শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:৩৪, শনিবার, ০৯ নভেম্বর, ২০১৯

মিসেস গান্ধী স্মরণে

সুলতান মাহমুদ শরীফ
অনলাইন ভার্সন
মিসেস গান্ধী স্মরণে

১৯৭১ সালের স্বাধীনতা সংগ্রাম ও আমাদের মুক্তিযুদ্ধে প্রধান সহায়ক ভারতের প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ও বাঙালির অকৃত্রিম বন্ধু শ্রীমতি ইন্ধিরা গান্ধীর আজ মহাপ্রয়াণ দিবস। এইদিনে গভীর শ্রদ্ধাভরে তাকে স্মরণ করি। 

ইন্ধিরা গান্ধীর নিঃশর্ত সমর্থনের কথা হৃদয়ে ধারণ, তার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে, মুক্তিযুদ্ধ ও তৎপরবর্তীকালের মানবপ্রেমের দৃষ্টান্ত আজকের আলোচনার বিষয়।  

ঘাতকের হাতে তার নির্মম হত্যা স্মরণ করে ভারতবাসী আজও কাঁদে। ১৯৭১ সালে এবং পরবর্তী সময়ে দীর্ঘকাল ধরে যে সমস্ত বীর বাঙালি জীবনরক্ষা ও পরবর্তী যুদ্ধে প্রস্তুতির জন্য বিভিন্ন সময় ভারতে আশ্রয় নিয়েছিলেন তাদের জন্য মিসেস গান্ধীর ছিল সীমাহীন সহানুভূতি। মায়া, মমতা, ভালোবাসা ও মাতৃস্নেহ দিয়ে তিনি আঁকড়ে ধরে রেখেছিলেন বাংলাদেশ থেকে সামরিক জান্তা ও স্বৈরাচারী শাসকদের অত্যাচারে বিতাড়িত লাখ, লাখ বাঙালি নর নারীকে। আজ তাই তার স্মৃতি তর্পন করতে গিয়ে ৭১ সালের ৭ মার্চে ফিরে যাই।   

ঢাকার তখনকার রেসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধুর ভাষণটি লন্ডনের পাকিস্তান দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভরত বাঙালিরা শুনতে পেল না। কারণ রেডিও টেলিভিশনে সে ভাষণ প্রচার করা পাকিস্তানের স্বৈরাচারী ইয়াহিয়া সরকার বন্ধ করে দিয়েছে। এই ভাষণেরই এক পর্যায়ে বঙ্গবন্ধু পাকিস্তান সরকারের কাছে চার দফা দাবি উপস্থাপন করে সারা বাংলায় এরপর থেকে তার নির্দেশের বাইরে কোন কিছু চলবে না বলে ভাষণ সমাপ্ত করেছিলেন। আমরা অনেকেই মনে করেছিলাম যে, বঙ্গবন্ধু হয়তো এদিন পূর্ণ স্বাধীনতার ঘোষণা দিতে পারেন, তিনি অবস্থা বিবেচনায় সেদিন এটি করেন নাই। 

খানিকটা আশা ভঙ্গ হয়ে অনেকেই বিমর্ষ হয়ে পড়েছিল সেই বিশাল জনসমাবেশে। মাইকে আমরা চার দফা দাবির ব্যাখা দিয়ে এবং পরবর্তী কর্মসূচি সকলকে জানিয়ে দেবো এই ওয়াদা করে বৃটেনের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে আসা মানুষদের বাড়িতে ফেরত যেতে অনুরোধ করি।  

সারারাত চেষ্টা করেও ঢাকাসহ বাংলাদেশের প্রকৃত অবস্থা জানার আর কোন উপায় রইল না, কারণ এই ভাষণ প্রচার না হওয়ার ফলে টেলিভিশন, রেডিও এবং আন্তর্জাতিক টেলিফোন সবই বাংলাদেশে, বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল। পরদিন সকালে আমরা পূর্ব পরিকল্পনা অনুসারে বিভিন্ন দূতাবাসে গিয়ে বাংলাদেশের মানুষের উপর পাকিস্তানিদের অত্যাচারের কাহিনী প্রচার করে, তাদের কাছে অবরুদ্ধ বাংলাদেশকে মুক্ত করার যে আবেদন ১ মার্চ ৭১ সাল থেকে করে যাচ্ছিলাম তারই ধারাবাহিকতা রক্ষা করার জন্য আলোচনায় বসি। এই আলোচনার এক পর্যায়ে আমাদের মনে পড়ল যে, আমরা পৃথিবীর সকল দূতাবাসে গেছে আমাদের দেশে যে নির্বিচারে নর/নারী হত্যা হচ্ছে তার প্রতিবিধানে সহযোগিতা চাইতে, কিন্তু এ পর্যন্ত ভারতীয় দূতাবাসের সামনে একবারও যাইনি।  

সিদ্ধান্ত নেয়া হলো যে, যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার মিস্টার আপাপান্থের সঙ্গে যোগাযোগ করার এবং তার সঙ্গে দেখা করে বাংলাদেশের জনগণকে সাহায্যের আবেদন জানাবো তার মাধ্যমে ভারত সরকারের কাছে। টেলিফোন করে তার প্রাইভেট সেক্রেটারিকে এই অনুরোধ জানালে ঊনি একঘণ্টা পরে আমাদের জানাবেন বলে ওয়াদা করেন। ঠিক একঘণ্টা পরে তার টেলিফোন আসে এবং আমাদের বলা হয় যে, মাননীয় হাইকমিশনার আমাদের জন্য অপেক্ষা করছেন। আমরা তার সঙ্গে গিয়ে দেখা করলে তিনি আমাদের সাদরে গ্রহণ করেন এবং আমাদের অনুরোধটি বিবেচনার জন্য প্রধানমন্ত্রী মিসেস গান্ধীকে পাঠাবেন বলে আশ্বাস প্রদান করেন।  

আলোচনার একপর্যায়ে আমরা বিভিন্ন আর্ন্তর্জাতিক কনফারেন্সে গিয়ে যেনো আমাদের দেশের তখনকার অবস্থা ও বাংলাদেশের জনগণের উপর পাকিস্তানি শাসকদের অত্যাচার ও নির্যাতনের চিত্র সম্বলিত লিফলেট বিতরণ করতে পারি, তার জন্য সহযোগিতা চাই। আমরা প্রস্তাব করি যে, কনফারেন্স হলের বাইরে সব সময় লিফলেট বিলি করা সম্ভব হয় না, কিন্তু ভেতরে প্রবেশ করে প্রত্যেক ডেলিগেটের চেয়ারে লিফলেট রেখে দিলে আমাদের পক্ষে প্রচারণা আরও বৃদ্ধি পায়। 

কাজটি ডেলিগেট ছাড়া আর কারো পক্ষে সম্ভব নয়। আপাপান্থ সাহেব, আমাদের প্রস্তাব শুনে সহযোগিতার হাত বাড়াতে রাজি হয়ে যান। খানিকটা সহজভাবে এটি হয়েছে দেখে আমার মনে প্রশ্ন জাগল, তিনি যা যা বলছেন তা কি মিসেস ইন্ধিরা গান্ধীর সম্মতিসহ বলছেন কি-না? তাকে একপাশে একাকি ডেকে নিয়ে জানতে চাইলাম, যে মিসেস গান্ধীর সঙ্গে এ ব্যাপারে তার আলাপ কি হয়েছে? আমাকে খানিকটা অবাক করেই তিনি বললেন, এসবই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে বলা হয়েছে এবং তিনি আমাদের প্রয়োজনীয় সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে বলেছেন। আমাদের সকলের কাছে মনে হলো এই রকমের একটি প্রত্যক্ষ সাহায্যের প্রয়োজন আমাদের অনেক আগে থেকেই ছিল। আমাদের প্রয়োজন ছিল বন্ধু দেশগুলো থেকে অনেক বেশি সাহায্য ও সহযোগিতার। পরে জেনেছি, মি. আপাপান্থ আমাদের টেলিফোনের পরপরই মিসেস গান্ধীর সঙ্গে বিস্তারিত আলাপ করে আমাদের সমর্থন করার জন্য নির্দেশনা নিয়েছেন।  

ফলে সারা ইউরোপে যত আন্তর্জাতিক কনফারেন্স হয়েছে প্রত্যেকটিতে আমরা মুক্তিযুদ্ধের পুরো সময়টা প্রচারণার কাজে ভারতীয় দূতাবাস সমূহের সহযোগীতা পেয়েছিলাম। আজ তাই কৃতজ্ঞতাভরে তার কথা স্মরণ করছি। ওই বছরই যুদ্ধ শুরু হওয়ার কিছুদিন পরেই হাঙ্গেরীর রাজধানী বুদাপেস্টে সমাজতান্ত্রিক দেশগুলোর কনফারেন্স হচ্ছিল। সেখানেও প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের একজন প্রতিনিধি পাঠিয়ে সমাজতান্ত্রিক বিশ্বের মানুষের কাছে বাংলাদেশের মানুষের উপর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর অত্যাচারের কাহিনী ও তার প্রতিবিধানে সহযোগিতা করার অনুরোধ জানানোর জন্য একজন প্রতিনিধি পাঠানোর ইচ্ছা প্রকাশ করে শ্রীমতি ইন্ধীরা গান্ধীর সহযোগিতা চাই। 

ভারতের প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ প্রচেষ্টার ফলে সিলেটের এমএনএ আব্দুস সামাদকে কনফারেন্সে পাঠানো সম্ভব হয়। তিনিই স্বাধীন বাংলাদেশ সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে সর্বপ্রথম কোন আন্তর্জাতিক কনফারেন্সে ভাষণ দান করেন। প্রায় ১ কোটি শরণার্থী ভারতে আশ্রয় নিয়েছিল একাত্তর সালের পুরোটা সময়। এদের অধিকাংশই পশ্চিমবঙ্গে বিভিন্নস্থানে মানবেতর অবস্থায় দিন কাটাচ্ছিলেন। আমরা যে সামান্য আর্থিক সাহায্য এই সমস্ত ক্যাম্পের জন্য যোগাড় করতে সক্ষম হয়েছিলাম, প্রাদেশিক সরকারগুলোর সহযোগিতায়, তা এতই কম ছিল যে সকল আশ্রয়প্রার্থী প্রায় অভুক্ত অথবা অর্ধভুক্ত অবস্থায় দিনাতিপাত করছিল। 

আমাদের ছাত্র ও যুব নেতারা বিশেষ উদ্যোগ নিয়ে একটি ডেলিগেশন পাঠিয়ে মিসেস ইন্ধিরা গান্ধীর সঙ্গে দেখা করে এই অবস্থার বর্ণনা দিলে, তিনি নিজ থেকে এক সময় হেলিকপ্টার যোগে পশ্চিমবঙ্গে এসে কয়েকটি ক্যাম্প পরিদর্শন করেন। সেখানকার অবস্থা নিজ চোখে দেখে সকল শরণার্থী ক্যাম্পের বরাদ্দ প্রায় চারগুণ বাড়িয়ে দেন। এর ফলে আমাদের দুরাবস্থা যে কতো লাঘব হয়েছিল তা ভাষায় প্রকাশ করার উপায় নেই।  তাই আজ তাকে কৃতজ্ঞতাভরে স্মরণ করি।  

মুক্তিযুদ্ধ শেষে প্রায় ৮০ হাজার যুদ্ধবন্দী পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সদস্যদের ভারতে নিয়ে গিয়ে এই যুদ্ধবন্দীদের ভরণপোষণের দায়িত্ব নিয়েছিল ভারত সরকার। পশ্চিম পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর ভরণ পোষণের এই দায়িত্ব নিয়ে ভারত সরকার আমাদের উপর থেকে একটি বড় রকমের খরচের বোঝার ভার লাগব করতে সাহায্য করে। 

৭২ সালে যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশের মানুষের দুরাবস্থার কথা স্মরণ করে নিজেদের সীমিত সক্ষমতা জেনেও, ভারতের প্রধানমন্ত্রী যেভাবে বাংলাদেশকে খাদ্য-শস্যসহ নানা নিত্য-প্রয়োজনীয় জিনিস দিয়ে নিশ্চিত অনাহার, অর্ধাহার থেকে বাঁচানোর চেষ্টা করেছিলেন তার জন্য তাকে ধন্যবাদ জানাই। আমাদের দেশ স্বাধীন হওয়ার পর দীর্ঘ সময় ধরে পশ্চিমবঙ্গসহ ভারতের বিভিন্ন প্রদেশের জনগণ বাংলাদেশে শরণার্থীদের জন্য ব্যয়িত অর্থ, বিশেষ ট্যাক্স হিসাবে প্রদান করে সরকারের এই ঘাটতি পূরণ করেছে। এই উদ্যোগের জন্য মিসেস ইন্ধীরা গান্ধীকে বিশেষভাবে আজ আবারও স্মরণ করি।   

পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশে ফেরার পথে দিল্লীতে যাত্রা বিরতিকালে মিসেস ইন্ধিরা গান্ধীর সঙ্গে যখন সাক্ষাৎ করেন, তখন বাংলাদেশ থেকে ভারতীয় সৈন্যদের যত দ্রুত সম্ভব ফিরিয়ে নিয়ে দেয়ার অনুরোধ জানালে মিসেস গান্ধী সঙ্গে সঙ্গে রাজি হয়ে যান ও মার্চ মাসের মধ্যেই তাদের সকলকে দেশে ফিরিয়ে নিয়ে যান।  

মানব ইতিহাসে মিসেস গান্ধী একমাত্র রাষ্ট্রনায়ক যিনি যুদ্ধজয়ে পার্শ্ববর্তী দেশকে সাহায্য করেও বিনাশর্তে ভারতীয় সৈন্যবাহিনীকে তার দেশে ফিরিয়ে নিয়ে গেছেন। অনন্তকাল ধরে এজন্য এই মহামানবীকে বাঙালি জাতি কৃতজ্ঞতাভরে স্মরণ করবে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে বাংলাদেশের প্রতি বিপ্লবী শক্তির অনুচরদের হাতে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবার পরিজনদের নিহত হওয়ার পর ঘাতকরা বাংলাদেশ দখল করে। এরপর প্রবাসে অবস্থানকারী বঙ্গবন্ধুর জীবিত দুই সন্তান, আজ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার বোন, প্রবাসী বাঙালির সুখ, দুঃখের সাথী ও অভিভাবক শেখ রেহানাকে ঘাতকদের হাত থেকে রক্ষা করতে নিজ উদ্যোগে দিল্লীতে নিয়ে যান।  

নিজের কাছে রেখে, তাদের দেখভাল করে মিসেস গান্ধী বাঙালি জাতিকে কৃতজ্ঞতা পাশে আবদ্ধ করেছেন।  মিসেস ইন্ধিরা গান্ধী ১৯৭১ সালে তখনকার আমেরকিান নিক্সন সরকারের রক্তচক্ষু অগ্রাহ্য করে সারা বিশ্বের একপ্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে গিয়ে পৃথিবীর প্রভাবশালী সকল সরকারের কাছে বাংলাদেশের মানুষের উপর হত্যা ও নির্যাতনের করুণ কাহিনী বর্ণনা করেন। এবং পাকিস্তানি সামরিক জান্তার হত্যা ও নিপীড়ন বন্ধে সকলের সাহায্য চেয়ে আবেদন জানিয়েছিলেন। 

মিসেস গান্ধীর এই পদক্ষেপটি যুদ্ধরত মুক্তিযোদ্ধা, দেশ থেকে বিতাড়িত কোটি মানুষ, প্রবাসে অবস্থানকারী সকল বাঙালিদের আরও বেশি করে দেশ উদ্ধারের কাজ করতে উৎসাহিত করেছিল। তার এই দীর্ঘ বিদেশ ভ্রমণের মাধ্যমে ও তার অক্লান্ত প্রচেষ্টার পরও পাকিস্তানের তদানীন্তন দোসর, আমেরিকা ও চীনের প্রত্যক্ষ মদদে, অবস্থার কোন উন্নতি হচ্ছিল না। এরপর বাংলাদেশের মুক্তি বাহিনীর সহযোগিতায় মিসেস গান্ধী তার সৈন্য বাহিনী দিয়ে সাহায্য করে, বাংলাদেশকে শত্রুমুক্ত করেছিলেন। 

পাকিস্তানের সৈন্যরা আমাদের যৌথ বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করেছিল, আমরা যুদ্ধে জয়ী হয়েছিলাম। ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে, দেশ হানাদারমুক্ত হয়েছিল। আমরা স্বাধীন হলাম। মহিয়সী নারী শ্রীমতি ইন্ধিরা গান্ধী আমাদের সকলের শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা নিয়ে অনন্তকাল বাঙালির হৃদয়ে জাগরুক থাকবেন।   

লেখক : সভাপতি, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ 

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা
টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক
মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক
সর্বশেষ খবর
দিনাজপুরে বাসচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত
দিনাজপুরে বাসচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি
ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোলিং পিচে হেডের ঝড়, ইতিহাস গড়ে সেঞ্চুরি
বোলিং পিচে হেডের ঝড়, ইতিহাস গড়ে সেঞ্চুরি

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক
বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা
সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা
সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ
ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ

২২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেক্টরকে ফিরিয়ে জয়ের আরও কাছে বাংলাদেশ
টেক্টরকে ফিরিয়ে জয়ের আরও কাছে বাংলাদেশ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা
মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা
শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আশুলিয়ার কম্পন নরসিংদীর মাধবদীর আফটারশক'
'আশুলিয়ার কম্পন নরসিংদীর মাধবদীর আফটারশক'

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ
লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক
আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু
ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার
র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক
দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবসা ভেঙে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদন
গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবসা ভেঙে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা
প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের দাফন সম্পন্ন
ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে