট খারিজ, মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথে বাধা নেই
রিট খারিজ, মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথে বাধা নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন থেকে পদত্যাগ করে ৩০ নেতাকর্মীর ছাত্রদলে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন থেকে পদত্যাগ করে ৩০ নেতাকর্মীর ছাত্রদলে যোগদান

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাওবাদী নিধনের নামে কাদের হত্যা করছে মোদি প্রশাসন?
মাওবাদী নিধনের নামে কাদের হত্যা করছে মোদি প্রশাসন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রায়ের পরও ইশরাককে শপথ না পড়ালে আদালত অবমাননা হবে’
‘রায়ের পরও ইশরাককে শপথ না পড়ালে আদালত অবমাননা হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে আসছে ২০, ৫০ ও ১০০০ টাকার নতুন নোট
বাজারে আসছে ২০, ৫০ ও ১০০০ টাকার নতুন নোট

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সংশোধিত সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ অনুমোদন
সংশোধিত সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ অনুমোদন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালত চত্বরে মমতাজের ওপর ডিম নিক্ষেপ
আদালত চত্বরে মমতাজের ওপর ডিম নিক্ষেপ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে সক্ষম জাপানের ‘রেলগান’
হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে সক্ষম জাপানের ‘রেলগান’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পররাষ্ট্রসচিব হচ্ছেন আসাদ আলম সিয়াম
পররাষ্ট্রসচিব হচ্ছেন আসাদ আলম সিয়াম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে ভয়াবহ ঝড়ের কবলে ভারতের বিমান
মাঝ আকাশে ভয়াবহ ঝড়ের কবলে ভারতের বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক পোস্টে যে বার্তা দিলেন জামায়াত আমির
ফেসবুক পোস্টে যে বার্তা দিলেন জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বজুড়ে আকাশযুদ্ধের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিতে পারে চীনের যে ড্রোন!
বিশ্বজুড়ে আকাশযুদ্ধের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিতে পারে চীনের যে ড্রোন!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট
সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের আক্রমণাত্মক আচরণের মুখেও শান্ত ছিলেন রামাফোসা
ট্রাম্পের আক্রমণাত্মক আচরণের মুখেও শান্ত ছিলেন রামাফোসা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দূতাবাসকর্মীকে হত্যা, কে এই সন্দেহভাজন হামলাকারী?
ইসরায়েলি দূতাবাসকর্মীকে হত্যা, কে এই সন্দেহভাজন হামলাকারী?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলন স্থগিত করলেন ইশরাক
আন্দোলন স্থগিত করলেন ইশরাক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫০ নারী ধর্ষণ: ৩ হাজার ভিডিওসহ চালক গ্রেফতার
৫০ নারী ধর্ষণ: ৩ হাজার ভিডিওসহ চালক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফ-মাহফুজের পদত্যাগের খবর না আসা পর্যন্ত লড়াই চলবে: ইশরাক
আসিফ-মাহফুজের পদত্যাগের খবর না আসা পর্যন্ত লড়াই চলবে: ইশরাক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতিহাস গড়ে বাংলাদেশকে সিরিজ হারের লজ্জা দিলো আরব-আমিরাত
ইতিহাস গড়ে বাংলাদেশকে সিরিজ হারের লজ্জা দিলো আরব-আমিরাত

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ঝড়ের আশঙ্কা
দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ঝড়ের আশঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় প্রবেশ করল ত্রাণবাহী ১০০ ট্রাক, পৌঁছায়নি সাধারণ মানুষের কাছে
গাজায় প্রবেশ করল ত্রাণবাহী ১০০ ট্রাক, পৌঁছায়নি সাধারণ মানুষের কাছে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত রাখা কঠিন হবে’
‘নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত রাখা কঠিন হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধ শেষে পুরো গাজা নিয়ন্ত্রণ করবে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
যুদ্ধ শেষে পুরো গাজা নিয়ন্ত্রণ করবে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা খলিলুর রহমানের পদত্যাগ দাবি করলেন রিজভী
উপদেষ্টা খলিলুর রহমানের পদত্যাগ দাবি করলেন রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
আবারও ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অধিকারভুক্ত নদীর পানি পাবে না পাকিস্তান, মোদির ঘোষণা
ভারতের অধিকারভুক্ত নদীর পানি পাবে না পাকিস্তান, মোদির ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারুন-শাওনসহ ১২ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হারুন-শাওনসহ ১২ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০টিরও বেশি হত্যাকাণ্ডে জড়িত সিরিয়াল কিলার 'ডা. ডেথ' গ্রেফতার
৫০টিরও বেশি হত্যাকাণ্ডে জড়িত সিরিয়াল কিলার 'ডা. ডেথ' গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনৈতিক সরকারের কাছে দ্রুত ক্ষমতা হস্তান্তর প্রয়োজন
রাজনৈতিক সরকারের কাছে দ্রুত ক্ষমতা হস্তান্তর প্রয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি এক-এগারোর ফাঁদে দেশ?
আরেকটি এক-এগারোর ফাঁদে দেশ?

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসার ভাঙছে তাসের ঘরের মতো
সংসার ভাঙছে তাসের ঘরের মতো

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানির পর এবার রেমিট্যান্সে ধাক্কা
রপ্তানির পর এবার রেমিট্যান্সে ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিস্ময়কর ২২০ বছরের সূর্যপুরী
বিস্ময়কর ২২০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট নগরজুড়ে আড্ডাবাজি কঠোর বিএনপি
সিলেট নগরজুড়ে আড্ডাবাজি কঠোর বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক সমর্থকরা মাঠ ছাড়বেন না
ইশরাক সমর্থকরা মাঠ ছাড়বেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ নেবে না ব্যর্থতার দায়
কেউ নেবে না ব্যর্থতার দায়

সম্পাদকীয়

১০ মিনিটের বৃষ্টিতে ডুবল চট্টগ্রাম
১০ মিনিটের বৃষ্টিতে ডুবল চট্টগ্রাম

নগর জীবন

আসছে সংকটকালের সংক্ষিপ্ত বাজেট
আসছে সংকটকালের সংক্ষিপ্ত বাজেট

পেছনের পৃষ্ঠা

অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত
অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত

প্রথম পৃষ্ঠা

মানব পাচার বন্ধে পদক্ষেপ চায় মালয়েশিয়া
মানব পাচার বন্ধে পদক্ষেপ চায় মালয়েশিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

করিডর নিয়ে কারও সঙ্গে কথা হয়নি, হবেও না
করিডর নিয়ে কারও সঙ্গে কথা হয়নি, হবেও না

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হচ্ছে বিমা কোম্পানির সিইও নিয়োগ
কঠিন হচ্ছে বিমা কোম্পানির সিইও নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়র ইস্যুতে রাজনীতিতে ভিন্ন মোড়
মেয়র ইস্যুতে রাজনীতিতে ভিন্ন মোড়

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টাদের পদত্যাগ দাবিতে পাল্টাপাল্টি
উপদেষ্টাদের পদত্যাগ দাবিতে পাল্টাপাল্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবছে নিচু এলাকা
ডুবছে নিচু এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

এনবিআরে অসহযোগ ঘোষণা, চার দাবি কর্মকর্তাদের
এনবিআরে অসহযোগ ঘোষণা, চার দাবি কর্মকর্তাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার একটি সংস্কারও করতে পারেনি
সরকার একটি সংস্কারও করতে পারেনি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকার স্বপ্ন দেখছে
পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকার স্বপ্ন দেখছে

নগর জীবন

কোন নির্বাচন আগে সিদ্ধান্ত সরকারের
কোন নির্বাচন আগে সিদ্ধান্ত সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ গড়ার প্রত্যয়ে বৃহৎ পরিসরে অংশগ্রহণ করতে হবে
দেশ গড়ার প্রত্যয়ে বৃহৎ পরিসরে অংশগ্রহণ করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসি পুনর্গঠনের দাবি, গভীর ষড়যন্ত্র
ইসি পুনর্গঠনের দাবি, গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসি পুনর্গঠন চায় এনসিপি
ইসি পুনর্গঠন চায় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

লুটপাট, নারী যাত্রীদের শ্লীলতাহানি
লুটপাট, নারী যাত্রীদের শ্লীলতাহানি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারে আগ্রহ বিদেশিদের
সংস্কারে আগ্রহ বিদেশিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রখ্যাত নির্মাতাদের কালজয়ী ছবি
প্রখ্যাত নির্মাতাদের কালজয়ী ছবি

শোবিজ

ঈদ আনন্দমেলায় সাবিনা-শাকিব-পূজা
ঈদ আনন্দমেলায় সাবিনা-শাকিব-পূজা

শোবিজ

একসঙ্গে আটক ছয় চেয়ারম্যান
একসঙ্গে আটক ছয় চেয়ারম্যান

দেশগ্রাম