শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৫২, শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২০

'সবারে বাসরে ভালো, নইলে মনের কালো ঘুচবে না রে'

রীতা রায় মিঠু
অনলাইন ভার্সন
'সবারে বাসরে ভালো, নইলে মনের কালো ঘুচবে না রে'

১৪ই ফেব্রুয়ারী, আমেরিকার আকাশে বাতাসে প্রিয়ার চোখে প্রিয়র চোখে প্রিয়জনের হাসিতে ভালোবাসা লুটোপুটি খাবে, ছুটোছুটি করবে, সুরের তালে নাচের ছন্দে ভেসে ভেসে বেড়াবে, উড়ে উড়ে বেড়াবে। 

ভালোবাসা দিবসের আগের রাত বারোটা পর্যন্ত সুপার স্টোর, বিপনী বিতান, শপিং মল জেগে থাকবে। জেগে থাকবে ভালোবাসার মানুষদের জন্য, যারা শেষ মুহূর্তেও ছুটে আসবে প্রিয়র জন্য উপহার কিনতে। আজকের দিনে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হবে গোলাপ, চকোলেট, পারফিউম, জুয়েলারি। উপহার সামগ্রীর নাম শুনেই বুঝা যায়, এ সব কিছুর ক্রেতা পুরুষ, কিনবে নারীর জন্য।

ভালোবাসা নর নারী বুড়ো বুড়ি সকলের জন্যই সমান অর্থ বহন করলেও ভ্যালেন্টাইন ডে’র ভালোবাসার প্রকাশ খুব বেশি মূর্ত হয়ে উঠে নারীর প্রতি নরের ভালোবাসায়। কারণ ভালোবাসা দিবস বা ভ্যালেন্টাইন ডে নামকরণই হয়েছে প্রেমিক পুরুষ ভ্যালেন্টাইনের নামানুসারে।

তৃতীয় শতকে রোমের প্রধান পুরোহিত ছিলেন ভ্যালেন্টাইন নামের এক সাধু। ওই সময় সম্রাট ক্লডিয়াসের (দ্বিতীয়) ধারণা জন্মায় যে, বিবাহিত পুরুষের চেয়ে অবিবাহিত পুরুষই তার সেনাবাহিনীর জন্য বেশি উপযুক্ত। কোনো পিছুটান থাকবে না অবিবাহিত সেনাদের মনে। ফলে তারা অনেক বেশি দক্ষতা অর্জন করতে পারবে নিজেদের পেশায়। তার সেনাবাহিনীও হয়ে উঠবে অত্যন্ত চৌকস। তাই তিনি তার সেনাবাহিনীতে তরুণদের জন্য বিবাহ নিষিদ্ধ ঘোষণা করে আইন জারি করে দিয়েছিলেন।

প্রধান পুরোহিত ভ্যালেন্টাইন এই আইনটিকে খুবই অনৈতিক ও অযৌক্তিক মনে করেছিলেন। তিনি গোপনে অনেক তরুণ-তরুণীর বিয়ে নিজে উপস্থিত থেকে সম্পন্ন করেছিলেন। একসময় সম্রাটের কানে পৌঁছে যায় এই সংবাদ, সম্রাটের তৈরী আইন ভঙ্গ করছেন পুরোহিত এই মর্মে সম্রাট অত্যন্ত ক্রুদ্ধ হন ভ্যালেন্টাইনের উপর। সম্রাট ভ্যালেন্টাইনকে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করেন।

কারাগারে বন্দী ভ্যালেন্টাইনকে জেলারের তরুণী কন্যা প্রায়ই দেখতে আসত। মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত ভ্যালেন্টাইন আসন্ন মৃত্যুর কথা ভুলে যান, তাঁর হৃদয়ে বেজে ওঠে ভালোবাসার সুর। ধীরে ধীরে তিনি জেলারের তরুণী কন্যার প্রেমে পড়ে যান। বন্দী পুরুষ আর মুক্ত নারীর চোখের তারায় তারায় রচিত হতে থাকে ভালোবাসার কবিতা, চোখের তারায় ফুটে উঠতে থাকে স্বর্গীয় প্রেমের ফুল।

দন্ড কার্যকরের দিন এগিয়ে আসে, এবং মৃত্যুদন্ডের ক্ষণ এসে উপস্থিত হয়। চোখের তারায় তারায় রচিত প্রেমের দস্তখত রেখে যান ভ্যালেন্টাইন প্রেয়সীকে লেখা একটি মাত্র চিঠিতে। মৃত্যুর আগে ভ্যালেন্টাইন তার তরুণী প্রেমিকাকে উদ্দেশ করে একটি চিঠি লিখেছিলেন। নিচে দস্তখত করেছিলেন ‘তোমার ভ্যালেন্টাইন’ বলে। এই একটিমাত্র সম্বোধন,’ভ্যালেন্টাইন’ যা আজও সব তরুণ-তরুণী, কিশোর কিশোরী বুড়ো বুড়ি হৃদয়ে ঝঙ্কার তোলে।

ইতিহাসের পাতা থেকে তুলে আনা চরিত্রদের মাঝে কিছু কাল্পনিক চরিত্র থাকে, মনের মাধুরী মেশানো গল্প তৈরি করে প্রিয় চরিত্রগুলোকে নায়ক নায়িকার ভূমিকায় দেখানো হয়। হতে পারে ভ্যালেন্টাইন ডে’র গল্পটিও কাল্পনিক, হয়তো সত্যি। 

পুরোহিত ভ্যালেন্টাইন তরুণ সেনাদের কাছে হয়তো মহান ছিলেন, সম্রাটের আদেশ অমান্য করে তাদের বিবাহ তিনি সম্পন্ন করেছিলেন। যে কারণে ভ্যালেন্টাই্ন মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত হয়েছিলেন। সেই তরুণ সেনাদের মুখেই হয়তো এই প্রেমকাহিনী রচিত হয়েছিল, ভ্যালেন্টাইনের মৃত্যুর পর বাতাসের কণায় কণায় তা ছড়িয়ে পড়েছিল! 

ভ্যালেন্টাইন ডে’র গল্পে ধোঁয়াশা থাকতে পারে, ভিন্ন মত থাকতে পারে কিন্তু ইতিহাসে ভ্যালেন্টাইনের নাম লেখা আছে। ইতিহাস বলে, ভ্যালেন্টাইন ছিলেন অপরের প্রতি সহানুভূতিশীল, সাহসী এবং রোমান্টিক। ভ্যালেন্টাইনকে মৃত্যুর পর ‘সেইন্ট’(মহৎপ্রাণ সাধুদের মৃত্যুর পরে চার্চ থেকে ‘সেইন্ট’ ঘোষণা করা হয়) ঘোষণা করা হয়। ইংল্যান্ড ও ফ্রান্সের সবচেয়ে জনপ্রিয় সেইন্টদের মধ্যে ভ্যালেন্টাইন ছিলেন অন্যতম।

সত্যি মিথ্যে যাই হোক, সাধু ভ্যালেন্টাইনকে নিয়ে রচিত প্রেমের গল্পে, গল্পটা তো ভালোবাসার। ভালোবাসার চেয়ে মূল্যবান কিছু তো আজও সৃষ্টি হয়নি প্রাণীজগতে। ফেব্রুয়ারিতে ভ্যালেন্টাইনস ডে উদযাপিত হওয়ার অন্যতম কারণ, ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে ভ্যালেন্টাইনের মৃত্যু হয়েছিল।(সময়টা ছিল ২৭০ এ.ডি)।

তারও অনেক পরে, ফেব্রুয়ারীর ১৪ তারিখ ভ্যালেন্টাইন ডে হিসেবে নির্বাচিত হয়। কারণ ফ্রান্স ও ইংলান্ডে সাধারণ বিশ্বাস ছিল যে, ফেব্রুয়ারির ১৪ তারিখ পাখিকুলের ‘মেটিং সিজন’ শুরু হয়। তাই ফেব্রুয়ারি মাসের ১৪ তারিখটিকে ‘ডে ফর রোমান্স’ হিসেবে ভ্যালেন্টাইনস ডে নির্বাচন করা হয়।

সপ্তদশ শতাব্দীতে গ্রেট ব্রিটেনে ভ্যালেন্টাইনস ডে স্বতঃস্ফূর্তভাবে পালিত হতো। ভ্যালেন্টাইন ডে উপলক্ষে উপহার দেয়ার রীতি শুরু হয় অষ্টাদশ শতাব্দীতে। অষ্টাদশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময় বন্ধু বা সমাজের সর্বস্তরের ভালোবাসার জনদের মধ্যে ছোটখাটো উপহার, হাতে লিখা ছোট ছোট কার্ড, শুভেচ্ছা বাণী সংবলিত নোটস আদান প্রদান শুরু হয়।

অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষের দিকে ছাপাখানায় মুদ্রিত কার্ডের প্রচলন শুরু হয়। সরাসরি ভালোবাসার কথা জানাতে যাদের দ্বিধা ভয় সঙ্কোচ হতো, ছাপাখানায় মুদ্রিত ‘ভালোবাসি’ কার্ড সকল ভালোবাসানুরাগীদের ভালোবাসা প্রেম অনুরাগ প্রকাশের পথ সহজ করে দেয়।

আমেরিকায় ১৭০০ সাল পর্যন্ত হাতে লেখা ভ্যালেন্টাইন নোটের প্রচলন ছিল। ১৮৪০ সালের দিকে এস্থার এ হাউল্যান্ড নামের ভদ্রলোক সর্বপ্রথম ব্যাপক আকারে ভ্যালেন্টাইন কার্ড বাজারজাত করে।

ভ্যালেন্টাইন ডে’তে আজকাল মেয়ে ভ্যালেন্টাইনগণও পিছিয়ে থাকে না। নারীর মন তো বারো মাসই ভালোবাসায় পূর্ণ থাকে, মনের মত পাত্র পেলে ভালোবাসা দিয়ে পাত্র কানায় কানায় পূর্ণ করে দিতে নারীর জুড়ি মেলা ভার। এই দিনে নারীও উপহার কিনে তার ভালোবাসার মানুষটির জন্য। 'তোমায় ভালোবাসি' লেখা কার্ড কিনে প্রিয়কে ভালোবাসার কথা জানাতে ভুল করে না।

গ্রিটিং কার্ড এসোসিয়েশনের হিসাব অনুসারে আমেরিকায় আনুমানিক এক বিলিয়ন ভ্যালেন্টাইন কার্ড প্রতি বছর বিক্রি হয়ে থাকে। শতকরা ৮৫ ভাগ ভ্যালেন্টাইন কার্ডের ক্রেতা হচ্ছে মেয়েরা। আমেরিকা ছাড়াও ভ্যালেন্টাইনস ডে বিপুল সমারোহে উদযাপিত হয় কানাডা, মেক্সিকো, ইংল্যান্ড, ফ্রান্স ও অস্ট্রেলিয়ায়। দিন বদলে গেছে, যুগ বদলে গেছে। হালে বাংলাদেশেও দারুণ উৎসাহে পালিত হয় ভ্যালেন্টাইন’স ডে। 

আমাদের আগের প্রজন্মে, অর্থাৎ আমাদের বাবা মায়ের আমলে কন্যা কিশোরী হয়ে উঠার সাথে সাথে বিয়ে দিয়ে স্বামীর সংসারে পাঠিয়ে দিত, কিশোরী জানতেই পারতো না প্রেম ভালোবাসা কি জিনিস, স্বামীও ভাবতে পারতো না বিবাহিতা স্ত্রীকেও ‘ভালোবাসি’ বলে আন্দোলিত করা যায়! যে সমাজে স্বামী তার স্ত্রীকে ‘ভালোবাসি’ কথা মুখ ফুটে বললে সমাজে সে ‘স্ত্রৈন, ভেড়া পুরুষ’ বলে বিবেচিত হতো, সেই সমাজ আজ বদলে গেছে।

বর্তমান সমাজে ভ্যালেন্টাইন ডে উদযাপিত হয়, যদিও শহর কেন্দ্রিক তবুও আয়োজন আড়ম্বর কম থাকে না। মানুষ আজ শহরমুখি, তাই ভালোবাসা সকলের মাঝেই ছড়িয়ে পড়ছে। আমাদের প্রজন্মের প্রৌঢ় স্বামী তার মাঝবয়সী স্ত্রীর হাতে গোলাপ তুলে দিতে লজ্জা পায় না, স্ত্রী সকলের আড়ালে বুড়ো স্বামীর হাতে চায়ের পেয়ালা তুলে দিয়ে ঠিকই বলে, “আজ নাকি ভালোবাসা দিবস। এই নাও, চায়ের মধ্যে ভালোবাসা মিশিয়ে এনেছি”।

তরুণ তরুণীদের কথা বাদ দিলাম, ভালোবাসা দিবস তাদেরই জন্য। ভালোবাসুক ওরা, প্রাণ-মন ভরে ভালোবাসুক সবাই সবাইকে। ভালোবাসা এমন এক অনুভূতি, যা সবার সঙ্গে বিনিময় করা যায়। প্রেমিক তার প্রেমিকাকে ভালোবাসবে, প্রেমিকা ভালোবাসবে প্রেমিককে, স্বামী তার স্ত্রীকে, স্ত্রী ভালোবাসবে স্বামীকে, বাবা-মা ভালোবাসবে সন্তানকে, গৃহস্বামী ভালোবাসবে গৃহকর্মে নিয়োজিত পরিচারক-পরিচারিকাকে, পরিচারক-পরিচারিকা ভালোবাসবে গৃহস্বামীকে।

মনিব ভালোবাসবে তার পোষা কুকুর বা বিড়ালকে, খুকী ভালোবাসবে তার আদরের ময়না পাখিটাকে, খোকা ভালোবাসবে তার রাবারের ফুটবলকে, আর্জেন্টিনার সমর্থক ভালোবাসবে ব্রাজিল সমর্থককে, ব্রাজিল ভালোবাসবে আর্জেন্টিনাকে, মিত্র ভালোবাসবে শত্রুকে, সবাই ভালোবাসবে সবাইকে_ এমনটা ভাবতেই ভালো লাগে।

ফেব্রুয়ারির ১৪ তারিখে আমেরিকাসহ বিশ্বের প্রায় প্রতিটি দেশে যত গোলাপ বিক্রি হয়, সারা বছরের বিক্রীত গোলাপের চেয়েও সংখ্যায় অনেক অনেক বেশি। শুধু গোলাপই নয়, গোলাপের সঙ্গে কার্ড, ক্যান্ডি, নানা রকম মনোহারি উপহার। সবাই কেনে। এই একটি দিন উপলক্ষে ছোট-বড়, তরুণ তরুণী কিশোর কিশোরী বুড়ো বুড়ি বস-সহকর্মি, বন্ধু-বান্ধবী সবাই আবেগতাড়িত হয়, পরস্পর শুভেচ্ছা-সম্ভাষণে দিনটিকে ভরিয়ে তুলতে চায়, যার রেশ পরের দিন, তারপরের দিন, তারও পরের দিন পর্যন্ত সবাইকে মানসিকভাবে উৎফুল্ল রাখে, দুশ্চিন্তামুক্ত রাখে।

ওয়ালমার্টে আমার কাজের স্কেজিউল রাত দশটা অবধি। এত রাত পর্যন্ত কাজে থাকতে ভাল লাগার কথা নয়, কিন্তু আমার খারাপ লাগে না। কারণ রাত দশটা অবধি আমি মানুষের ঢল দেখতে পাবো ওয়ালমার্টে। শিশু তরুণ কিশোর অল্প বয়সী পুরুষ, বয়স্ক পুরুষেরা ছুটে ছুটে আসবে যার যার প্রিয়জনের জন্য ফুল, চকোলেট বেলুন কার্ড জুয়েলারি কিনতে। আমার রেজিস্টারে যে পুরুষেরা আসবে, তাদের সকলের চোখের তারায় দেখতে পাব আলোর দ্যুতি, একটু একটু করে ঝিলিক দিবে। 

মেয়েরাও এসেছিল আজ, কেউই হুড়মুড়িয়ে আসবে না। মেয়েরা সংসারের জিনিস কিনে সবাইকে জানান দিয়ে, বাচ্চার জিনিস কিনে সবাইকে জানান দিয়ে, কিন্তু ভালোবাসার মানুষটির জন্য ভালোবাসার উপহার কিনে খুব গোপনে। কেন গোপনে কিনে তা এক রহস্য। আমি নিজেও যা কিছু কিনি, খুব গোপনে, কেমন যেন লজ্জা লজ্জা লাগে। হয়তো নারীর এই লজ্জাটুকুই তার অনুরাগ, ভালোবাসার অনুভব।

আজই বর্তমান, বর্তমানই সত্য। অতীত আমাদের পাঠক্রম, যা থেকে শিক্ষা নিয়ে বর্তমানকে সাজাই।আগামী আমাদের আশা, যার পানে তাকিয়ে বর্তমানের পথ পাড়ি দেই। ভালোবাসার বড্ড আকালের যুগে ভালোবাসাটুকুই আজ অন্তত বেঁচে থাক, আজ অন্তত সকলেই সকলকে ভালোবাসুক।

কবিগুরু সেই কবে কোনকালে গেয়েছিলেন- ‘ভালোবাসি, ভালোবাসি, এই সুরে কাছে-দূরে, জলে-স্থলে বাজাই বাঁশি।’ ঠিক এই ভালোবাসার সুরটি পৃথিবীজুড়েই বাজে বছরের একটি দিনে, ১৪ ফেব্রুয়ারি। বছরের এই একটি দিনে অতুলপ্রসাদের সুরে সুরে গাইতে ইচ্ছে করে, "সবারে বাসরে ভালো, নইলে মনের কালো ঘুচবে না রে"।

সবাইকে ভালোবাসি, সবার প্রতি ভালোবাসা। হ্যাপি ভ্যালেন্টাইন’স ডে!


লেখক: যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী। 

বিডি প্রতিদিন/সিফাত আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
অমিত শাহর দিকে ছেঁড়া কাগজ ছুঁড়ল বিরোধীরা
অমিত শাহর দিকে ছেঁড়া কাগজ ছুঁড়ল বিরোধীরা

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনূর্ধ্ব-১৫ দলের কাছে জ্যোতিদের হার
অনূর্ধ্ব-১৫ দলের কাছে জ্যোতিদের হার

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মানববন্ধন
হবিগঞ্জে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মানববন্ধন

২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত
সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানসম্মত পদ্ধতিতে ফিশ ড্রেসিং ও বর্জ্য সংরক্ষণ বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
মানসম্মত পদ্ধতিতে ফিশ ড্রেসিং ও বর্জ্য সংরক্ষণ বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় বৃক্ষমেলার উদ্বোধন
মাগুরায় বৃক্ষমেলার উদ্বোধন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা
রূপগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে বাসের চাপায় নিহত ১
গোপালগঞ্জে বাসের চাপায় নিহত ১

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ৭ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
বরিশালে ৭ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ, দেখবেন যেভাবে
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ, দেখবেন যেভাবে

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

কারাদণ্ড এড়াতে চার বছরে তিনবার গর্ভধারণ, অতঃপর...
কারাদণ্ড এড়াতে চার বছরে তিনবার গর্ভধারণ, অতঃপর...

২২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চলতি মাসেই পাস হবে জকসু আইন
চলতি মাসেই পাস হবে জকসু আইন

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

মাউন্ট হারমনে বিস্ফোরণ, সাত ইসরায়েলি সেনা আহত
মাউন্ট হারমনে বিস্ফোরণ, সাত ইসরায়েলি সেনা আহত

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আচরণবিধি ভেঙে শাস্তি পেলেন জাম্পা
আচরণবিধি ভেঙে শাস্তি পেলেন জাম্পা

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী
রাতে ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মধ্যপ্রাচ্যে আটকে না থেকে ইউরোপ-জাপানে দক্ষ শ্রমিক পাঠানোয় জোর
মধ্যপ্রাচ্যে আটকে না থেকে ইউরোপ-জাপানে দক্ষ শ্রমিক পাঠানোয় জোর

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শিশুর রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে কার্যকরী এই ৫ কৌশল
শিশুর রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে কার্যকরী এই ৫ কৌশল

৪৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি কাজে লিপ্তরা গ্রিনকার্ড পাবে না, নতুন নির্দেশনা
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি কাজে লিপ্তরা গ্রিনকার্ড পাবে না, নতুন নির্দেশনা

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ দিন কারাগারে থাকলে পদ হারাবেন প্রধানমন্ত্রী, ভারতে নতুন বিল
৩০ দিন কারাগারে থাকলে পদ হারাবেন প্রধানমন্ত্রী, ভারতে নতুন বিল

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগছাসে ফের বিভক্তি, স্বতন্ত্র এজিএস প্রার্থিতা ঘোষণা তাহমিদের
বাগছাসে ফের বিভক্তি, স্বতন্ত্র এজিএস প্রার্থিতা ঘোষণা তাহমিদের

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি অব্যাহত রাখার দাবি হিলির আমদানিকারকদের
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি অব্যাহত রাখার দাবি হিলির আমদানিকারকদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাওর ও জলাভূমি অধিদফতরে নতুন ডিজি
হাওর ও জলাভূমি অধিদফতরে নতুন ডিজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীর সাততলা বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে
মহাখালীর সাততলা বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ভোটাধিকার রক্ষায় দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখছে স্বেচ্ছাসেবক দল’
‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ভোটাধিকার রক্ষায় দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখছে স্বেচ্ছাসেবক দল’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমি আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান হলেন মাহমুদ হাসান
ভূমি আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান হলেন মাহমুদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুধু মানুষের জন্য নয়, পশু খাদ্যের জন্যও চালের চাহিদা বাড়ছে: খাদ্য উপদেষ্টা
শুধু মানুষের জন্য নয়, পশু খাদ্যের জন্যও চালের চাহিদা বাড়ছে: খাদ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’
ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া
ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!
শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান
ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস
প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান
পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী
পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী

নগর জীবন

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন