শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৪৮, সোমবার, ২৬ অক্টোবর, ২০২০

একটি সন্তানতুল্য ভাই ছিল

শাম্মী তুলতুল
অনলাইন ভার্সন
একটি সন্তানতুল্য ভাই ছিল

রিংটা বাজছে তো বাজছে, অসহ্য, উহ। কেউ ধরছে না কেন? কেউ কি নেই?

এতো মানুষ ঘরে অথচ সবাই আমার দিকে তাকিয়ে থাকে, আমি আর পারি না। শরীরও সঙ্গ দেয় না।অনেক হয়েছে ঘানি টানা।

ফাহিম ২/১ বার ডাকতেই তমার ঘুম ভাঙ্গে। বলে ক'টা বাজে খেয়াল আছে তোমার?
কেন, কি হয়েছে?
উঠেই দেখ যা হওয়ার হয়েছে। বেলা গড়াচ্ছে।  
এতো বার রিং বাজছে ধরলে না কেন? ফাহিম এমন ভান করলো মনে হয় রোজ এই কথা শোনে সে। আর কত স্বপ্ন দেখবে?
স্বপ্ন?
এসব ভালো লাগে না দয়া করে সংসারে মন দাও। বিরক্ত লাগে। ধপ ধপ করে ফাহিম অফিসে চলে গেলো কথাগুলো বলে।

তমা ধীরে ধীরে শোয়া থেকে উঠে বসল । অগোছালো চুলগুলো কোনোরকমে পেছিয়ে  বাঁধল। ওড়নাটা অনেকক্ষণ খোঁজাখুঁজি করে পেলো না। বাসায় এতো লোকজন ওড়না ছাড়া চলাই মুশকিল। ওড়না না পেয়ে বারান্দার দিকে এগুলো তমা। বারান্দার দরজা খুলতেই কমলা রঙের রোদের আলো তার মুখ ছুঁয়ে দিলো।

মনে পড়ল ফাহিমের কথা সেতো বলল, অনেক বেলা গড়িয়েছে। কিন্তু মাত্র রোদের খেলা শুরু। চারদিক নীরবতা। আকাশটা পরিষ্কার। আকাশে চোখ বুলাতেই মাথাটা ভন ভন করে ওঠল। এই মুহূর্তে রং চা কাজ দিবে। বারান্দা ত্যাগ করার যখন প্রস্তুতি নিচ্ছিল  দেখে শোভন মাঠে ফুটবল খেলছে। তমা একটু এগিয়ে মাথা হেলে দেখে সত্যি শোভনই তো।

তমা উচ্ছ্বসিত চোখে শোভনকে চেঁচিয়ে বলে, কিরে বাবা, তুই ওখানে কি করছিস এই গরমে? তোর না এজমা আছে। এতোদিন কই ছিলি? দাঁড়া, দাঁড়া আমি নিচে আসছি। 

কিন্তু শোভনের কোন খেয়াল নেই। কোথাও মন নেই। সে খেলছে আর খিল খিল করে হাসছে। তমা ছুটে গেলো। কিন্তু লিফট খালি নেই। সাত তলা বাড়িটির পাঁচ তলায় তমারা  থাকে। লিফট পেতে দেরি হওয়াতে তমা সিঁড়ি  বেয়ে নামতে শুরু করলো। প্রতিটি ফ্লোরে যতজন তাকে দেখছে ততই অবাক হয়ে তাকিয়ে আছে। তমা খেয়াল করলেও মন দিলো না। সে ছুটছে শোভনের কাছে, বুকে এক সাগর আনন্দ নিয়ে। কিন্তু...। তমা গেইট দিয়ে বেরুবে এমন সময় দারোয়ান বাধা দেয়। 
আহা, আপনে আবার আইছেন?
তমা ভ্রু-কুচকে বলে, আগে আসিনি তো। 
হ, বুঝছি। 
আমার ছেলের কাছে একটু যেতে দিন। 
ছেলে, কোথায় কোনদিকে? 
মাঠে। একটু যেতে দিন। যাবো আর তাকে নিয়ে আসবো।
কি কন আপা, আপনি এমনিতে পাগল। আমাকেও পাগল বানিয়ে ফেলবেন?
কি বলছেন এসব? 
দেখুন আপা নিষেধ আছে। আপনি বের হতে চাইলেই আপনাকে আটকানো।
কেন ভাই?  
আপনার মাথা খারাপ তাই। 
কে বলেছে আপনাকে, দেখুন আমি সুস্থ। 
পাগল কি কখনো বলে, 'আমি পাগল?' হা হা হা।
ব্যাঙ্গাত্তক স্বরে দারোয়ান হেসে উঠল। দারোয়ানের হাসি দেখে সত্যি তমার ইচ্ছে করলো পাগলের মতো তার গলা চেপে ধরতে। সুস্থ একজন মানুষকে খুব সহজেই পাগল উপাধি দিয়ে দিলো। সত্য-মিথ্যা যাচাই করলো না।

তমার পায়ের কাছে ঘরের বিড়ালটি পায়চারী করছিল। তমা তাকে কোলে নিয়ে উপরে উঠতে লাগলো। মানুষগুলোই আজ কত নিষ্ঠুর! তাদের জ্ঞান আছে, বিবেক আছে, আছে  বুদ্ধি। কথা বলতে পারার মতো ক্ষমতা আছে। অথচ পশু কত আপন হয়ে যায়। বুঝতে পারে এক সময় আদর কি, ভালোবাসা কি। ভাবনাগুলো সাথে নিয়ে তমা তার ঘরে চলে এলো।
ঘরে ঢুকেই শুনতে পেলো রিং বাজছে। তমা চেঁচিয়ে বলে, রিংটা ধরার কেউ নেই কি? বাড়ির সবাই কই গেলো? 
বৌমা, কোথায় গিয়েছিলে? 
ভাইয়া রিং বাজছে, ধরুন প্লিজ। 
কোথায়? 
এই মাত্র শুনলাম। 
তোমার কান বাজছে। 
তমা দ্বিধা-দ্বন্দ্বে পড়ে গেলো। দারোয়ানের সাথে তর্ক করার পর 'পাগল' বলে দিলো। ভাসুরকে বোঝাতে গেলে অন্য কিছু বলে বসবে।
মুহূর্তে শোভনের কথা মনে পড়তেই তমা আবার বারান্দায় ছুটে গেলো। কিন্তু নাহ! ততক্ষণে শোভন চলে গেলো। তমার চোখ ছলছল করে উঠল। মাথা নিচু করে ঝিম মেরে বসে ফিরে গেলো সেই সুখ স্মৃতিতে। 
আম্মা আম্মা, কেমন আছো? 
আম্মা নয়, 'ভাবী' ডাকো।
নতুন বউ তমা তাই স্বামীর ওপর কিছু বলতে পারছে না।
...ভাইয়া, মা বলেছিল ভাবীকে মা ডাকতে। 
...উহ আর একটা কথাও না। যাও পড়তে। 
তমার খুব খারাপ লাগছিলো।
ফাহিম তার পাগড়িটা খুলতে খুলতে তমাকে বলে, ভীষণ দুষ্ট। এতো বড় হয়েছে, এতটুকু ভদ্রতা শেখেনি।

তমার মাথা নিচু। এই মুহূর্তে তার মুখবন্ধ। নতুন বউ বলে কথা। অবিবাহিতের মতো পটর পটর কথা বলা যাবে না। বললেই বাচাল বলে তকমা দিয়ে দিবে। অবুঝ বালিকার মতো মাথা নেড়ে সায় দিতে হবে। তমার খুব ঘুম পাচ্ছিলো, কিন্তু এই সময়? সারাদিন যে ধকল। সেই সন্ধ্যার পর থেকে লক্ষ্মী বউ হয়ে বসে থাকা কি কষ্ট রে বাবা...। 

কত আনন্দ হতো কেউ বউ সাজতে দেখলে। কিন্তু আজ নিজের বেলায় খবর হয়ে গেলো। তমার ভাবনার মাঝে ফাহিম কাছে এলো। তমার দুরু দুরু বুক কাঁপছে। ফাহিম  হুট করে তমাকে শুইয়ে দিয়ে আদর করা শুরু করে দিলো। তমা বিচলিত। বুঝতে পারলো তার স্বামী রোমান্টিক না। কী আশ্চর্য। কোথায় কি প্রথমে খোঁপা খুলবে, একে একে গহনা, ধ্যাত...।

যৌবনের সাধ পেলেও মনের তৃপ্তি অধরা হয়ে রইল তমার। সারারাত দেহের আদান-প্রদানের সাথে বাসর রাতের ইতি হলো। পরদিন ঘুম ভেঙ্গে দেখে শোভন পাশে বসে আছে। তমাকে ভয় পেয়ে দূরে সরে যেতে দেখার পর শোভন বলল, আম্মা তুমি ভয় পেয়ো না। ভাইয়া যাওয়ার পর আমি এসেছি। তোমাকে একদম পুতুলের মতো লাগছে। 
তাই বুঝি? 
সত্যি আয়নায় দেখো । 
তোমার নাম কি? শোভন। 
কিসে পড়? 
ক্লাস এইটে। 
বাহ! 
ভাইয়া শুধু বকে। এখন তুমি এসেছো, আর বকবে না। আমার মা বলেছে, 'ভাবী এলেই আমাকে আর কিছু বলবে না।' 
হুম। তমা শোভনের কাছে এসে মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে বলে, ঠিক আছে আসতে আসতে আমি সব ঠিক করে দিবো। তবে আমার সব কথা শুনতে হবে। শুনবে তো? একদম। 
ঠিক আছে এখন যাও।
তমা ফ্রেশ হয়ে রুম থেকে বেরিয়ে রান্নাঘরে খালা শাশুড়িকে দেখতে পেয়ে বলল, 'আম্মা আমি রান্না করি।' 
আজ না তুমি নতুন? কয়েকদিন পরেই তোমার হাতে সব তুলে দিবো। ওই ছোড়াটাকেও। তুমি দিব্যি সব গুছিয়ে নিও। 
জ্বি আচ্ছা।
এভাবে অনেকটা সময় পার হলো। শোভনের সাথে তমার খুব বন্ধুত্ব  হয়ে গেলো। শোভনকে তার নিজের সন্তানের মতোই মনে হয় এখন। আড়াল হলেই তমা চিন্তায় পড়ে যায়। সেদিন স্কুল থেকে দেরী হওয়াতে নিজে স্কুলে গিয়ে হাজির। শোভনকে জড়িয়ে ধরে সেকি কান্না। শোভনও আম্মা আম্মা করে কেঁদে দিলো। কিন্তু ধীরে ধীরে তমার আদর শোভনের জন্য কাল হতে লাগলো। প্রায় ফাহিমের সাথে তমার ঝগড়া হয় । 
একদিন রাতে ফাহিম বলে, দেখো তোমাকে শুরু থেকেই বলেছি ওকে লাই দিও না।
ছোট মানুষ। 
অতো ছোটও না। এই ছোট শব্দটাই এক সময় বড় হয়ে দাঁড়ায়। 
ও তোমার ভাই। 
ঠিক।
তাহলে? 
এতো উত্তর জানতে চেয়ো না। 
তমার আর কথা বাড়াতে ইচ্ছে করল না। দাঁতে দাঁত চেপে তমা দীর্ঘশ্বাস ফেলে ঘুমানোর প্রস্তুতি নিলো।

পরদিন শোভন টেবিলে খাওয়ার সময় হাসলে তমা মুখ গোমড়া করে রাখে। শোভন তা বুঝতে পারে। সে চুপচাপ নাস্তা সেরে স্কুলে চলে যায়। 
তমা সারাদিন মনমরা হয়ে থাকে। শোভনের জন্য খুব কষ্ট হচ্ছে। কী করবে সে বুঝতে পারছে না। শোভন স্কুল থেকে ফিরে এসেই ভাবীর রুমে ঢুঁকে।
তমা বলে, কিরে ফিরেছিস? শোভন ভেটকি হেসে বলে, হ্যাঁ ফিরেছি। এই দেখো কি এনেছি। 
কি এনেছিস? 
তোমার জন্য কদম ফুল।
ওমা সেকিরে তুই আমার জন্য এই ফুল এনেছিস?
হুমম। আমি জানি এই ফুল তোমার খুব প্রিয়। সেদিন তুমি ভাইয়াকে বলেছিলে কদমের মালা আনতে, আমি শুনেছিলাম ।
তাই বুঝি?
হুম।
ভাইয়া আনবে না আমি জানতাম। 
কেনরে? ভাইয়ার এসবে আনন্দ নেই। ভাইয়া শুধু টাকা চেনে, শুধুই টাকা। 
তমা কথা ঘুরিয়ে বলে, তোকে আজ টিফিন দেয়নি, মন খারাপ করেছিস? 
নাহ, এমন তো কত হয়েছে। 
তমা অবাক হয়ে বলে, 'কত?' 
খালা দেয়নি। আমি তো সৎ ভাই। আপন না। সৎ ভাইকে কেউ আদর করে? করে না। কথাটা শুনতেই তমার চোখ ভিজে গেলো। তমা কান্না চেপে ধরে শোভনকে বুকে জড়িয়ে ধরে বলে, 'আমি আছি না।' মন খারাপ করতে নেই বাবা।
শোভনকে অবহেলার স্পষ্ট কারণ তমা এবার জানতে পারলো। কিন্তু তমা মনে মনে সিদ্ধান্ত নিলো শোভনকে সে অবহেলা করবে না। মায়ের আদর দিয়ে মানুষ করবে।

কিন্তু একদিন সব এলোমেলো হয়ে গেলো। তমার স্বপ্ন পূরণ হলো না। তমা কাপড় স্ত্রী করতে ব্যস্ত। তখনি ল্যান্ডফোন বেজে উঠল। তমা দৌড়ে ফোন ধরতেই ওপাশ থেকে একটা কান্নার স্বর আসে, 'আম্মা আম্মা। কোথায় তুমি।' হুট করে লাইনটা কেটে গেলো । তমা অস্থির। কই গেলো? সে কাঁদছে কেন? তমা ফাহিমকে কল দেয়।

আহা তুমি বেশি চিন্তা করছো। শয়তানটা কই যাবে আমার মাথা খাওয়া ছাড়া।

ফাহিম এমন ভান ধরল যেন কিছুই হয়নি। ফাহিমের কথা গুরুত্ব না দিয়ে তমা তার  ব্যাগ আর ফোনটা নিয়ে বাসা থেকে বেরিয়ে পরল শোভনকে খুঁজতে। সারাদিন শোভনকে  খোঁজ করে পাওয়া গেল না।হাঁটতে হাঁটতে তীব্র রোদে তমার চোখ ঝাপসা হয়ে এলো। তমার আর কিছু মনে নেই। চোখ খুলে দেখে তার আশেপাশে অনেক লোকজন। তার দিকে হা করে তাকিয়ে আছে। তমা তার কাপড় চোপড় ঠিকঠাক করতে করতে বলে, আপনারা কে?

একজন পথচারী বলল, সব কথা আপনার স্বামীর কাছ থেকে শুনে নিবেন। আমরা গেলাম।

তমা ফাহিমকে জিজ্ঞেস করে, শোভনের খোঁজ পেয়েছ?
আগেও এমন হয়েছে। চলে আসবে। তুমি এখন রেস্ট নাও । 
তমার বুক ফেটে যাচ্ছে কিছু একটা হয়েছে। তবে আগের মতো নয়।
সে হার মানতে নারাজ। খুঁজে বের করবেই শোভনকে। ভাবী হয়ে না। মা হয়ে সন্তানকে খুঁজে বের করতে পিছপা হবে না সে।
কিন্তু সেই খোঁজাটাই তমাকে আজ পাগল বলে ছড়িয়ে দিলো।                                 

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর