শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫১, বৃহস্পতিবার, ১৬ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

পাঠাও’র ফাহিম হত্যার মোটিভ উদঘাটনে মরিয়া পুলিশ

লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র:
অনলাইন ভার্সন
পাঠাও’র ফাহিম হত্যার মোটিভ উদঘাটনে মরিয়া পুলিশ

নিউইয়র্ক সিটির সবচেয়ে নিরাপদ এলাকা এবং বিত্তশালীদের আবাসস্থল হিসেবে পরিচিত ম্যানহাটানের লোয়্যার ইস্ট সাইডের এপার্টমেন্ট থেকে তরুণ-উদ্যোক্তা ফাহিম সালেহ্ (৩৩)’র খণ্ডিত লাশ উদ্ধারে হয়েছে। এ ঘটনার ৩৫ ঘণ্টার মধ্যেও পুলিশ হত্যার মোটিভ উদঘাটনে সক্ষম হয়নি। এমনকি ঐ বহুতলা ভবনের সিসিটিভিতে ধারণকৃত মাথায় টুপি, হাতে গ্লোভস এবং মুখোশ (মাস্ক) পরিহিত ব্যক্তির পরিচয়ও উদ্ধার করা যায়নি। 

বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত আমেরিকান ফাহিমকে বৈদ্যুতিক করাত দিয়ে টুকরো টুকরো করা হয়। প্রতিহিংসাপরায়নতার চরম প্রকাশ ঘটেছে এই হত্যাকাণ্ডে-এমন অভিমত পুলিশের। হত্যাকাণ্ডের মোটিভ হিসেবে অনেকেই ‘ব্যবসায়ীক দ্বন্দ্ব’ মনে করছেন এবং পেশাদার খুনী ভাড়া করে ফাহিমকে খুন করা হয়েছে। 

ট্যাক্সি ব্যবসায়ী চক্র এমন নৃশংসতার মাধ্যমে ফাহিমের মোটরসাইকেল রাইডিং শেয়ার মার্কেটকে নির্মূলের প্রয়াস চালাতে পারে বলে কেউ কেউ সন্দেহ করছেন। বিশ্বে সবচেয়ে চৌকষ পুলিশ বাহিনী হিসেবে পরিচিত নিউইয়র্ক পুলিশের তদন্ত কর্মকর্তারা এপার্টমেন্ট ভবনের সবকিছু তল্লাশী, সম্ভাব্য আলামত সংগ্রহের পর আশপাশের রাস্তা ও ভবনে যত সিসিটিভি আছে সেগুলোর ফুটেজ সংগ্রহ করছেন বলে বুধবার রাতে এনওয়াইপিডির পক্ষ থেকে জানানো হয়। 

ফাহিমের পরিবারের পক্ষ থেকে আবেদন জানানো হয়েছে অবিলম্বে ঘাতককে গ্রেফতার এবং দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিতের জন্যে। 

উল্লেখ্য, সোমবার বিকেলে ১০ তলার ঐ এপার্টমেন্ট ভবনের সপ্তম তলায় নিজ এপার্টমেন্টে ফিরেন ফাহিম। এরপর সারারাত এবং পরদিন মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত চেষ্টা করেও ফাহিমকে ফোনে না পেয়ে তার খালাতো বোন ছুটে আসেন ঐ ভবনে। এরপর এপার্টমেন্টে গিয়ে আৎকে উঠেন ফাহিমের খণ্ড-বিখণ্ড লাশ পলিথিন ব্যাগে দেখে। সাথে সাথে ফোন করেন ফাহিমের ছোটবোন রিফ-সালেহ। রিফ পেশাগত কারণে ম্যানহাটানেই আলাদা বাসায় বসবাস করেন। দ্রুত চলে আসেন তিনি এবং এরইমধ্যে ৯১১ এ কল করা হয়। 

দুই বেডরুমের বিলাসবহুল-সুপরিসর এপার্টমেন্টটি বছরখানেক আগে সোয়া দুই মিলিয়ন ডলারে ক্রয় করেন ফাহিম। জন জে হাইস্কুলে অধ্যয়নরত অবস্থায় ২০০৩ সালে শিশু-কিশোর-তরুণ-তরুণীদের জন্যে ওয়েবসাইটে ভিডিও গেম (উইজ টিন) তৈরী করায় বিপুল অর্থ আয়ে সক্ষম হন। এভাবেই ২০০৫ সালে হাই স্কুল গ্র্যাজুয়েশনের পর বস্টন সিটি সংলগ্ন বেন্টলী ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হন এবং বিশেষ কৃতিত্বের সাথে ২০০৯ সালে গ্র্যাজুয়েশন করেছেন। ফাহিমের মা-বাবা ৩০ বছর আগে যুক্তরাষ্ট্রে আসার আগে সৌদি আরবে থাকতেন। সেখানেই জন্ম ফাহিমের। যুক্তরাষ্ট্রে এসে গোটা পরিবার উঠেছিলেন নিউইয়র্কের রচেস্টার সিটিতে। 

এরপর বেড়ে উঠা এবং লেখাপড়া করেছেন নিউইয়র্ক সিটি থেকে ৮০ মাইল দূর পকিস্পী সিটিতে মা-বাবা আর বোনদের সাথে অবস্থান করে। করোনার প্রকোপ শুরু হবার পর নিউইয়র্কসহ সমগ্র যুক্তরাষ্ট্র লকডাউনে যাবার সময় অর্থাৎ মধ্য মার্চ থেকে দু’সপ্তাহ আগে পর্যন্ত সেই বাড়িতেই ছিলেন ফাহিম। লকডাউন শিথিল হওয়ায় ব্যবসায়িক যোগাযোগসহ প্রয়োজনীয় কাজ করতে নিজের কেনা ম্যানহাটানের লোয়্যার ইস্ট সাইডে সাফোক স্ট্রিটের ইস্ট হিউস্টন স্ট্রিটের ওপর লাক্সারি এই এপার্টমেন্টে ফিরেছিলেন। সবসময় উদ্ভাবনী চিন্তায় নিবিষ্ট থাকায় বিয়ের কথা ভাবতে পারেননি ফাহিম। অর্থাৎ এই ৩৩ বছর বয়সেই নিজের উদ্ভাবিত মডেলের প্রচলন ঘটিয়ে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের অধিক অর্থের মালিক হয়েছিলেন ফাহিম। 

‘সম্ভবত: এটাই কাল হয়েছিল উদিয়মান এই টেকনোলাজি জায়েন্টের। ব্যবসায়ীক প্রতিপক্ষ ফাহিমের এই এগিয়ে চলা সহ্য করতে পারছিলেন না’-এমন মন্তব্য করেছেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন প্রবাসী। তারা মনে করছেন, সাদা-মাটা জীবন-যাপনে অভ্যস্ত ফাহিম কখনোই কারো সাথে রেগে কথা বলেননি। রাগ করার সময়ই ছিল না তার। সবসময় নিজের মধ্যে নিবিষ্ট থাকতেন নতুন কিছু উদ্ভাবনের নেশায়। 

ফাহিমের বন্ধু ও ব্যবসায়ীক পার্টনার আহমেদ ফাহাদ তার সম্পর্কে বলেছেন, তিনি ছিলেন সুন্দর ভবিষ্যত রচনায় রোল মডেল, যা ভালো মনে করতেন তা করতে বিন্দুমাত্র দ্বিধা বা সংশয়ে থাকতেন না। তার সাহচর্যে যারাই এসেছেন তারাই উদ্বুদ্ধ হয়েছেন জীবন-যুদ্ধে। 

ফাহিমের পেশাদার ঘাতক সোমবার বিকেলে ইলেভেটর দিয়ে ফাহিমের সাথেই সপ্তম তলায় উঠে। ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, লোকটি কালো পোশাক পরিহিত ছিল। মাথায় টুপি, মাস্ক-সবকিছু ছিল কালো। হাতে ছিল বড় একটি স্যুটকেস। অত্যন্ত ঠান্ডা মাথায় ফাহিমকে হয়তো মাথায় আঘাত করে দুর্বল করা হতে পারে। এরপরই বৈদ্যুতিক করাত দিয়ে নিষ্ঠুরভাবে গলাকাটা হয়। দু’হাত ও দু’পা কাটা হয়। বুকের মধ্যেখানেও করাত চালিয়ে দু’ভাগ করা হয়। এরপর খণ্ড খণ্ড অংশ আলাদা পলিথিন ব্যাগে ভরা হয়। ফ্লোরের রক্ত মুছে ফেলা হয় কৌশলে। করাতেও ছিল না রক্তের দাগ। তদন্ত কর্মকর্তাদের ধারণা, ফাহিমকে হত্যার পর টুকরো টুকরো লাশ ঐ স্যুটকেসে ভরে কোথাও নেয়া হতো-যাতে ফাহিম নিখোঁজ রহস্য উদঘাটনেও অনেক সময় পেড়িয়ে যায়। 

তদন্ত কর্মকর্তা এবং এমন হত্যাকাণ্ডের ওপর গভীর পর্যবেক্ষণকারীরা আরো মনে করছেন, খণ্ড খণ্ড লাশ স্যুটকেসে ভরার আগেই হয়তো ঐ এপার্টমেন্টে আসতে আগ্রহী কেউ নীচে থেকে কলিং বেল টিপেছিলেন। সে শব্দেই ঘাতক সবকিছু ফেলে পালিয়েছে। এমন ভাবনার সারাংশ টেনে ফাহিমের অভিভাবকরা বলেছেন, ঘাতক কীভাবে ভবন থেকে পালালো-সেটিও জানতে হবে। কারণ, সে তো হাওয়া হয়ে যায়নি। যে পথে ঢুকেছিল-সেই পথেও বেড়িয়ে গেছে-সে দৃশ্য ফুটেজে পাওয়া যাচ্ছে না কেন-এমন প্রশ্ন ক্ষুব্ধ প্রবাসীদের।  


বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে ৮ দলের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে ৮ দলের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট
কানাডায় ইমিগ্রেশন ব্যবস্থায় পরিবর্তন, চ্যালেঞ্জের মুখে অভিবাসীরা
কানাডায় ইমিগ্রেশন ব্যবস্থায় পরিবর্তন, চ্যালেঞ্জের মুখে অভিবাসীরা
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধনে যেসব দলিলাদি লাগবে
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধনে যেসব দলিলাদি লাগবে
মালয়েশিয়ার জহরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে হাইকমিশনারের মতবিনিময়
মালয়েশিয়ার জহরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে হাইকমিশনারের মতবিনিময়
নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব
নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব
মালদ্বীপে আহত প্রবাসীর পাশে বাংলাদেশ হাইকমিশনার
মালদ্বীপে আহত প্রবাসীর পাশে বাংলাদেশ হাইকমিশনার
সিডনিতে ‘ওয়াসিডিয়ানস অ্যাসোসিয়েশন’-এর প্রথম পুনর্মিলনী
সিডনিতে ‘ওয়াসিডিয়ানস অ্যাসোসিয়েশন’-এর প্রথম পুনর্মিলনী
আমিরাতে ৮ বিভাগের খেলায় এগিয়ে রাজশাহী
আমিরাতে ৮ বিভাগের খেলায় এগিয়ে রাজশাহী
নিউইয়র্কে বিএনপির ৩১ দফার জনসংযোগে যুবদল নেতৃবৃন্দ
নিউইয়র্কে বিএনপির ৩১ দফার জনসংযোগে যুবদল নেতৃবৃন্দ
নিউইয়র্ক বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবের সভাপতি মনোয়ার ও সম্পাদক মমিন নির্বাচিত
নিউইয়র্ক বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবের সভাপতি মনোয়ার ও সম্পাদক মমিন নির্বাচিত
কিরনের মনোনয়ন প্রাপ্তিতে মালয়েশিয়ায় আলোচনা ও দোয়া অনুষ্ঠান
কিরনের মনোনয়ন প্রাপ্তিতে মালয়েশিয়ায় আলোচনা ও দোয়া অনুষ্ঠান
অস্ট্রেলিয়ায় যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
অস্ট্রেলিয়ায় যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সর্বশেষ খবর
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

এই মাত্র | ফেসবুক কর্নার

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

৫৭ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

শেষ মুহূর্তে বাংলাদেশে আসছে না আর্জেন্টিনা
শেষ মুহূর্তে বাংলাদেশে আসছে না আর্জেন্টিনা

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগেই গণভোটসহ তিন দাবি জামায়াতসহ আট দলের
নির্বাচনের আগেই গণভোটসহ তিন দাবি জামায়াতসহ আট দলের

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফের রেললাইনে আগুন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফের রেললাইনে আগুন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে পাল্টা প্রস্তাবে বিভাজন সৃষ্টির চেষ্টায় রাশিয়া: যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে পাল্টা প্রস্তাবে বিভাজন সৃষ্টির চেষ্টায় রাশিয়া: যুক্তরাষ্ট্র

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
ভালুকায় যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
মাদারীপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় ইয়াবাসহ চোরাকারবারি আটক
উখিয়ায় ইয়াবাসহ চোরাকারবারি আটক

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সবজির দাম চড়া, বেগুন-করল্লার সেঞ্চুরি
সবজির দাম চড়া, বেগুন-করল্লার সেঞ্চুরি

৩৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাসচাপায় প্রাণ গেল পথচারীর
বাসচাপায় প্রাণ গেল পথচারীর

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির মধ্যেও গাজায় একমাসে নিহত ২৬০ ফিলিস্তিনি
যুদ্ধবিরতির মধ্যেও গাজায় একমাসে নিহত ২৬০ ফিলিস্তিনি

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১৮
নোয়াখালীতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১৮

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেট্রোরেল সম্প্রসারণের দাবিতে মুন্সীগঞ্জে মানববন্ধন
মেট্রোরেল সম্প্রসারণের দাবিতে মুন্সীগঞ্জে মানববন্ধন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তথ্যচিত্রের জন্য দুঃখ প্রকাশ করলেও ট্রাম্পকে ক্ষতিপূরণ দিতে নারাজ বিবিসি
তথ্যচিত্রের জন্য দুঃখ প্রকাশ করলেও ট্রাম্পকে ক্ষতিপূরণ দিতে নারাজ বিবিসি

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক সাবমেরিন নির্মাণের পথে দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র
পারমাণবিক সাবমেরিন নির্মাণের পথে দক্ষিণ কোরিয়া-যুক্তরাষ্ট্র

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যাটিন আমেরিকার সঙ্গে ট্রাম্পের নতুন বাণিজ্য চুক্তির ঘোষণা
ল্যাটিন আমেরিকার সঙ্গে ট্রাম্পের নতুন বাণিজ্য চুক্তির ঘোষণা

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২
মেহেরপুরে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাকার বস্তা নিয়ে হাসিনা তার আত্মীয়-স্বজনকে ভাগিয়ে দিয়েছে : এ্যানি
টাকার বস্তা নিয়ে হাসিনা তার আত্মীয়-স্বজনকে ভাগিয়ে দিয়েছে : এ্যানি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চরফ্যাশনে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন বিতরণ
চরফ্যাশনে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ভারী বৃষ্টিতে সিরাজগঞ্জে ৪০৭ হেক্টর ফসলের ক্ষতি, প্রণোদনার দাবি
ভারী বৃষ্টিতে সিরাজগঞ্জে ৪০৭ হেক্টর ফসলের ক্ষতি, প্রণোদনার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালিককে গুলি করল পোষা কুকুর!
মালিককে গুলি করল পোষা কুকুর!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শনিবার সিলেটের যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
শনিবার সিলেটের যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা–ভাঙ্গা মহাসড়কে দুর্ঘটনা কমাতে ট্রাফিক নিরাপত্তা কর্মসূচি
ঢাকা–ভাঙ্গা মহাসড়কে দুর্ঘটনা কমাতে ট্রাফিক নিরাপত্তা কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানুষ নেই, এআই দিয়ে লকডাউন পালন করছে আওয়ামী লীগ : এ্যানি
মানুষ নেই, এআই দিয়ে লকডাউন পালন করছে আওয়ামী লীগ : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামজাকে নিয়ে রোমাঞ্চে নেপাল, প্রস্তুত বাংলাদেশও
হামজাকে নিয়ে রোমাঞ্চে নেপাল, প্রস্তুত বাংলাদেশও

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মতভিন্নতা সত্ত্বেও প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্ত ও ভাষণকে স্বাগত জানাল এবি পার্টি
মতভিন্নতা সত্ত্বেও প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্ত ও ভাষণকে স্বাগত জানাল এবি পার্টি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত
নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন