► স্ত্রী : ওগো শুনছ, আমার কিছু জিনিস প্রয়োজন।
স্বামী : কি?
স্ত্রী : ছেলেমেয়ে আর আমার জন্য পাঁচ সেট জামা, বিছানার চাদর, কিছু নতুন চেয়ার, একটা ফ্রিজ, একটা এলসিডি টিভি, ছেলের জন্য একটা মোবাইল, মেয়ের জন্য গয়না।
স্বামী : সে ক্ষেত্রে আমারও কিছু জিনিস প্রয়োজন।
স্ত্রী : কি?
স্বামী : একটা বন্দুক, একটা মুখোশ আর শহরের একটা ব্যাংকের পুরো নকশা।
► একজন বাস ড্রাইভার আর এক পাইলট বন্ধুর মধ্যে কথা হচ্ছিল-
বাস ড্রাইভার : আমি মাঝে মাঝে আমার যাত্রীদের খাটিয়ে নিতে পারি। কিন্তু তুই পারিস না।
পাইলট : কি রকম?
বাস ড্রাইভার : তুই কি মাঝপথে প্লেন থামিয়ে বলতে পারবি, ‘ভাইয়ারা, একটু নামেন ধাক্কা দিতে হবে?’
► এক লোক কিছু কাগজ ফটোকপি করে খুব মন দিয়ে অরিজিনাল কাগজগুলোর সঙ্গে মিলিয়ে দেখতে লাগল। আরেকজন প্রশ্ন করল, ‘এত মনোযোগ দিয়ে কি দেখছেন?’ লোকটি বলল, ‘দেখছি, ফটোকপিতে কোনো ভুল হয়েছে কি না।’
► তা তোমার বাবা কি করেন?
: ফার্নিচার বিক্রি করেন।
: বাহ্, খুব ভালো। তা বিক্রি-টিক্রি হয়?
: হয় না মানে! ঘরের খাট ছাড়া সব বিক্রি হয়ে গেছে!
► স্বামী-স্ত্রীর ঝগড়ার এক পর্যায়ে ব্যাগ গোছাতে শুরু করলেন স্ত্রী। রাগে গজগজ করতে করতে বললেন, ‘আর জীবনে কোনো দিন আমি এমুখো হব না। থাক তুমি একলা। আমি চললাম বাবার বাড়ি।’
স্বামী কিছু টাকা এগিয়ে দিয়ে বললেন, ‘যাও যাও। আর এই নাও, যাওয়ার ভাড়াটা নিয়ে যাও।’
স্ত্রী মুখে ঝামটা মেরে বললেন, ‘আর ফেরার ভাড়াটা কে দেবে শুনি?’
► মুখ ঝামটা মেরে শাপলা বেগম তার ছেলে পল্টুকে বললেন, ‘তুই আবার ফেল করেছিস? পাশের বাসার ঝুমকীকে দেখ, কত্ত ভালো রেজাল্ট করেছে ও!’
পল্টু : ওকে আর নতুন করে কি দেখব? পরীক্ষার হলে বসেও ওকে দেখছিলাম বলেই তো আজ এই দশা!
সংগ্রহ : মেহেরুন রুমা, নান্দাইল, ময়মনসিংহ।