♦ স্ত্রী : তোমাকে বিয়ে করার সময় আমি যে আস্ত বোকা ছিলাম, এটা জানো?
স্বামী : হ্যাঁ, জানি। কিন্তু তোমাকে এত বেশি ভালোবাসতাম যে তখন আর বলতে ইচ্ছে করেনি।
♦ স্বামী-স্ত্রীর তুমুল ঝগড়া। ঝগড়ার একপর্যায়ে স্বামীর গালে কষে এক চড় মারল স্ত্রী।
চড় খেয়ে স্বামী বেচারা লজ্জিত। কিন্তু মুখে গম্ভীর ভাব এনে বলল, ‘তুমি আমাকে চড়টা সিরিয়াসলি মেরেছ, নাকি ইয়ার্কি করেছ।’
স্ত্রী চোখ গরম করে উত্তর দিল, ‘সিরিয়াসলি মেরেছি!’
স্বামী হুংকার দিয়ে বলল, ‘তাহলে আজ বেঁচে গেলে। তুমি তো জানো আমি ইয়ার্কি একদম পছন্দ করি না।’
♦ স্বামী : হ্যালো! ওগো শুনছ, আমি গাড়ি চালিয়ে সুজানার বাসায় যাচ্ছিলাম। হঠাৎ একটা ট্রাক টাল সামলাতে না পেরে আমার মুখোমুখি হয়ে গেল। আমি কোনোমতে ট্রাকটাকে পাশ কাটিয়ে গেলাম। কিন্তু একটা বিশাল গাছের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে গাড়িটা থমকে গেল। আরেকটু হলেই ৫০ ফুট নিচের একটা খাদে পড়ে যেতাম। কোনোমতে উঠে এসেছি। পা আর হাতের হাড় ভেঙেছে। এখন আমি হাসপাতালে!
স্ত্রী : বলি সুজানাটা কে, হ্যাঁ?
♦ প্রেমিক প্রখর রোদের মধ্যে খালি গায়ে দাঁড়িয়ে ঘামছে।
প্রেমিকা : এই, খালি গায়ে রোদের মধ্যে দাঁড়িয়ে আছ কেন?
প্রেমিক : গায়ের ঘাম শুকাচ্ছি।
♦ নাটকীয় ভঙ্গিতে প্রেমিকাকে বলল প্রেমিক, তোমার সঙ্গে আমার কি একটা মেধার যুদ্ধ হতে পারে?
প্রেমিকা : না। আমি নিরস্ত্র লোকের সঙ্গে যুদ্ধ করি না।
♦ প্রেমিক : তোমার জন্য আমি আমার জীবনটাও দিয়ে দিতে পারি।
প্রেমিকা : কিন্তু আমি যে সস্তা উপহার নিই না।
♦ প্রেমিক-প্রেমিকা হোটেলে বসে খাচ্ছে। প্রচুর খাবারের অর্ডার দেওয়া হয়েছে।
প্রেমিক : তা হলে তুমি আমাকে বিয়ে করবে না বলে ঠিক করেছ?
প্রেমিকা : হ্যাঁ, আমি তোমাকে বিয়ে করতে পারব না।
প্রেমিক : এই বেয়ারা, আমাদের দুজনের দুটো আলাদা বিল নিয়ে এস।
♦ এক ভদ্রলোক জুয়েলারির দোকানে গিয়ে প্রেমিকাকে উপহার দেওয়ার জন্য সবচেয়ে দামি ব্রেসলেট চাইলেন।
দোকানদার বললেন, ‘স্যার, ব্রেসলেটে কি আপনার প্রেমিকার নাম খোদাই করে নেবেন?’
ভদ্রলোক কিছুক্ষণ চিন্তা করে বললেন, ‘না, তার দরকার নেই। তার চেয়ে বরং লিখে দেন, তুমিই আমার প্রথম এবং একমাত্র প্রেম।’
দোকানদার বললেন, ‘স্যার, আপনি আসলেই খুব রোমান্টিক।’
এবারে ওই ভদ্রলোক বললেন, ‘এখানে আসলে রোমান্টিকতার কিছু নেই, পুরোটাই প্রাকটিক্যাল। যদি তার সঙ্গে আমার ছাড়াছাড়ি হয়, তাহলে ব্রেসলেটটি আমি অন্য কোথাও ব্যবহার করতে পারব।’