শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:৩৪, শনিবার, ০৯ নভেম্বর, ২০১৯

মিসেস গান্ধী স্মরণে

সুলতান মাহমুদ শরীফ
অনলাইন ভার্সন
মিসেস গান্ধী স্মরণে

১৯৭১ সালের স্বাধীনতা সংগ্রাম ও আমাদের মুক্তিযুদ্ধে প্রধান সহায়ক ভারতের প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ও বাঙালির অকৃত্রিম বন্ধু শ্রীমতি ইন্ধিরা গান্ধীর আজ মহাপ্রয়াণ দিবস। এইদিনে গভীর শ্রদ্ধাভরে তাকে স্মরণ করি। 

ইন্ধিরা গান্ধীর নিঃশর্ত সমর্থনের কথা হৃদয়ে ধারণ, তার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে, মুক্তিযুদ্ধ ও তৎপরবর্তীকালের মানবপ্রেমের দৃষ্টান্ত আজকের আলোচনার বিষয়।  

ঘাতকের হাতে তার নির্মম হত্যা স্মরণ করে ভারতবাসী আজও কাঁদে। ১৯৭১ সালে এবং পরবর্তী সময়ে দীর্ঘকাল ধরে যে সমস্ত বীর বাঙালি জীবনরক্ষা ও পরবর্তী যুদ্ধে প্রস্তুতির জন্য বিভিন্ন সময় ভারতে আশ্রয় নিয়েছিলেন তাদের জন্য মিসেস গান্ধীর ছিল সীমাহীন সহানুভূতি। মায়া, মমতা, ভালোবাসা ও মাতৃস্নেহ দিয়ে তিনি আঁকড়ে ধরে রেখেছিলেন বাংলাদেশ থেকে সামরিক জান্তা ও স্বৈরাচারী শাসকদের অত্যাচারে বিতাড়িত লাখ, লাখ বাঙালি নর নারীকে। আজ তাই তার স্মৃতি তর্পন করতে গিয়ে ৭১ সালের ৭ মার্চে ফিরে যাই।   

ঢাকার তখনকার রেসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধুর ভাষণটি লন্ডনের পাকিস্তান দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভরত বাঙালিরা শুনতে পেল না। কারণ রেডিও টেলিভিশনে সে ভাষণ প্রচার করা পাকিস্তানের স্বৈরাচারী ইয়াহিয়া সরকার বন্ধ করে দিয়েছে। এই ভাষণেরই এক পর্যায়ে বঙ্গবন্ধু পাকিস্তান সরকারের কাছে চার দফা দাবি উপস্থাপন করে সারা বাংলায় এরপর থেকে তার নির্দেশের বাইরে কোন কিছু চলবে না বলে ভাষণ সমাপ্ত করেছিলেন। আমরা অনেকেই মনে করেছিলাম যে, বঙ্গবন্ধু হয়তো এদিন পূর্ণ স্বাধীনতার ঘোষণা দিতে পারেন, তিনি অবস্থা বিবেচনায় সেদিন এটি করেন নাই। 

খানিকটা আশা ভঙ্গ হয়ে অনেকেই বিমর্ষ হয়ে পড়েছিল সেই বিশাল জনসমাবেশে। মাইকে আমরা চার দফা দাবির ব্যাখা দিয়ে এবং পরবর্তী কর্মসূচি সকলকে জানিয়ে দেবো এই ওয়াদা করে বৃটেনের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে আসা মানুষদের বাড়িতে ফেরত যেতে অনুরোধ করি।  

সারারাত চেষ্টা করেও ঢাকাসহ বাংলাদেশের প্রকৃত অবস্থা জানার আর কোন উপায় রইল না, কারণ এই ভাষণ প্রচার না হওয়ার ফলে টেলিভিশন, রেডিও এবং আন্তর্জাতিক টেলিফোন সবই বাংলাদেশে, বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল। পরদিন সকালে আমরা পূর্ব পরিকল্পনা অনুসারে বিভিন্ন দূতাবাসে গিয়ে বাংলাদেশের মানুষের উপর পাকিস্তানিদের অত্যাচারের কাহিনী প্রচার করে, তাদের কাছে অবরুদ্ধ বাংলাদেশকে মুক্ত করার যে আবেদন ১ মার্চ ৭১ সাল থেকে করে যাচ্ছিলাম তারই ধারাবাহিকতা রক্ষা করার জন্য আলোচনায় বসি। এই আলোচনার এক পর্যায়ে আমাদের মনে পড়ল যে, আমরা পৃথিবীর সকল দূতাবাসে গেছে আমাদের দেশে যে নির্বিচারে নর/নারী হত্যা হচ্ছে তার প্রতিবিধানে সহযোগিতা চাইতে, কিন্তু এ পর্যন্ত ভারতীয় দূতাবাসের সামনে একবারও যাইনি।  

সিদ্ধান্ত নেয়া হলো যে, যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার মিস্টার আপাপান্থের সঙ্গে যোগাযোগ করার এবং তার সঙ্গে দেখা করে বাংলাদেশের জনগণকে সাহায্যের আবেদন জানাবো তার মাধ্যমে ভারত সরকারের কাছে। টেলিফোন করে তার প্রাইভেট সেক্রেটারিকে এই অনুরোধ জানালে ঊনি একঘণ্টা পরে আমাদের জানাবেন বলে ওয়াদা করেন। ঠিক একঘণ্টা পরে তার টেলিফোন আসে এবং আমাদের বলা হয় যে, মাননীয় হাইকমিশনার আমাদের জন্য অপেক্ষা করছেন। আমরা তার সঙ্গে গিয়ে দেখা করলে তিনি আমাদের সাদরে গ্রহণ করেন এবং আমাদের অনুরোধটি বিবেচনার জন্য প্রধানমন্ত্রী মিসেস গান্ধীকে পাঠাবেন বলে আশ্বাস প্রদান করেন।  

আলোচনার একপর্যায়ে আমরা বিভিন্ন আর্ন্তর্জাতিক কনফারেন্সে গিয়ে যেনো আমাদের দেশের তখনকার অবস্থা ও বাংলাদেশের জনগণের উপর পাকিস্তানি শাসকদের অত্যাচার ও নির্যাতনের চিত্র সম্বলিত লিফলেট বিতরণ করতে পারি, তার জন্য সহযোগিতা চাই। আমরা প্রস্তাব করি যে, কনফারেন্স হলের বাইরে সব সময় লিফলেট বিলি করা সম্ভব হয় না, কিন্তু ভেতরে প্রবেশ করে প্রত্যেক ডেলিগেটের চেয়ারে লিফলেট রেখে দিলে আমাদের পক্ষে প্রচারণা আরও বৃদ্ধি পায়। 

কাজটি ডেলিগেট ছাড়া আর কারো পক্ষে সম্ভব নয়। আপাপান্থ সাহেব, আমাদের প্রস্তাব শুনে সহযোগিতার হাত বাড়াতে রাজি হয়ে যান। খানিকটা সহজভাবে এটি হয়েছে দেখে আমার মনে প্রশ্ন জাগল, তিনি যা যা বলছেন তা কি মিসেস ইন্ধিরা গান্ধীর সম্মতিসহ বলছেন কি-না? তাকে একপাশে একাকি ডেকে নিয়ে জানতে চাইলাম, যে মিসেস গান্ধীর সঙ্গে এ ব্যাপারে তার আলাপ কি হয়েছে? আমাকে খানিকটা অবাক করেই তিনি বললেন, এসবই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে বলা হয়েছে এবং তিনি আমাদের প্রয়োজনীয় সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে বলেছেন। আমাদের সকলের কাছে মনে হলো এই রকমের একটি প্রত্যক্ষ সাহায্যের প্রয়োজন আমাদের অনেক আগে থেকেই ছিল। আমাদের প্রয়োজন ছিল বন্ধু দেশগুলো থেকে অনেক বেশি সাহায্য ও সহযোগিতার। পরে জেনেছি, মি. আপাপান্থ আমাদের টেলিফোনের পরপরই মিসেস গান্ধীর সঙ্গে বিস্তারিত আলাপ করে আমাদের সমর্থন করার জন্য নির্দেশনা নিয়েছেন।  

ফলে সারা ইউরোপে যত আন্তর্জাতিক কনফারেন্স হয়েছে প্রত্যেকটিতে আমরা মুক্তিযুদ্ধের পুরো সময়টা প্রচারণার কাজে ভারতীয় দূতাবাস সমূহের সহযোগীতা পেয়েছিলাম। আজ তাই কৃতজ্ঞতাভরে তার কথা স্মরণ করছি। ওই বছরই যুদ্ধ শুরু হওয়ার কিছুদিন পরেই হাঙ্গেরীর রাজধানী বুদাপেস্টে সমাজতান্ত্রিক দেশগুলোর কনফারেন্স হচ্ছিল। সেখানেও প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের একজন প্রতিনিধি পাঠিয়ে সমাজতান্ত্রিক বিশ্বের মানুষের কাছে বাংলাদেশের মানুষের উপর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর অত্যাচারের কাহিনী ও তার প্রতিবিধানে সহযোগিতা করার অনুরোধ জানানোর জন্য একজন প্রতিনিধি পাঠানোর ইচ্ছা প্রকাশ করে শ্রীমতি ইন্ধীরা গান্ধীর সহযোগিতা চাই। 

ভারতের প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ প্রচেষ্টার ফলে সিলেটের এমএনএ আব্দুস সামাদকে কনফারেন্সে পাঠানো সম্ভব হয়। তিনিই স্বাধীন বাংলাদেশ সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে সর্বপ্রথম কোন আন্তর্জাতিক কনফারেন্সে ভাষণ দান করেন। প্রায় ১ কোটি শরণার্থী ভারতে আশ্রয় নিয়েছিল একাত্তর সালের পুরোটা সময়। এদের অধিকাংশই পশ্চিমবঙ্গে বিভিন্নস্থানে মানবেতর অবস্থায় দিন কাটাচ্ছিলেন। আমরা যে সামান্য আর্থিক সাহায্য এই সমস্ত ক্যাম্পের জন্য যোগাড় করতে সক্ষম হয়েছিলাম, প্রাদেশিক সরকারগুলোর সহযোগিতায়, তা এতই কম ছিল যে সকল আশ্রয়প্রার্থী প্রায় অভুক্ত অথবা অর্ধভুক্ত অবস্থায় দিনাতিপাত করছিল। 

আমাদের ছাত্র ও যুব নেতারা বিশেষ উদ্যোগ নিয়ে একটি ডেলিগেশন পাঠিয়ে মিসেস ইন্ধিরা গান্ধীর সঙ্গে দেখা করে এই অবস্থার বর্ণনা দিলে, তিনি নিজ থেকে এক সময় হেলিকপ্টার যোগে পশ্চিমবঙ্গে এসে কয়েকটি ক্যাম্প পরিদর্শন করেন। সেখানকার অবস্থা নিজ চোখে দেখে সকল শরণার্থী ক্যাম্পের বরাদ্দ প্রায় চারগুণ বাড়িয়ে দেন। এর ফলে আমাদের দুরাবস্থা যে কতো লাঘব হয়েছিল তা ভাষায় প্রকাশ করার উপায় নেই।  তাই আজ তাকে কৃতজ্ঞতাভরে স্মরণ করি।  

মুক্তিযুদ্ধ শেষে প্রায় ৮০ হাজার যুদ্ধবন্দী পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সদস্যদের ভারতে নিয়ে গিয়ে এই যুদ্ধবন্দীদের ভরণপোষণের দায়িত্ব নিয়েছিল ভারত সরকার। পশ্চিম পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর ভরণ পোষণের এই দায়িত্ব নিয়ে ভারত সরকার আমাদের উপর থেকে একটি বড় রকমের খরচের বোঝার ভার লাগব করতে সাহায্য করে। 

৭২ সালে যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশের মানুষের দুরাবস্থার কথা স্মরণ করে নিজেদের সীমিত সক্ষমতা জেনেও, ভারতের প্রধানমন্ত্রী যেভাবে বাংলাদেশকে খাদ্য-শস্যসহ নানা নিত্য-প্রয়োজনীয় জিনিস দিয়ে নিশ্চিত অনাহার, অর্ধাহার থেকে বাঁচানোর চেষ্টা করেছিলেন তার জন্য তাকে ধন্যবাদ জানাই। আমাদের দেশ স্বাধীন হওয়ার পর দীর্ঘ সময় ধরে পশ্চিমবঙ্গসহ ভারতের বিভিন্ন প্রদেশের জনগণ বাংলাদেশে শরণার্থীদের জন্য ব্যয়িত অর্থ, বিশেষ ট্যাক্স হিসাবে প্রদান করে সরকারের এই ঘাটতি পূরণ করেছে। এই উদ্যোগের জন্য মিসেস ইন্ধীরা গান্ধীকে বিশেষভাবে আজ আবারও স্মরণ করি।   

পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশে ফেরার পথে দিল্লীতে যাত্রা বিরতিকালে মিসেস ইন্ধিরা গান্ধীর সঙ্গে যখন সাক্ষাৎ করেন, তখন বাংলাদেশ থেকে ভারতীয় সৈন্যদের যত দ্রুত সম্ভব ফিরিয়ে নিয়ে দেয়ার অনুরোধ জানালে মিসেস গান্ধী সঙ্গে সঙ্গে রাজি হয়ে যান ও মার্চ মাসের মধ্যেই তাদের সকলকে দেশে ফিরিয়ে নিয়ে যান।  

মানব ইতিহাসে মিসেস গান্ধী একমাত্র রাষ্ট্রনায়ক যিনি যুদ্ধজয়ে পার্শ্ববর্তী দেশকে সাহায্য করেও বিনাশর্তে ভারতীয় সৈন্যবাহিনীকে তার দেশে ফিরিয়ে নিয়ে গেছেন। অনন্তকাল ধরে এজন্য এই মহামানবীকে বাঙালি জাতি কৃতজ্ঞতাভরে স্মরণ করবে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে বাংলাদেশের প্রতি বিপ্লবী শক্তির অনুচরদের হাতে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবার পরিজনদের নিহত হওয়ার পর ঘাতকরা বাংলাদেশ দখল করে। এরপর প্রবাসে অবস্থানকারী বঙ্গবন্ধুর জীবিত দুই সন্তান, আজ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার বোন, প্রবাসী বাঙালির সুখ, দুঃখের সাথী ও অভিভাবক শেখ রেহানাকে ঘাতকদের হাত থেকে রক্ষা করতে নিজ উদ্যোগে দিল্লীতে নিয়ে যান।  

নিজের কাছে রেখে, তাদের দেখভাল করে মিসেস গান্ধী বাঙালি জাতিকে কৃতজ্ঞতা পাশে আবদ্ধ করেছেন।  মিসেস ইন্ধিরা গান্ধী ১৯৭১ সালে তখনকার আমেরকিান নিক্সন সরকারের রক্তচক্ষু অগ্রাহ্য করে সারা বিশ্বের একপ্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে গিয়ে পৃথিবীর প্রভাবশালী সকল সরকারের কাছে বাংলাদেশের মানুষের উপর হত্যা ও নির্যাতনের করুণ কাহিনী বর্ণনা করেন। এবং পাকিস্তানি সামরিক জান্তার হত্যা ও নিপীড়ন বন্ধে সকলের সাহায্য চেয়ে আবেদন জানিয়েছিলেন। 

মিসেস গান্ধীর এই পদক্ষেপটি যুদ্ধরত মুক্তিযোদ্ধা, দেশ থেকে বিতাড়িত কোটি মানুষ, প্রবাসে অবস্থানকারী সকল বাঙালিদের আরও বেশি করে দেশ উদ্ধারের কাজ করতে উৎসাহিত করেছিল। তার এই দীর্ঘ বিদেশ ভ্রমণের মাধ্যমে ও তার অক্লান্ত প্রচেষ্টার পরও পাকিস্তানের তদানীন্তন দোসর, আমেরিকা ও চীনের প্রত্যক্ষ মদদে, অবস্থার কোন উন্নতি হচ্ছিল না। এরপর বাংলাদেশের মুক্তি বাহিনীর সহযোগিতায় মিসেস গান্ধী তার সৈন্য বাহিনী দিয়ে সাহায্য করে, বাংলাদেশকে শত্রুমুক্ত করেছিলেন। 

পাকিস্তানের সৈন্যরা আমাদের যৌথ বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করেছিল, আমরা যুদ্ধে জয়ী হয়েছিলাম। ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে, দেশ হানাদারমুক্ত হয়েছিল। আমরা স্বাধীন হলাম। মহিয়সী নারী শ্রীমতি ইন্ধিরা গান্ধী আমাদের সকলের শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা নিয়ে অনন্তকাল বাঙালির হৃদয়ে জাগরুক থাকবেন।   

লেখক : সভাপতি, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ 

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
মালয়েশিয়ায় ২১তম আন্তর্জাতিক হালাল শোকেস শুরু
মালয়েশিয়ায় ২১তম আন্তর্জাতিক হালাল শোকেস শুরু
কুয়েত চেম্বারে বাংলাদেশের ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদলের বিশেষ সভা
কুয়েত চেম্বারে বাংলাদেশের ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদলের বিশেষ সভা
নোভা স্কোশিয়ায় বাংলাদেশ কমিউনিটির আয়োজনে রবীন্দ্র-নজরুল সন্ধ্যা
নোভা স্কোশিয়ায় বাংলাদেশ কমিউনিটির আয়োজনে রবীন্দ্র-নজরুল সন্ধ্যা
মালয়েশিয়া দিবস: জাতীয় ঐক্যের বার্তা ও বহুসংস্কৃতির উদযাপন
মালয়েশিয়া দিবস: জাতীয় ঐক্যের বার্তা ও বহুসংস্কৃতির উদযাপন
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের ভোটদান নিয়ে মতবিনিময় সভা
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের ভোটদান নিয়ে মতবিনিময় সভা
প্যারিসে জমকালো আয়োজনে শুরু টেক্সটাইল সোর্সিং মেলা ২০২৫
প্যারিসে জমকালো আয়োজনে শুরু টেক্সটাইল সোর্সিং মেলা ২০২৫
লন্ডনে বর্ণবাদী হামলার শিকার বাংলাদেশি তরুণ
লন্ডনে বর্ণবাদী হামলার শিকার বাংলাদেশি তরুণ
বাংলাদেশ কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অফ ক্যালগেরির বাংলা স্কুল নতুন উদ্যমে শুরু
বাংলাদেশ কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অফ ক্যালগেরির বাংলা স্কুল নতুন উদ্যমে শুরু
মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ
মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ
সিডনির পাঞ্জবোলে নারায়ণগঞ্জ জালকুড়ির পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
সিডনির পাঞ্জবোলে নারায়ণগঞ্জ জালকুড়ির পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
সিডনিতে নটরডেম কলেজ অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের বার্ষিক পিকনিক অনুষ্ঠিত
সিডনিতে নটরডেম কলেজ অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের বার্ষিক পিকনিক অনুষ্ঠিত
কুয়েতে ভারতের নতুন রাষ্ট্রদূত পারমিতা ত্রিপাঠী
কুয়েতে ভারতের নতুন রাষ্ট্রদূত পারমিতা ত্রিপাঠী
সর্বশেষ খবর
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা