শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:৩৪, শনিবার, ০৯ নভেম্বর, ২০১৯

মিসেস গান্ধী স্মরণে

সুলতান মাহমুদ শরীফ
অনলাইন ভার্সন
মিসেস গান্ধী স্মরণে

১৯৭১ সালের স্বাধীনতা সংগ্রাম ও আমাদের মুক্তিযুদ্ধে প্রধান সহায়ক ভারতের প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ও বাঙালির অকৃত্রিম বন্ধু শ্রীমতি ইন্ধিরা গান্ধীর আজ মহাপ্রয়াণ দিবস। এইদিনে গভীর শ্রদ্ধাভরে তাকে স্মরণ করি। 

ইন্ধিরা গান্ধীর নিঃশর্ত সমর্থনের কথা হৃদয়ে ধারণ, তার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে, মুক্তিযুদ্ধ ও তৎপরবর্তীকালের মানবপ্রেমের দৃষ্টান্ত আজকের আলোচনার বিষয়।  

ঘাতকের হাতে তার নির্মম হত্যা স্মরণ করে ভারতবাসী আজও কাঁদে। ১৯৭১ সালে এবং পরবর্তী সময়ে দীর্ঘকাল ধরে যে সমস্ত বীর বাঙালি জীবনরক্ষা ও পরবর্তী যুদ্ধে প্রস্তুতির জন্য বিভিন্ন সময় ভারতে আশ্রয় নিয়েছিলেন তাদের জন্য মিসেস গান্ধীর ছিল সীমাহীন সহানুভূতি। মায়া, মমতা, ভালোবাসা ও মাতৃস্নেহ দিয়ে তিনি আঁকড়ে ধরে রেখেছিলেন বাংলাদেশ থেকে সামরিক জান্তা ও স্বৈরাচারী শাসকদের অত্যাচারে বিতাড়িত লাখ, লাখ বাঙালি নর নারীকে। আজ তাই তার স্মৃতি তর্পন করতে গিয়ে ৭১ সালের ৭ মার্চে ফিরে যাই।   

ঢাকার তখনকার রেসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধুর ভাষণটি লন্ডনের পাকিস্তান দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভরত বাঙালিরা শুনতে পেল না। কারণ রেডিও টেলিভিশনে সে ভাষণ প্রচার করা পাকিস্তানের স্বৈরাচারী ইয়াহিয়া সরকার বন্ধ করে দিয়েছে। এই ভাষণেরই এক পর্যায়ে বঙ্গবন্ধু পাকিস্তান সরকারের কাছে চার দফা দাবি উপস্থাপন করে সারা বাংলায় এরপর থেকে তার নির্দেশের বাইরে কোন কিছু চলবে না বলে ভাষণ সমাপ্ত করেছিলেন। আমরা অনেকেই মনে করেছিলাম যে, বঙ্গবন্ধু হয়তো এদিন পূর্ণ স্বাধীনতার ঘোষণা দিতে পারেন, তিনি অবস্থা বিবেচনায় সেদিন এটি করেন নাই। 

খানিকটা আশা ভঙ্গ হয়ে অনেকেই বিমর্ষ হয়ে পড়েছিল সেই বিশাল জনসমাবেশে। মাইকে আমরা চার দফা দাবির ব্যাখা দিয়ে এবং পরবর্তী কর্মসূচি সকলকে জানিয়ে দেবো এই ওয়াদা করে বৃটেনের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে আসা মানুষদের বাড়িতে ফেরত যেতে অনুরোধ করি।  

সারারাত চেষ্টা করেও ঢাকাসহ বাংলাদেশের প্রকৃত অবস্থা জানার আর কোন উপায় রইল না, কারণ এই ভাষণ প্রচার না হওয়ার ফলে টেলিভিশন, রেডিও এবং আন্তর্জাতিক টেলিফোন সবই বাংলাদেশে, বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল। পরদিন সকালে আমরা পূর্ব পরিকল্পনা অনুসারে বিভিন্ন দূতাবাসে গিয়ে বাংলাদেশের মানুষের উপর পাকিস্তানিদের অত্যাচারের কাহিনী প্রচার করে, তাদের কাছে অবরুদ্ধ বাংলাদেশকে মুক্ত করার যে আবেদন ১ মার্চ ৭১ সাল থেকে করে যাচ্ছিলাম তারই ধারাবাহিকতা রক্ষা করার জন্য আলোচনায় বসি। এই আলোচনার এক পর্যায়ে আমাদের মনে পড়ল যে, আমরা পৃথিবীর সকল দূতাবাসে গেছে আমাদের দেশে যে নির্বিচারে নর/নারী হত্যা হচ্ছে তার প্রতিবিধানে সহযোগিতা চাইতে, কিন্তু এ পর্যন্ত ভারতীয় দূতাবাসের সামনে একবারও যাইনি।  

সিদ্ধান্ত নেয়া হলো যে, যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার মিস্টার আপাপান্থের সঙ্গে যোগাযোগ করার এবং তার সঙ্গে দেখা করে বাংলাদেশের জনগণকে সাহায্যের আবেদন জানাবো তার মাধ্যমে ভারত সরকারের কাছে। টেলিফোন করে তার প্রাইভেট সেক্রেটারিকে এই অনুরোধ জানালে ঊনি একঘণ্টা পরে আমাদের জানাবেন বলে ওয়াদা করেন। ঠিক একঘণ্টা পরে তার টেলিফোন আসে এবং আমাদের বলা হয় যে, মাননীয় হাইকমিশনার আমাদের জন্য অপেক্ষা করছেন। আমরা তার সঙ্গে গিয়ে দেখা করলে তিনি আমাদের সাদরে গ্রহণ করেন এবং আমাদের অনুরোধটি বিবেচনার জন্য প্রধানমন্ত্রী মিসেস গান্ধীকে পাঠাবেন বলে আশ্বাস প্রদান করেন।  

আলোচনার একপর্যায়ে আমরা বিভিন্ন আর্ন্তর্জাতিক কনফারেন্সে গিয়ে যেনো আমাদের দেশের তখনকার অবস্থা ও বাংলাদেশের জনগণের উপর পাকিস্তানি শাসকদের অত্যাচার ও নির্যাতনের চিত্র সম্বলিত লিফলেট বিতরণ করতে পারি, তার জন্য সহযোগিতা চাই। আমরা প্রস্তাব করি যে, কনফারেন্স হলের বাইরে সব সময় লিফলেট বিলি করা সম্ভব হয় না, কিন্তু ভেতরে প্রবেশ করে প্রত্যেক ডেলিগেটের চেয়ারে লিফলেট রেখে দিলে আমাদের পক্ষে প্রচারণা আরও বৃদ্ধি পায়। 

কাজটি ডেলিগেট ছাড়া আর কারো পক্ষে সম্ভব নয়। আপাপান্থ সাহেব, আমাদের প্রস্তাব শুনে সহযোগিতার হাত বাড়াতে রাজি হয়ে যান। খানিকটা সহজভাবে এটি হয়েছে দেখে আমার মনে প্রশ্ন জাগল, তিনি যা যা বলছেন তা কি মিসেস ইন্ধিরা গান্ধীর সম্মতিসহ বলছেন কি-না? তাকে একপাশে একাকি ডেকে নিয়ে জানতে চাইলাম, যে মিসেস গান্ধীর সঙ্গে এ ব্যাপারে তার আলাপ কি হয়েছে? আমাকে খানিকটা অবাক করেই তিনি বললেন, এসবই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে বলা হয়েছে এবং তিনি আমাদের প্রয়োজনীয় সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে বলেছেন। আমাদের সকলের কাছে মনে হলো এই রকমের একটি প্রত্যক্ষ সাহায্যের প্রয়োজন আমাদের অনেক আগে থেকেই ছিল। আমাদের প্রয়োজন ছিল বন্ধু দেশগুলো থেকে অনেক বেশি সাহায্য ও সহযোগিতার। পরে জেনেছি, মি. আপাপান্থ আমাদের টেলিফোনের পরপরই মিসেস গান্ধীর সঙ্গে বিস্তারিত আলাপ করে আমাদের সমর্থন করার জন্য নির্দেশনা নিয়েছেন।  

ফলে সারা ইউরোপে যত আন্তর্জাতিক কনফারেন্স হয়েছে প্রত্যেকটিতে আমরা মুক্তিযুদ্ধের পুরো সময়টা প্রচারণার কাজে ভারতীয় দূতাবাস সমূহের সহযোগীতা পেয়েছিলাম। আজ তাই কৃতজ্ঞতাভরে তার কথা স্মরণ করছি। ওই বছরই যুদ্ধ শুরু হওয়ার কিছুদিন পরেই হাঙ্গেরীর রাজধানী বুদাপেস্টে সমাজতান্ত্রিক দেশগুলোর কনফারেন্স হচ্ছিল। সেখানেও প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের একজন প্রতিনিধি পাঠিয়ে সমাজতান্ত্রিক বিশ্বের মানুষের কাছে বাংলাদেশের মানুষের উপর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর অত্যাচারের কাহিনী ও তার প্রতিবিধানে সহযোগিতা করার অনুরোধ জানানোর জন্য একজন প্রতিনিধি পাঠানোর ইচ্ছা প্রকাশ করে শ্রীমতি ইন্ধীরা গান্ধীর সহযোগিতা চাই। 

ভারতের প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ প্রচেষ্টার ফলে সিলেটের এমএনএ আব্দুস সামাদকে কনফারেন্সে পাঠানো সম্ভব হয়। তিনিই স্বাধীন বাংলাদেশ সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে সর্বপ্রথম কোন আন্তর্জাতিক কনফারেন্সে ভাষণ দান করেন। প্রায় ১ কোটি শরণার্থী ভারতে আশ্রয় নিয়েছিল একাত্তর সালের পুরোটা সময়। এদের অধিকাংশই পশ্চিমবঙ্গে বিভিন্নস্থানে মানবেতর অবস্থায় দিন কাটাচ্ছিলেন। আমরা যে সামান্য আর্থিক সাহায্য এই সমস্ত ক্যাম্পের জন্য যোগাড় করতে সক্ষম হয়েছিলাম, প্রাদেশিক সরকারগুলোর সহযোগিতায়, তা এতই কম ছিল যে সকল আশ্রয়প্রার্থী প্রায় অভুক্ত অথবা অর্ধভুক্ত অবস্থায় দিনাতিপাত করছিল। 

আমাদের ছাত্র ও যুব নেতারা বিশেষ উদ্যোগ নিয়ে একটি ডেলিগেশন পাঠিয়ে মিসেস ইন্ধিরা গান্ধীর সঙ্গে দেখা করে এই অবস্থার বর্ণনা দিলে, তিনি নিজ থেকে এক সময় হেলিকপ্টার যোগে পশ্চিমবঙ্গে এসে কয়েকটি ক্যাম্প পরিদর্শন করেন। সেখানকার অবস্থা নিজ চোখে দেখে সকল শরণার্থী ক্যাম্পের বরাদ্দ প্রায় চারগুণ বাড়িয়ে দেন। এর ফলে আমাদের দুরাবস্থা যে কতো লাঘব হয়েছিল তা ভাষায় প্রকাশ করার উপায় নেই।  তাই আজ তাকে কৃতজ্ঞতাভরে স্মরণ করি।  

মুক্তিযুদ্ধ শেষে প্রায় ৮০ হাজার যুদ্ধবন্দী পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সদস্যদের ভারতে নিয়ে গিয়ে এই যুদ্ধবন্দীদের ভরণপোষণের দায়িত্ব নিয়েছিল ভারত সরকার। পশ্চিম পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর ভরণ পোষণের এই দায়িত্ব নিয়ে ভারত সরকার আমাদের উপর থেকে একটি বড় রকমের খরচের বোঝার ভার লাগব করতে সাহায্য করে। 

৭২ সালে যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশের মানুষের দুরাবস্থার কথা স্মরণ করে নিজেদের সীমিত সক্ষমতা জেনেও, ভারতের প্রধানমন্ত্রী যেভাবে বাংলাদেশকে খাদ্য-শস্যসহ নানা নিত্য-প্রয়োজনীয় জিনিস দিয়ে নিশ্চিত অনাহার, অর্ধাহার থেকে বাঁচানোর চেষ্টা করেছিলেন তার জন্য তাকে ধন্যবাদ জানাই। আমাদের দেশ স্বাধীন হওয়ার পর দীর্ঘ সময় ধরে পশ্চিমবঙ্গসহ ভারতের বিভিন্ন প্রদেশের জনগণ বাংলাদেশে শরণার্থীদের জন্য ব্যয়িত অর্থ, বিশেষ ট্যাক্স হিসাবে প্রদান করে সরকারের এই ঘাটতি পূরণ করেছে। এই উদ্যোগের জন্য মিসেস ইন্ধীরা গান্ধীকে বিশেষভাবে আজ আবারও স্মরণ করি।   

পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশে ফেরার পথে দিল্লীতে যাত্রা বিরতিকালে মিসেস ইন্ধিরা গান্ধীর সঙ্গে যখন সাক্ষাৎ করেন, তখন বাংলাদেশ থেকে ভারতীয় সৈন্যদের যত দ্রুত সম্ভব ফিরিয়ে নিয়ে দেয়ার অনুরোধ জানালে মিসেস গান্ধী সঙ্গে সঙ্গে রাজি হয়ে যান ও মার্চ মাসের মধ্যেই তাদের সকলকে দেশে ফিরিয়ে নিয়ে যান।  

মানব ইতিহাসে মিসেস গান্ধী একমাত্র রাষ্ট্রনায়ক যিনি যুদ্ধজয়ে পার্শ্ববর্তী দেশকে সাহায্য করেও বিনাশর্তে ভারতীয় সৈন্যবাহিনীকে তার দেশে ফিরিয়ে নিয়ে গেছেন। অনন্তকাল ধরে এজন্য এই মহামানবীকে বাঙালি জাতি কৃতজ্ঞতাভরে স্মরণ করবে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে বাংলাদেশের প্রতি বিপ্লবী শক্তির অনুচরদের হাতে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবার পরিজনদের নিহত হওয়ার পর ঘাতকরা বাংলাদেশ দখল করে। এরপর প্রবাসে অবস্থানকারী বঙ্গবন্ধুর জীবিত দুই সন্তান, আজ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার বোন, প্রবাসী বাঙালির সুখ, দুঃখের সাথী ও অভিভাবক শেখ রেহানাকে ঘাতকদের হাত থেকে রক্ষা করতে নিজ উদ্যোগে দিল্লীতে নিয়ে যান।  

নিজের কাছে রেখে, তাদের দেখভাল করে মিসেস গান্ধী বাঙালি জাতিকে কৃতজ্ঞতা পাশে আবদ্ধ করেছেন।  মিসেস ইন্ধিরা গান্ধী ১৯৭১ সালে তখনকার আমেরকিান নিক্সন সরকারের রক্তচক্ষু অগ্রাহ্য করে সারা বিশ্বের একপ্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে গিয়ে পৃথিবীর প্রভাবশালী সকল সরকারের কাছে বাংলাদেশের মানুষের উপর হত্যা ও নির্যাতনের করুণ কাহিনী বর্ণনা করেন। এবং পাকিস্তানি সামরিক জান্তার হত্যা ও নিপীড়ন বন্ধে সকলের সাহায্য চেয়ে আবেদন জানিয়েছিলেন। 

মিসেস গান্ধীর এই পদক্ষেপটি যুদ্ধরত মুক্তিযোদ্ধা, দেশ থেকে বিতাড়িত কোটি মানুষ, প্রবাসে অবস্থানকারী সকল বাঙালিদের আরও বেশি করে দেশ উদ্ধারের কাজ করতে উৎসাহিত করেছিল। তার এই দীর্ঘ বিদেশ ভ্রমণের মাধ্যমে ও তার অক্লান্ত প্রচেষ্টার পরও পাকিস্তানের তদানীন্তন দোসর, আমেরিকা ও চীনের প্রত্যক্ষ মদদে, অবস্থার কোন উন্নতি হচ্ছিল না। এরপর বাংলাদেশের মুক্তি বাহিনীর সহযোগিতায় মিসেস গান্ধী তার সৈন্য বাহিনী দিয়ে সাহায্য করে, বাংলাদেশকে শত্রুমুক্ত করেছিলেন। 

পাকিস্তানের সৈন্যরা আমাদের যৌথ বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করেছিল, আমরা যুদ্ধে জয়ী হয়েছিলাম। ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে, দেশ হানাদারমুক্ত হয়েছিল। আমরা স্বাধীন হলাম। মহিয়সী নারী শ্রীমতি ইন্ধিরা গান্ধী আমাদের সকলের শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা নিয়ে অনন্তকাল বাঙালির হৃদয়ে জাগরুক থাকবেন।   

লেখক : সভাপতি, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ 

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
আবুধাবিতে মাছ ধরতে বেরিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই বাংলাদেশি নিহত
আবুধাবিতে মাছ ধরতে বেরিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই বাংলাদেশি নিহত
সিডনিতে বাকৃবির সাবেক শিক্ষার্থীদের মিলনমেলায় আনন্দ-উচ্ছ্বাস
সিডনিতে বাকৃবির সাবেক শিক্ষার্থীদের মিলনমেলায় আনন্দ-উচ্ছ্বাস
অস্ট্রেলিয়ায় যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
অস্ট্রেলিয়ায় যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
আমিরাতে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ জিতলেন বাংলাদেশি
আমিরাতে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ জিতলেন বাংলাদেশি
মালদ্বীপে বাংলাদেশির মৃত্যু
মালদ্বীপে বাংলাদেশির মৃত্যু
ভিক্টোরিয়ায় ভোটার নিবন্ধন ও এনআইডি তথ্য বিনিময় সভা
ভিক্টোরিয়ায় ভোটার নিবন্ধন ও এনআইডি তথ্য বিনিময় সভা
সিডনিতে কৃষি কাজে আগ্রহ বৃদ্ধিতে হর্টিকালচারাল প্রোডাক্টসের যাত্রা শুরু
সিডনিতে কৃষি কাজে আগ্রহ বৃদ্ধিতে হর্টিকালচারাল প্রোডাক্টসের যাত্রা শুরু
ব্রিটিশ কলাম্বিয়ার নদীতে ডুবে বাংলাদেশি-কানাডিয়ান বিজ্ঞানীর মৃত্যু
ব্রিটিশ কলাম্বিয়ার নদীতে ডুবে বাংলাদেশি-কানাডিয়ান বিজ্ঞানীর মৃত্যু
কুয়ালালামপুর এখন বিশ্বব্যাপী কূটনীতি এবং অর্থনৈতিক সংলাপের কেন্দ্রবিন্দু
কুয়ালালামপুর এখন বিশ্বব্যাপী কূটনীতি এবং অর্থনৈতিক সংলাপের কেন্দ্রবিন্দু
আইসের গ্রেফতার আতঙ্কে যুক্তরাষ্ট্রের প্রবাসীরা
আইসের গ্রেফতার আতঙ্কে যুক্তরাষ্ট্রের প্রবাসীরা
আমিরাতে সিলেট বিভাগ উন্নয়ন পরিষদ নতুন কমিটির অভিষেক
আমিরাতে সিলেট বিভাগ উন্নয়ন পরিষদ নতুন কমিটির অভিষেক
এই অর্জন পুরো বাংলাদেশের: সংবর্ধনায় রাষ্ট্রদূত তালহা
এই অর্জন পুরো বাংলাদেশের: সংবর্ধনায় রাষ্ট্রদূত তালহা
সর্বশেষ খবর
উড়ন্ত সূচনার পর হঠাৎ ছন্দপতন, বিপাকে টাইগাররা
উড়ন্ত সূচনার পর হঠাৎ ছন্দপতন, বিপাকে টাইগাররা

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে গ্রামীণ নারী দিবস পালিত
ফরিদপুরে গ্রামীণ নারী দিবস পালিত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
ঝিনাইদহে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদ্মার চরে খড় কাটাকে কেন্দ্র করে গোলাগুলি, একজন নিহত
পদ্মার চরে খড় কাটাকে কেন্দ্র করে গোলাগুলি, একজন নিহত

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন
স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ার সব খালের সীমানা চিহ্নিত করার দাবি
কলাপাড়ার সব খালের সীমানা চিহ্নিত করার দাবি

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধুত্ব নয়, অনির্বাণের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী
বন্ধুত্ব নয়, অনির্বাণের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা
জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়নিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে নতুন সরকার গঠনের দায়িত্ব দিলেন চেক প্রেসিডেন্ট
বিলিয়নিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে নতুন সরকার গঠনের দায়িত্ব দিলেন চেক প্রেসিডেন্ট

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ
থাইল্যান্ডের কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা
নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

টাইগারদের ১৬৬ রানের চ্যালেঞ্জ ওয়েস্ট ইন্ডিজের
টাইগারদের ১৬৬ রানের চ্যালেঞ্জ ওয়েস্ট ইন্ডিজের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় জোর করে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা যাবে না: জর্ডানের রাজা
গাজায় জোর করে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা যাবে না: জর্ডানের রাজা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়ায় আগুনে পুড়লো ১৩ দোকান
কুষ্টিয়ায় আগুনে পুড়লো ১৩ দোকান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়েটে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা
চুয়েটে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শহীদ জিয়ার আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে যুব সমাজকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : ডা. জাহিদ
শহীদ জিয়ার আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে যুব সমাজকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প
২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় গণতন্ত্র শক্তিশালীকরণ বিষয়ক সভা
নেত্রকোনায় গণতন্ত্র শক্তিশালীকরণ বিষয়ক সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ত্রাণ বিতরণ
বরিশালে ত্রাণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, ভারতের একাধিক রাজ্যে সতর্কবার্তা
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, ভারতের একাধিক রাজ্যে সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে পুনরায় বাণিজ্য আলোচনায় প্রস্তুত কানাডার প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের সঙ্গে পুনরায় বাণিজ্য আলোচনায় প্রস্তুত কানাডার প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য অধিদপ্তরের ৮ ক্যাটাগরির চলমান নিয়োগ কার্যক্রম বাতিল
তথ্য অধিদপ্তরের ৮ ক্যাটাগরির চলমান নিয়োগ কার্যক্রম বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯২ বছর বয়সে অষ্টমবারের মতো ক্যামেরুনের প্রেসিডেন্ট হলেন পল
৯২ বছর বয়সে অষ্টমবারের মতো ক্যামেরুনের প্রেসিডেন্ট হলেন পল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ‘গ্লোডেন আওয়ারকে’ অবহেলা করি
আমরা ‘গ্লোডেন আওয়ারকে’ অবহেলা করি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআর দুই ভাগ করেও কোনো উন্নতি হবে না: আমির খসরু
এনবিআর দুই ভাগ করেও কোনো উন্নতি হবে না: আমির খসরু

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে কমিটি ঘোষণার তিন দিনের মাথায় গণঅধিকারের ৫৯ নেতার পদত্যাগ
গোপালগঞ্জে কমিটি ঘোষণার তিন দিনের মাথায় গণঅধিকারের ৫৯ নেতার পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
গাইবান্ধায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিকে ধ্বংস করতে গিয়ে আওয়ামী লীগই নিশ্চিহ্নের পথে : মঈন খান
বিএনপিকে ধ্বংস করতে গিয়ে আওয়ামী লীগই নিশ্চিহ্নের পথে : মঈন খান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
স্বর্ণের দাম আরও কমল
স্বর্ণের দাম আরও কমল

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?
সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর
টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে
গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!
নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন
মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন
ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি
আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মিত কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
নিয়মিত কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!
টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ
জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!
আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়
হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট
ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু
মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব
বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট
মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!
লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০
ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি
মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক
বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার
মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি
প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

সম্পাদকীয়

ওষুধ কাজ করছে না শরীরে
ওষুধ কাজ করছে না শরীরে

পেছনের পৃষ্ঠা

তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাধু বেশে শয়তান
সাধু বেশে শয়তান

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত

নগর জীবন

দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই
দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই

নগর জীবন

‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’
‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’

নগর জীবন

সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা

সম্পাদকীয়

দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি
হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!
অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!

মাঠে ময়দানে

তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি
তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি

নগর জীবন

হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম
হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম

শোবিজ

দুই সন্দেহভাজন গ্রেপ্তার
দুই সন্দেহভাজন গ্রেপ্তার

শনিবারের সকাল

সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত
সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

নগর জীবন

রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা
রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা

নগর জীবন

১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন
১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন

প্রথম পৃষ্ঠা

৩৬ বছরেও হয়নি পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ
৩৬ বছরেও হয়নি পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ

নগর জীবন

মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা
মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা

নগর জীবন

প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন

সম্পাদকীয়

পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান

সম্পাদকীয়

সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে

নগর জীবন

নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম