শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৫২, শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২০

'সবারে বাসরে ভালো, নইলে মনের কালো ঘুচবে না রে'

রীতা রায় মিঠু
অনলাইন ভার্সন
'সবারে বাসরে ভালো, নইলে মনের কালো ঘুচবে না রে'

১৪ই ফেব্রুয়ারী, আমেরিকার আকাশে বাতাসে প্রিয়ার চোখে প্রিয়র চোখে প্রিয়জনের হাসিতে ভালোবাসা লুটোপুটি খাবে, ছুটোছুটি করবে, সুরের তালে নাচের ছন্দে ভেসে ভেসে বেড়াবে, উড়ে উড়ে বেড়াবে। 

ভালোবাসা দিবসের আগের রাত বারোটা পর্যন্ত সুপার স্টোর, বিপনী বিতান, শপিং মল জেগে থাকবে। জেগে থাকবে ভালোবাসার মানুষদের জন্য, যারা শেষ মুহূর্তেও ছুটে আসবে প্রিয়র জন্য উপহার কিনতে। আজকের দিনে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হবে গোলাপ, চকোলেট, পারফিউম, জুয়েলারি। উপহার সামগ্রীর নাম শুনেই বুঝা যায়, এ সব কিছুর ক্রেতা পুরুষ, কিনবে নারীর জন্য।

ভালোবাসা নর নারী বুড়ো বুড়ি সকলের জন্যই সমান অর্থ বহন করলেও ভ্যালেন্টাইন ডে’র ভালোবাসার প্রকাশ খুব বেশি মূর্ত হয়ে উঠে নারীর প্রতি নরের ভালোবাসায়। কারণ ভালোবাসা দিবস বা ভ্যালেন্টাইন ডে নামকরণই হয়েছে প্রেমিক পুরুষ ভ্যালেন্টাইনের নামানুসারে।

তৃতীয় শতকে রোমের প্রধান পুরোহিত ছিলেন ভ্যালেন্টাইন নামের এক সাধু। ওই সময় সম্রাট ক্লডিয়াসের (দ্বিতীয়) ধারণা জন্মায় যে, বিবাহিত পুরুষের চেয়ে অবিবাহিত পুরুষই তার সেনাবাহিনীর জন্য বেশি উপযুক্ত। কোনো পিছুটান থাকবে না অবিবাহিত সেনাদের মনে। ফলে তারা অনেক বেশি দক্ষতা অর্জন করতে পারবে নিজেদের পেশায়। তার সেনাবাহিনীও হয়ে উঠবে অত্যন্ত চৌকস। তাই তিনি তার সেনাবাহিনীতে তরুণদের জন্য বিবাহ নিষিদ্ধ ঘোষণা করে আইন জারি করে দিয়েছিলেন।

প্রধান পুরোহিত ভ্যালেন্টাইন এই আইনটিকে খুবই অনৈতিক ও অযৌক্তিক মনে করেছিলেন। তিনি গোপনে অনেক তরুণ-তরুণীর বিয়ে নিজে উপস্থিত থেকে সম্পন্ন করেছিলেন। একসময় সম্রাটের কানে পৌঁছে যায় এই সংবাদ, সম্রাটের তৈরী আইন ভঙ্গ করছেন পুরোহিত এই মর্মে সম্রাট অত্যন্ত ক্রুদ্ধ হন ভ্যালেন্টাইনের উপর। সম্রাট ভ্যালেন্টাইনকে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করেন।

কারাগারে বন্দী ভ্যালেন্টাইনকে জেলারের তরুণী কন্যা প্রায়ই দেখতে আসত। মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত ভ্যালেন্টাইন আসন্ন মৃত্যুর কথা ভুলে যান, তাঁর হৃদয়ে বেজে ওঠে ভালোবাসার সুর। ধীরে ধীরে তিনি জেলারের তরুণী কন্যার প্রেমে পড়ে যান। বন্দী পুরুষ আর মুক্ত নারীর চোখের তারায় তারায় রচিত হতে থাকে ভালোবাসার কবিতা, চোখের তারায় ফুটে উঠতে থাকে স্বর্গীয় প্রেমের ফুল।

দন্ড কার্যকরের দিন এগিয়ে আসে, এবং মৃত্যুদন্ডের ক্ষণ এসে উপস্থিত হয়। চোখের তারায় তারায় রচিত প্রেমের দস্তখত রেখে যান ভ্যালেন্টাইন প্রেয়সীকে লেখা একটি মাত্র চিঠিতে। মৃত্যুর আগে ভ্যালেন্টাইন তার তরুণী প্রেমিকাকে উদ্দেশ করে একটি চিঠি লিখেছিলেন। নিচে দস্তখত করেছিলেন ‘তোমার ভ্যালেন্টাইন’ বলে। এই একটিমাত্র সম্বোধন,’ভ্যালেন্টাইন’ যা আজও সব তরুণ-তরুণী, কিশোর কিশোরী বুড়ো বুড়ি হৃদয়ে ঝঙ্কার তোলে।

ইতিহাসের পাতা থেকে তুলে আনা চরিত্রদের মাঝে কিছু কাল্পনিক চরিত্র থাকে, মনের মাধুরী মেশানো গল্প তৈরি করে প্রিয় চরিত্রগুলোকে নায়ক নায়িকার ভূমিকায় দেখানো হয়। হতে পারে ভ্যালেন্টাইন ডে’র গল্পটিও কাল্পনিক, হয়তো সত্যি। 

পুরোহিত ভ্যালেন্টাইন তরুণ সেনাদের কাছে হয়তো মহান ছিলেন, সম্রাটের আদেশ অমান্য করে তাদের বিবাহ তিনি সম্পন্ন করেছিলেন। যে কারণে ভ্যালেন্টাই্ন মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত হয়েছিলেন। সেই তরুণ সেনাদের মুখেই হয়তো এই প্রেমকাহিনী রচিত হয়েছিল, ভ্যালেন্টাইনের মৃত্যুর পর বাতাসের কণায় কণায় তা ছড়িয়ে পড়েছিল! 

ভ্যালেন্টাইন ডে’র গল্পে ধোঁয়াশা থাকতে পারে, ভিন্ন মত থাকতে পারে কিন্তু ইতিহাসে ভ্যালেন্টাইনের নাম লেখা আছে। ইতিহাস বলে, ভ্যালেন্টাইন ছিলেন অপরের প্রতি সহানুভূতিশীল, সাহসী এবং রোমান্টিক। ভ্যালেন্টাইনকে মৃত্যুর পর ‘সেইন্ট’(মহৎপ্রাণ সাধুদের মৃত্যুর পরে চার্চ থেকে ‘সেইন্ট’ ঘোষণা করা হয়) ঘোষণা করা হয়। ইংল্যান্ড ও ফ্রান্সের সবচেয়ে জনপ্রিয় সেইন্টদের মধ্যে ভ্যালেন্টাইন ছিলেন অন্যতম।

সত্যি মিথ্যে যাই হোক, সাধু ভ্যালেন্টাইনকে নিয়ে রচিত প্রেমের গল্পে, গল্পটা তো ভালোবাসার। ভালোবাসার চেয়ে মূল্যবান কিছু তো আজও সৃষ্টি হয়নি প্রাণীজগতে। ফেব্রুয়ারিতে ভ্যালেন্টাইনস ডে উদযাপিত হওয়ার অন্যতম কারণ, ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে ভ্যালেন্টাইনের মৃত্যু হয়েছিল।(সময়টা ছিল ২৭০ এ.ডি)।

তারও অনেক পরে, ফেব্রুয়ারীর ১৪ তারিখ ভ্যালেন্টাইন ডে হিসেবে নির্বাচিত হয়। কারণ ফ্রান্স ও ইংলান্ডে সাধারণ বিশ্বাস ছিল যে, ফেব্রুয়ারির ১৪ তারিখ পাখিকুলের ‘মেটিং সিজন’ শুরু হয়। তাই ফেব্রুয়ারি মাসের ১৪ তারিখটিকে ‘ডে ফর রোমান্স’ হিসেবে ভ্যালেন্টাইনস ডে নির্বাচন করা হয়।

সপ্তদশ শতাব্দীতে গ্রেট ব্রিটেনে ভ্যালেন্টাইনস ডে স্বতঃস্ফূর্তভাবে পালিত হতো। ভ্যালেন্টাইন ডে উপলক্ষে উপহার দেয়ার রীতি শুরু হয় অষ্টাদশ শতাব্দীতে। অষ্টাদশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময় বন্ধু বা সমাজের সর্বস্তরের ভালোবাসার জনদের মধ্যে ছোটখাটো উপহার, হাতে লিখা ছোট ছোট কার্ড, শুভেচ্ছা বাণী সংবলিত নোটস আদান প্রদান শুরু হয়।

অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষের দিকে ছাপাখানায় মুদ্রিত কার্ডের প্রচলন শুরু হয়। সরাসরি ভালোবাসার কথা জানাতে যাদের দ্বিধা ভয় সঙ্কোচ হতো, ছাপাখানায় মুদ্রিত ‘ভালোবাসি’ কার্ড সকল ভালোবাসানুরাগীদের ভালোবাসা প্রেম অনুরাগ প্রকাশের পথ সহজ করে দেয়।

আমেরিকায় ১৭০০ সাল পর্যন্ত হাতে লেখা ভ্যালেন্টাইন নোটের প্রচলন ছিল। ১৮৪০ সালের দিকে এস্থার এ হাউল্যান্ড নামের ভদ্রলোক সর্বপ্রথম ব্যাপক আকারে ভ্যালেন্টাইন কার্ড বাজারজাত করে।

ভ্যালেন্টাইন ডে’তে আজকাল মেয়ে ভ্যালেন্টাইনগণও পিছিয়ে থাকে না। নারীর মন তো বারো মাসই ভালোবাসায় পূর্ণ থাকে, মনের মত পাত্র পেলে ভালোবাসা দিয়ে পাত্র কানায় কানায় পূর্ণ করে দিতে নারীর জুড়ি মেলা ভার। এই দিনে নারীও উপহার কিনে তার ভালোবাসার মানুষটির জন্য। 'তোমায় ভালোবাসি' লেখা কার্ড কিনে প্রিয়কে ভালোবাসার কথা জানাতে ভুল করে না।

গ্রিটিং কার্ড এসোসিয়েশনের হিসাব অনুসারে আমেরিকায় আনুমানিক এক বিলিয়ন ভ্যালেন্টাইন কার্ড প্রতি বছর বিক্রি হয়ে থাকে। শতকরা ৮৫ ভাগ ভ্যালেন্টাইন কার্ডের ক্রেতা হচ্ছে মেয়েরা। আমেরিকা ছাড়াও ভ্যালেন্টাইনস ডে বিপুল সমারোহে উদযাপিত হয় কানাডা, মেক্সিকো, ইংল্যান্ড, ফ্রান্স ও অস্ট্রেলিয়ায়। দিন বদলে গেছে, যুগ বদলে গেছে। হালে বাংলাদেশেও দারুণ উৎসাহে পালিত হয় ভ্যালেন্টাইন’স ডে। 

আমাদের আগের প্রজন্মে, অর্থাৎ আমাদের বাবা মায়ের আমলে কন্যা কিশোরী হয়ে উঠার সাথে সাথে বিয়ে দিয়ে স্বামীর সংসারে পাঠিয়ে দিত, কিশোরী জানতেই পারতো না প্রেম ভালোবাসা কি জিনিস, স্বামীও ভাবতে পারতো না বিবাহিতা স্ত্রীকেও ‘ভালোবাসি’ বলে আন্দোলিত করা যায়! যে সমাজে স্বামী তার স্ত্রীকে ‘ভালোবাসি’ কথা মুখ ফুটে বললে সমাজে সে ‘স্ত্রৈন, ভেড়া পুরুষ’ বলে বিবেচিত হতো, সেই সমাজ আজ বদলে গেছে।

বর্তমান সমাজে ভ্যালেন্টাইন ডে উদযাপিত হয়, যদিও শহর কেন্দ্রিক তবুও আয়োজন আড়ম্বর কম থাকে না। মানুষ আজ শহরমুখি, তাই ভালোবাসা সকলের মাঝেই ছড়িয়ে পড়ছে। আমাদের প্রজন্মের প্রৌঢ় স্বামী তার মাঝবয়সী স্ত্রীর হাতে গোলাপ তুলে দিতে লজ্জা পায় না, স্ত্রী সকলের আড়ালে বুড়ো স্বামীর হাতে চায়ের পেয়ালা তুলে দিয়ে ঠিকই বলে, “আজ নাকি ভালোবাসা দিবস। এই নাও, চায়ের মধ্যে ভালোবাসা মিশিয়ে এনেছি”।

তরুণ তরুণীদের কথা বাদ দিলাম, ভালোবাসা দিবস তাদেরই জন্য। ভালোবাসুক ওরা, প্রাণ-মন ভরে ভালোবাসুক সবাই সবাইকে। ভালোবাসা এমন এক অনুভূতি, যা সবার সঙ্গে বিনিময় করা যায়। প্রেমিক তার প্রেমিকাকে ভালোবাসবে, প্রেমিকা ভালোবাসবে প্রেমিককে, স্বামী তার স্ত্রীকে, স্ত্রী ভালোবাসবে স্বামীকে, বাবা-মা ভালোবাসবে সন্তানকে, গৃহস্বামী ভালোবাসবে গৃহকর্মে নিয়োজিত পরিচারক-পরিচারিকাকে, পরিচারক-পরিচারিকা ভালোবাসবে গৃহস্বামীকে।

মনিব ভালোবাসবে তার পোষা কুকুর বা বিড়ালকে, খুকী ভালোবাসবে তার আদরের ময়না পাখিটাকে, খোকা ভালোবাসবে তার রাবারের ফুটবলকে, আর্জেন্টিনার সমর্থক ভালোবাসবে ব্রাজিল সমর্থককে, ব্রাজিল ভালোবাসবে আর্জেন্টিনাকে, মিত্র ভালোবাসবে শত্রুকে, সবাই ভালোবাসবে সবাইকে_ এমনটা ভাবতেই ভালো লাগে।

ফেব্রুয়ারির ১৪ তারিখে আমেরিকাসহ বিশ্বের প্রায় প্রতিটি দেশে যত গোলাপ বিক্রি হয়, সারা বছরের বিক্রীত গোলাপের চেয়েও সংখ্যায় অনেক অনেক বেশি। শুধু গোলাপই নয়, গোলাপের সঙ্গে কার্ড, ক্যান্ডি, নানা রকম মনোহারি উপহার। সবাই কেনে। এই একটি দিন উপলক্ষে ছোট-বড়, তরুণ তরুণী কিশোর কিশোরী বুড়ো বুড়ি বস-সহকর্মি, বন্ধু-বান্ধবী সবাই আবেগতাড়িত হয়, পরস্পর শুভেচ্ছা-সম্ভাষণে দিনটিকে ভরিয়ে তুলতে চায়, যার রেশ পরের দিন, তারপরের দিন, তারও পরের দিন পর্যন্ত সবাইকে মানসিকভাবে উৎফুল্ল রাখে, দুশ্চিন্তামুক্ত রাখে।

ওয়ালমার্টে আমার কাজের স্কেজিউল রাত দশটা অবধি। এত রাত পর্যন্ত কাজে থাকতে ভাল লাগার কথা নয়, কিন্তু আমার খারাপ লাগে না। কারণ রাত দশটা অবধি আমি মানুষের ঢল দেখতে পাবো ওয়ালমার্টে। শিশু তরুণ কিশোর অল্প বয়সী পুরুষ, বয়স্ক পুরুষেরা ছুটে ছুটে আসবে যার যার প্রিয়জনের জন্য ফুল, চকোলেট বেলুন কার্ড জুয়েলারি কিনতে। আমার রেজিস্টারে যে পুরুষেরা আসবে, তাদের সকলের চোখের তারায় দেখতে পাব আলোর দ্যুতি, একটু একটু করে ঝিলিক দিবে। 

মেয়েরাও এসেছিল আজ, কেউই হুড়মুড়িয়ে আসবে না। মেয়েরা সংসারের জিনিস কিনে সবাইকে জানান দিয়ে, বাচ্চার জিনিস কিনে সবাইকে জানান দিয়ে, কিন্তু ভালোবাসার মানুষটির জন্য ভালোবাসার উপহার কিনে খুব গোপনে। কেন গোপনে কিনে তা এক রহস্য। আমি নিজেও যা কিছু কিনি, খুব গোপনে, কেমন যেন লজ্জা লজ্জা লাগে। হয়তো নারীর এই লজ্জাটুকুই তার অনুরাগ, ভালোবাসার অনুভব।

আজই বর্তমান, বর্তমানই সত্য। অতীত আমাদের পাঠক্রম, যা থেকে শিক্ষা নিয়ে বর্তমানকে সাজাই।আগামী আমাদের আশা, যার পানে তাকিয়ে বর্তমানের পথ পাড়ি দেই। ভালোবাসার বড্ড আকালের যুগে ভালোবাসাটুকুই আজ অন্তত বেঁচে থাক, আজ অন্তত সকলেই সকলকে ভালোবাসুক।

কবিগুরু সেই কবে কোনকালে গেয়েছিলেন- ‘ভালোবাসি, ভালোবাসি, এই সুরে কাছে-দূরে, জলে-স্থলে বাজাই বাঁশি।’ ঠিক এই ভালোবাসার সুরটি পৃথিবীজুড়েই বাজে বছরের একটি দিনে, ১৪ ফেব্রুয়ারি। বছরের এই একটি দিনে অতুলপ্রসাদের সুরে সুরে গাইতে ইচ্ছে করে, "সবারে বাসরে ভালো, নইলে মনের কালো ঘুচবে না রে"।

সবাইকে ভালোবাসি, সবার প্রতি ভালোবাসা। হ্যাপি ভ্যালেন্টাইন’স ডে!


লেখক: যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী। 

বিডি প্রতিদিন/সিফাত আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম