শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২২

সমান্তরাল ভালোবাসা

মোজাম্মেল বাবু
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সমান্তরাল ভালোবাসা

একই নক্ষত্রকণিকা দিয়ে সৃষ্টিকর্তা তৈরি করেন ‘লিলিথ’কে। প্রথম মিলনেই মিশনারি পজিশনে অস্বীকৃতি জানিয়ে আদমকে ছেড়ে চলে যায় লিলিথ। আদমের শূন্যতা দূর করতে তাকে সঙ্গে নিয়েই প্রভু তৈরি করেন ‘দ্বিতীয়া’ আরেক সুন্দরী। সবই ছিল তার, ছিল না কেবল চমক! তাই তার প্রতি সেদিন আকৃষ্ট হননি আদম। তবে এ নিয়েও আদম নিশ্চয়ই পরে আফসোস করেছেন অনেক।

১. হিব্রু মিথলজির বর্ণনা অনুসারে- ঈশ্বর সব প্রাণিকুলকে জোড়ায় জোড়ায় সৃষ্টি করে তাদের নামকরণের ভার দেন আদমকে। সূর্যকণা থেকে জš§ নেওয়ায় তার আরেক নাম ‘অর্ক’। অন্য প্রাণীদের যুগল প্রেমের দৃশ্যে অভিভূত হয়ে আদম নিজের জন্যও ঈশ্বরের কাছে একজন সঙ্গিনী প্রার্থনা করেন। একই নক্ষত্রকণিকা দিয়ে সৃষ্টিকর্তা তৈরি করেন ‘লিলিথ’কে। প্রথম মিলনেই মিশনারি পজিশনে অস্বীকৃতি জানিয়ে আদমকে ছেড়ে চলে যায় লিলিথ। আদমের শূন্যতা দূর করতে তাকে সঙ্গে নিয়েই প্রভু তৈরি করেন ‘দ্বিতীয়া’ আরেক সুন্দরী। সবই ছিল তার, ছিল না কেবল চমক! তাই তার প্রতি সেদিন আকৃষ্ট হননি আদম। তবে এ নিয়েও আদম নিশ্চয়ই পরে আফসোস করেছেন অনেক। শেষ প্রচেষ্টায় ঘুমন্ত আদমের পাঁজরের একটি হাড় খুলে নিয়ে ঈশ্বর সৃষ্টি করেন ‘ইভ’কে। তার হাতেই আদমের ভালোবাসায় হাতেখড়ি এবং এই নশ্বর পৃথিবীতে নির্বাসন। বশ্যতা মানা প্রেমময়ী ইভের ভালোবাসায় আপ্লুত হয়েও আদম জন্মজন্মান্তর ধরে খুঁজে ফেরেন অধরা সেই লিলিথকে। অন্যদিকে জন্ম-মৃত্তিকার দুর্বার আকর্ষণে লিলিথ বার বার আদমের কাছে ছুটে গেলেও বাধা পড়ে আছে চিরন্তন বিরহের আবর্তে। প্রতিটি মানুষের জীবনেই রয়েছে একজন ‘ইভ’ এবং আরেকজন ‘লিলিথ’- কখনো সে তাকে খুঁজে পায়, কখনো পায় না। অন্যদিকে, প্রতিটি নারীর ভিতরে একই সঙ্গে বাস করে একজন ‘ইভ’ এবং আরেকজন ‘লিলিথ’- কখনো সে তাকে আবিষ্কার করতে পারে, কখনো পারে না। অনিবার্য অর্ক ও লিলিথের মিলন, সেই সঙ্গে অনিবার্য তাদের অনন্ত অপেক্ষা।

২. এ স্পেস-টাইমে অর্ক ও লিলিথের দেখা হয় প্রথম যৌবনের দেড় যুগ পরে। বিষয়টি তদন্ত শেষে ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ওয়েলসের অ্যাসট্রোনমার জন ওয়েব মন্তব্য করেন ‘আলোর গতি শ্লথ হয়ে যাওয়াই এ বিলম্বের কারণ হয়ে থাকবে’। ওয়েবের যুগান্তকারী এ উদ্ভাবন ব্যাখ্যা করতে গিয়ে বিশ্বখ্যাত পদার্থবিজ্ঞানী পল ডেভিস বলেন, ‘কোয়াসার আলো বিচ্ছুরণকারী পরমাণুগুলোর গঠনে মানবদেহের পরমাণু থেকে উল্লেখযোগ্য কিছু ভিন্নতা লক্ষ্য করা গেছে, যা সত্য হলে আলোর গতির তারতম্যই হবে এ ভিন্নতার একমাত্র সম্ভাব্য কারণ’। সমগ্র মানব জাতির জন্য অত্যন্ত অর্থবহ এ অবজারভেশনটির ফলে হুমকির সম্মুখীন হবে আইনস্টাইনের কালজয়ী ‘থিওরি অব রিলেটিভিটি’, ‘কোনো বস্তুই আলোক-প্রতিবন্ধক অতিক্রম করতে পারে না’- এ সম্পর্কিত ‘টাইম ডায়লেশন’ সূত্র এবং আধুনিক বিজ্ঞানের ভিত্তি- ‘আলোর গতির স্থিরতা’র তত্ত্বটিও। তবে ঈশ্বরের সাম্রাজ্যে সময় রাখতে না পারার এটাই প্রথম নজির নয়। মাতৃতান্ত্রিক মায়োকন্ড্রিয়াল ডিএনএ ও পিতৃতান্ত্রিক ওয়াই ক্রোমোজমের বংশপরম্পরা বিশ্লেষণ করে মলিক্যুলার বায়োলজিস্টরা সম্প্রতি নিশ্চিত হয়েছেন যে, মানব জাতির অভিন্ন পিতা-মাতা হিসেবে খ্যাত ‘আদম’ ও ‘ইভ’ পৃথিবীতে আবির্ভূত হয়েছেন অন্তত ৯০ হাজার বছরের ব্যবধানে। পিছিয়ে পড়ে আদম বোধ করি লিলিথেরই তালাশ করে থাকবেন। আঠারো বছরের বিলম্ব মুছে ফেলতে পারেনি এ যুগের অর্ক ও লিলিথের প্রেম। হঠাৎ দেখার অকস্মাৎ আঙ্গুলের ছোঁয়ায় তাদের মধ্যে আবারও জ্বলে ওঠে জন্ম-মৃত্তিকার ভালোবাসা। অনুভূতির বিদ্যুৎস্পর্শ গলা, গ্রীবা ও চিবুক ছাড়িয়ে বিনির্মিত হয় শাশ্বত এক কাব্য। ‘কে বলে আগুন, এক ফালি চুম্বনই পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ আবিষ্কার!’ তাপের কোনো বিনাশ নেই, কেবল অবস্থার পরিবর্তন ঘটে মাত্র- তাপের অবিনাশিতাবাদ এ সূত্র মেনে, একজনের ভালোবাসার আজন্ম উত্তাপে বাষ্পায়িত হতে থাকে আরেকজনের ভালোবাসা। ভালো বাসতে বাসতে ফতুর হয়ে যায় আদিম দুটি মানুষ। ততক্ষণে ‘ফেন্সিং’ খেলার মতো পেছন থেকে সুতা টেনে ধরে দুটি সংসার এবং সন্তানদের উজ্জ্বল মুখ।

৩. বিদ্যমান বাস্তবতায় মিলনের কোনো সম্ভাবনা খুঁজে না পেয়ে অর্ক ও লিলিথ ‘টাইম টানেল’ বেয়ে ফিরে যায় দেড় যুগ আগে। ‘গ্র্যান্ডফাদার প্যারাডক্স’ সূত্রমতে- অতীত ভ্রমণ করে কেউ যদি নিজের ‘বাবা’র জন্মের আগেই ‘দাদা’কে হত্যা করে ফেলে, তখন ‘বাবা’ এবং একই সঙ্গে তার নিজের অস্তিত্বও মিথ্যা হয়ে যাবে। অর্ক ও লিলিথ অতীতে ফিরে গিয়ে কোনো হত্যাকাণ্ড না ঘটিয়ে শুধু নিজেদের বিয়ে দুটো ভেঙে দিয়ে আবার বর্তমান পৃথিবীতে ফিরে আসে। সকালে ঘুম ভেঙে হাত মেলতেই অর্ক স্পর্শ করে লিলিথের পেলব শরীর। লিলিথও চোখ খুলে অর্ককে পেয়ে আনন্দে আত্মহারা হয়ে যায়। কিন্তু কিছুক্ষণ না যেতেই কান্নায় ভেঙে পড়ে ওরা দুজন, সময়ের পর্দা থেকে ততক্ষণে বিলীন হয়ে গেছে তাদের প্রাণপ্রিয় সন্তানরা। বস্তুত অতীত কিংবা ভবিষ্যৎ ভ্রমণে কখনো এমন কিছু করা যাবে না যাতে ইতিহাসের ধারাবাহিকতা ক্ষুণ্ন হয়। পদার্থবিজ্ঞানের ভাষায় যাকে বলা হয়- ‘থিওরি অব আনইন্টারেপটেড ক্রোনোলজি’। বিলাপ করতে করতে ওরা দুজন আবার ছুটে যায় অতীতের কাছে, ফিরিয়ে দেয় কালের স্বাভাবিক পরম্পরা। অতীতে ফিরে গিয়ে ‘ভুল’ শুধরে নেওয়ার কৌশলটি যথার্থ হলেও ‘পথ’ নির্বাচন তাদের সঠিক ছিল না। টাইম-টানেল বেছে না নিয়ে তাদের উচিত ছিল ওয়ার্মহোলের ওপর আস্থা রাখা। টাইম-টানেল ভ্রমণে ফিরে আসার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় বাধা হয়ে দাঁড়ায় ‘এনট্রপি’কে রিভার্স করা, যেখানে ‘ডিগ্রি ও ডিজঅর্ডার ইনক্রিজেস উইথ টাইম’। সর্বশেষ উদ্যোগে বিনাইন ওয়ার্মহোল সুড়ঙ্গ দিয়ে অর্ক ও লিলিথ পৌঁছে গেল সেই সময়-সন্ধিক্ষণে, যেখান থেকে ‘দুজনার দুটি পথ দুটি দিকে গিয়েছিল বেঁকে’। ‘ওয়ার্মহোল’ এক ধরনের ‘ব্ল্যাকহোল’ মাত্র। সাধারণ ব্ল্যাকহোল আলো পর্যন্ত গিলে খায়, সেখান থেকে কোনো কিছুই বের হয়ে আসতে পারে না। কিন্তু অর্ক ও লিলিথের প্রয়োজনে কালের দুই প্রান্তকে সংযোগের স্বার্থে ‘অ্যান্টি-গ্র্যাভেটি’ ম্যাটার দিয়ে তৈরি হয় একটি ‘বিনাইন’ অর্থাৎ অপ্রতিকূল প্রাকৃতিক গহ্বর। কার্ল সাগানের ‘কসমস’ গ্রন্থ ও চলচ্চিত্রে ওয়ার্মহোল ভ্রমণের বিশদ বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা রয়েছে। শেষমেশ ওয়ার্মহোল পথ বেয়ে অর্ক ও লিলিথ অতীতে ফিরে গিয়ে ক্রসরোডে দাঁড়িয়ে নিজেদের আবদ্ধ করল গভীর এক চুম্বনে। আর তখনই ভালোবাসার প্রকাণ্ড শক্তিতে প্রচণ্ড এক ‘বিগ ব্যাং’ বিশ্বব্রহ্মাণ্ডকে দুই ভাগে বিভক্ত করে ফেলল। অর্ক ও লিলিথের জন্য জন্ম নিল প্যারালাল দুটো ইউনিভার্স- একটি ‘বিরাজমান বাস্তবতার’ এবং আরেকটি ‘আকাক্সক্ষার বাস্তবতার’। একটির সঙ্গে অন্যটির কোনো বিরোধ নেই এবং দুটোই সমানভাবে সত্য। তবে প্যারালাল ইউনিভার্স থিওরিতে সমান্তরালভাবে বিরাজমান ইউনিভার্সের সংখ্যায় কোনো সীমাবদ্ধতা নেই। আলোড়ন সৃষ্টিকারী ‘সুপার স্ট্রিং থিওরি’ অনুসারেও বিদ্যমান ১১টি স্পেস-টাইম ডায়মেনশনের প্রতিটিতেই পৃথক একটি ‘বাস্তবতা’ বিরাজ করতে পারে।

৪. কিন্তু অর্ক ও লিলিথ পরস্পরকে চিনবে কী করে? ‘মিমিকিং’ এবং ‘ক্যামোফ্লেজ’ প্রাণিকুলের শাশ্বত সক্ষমতা। একেবারে ভিন্ন প্রজাতির একটি প্রাণীও জীবনের প্রয়োজনে শারীরিক গঠন বদলিয়ে অন্য প্রজাতির আরেকটি প্রাণীর দলে ঢুকে পড়তে পারে। পিঁপড়ার খাদ্যের সহজলভ্যতার লোভে অনেক সুবিধাবাদী প্রজাতিই পিঁপড়ার রূপ নিয়ে তাদের পালে ঢুকে পড়ে। অন্যদিকে গ্রাসহপাররা গায়ের রং বদলে সবুজ ঘাসের মধ্যে মিশে থেকে পেডেটারদের চোখ ফাঁকি দেয়। মানুষের ভিতরেও এমন সব ঘটনা ঘটা সম্ভব। এ পৃথিবীতে অর্ক কিংবা লিলিথের ছদ্মবেশ নিয়ে হাজির হওয়ার অধ্যায় ঘটেছে অনেক। রয়েছে নিজেকে লুকিয়ে রাখার উপাখ্যানও। আবার লিলিথ খোঁজার নামে একাধিক ‘দ্বিতীয়া’র অভিসারেও জড়িয়েছে অনেকে। একক নারীর সঙ্গে পেরে না ওঠা পুরুষের চরে বেড়ানোর স্বভাব তার ভিন্নতা অন্বেষণের তাগিদমাত্র, বায়োলজিক্যাল নিড নয়। ‘ঈশ্বর-বিশ্বাস’ যেমন মানুষের একেবারে অন্তর্গত, তেমনি ‘বহুগামিতা’ও সম্ভবত এত দিনে তাদের ‘ডিএনএ’তে হার্ডওয়্যারড হয়ে গেছে। অন্যদিকে নারীর ‘বুক ফাটে তো মুখ ফুটে না’ রক্ষণশীলতার কারণে তাকে বঞ্চিত হতে হয়েছে বহু স্বর্গীয় সান্নিধ্য থেকে। অর্ক কিংবা লিলিথের অনুসন্ধান, মানুষের কেবল ইন্দ্রিয়ের তাড়না নয়, জন্ম-মৃত্তিকার টান! যা মানুষকে মহাচুম্বকের মতো উড়িয়ে, ভাসিয়ে, কক্ষচ্যুত করে নিয়ে যায় অসীম ভালোবাসার এক দুনিয়ায়। তথাপি বাঁধা পড়ে থাকে অনন্ত প্রতীক্ষার আবর্তে।

লেখক : একাত্তর টিভির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান সম্পাদক।

এই বিভাগের আরও খবর
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
তোমার কাছে ফিরছি
তোমার কাছে ফিরছি
ডিজিটাল হাটে
ডিজিটাল হাটে
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা
বৈরী বাতাস
বৈরী বাতাস
বুকপকেট
বুকপকেট
ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা
সমুদ্রমন্থন
সমুদ্রমন্থন
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
লেনদেন
লেনদেন
যদি তুমি
যদি তুমি
সর্বশেষ খবর
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে

২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে
লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি
রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ
বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ

৫৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা