শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০৮, মঙ্গলবার, ২৬ জানুয়ারি, ২০২১

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনীতির আকাশ এখনও মেঘাচ্ছন্ন

ড. মোস্তফা সারওয়ার
অনলাইন ভার্সন
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনীতির আকাশ এখনও মেঘাচ্ছন্ন

২০২০ সালের ৩ নভেম্বরে অনুষ্ঠিত নির্বাচন ছিল যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসের অন্যতম স্বচ্ছ এবং কারচুপিহীন নির্বাচন। এই নির্বাচনে বাইডেন ৭ মিলিয়নের বেশি নাগরিকদের ভোটে এবং বিপুল ব্যাবধানে ইলেকটরাল কলেজের ভোটে জয় লাভ করে। কংগ্রেসের দায়িত্ত্ব ছিল ৬ জানুয়ারি আনুষ্ঠানিক গণনা। ঐদিন দুপুরে ট্রাম্প উত্তেজনাপূর্ণ ভাষণ দিল। দুমাস ধরে ট্রাম্প ভূয়া প্রচার এবং ৬ জানুয়ারির সন্ত্রাসী ভাষণে আমেরিকার বর্ণবাদী শেতাঙ্গদের ট্রাম্প এমনভাবে উত্তেজিত করেছিল যে এরা উন্মাদের মত গণতন্ত্রের তীর্থস্থান ক্যাপিটল হিল দখল করে সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের ঘৃণ্য তাণ্ডবে মেতে উঠে। সংবিধান অনুযায়ী তখন চলছিল প্রেসিডেন্টশিয়াল নির্বাচনের ইলেকটরাল কলেজের ভোট গণনার কাজ। সন্ত্রাসীদের আক্রমণে গণনার কাজ পণ্ড হয়ে যায় কয়েক ঘণ্টার জন্য। কংগ্রেস সদস্যদের নিরাপদ আশ্রয়ে নিয়ে যায় নিরাপত্তা বাহিনী। অল্পের জন্য বেঁচে যায় ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্স এবং স্পীকার ন্যান্সি পেলোসিসহ অন্যান্য কংগ্রেস সদস্যবৃন্দ। নিরাপত্তা বাহিনী সন্ত্রাসীদের হটিয়ে দেবার পর কংগ্রেস পুনরায় গণনা কার্য সম্পন্ন করে। গভীর রাতে বাইডেনকে প্রেসিডেন্ট এবং হ্যারিসকে ভাইস প্রেসিডেন্ট  হিসেবে ঘোষণা করা হয়। সৌভাগ্য, মানুষরুপী জঘন্য কীটের দল আমেরিকার চিরায়ত গণতন্ত্র ও পবিত্র সংবিধানের ক্ষতি করতে ব্যর্থ হয়। এখন চলছে বিচারের পালা। প্রায় দুই শতের কাছাকাছি দুষ্কৃতিকারী বর্ণবাদী গুণ্ডাদের বন্দী করা হোয়ছে। আমেরিকার দক্ষ আইন শৃংখলা বাহিনী দ্বারা বাকি বদমায়েশদের পাকড়াও করা এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র। 

ক্যাপিটাল হিলের জঘন্য তাণ্ডবের মূল হোতা ট্রাম্পের দ্বিতীয় অভিশংসনের কাজ সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্র কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ। ১৩ জানুয়ারি বিকেলে এই অভিশংসন পাশ হয়েছে – উভয় দলের ইতিবাচক ভোটে। ট্রাম্পই হল আমেরিকার ইতিহাসে দুইবার অভিশংসন প্রাপ্ত একমাত্র প্রেসিডেন্ট। যুক্তরাষ্ট্রে সর্বমোট চার বার অভিশংসন হয়েছে। এটাই প্রথম যখন উভয় দলের সমর্থন পেল।

ট্রাম্পের ক্ষমতা শেষ হয়েছে ২০ জানুয়ারি দুপুরের একটু আগে। ইমপিচমেন্টের ট্রাম্পের প্রেসিডেন্সিতে কলঙ্কের কালিমা লেপন করেছে। ইতিহাসের নিকৃষ্টতম প্রেসিডেন্ট হিসাবে ট্রাম্প পরিগনিত হবে জন্ম জন্মান্তরে। ২০ জানুয়ারির পর নব নির্বাচিত সিনেটের মেজরিটি নেতা চার্লস শুমার ট্রাম্পের বিচারের ব্যবস্থা করতে পারবে যদিও ক্ষমতা থেকে তার মেয়াদ পূর্ণ করে হোআইট হাউস (White House) ছেড়েছে ট্রাম্প। কিন্তু সিনেট চাইলে তাকে রাজনীতি ও অন্যান্য নাগরিক অধিকার থেকেও চিরতরে অযোগ্য এবং বঞ্চিত করতে পারবে। যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান প্রধান বিচারপতি জন রবার্টস হবে বিচারক আর ১০০ জন সিনেটর হবে জুরি। দুই তৃতীয়াংশ অর্থাৎ ৬৭ জন সিনেটর অভিযোগের পক্ষে ভোটদান করলেই প্রেসিডেন্টের অপরাধ প্রমাণিত হবে। এ জন্য প্রয়োজন হবে ১৭ জন রিপাবলিকান সিনেটরদের ভোট। এর পর সিনেট ইচ্ছে করলে সাধারণ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্থাৎ ৫১ ভোটে দোষী প্রেসিডেন্টকে চিরতরে অযোগ্য করতে পারবে যে কোন সরকারী পদ, সম্মান, ট্রাস্ট অথবা লাভজনক প্রতিষ্ঠানের পদ থেকে।

উপরোক্ত পটভূমিতে বিতর্ক হলঃ প্রেসিডেন্ট পদ থেকে মেয়াদ উত্তীর্ণ ট্রাম্পের উপর অপসারণ কার্যকর নয়, অতএব বিচারের আর কি প্রয়োজন রয়েছে? তার চেয়ে বরং ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে বিচার কার্য খারিজ করে দিলে ট্রাম্পকে ভোট দানকারী ৭৪ মিলিয়ন লোক খুশি হয়ে যাবে। জাতীয় ঐক্য কায়েম হবে। এর বিপক্ষে যুক্তি হল ঘৃণ্য দেশদ্রোহীদের গণতন্ত্রের পীঠস্থান ক্যাপিটল হিল আক্রমণের বিচার হতেই হবে। যেখানে একজন পুলিশ অফিসারসহ পাঁচজনের মৃত্যু ঘটেছে। এই জঘন্য অপরাধের কলকাঠি যে নাড়িয়েছে সেই গডফাদার ট্রাম্পের বিচার না হলে, ভবিষ্যতের ফ্যাসিবাদী একনায়কদের উৎসাহিত করা হবে এবং তাদের হাত থেকে যুক্তরাষ্ট্র এবং এর গণতন্ত্রের বিধানকে রক্ষা করা যাবে না। তাই প্রথমে বিচার এবং পরে ঐক্য। প্রশ্ন হল ১৭ জন রিপাবলিকান সিনেটরের সমর্থন পাওয়া যাবে কিনা।

রিপাবলিকান সিনেটরদের সিদ্ধান্ত নির্ভর করবে চলমান ঘটনা প্রবাহের উপর। (১) ৬ই জানুয়ারির পর থেকেই ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতি রিপাবিলকানদের সমর্থনে ধস নেমেছে। দল নিরপেক্ষ পিউ (Pew) রিসার্চ সেন্টারের ১৫ জানুয়ারি প্রকাশিত পোলিং অনুযায়ী যা দাঁড়িয়েছে শতকরা ৬৮। ৬ জানুয়ারির আগে ছিল ৯০ এর দশকে। মাত্র কয়েক দিনে এই ধস নিদারুণ নিম্নগামী। সব মিলিয়ে মাত্র শতকরা ২৯ জন আমেরিকান ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ত্ব পালনের অনুমোদন করে। একই সময়ে অন্যান্য জনমত জরিপকারী প্রতিষ্ঠানের ফলাফল কিছুটা ভিন্নতর। যেমন গ্যালপ (Gallup) এবং সিএনএন/এসএসআরএস (CNN/SSRS) উভয়ের জরিপে শতকরা ৩৪। সাধারণতঃ বিদায়ী প্রেসিডেন্টের অনুমোদন বেড়ে যায়। কিন্তু ট্রাম্পের ক্ষেত্রে ঘটেছে ঠিক বিপরীত। বিভিন্ন ঘটনা প্রবাহে ট্রাম্পের সমর্থন আরও নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। যদি তাই ঘটে তখন রিপাবলিকান সিনেটররা নিজেদের স্বার্থেই ট্রাম্পকে পরিত্যাগ করতে পারে। (২) ক্যাপিটল হিলে আক্রমণ নিয়ে চলছে গভীর তদন্ত। এফবিআই সহ তদন্তকারী সংস্থাগুল ট্রাম্পের টুইট, রি-টুইট, ফোনালাপ, এবং অন্যান্য নিদর্শন খুব যত্ন সহকারে পরীক্ষা ও বিশ্লেষণ করছে। এতে যদি অভ্যুত্থানে ট্রাম্পের সংশ্লিষ্টতার আরও ক্ষতিকর এবং উত্তেজনাকর তথ্য বেরিয়ে পড়ে তাহলে মেকনালপন্থী সিনেটররা ট্রাম্পের বিপক্ষে চলে যেতে পারে। এর সংখ্যা নিয়ে রয়েছে বিতর্ক।

১৯ জানুয়ারি দুইটি ঘটনা ঘটেছে যার গুরুত্ব ধ্বনিত প্রতিধ্বনিত হতে পারে আগামী কয়েক বছর। একটি হল বিদায়ী সিনেটের শেষ দিনে মেকনালের বক্তৃতা। যাতে ইঙ্গিত রয়েছে ট্রাম্পের ইমপিচমেন্টের বিচারে মেকনালের সমর্থন। মেকনাল বলেছে, “হাঙ্গামাকারী জনতাকে মিথ্যা হজম করানো হয়েছে। তাদের উত্তেজিত করেছে প্রেসিডেন্ট সহ অন্যান্য শক্তিধর ব্যাক্তিবর্গ। এবং তারা চেষ্টা করেছিল ভীতি প্রদর্শন ও হিংস্রতার মাধ্যমে বন্ধ করবে কেন্দ্রীয় সরকারের প্রথম শাখার একটি বিশেষ পদ্বতি (অর্থাৎ ইলেকটরাল কলেজের ভোট গণনার কাজ) যা ছিল তাদের অপছন্দ। কিন্তু আমরা গুরুত্ত্ব দিয়ে কাজ সম্পন্ন করেছি। “ এর আগে আমরা শুনিনি ট্রাম্পের বিপক্ষে এমনি কঠিন বক্তব্য মেকনালের কন্ঠে।মনে হচ্ছে বরফ গলা শুরু হয়েছে তীব্র বেগে।

ট্রাম্পের প্রেসিডেন্সী শেষ হওয়ার একদিন আগে ১৯ জানুয়ারি সে আভাস দিয়েছে নতুন দল গঠন করার। দলের নামও প্রকাশ করা হয়েছে। নাম হবে “দেশপ্রেমিক দল” অথবা Patriot Party। অদৃষ্টের পরিহাস, ক্যাপিটল হিলে ব্যর্থ অভ্যূত্থানে অংশগ্রহণকারী দেশদ্রোহিরা হয়ত হবে তথাকথিত  “দেশপ্রেমিক দল” এর তৃণমূল কর্মী ।

নতুন প্রেসিডেন্ট বাইডেন ২০ জানুয়ারির শপথ গ্রহন অনুষ্ঠানের ভাষণে বলেছেন, “আমরা এই অসভ্য সংঘাতের সমাপ্তি করবই।“ আরও বলেছেন, “সবার ঐক্যে আমরা মহান কাজ করতে পারি। “কিন্তু মাঠের পরিস্থিতি বিপরীত ইঙ্গিত দিচ্ছে। ঘটনার প্রবাহ যে দিকেই ধাবিত হোক না কেন, যুক্তরাষ্টের রাজনৈতিক আকাশ এখনও মেঘাছন্ন। সবাই অপেক্ষা করছে স্বচ্ছ নীলাকাশের অধির প্রত্যাশায়।

লেখক: এমেরিটাস অধ্যাপক এবং প্রাক্তন উপ-উপাচার্য -ইউনিভার্সিটি অব নিউ অরলিয়েন্স, ডীন এবং প্রাক্তন  উপাচার্য-ডেলগাডো কমিউনিটি কলেজ, কমিশনার-রিজিওনাল ট্রানজিট অথরিটি, বিজ্ঞানী ও কবি।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
কুলাউড়া ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ফ্রান্সের নতুন কমিটি গঠন
কুলাউড়া ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ফ্রান্সের নতুন কমিটি গঠন
কাতারে ৬০৩ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান
কাতারে ৬০৩ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান
সিডনিতে ‘ভবের হাটে’ বাউল গানে মুগ্ধ প্রবাসীরা
সিডনিতে ‘ভবের হাটে’ বাউল গানে মুগ্ধ প্রবাসীরা
ফিলাডেলফিয়ায় বৈশাখী মেলা
ফিলাডেলফিয়ায় বৈশাখী মেলা
মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত
মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত
আমিরাতে হাটহাজারী সমিতির অভিষেক অনুষ্ঠিত
আমিরাতে হাটহাজারী সমিতির অভিষেক অনুষ্ঠিত
টরন্টোতে ঋত্বিক ঘটকের শতবর্ষ উদযাপন
টরন্টোতে ঋত্বিক ঘটকের শতবর্ষ উদযাপন
আজমান বাংলাদেশ সমিতিতে কনস্যুলেট সেবা উদ্বোধন
আজমান বাংলাদেশ সমিতিতে কনস্যুলেট সেবা উদ্বোধন
মালয়েশিয়ায় বর্ণীল আয়োজনে 'বাংলাদেশ উৎসব' উদযাপন
মালয়েশিয়ায় বর্ণীল আয়োজনে 'বাংলাদেশ উৎসব' উদযাপন
বাংলাদেশ-কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অব ক্যালগেরির বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ-কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অব ক্যালগেরির বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত
অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বাণিজ্য এক্সপো নিয়ে বিজিএমইএ প্রেসিডেন্টের সাথে বৈঠক
অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বাণিজ্য এক্সপো নিয়ে বিজিএমইএ প্রেসিডেন্টের সাথে বৈঠক
সর্বশেষ খবর
‘ঢাকার বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে ‘ডিগ্রেডেড এয়ারশেড’ চিহ্নিত করা হবে’
‘ঢাকার বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে ‘ডিগ্রেডেড এয়ারশেড’ চিহ্নিত করা হবে’

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৫১
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৫১

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরের আরও ৫ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করছে দুদক
এনবিআরের আরও ৫ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করছে দুদক

১১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘নারীকে অধিকারহীন রেখে কোনভাবেই রাষ্ট্রের উন্নয়ন সম্ভব নয়’
‘নারীকে অধিকারহীন রেখে কোনভাবেই রাষ্ট্রের উন্নয়ন সম্ভব নয়’

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়া কি ইসরায়েলের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে?
সিরিয়া কি ইসরায়েলের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে?

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর পরিচালনার দায়িত্ব নিয়ে সিদ্ধান্ত বুধবার : নৌ উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দর পরিচালনার দায়িত্ব নিয়ে সিদ্ধান্ত বুধবার : নৌ উপদেষ্টা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

৫৬ বন্দির সাজা মওকুফ করে মুক্তির আদেশ
৫৬ বন্দির সাজা মওকুফ করে মুক্তির আদেশ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে আরও ১৫ জনের করোনা শনাক্ত
চট্টগ্রামে আরও ১৫ জনের করোনা শনাক্ত

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনের দায়ে ১৯৯৫ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনের দায়ে ১৯৯৫ মামলা

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
রাঙামাটিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় আন্তঃজেলা চোর চক্রের ৮ সদস্য গ্রেপ্তার
মাগুরায় আন্তঃজেলা চোর চক্রের ৮ সদস্য গ্রেপ্তার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুলছাত্র-পর্যটক-রিসোর্টে মাদক সরবরাহকারী আটক
স্কুলছাত্র-পর্যটক-রিসোর্টে মাদক সরবরাহকারী আটক

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫০ হাজার ইয়াবাসহ কাঠের নৌকা জব্দ
৫০ হাজার ইয়াবাসহ কাঠের নৌকা জব্দ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় ট্রেনের টিকিটসহ কালোবাজারি গ্রেপ্তার
আখাউড়ায় ট্রেনের টিকিটসহ কালোবাজারি গ্রেপ্তার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাক্তন স্ত্রীকে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যার অভিযোগ
প্রাক্তন স্ত্রীকে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে ১৭ লাখের বেশি করদাতার রিটার্ন দাখিল
অনলাইনে ১৭ লাখের বেশি করদাতার রিটার্ন দাখিল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আল হিলালের বিপক্ষে সুযোগ নষ্টে গার্দিওলার হতাশা
আল হিলালের বিপক্ষে সুযোগ নষ্টে গার্দিওলার হতাশা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ভূমিসেবা সহায়তা কেন্দ্রের উদ্বোধন
জয়পুরহাটে ভূমিসেবা সহায়তা কেন্দ্রের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু; সংবাদ প্রকাশের পর তদন্তে পিবিআই
ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু; সংবাদ প্রকাশের পর তদন্তে পিবিআই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদের জমি উদ্ধার করল প্রশাসন
মসজিদের জমি উদ্ধার করল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ১৩
করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে শনাক্ত ১৩

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

জামালপুরে প্রভাষকের বদলির আদেশ প্রত্যাহারের দাবি
জামালপুরে প্রভাষকের বদলির আদেশ প্রত্যাহারের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’
‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ কোটির ক্লাবে আমির খানের ‘সিতারে জমিন পার’
১০০ কোটির ক্লাবে আমির খানের ‘সিতারে জমিন পার’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৈয়দপুরে পৃথক ঘটনায় দুই নারীর মরদেহ উদ্ধার
সৈয়দপুরে পৃথক ঘটনায় দুই নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদের দাবিতে ফেনীতে অবস্থান কর্মসূচি
জুলাই সনদের দাবিতে ফেনীতে অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প
এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা