শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১৭, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০১৯

সন্ত্রাসী হামলা প্রতিরোধে কেন ব্যর্থ শ্রীলঙ্কা পুলিশ?

এনআরবি নিউজ, নিউইয়র্ক থেকে
অনলাইন ভার্সন
সন্ত্রাসী হামলা প্রতিরোধে কেন ব্যর্থ শ্রীলঙ্কা পুলিশ?

পূর্বাভাস সত্ত্বেও কেন প্রতিরোধ করা যায়নি শ্রীলঙ্কার সন্ত্রাসী হামলা, এ ব্যাপারে নিজের অভিজ্ঞতা আলোকপাত করেছেন নিউইয়র্ক পুলিশ ডিপার্টমেন্টের কাউন্টার টেররিজম ব্যুরোর ক্রিটিক্যাল রেসপন্ড কমান্ডের চৌকষ অফিসার বাংলাদেশি-আমেরিকান রাজুব ভৌমিক।

তিনি ২৫ এপ্রিল বৃহস্পতিবার শ্রীলঙ্কার রাজধানী কলম্বোতে সাম্প্রতিক সন্ত্রাসী হামলা প্রসঙ্গে এক সাক্ষাৎকার দেন । 

রাজুব ভৌমিক এই চাকরিতে যোগদানের আগে এমএ করেন আমেরিকান পাবলিক ইউনিভার্সিটি থেকে ন্যাশনাল সিকিউরিটি এবং হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিষয়ে। এরপর ওয়াল্ডন ইউনিভার্সিটি থেকে ফরেনসিক সাইকোলজিতে এম এ করেন। ডক্টরেট করেন ক্যালিফোর্নিয়া সাউদার্ন ইউনিভার্সিটি থেকে ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিতে। 

এছাড়া রাজুব ভৌমিক বর্তমানে কর্মরত অবস্থায়ই জার্নালিজমে পিএইচডি করছেন বিশ্বখ্যাত হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটিতে।

সম্প্রতি পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে বেশকিছু মানুষের প্রাণ বাঁচিয়ে আমেরিকায় ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করেছেন তিনি। মার্কিন মিডিয়ায় ব্যাপক প্রচার পেয়েছে নোয়াখালীর সন্তান রাজুব (৩১) এর অসম সাহসিকতার ঘটনাবলি। বেশ কিছু এওয়ার্ডও জুটেছে বিভিন্ন অঙ্গন থেকে। 

গত রবিবারে তিনটি গির্জা এবং তিনটি বিলাসবহুল হোটেলে পরিকল্পিত সন্ত্রাসী হামলায় সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী ২৫৩ জন নিহত এবং ৫০০ জনের বেশি আহত হয়েছে। 

হামলার স্থানগুলো হচ্ছে সেইন্ট অ্যান্থনি গির্জা, দ্য কিংসব্যুরি, শাংর-লা হোটেল, সিনামন গ্র্যান্ড হোটেল, রেসিডেন্সিয়াল ডিস্ট্রিক্ট ডেমাতাগোদা, এবং দেডিওয়ালা জ্যু।

নিহতদের মধ্যে বেশ কিচু বিদেশিও রয়েছে। শ্রীলঙ্কার সরকার এই সন্ত্রাসী হামলার সঙ্গে উগ্রবাদী সন্ত্রাসী গ্রুপ ন্যাশনাল তাওহিদ জামাতের সংযুক্ততা স্বীকার করেছে।

সরকারি কর্মকর্তারা আরও জানান, ন্যাশনাল তাওহিদ জামাত সন্ত্রাসী হামলার জন্য বিদেশের সহায়তা পেয়েছে।

অন্যদিকে তিনদিন পর আইএস এই হত্যাকাণ্ডের দায় স্বীকার করেছে। এ প্রসঙ্গে রাজুব উল্লেখ করেন, ‘কিন্তু আইএস আদৌ জড়িত কিনা তা সন্দেহের। কারণ, এই মুহূর্তে জঙ্গি সংগঠন হিসেবে আইএসের অবস্থা খুবই করুণ। যুক্তরাষ্টের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর থেকে আইএসের উপর উপর্যুপুরি হামলা করে তাদেরকে ছত্রভঙ্গ করেছে। অর্থের দিক থেকেও আইএস অনেকটাই দুর্বল। এ অবস্থায় প্রশ্ন জাগতে পারে, আইএস কিভাবে হামলার দায় স্বীকার করে।’

রাজুবের মতে, কলম্বোতে পরিকল্পিত এই সন্ত্রাসী হামলা সফল করতে প্রচুর অর্থের প্রয়োজন হয়েছে, যা এখন আইএসের নেই। যেহেতু সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে আইএস এখন অনেক দুর্বল তাই লোকবল দিয়ে সাহায্য করার মত ক্ষমতাও তাদের নেই। এমন হতে পারে উগ্রবাদী সন্ত্রাসীগ্রুপ ‘ন্যাশনাল তাওহিদ জামাত’ ঘটনার আগে আইএসের কিছু সদস্যের সঙ্গে যোগাযোগ করে আত্মঘাতী হামলা সম্পর্কে অবহিত হয়। তবে আইএস এতে সাহায্য করতে রাজী নাও হতে পারে। কারণ তাদের উপর এখন অনেক বিপদ।

তিনি আরও বলেন, যদি আইএস সরাসরি জড়িত থাকত তাহলে যুক্তরাষ্ট খুব সহজেই তাদেরকে খুঁজে বের করে হত্যা করত। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর পণ করেছেন যে তিনি আইএস নির্মূল করে দেবেন এবং কয়েকবার বলেছেনও ‘আইএস এখন পুরোপুরি ধ্বংস।

রাজুব বলেন, যদিও আইএস প্রথমে এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত হতে নারাজ ছিল এবং ন্যাশনাল তাওহিদ জামাতের সদস্যরা ছবিসহ কিছু তথ্য তাদের সঙ্গে শেয়ার করে। এমন হতে পারে আইএস প্রথমেই বিশ্বাস করতে পারেনি যে ন্যাশনাল তাওহীদ জামাত এরকম হত্যাকাণ্ড করার ক্ষমতা রাখে। সেজন্য সুযোগ বুঝে আইএস সদস্যরা আত্মগোপন করার তিনদিন পরে এত বড় একটি সন্ত্রাসী হামলার দায় স্বীকার করে। না হলে কেন তারা তিনদিন সময় নিয়েছে? এখন পাঠকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে, তাহলে ন্যাশনাল তাওহিদ জামাত কিভাবে এত বড় আত্মঘাতী হামলা করতে পেরেছে? সোজা উত্তর হতে পারে শ্রীলঙ্কা প্রশাসনের ব্যর্থতা। 

নিউইর্য়ক টাইমসের সংবাদ অনুযায়ী গত ১১ এপ্রিল শ্রীলঙ্কান পুলিশ কর্মকর্তারা সম্ভাব্য আত্মঘাতী হামলার খবর পেয়ে সারাদেশে সতর্কতা জারি করে। এতে ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল প্রিয়ালাল দেশানায়েকে বলেন, উগ্রবাদী সন্ত্রাসীগ্রুপ ‘ন্যাশনাল তাওহিদ জামাত’ সারাদেশে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে। 

রাজুব বলেন, ‘সন্ত্রাসী হামলার পূর্বে পুলিশের কাছে তথ্য থাকলেও তারা সেই অনুযায়ী হামলা ঠেকানোর পদক্ষেপ নিতে পারেনি। কেন শ্রীলঙ্কান পুলিশ হামলা ঠেকাতে ব্যর্থ হলো? সম্ভাব্য আত্মঘাতী হামলার খবর পেয়ে সারাদেশে সতর্কতা জারি ছাড়া পুলিশ আর কি কি করেছে তা খতিয়ে দেখা দরকার। শ্রীলঙ্কান পুলিশের কাছে যে আত্মঘাতী হামলার তথ্য ছিল এর চেয়ে ভাল তথ্য আশা করা যায় না। পুলিশের নিরাপত্তা মেমোতে সন্ত্রাসীদের নাম, ঠিকানা, ফোন নম্বর, এমনকি সন্ত্রাসীদের একজন গভীর রাতে কখন এবং কোথায় দেখা করবে সে তথ্য পর্যন্ত ছিল।’ 

রাজুব উল্লেখ করেন, ‘উপরন্তু ভারত শ্রীলঙ্কা সরকারকে গত জানুয়ারিতে বিভিন্ন গির্জায় সন্ত্রাসী হামলার তথ্যও শেয়ার করে। এতে বলা আছে যে উগ্রবাদী সন্ত্রাসীগ্রুপ ন্যাশনাল তাওহিদ জামাত শ্রীলঙ্কার বিভিন্ন গির্জাতে বড় ধরনের হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে এবং তারা হামলার জন্য অস্ত্র-সরঞ্জামাদি সংগ্রহ করেছে। এ অবস্থায়ও কেন শ্রীলংকান পুলিশ হামলা ঠেকাতে ব্যর্থ হলো?’ 

সন্ত্রাসী হামলার পর প্রেস কনফারেন্সে শ্রীলঙ্কান প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহেও জানান যে, তাদের কাছে আত্মঘাতী হামলার আগাম খবর ছিল।

তিনি আরও বলেন, কেন পর্যাপ্ত পুলিশি পদক্ষেপ নেয়া হয়নি তা খতিয়ে দেখা হবে।

জঘন্য এ পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড জনমনে প্রশ্নের সৃষ্টি করছে। পুলিশ এখন পর্যন্ত হামলায় জড়িত সন্দেহে বেশ ক’জনকে গ্রেফতার করেছে। তার মানে হচ্ছে পুলিশ ঠিকই সন্ত্রাসীদের অবস্থান জানত। যদি পুলিশ সন্ত্রাসীদের অবস্থান সম্পর্কে জেনেই থাকে তাহলে হামলা ঠেকাতে তারা কেন কোন পদক্ষেপ নেয়নি। তাহলে তো এই সন্ত্রাসী হামলার দায়ভার শ্রীলঙ্কার পুলিশকেই নিতে হবে, মন্তব্য রাজুবের। 

রাজুব বলেন, ‘শ্রীলঙ্কার প্রশাসন কি তাহলে বাংলাদেশের চেয়েও দুর্বল? এই প্রশ্ন একেবারে অযৌক্তিক নয়। বাংলাদেশের পুলিশের কাছে এরকম তথ্য থাকলে কোনমতেই সন্ত্রাসীরা হামলা করতে পারত না।’

এখন জেনে নেয়া যাক সন্ত্রাসী হামলার আভাস পাওয়ার পর পুলিশের কি কি করণীয় থাকা উচিত... 

বিশ্বের সেরা পুলিশ বাহিনীর কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের অফিসার রাজুব উল্লেখ করেন, ‘প্রথমত, পুলিশ কর্মকর্তারা সম্ভাব্য আত্মঘাতী হামলার তথ্য পাওয়ার পর পরই কোনও বিলম্ব না করে সে তথ্যের সত্যতা যাচাই করতে হবে। সে দায়িত্ব পুলিশের চৌকষ কর্মকর্তাদেরকে দিতে হবে। তথ্যের সত্যতা পাওয়া গেলে সে অনুযায়ী দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে, কেননা সন্ত্রাসী হামলার সময়সূচি সন্ত্রাসীরাই নির্ধারণ করে। যদি সন্ত্রাসীরাই কোনওভাবে টের পায় যে, পুলিশ তাদের কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিত তখন সাধারণত তারা সন্ত্রাসী হামলার সময়সূচি পরিবর্তন করে ওই সময়েই হামলা করে।

দ্বিতীয়ত, যদি পুলিশ কর্মকর্তারা সম্ভাব্য আত্মঘাতী হামলার তথ্য পেয়ে তদন্তের মাধ্যমে তথ্যের সত্যতা পায়। এ সময় সন্ত্রাসীদের না পেলে, সারাদেশে পুলিশি উপস্থিতি বৃদ্ধি করতে হবে এবং সম্ভাব্য সন্ত্রাসীদের আস্তানায় অভিযান চালাতে হবে। সন্ত্রাসীদের নো ফ্লাই লিস্টে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে, যেন তারা দেশ থেকে না পালাতে পারে। দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে পুলিশি চেকপোস্টে তল্লাশি করতে হবে। পুলিশের গোপন তথ্যদাতাদের সঙ্গে মিটিং করে তথ্য আদায় করতে হবে। সাধারণ মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ করেও অনেক সন্ত্রাসীর অবস্থান সম্পর্কে জানা যায়। প্রয়োজনে জেলখানার কয়েদির সাহায্যও নেয়া যেতে পারে। 

রাজুবের মতে, তৃতীয়ত, যদি পুলিশ কর্মকর্তারা সম্ভাব্য আত্মঘাতী হামলার তথ্য পেয়ে তদন্তের মাধ্যমে তথ্যের সত্যতা পান এবং সন্ত্রাসীদের কোন হদিস না পায়, তাহলে অন্য পদক্ষেপ নিতে হবে। বর্তমান যুগের প্রযুক্তির সদ্ব্যবহার করতে হবে। সারাদেশে ট্রাফিক ক্যামেরা থেকে তথ্য নিতে হবে। রেডিয়েশন ডিটেক্টর স্থাপন করতে হবে দেশের গুরূত্বপূর্ণ স্থাপনার কাছে যাতে করে বোমা থেকে নির্গত রেডিয়েশন নির্ণয় করে সন্ত্রাসী হামলা প্রতিরোধ করা যায়। হাইরেঞ্জ রেডিয়েশন ডিটেক্টর স্থাপন করতে হবে দেশে গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলোতে যাতে করে কারো কাছে বোমা থাকলে সহজেই বোমা থেকে নির্গত রেডিয়েশন নির্ণয় করে সন্ত্রাসী হামলা প্রতিরোধ করা যায়।

হাইরেঞ্জ রেডিয়েশন ডিটেক্টর অনেক সময় দুই মাইলের মধ্যে যত প্রকার রেডিয়েশন আছে তা নির্ণয় করে পুলিশকে জানাতে পারে। বর্তমান যুগে বোমা হামলা প্রতিরোধে হাইরেঞ্জ রেডিয়েশন ডিটেক্টরের কোনও বিকল্প নেই। দুই একটি রেডিয়েশন ডিটেক্টর পুলিশের হেলিকপ্টারে স্থাপন করে সর্বদা টহল দিতে হবে। এসব রেডিয়েশন ডিটেক্টর পুলিশের ছোট জাহাজে স্থাপন করেও টহল দিতে হবে। পুলিশের প্রশিক্ষিত কুকুরের সহায়তা নিতে হবে। প্রশিক্ষিত কুকুরের মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাতে টহল দিতে হবে।’ 
এওয়াইপডির এই অফিসার বলেন, ‘চতুর্থত, দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার সামনে বিশেষ অস্ত্রে সজ্জিত পুলিশ সদস্যের ৭২ ঘণ্টার পুলিশি উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হবে। যেমন ধরুন পুলিশের কাছে তথ্য আছে যে, একটি গির্জাতে রবিবার সকাল ১০টায় সন্ত্রাসী হামলা হতে পারে। বিশেষ অস্ত্রে সজ্জিত পুলিশ সদস্যের সে স্থানে এর আগের দিন বা শনিবার সকাল ১০টায় পৌঁছে বিশেষ পুলিশি উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হবে এবং মঙ্গলবার সকাল ১০টা পর্যন্ত থাকতে হবে।

পঞ্চমত, পুলিশের সন্ত্রাসবিরোধী তথ্য ফোন নম্বর জনগণকে দিতে হবে। পুলিশি অভিযানে এবং জনগণের সুষ্ঠু নিরাপত্তা দিতে সাধারণ মানুষের সাহায্যের বিকল্প নেই। সাধারণ মানুষের সাহায্য ছাড়া পুলিশ সন্ত্রাস দমনে কখনো সফল হবে না। সাধারণ মানুষ যখন পুলিশের সন্ত্রাসবিরোধী তথ কেন্দ্রে কল করে তথ্য দেয় তখন সব তথ্যের সতত্য যাচাই করার জন্য পুলিশকে তদন্ত করতে হবে- যোগ করেন রাজুব। 

এসব পদক্ষেপ নিলে সন্ত্রাসী আক্রমণ সহজেই প্রতিরোধ করা যায় বলে দাবি করেছেন রাজুব। সর্বোপরি পুলিশ সদস্যদের সবসময় যেকোনও হামলার ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। কোনোভাবেই দায়িত্বে অবহেলা করা যাবে না। না হলে গত রবিবারের মত ঘটনার পুনর্জন্ম হবে।  

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
পুনর্মিলনী আয়োজনের লক্ষ্যে নিউইয়র্কে বাংলাদেশ সোসাইটির সভা
পুনর্মিলনী আয়োজনের লক্ষ্যে নিউইয়র্কে বাংলাদেশ সোসাইটির সভা
৩১ দফা নিয়ে মালয়েশিয়ায় বিএনপির কর্মশালা
৩১ দফা নিয়ে মালয়েশিয়ায় বিএনপির কর্মশালা
শ্রমবাজার নিয়ে আলোচনা করতে মালয়েশিয়ায় আসিফ নজরুল
শ্রমবাজার নিয়ে আলোচনা করতে মালয়েশিয়ায় আসিফ নজরুল
আওয়ামী লীগকে চিরতরে নিষিদ্ধ করার দাবিতে নিউইয়র্কে সমাবেশ
আওয়ামী লীগকে চিরতরে নিষিদ্ধ করার দাবিতে নিউইয়র্কে সমাবেশ
মালয়েশিয়ান-আসিয়ান ইয়ুথ এসডিজি সামিটে ইয়ুথ হাব ফাউন্ডেশনের অংশগ্রহণ
মালয়েশিয়ান-আসিয়ান ইয়ুথ এসডিজি সামিটে ইয়ুথ হাব ফাউন্ডেশনের অংশগ্রহণ
‘অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’ আগামী অক্টোবরে
‘অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’ আগামী অক্টোবরে
শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় নিউইয়র্কে 'মা দিবস' পালিত
শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় নিউইয়র্কে 'মা দিবস' পালিত
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের খবরে নিউ ইয়র্কে মিষ্টি বিতরণ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের খবরে নিউ ইয়র্কে মিষ্টি বিতরণ
‘সেবা দিতে ব্যর্থ হলে দূতাবাসের কর্মকর্তাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে’
‘সেবা দিতে ব্যর্থ হলে দূতাবাসের কর্মকর্তাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে’
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
মে দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ কমিউনিটি প্রেসক্লাব মালয়েশিয়ার আলোচনা
মে দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ কমিউনিটি প্রেসক্লাব মালয়েশিয়ার আলোচনা
কানাডায় মহান মে দিবস পালিত
কানাডায় মহান মে দিবস পালিত
সর্বশেষ খবর
নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য
নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য

১০ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর
সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ হাজার টাকা করে পেলেন অভিযানে রিকশা হারানো ৩ চালক
৫০ হাজার টাকা করে পেলেন অভিযানে রিকশা হারানো ৩ চালক

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে মাকে হত্যায় ছেলের যাবজ্জীবন
চাঁদপুরে মাকে হত্যায় ছেলের যাবজ্জীবন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ২৭ অবৈধ দোকান উচ্ছেদ করে খাল উদ্ধার
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ২৭ অবৈধ দোকান উচ্ছেদ করে খাল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম কুড়াতে গিয়ে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু
আম কুড়াতে গিয়ে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ
গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের নানা অনিয়ম-সমস্যা নিয়ে মানববন্ধন
কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের নানা অনিয়ম-সমস্যা নিয়ে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানদের জন্য অস্থায়ী সুরক্ষা মর্যাদা বাতিল করলেন ট্রাম্প
আফগানদের জন্য অস্থায়ী সুরক্ষা মর্যাদা বাতিল করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী
প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগে মামলা
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সংঘর্ষে একজন নিহত, আহত ১৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সংঘর্ষে একজন নিহত, আহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদকবিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতা
গাইবান্ধায় মাদকবিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগ নেতা হাবিবুর গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগ নেতা হাবিবুর গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ মিছিল
ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে সাংবাদিকদের আয়োজনে ব্যতিক্রমধর্মী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
গাজীপুরে সাংবাদিকদের আয়োজনে ব্যতিক্রমধর্মী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে স্কাউটসের মাল্টিপারপাস ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত
ঠাকুরগাঁওয়ে স্কাউটসের মাল্টিপারপাস ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপ্রার্থীদের সেবা সহজ করতে এবার সব আদালতে পৃথক হেল্পলাইন
বিচারপ্রার্থীদের সেবা সহজ করতে এবার সব আদালতে পৃথক হেল্পলাইন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেট থেকে সরাসরি হজ ফ্লাইট শুরু
সিলেট থেকে সরাসরি হজ ফ্লাইট শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সোনারগাঁয়ে সুষ্ঠু বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও নিরাপদ পানি পরিকল্পনা বিষয়ক কর্মশালা
সোনারগাঁয়ে সুষ্ঠু বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও নিরাপদ পানি পরিকল্পনা বিষয়ক কর্মশালা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলছাত্র রিয়াদ হত্যার আসামিদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
স্কুলছাত্র রিয়াদ হত্যার আসামিদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় স্বামীর ‘পরকীয়া’ সন্দেহ, ডিভোর্স চাইলেন স্ত্রী!
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় স্বামীর ‘পরকীয়া’ সন্দেহ, ডিভোর্স চাইলেন স্ত্রী!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ
ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাম্য ও তার দুই বন্ধুর ওপর হামলা চালায় ১০-১২ জনের একটি দল: ডিএমপি
সাম্য ও তার দুই বন্ধুর ওপর হামলা চালায় ১০-১২ জনের একটি দল: ডিএমপি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষার্থীদের নতুন বিশ্ব গড়ার স্বপ্ন দেখার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষার্থীদের নতুন বিশ্ব গড়ার স্বপ্ন দেখার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই: প্রধান বিচারপতি
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই: প্রধান বিচারপতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়
কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প
রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প
যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক লাইভেই গুলিতে নিহত মেয়র প্রার্থী
ফেসবুক লাইভেই গুলিতে নিহত মেয়র প্রার্থী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী
ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ
হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়
আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই
বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু
গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব
নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত
যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক
ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা
ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ
ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম
সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ঢাবির শিক্ষার্থী খুন
বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ঢাবির শিক্ষার্থী খুন

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা
কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিয়াম-মেহজাবীনের গিগাবাইট টাইটানস চ্যাম্পিয়ন
সিয়াম-মেহজাবীনের গিগাবাইট টাইটানস চ্যাম্পিয়ন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী
শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান
মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র
ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পলিথিনের বিকল্প পাট-কাপড়ের ব্যাগ সুলভে দিতে চায় সরকার: পরিবেশ উপদেষ্টা
পলিথিনের বিকল্প পাট-কাপড়ের ব্যাগ সুলভে দিতে চায় সরকার: পরিবেশ উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাম্য হত্যায় জড়িত সবার শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত
সাম্য হত্যায় জড়িত সবার শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিশরের সঙ্গে অন-অ্যারাইভাল ভিসা বিবেচনায়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
মিশরের সঙ্গে অন-অ্যারাইভাল ভিসা বিবেচনায়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় কারা
সাম্য হত্যায় কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান
জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি
ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

সম্পাদকীয়

ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা
ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল
সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

ওষুধে লাগামহীন খরচ
ওষুধে লাগামহীন খরচ

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী
কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

ইউনূসকে ডি-লিট চবির
ইউনূসকে ডি-লিট চবির

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটের প্রথম দিনটি দুই দলের
সিলেটের প্রথম দিনটি দুই দলের

মাঠে ময়দানে

জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

মারা গেছেন বিশ্বের দরিদ্র প্রেসিডেন্ট হোসে মুজিকা
মারা গেছেন বিশ্বের দরিদ্র প্রেসিডেন্ট হোসে মুজিকা

পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্বেষমূলক ঘটনায় ভারতে উদ্বেগ
বিদ্বেষমূলক ঘটনায় ভারতে উদ্বেগ

পূর্ব-পশ্চিম

সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ
সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ

দেশগ্রাম

জামায়াতের নিবন্ধন আপিলের রায় ১ জুন
জামায়াতের নিবন্ধন আপিলের রায় ১ জুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

এনবিআরে কর্মবিরতি ভোগান্তিতে গ্রাহক
এনবিআরে কর্মবিরতি ভোগান্তিতে গ্রাহক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডলার বিনিময় হার বাজারভিত্তিক করার ঘোষণা
ডলার বিনিময় হার বাজারভিত্তিক করার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বজ্রপাতে তিন জেলায় গৃহবধূসহ নিহত ৩
বজ্রপাতে তিন জেলায় গৃহবধূসহ নিহত ৩

দেশগ্রাম

সালমানকে অসাধারণ বললেন ট্রাম্প
সালমানকে অসাধারণ বললেন ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

গাজাজুড়ে ইসরায়েলের হামলায় নিহত ৭০
গাজাজুড়ে ইসরায়েলের হামলায় নিহত ৭০

পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার
আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা