শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:২৪, বুধবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২০

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র নীতির চ্যালেঞ্জ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে ওসমান সিদ্দিক

বিশ্বজুড়ে আমেরিকার সম্মান এবং নেতৃত্ব ফিরে পেতে বাইডেনকে রিসেট বোতামটি চাপতে হবে

লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
অনলাইন ভার্সন
বিশ্বজুড়ে আমেরিকার সম্মান এবং নেতৃত্ব ফিরে পেতে বাইডেনকে রিসেট বোতামটি চাপতে হবে

স্বস্তি এসেছে গোটাবিশ্বে। মানবিকতায় উজ্জীবিত এবং গণতন্ত্র ও আইনের শাসনে বিশ্বাসীরা পুনরায় নড়েচড়ে উঠেছেন নবউদ্যমে কাঁধে কাধ রেখে উন্নয়ন-অভিযাত্রায় আত্মনিয়োগের জন্যে। অবিস্মরণীয় একটি জাগরণ এসেছে যুক্তরাষ্ট্রেও। করোনায় ক্ষত-বিক্ষত মানুষগুলোর মধ্যেও নতুন করে বাঁচার আশা তৈরী হয়েছে। আর এসব কিছুই বিরাজ করছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে জো বাইডেনের বিজয়ের পর। কারণ, গত চারবছর প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের গণবিরোধী, বিশ্বশান্তি-সম্প্রীতির পরিপন্থি এবং করোনা মহামারি নিয়েও তামাশার ঘটনাবলিতে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে যুক্তরাষ্ট্রসহ গণতান্ত্রিক বিশ্ব। ট্রাম্পের আচরণে যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক নেতৃত্ব, মর্যাদার আসনও বিপন্ন হয়ে উঠেছিল। বন্ধুহীন করার পথে নিপতিত করেছেন যুক্তরাষ্ট্রকে। এহেন একটি পরিস্থিতি থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে পুনরুদ্ধারে দায়িত্ব গ্রহণের পরই জো বাইডেনের কী ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত সে সম্পর্কে বিস্তারিত পর্যালোচনামূলক অভিমত দিয়েছেন বাংলাদেশি আমেরিকান ওসমান সিদ্দিক। 

যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম মুসলমান রাষ্ট্রদূত হিসেবে ওসমান সিদ্দিক বিল ক্লিন্টন আমলে (১৯৯৯-২০০১) দায়িত্ব পালন করেছেন ফিজি প্রজাতন্ত্র এবং অন্যান্য প্রশান্ত দ্বীপপুঞ্জের রাষ্ট্রসমূহে। গত নির্বাচনে বাইডেনের ক্যাম্পেইন টিমের সিনিয়র এডভাইজার এবং এ্যাম্বাসেডর এমিরিটাস টু ‘সাউথ এশিয়ান্স ফর বাইডেন’ হিসেবে অসাধারণ ভূমিকা রেখেছেন। ডেমক্র্যাটিক পার্টির সিনিয়র নেতাদের অন্যতম ওসমান সিদ্দিকের সাথে এ সংবাদদাতার কথা হয় বাইডেনের পররাষ্ট্র নীতি আলোকে। এ নিয়ে নিজের অভিজ্ঞতা এবং আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে গভীর পর্যবেক্ষণ ভিত্তিতে তিনি একটি নিবন্ধও লিখেছেন ‘জো বাইডেন’স ফরেন পলিসি চ্যালেঞ্জেস’ শিরোনামে। 

কিশোরগঞ্জের সম্ভ্রান্ত এক মুসলিম পরিবারের সন্তান এবং সত্তর সালে উচ্চ শিক্ষার্থে যুক্তরাষ্ট্রে আসার পর স্থায়ীভাবে বসতি গড়া ওসমান সিদ্দিক বলেন, ঐতিহাসিক এবং ঐতিহ্যগতভাবে নতুন প্রেসিডেন্টকে দলমতের উর্ধ্বে যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থে পররাষ্ট্র নীতি পুন:প্রতিষ্ঠায় উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। মিত্র ও শত্রুরা একই রকম রয়েছে এবং নিরপেক্ষ একদল কূটনীতিক মনোনীত করতে হবে যারা আমেরিকার স্বার্থকে অনুসরণ করবেন। আমাদের মূল বৈদেশিক নীতি কাঠামোর ধারাবাহিকতা অব্যাহত রেখে আন্তর্জাতিক স্টেকহোল্ডারদের সকল নীতিগত অবস্থানের বিষয়ে আমাদের ঐক্যবদ্ধ অবস্থানের আলোকে একটি শক্তিশালী বার্তা প্রেরণ করতে হবে।
সিদ্দিক উল্লেখ করেন, আমাদের প্রেসিডেন্ট হিসাবে জো বাইডেন দায়িত্ব গ্রহণের পরই তাকে ডোনাল্ড ট্রাম্প যে কূটনৈতিক রীতির পরিপন্থি আচরণে গোটাবিশ্ব থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে বিচ্ছিন্ন করার মত জঘন্য একটি পরিবেশ তৈরী করে গেছেন তার অবসান ঘটাতে বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হবে।
এ্যাম্বাসেডর সিদ্দিক বলেন, জাস্টিন ট্রুডো কানাডার প্রধানমন্ত্রী, উত্তরে আমাদের প্রতিবেশী এবং আমাদের অন্যতম বৃহত্তম ব্যবসায়িক অংশীদার ইউএসএমসিএ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণ করতে অস্বীকার করেছিল, তখন এটি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বিরুদ্ধে একটি তীব্র প্রতিবাদ ছিল। ট্রাম্পের প্রাক্তন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জন বোল্টন 'আমরা যে কোনভাবে উত্তর কোরিয়ার উপরে সর্বাধিক চাপ দিচ্ছি তা দুর্ভাগ্যবশত সত্য নয়' বলে দৃঢ়তার সাথে কথা বলা হয়। ফটো-সেশনের সময় বল্টন অ্যাক্সিয়াসকেও বলেছিলেন যে তিনি কখনো বিশ্বাস করেন না যে, হোয়াইট হাউস 'সত্যিকার অর্থে কোন দেশকে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরী থেকে বিরত থাকার প্রতিশ্রুতি দেয়। চীনের বিরুদ্ধে যে ধরনের অতিরঞ্জিত অপবাদ দেয়া হয়েছে এবং উদ্ভূত পরিস্থিতির অবসানে কোন ধরনের সহায়তামূলক প্রস্তাব দেয়া হয়নি তা কোনভাবেই কাম্য হতে পারে না। 
সিদ্দিকের মতে, বাইডেনের জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে মনোনীত টনি ব্লিংকেন চীনের বিস্তৃত সামরিক-বাহিনী, বাণিজ্য এবং সাইবার-কার্যক্রম সম্পর্কে গভীর উদ্বেগ নিয়ে চীন সম্পর্কে কী করতে হবে তা অবশ্যই বিশ্লেষণ করছেন। হংকং এবং উইঘুরে চীনের গণতন্ত্রবিরোধী ও গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘন আমাদের জন্য সাংঘাতিকভাবে উদ্বেগের বিষয়। ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরে তাদের ক্রমবর্ধমান সামরিক তৎপরতা ঐ অঞ্চলে মার্কিন স্বার্থের জন্য মারাত্মক হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ অবস্থায় আমাদের যা প্রয়োজন তা হল ঐতিহাসিক তথ্য এবং বাস্তবতার আলোকে বিকল্পগুলির সন্ধান করে অত্যন্ত কৌশলে পথ চলা।

তিনি বলেন, মধ্য প্রাচ্য এবং উত্তর আফ্রিকা (মেনা) অঞ্চল এবং উপসাগরীয় দেশগুলি (জিসিসি) আমাদের কাছে দ্রুত সহায়তার দাবি জানাতে পারে। ইজরাইল রাষ্ট্রের স্থায়ীত্ব প্রশ্নবিদ্ধ নয়। আমারাও এই অঞ্চলে স্থায়ী শান্তি চাই এবং কেবল তখনই ঘটতে পারে যখন ইজরাইল-ফিলিস্তিনি সংঘাতের দ্বি-রাষ্ট্রীয় সমাধান কার্যকর করা হবে। ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের সহায়তা পুনরুদ্ধার করা উচিত এবং ফিলিস্তিনি শরণার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবের পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। ইজরাইল এবং উপসাগরীয় দেশগুলির সংযুক্ত আরব আমিরাতের সাম্প্রতিক সম্পর্কের শুভসূচনা এবং বাহরাইন সঠিক পথে এগিয়ে যাওয়ায় অন্যরা তা অনুসরণ করবে বলে আশা করি। সৌদি আরব একটি গুরুত্বপূর্ণ মিত্র, তবে তাদের মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং অন্যান্য নিষ্ঠুরতা উপেক্ষা করা যায় না। ইউএস সিনেটর এবং ভাইস হিসাবে বাইডেনের বিশাল অভিজ্ঞতা সেই অঞ্চলের গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুর প্রতি বিশ্বাসযোগ্যতা এবং বোধগম্যতা এনেছে।

তিনি উল্লেখ করেন, লাতিন আমেরিকার প্রতি আমাদের নীতিগুলি অর্থনৈতিক সহযোগিতা, গণতান্ত্রিক শাসন, জলবায়ু পরিবর্তন, আইনের শাসন এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াাইকে অগ্রাধিকার দেবে। কিউবা এবং ভেনিজুয়েলার দমননীতির লক্ষ্য অবশ্যই গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার পরিপন্থি, এহেন অবস্থা পরিবর্তনের জন্য চাপ দেওয়া উচিত। ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশে এসাইলামপ্রার্থী অভিবাসীদের মেক্সিকো এবং অন্য কোথাও প্রেরণের আদেশ পাল্টাতে হবে অসহায় মানুষদের স্বার্থে, যা যুক্তরাষ্টের মূল্যবোধের পরিপূরক। এসাইলাম প্রার্থীদের আবেদনের দ্রুত নিস্পত্তি হওয়া উচিত আমাদের সীমান্তে। 

এজন্যে আরো অভিবাসন বিচারক নিযুক্ত করা এবং সত্যিকারের মামলাগুলি তাৎক্ষণিকভাবে এবং ন্যায়নিষ্ঠভাবে বিবেচনা করা উচিত। বাচ্চাদের তাদের বাবা-মায়ের কাছ থেকে আলাদা করা এবং খাঁচায় রাখা কোন বিকল্প নয়। ট্রাম্পে সীমানা প্রাচীর থেকে তহবিলকে অন্যান্য অগ্রাধিকার প্রকল্পে সরিয়ে নেয়ার যে প্রতিশ্রুতি বাইডেনের রয়েছে তা দ্রুত কার্যকর করা উচিত। স্মরণ করা যেতে পারে, অবশ্যই, মেক্সিকো দেয়াালের জন্য অর্থ প্রদানের অঙ্গিকার করেনি।
ওসমান সিদ্দিক বলেন, ন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যাকশনের পোলিংয়ে দেখা গেছে যে, বেশিরভাগ আমেরিকান আমাদের সরকারকে মানবাধিকার সহ তার পছন্দসই মূল্যবোধের পক্ষে দাঁড়াতে পছন্দ করবে। একদিন প্রেসিডেন্ট বাইডেনকে আমাদের দ্বিপাক্ষিক, বহুপাক্ষিক এবং অন্যান্য আন্তর্জাতিক চুক্তির রিসেট বোতামটি চাপতে হবে এবং বিশ্বজুড়ে আমেরিকার সম্মান এবং নেতৃত্ব ফিরে পেতে হবে।

প্যারিস জলবায়ু চুক্তি প্রসঙ্গে ওসমান সিদ্দিক বলেন, ২০২০ সালের ৪ নভেম্বর, আমাদের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পরের দিন আরও একটি পরিণতিপূর্ণ ঘটনা ঘটেছিল। আমেরিকা আনুষ্ঠানিকভাবে প্যারিস জলবায়ু চুক্তি থেকে বেরিয়ে এসেছে। কয়েক দশকের আলোচনার পরে, বিশ্বব্যাপী তাপমাত্রা বৃদ্ধি ২ সি-তে সীমাবদ্ধ করতে জাতিসংঘের পৃষ্ঠপোষকতায় ২০১৫ সালে বিশ্বের ১৯৭ টি দেশ একত্রিত হয়েছিল। প্রাক-শিল্প কালীন সময়ে চেয়ে বিশ্ব ইতিমধ্যে ১ সি গরম এবং প্রায় ৩ সি গরম হয়ে যাওয়ার পথে। এটি সমুদ্র-স্তরের বর্ধমান, তীব্র উত্তাপের তরঙ্গ, অরণ্য অগ্নিকাণ্ড ও জলের ঘাটতিতে বিশ্বব্যাপী মাথাপিছু আয়ের অবসান ঘটাতে, মৃত্যুর হার বৃদ্ধি এবং অন্যান্য সমান্তরাল ক্ষয়ক্ষতি মানবজাতির ও তার পরিবেশের জন্য ক্ষতিকারক ক্ষেত্রে নিরবচ্ছিন্ন বিপর্যয় ঘটাবে। ২০১৭ সালের ১ জুন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্যারিস চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে একতরফাভাবে প্রত্যাহারের ঘোষণা করেছেন। ২০২১ সালের ২১ জানুয়ারি অর্থাৎ শপথ গ্রহণের পরদিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের এই চুক্তিতে পুনরায় যোগদানের তার অভিপ্রায় প্রকাশের একান্ত কর্তব্য হবে। তাঁর জলবায়ু সিজার হিসাবে প্রাক্তন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরিকে মনোনীত করা বিশ্ববাসীর কাছে অত্যন্ত জোরালো একটি বার্তা দিলেন যে বিশ্ব উষ্ণায়নের সমস্যাগুলি তার প্রশাসনের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে থাকবে।
জেসিপিওএ প্রসঙ্গে তার অভিমত: ইরানকে কখনই পারমাণবিক শক্তি হতে দেওয়া উচিত নয়। ওবামা-বাইডেন প্রশাসনের মাধ্যমে আমাদের ইউরোপীয় মিত্রদের সাথে ইরানের চুক্তি (জয়েন্ট কমপ্রিহেনসিভ প্ল্যান অফ অ্যাকশন-জেসিপিওএ)তে চীন এবং রাশিয়ার ভ’মিকা ছিল অগ্রগামী। এই চুক্তি ইরানের বিদ্যমান ইউরেনিয়াম মজুদকে ৯৮% হ্রাস করে এবং এর সমৃদ্ধকরণ এবং পুনরায় প্রসারণের ক্ষমতাগুলি সীমাবদ্ধতা সীমিত করে। আন্তর্জাতিক পারমাণবিক শক্তি সংস্থা (আইএইএ) দ্বারা পর্যাপ্ত স্বচ্ছতা এবং সুরক্ষার তদারকি ও সরাসরি প্রয়োগের ফলে ইরানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষাকে ব্যর্থ করে কার্যকরভাবে নিরপেক্ষ করা হয়েছিল। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এই চুক্তি থেকে বেরিয়ে এসে ইরানকে কোনও চুক্তি না করেই এই চুক্তির দ্বারা নির্ধারিত কঠোরতা ও শর্ত লঙ্ঘনের সুযোগ দিয়েছেন। বাইডেন প্রশাসনের উচিত ইরানের অন্যান্য বিপর্যয়কর আঞ্চলিক আচরণ ও নীতিগুলি সংশোধন করার জন্য অতিরিক্ত জোর দিয়ে শক্তিশালী সুরক্ষার ব্যবস্থা এবং শর্তাবলীর চুক্তিতে পুনরায় যোগদান করতে হবে।
ন্যাটোতে প্রত্যাবর্তন প্রসঙ্গে সিদ্দিকের প্রত্যাশা: ন্যাটো প্রতিষ্ঠার পর থেকেই এটি ছিল আমেরিকার নেতৃত্বে অর্থাৎ আমেরিকা ছিল মেরুদণ্ড এবং প্রেসিডেন্ট বাইডেনের দায়িত্ব গ্রহণের পরপরই এই নেতৃত্ব পুনরায় গ্রহণ করা উচিত। তিনি প্রথম বছরেই ন্যাটো নেতাদের ডেকে যুক্তরাষ্ট্রের বৈদেশিক নীতি ঘোষণা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন এবং শীর্ষ রাষ্ট্রপ্রধানদের সেই সম্মেলনে বলবেন, "আমরা ফিরে এসেছি"। 

জাতিসংঘের ভূমিকা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, একটি পুনরুজ্জীবিত এবং দক্ষতার সাথে পরিচালিত জাতিসংঘ হচ্ছে বিশ্ব শান্তি, ন্যায়বিচার এবং সামগ্রিক উন্নয়নের স্বার্থেএকটি সর্বজনীন প্রতিষ্ঠান। ইউএনডিপি, ইউএনআইডিও, ইউএনএইচসিআর, ইউনিসেফ, আইএলওর মতো ইউএন সিস্টেমের মধ্যে থাকা সত্তাগুলি অবিশ্বাস্যভাবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। 

জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা কার্যক্রম বারবার সিনাই থেকে কঙ্গো হয়ে পূর্ব তিমুর এবং বিশ্বের অন্য সমস্যাবিহীন স্থানগুলি পর্যন্ত এর কার্যকারিতা প্রদর্শন করেছে বিশ্বব্যাপী চলমান কোভিড ১৯ মহামারীকালে ডব্লিউএইচও'র কাছে আমাদের সদস্যপদ পুনর্বহাল ও নবায়ন করা প্রয়োজন, ইউনেস্কো এবং মানবাধিকার কাউন্সিলে পুনরায় যোগদান করতে হবে।

হৃদয়ে বাঙালিত্ব এবং প্রিয় মাতৃভূমির স্মৃতি জাগ্রত রেখে দিপ্ত প্রত্যয়ে বহুজাতিক এ সমাজে এগিয়ে থাকা ওসমান সিদ্দিক বলেন, বিশ্বজুড়ে আমেরিকার মর্যাদাপূর্ণ ও সম্মানিত নেতৃত্ব ফিরিয়ে আনার জন্য দৃষ্টি রেখে বাইডেন তার পররাষ্ট্রনীতির প্রয়োজনীয়তা ইতিমধ্যেই প্রকাশ করেছেন। প্রেসিডেন্ট হিসাবে তিনি আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদ, সাইবারওয়ারফেয়ার, পারমাণবিক বিস্তার, জলবায়ু পরিবর্তন এবং অভিবাসন থেকে শুরু করে আমাদের দৈনন্দিন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিশ্বজনমত সুসংহত করতে সচেষ্ট থাকবেন। তিনি কেবল শৃঙ্খলা এবং ধারাবাহিকতা দিয়ে নয়, সম্মান, শালীনতা এবং ন্যায়পরায়ণতার সাথেও এটি করবেন। আমেরিকা এবং বিশ্ব সেদিনেরই অপেক্ষায় রয়েছে।  

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
কানাডার ক্যালগেরিতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
কানাডার ক্যালগেরিতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
পোল্যান্ডে পুরস্কার পেলেন কবি হাসানআল আব্দুল্লাহ
পোল্যান্ডে পুরস্কার পেলেন কবি হাসানআল আব্দুল্লাহ
দুবাই গ্রিন বাংলা ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন ড্রাগন ওয়ারিয়াস
দুবাই গ্রিন বাংলা ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন ড্রাগন ওয়ারিয়াস
বাংলাদেশ-মালদ্বীপের মধ্যে উচ্চশিক্ষা ও দক্ষতা উন্নয়নে নতুন সহযোগিতার অঙ্গীকার
বাংলাদেশ-মালদ্বীপের মধ্যে উচ্চশিক্ষা ও দক্ষতা উন্নয়নে নতুন সহযোগিতার অঙ্গীকার
আমিরাতে সিলেট ডিভিশনাল এফসি দুবাইয়ের জার্সি উন্মোচন
আমিরাতে সিলেট ডিভিশনাল এফসি দুবাইয়ের জার্সি উন্মোচন
মালদ্বীপে নিযুক্ত বাংলাদেশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিইউপি উপাচার্যের সৌজন্য সাক্ষাৎ
মালদ্বীপে নিযুক্ত বাংলাদেশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিইউপি উপাচার্যের সৌজন্য সাক্ষাৎ
মালদ্বীপে প্রবাসীদের জন্য এনআইডি নিবন্ধন কার্যক্রমে মতবিনিময় সভা
মালদ্বীপে প্রবাসীদের জন্য এনআইডি নিবন্ধন কার্যক্রমে মতবিনিময় সভা
প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ সংগ্রহে মালয়েশিয়া নেতাকর্মীদের উচ্ছ্বাস
প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ সংগ্রহে মালয়েশিয়া নেতাকর্মীদের উচ্ছ্বাস
টরন্টোতে অনুষ্ঠিত হলো শিল্পী ওয়াহিদ আসগারের চিত্র প্রদর্শনী
টরন্টোতে অনুষ্ঠিত হলো শিল্পী ওয়াহিদ আসগারের চিত্র প্রদর্শনী
নিউইয়র্কে বাংলাদেশ সোসাইটির সুবর্ণ জয়ন্তী উৎসব
নিউইয়র্কে বাংলাদেশ সোসাইটির সুবর্ণ জয়ন্তী উৎসব
মিশরে জাঁকজমকপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হলো ‘ইত্তেহাদ’ বার্ষিক অনুষ্ঠান ২০২৫
মিশরে জাঁকজমকপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হলো ‘ইত্তেহাদ’ বার্ষিক অনুষ্ঠান ২০২৫
সিডনিতে প্রবাসী সাংবাদিকতায় অবদানে সম্মাননা পেলেন নাইম আবদুল্লাহ
সিডনিতে প্রবাসী সাংবাদিকতায় অবদানে সম্মাননা পেলেন নাইম আবদুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
‘সম্পর্ক দুই মিনিটে তৈরি হয়ে যাওয়া নুডুলসের মতো নয়’
‘সম্পর্ক দুই মিনিটে তৈরি হয়ে যাওয়া নুডুলসের মতো নয়’

এই মাত্র | শোবিজ

আমরা অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই : মির্জা ফখরুল
আমরা অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই : মির্জা ফখরুল

২১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

শিক্ষার মানোন্নয়নে শিক্ষক-অভিভাবকের ভূমিকা অপরিসীম: মাহমুদ হাসান খান
শিক্ষার মানোন্নয়নে শিক্ষক-অভিভাবকের ভূমিকা অপরিসীম: মাহমুদ হাসান খান

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছোট্ট শিশু মরিয়ম ও ইসমাইলের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
ছোট্ট শিশু মরিয়ম ও ইসমাইলের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিশ্বনাথে ৬ চোরাই সিএনজি উদ্ধার, ১ আটক
বিশ্বনাথে ৬ চোরাই সিএনজি উদ্ধার, ১ আটক

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

র‍্যাবের পোশাক পরে ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই করল দুর্বৃত্তরা
র‍্যাবের পোশাক পরে ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই করল দুর্বৃত্তরা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে ফাইনাল ম্যাচ দেখতে দর্শকদের উপচে ভরা ভিড়
শেরপুরে ফাইনাল ম্যাচ দেখতে দর্শকদের উপচে ভরা ভিড়

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭ নভেম্বর জাতীয় ঐক্য পুনর্জাগরণের দিন : মীর হেলাল
৭ নভেম্বর জাতীয় ঐক্য পুনর্জাগরণের দিন : মীর হেলাল

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

সীতাকুন্ডে ১১ ঘণ্টা পর ট্রেনের লাইনচ্যুত বগি উদ্ধার
সীতাকুন্ডে ১১ ঘণ্টা পর ট্রেনের লাইনচ্যুত বগি উদ্ধার

২৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুলাউড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু
কুলাউড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু

২৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বাঞ্ছারামপুরে জাতীয় সংহতি দিবসে বিএনপির সমাবেশ
বাঞ্ছারামপুরে জাতীয় সংহতি দিবসে বিএনপির সমাবেশ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স
‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স

৩২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দিনাজপুরে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা শেষে মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশ
দিনাজপুরে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা শেষে মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে কৃষক সমাবেশ
গাজীপুরে কৃষক সমাবেশ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ইজিবাইক চালক হত্যায় গ্রেফতার ২
বগুড়ায় ইজিবাইক চালক হত্যায় গ্রেফতার ২

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা
কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

সংস্কার ছাড়া জনগণের কাছে আর কোনো নির্বাচন গ্রহণযোগ্য নয় : মামুনুল হক
সংস্কার ছাড়া জনগণের কাছে আর কোনো নির্বাচন গ্রহণযোগ্য নয় : মামুনুল হক

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৩ মাঠ কর্মকর্তাকে বদলি করলো ইসি
২৩ মাঠ কর্মকর্তাকে বদলি করলো ইসি

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় সীমান্তে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নেত্রকোনায় সীমান্তে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট নিয়ে আর কাউকে ছিনিমিনি খেলতে দেওয়া হবে না : আজহারুল ইসলাম মান্নান
ভোট নিয়ে আর কাউকে ছিনিমিনি খেলতে দেওয়া হবে না : আজহারুল ইসলাম মান্নান

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ডেঙ্গুসহ নানাবিধ রোগ থেকে মুক্তি দিতে পারে পরিচ্ছন্নতা : সাইফুল আলম
ডেঙ্গুসহ নানাবিধ রোগ থেকে মুক্তি দিতে পারে পরিচ্ছন্নতা : সাইফুল আলম

৫৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গণতন্ত্র ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে আসতে হবে : তৃপ্তি
গণতন্ত্র ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে আসতে হবে : তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদেশিদের হাতে বন্দরের টার্মিনাল না দিতে মানববন্ধন
বিদেশিদের হাতে বন্দরের টার্মিনাল না দিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গোপালগঞ্জে গণফোরামের কমিটি ঘোষণা
গোপালগঞ্জে গণফোরামের কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইস্তাম্বুলে শান্তি আলোচনা ব্যর্থ, দায়ী পাকিস্তান: তালেবান
ইস্তাম্বুলে শান্তি আলোচনা ব্যর্থ, দায়ী পাকিস্তান: তালেবান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারাকান্দায় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি
তারাকান্দায় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইলেকশন অবজারভার সোসাইটির আত্মপ্রকাশ
ইলেকশন অবজারভার সোসাইটির আত্মপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স
মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম