শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০৮, মঙ্গলবার, ২৬ জানুয়ারি, ২০২১

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনীতির আকাশ এখনও মেঘাচ্ছন্ন

ড. মোস্তফা সারওয়ার
অনলাইন ভার্সন
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনীতির আকাশ এখনও মেঘাচ্ছন্ন

২০২০ সালের ৩ নভেম্বরে অনুষ্ঠিত নির্বাচন ছিল যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসের অন্যতম স্বচ্ছ এবং কারচুপিহীন নির্বাচন। এই নির্বাচনে বাইডেন ৭ মিলিয়নের বেশি নাগরিকদের ভোটে এবং বিপুল ব্যাবধানে ইলেকটরাল কলেজের ভোটে জয় লাভ করে। কংগ্রেসের দায়িত্ত্ব ছিল ৬ জানুয়ারি আনুষ্ঠানিক গণনা। ঐদিন দুপুরে ট্রাম্প উত্তেজনাপূর্ণ ভাষণ দিল। দুমাস ধরে ট্রাম্প ভূয়া প্রচার এবং ৬ জানুয়ারির সন্ত্রাসী ভাষণে আমেরিকার বর্ণবাদী শেতাঙ্গদের ট্রাম্প এমনভাবে উত্তেজিত করেছিল যে এরা উন্মাদের মত গণতন্ত্রের তীর্থস্থান ক্যাপিটল হিল দখল করে সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের ঘৃণ্য তাণ্ডবে মেতে উঠে। সংবিধান অনুযায়ী তখন চলছিল প্রেসিডেন্টশিয়াল নির্বাচনের ইলেকটরাল কলেজের ভোট গণনার কাজ। সন্ত্রাসীদের আক্রমণে গণনার কাজ পণ্ড হয়ে যায় কয়েক ঘণ্টার জন্য। কংগ্রেস সদস্যদের নিরাপদ আশ্রয়ে নিয়ে যায় নিরাপত্তা বাহিনী। অল্পের জন্য বেঁচে যায় ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্স এবং স্পীকার ন্যান্সি পেলোসিসহ অন্যান্য কংগ্রেস সদস্যবৃন্দ। নিরাপত্তা বাহিনী সন্ত্রাসীদের হটিয়ে দেবার পর কংগ্রেস পুনরায় গণনা কার্য সম্পন্ন করে। গভীর রাতে বাইডেনকে প্রেসিডেন্ট এবং হ্যারিসকে ভাইস প্রেসিডেন্ট  হিসেবে ঘোষণা করা হয়। সৌভাগ্য, মানুষরুপী জঘন্য কীটের দল আমেরিকার চিরায়ত গণতন্ত্র ও পবিত্র সংবিধানের ক্ষতি করতে ব্যর্থ হয়। এখন চলছে বিচারের পালা। প্রায় দুই শতের কাছাকাছি দুষ্কৃতিকারী বর্ণবাদী গুণ্ডাদের বন্দী করা হোয়ছে। আমেরিকার দক্ষ আইন শৃংখলা বাহিনী দ্বারা বাকি বদমায়েশদের পাকড়াও করা এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র। 

ক্যাপিটাল হিলের জঘন্য তাণ্ডবের মূল হোতা ট্রাম্পের দ্বিতীয় অভিশংসনের কাজ সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্র কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ। ১৩ জানুয়ারি বিকেলে এই অভিশংসন পাশ হয়েছে – উভয় দলের ইতিবাচক ভোটে। ট্রাম্পই হল আমেরিকার ইতিহাসে দুইবার অভিশংসন প্রাপ্ত একমাত্র প্রেসিডেন্ট। যুক্তরাষ্ট্রে সর্বমোট চার বার অভিশংসন হয়েছে। এটাই প্রথম যখন উভয় দলের সমর্থন পেল।

ট্রাম্পের ক্ষমতা শেষ হয়েছে ২০ জানুয়ারি দুপুরের একটু আগে। ইমপিচমেন্টের ট্রাম্পের প্রেসিডেন্সিতে কলঙ্কের কালিমা লেপন করেছে। ইতিহাসের নিকৃষ্টতম প্রেসিডেন্ট হিসাবে ট্রাম্প পরিগনিত হবে জন্ম জন্মান্তরে। ২০ জানুয়ারির পর নব নির্বাচিত সিনেটের মেজরিটি নেতা চার্লস শুমার ট্রাম্পের বিচারের ব্যবস্থা করতে পারবে যদিও ক্ষমতা থেকে তার মেয়াদ পূর্ণ করে হোআইট হাউস (White House) ছেড়েছে ট্রাম্প। কিন্তু সিনেট চাইলে তাকে রাজনীতি ও অন্যান্য নাগরিক অধিকার থেকেও চিরতরে অযোগ্য এবং বঞ্চিত করতে পারবে। যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান প্রধান বিচারপতি জন রবার্টস হবে বিচারক আর ১০০ জন সিনেটর হবে জুরি। দুই তৃতীয়াংশ অর্থাৎ ৬৭ জন সিনেটর অভিযোগের পক্ষে ভোটদান করলেই প্রেসিডেন্টের অপরাধ প্রমাণিত হবে। এ জন্য প্রয়োজন হবে ১৭ জন রিপাবলিকান সিনেটরদের ভোট। এর পর সিনেট ইচ্ছে করলে সাধারণ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্থাৎ ৫১ ভোটে দোষী প্রেসিডেন্টকে চিরতরে অযোগ্য করতে পারবে যে কোন সরকারী পদ, সম্মান, ট্রাস্ট অথবা লাভজনক প্রতিষ্ঠানের পদ থেকে।

উপরোক্ত পটভূমিতে বিতর্ক হলঃ প্রেসিডেন্ট পদ থেকে মেয়াদ উত্তীর্ণ ট্রাম্পের উপর অপসারণ কার্যকর নয়, অতএব বিচারের আর কি প্রয়োজন রয়েছে? তার চেয়ে বরং ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে বিচার কার্য খারিজ করে দিলে ট্রাম্পকে ভোট দানকারী ৭৪ মিলিয়ন লোক খুশি হয়ে যাবে। জাতীয় ঐক্য কায়েম হবে। এর বিপক্ষে যুক্তি হল ঘৃণ্য দেশদ্রোহীদের গণতন্ত্রের পীঠস্থান ক্যাপিটল হিল আক্রমণের বিচার হতেই হবে। যেখানে একজন পুলিশ অফিসারসহ পাঁচজনের মৃত্যু ঘটেছে। এই জঘন্য অপরাধের কলকাঠি যে নাড়িয়েছে সেই গডফাদার ট্রাম্পের বিচার না হলে, ভবিষ্যতের ফ্যাসিবাদী একনায়কদের উৎসাহিত করা হবে এবং তাদের হাত থেকে যুক্তরাষ্ট্র এবং এর গণতন্ত্রের বিধানকে রক্ষা করা যাবে না। তাই প্রথমে বিচার এবং পরে ঐক্য। প্রশ্ন হল ১৭ জন রিপাবলিকান সিনেটরের সমর্থন পাওয়া যাবে কিনা।

রিপাবলিকান সিনেটরদের সিদ্ধান্ত নির্ভর করবে চলমান ঘটনা প্রবাহের উপর। (১) ৬ই জানুয়ারির পর থেকেই ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতি রিপাবিলকানদের সমর্থনে ধস নেমেছে। দল নিরপেক্ষ পিউ (Pew) রিসার্চ সেন্টারের ১৫ জানুয়ারি প্রকাশিত পোলিং অনুযায়ী যা দাঁড়িয়েছে শতকরা ৬৮। ৬ জানুয়ারির আগে ছিল ৯০ এর দশকে। মাত্র কয়েক দিনে এই ধস নিদারুণ নিম্নগামী। সব মিলিয়ে মাত্র শতকরা ২৯ জন আমেরিকান ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ত্ব পালনের অনুমোদন করে। একই সময়ে অন্যান্য জনমত জরিপকারী প্রতিষ্ঠানের ফলাফল কিছুটা ভিন্নতর। যেমন গ্যালপ (Gallup) এবং সিএনএন/এসএসআরএস (CNN/SSRS) উভয়ের জরিপে শতকরা ৩৪। সাধারণতঃ বিদায়ী প্রেসিডেন্টের অনুমোদন বেড়ে যায়। কিন্তু ট্রাম্পের ক্ষেত্রে ঘটেছে ঠিক বিপরীত। বিভিন্ন ঘটনা প্রবাহে ট্রাম্পের সমর্থন আরও নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। যদি তাই ঘটে তখন রিপাবলিকান সিনেটররা নিজেদের স্বার্থেই ট্রাম্পকে পরিত্যাগ করতে পারে। (২) ক্যাপিটল হিলে আক্রমণ নিয়ে চলছে গভীর তদন্ত। এফবিআই সহ তদন্তকারী সংস্থাগুল ট্রাম্পের টুইট, রি-টুইট, ফোনালাপ, এবং অন্যান্য নিদর্শন খুব যত্ন সহকারে পরীক্ষা ও বিশ্লেষণ করছে। এতে যদি অভ্যুত্থানে ট্রাম্পের সংশ্লিষ্টতার আরও ক্ষতিকর এবং উত্তেজনাকর তথ্য বেরিয়ে পড়ে তাহলে মেকনালপন্থী সিনেটররা ট্রাম্পের বিপক্ষে চলে যেতে পারে। এর সংখ্যা নিয়ে রয়েছে বিতর্ক।

১৯ জানুয়ারি দুইটি ঘটনা ঘটেছে যার গুরুত্ব ধ্বনিত প্রতিধ্বনিত হতে পারে আগামী কয়েক বছর। একটি হল বিদায়ী সিনেটের শেষ দিনে মেকনালের বক্তৃতা। যাতে ইঙ্গিত রয়েছে ট্রাম্পের ইমপিচমেন্টের বিচারে মেকনালের সমর্থন। মেকনাল বলেছে, “হাঙ্গামাকারী জনতাকে মিথ্যা হজম করানো হয়েছে। তাদের উত্তেজিত করেছে প্রেসিডেন্ট সহ অন্যান্য শক্তিধর ব্যাক্তিবর্গ। এবং তারা চেষ্টা করেছিল ভীতি প্রদর্শন ও হিংস্রতার মাধ্যমে বন্ধ করবে কেন্দ্রীয় সরকারের প্রথম শাখার একটি বিশেষ পদ্বতি (অর্থাৎ ইলেকটরাল কলেজের ভোট গণনার কাজ) যা ছিল তাদের অপছন্দ। কিন্তু আমরা গুরুত্ত্ব দিয়ে কাজ সম্পন্ন করেছি। “ এর আগে আমরা শুনিনি ট্রাম্পের বিপক্ষে এমনি কঠিন বক্তব্য মেকনালের কন্ঠে।মনে হচ্ছে বরফ গলা শুরু হয়েছে তীব্র বেগে।

ট্রাম্পের প্রেসিডেন্সী শেষ হওয়ার একদিন আগে ১৯ জানুয়ারি সে আভাস দিয়েছে নতুন দল গঠন করার। দলের নামও প্রকাশ করা হয়েছে। নাম হবে “দেশপ্রেমিক দল” অথবা Patriot Party। অদৃষ্টের পরিহাস, ক্যাপিটল হিলে ব্যর্থ অভ্যূত্থানে অংশগ্রহণকারী দেশদ্রোহিরা হয়ত হবে তথাকথিত  “দেশপ্রেমিক দল” এর তৃণমূল কর্মী ।

নতুন প্রেসিডেন্ট বাইডেন ২০ জানুয়ারির শপথ গ্রহন অনুষ্ঠানের ভাষণে বলেছেন, “আমরা এই অসভ্য সংঘাতের সমাপ্তি করবই।“ আরও বলেছেন, “সবার ঐক্যে আমরা মহান কাজ করতে পারি। “কিন্তু মাঠের পরিস্থিতি বিপরীত ইঙ্গিত দিচ্ছে। ঘটনার প্রবাহ যে দিকেই ধাবিত হোক না কেন, যুক্তরাষ্টের রাজনৈতিক আকাশ এখনও মেঘাছন্ন। সবাই অপেক্ষা করছে স্বচ্ছ নীলাকাশের অধির প্রত্যাশায়।

লেখক: এমেরিটাস অধ্যাপক এবং প্রাক্তন উপ-উপাচার্য -ইউনিভার্সিটি অব নিউ অরলিয়েন্স, ডীন এবং প্রাক্তন  উপাচার্য-ডেলগাডো কমিউনিটি কলেজ, কমিশনার-রিজিওনাল ট্রানজিট অথরিটি, বিজ্ঞানী ও কবি।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক
অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক
যুক্তরাষ্ট্রে ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়েও বহু প্রবাসী গ্রেফতার
যুক্তরাষ্ট্রে ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়েও বহু প্রবাসী গ্রেফতার
নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নিউইয়র্কে তিন দিনের নাট্যোৎসব
নিউইয়র্কে তিন দিনের নাট্যোৎসব
সিডনিতে ‘জুলাই সমাবেশ’ অনুষ্ঠিত
সিডনিতে ‘জুলাই সমাবেশ’ অনুষ্ঠিত
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
কুলাউড়া ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ফ্রান্সের নতুন কমিটি গঠন
কুলাউড়া ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ফ্রান্সের নতুন কমিটি গঠন
কাতারে ৬০৩ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান
কাতারে ৬০৩ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান
সিডনিতে ‘ভবের হাটে’ বাউল গানে মুগ্ধ প্রবাসীরা
সিডনিতে ‘ভবের হাটে’ বাউল গানে মুগ্ধ প্রবাসীরা
ফিলাডেলফিয়ায় বৈশাখী মেলা
ফিলাডেলফিয়ায় বৈশাখী মেলা
মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত
মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত
আমিরাতে হাটহাজারী সমিতির অভিষেক অনুষ্ঠিত
আমিরাতে হাটহাজারী সমিতির অভিষেক অনুষ্ঠিত
সর্বশেষ খবর
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে