শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:২৪, বুধবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২০

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র নীতির চ্যালেঞ্জ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে ওসমান সিদ্দিক

বিশ্বজুড়ে আমেরিকার সম্মান এবং নেতৃত্ব ফিরে পেতে বাইডেনকে রিসেট বোতামটি চাপতে হবে

লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
অনলাইন ভার্সন
বিশ্বজুড়ে আমেরিকার সম্মান এবং নেতৃত্ব ফিরে পেতে বাইডেনকে রিসেট বোতামটি চাপতে হবে

স্বস্তি এসেছে গোটাবিশ্বে। মানবিকতায় উজ্জীবিত এবং গণতন্ত্র ও আইনের শাসনে বিশ্বাসীরা পুনরায় নড়েচড়ে উঠেছেন নবউদ্যমে কাঁধে কাধ রেখে উন্নয়ন-অভিযাত্রায় আত্মনিয়োগের জন্যে। অবিস্মরণীয় একটি জাগরণ এসেছে যুক্তরাষ্ট্রেও। করোনায় ক্ষত-বিক্ষত মানুষগুলোর মধ্যেও নতুন করে বাঁচার আশা তৈরী হয়েছে। আর এসব কিছুই বিরাজ করছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে জো বাইডেনের বিজয়ের পর। কারণ, গত চারবছর প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের গণবিরোধী, বিশ্বশান্তি-সম্প্রীতির পরিপন্থি এবং করোনা মহামারি নিয়েও তামাশার ঘটনাবলিতে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে যুক্তরাষ্ট্রসহ গণতান্ত্রিক বিশ্ব। ট্রাম্পের আচরণে যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক নেতৃত্ব, মর্যাদার আসনও বিপন্ন হয়ে উঠেছিল। বন্ধুহীন করার পথে নিপতিত করেছেন যুক্তরাষ্ট্রকে। এহেন একটি পরিস্থিতি থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে পুনরুদ্ধারে দায়িত্ব গ্রহণের পরই জো বাইডেনের কী ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত সে সম্পর্কে বিস্তারিত পর্যালোচনামূলক অভিমত দিয়েছেন বাংলাদেশি আমেরিকান ওসমান সিদ্দিক। 

যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম মুসলমান রাষ্ট্রদূত হিসেবে ওসমান সিদ্দিক বিল ক্লিন্টন আমলে (১৯৯৯-২০০১) দায়িত্ব পালন করেছেন ফিজি প্রজাতন্ত্র এবং অন্যান্য প্রশান্ত দ্বীপপুঞ্জের রাষ্ট্রসমূহে। গত নির্বাচনে বাইডেনের ক্যাম্পেইন টিমের সিনিয়র এডভাইজার এবং এ্যাম্বাসেডর এমিরিটাস টু ‘সাউথ এশিয়ান্স ফর বাইডেন’ হিসেবে অসাধারণ ভূমিকা রেখেছেন। ডেমক্র্যাটিক পার্টির সিনিয়র নেতাদের অন্যতম ওসমান সিদ্দিকের সাথে এ সংবাদদাতার কথা হয় বাইডেনের পররাষ্ট্র নীতি আলোকে। এ নিয়ে নিজের অভিজ্ঞতা এবং আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে গভীর পর্যবেক্ষণ ভিত্তিতে তিনি একটি নিবন্ধও লিখেছেন ‘জো বাইডেন’স ফরেন পলিসি চ্যালেঞ্জেস’ শিরোনামে। 

কিশোরগঞ্জের সম্ভ্রান্ত এক মুসলিম পরিবারের সন্তান এবং সত্তর সালে উচ্চ শিক্ষার্থে যুক্তরাষ্ট্রে আসার পর স্থায়ীভাবে বসতি গড়া ওসমান সিদ্দিক বলেন, ঐতিহাসিক এবং ঐতিহ্যগতভাবে নতুন প্রেসিডেন্টকে দলমতের উর্ধ্বে যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থে পররাষ্ট্র নীতি পুন:প্রতিষ্ঠায় উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। মিত্র ও শত্রুরা একই রকম রয়েছে এবং নিরপেক্ষ একদল কূটনীতিক মনোনীত করতে হবে যারা আমেরিকার স্বার্থকে অনুসরণ করবেন। আমাদের মূল বৈদেশিক নীতি কাঠামোর ধারাবাহিকতা অব্যাহত রেখে আন্তর্জাতিক স্টেকহোল্ডারদের সকল নীতিগত অবস্থানের বিষয়ে আমাদের ঐক্যবদ্ধ অবস্থানের আলোকে একটি শক্তিশালী বার্তা প্রেরণ করতে হবে।
সিদ্দিক উল্লেখ করেন, আমাদের প্রেসিডেন্ট হিসাবে জো বাইডেন দায়িত্ব গ্রহণের পরই তাকে ডোনাল্ড ট্রাম্প যে কূটনৈতিক রীতির পরিপন্থি আচরণে গোটাবিশ্ব থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে বিচ্ছিন্ন করার মত জঘন্য একটি পরিবেশ তৈরী করে গেছেন তার অবসান ঘটাতে বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হবে।
এ্যাম্বাসেডর সিদ্দিক বলেন, জাস্টিন ট্রুডো কানাডার প্রধানমন্ত্রী, উত্তরে আমাদের প্রতিবেশী এবং আমাদের অন্যতম বৃহত্তম ব্যবসায়িক অংশীদার ইউএসএমসিএ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণ করতে অস্বীকার করেছিল, তখন এটি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বিরুদ্ধে একটি তীব্র প্রতিবাদ ছিল। ট্রাম্পের প্রাক্তন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জন বোল্টন 'আমরা যে কোনভাবে উত্তর কোরিয়ার উপরে সর্বাধিক চাপ দিচ্ছি তা দুর্ভাগ্যবশত সত্য নয়' বলে দৃঢ়তার সাথে কথা বলা হয়। ফটো-সেশনের সময় বল্টন অ্যাক্সিয়াসকেও বলেছিলেন যে তিনি কখনো বিশ্বাস করেন না যে, হোয়াইট হাউস 'সত্যিকার অর্থে কোন দেশকে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরী থেকে বিরত থাকার প্রতিশ্রুতি দেয়। চীনের বিরুদ্ধে যে ধরনের অতিরঞ্জিত অপবাদ দেয়া হয়েছে এবং উদ্ভূত পরিস্থিতির অবসানে কোন ধরনের সহায়তামূলক প্রস্তাব দেয়া হয়নি তা কোনভাবেই কাম্য হতে পারে না। 
সিদ্দিকের মতে, বাইডেনের জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে মনোনীত টনি ব্লিংকেন চীনের বিস্তৃত সামরিক-বাহিনী, বাণিজ্য এবং সাইবার-কার্যক্রম সম্পর্কে গভীর উদ্বেগ নিয়ে চীন সম্পর্কে কী করতে হবে তা অবশ্যই বিশ্লেষণ করছেন। হংকং এবং উইঘুরে চীনের গণতন্ত্রবিরোধী ও গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘন আমাদের জন্য সাংঘাতিকভাবে উদ্বেগের বিষয়। ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরে তাদের ক্রমবর্ধমান সামরিক তৎপরতা ঐ অঞ্চলে মার্কিন স্বার্থের জন্য মারাত্মক হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ অবস্থায় আমাদের যা প্রয়োজন তা হল ঐতিহাসিক তথ্য এবং বাস্তবতার আলোকে বিকল্পগুলির সন্ধান করে অত্যন্ত কৌশলে পথ চলা।

তিনি বলেন, মধ্য প্রাচ্য এবং উত্তর আফ্রিকা (মেনা) অঞ্চল এবং উপসাগরীয় দেশগুলি (জিসিসি) আমাদের কাছে দ্রুত সহায়তার দাবি জানাতে পারে। ইজরাইল রাষ্ট্রের স্থায়ীত্ব প্রশ্নবিদ্ধ নয়। আমারাও এই অঞ্চলে স্থায়ী শান্তি চাই এবং কেবল তখনই ঘটতে পারে যখন ইজরাইল-ফিলিস্তিনি সংঘাতের দ্বি-রাষ্ট্রীয় সমাধান কার্যকর করা হবে। ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের সহায়তা পুনরুদ্ধার করা উচিত এবং ফিলিস্তিনি শরণার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবের পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। ইজরাইল এবং উপসাগরীয় দেশগুলির সংযুক্ত আরব আমিরাতের সাম্প্রতিক সম্পর্কের শুভসূচনা এবং বাহরাইন সঠিক পথে এগিয়ে যাওয়ায় অন্যরা তা অনুসরণ করবে বলে আশা করি। সৌদি আরব একটি গুরুত্বপূর্ণ মিত্র, তবে তাদের মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং অন্যান্য নিষ্ঠুরতা উপেক্ষা করা যায় না। ইউএস সিনেটর এবং ভাইস হিসাবে বাইডেনের বিশাল অভিজ্ঞতা সেই অঞ্চলের গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুর প্রতি বিশ্বাসযোগ্যতা এবং বোধগম্যতা এনেছে।

তিনি উল্লেখ করেন, লাতিন আমেরিকার প্রতি আমাদের নীতিগুলি অর্থনৈতিক সহযোগিতা, গণতান্ত্রিক শাসন, জলবায়ু পরিবর্তন, আইনের শাসন এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াাইকে অগ্রাধিকার দেবে। কিউবা এবং ভেনিজুয়েলার দমননীতির লক্ষ্য অবশ্যই গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার পরিপন্থি, এহেন অবস্থা পরিবর্তনের জন্য চাপ দেওয়া উচিত। ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশে এসাইলামপ্রার্থী অভিবাসীদের মেক্সিকো এবং অন্য কোথাও প্রেরণের আদেশ পাল্টাতে হবে অসহায় মানুষদের স্বার্থে, যা যুক্তরাষ্টের মূল্যবোধের পরিপূরক। এসাইলাম প্রার্থীদের আবেদনের দ্রুত নিস্পত্তি হওয়া উচিত আমাদের সীমান্তে। 

এজন্যে আরো অভিবাসন বিচারক নিযুক্ত করা এবং সত্যিকারের মামলাগুলি তাৎক্ষণিকভাবে এবং ন্যায়নিষ্ঠভাবে বিবেচনা করা উচিত। বাচ্চাদের তাদের বাবা-মায়ের কাছ থেকে আলাদা করা এবং খাঁচায় রাখা কোন বিকল্প নয়। ট্রাম্পে সীমানা প্রাচীর থেকে তহবিলকে অন্যান্য অগ্রাধিকার প্রকল্পে সরিয়ে নেয়ার যে প্রতিশ্রুতি বাইডেনের রয়েছে তা দ্রুত কার্যকর করা উচিত। স্মরণ করা যেতে পারে, অবশ্যই, মেক্সিকো দেয়াালের জন্য অর্থ প্রদানের অঙ্গিকার করেনি।
ওসমান সিদ্দিক বলেন, ন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যাকশনের পোলিংয়ে দেখা গেছে যে, বেশিরভাগ আমেরিকান আমাদের সরকারকে মানবাধিকার সহ তার পছন্দসই মূল্যবোধের পক্ষে দাঁড়াতে পছন্দ করবে। একদিন প্রেসিডেন্ট বাইডেনকে আমাদের দ্বিপাক্ষিক, বহুপাক্ষিক এবং অন্যান্য আন্তর্জাতিক চুক্তির রিসেট বোতামটি চাপতে হবে এবং বিশ্বজুড়ে আমেরিকার সম্মান এবং নেতৃত্ব ফিরে পেতে হবে।

প্যারিস জলবায়ু চুক্তি প্রসঙ্গে ওসমান সিদ্দিক বলেন, ২০২০ সালের ৪ নভেম্বর, আমাদের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পরের দিন আরও একটি পরিণতিপূর্ণ ঘটনা ঘটেছিল। আমেরিকা আনুষ্ঠানিকভাবে প্যারিস জলবায়ু চুক্তি থেকে বেরিয়ে এসেছে। কয়েক দশকের আলোচনার পরে, বিশ্বব্যাপী তাপমাত্রা বৃদ্ধি ২ সি-তে সীমাবদ্ধ করতে জাতিসংঘের পৃষ্ঠপোষকতায় ২০১৫ সালে বিশ্বের ১৯৭ টি দেশ একত্রিত হয়েছিল। প্রাক-শিল্প কালীন সময়ে চেয়ে বিশ্ব ইতিমধ্যে ১ সি গরম এবং প্রায় ৩ সি গরম হয়ে যাওয়ার পথে। এটি সমুদ্র-স্তরের বর্ধমান, তীব্র উত্তাপের তরঙ্গ, অরণ্য অগ্নিকাণ্ড ও জলের ঘাটতিতে বিশ্বব্যাপী মাথাপিছু আয়ের অবসান ঘটাতে, মৃত্যুর হার বৃদ্ধি এবং অন্যান্য সমান্তরাল ক্ষয়ক্ষতি মানবজাতির ও তার পরিবেশের জন্য ক্ষতিকারক ক্ষেত্রে নিরবচ্ছিন্ন বিপর্যয় ঘটাবে। ২০১৭ সালের ১ জুন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্যারিস চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে একতরফাভাবে প্রত্যাহারের ঘোষণা করেছেন। ২০২১ সালের ২১ জানুয়ারি অর্থাৎ শপথ গ্রহণের পরদিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের এই চুক্তিতে পুনরায় যোগদানের তার অভিপ্রায় প্রকাশের একান্ত কর্তব্য হবে। তাঁর জলবায়ু সিজার হিসাবে প্রাক্তন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরিকে মনোনীত করা বিশ্ববাসীর কাছে অত্যন্ত জোরালো একটি বার্তা দিলেন যে বিশ্ব উষ্ণায়নের সমস্যাগুলি তার প্রশাসনের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে থাকবে।
জেসিপিওএ প্রসঙ্গে তার অভিমত: ইরানকে কখনই পারমাণবিক শক্তি হতে দেওয়া উচিত নয়। ওবামা-বাইডেন প্রশাসনের মাধ্যমে আমাদের ইউরোপীয় মিত্রদের সাথে ইরানের চুক্তি (জয়েন্ট কমপ্রিহেনসিভ প্ল্যান অফ অ্যাকশন-জেসিপিওএ)তে চীন এবং রাশিয়ার ভ’মিকা ছিল অগ্রগামী। এই চুক্তি ইরানের বিদ্যমান ইউরেনিয়াম মজুদকে ৯৮% হ্রাস করে এবং এর সমৃদ্ধকরণ এবং পুনরায় প্রসারণের ক্ষমতাগুলি সীমাবদ্ধতা সীমিত করে। আন্তর্জাতিক পারমাণবিক শক্তি সংস্থা (আইএইএ) দ্বারা পর্যাপ্ত স্বচ্ছতা এবং সুরক্ষার তদারকি ও সরাসরি প্রয়োগের ফলে ইরানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষাকে ব্যর্থ করে কার্যকরভাবে নিরপেক্ষ করা হয়েছিল। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এই চুক্তি থেকে বেরিয়ে এসে ইরানকে কোনও চুক্তি না করেই এই চুক্তির দ্বারা নির্ধারিত কঠোরতা ও শর্ত লঙ্ঘনের সুযোগ দিয়েছেন। বাইডেন প্রশাসনের উচিত ইরানের অন্যান্য বিপর্যয়কর আঞ্চলিক আচরণ ও নীতিগুলি সংশোধন করার জন্য অতিরিক্ত জোর দিয়ে শক্তিশালী সুরক্ষার ব্যবস্থা এবং শর্তাবলীর চুক্তিতে পুনরায় যোগদান করতে হবে।
ন্যাটোতে প্রত্যাবর্তন প্রসঙ্গে সিদ্দিকের প্রত্যাশা: ন্যাটো প্রতিষ্ঠার পর থেকেই এটি ছিল আমেরিকার নেতৃত্বে অর্থাৎ আমেরিকা ছিল মেরুদণ্ড এবং প্রেসিডেন্ট বাইডেনের দায়িত্ব গ্রহণের পরপরই এই নেতৃত্ব পুনরায় গ্রহণ করা উচিত। তিনি প্রথম বছরেই ন্যাটো নেতাদের ডেকে যুক্তরাষ্ট্রের বৈদেশিক নীতি ঘোষণা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন এবং শীর্ষ রাষ্ট্রপ্রধানদের সেই সম্মেলনে বলবেন, "আমরা ফিরে এসেছি"। 

জাতিসংঘের ভূমিকা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, একটি পুনরুজ্জীবিত এবং দক্ষতার সাথে পরিচালিত জাতিসংঘ হচ্ছে বিশ্ব শান্তি, ন্যায়বিচার এবং সামগ্রিক উন্নয়নের স্বার্থেএকটি সর্বজনীন প্রতিষ্ঠান। ইউএনডিপি, ইউএনআইডিও, ইউএনএইচসিআর, ইউনিসেফ, আইএলওর মতো ইউএন সিস্টেমের মধ্যে থাকা সত্তাগুলি অবিশ্বাস্যভাবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। 

জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা কার্যক্রম বারবার সিনাই থেকে কঙ্গো হয়ে পূর্ব তিমুর এবং বিশ্বের অন্য সমস্যাবিহীন স্থানগুলি পর্যন্ত এর কার্যকারিতা প্রদর্শন করেছে বিশ্বব্যাপী চলমান কোভিড ১৯ মহামারীকালে ডব্লিউএইচও'র কাছে আমাদের সদস্যপদ পুনর্বহাল ও নবায়ন করা প্রয়োজন, ইউনেস্কো এবং মানবাধিকার কাউন্সিলে পুনরায় যোগদান করতে হবে।

হৃদয়ে বাঙালিত্ব এবং প্রিয় মাতৃভূমির স্মৃতি জাগ্রত রেখে দিপ্ত প্রত্যয়ে বহুজাতিক এ সমাজে এগিয়ে থাকা ওসমান সিদ্দিক বলেন, বিশ্বজুড়ে আমেরিকার মর্যাদাপূর্ণ ও সম্মানিত নেতৃত্ব ফিরিয়ে আনার জন্য দৃষ্টি রেখে বাইডেন তার পররাষ্ট্রনীতির প্রয়োজনীয়তা ইতিমধ্যেই প্রকাশ করেছেন। প্রেসিডেন্ট হিসাবে তিনি আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদ, সাইবারওয়ারফেয়ার, পারমাণবিক বিস্তার, জলবায়ু পরিবর্তন এবং অভিবাসন থেকে শুরু করে আমাদের দৈনন্দিন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিশ্বজনমত সুসংহত করতে সচেষ্ট থাকবেন। তিনি কেবল শৃঙ্খলা এবং ধারাবাহিকতা দিয়ে নয়, সম্মান, শালীনতা এবং ন্যায়পরায়ণতার সাথেও এটি করবেন। আমেরিকা এবং বিশ্ব সেদিনেরই অপেক্ষায় রয়েছে।  

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক
মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক
সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান
সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
কানাডার মন্ট্রিয়েল মাতালেন কুমার শানু ও সাদনা সারগাম
কানাডার মন্ট্রিয়েল মাতালেন কুমার শানু ও সাদনা সারগাম
নিউইয়র্কে নদীতে ঝাঁপ দেওয়া তরুণীকে বাঁচানো তিন পুলিশ অফিসারের একজন বাংলাদেশি
নিউইয়র্কে নদীতে ঝাঁপ দেওয়া তরুণীকে বাঁচানো তিন পুলিশ অফিসারের একজন বাংলাদেশি
সর্বশেষ খবর
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৪৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে