শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২২, বুধবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৫

কোন দোষে তলানিতে বিদেশি বিনিয়োগ?

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
কোন দোষে তলানিতে বিদেশি বিনিয়োগ?

কোনো দেশে দেশি বিনিয়োগে ভাটা পড়লে বিদেশি বিনিয়োগে উজান আসে না। অর্থনীতির স্বাভাবিক এ তত্ত্বের টাটকা দৃষ্টান্ত ঘটল বাংলাদেশে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য বলছে, কমতে কমতে বিদেশি বিনিয়োগ গেল পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে এসে ঠেকেছে। ২০২৪ সালে দেশে মোট এফডিআই এসেছে ১.২৭ বিলিয়ন ডলার, যা আগের বছরের তুলনায় ১৩.২৫ শতাংশ কম।

এর আগে, ২০২৩ সালে এই অঙ্ক ছিল ১.৪৬ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে প্রায় ২০০ মিলিয়ন ডলার কমেছে এফডিআই। এর কারণ বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য যা, দেশিদের জন্যও তা-ই। রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অস্থিরতা, ডলারসংকট, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি সব বিনিয়োগকারীর জন্যই ঝুঁকিপূর্ণ। দেশি-বিদেশি, সরকারি-বেসরকারি সব বিনিয়োগকারীই চায় পুঁজি খাটানোর পরিবেশ ও পুঁজি ওঠানোর নিশ্চয়তা। বিদেশি বিনিয়োগকারীরা ব্যবসার মুনাফা নিজ দেশে ফেরত নেওয়ার গ্যারান্টি না পেলে আসবেন না। এলেও না পোষালে চলে যেতে পারেন। বিদেশি বিনিয়োগ তলানিতে পৌঁছার ফের এখানেই।

দেশিদের বিপদ আরেকটু বেশি। তাদের কেটে পড়ার সুযোগ নেই। তারা পুঁজি খুইয়ে ফুঁসতে পারেন, কাঁদতে পারেন। কেটে পড়তে পারেন না। বিদেশি বিনিয়োগ তলানিতে পৌঁছার তথ্যটা এমন সময়ে প্রকাশ পেল, যখন মাত্র কদিন আগে ঢাকায় সগৌরবে একটি বিনিয়োগ সম্মেলন হয়ে গেল। বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট ডেভেলপমেন্ট অথরিটি-বিডা এবং বাংলাদেশ ইকোনমিক জোনস অথরিটি-বেজার আয়োজনে এ ‘ইনভেস্টমেন্ট সামিট নিয়ে উচ্চাশা অনেকের। ৫০টি দেশের ৪১৫ জন বিদেশি প্রতিনিধি শুধু অংশই নেননি, বিনিয়োগের আকর্ষণীয় বার্তাও দিয়েছেন।

সামিটের পর বিনিয়োগকারীরা নতুন বিনিয়োগের সম্ভাবনা যাচাই করেন। এতে সময় লাগবে। সব কিছু অনুকূলে থাকলে বিনিয়োগ আসতে বছরখানেক  সময় লাগবে। তা মাথায় রেখেই অপেক্ষা ছিল  বিদেশি বিনিয়োগের চুক্তিনামার। কিন্তু এলো বিনিয়োগের মাথা ফাটানো খরার তথ্য। কেন এমনটি হলো? দেশি বিনিয়োগেরও কি ইতিবাচক কোনো খবর আছে? বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগে অনাগ্রহী ছিলেন, এমন নয়। আগ্রহ আগেও ছিল। সেই আগ্রহের বাস্তবায়ন ঘটানো যায়নি। বিভিন্ন সময়ের ওয়াদা ও আশাবাদ অনুয়ায়ী দেশে অনেক বিনিয়োগ আসার কথা। অথচ কম্বোডিয়ার চেয়েও কম বিনিয়োগ আসছে। ভিয়েতনামের সঙ্গে তুলনা করার এখন সুযোগই নেই। দোষ দেওয়া হচ্ছে রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক পরিবেশের। দেশের বিদ্যমান পরিবেশ তো দেশি আর বিদেশি উভয়ের জন্য একই। 

কথায় কথায় উদাহরণ হিসেবে আসে শ্রীলঙ্কার কথা। কারণ সেখানেও একটা গণ-অভ্যুত্থান ঘটেছিল। কিন্তু শ্রীলঙ্কায় একটা ফের ছিল। ক্ষমতাসীনরা পালিয়ে গেলেও কিছুদিন পর সেনাপ্রধানের ডাকে দেশে ফেরে। ফিরেই তারা ক্ষমতা ফেরত চায়নি। রাজাপক্ষে খেমটি ধরেননি। নমনীয়-কমনীয় হন। সব রাজনৈতিক শক্তি, ব্যবসায়ী ও সেনাবাহিনীসহ রাষ্ট্র পরিচালনায় সম্পর্কিতরা অন্তর্বর্তী রনিল বিক্রমাসিংহ সরকারকে সমর্থন দিয়ে দেশ পুনর্গঠন কাজে নেমে পড়ে। সরকারও সবার সমর্থনে দেশকে দ্রুত মূল ট্র্যাকে নিয়ে আসতে সক্ষম হয়। মূল্যস্ফীতি ৭৫ শতাংশ থেকে ৫ শতাংশে নামিয়ে আনার ম্যাজিক দেখায়। 
গণ-অভ্যুত্থানের কমিটমেন্ট অনুযায়ী দেশের অভ্যন্তরে থাকা লুটের টাকা বাজেয়াপ্ত করে রাষ্ট্রের কাজে লাগায়। আর দুই বছরের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা হস্তান্তর করে। আশির দশক-পরবর্তী ভিয়েতনাম, চীন, মেক্সিকো ও ভারতের মতো দেশ অর্থনৈতিকভাবে বিকাশ লাভ করে। সে সময় দেশগুলো উৎপাদন খাতে এফডিআই আকর্ষণ করতে পেরেছিল। মালয়েশিয়ার অর্থনৈতিক উন্নয়নের মূলেও রয়েছে এফডিআই। দেশটিতে জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া ও তাইওয়ানের বহুজাতিক কম্পানিগুলো প্রচুর বিনিয়োগ করেছে। থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনামের ক্ষেত্রেও একই। অথচ বাংলাদেশে ব্যতিক্রম। কাজের চেয়ে কথা বেশি।

আমাদের এখানে চিত্র ভিন্ন। রাজনৈতিক দলগুলোর চাহিদার মধ্যে বৈপরীত্য। টানাপড়েন সবদিকে। ২০২৪ সালে অর্থনীতির বড় আঘাত ছিল রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অনিশ্চয়তা। বিশেষ করে উৎপাদনমুখী শিল্পে। এটা মারাত্মক প্রভাব ফেলেছে বিনিয়োগকারীদের আস্থায়। ফলে দেশে বিদায়ি বছরে বিনিয়োগ না বেড়ে বরং কমেছে। বিদেশি বিনিয়োগও ঋণাত্মক। চলতি বছরেও দেশের রাজনৈতিক পরিবেশ অস্থিতিশীল থাকলে বিনিয়োগ প্রবাহে আরো বাধা আসবে। দেশি-বিদেশি কোনো বিনিয়োগই কখনো ছড়িয়ে-ছিটিয়ে হয় না। 

অনেক সীমাবদ্ধতার পরও দেশে বৈদেশিক বিনিয়োগের ক্ষেত্র রয়েছে। কিন্তু যথেষ্ট সুযোগ নেই। রয়েছে বাধার পাহাড়। তা দেশি-বিদেশি উভয়ের জন্যই। গ্যাস, বিদ্যুৎ, অবকাঠামোগত সমস্যা, প্রশাসনিক জটিলতা, বন্যা, সিডর, আইলার মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগের চেয়েও রাজনৈতিক অস্থিরতা সবাইকে বেশি ভোগাচ্ছে। কর, ভ্যাট, ঘন ঘন নীতির পরিবর্তন, ঘুষ, দুর্নীতি তো আছেই। সেই সঙ্গে প্রশাসনিক অদক্ষতা ও প্রাতিষ্ঠানিক অক্ষমতাও বড় কারণ। বিনিয়োগ আকর্ষণে বন্দর ও কাস্টমস ব্যবস্থায় সহজীকরণ নেই। রাজনৈতিক ঢামাডোলে সামপ্রতিক সময়ে বিদেশি বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠানে হামলা ও ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এ বার্তা বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছেও গেছে।

বিনিয়োগ সম্মেলন চালাকালে একদিকে বিদেশিদের নিজ নিজ ব্র্যান্ড নিয়ে বাংলাদেশে আসতে বলা হয়েছে। অন্যদিকে বাটা, কোকাকোলা বা কেএফসি-জাতীয় বিদেশি ব্র্যান্ডের দোকানে ভাঙচুর হয়েছে। এটিও ছিল নগদের ওপর একটি মন্দ বার্তা। ঢাকায় নিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত পার্ক ইয়াং-সিক কিছুদিন আগে তাঁর পর্যবেক্ষণে বলেছেন, বাংলাদেশে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তায় দেশি-বিদেশি বিনিয়োগে প্রভাব ফেলছে। ব্যবসায়ীরা বিনিয়োগ থামিয়ে রেখেছেন। পার্ক ইয়াং-সিক এ কথাও বলেছেন, বঙ্গোপসাগর উপকূলে থাকা এবং নবম শীর্ষ ভোক্তা বাজার হওয়ায় বাংলাদেশে বিনিয়োগ আসবে বলে বিদেশিরা ‘লিপ সার্ভিস’ দেয়, সেটাতে অত মনোযোগ দেওয়ার দরকার নেই। স্থানীয় পুঁজির দারিদ্র্য কমাতে কিংবা প্রযুক্তি হস্তান্তরের নিমিত্তে বিশ্বের সব দেশের সরকারই বিনিয়োগ আকর্ষণের চেষ্টা করে থাকে। বিনিয়োগ পাওয়ার খাতিরে নানা সুবিধাও দেয়। বিনিয়োগ থেকে আসে নিয়োগ তথা কর্মসংস্থান, বাড়ে রাজস্ব আয়, কমে দারিদ্র্য।

২০২০ সালে বাংলাদেশে মহামারি করোনার আঘাতের আগেই চীনসহ বিশ্বের অনেক দেশ আক্রান্ত হয়। এতে বিশ্বজুড়েই ব্যবসা-বাণিজ্যে এক ধরনের স্থবিরতা নেমে আসে, যার নেতিবাচক প্রভাব পড়ে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগে। বাংলাদেশেও নিট এফডিআইয়ে বড় ধাক্কা আসে। করোনার ধাক্কার পর ২০২১ সালে বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছিল। আবার ২০২২ সাল থেকে টানা পতনের ধারা নামে। নানা ঘটনার পরিক্রমায় দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা বিনিয়োগকে শুধু বাধাগ্রস্তই করেছে। নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনৈতিক সরকার এলে স্থিতিশীলতা ফিরবে বলে একটি আশাবাদ ঘুরছে। সেই প্রস্তুতি এখন থেকেই নিতে হবে। এর আগ পর্যন্ত অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যবসা-বিনিয়োগ অঙ্গনে করার অনেক কিছু রয়েছে। নিজের বিশ্বজোড়া যশ-খ্যাতিতে দেশের বিজনেস কমিউনিটিকে রাজনীতিতে না জড়ানোর কাজটির ভিত্তি গড়তে পারেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তাদের যেন ভবিষ্যতে রাজনৈতিক কোনো দল বা মহল রাজনীতির উপাদান বানাতে না পারে। শুধুই ব্যবসা-বিনিয়োগে মগ্ন থাকতে দেয়। তেমন একটি ভিত্তি রচনা করে সেই গ্যারান্টার হয়ে নতুন ইতিহাস গড়তে পারেন তিনি। 

গত কয়েক দশকে আমাদের অর্থনীতিতে অগ্রগতি হলেও সে অনুযায়ী কেন সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করা যায়নি, তা তদন্ত হওয়া দরকার। বেসরকারি বিনিয়োগকারীদের কী মাত্রায় রাজনীতির ছকে ফেলা হয়েছে, এরও একটি বিহিত হওয়া চাই। ব্যবসায়ী, শিল্পোদ্যোক্তারা আদতে তাদের গণ্ডিতে থাকতে চান। ব্যবসা করতে এসে মানইজ্জত খোয়াতে চান না। প্রয়োজনে ব্যবসা ছেড়ে দিয়ে সম্মান বাঁচাতে চান। কিন্তু সেটা হতে দেন না রাজনৈতিক নেতৃত্ব। মানসম্মান নিয়ে ব্যবসা করতে দেন না। রাজনীতিমুক্তও রাখেন না। প্রধান উপদেষ্টা এবং তাঁর পরিষদ সদস্যদের তা একদম না জানার কথা নয়। তাঁরা দেশের বিভিন্ন সেক্টরের সঙ্গে কথা বলছেন। দফায় দফায়ও বসছেন। চাইলে বিজনেস কমিউনিটির সঙ্গে আনুষ্ঠানিক-অনানুষ্ঠানিকভাবে বসতে পারেন, শুনতে পারেন তাঁদের হৃদয়ের রক্তক্ষরণের কথা। জানতে পারেন বিনিয়োগ বাড়াতে তাঁদের অভিজ্ঞতা ও পরিকল্পনার কথা।

দেশি বেসরকারি বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের দুয়ারে কড়া নাড়তে বিদেশিদের চেয়ে অভিজ্ঞতায় খাটো নন। নিজেদের শ্রম, ঘাম, মেধা, অর্থ ব্যয় করে শুধু দেশে নয়, বিদেশেও শিল্পপ্রতিষ্ঠান গড়ার অভিজ্ঞতা রয়েছে তাদের অনেকের। অভিজ্ঞতার সঙ্গে নানা দেশে সুনামও রয়েছে তাঁদের। মনোবেদনা এবং বিনিয়োগকৃত পুঁজি কোন দশায় গেলে দেশীয় বিনিয়োগকারীদের কেউ ব্যবসা ছেড়ে দেওয়ার সম্মানজনক পথ খোঁজার পথিক হন, ভাবা যায়? সরকারি পর্যায়ে স্বজনপ্রীতি, দুর্নীতি, জাতীয় কোষাগার লুট ও ক্ষমতার অপব্যবহার সত্ত্বেও বাংলাদেশের অর্থনীতির শিরা-উপশিরায় রক্ত সঞ্চালনে প্রবৃদ্ধির যোগানদাতারা কেন এমন নিপাতনে সিদ্ধ হবেন?

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট, ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
সর্বশেষ খবর
‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’
‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’

৫৩ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ
নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১
বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল
ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার
বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'
'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'

২৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’
বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’

৩৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন
কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৪১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং

৫৯ মিনিট আগে | পরবাস

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা
নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক
মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা