শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০৮, মঙ্গলবার, ২৬ জানুয়ারি, ২০২১

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনীতির আকাশ এখনও মেঘাচ্ছন্ন

ড. মোস্তফা সারওয়ার
অনলাইন ভার্সন
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনীতির আকাশ এখনও মেঘাচ্ছন্ন

২০২০ সালের ৩ নভেম্বরে অনুষ্ঠিত নির্বাচন ছিল যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসের অন্যতম স্বচ্ছ এবং কারচুপিহীন নির্বাচন। এই নির্বাচনে বাইডেন ৭ মিলিয়নের বেশি নাগরিকদের ভোটে এবং বিপুল ব্যাবধানে ইলেকটরাল কলেজের ভোটে জয় লাভ করে। কংগ্রেসের দায়িত্ত্ব ছিল ৬ জানুয়ারি আনুষ্ঠানিক গণনা। ঐদিন দুপুরে ট্রাম্প উত্তেজনাপূর্ণ ভাষণ দিল। দুমাস ধরে ট্রাম্প ভূয়া প্রচার এবং ৬ জানুয়ারির সন্ত্রাসী ভাষণে আমেরিকার বর্ণবাদী শেতাঙ্গদের ট্রাম্প এমনভাবে উত্তেজিত করেছিল যে এরা উন্মাদের মত গণতন্ত্রের তীর্থস্থান ক্যাপিটল হিল দখল করে সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের ঘৃণ্য তাণ্ডবে মেতে উঠে। সংবিধান অনুযায়ী তখন চলছিল প্রেসিডেন্টশিয়াল নির্বাচনের ইলেকটরাল কলেজের ভোট গণনার কাজ। সন্ত্রাসীদের আক্রমণে গণনার কাজ পণ্ড হয়ে যায় কয়েক ঘণ্টার জন্য। কংগ্রেস সদস্যদের নিরাপদ আশ্রয়ে নিয়ে যায় নিরাপত্তা বাহিনী। অল্পের জন্য বেঁচে যায় ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্স এবং স্পীকার ন্যান্সি পেলোসিসহ অন্যান্য কংগ্রেস সদস্যবৃন্দ। নিরাপত্তা বাহিনী সন্ত্রাসীদের হটিয়ে দেবার পর কংগ্রেস পুনরায় গণনা কার্য সম্পন্ন করে। গভীর রাতে বাইডেনকে প্রেসিডেন্ট এবং হ্যারিসকে ভাইস প্রেসিডেন্ট  হিসেবে ঘোষণা করা হয়। সৌভাগ্য, মানুষরুপী জঘন্য কীটের দল আমেরিকার চিরায়ত গণতন্ত্র ও পবিত্র সংবিধানের ক্ষতি করতে ব্যর্থ হয়। এখন চলছে বিচারের পালা। প্রায় দুই শতের কাছাকাছি দুষ্কৃতিকারী বর্ণবাদী গুণ্ডাদের বন্দী করা হোয়ছে। আমেরিকার দক্ষ আইন শৃংখলা বাহিনী দ্বারা বাকি বদমায়েশদের পাকড়াও করা এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র। 

ক্যাপিটাল হিলের জঘন্য তাণ্ডবের মূল হোতা ট্রাম্পের দ্বিতীয় অভিশংসনের কাজ সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্র কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ। ১৩ জানুয়ারি বিকেলে এই অভিশংসন পাশ হয়েছে – উভয় দলের ইতিবাচক ভোটে। ট্রাম্পই হল আমেরিকার ইতিহাসে দুইবার অভিশংসন প্রাপ্ত একমাত্র প্রেসিডেন্ট। যুক্তরাষ্ট্রে সর্বমোট চার বার অভিশংসন হয়েছে। এটাই প্রথম যখন উভয় দলের সমর্থন পেল।

ট্রাম্পের ক্ষমতা শেষ হয়েছে ২০ জানুয়ারি দুপুরের একটু আগে। ইমপিচমেন্টের ট্রাম্পের প্রেসিডেন্সিতে কলঙ্কের কালিমা লেপন করেছে। ইতিহাসের নিকৃষ্টতম প্রেসিডেন্ট হিসাবে ট্রাম্প পরিগনিত হবে জন্ম জন্মান্তরে। ২০ জানুয়ারির পর নব নির্বাচিত সিনেটের মেজরিটি নেতা চার্লস শুমার ট্রাম্পের বিচারের ব্যবস্থা করতে পারবে যদিও ক্ষমতা থেকে তার মেয়াদ পূর্ণ করে হোআইট হাউস (White House) ছেড়েছে ট্রাম্প। কিন্তু সিনেট চাইলে তাকে রাজনীতি ও অন্যান্য নাগরিক অধিকার থেকেও চিরতরে অযোগ্য এবং বঞ্চিত করতে পারবে। যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান প্রধান বিচারপতি জন রবার্টস হবে বিচারক আর ১০০ জন সিনেটর হবে জুরি। দুই তৃতীয়াংশ অর্থাৎ ৬৭ জন সিনেটর অভিযোগের পক্ষে ভোটদান করলেই প্রেসিডেন্টের অপরাধ প্রমাণিত হবে। এ জন্য প্রয়োজন হবে ১৭ জন রিপাবলিকান সিনেটরদের ভোট। এর পর সিনেট ইচ্ছে করলে সাধারণ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্থাৎ ৫১ ভোটে দোষী প্রেসিডেন্টকে চিরতরে অযোগ্য করতে পারবে যে কোন সরকারী পদ, সম্মান, ট্রাস্ট অথবা লাভজনক প্রতিষ্ঠানের পদ থেকে।

উপরোক্ত পটভূমিতে বিতর্ক হলঃ প্রেসিডেন্ট পদ থেকে মেয়াদ উত্তীর্ণ ট্রাম্পের উপর অপসারণ কার্যকর নয়, অতএব বিচারের আর কি প্রয়োজন রয়েছে? তার চেয়ে বরং ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে বিচার কার্য খারিজ করে দিলে ট্রাম্পকে ভোট দানকারী ৭৪ মিলিয়ন লোক খুশি হয়ে যাবে। জাতীয় ঐক্য কায়েম হবে। এর বিপক্ষে যুক্তি হল ঘৃণ্য দেশদ্রোহীদের গণতন্ত্রের পীঠস্থান ক্যাপিটল হিল আক্রমণের বিচার হতেই হবে। যেখানে একজন পুলিশ অফিসারসহ পাঁচজনের মৃত্যু ঘটেছে। এই জঘন্য অপরাধের কলকাঠি যে নাড়িয়েছে সেই গডফাদার ট্রাম্পের বিচার না হলে, ভবিষ্যতের ফ্যাসিবাদী একনায়কদের উৎসাহিত করা হবে এবং তাদের হাত থেকে যুক্তরাষ্ট্র এবং এর গণতন্ত্রের বিধানকে রক্ষা করা যাবে না। তাই প্রথমে বিচার এবং পরে ঐক্য। প্রশ্ন হল ১৭ জন রিপাবলিকান সিনেটরের সমর্থন পাওয়া যাবে কিনা।

রিপাবলিকান সিনেটরদের সিদ্ধান্ত নির্ভর করবে চলমান ঘটনা প্রবাহের উপর। (১) ৬ই জানুয়ারির পর থেকেই ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতি রিপাবিলকানদের সমর্থনে ধস নেমেছে। দল নিরপেক্ষ পিউ (Pew) রিসার্চ সেন্টারের ১৫ জানুয়ারি প্রকাশিত পোলিং অনুযায়ী যা দাঁড়িয়েছে শতকরা ৬৮। ৬ জানুয়ারির আগে ছিল ৯০ এর দশকে। মাত্র কয়েক দিনে এই ধস নিদারুণ নিম্নগামী। সব মিলিয়ে মাত্র শতকরা ২৯ জন আমেরিকান ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ত্ব পালনের অনুমোদন করে। একই সময়ে অন্যান্য জনমত জরিপকারী প্রতিষ্ঠানের ফলাফল কিছুটা ভিন্নতর। যেমন গ্যালপ (Gallup) এবং সিএনএন/এসএসআরএস (CNN/SSRS) উভয়ের জরিপে শতকরা ৩৪। সাধারণতঃ বিদায়ী প্রেসিডেন্টের অনুমোদন বেড়ে যায়। কিন্তু ট্রাম্পের ক্ষেত্রে ঘটেছে ঠিক বিপরীত। বিভিন্ন ঘটনা প্রবাহে ট্রাম্পের সমর্থন আরও নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। যদি তাই ঘটে তখন রিপাবলিকান সিনেটররা নিজেদের স্বার্থেই ট্রাম্পকে পরিত্যাগ করতে পারে। (২) ক্যাপিটল হিলে আক্রমণ নিয়ে চলছে গভীর তদন্ত। এফবিআই সহ তদন্তকারী সংস্থাগুল ট্রাম্পের টুইট, রি-টুইট, ফোনালাপ, এবং অন্যান্য নিদর্শন খুব যত্ন সহকারে পরীক্ষা ও বিশ্লেষণ করছে। এতে যদি অভ্যুত্থানে ট্রাম্পের সংশ্লিষ্টতার আরও ক্ষতিকর এবং উত্তেজনাকর তথ্য বেরিয়ে পড়ে তাহলে মেকনালপন্থী সিনেটররা ট্রাম্পের বিপক্ষে চলে যেতে পারে। এর সংখ্যা নিয়ে রয়েছে বিতর্ক।

১৯ জানুয়ারি দুইটি ঘটনা ঘটেছে যার গুরুত্ব ধ্বনিত প্রতিধ্বনিত হতে পারে আগামী কয়েক বছর। একটি হল বিদায়ী সিনেটের শেষ দিনে মেকনালের বক্তৃতা। যাতে ইঙ্গিত রয়েছে ট্রাম্পের ইমপিচমেন্টের বিচারে মেকনালের সমর্থন। মেকনাল বলেছে, “হাঙ্গামাকারী জনতাকে মিথ্যা হজম করানো হয়েছে। তাদের উত্তেজিত করেছে প্রেসিডেন্ট সহ অন্যান্য শক্তিধর ব্যাক্তিবর্গ। এবং তারা চেষ্টা করেছিল ভীতি প্রদর্শন ও হিংস্রতার মাধ্যমে বন্ধ করবে কেন্দ্রীয় সরকারের প্রথম শাখার একটি বিশেষ পদ্বতি (অর্থাৎ ইলেকটরাল কলেজের ভোট গণনার কাজ) যা ছিল তাদের অপছন্দ। কিন্তু আমরা গুরুত্ত্ব দিয়ে কাজ সম্পন্ন করেছি। “ এর আগে আমরা শুনিনি ট্রাম্পের বিপক্ষে এমনি কঠিন বক্তব্য মেকনালের কন্ঠে।মনে হচ্ছে বরফ গলা শুরু হয়েছে তীব্র বেগে।

ট্রাম্পের প্রেসিডেন্সী শেষ হওয়ার একদিন আগে ১৯ জানুয়ারি সে আভাস দিয়েছে নতুন দল গঠন করার। দলের নামও প্রকাশ করা হয়েছে। নাম হবে “দেশপ্রেমিক দল” অথবা Patriot Party। অদৃষ্টের পরিহাস, ক্যাপিটল হিলে ব্যর্থ অভ্যূত্থানে অংশগ্রহণকারী দেশদ্রোহিরা হয়ত হবে তথাকথিত  “দেশপ্রেমিক দল” এর তৃণমূল কর্মী ।

নতুন প্রেসিডেন্ট বাইডেন ২০ জানুয়ারির শপথ গ্রহন অনুষ্ঠানের ভাষণে বলেছেন, “আমরা এই অসভ্য সংঘাতের সমাপ্তি করবই।“ আরও বলেছেন, “সবার ঐক্যে আমরা মহান কাজ করতে পারি। “কিন্তু মাঠের পরিস্থিতি বিপরীত ইঙ্গিত দিচ্ছে। ঘটনার প্রবাহ যে দিকেই ধাবিত হোক না কেন, যুক্তরাষ্টের রাজনৈতিক আকাশ এখনও মেঘাছন্ন। সবাই অপেক্ষা করছে স্বচ্ছ নীলাকাশের অধির প্রত্যাশায়।

লেখক: এমেরিটাস অধ্যাপক এবং প্রাক্তন উপ-উপাচার্য -ইউনিভার্সিটি অব নিউ অরলিয়েন্স, ডীন এবং প্রাক্তন  উপাচার্য-ডেলগাডো কমিউনিটি কলেজ, কমিশনার-রিজিওনাল ট্রানজিট অথরিটি, বিজ্ঞানী ও কবি।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
মালয়েশিয়ান-আসিয়ান ইয়ুথ এসডিজি সামিটে ইয়ুথ হাব ফাউন্ডেশনের অংশগ্রহণ
মালয়েশিয়ান-আসিয়ান ইয়ুথ এসডিজি সামিটে ইয়ুথ হাব ফাউন্ডেশনের অংশগ্রহণ
‘অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’ আগামী অক্টোবরে
‘অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’ আগামী অক্টোবরে
শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় নিউইয়র্কে 'মা দিবস' পালিত
শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় নিউইয়র্কে 'মা দিবস' পালিত
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের খবরে নিউ ইয়র্কে মিষ্টি বিতরণ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের খবরে নিউ ইয়র্কে মিষ্টি বিতরণ
‘সেবা দিতে ব্যর্থ হলে দূতাবাসের কর্মকর্তাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে’
‘সেবা দিতে ব্যর্থ হলে দূতাবাসের কর্মকর্তাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে’
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
মে দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ কমিউনিটি প্রেসক্লাব মালয়েশিয়ার আলোচনা
মে দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ কমিউনিটি প্রেসক্লাব মালয়েশিয়ার আলোচনা
কানাডায় মহান মে দিবস পালিত
কানাডায় মহান মে দিবস পালিত
পুত্রবধূসহ বেগম জিয়ার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে
স্বাগত জানিয়ে নিউইয়র্কে আনন্দ-সমাবেশ
পুত্রবধূসহ বেগম জিয়ার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে স্বাগত জানিয়ে নিউইয়র্কে আনন্দ-সমাবেশ
কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যা
সিডনিতে অনুষ্ঠিত হলো ‘গুড মর্নিং বাংলাদেশ’ এর বিগেস্ট মর্নিং টি
সিডনিতে অনুষ্ঠিত হলো ‘গুড মর্নিং বাংলাদেশ’ এর বিগেস্ট মর্নিং টি
টরন্টোয় ঘাসফড়িং-এর সাহিত্য আড্ডা
টরন্টোয় ঘাসফড়িং-এর সাহিত্য আড্ডা
সর্বশেষ খবর
কুড়িগ্রামে অনুমোদনহীন আইসক্রিম 
ফ্যাক্টরিতে জরিমানা
কুড়িগ্রামে অনুমোদনহীন আইসক্রিম  ফ্যাক্টরিতে জরিমানা

১৮ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সদরপুরে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সদরপুরে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের মরদেহ উদ্ধার
কৃষকের মরদেহ উদ্ধার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফসলি জমি থেকে মেছো বাঘ আটক
ফসলি জমি থেকে মেছো বাঘ আটক

২০ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেত্রী জিনাত সোহানা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেত্রী জিনাত সোহানা গ্রেফতার

২৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রোনালদোকে ছাড়াই আল নাসরের গোলের ইতিহাস
রোনালদোকে ছাড়াই আল নাসরের গোলের ইতিহাস

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ান-আসিয়ান ইয়ুথ এসডিজি সামিটে ইয়ুথ হাব ফাউন্ডেশনের অংশগ্রহণ
মালয়েশিয়ান-আসিয়ান ইয়ুথ এসডিজি সামিটে ইয়ুথ হাব ফাউন্ডেশনের অংশগ্রহণ

২৭ মিনিট আগে | পরবাস

প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!
প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাগুরায় শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় ১৭ মে
মাগুরায় শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় ১৭ মে

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ
সারাদেশে এনআইডি সেবা সাময়িকভাবে বন্ধ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল
প্রথম সফরে ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের ৩ দেশে গেলেও যাবেন না ইসরায়েল

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বাণিজ্য বন্ধের হুমকিতে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয় ভারত-পাকিস্তান
ট্রাম্পের বাণিজ্য বন্ধের হুমকিতে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয় ভারত-পাকিস্তান

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ
আপিলের জন্য জুবাইদা রহমানের ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মওকুফ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান
পাইলটের সাহস না থাকলে রাফাল যুদ্ধবিমান দিয়েও কিছু হবে না: পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব আমিরাতে ৩ নারীকে গুলি করে হত্যা, গ্রেফতার ১
আরব আমিরাতে ৩ নারীকে গুলি করে হত্যা, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় নাসিরনগরে দোয়া মাহফিল
খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় নাসিরনগরে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় সেবা মূল্য ৫ গুণ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত স্থগিত
কুমিল্লায় সেবা মূল্য ৫ গুণ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’ আগামী অক্টোবরে
‘অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’ আগামী অক্টোবরে

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামায়াতে ইসলামীর আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি
জামায়াতে ইসলামীর আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মুলতবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে বাসচাপায় একই পরিবারের ৩ জন নিহত
রংপুরে বাসচাপায় একই পরিবারের ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গরমে ত্বকের যত্নে মুলতানি মাটি
গরমে ত্বকের যত্নে মুলতানি মাটি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোথায় হবে ‘পাঠান টু’র শুটিং?
কোথায় হবে ‘পাঠান টু’র শুটিং?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৮ অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির আভাস
৮ অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গরমে তালের শাঁস খাওয়া কেন উপকারী
গরমে তালের শাঁস খাওয়া কেন উপকারী

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কুতুবপুরে যুবকের লাশ উদ্ধার
কুতুবপুরে যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘরে গোপন ক্যামেরার সন্ধান দেবে স্মার্টফোন
ঘরে গোপন ক্যামেরার সন্ধান দেবে স্মার্টফোন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কিশোরগঞ্জে এক নারীকে হত্যার অভিযোগ
কিশোরগঞ্জে এক নারীকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে কৃষির টপ সয়েল বিক্রির দায়ে অর্থদণ্ড
চাঁদপুরে কৃষির টপ সয়েল বিক্রির দায়ে অর্থদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?
গ্রেফতার মমতাজ; এতদিন লুকিয়ে ছিলেন কোথায়?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
কাতারের বিমান উপহার পাওয়া নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস
শেষ মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিয়ে ট্রাম্পের প্রতি যে আহ্বান জানাল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিনাজপুরের শালবনে বিপন্ন প্রজাতির 'খুদি খেজুর' গাছের সন্ধান
দিনাজপুরের শালবনে বিপন্ন প্রজাতির 'খুদি খেজুর' গাছের সন্ধান

১৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

অধিনায়ক লিটনের লক্ষ্য সিরিজ জয়
অধিনায়ক লিটনের লক্ষ্য সিরিজ জয়

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন
সংঘর্ষে যুবলীগ নেতা নিহত বাড়িঘর ভাঙচুর আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ
ঘুষ-দুর্নীতির ৯০৯ অভিযোগ-পরামর্শ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির
স্বাধীনতাবিরোধীদের অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে নেতাদের বাহাস
ফেসবুকে নেতাদের বাহাস

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশের হাতে থাকবে না মারণাস্ত্র, র‌্যাব পুনর্গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন