শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:২৫, বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০১৯

'সাপলুডু'র সাপ কতটা বিষাক্ত

মোস্তফা মনন
অনলাইন ভার্সন
'সাপলুডু'র সাপ কতটা বিষাক্ত

সিনেমা দেখবো, এই ভাবনা আসার সাথে সাথে স্বভাবতই কতগুলো প্রশ্ন আসে। কি সিনেমা, কীসের কথা বলবে, কেনো দেখবো? এটা কি প্রয়োজনীয় সিনেমা নাকি অপ্রয়োজনীয়, সিনেমা দেখার পর নতুন কোন চিন্তায় আমাকে আলোড়িত করবে কি না? 

ইদানিং সিনেমায় কিছু থাকুক না থাকুক, পেশাদার প্রমোশনালিরা এমন ভাবে সিনেমার প্রমোশন করেন, যাতে দর্শক দেখে, দেখার পর দর্শকদের মাঝে মাঝে ভালো লাগে, কখনো কখনো উপকৃত হয়, আর বেশিরভাগ সময় হয় প্রতারিত। সাপলুডু: ভালোলাগা, উপকৃত হওয়া, না প্রতারিত হওয়া! কোনটি?

সাপলুডু থ্রিলারধর্মী সিনেমা। থ্রিল আছে, ভরপুর থ্রিল আছে। বুঝলাম থ্রিল আছে, আর কি আছে? আর কী দরকার? নারকেলের কাছেতো নারকেলই চাইবো, ডাবের কাছে ডাব। এমনতো নয় যে, নারকেলের কাছে নারকেল এবং ডাব দুটোই চাইবো। যদিও একই জিনিস, সময়ের প্রবাহে ডাব থেকে নারকেল হয়। আবার অকালের পতিত ডাব, না হয় ডাব না হবে নারকেল। 

নিমার্ণের দিকে বলা যায়, কম টাকায় সবচেয়ে বেশি পরিশ্রম। আর এই মুভিতে পরিচালক যে আছেন, তা বোঝা যায় প্রতি দৃশ্যে দৃশ্যে। অনেক দৃশ্যেই পরিচালক গোলাম সোহরাব দোদুলের চিন্তার ছাপ স্পষ্ট। বিশেষ করে প্রতিটি চরিত্রের আবির্ভাবের ভিন্নতাই পরিচালকে আলাদা করে খুঁজতে হয় না। সিনেমা নির্মাণে চিন্তার পাশাপাশি যত্নের ছাপ আছে, আছে বুদ্ধিদীপ্ত কৌশল।

প্রতিটি চরিত্রের অভিনয় সুন্দর আর রাজু রাজের চরিত্রায়ণ খুবই চমৎকার। যে যার স্থানে ভালো করেছে বিশেষ সালাউদ্দিন লাভলু, জাহিদ হাসান, তারেক আনাম, সুষমা সরকার, আরেফিন শুভ, বিদ্যা সিনহা মীম, কেউ কেউ অল্প সময়ের জন্য দৃশ্যে খুব প্রভাব রেখেছে, তারমধ্যে রুনা খান, শতাব্দি ওয়াদুদ, শাহেদ সুজন বেশি ভালো করেছে। 
 
নির্মাণের দিক থেকে বিবেচনা করলে বোঝা যায়, কিছু কিছু দৃশ্যে ছাড় দিতে হয়েছে পরিচালককে। যেখানে বড় আয়োজন দেখানোর কথা ছিল, সেখানে ছোট ছোট শটে দৃশ্য শেষ করতে হয়েছে। বিশেষ করে জাহিদ হাসানের সমাবেশ, শুভর রাতের বন অতিক্রম, মাটির তলে শতাব্দির ঘর, সংখালঘুদের বাড়িঘর পোড়ানো, চোলাচাল। এসব দৃশ্য সংক্ষেপ করার মূল কারণ হতে পারে, অর্থ, সময়। সিনেমা যেহেতু একবারের জন্য নয়, তাই এসব দৃশ্য যথাযথভাবে দেখালে নিঃসন্দেহে সিনেমার মান বাড়তো। আবার কিছু দৃশ্যে প্রয়োজনীয় এবং যথাযথ আয়োজন ছিল, বিশেষ করে হাসপাতালে বোম্বব্লাস্ট ছোট্ট করে দেখালেও ঠিকঠাক মতো আমাদের মন ছুঁতে পেরেছিল।
 
শাহজাহান সৌরভ এবং গোলাম সোহরাব দোদুলের গল্পের জায়গায় প্রায়ই ঠিক ঠাক থাকলেও, গল্পের একটি বড়ত্রুটি মনে হয়েছে, তা হলো- থ্রিলারধর্মী গল্পে কখনো কোন চরিত্র দিয়ে দর্শকদের গল্প বুঝিয়ে দিতে নেই। বিরতির পর বনের ধারে সাপলুডুতে যখন মেজর আর ডিবি অফিসার শুভকে পক্ষান্তরে দর্শকদের পুরো গল্প বুঝিয়ে দিচ্ছিল, তখন গল্পের দুর্বলতা প্রকট আকারে প্রকাশ পেলে। কোন সিনেমাতেই দর্শকদের গল্প বুঝিয়ে দিতে নেই, সিনেমা দেখে দর্শকদের গল্প বুঝে নিতে হয়, বুঝে নেওয়ার সুযোগ দিতে হয়। গল্প যদি দর্শকরা বুঝে নিতো, তাহলে এই সিনেমার আলোচনা আরও বেশি হতে পারতো। হাতির ছবি এঁকে নিচে যদি লেখা হয় এটি হাতি, তাহলে বুঝতে হবে, হয় হাতি আঁকা হয়নি, অথবা হাতি লেখার প্রয়োজন ছিল না।

আবার এই সিনেমার বড় শক্তি কিন্তু গল্পই। শুরু থেকে এই গল্পই আপনাকে টেনে নিয়ে যাবে শেষ দৃশ্য পর্যন্ত, এখানেই পরিচালক এবং লেখকের বড় সক্ষমতা। তবে সাধারণ দর্শকের কথা মাথায় রাখতে গিয়ে সিনেমাটাকে আরো উন্নত হবার সম্ভাবনা কমিয়ে দিয়েছে। পরিচালককে মাথায় রাখতে হবে, সিনেমা বার বার দেখার বিষয়, বছরের পর বছর দেখার বিষয়, বিশ পঞ্চাশ বছর পরও আলোচনা করার বিষয়, সেই সম্ভাবনা পরিচালক রাখেনি। নগদ দেখবেন, নগদ আনন্দ পাবেন-এই ধারণাকে সামনে রেখেই এগিয়েছেন। বিশেষভাবে বলা যায়, ছবিটি হলে দর্শক টানতে পেরেছে। দ্বিতীয় সপ্তাহের শেষ দিনও দেখেছি, হল ভর্তি দর্শক, যা সিনেমা বাণিজ্যের জন্য সুখবর। 

সাপলুডুর কারিগরি দিক ভালো হয়েছে। সাউন্ড, কালার, গান, চিত্রায়ণ, বাকগ্রাউন্ড সাউন্ড। এই সিনেমার আরেকটি ভালোদিক হলো, কোন অপ্রয়োজনীয় সংলাপ নেই, অপ্রয়োজনীয় দৃশ্য নেই, কোন ভাঁড়ামো নেই। মেদহীন সিনেমা দর্শকদের জন্য খুবই উপভোগ্য। একটি দৃশ্যের কথা আলাদা করে বলা যায়, শুভ আর মিমের কবুতরের সাথে রোমান্টিক বিষয়টা ছিল অভিনব এবং উপভোগ্য। দর্শকদের দারুণভাবে স্পর্শ করেছে। সংলাপগুলো ছিল খুই শ্রুতিমধুর, আর চরিত্রায়ণ ছিল খুব দৃষ্টিনন্দন।
একজন পরিচালককে জানার প্রথম উপায় হলো, তার সিনেমার বিষয়বস্তু। যেখানে পরিচালক তার মেধার প্রকাশ আর চিন্তার সক্ষমতা প্রকাশ করেন। এই সিনেমাটি হলো রাজনৈতিক পেক্ষাপটে। রাজনীতির অপরদিকটা দেখানো হয়েছে। যেখানে ক্ষমতার লোভ, দ্বন্দ্ব, হিংসা। অন্যায়ভাবে ক্ষমতা দখলের অপচেষ্টা, যার বলি হতে হয় অনেক নিরীহ জনগণের। সাপলুডু নামের স্বার্থকতা এখানেই। লুডুর উল্টাপিঠে যেমন সাপলুডু, তেমন রাজনীতির উল্টা পিঠে এই সব অন্ধকার হিংস্রতা এবং বিষেভরা। এক একটি ব্যক্তি যেনো বিষেভরা সাপ, যার কাজ সাধারণ মানুষদের দংশন করে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করা।  

লেখক: নাট্যপরিচালক

বিডি-প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনার পিএস জাহাঙ্গীরের তিন ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
শেখ হাসিনার পিএস জাহাঙ্গীরের তিন ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

এনসিসি থেকে সরে এসে ‘নিয়োগ কমিটি’র প্রস্তাব ঐকমত্য কমিশনের
এনসিসি থেকে সরে এসে ‘নিয়োগ কমিটি’র প্রস্তাব ঐকমত্য কমিশনের

২ মিনিট আগে | জাতীয়

আর্জেন্টাইন ক্লাবকে রুখে দিল অপেশাদার ফুটবলারদের দল 'অকল্যান্ড সিটি'
আর্জেন্টাইন ক্লাবকে রুখে দিল অপেশাদার ফুটবলারদের দল 'অকল্যান্ড সিটি'

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নীলফামারীতে বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালন
নীলফামারীতে বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই দিন বিরতির পর ফের ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ শুরু
দুই দিন বিরতির পর ফের ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ শুরু

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী ফ্যাসিবাদী আমলে বাংলাদেশকে সর্বগ্রাসী রাষ্ট্রে পরিণত করা হয় : তারেক রহমান
আওয়ামী ফ্যাসিবাদী আমলে বাংলাদেশকে সর্বগ্রাসী রাষ্ট্রে পরিণত করা হয় : তারেক রহমান

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন ওএসডি
দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন ওএসডি

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় খালাস পেলেন কুষ্টিয়ার দুই সাংবাদিক
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় খালাস পেলেন কুষ্টিয়ার দুই সাংবাদিক

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে পার্টনার কংগ্রেস ও ফলমেলা
নীলফামারীতে পার্টনার কংগ্রেস ও ফলমেলা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তেহরান থেকে সন্ধ্যায় রওনা দেবে বাংলাদেশিদের প্রথম দল
তেহরান থেকে সন্ধ্যায় রওনা দেবে বাংলাদেশিদের প্রথম দল

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রাঙামাটি ক্রীড়া সংস্থার এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন
রাঙামাটি ক্রীড়া সংস্থার এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প
ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ৮৭ লাখ টাকার স্বর্ণের বার উদ্ধার
যশোরে ৮৭ লাখ টাকার স্বর্ণের বার উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বপ্নের ক্লাব রিয়ালেই আর্জেন্টাইন বিস্ময়বালক
স্বপ্নের ক্লাব রিয়ালেই আর্জেন্টাইন বিস্ময়বালক

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন
সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ১৯ শহীদ পরিবারকে সঞ্চয়পত্র প্রদান
চাঁদপুরে ১৯ শহীদ পরিবারকে সঞ্চয়পত্র প্রদান

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ বিভাগে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
পাঁচ বিভাগে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পূর্ণাঙ্গ পাঠ্যসূচিতে হবে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা
পূর্ণাঙ্গ পাঠ্যসূচিতে হবে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

অর্থনৈতিক সংকটে সাতবারের ফরাসি চ্যাম্পিয়নদের অবনমন
অর্থনৈতিক সংকটে সাতবারের ফরাসি চ্যাম্পিয়নদের অবনমন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে
ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমলনগরে ৭৫ স্থাপনা উচ্ছেদ, পাউবোর ১২ কোটি টাকার সম্পদ উদ্ধার
কমলনগরে ৭৫ স্থাপনা উচ্ছেদ, পাউবোর ১২ কোটি টাকার সম্পদ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রেকর্ড গড়লেন রুট
টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে রেকর্ড গড়লেন রুট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে সড়ক দুর্ঘটনায় পথচারী বৃদ্ধা নিহত
রাজধানীতে সড়ক দুর্ঘটনায় পথচারী বৃদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার গ্রেপ্তার সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল
এবার গ্রেপ্তার সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে লক্ষ্মীপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে লক্ষ্মীপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শৈশবের ক্লাব সান্তোসেই থাকছেন নেইমার
শৈশবের ক্লাব সান্তোসেই থাকছেন নেইমার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেহেরপুরে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, প্রকৌশলীসহ নিহত ২
মেহেরপুরে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, প্রকৌশলীসহ নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট
আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রামেক হাসপাতালে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর মৃত্যু
রামেক হাসপাতালে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে চায়ের দোকানদারকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে চায়ের দোকানদারকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন
সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন
ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া
স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল
যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’
‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা
সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট
ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক
ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল
যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার
ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার
সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল
ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব
ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত
এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র হচ্ছেন জোহরান
নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র হচ্ছেন জোহরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক
প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫
সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর

সম্পাদকীয়

তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন
তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ
মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে
তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে

শোবিজ

হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়
হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা
যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’
‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়
আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের
নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা
এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত
ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ
অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ

নগর জীবন

ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে
ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...
ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...

শোবিজ

কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত
কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত

পেছনের পৃষ্ঠা

কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

সম্পাদকীয়

সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে
বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে
নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে

মাঠে ময়দানে

৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা

সম্পাদকীয়

ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর
ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর

শোবিজ

রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা
রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা

শোবিজ

কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী
কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী

মাঠে ময়দানে

মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ
শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের
নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের

মাঠে ময়দানে