শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:৩৪, শনিবার, ০৯ নভেম্বর, ২০১৯

মিসেস গান্ধী স্মরণে

সুলতান মাহমুদ শরীফ
অনলাইন ভার্সন
মিসেস গান্ধী স্মরণে

১৯৭১ সালের স্বাধীনতা সংগ্রাম ও আমাদের মুক্তিযুদ্ধে প্রধান সহায়ক ভারতের প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ও বাঙালির অকৃত্রিম বন্ধু শ্রীমতি ইন্ধিরা গান্ধীর আজ মহাপ্রয়াণ দিবস। এইদিনে গভীর শ্রদ্ধাভরে তাকে স্মরণ করি। 

ইন্ধিরা গান্ধীর নিঃশর্ত সমর্থনের কথা হৃদয়ে ধারণ, তার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে, মুক্তিযুদ্ধ ও তৎপরবর্তীকালের মানবপ্রেমের দৃষ্টান্ত আজকের আলোচনার বিষয়।  

ঘাতকের হাতে তার নির্মম হত্যা স্মরণ করে ভারতবাসী আজও কাঁদে। ১৯৭১ সালে এবং পরবর্তী সময়ে দীর্ঘকাল ধরে যে সমস্ত বীর বাঙালি জীবনরক্ষা ও পরবর্তী যুদ্ধে প্রস্তুতির জন্য বিভিন্ন সময় ভারতে আশ্রয় নিয়েছিলেন তাদের জন্য মিসেস গান্ধীর ছিল সীমাহীন সহানুভূতি। মায়া, মমতা, ভালোবাসা ও মাতৃস্নেহ দিয়ে তিনি আঁকড়ে ধরে রেখেছিলেন বাংলাদেশ থেকে সামরিক জান্তা ও স্বৈরাচারী শাসকদের অত্যাচারে বিতাড়িত লাখ, লাখ বাঙালি নর নারীকে। আজ তাই তার স্মৃতি তর্পন করতে গিয়ে ৭১ সালের ৭ মার্চে ফিরে যাই।   

ঢাকার তখনকার রেসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধুর ভাষণটি লন্ডনের পাকিস্তান দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভরত বাঙালিরা শুনতে পেল না। কারণ রেডিও টেলিভিশনে সে ভাষণ প্রচার করা পাকিস্তানের স্বৈরাচারী ইয়াহিয়া সরকার বন্ধ করে দিয়েছে। এই ভাষণেরই এক পর্যায়ে বঙ্গবন্ধু পাকিস্তান সরকারের কাছে চার দফা দাবি উপস্থাপন করে সারা বাংলায় এরপর থেকে তার নির্দেশের বাইরে কোন কিছু চলবে না বলে ভাষণ সমাপ্ত করেছিলেন। আমরা অনেকেই মনে করেছিলাম যে, বঙ্গবন্ধু হয়তো এদিন পূর্ণ স্বাধীনতার ঘোষণা দিতে পারেন, তিনি অবস্থা বিবেচনায় সেদিন এটি করেন নাই। 

খানিকটা আশা ভঙ্গ হয়ে অনেকেই বিমর্ষ হয়ে পড়েছিল সেই বিশাল জনসমাবেশে। মাইকে আমরা চার দফা দাবির ব্যাখা দিয়ে এবং পরবর্তী কর্মসূচি সকলকে জানিয়ে দেবো এই ওয়াদা করে বৃটেনের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে আসা মানুষদের বাড়িতে ফেরত যেতে অনুরোধ করি।  

সারারাত চেষ্টা করেও ঢাকাসহ বাংলাদেশের প্রকৃত অবস্থা জানার আর কোন উপায় রইল না, কারণ এই ভাষণ প্রচার না হওয়ার ফলে টেলিভিশন, রেডিও এবং আন্তর্জাতিক টেলিফোন সবই বাংলাদেশে, বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল। পরদিন সকালে আমরা পূর্ব পরিকল্পনা অনুসারে বিভিন্ন দূতাবাসে গিয়ে বাংলাদেশের মানুষের উপর পাকিস্তানিদের অত্যাচারের কাহিনী প্রচার করে, তাদের কাছে অবরুদ্ধ বাংলাদেশকে মুক্ত করার যে আবেদন ১ মার্চ ৭১ সাল থেকে করে যাচ্ছিলাম তারই ধারাবাহিকতা রক্ষা করার জন্য আলোচনায় বসি। এই আলোচনার এক পর্যায়ে আমাদের মনে পড়ল যে, আমরা পৃথিবীর সকল দূতাবাসে গেছে আমাদের দেশে যে নির্বিচারে নর/নারী হত্যা হচ্ছে তার প্রতিবিধানে সহযোগিতা চাইতে, কিন্তু এ পর্যন্ত ভারতীয় দূতাবাসের সামনে একবারও যাইনি।  

সিদ্ধান্ত নেয়া হলো যে, যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার মিস্টার আপাপান্থের সঙ্গে যোগাযোগ করার এবং তার সঙ্গে দেখা করে বাংলাদেশের জনগণকে সাহায্যের আবেদন জানাবো তার মাধ্যমে ভারত সরকারের কাছে। টেলিফোন করে তার প্রাইভেট সেক্রেটারিকে এই অনুরোধ জানালে ঊনি একঘণ্টা পরে আমাদের জানাবেন বলে ওয়াদা করেন। ঠিক একঘণ্টা পরে তার টেলিফোন আসে এবং আমাদের বলা হয় যে, মাননীয় হাইকমিশনার আমাদের জন্য অপেক্ষা করছেন। আমরা তার সঙ্গে গিয়ে দেখা করলে তিনি আমাদের সাদরে গ্রহণ করেন এবং আমাদের অনুরোধটি বিবেচনার জন্য প্রধানমন্ত্রী মিসেস গান্ধীকে পাঠাবেন বলে আশ্বাস প্রদান করেন।  

আলোচনার একপর্যায়ে আমরা বিভিন্ন আর্ন্তর্জাতিক কনফারেন্সে গিয়ে যেনো আমাদের দেশের তখনকার অবস্থা ও বাংলাদেশের জনগণের উপর পাকিস্তানি শাসকদের অত্যাচার ও নির্যাতনের চিত্র সম্বলিত লিফলেট বিতরণ করতে পারি, তার জন্য সহযোগিতা চাই। আমরা প্রস্তাব করি যে, কনফারেন্স হলের বাইরে সব সময় লিফলেট বিলি করা সম্ভব হয় না, কিন্তু ভেতরে প্রবেশ করে প্রত্যেক ডেলিগেটের চেয়ারে লিফলেট রেখে দিলে আমাদের পক্ষে প্রচারণা আরও বৃদ্ধি পায়। 

কাজটি ডেলিগেট ছাড়া আর কারো পক্ষে সম্ভব নয়। আপাপান্থ সাহেব, আমাদের প্রস্তাব শুনে সহযোগিতার হাত বাড়াতে রাজি হয়ে যান। খানিকটা সহজভাবে এটি হয়েছে দেখে আমার মনে প্রশ্ন জাগল, তিনি যা যা বলছেন তা কি মিসেস ইন্ধিরা গান্ধীর সম্মতিসহ বলছেন কি-না? তাকে একপাশে একাকি ডেকে নিয়ে জানতে চাইলাম, যে মিসেস গান্ধীর সঙ্গে এ ব্যাপারে তার আলাপ কি হয়েছে? আমাকে খানিকটা অবাক করেই তিনি বললেন, এসবই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে বলা হয়েছে এবং তিনি আমাদের প্রয়োজনীয় সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে বলেছেন। আমাদের সকলের কাছে মনে হলো এই রকমের একটি প্রত্যক্ষ সাহায্যের প্রয়োজন আমাদের অনেক আগে থেকেই ছিল। আমাদের প্রয়োজন ছিল বন্ধু দেশগুলো থেকে অনেক বেশি সাহায্য ও সহযোগিতার। পরে জেনেছি, মি. আপাপান্থ আমাদের টেলিফোনের পরপরই মিসেস গান্ধীর সঙ্গে বিস্তারিত আলাপ করে আমাদের সমর্থন করার জন্য নির্দেশনা নিয়েছেন।  

ফলে সারা ইউরোপে যত আন্তর্জাতিক কনফারেন্স হয়েছে প্রত্যেকটিতে আমরা মুক্তিযুদ্ধের পুরো সময়টা প্রচারণার কাজে ভারতীয় দূতাবাস সমূহের সহযোগীতা পেয়েছিলাম। আজ তাই কৃতজ্ঞতাভরে তার কথা স্মরণ করছি। ওই বছরই যুদ্ধ শুরু হওয়ার কিছুদিন পরেই হাঙ্গেরীর রাজধানী বুদাপেস্টে সমাজতান্ত্রিক দেশগুলোর কনফারেন্স হচ্ছিল। সেখানেও প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের একজন প্রতিনিধি পাঠিয়ে সমাজতান্ত্রিক বিশ্বের মানুষের কাছে বাংলাদেশের মানুষের উপর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর অত্যাচারের কাহিনী ও তার প্রতিবিধানে সহযোগিতা করার অনুরোধ জানানোর জন্য একজন প্রতিনিধি পাঠানোর ইচ্ছা প্রকাশ করে শ্রীমতি ইন্ধীরা গান্ধীর সহযোগিতা চাই। 

ভারতের প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ প্রচেষ্টার ফলে সিলেটের এমএনএ আব্দুস সামাদকে কনফারেন্সে পাঠানো সম্ভব হয়। তিনিই স্বাধীন বাংলাদেশ সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে সর্বপ্রথম কোন আন্তর্জাতিক কনফারেন্সে ভাষণ দান করেন। প্রায় ১ কোটি শরণার্থী ভারতে আশ্রয় নিয়েছিল একাত্তর সালের পুরোটা সময়। এদের অধিকাংশই পশ্চিমবঙ্গে বিভিন্নস্থানে মানবেতর অবস্থায় দিন কাটাচ্ছিলেন। আমরা যে সামান্য আর্থিক সাহায্য এই সমস্ত ক্যাম্পের জন্য যোগাড় করতে সক্ষম হয়েছিলাম, প্রাদেশিক সরকারগুলোর সহযোগিতায়, তা এতই কম ছিল যে সকল আশ্রয়প্রার্থী প্রায় অভুক্ত অথবা অর্ধভুক্ত অবস্থায় দিনাতিপাত করছিল। 

আমাদের ছাত্র ও যুব নেতারা বিশেষ উদ্যোগ নিয়ে একটি ডেলিগেশন পাঠিয়ে মিসেস ইন্ধিরা গান্ধীর সঙ্গে দেখা করে এই অবস্থার বর্ণনা দিলে, তিনি নিজ থেকে এক সময় হেলিকপ্টার যোগে পশ্চিমবঙ্গে এসে কয়েকটি ক্যাম্প পরিদর্শন করেন। সেখানকার অবস্থা নিজ চোখে দেখে সকল শরণার্থী ক্যাম্পের বরাদ্দ প্রায় চারগুণ বাড়িয়ে দেন। এর ফলে আমাদের দুরাবস্থা যে কতো লাঘব হয়েছিল তা ভাষায় প্রকাশ করার উপায় নেই।  তাই আজ তাকে কৃতজ্ঞতাভরে স্মরণ করি।  

মুক্তিযুদ্ধ শেষে প্রায় ৮০ হাজার যুদ্ধবন্দী পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সদস্যদের ভারতে নিয়ে গিয়ে এই যুদ্ধবন্দীদের ভরণপোষণের দায়িত্ব নিয়েছিল ভারত সরকার। পশ্চিম পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর ভরণ পোষণের এই দায়িত্ব নিয়ে ভারত সরকার আমাদের উপর থেকে একটি বড় রকমের খরচের বোঝার ভার লাগব করতে সাহায্য করে। 

৭২ সালে যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশের মানুষের দুরাবস্থার কথা স্মরণ করে নিজেদের সীমিত সক্ষমতা জেনেও, ভারতের প্রধানমন্ত্রী যেভাবে বাংলাদেশকে খাদ্য-শস্যসহ নানা নিত্য-প্রয়োজনীয় জিনিস দিয়ে নিশ্চিত অনাহার, অর্ধাহার থেকে বাঁচানোর চেষ্টা করেছিলেন তার জন্য তাকে ধন্যবাদ জানাই। আমাদের দেশ স্বাধীন হওয়ার পর দীর্ঘ সময় ধরে পশ্চিমবঙ্গসহ ভারতের বিভিন্ন প্রদেশের জনগণ বাংলাদেশে শরণার্থীদের জন্য ব্যয়িত অর্থ, বিশেষ ট্যাক্স হিসাবে প্রদান করে সরকারের এই ঘাটতি পূরণ করেছে। এই উদ্যোগের জন্য মিসেস ইন্ধীরা গান্ধীকে বিশেষভাবে আজ আবারও স্মরণ করি।   

পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশে ফেরার পথে দিল্লীতে যাত্রা বিরতিকালে মিসেস ইন্ধিরা গান্ধীর সঙ্গে যখন সাক্ষাৎ করেন, তখন বাংলাদেশ থেকে ভারতীয় সৈন্যদের যত দ্রুত সম্ভব ফিরিয়ে নিয়ে দেয়ার অনুরোধ জানালে মিসেস গান্ধী সঙ্গে সঙ্গে রাজি হয়ে যান ও মার্চ মাসের মধ্যেই তাদের সকলকে দেশে ফিরিয়ে নিয়ে যান।  

মানব ইতিহাসে মিসেস গান্ধী একমাত্র রাষ্ট্রনায়ক যিনি যুদ্ধজয়ে পার্শ্ববর্তী দেশকে সাহায্য করেও বিনাশর্তে ভারতীয় সৈন্যবাহিনীকে তার দেশে ফিরিয়ে নিয়ে গেছেন। অনন্তকাল ধরে এজন্য এই মহামানবীকে বাঙালি জাতি কৃতজ্ঞতাভরে স্মরণ করবে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে বাংলাদেশের প্রতি বিপ্লবী শক্তির অনুচরদের হাতে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবার পরিজনদের নিহত হওয়ার পর ঘাতকরা বাংলাদেশ দখল করে। এরপর প্রবাসে অবস্থানকারী বঙ্গবন্ধুর জীবিত দুই সন্তান, আজ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার বোন, প্রবাসী বাঙালির সুখ, দুঃখের সাথী ও অভিভাবক শেখ রেহানাকে ঘাতকদের হাত থেকে রক্ষা করতে নিজ উদ্যোগে দিল্লীতে নিয়ে যান।  

নিজের কাছে রেখে, তাদের দেখভাল করে মিসেস গান্ধী বাঙালি জাতিকে কৃতজ্ঞতা পাশে আবদ্ধ করেছেন।  মিসেস ইন্ধিরা গান্ধী ১৯৭১ সালে তখনকার আমেরকিান নিক্সন সরকারের রক্তচক্ষু অগ্রাহ্য করে সারা বিশ্বের একপ্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে গিয়ে পৃথিবীর প্রভাবশালী সকল সরকারের কাছে বাংলাদেশের মানুষের উপর হত্যা ও নির্যাতনের করুণ কাহিনী বর্ণনা করেন। এবং পাকিস্তানি সামরিক জান্তার হত্যা ও নিপীড়ন বন্ধে সকলের সাহায্য চেয়ে আবেদন জানিয়েছিলেন। 

মিসেস গান্ধীর এই পদক্ষেপটি যুদ্ধরত মুক্তিযোদ্ধা, দেশ থেকে বিতাড়িত কোটি মানুষ, প্রবাসে অবস্থানকারী সকল বাঙালিদের আরও বেশি করে দেশ উদ্ধারের কাজ করতে উৎসাহিত করেছিল। তার এই দীর্ঘ বিদেশ ভ্রমণের মাধ্যমে ও তার অক্লান্ত প্রচেষ্টার পরও পাকিস্তানের তদানীন্তন দোসর, আমেরিকা ও চীনের প্রত্যক্ষ মদদে, অবস্থার কোন উন্নতি হচ্ছিল না। এরপর বাংলাদেশের মুক্তি বাহিনীর সহযোগিতায় মিসেস গান্ধী তার সৈন্য বাহিনী দিয়ে সাহায্য করে, বাংলাদেশকে শত্রুমুক্ত করেছিলেন। 

পাকিস্তানের সৈন্যরা আমাদের যৌথ বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করেছিল, আমরা যুদ্ধে জয়ী হয়েছিলাম। ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে, দেশ হানাদারমুক্ত হয়েছিল। আমরা স্বাধীন হলাম। মহিয়সী নারী শ্রীমতি ইন্ধিরা গান্ধী আমাদের সকলের শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা নিয়ে অনন্তকাল বাঙালির হৃদয়ে জাগরুক থাকবেন।   

লেখক : সভাপতি, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ 

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
রাষ্ট্রকাঠামো মেরামত ও ৩১ দফা বাস্তবায়নে জার্মান স্বেচ্ছাসেবক দলের সভা
রাষ্ট্রকাঠামো মেরামত ও ৩১ দফা বাস্তবায়নে জার্মান স্বেচ্ছাসেবক দলের সভা
প্রবাসী বাংলাদেশিদের স্বার্থ রক্ষায় কুয়েত দূতাবাসের কঠোর পদক্ষেপ
প্রবাসী বাংলাদেশিদের স্বার্থ রক্ষায় কুয়েত দূতাবাসের কঠোর পদক্ষেপ
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
সিডনিতে আইইবি অস্ট্রেলিয়া চ্যাপ্টারের বার্ষিক সাধারণ সভা
সিডনিতে আইইবি অস্ট্রেলিয়া চ্যাপ্টারের বার্ষিক সাধারণ সভা
নিউইয়র্কে এবিপিসির বনভোজন
নিউইয়র্কে এবিপিসির বনভোজন
তুলুজে প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য ভ্রাম্যমাণ কনস্যুলার সেবা
তুলুজে প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য ভ্রাম্যমাণ কনস্যুলার সেবা
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
ভুয়া তথ্য ও প্রতারণা রোধে প্রবাসী সংবাদকর্মীদের করণীয় শীর্ষক আলোচনা
ভুয়া তথ্য ও প্রতারণা রোধে প্রবাসী সংবাদকর্মীদের করণীয় শীর্ষক আলোচনা
অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক
অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক
যুক্তরাষ্ট্রে ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়েও বহু প্রবাসী গ্রেফতার
যুক্তরাষ্ট্রে ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়েও বহু প্রবাসী গ্রেফতার
নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নিউইয়র্কে তিন দিনের নাট্যোৎসব
নিউইয়র্কে তিন দিনের নাট্যোৎসব
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি