শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৫৯, সোমবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

তালাকের ভয়ঙ্কর থাবা যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে

এনআরবি নিউজ, নিউইয়র্ক থেকে :
অনলাইন ভার্সন
তালাকের ভয়ঙ্কর থাবা যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে

প্রবাসে সংসার ভাঙনের পরিস্থিতি গভীর উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। স্বপ্নের দেশে এসে সুন্দর ভবিষ্যৎ এবং সন্তানকে নিরাপদে উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত করার প্রত্যাশা এভাবেই চুরমার হয়ে যাচ্ছে অনেক বাংলাদেশির। আর অধিকাংশ তালাকের ঘটনায় ঘটছে মামুলি কারণে। অনেক ক্ষেত্রে মা-বাবাকেও দায়ী করা হচ্ছে এহেন ভয়ংকর পরিস্থিতিতে ঠেলে দেয়ার জন্যে। গত এক দশকে যতগুলো তালাকের ঘটনা ঘটেছে, তার সিংহভাগই স্ত্রীর পক্ষ থেকে উদ্ভব হয়। তালাকের পর নিজেদের ভুল ভেঙে যাওয়ায় সামান্য কটি সংসার আবার জোড়া লেগেছে। তবে তালাকপ্রাপ্ত পরিবারের সন্তানেরা কেউই প্রত্যাশিত সাফল্য দেখাতে সক্ষম হয়নি। উত্তর আমেরিকায় বাংলা ভাষার সর্বাধিক প্রচারিত ‘ঠিকানা’ পত্রিকায় অনুসন্ধানী এক প্রতিবেদনে সম্প্রতি বাংলাদেশিদের মধ্যে তালাকের ঘটনা বৃদ্ধির চাঞ্চল্যকর এসব তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে। 

এক যুগেরও অধিক সময় ধরে নিউইয়র্কে কর্মরত এটর্নি অশোক কর্মকার বলেন, ‘অনেকে সিটিজেন হবার পর বাংলাদেশে গিয়ে বিয়ে করেন। এরপর স্ত্রী যুক্তরাষ্ট্রে আসার পর অনেকের সাথে মনোমালিন্য দেখা দেয়। কারণ যে স্বপ্ন দেখতে দেখতে যুক্তরাষ্ট্রে এসেছেন, বাস্তবে তার কিয়দংশ দেখতে না পেরে মনোক্ষুন্ন হওয়ায় বেশ কিছু সংসার টিকেনি। আবার এমনও রয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের গ্রিন পাওয়া পর্যন্তই স্বামীর সাথে ছিলেন কেউ কেউ। এরপর চলে গেছেন আপন গন্তব্যে।’ 

অশোক কর্মকার বলেন, ‘অপ্রিয় হলেও সত্য যে, অনেক মা-বাবা নিজেদের স্বার্থে পুত্র-কন্যার সংসারে ভাঙন ধরিয়েছেন। এসব মা-বাবা প্রবাসে আসার পর কারো সাথে কথা বলার সুযোগ পান না। বাইরে একাকী যেতেও পারেন না। অপরদিকে, পুত্র/কন্যাকে দেখেন কঠোর শ্রম দিতে। তারা অনেকেই ভাবেন, কন্যাটি এত পরিশ্রম করছে তার স্বামী আর সংসারের জন্যে। কিন্তু তারা সে অর্থের হিস্যা বা সম্মান পাচ্ছেন না (তাদের ভাবনা অনুযায়ী)। এরপর তারা পর্যায়ক্রমে মেয়েকে এতটাই ক্ষেপিয়ে তোলেন স্বামীর বিরুদ্ধে যে, সংসার ভেঙে যায়। এরপর ওইসব মা-বাবা দেশে নিয়ে মেয়েকে বিয়ে দেন আবারও। বিনিময়ে জামাই পক্ষের কাছে থেকে মোটা অর্থ পান। যদিও এ ধরনের বিয়ের স্থায়িত্ব দ্বিতীয় জামাইয়ের গ্রিনকার্ড পাওয়া পর্যন্তই।’

এটর্নী কর্মকার জানান, বাংলাদেশে অধিকাংশ নারীই গৃহবন্দির মত জীবন-যাপন করেন। পুরুষের ইচ্ছায় তারা চলাফেরা করেন। তেমন একটি পরিবেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে আসার পর সেই নারীরা ৯১১'এর দাপট দেখাতে চান। প্রথম দিকে তারা এই নম্বর ঘুরিয়ে টেস্ট করার কথা ভাবেন। এরপর মামুলি ব্যাপারেই পুলিশ ডেকে স্বামীকে শায়েস্তা করার কথা ভাবেন। থানা-পুলিশ হবার পর স্বাভাবিকভাবেই স্বামী কম্যুনিটিতে নিগৃহিত হবার শংকায় থাকেন। কেউ কেউ নাক ছিটকায় যে, বউ পিটিয়ে হাজত খেটেছেন। এমন পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতেও অনেক সংসার ভেঙেছে। 

গত ২৫ বছরে দৈনিক গড়ে একটি করে বিয়ে রেজিস্ট্রি করেছেন জ্যাকসন হাইটসের ‘নিউইয়র্ক কাজী অফিস’র ইমাম কাজী কাইয়্যুম। তিনি বলেন, তালাকের সংখ্যা খুব কম। যেগুলোর সংবাদ পাই বা আমার কাছে আসেন, সেগুলোর অধিকাংশই মানসিক বিকারগ্রস্ত বলে মনে হয়েছে। আর ১৫% এর কাছে জেনেছি স্বামীর বিরুদ্ধে যৌন অক্ষমতা এবং ১০% জানিয়েছেন আর্থিক অসামর্থ্যের কথা। নিতান্তই নগণ্যসংখ্যকের সংসার ভেঙেছে পরস্পরের বিরুদ্ধে সন্দেহ আর অবিশ্বাসকে ঘিরে। আর এসব অভিযোগ, পাল্টা অভিযোগের কারণে মারপিটের উদ্ভব হয়ে হাজতবাসের ঘটনাও রয়েছে বেশ কিছু। 

ইমাম কাইয়্যুম বলেন, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে তালাক হয়ে যাবার ভয়ংকর একটি প্রভাব পড়ে সন্তানের ওপর। অর্থাৎ যে স্বপ্ন নিয়ে বাংলাদেশ ছেড়ে আমেরিকায় এসেছেন, তা ভেঙ্গে চুরমার হয়ে যাচ্ছে। এটি সবচেয়ে বড় ক্ষতি। 

প্রায় ১০ বছর যাবত তালাক সংক্রান্ত মামলা-মোকদ্দমা নিয়ে কাজ করছেন ব্যারিস্টার ইসরাত সামী। তিনি বলেন, আমার কাছে যারা এসেছিলেন তাদের প্রায় সকলেই পরস্পরের চরিত্র নিয়ে অভিযোগ করেছেন। অর্থাৎ একজন আরেকজনের অগোচরে অন্য নারী/পুরুষের সাথে সম্পর্ক গড়েছেন। আর এমন অভিযোগ উত্থাপনকারী নারীর প্রায় সকলেই বিয়ের সূত্রে যুক্তরাষ্ট্রে এসেছেন। 

ব্যারিস্টার সামী বলেন, আবার এমনও অভিযোগ উঠে যে, স্ত্রীরা নিজের ইচ্ছামত বাসার বাইরে যাবার অনুমতি পাচ্ছেন না। বিশেষ করে, যে সব পরিবারে শ্বশুর-শাশুড়ি বা ননদ-দেবর রয়েছেন, সেখানকার বধূরা এমন পরিস্থিতির পাশাপাশি দৈহিক নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন বলেও অভিযোগ করা হচ্ছে। ব্যারিস্টার সামী আরও বলেন, দেশ থেকে আসার সময় কন্ডিশনাল গ্রিনকার্ড পান এবং তার মেয়াদ দু’বছর। কোন কোন স্ত্রী দু’বছরের এ বিধির অপেক্ষায় থাকতে চান না। তারা স্বামী এবং অন্য সদস্যদের বিরুদ্ধে নির্যাতনের অকথ্য অভিযোগ করে পুলিশ ডাকেন। এর জের ধরেই দু’বছরের আগেই সংসার ভেঙে গেছে অনেকের। 

এদিকে, হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির সমাজবিজ্ঞানের অধ্যাপক ড. আলেক্সান্দ্রা কিলেওয়াল্ড পরিচালিত এক গবেষণা জরিপে উদঘাটিত হয়েছে যে, আর্থিক অবস্থা সংসার ভাঙতে প্রভাবিত করে না। এটি হচ্ছে মানসিক অবস্থার নিষ্ঠুর পরিণতি। ১৮ থেকে ৬৫ বছর বয়েসী ৬৩০০ দম্পতির ওপর এ জরিপ চালানো হয় এবং তা প্রকাশ পেয়েছে আগস্ট সংখ্যা ‘আমেরিকান সোস্যালজিক্যাল রিভিউ’তে। ‘মানি, ওয়ার্ক, এ্যান্ড ম্যারিটাল স্ট্যাবিলিটি : এসেসিং চেইঞ্জ ইন দ্য জেন্ডার্ড ডিটার্মিনেন্টস অব ডিভোর্স’ শীর্ষক এ জরিপে অংশগ্রহণকারিদের দু’ভাগে বিভক্ত করা হয়। ১৯৭৪ সালের আগে বিয়ে হওয়া দম্পতি এবং ১৯৭৫ সালের পর বিয়ে হওয়া দম্পতিদের কাছে থেকে প্রাপ্ত তথ্যের পর্যালোচনা করা হয়। সময়, পরিবেশ, পরিস্থিতির কারণেও সংসার ভাঙার নজির পাওয়া গেছে। 
জরিপকারী ড. আলেক্সান্দ্রা বলেন, ‘আমার সাধারণ পরামর্শ হচ্ছে, আর্থিক ব্যাপারটি কোনভাবেই প্রভাব ফেলে না সংসার ভাঙা আর না ভাঙার ওপর। এর পরিবর্তে দম্পতির পেইড অথবা আনপেইড ওয়ার্কের (কাজ করে কত অর্জিত হলো) প্রসঙ্গ তালাকের প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করে। 

জরিপে দেখা যায়, ১৯৭৫ সালের আগে বিয়ে হওয়া দম্পতির মধ্যে স্ত্রীদের গৃহবধূ হিসেবে বাসায় কাজকর্ম করার প্রবণতাই বেশী। এ সময়ের দম্পতির মধ্যে তালাকের ঘটনা তুলনামূলকভাবে কম। অপরদিকে, অতি সম্প্রতি বিয়ে হওয়া গৃহিনীর মধ্যে শুধু বাসায় কাজের প্রতি আগ্রহ কম। তবে তারা স্বামী-স্ত্রী মিলে ভাগাভাগী করে কাজে বেশি আগ্রহী। যদিও বাসায় কাজের প্রায় ৭০% করছেন গৃহবধূরাই। জরিপে আরও উদঘাটিত হয় যে, সনাতনী ধ্যান-ধারণার ঊর্ধ্বে উঠছেন পুরুষরা। স্ত্রীর অনেক কাজেই তারা পাশে থাকার চেষ্টা করছেন। 

জরিপে আরও দেখা যায়, ১৯৭৪ সালের পর বিবাহিতদের মধ্যে যারা ফুলটাইম চাকরি করেন না কিংবা ঘর-কাজেও অংশীদার হতে চান না, তাদের ভাগ্যে তালাকের নোটিশ বেশি আসছে। এ শ্রেণির দম্পতির মধ্যে স্বামীর ফুলটাইম চাকরিকেই একমাত্র অবলম্বন মনে করা হচ্ছে বিয়ে টিকিয়ে রাখার ক্ষেত্রে। তবে, যে সব পুরুষের ফুলটাইম চাকরি নেই, তাদের সংসার ঝুঁকিতে থাকে।

এ জরিপে মধ্যবিত্ত শ্রেণির বিয়ে ভাঙার ক্ষেত্রে আরেকটি বিষয় উদঘাটিত হয়েছে।  তা হচ্ছে ইমিগ্রেশনের ফায়দা এবং ফেডারেল অনুদান। নির্যতিনের শিকার নারীরা খুব দ্রুত গ্রিনকার্ড পেয়ে থাকেন। একইসাথে তারা গৃহায়ণের সুযোগও পান। রয়েছে ফুডস্ট্যাম্পের ব্যবস্থা। এসব ব্যবস্থা থাকায় অনেক নারী মামুলি কারণেই তালাকের মত চরম পদক্ষেপ গ্রহণ করছেন। 


বিডি-প্রতিদিন/ ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৬/ আফরোজ

এই বিভাগের আরও খবর
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
কুলাউড়া ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ফ্রান্সের নতুন কমিটি গঠন
কুলাউড়া ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ফ্রান্সের নতুন কমিটি গঠন
কাতারে ৬০৩ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান
কাতারে ৬০৩ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান
সিডনিতে ‘ভবের হাটে’ বাউল গানে মুগ্ধ প্রবাসীরা
সিডনিতে ‘ভবের হাটে’ বাউল গানে মুগ্ধ প্রবাসীরা
ফিলাডেলফিয়ায় বৈশাখী মেলা
ফিলাডেলফিয়ায় বৈশাখী মেলা
মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত
মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত
আমিরাতে হাটহাজারী সমিতির অভিষেক অনুষ্ঠিত
আমিরাতে হাটহাজারী সমিতির অভিষেক অনুষ্ঠিত
টরন্টোতে ঋত্বিক ঘটকের শতবর্ষ উদযাপন
টরন্টোতে ঋত্বিক ঘটকের শতবর্ষ উদযাপন
আজমান বাংলাদেশ সমিতিতে কনস্যুলেট সেবা উদ্বোধন
আজমান বাংলাদেশ সমিতিতে কনস্যুলেট সেবা উদ্বোধন
মালয়েশিয়ায় বর্ণীল আয়োজনে 'বাংলাদেশ উৎসব' উদযাপন
মালয়েশিয়ায় বর্ণীল আয়োজনে 'বাংলাদেশ উৎসব' উদযাপন
বাংলাদেশ-কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অব ক্যালগেরির বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ-কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অব ক্যালগেরির বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত
অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বাণিজ্য এক্সপো নিয়ে বিজিএমইএ প্রেসিডেন্টের সাথে বৈঠক
অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বাণিজ্য এক্সপো নিয়ে বিজিএমইএ প্রেসিডেন্টের সাথে বৈঠক
সর্বশেষ খবর
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৩০ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৬ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ
এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে যুবক গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে যুবক গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন

এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি
এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি

নগর জীবন

প্রসাধনীতে শুল্ক বাড়ায় বাড়বে চোরাচালান
প্রসাধনীতে শুল্ক বাড়ায় বাড়বে চোরাচালান

নগর জীবন

চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড
চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড

নগর জীবন

মোহাম্মদপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
মোহাম্মদপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

চলতি বছর ঢাকায় বাংলাদেশ-নেপালের এফওসি বৈঠক
চলতি বছর ঢাকায় বাংলাদেশ-নেপালের এফওসি বৈঠক

নগর জীবন

নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই
নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই

নগর জীবন

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ নিহত ৩
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ নিহত ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে ইউপিডিএফ সদস্য গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে ইউপিডিএফ সদস্য গ্রেপ্তার

নগর জীবন