শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ জানুয়ারি, ২০২৩

প্রিয় মানুষ মান্না দে

ফরিদুর রেজা সাগর
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
প্রিয় মানুষ মান্না দে

মান্না দে’র গান কবে থেকে শুনি, সেটা ঠিক করে বলা যাবে না।

আমি কেন, অনেক বাঙালিই জানেন না!

বিশেষ করে আমাদের বয়সী বাঙালিরা অনেকেই ঠিকঠাক বলতে পারবেন না যে মান্না দে’র গান তাঁরা কবে থেকে শুনছেন।

মান্না দে’র এমন কিছু গান রয়েছে, যা শুনলে মনে হয় সব বয়সের শ্রোতার জন্য, কিশোর বয়স পার হওয়ার পর থেকে বৃদ্ধ বয়স পর্যন্ত, যেন গানগুলো তাঁর জীবন-আর অভিজ্ঞতা থেকে লেখা। লেখা আমাদের জন্য!

যেমন অসাধারণ কথা, তেমন সুর, তেমনি গায়নভঙ্গি।

মান্না দে’র গান শোনার সরাসরি প্রথম সুযোগ হয়েছিল আমার নিউইয়র্কে।

জ্যাকসন হাইটসে বিশ্বজিৎ সাহার গ্রন্থ আর গানের দোকান মুক্তধারা।

এক নামে সবাই মুক্তধারাকে চেনে।

নিউইয়র্কে গেলে সময়-সুযোগ হলে মুক্তধারায় আর সবার মতো ঢুঁ দিই। এক দিন সেখানে ঢুকে দেখলাম একটা সুদৃশ্য বড় পোস্টার। পোস্টারে লেখা বিশ্বজিৎ-এর আয়োজনে মুক্তধারা এই কিংবদন্তি গায়কের গানের আসর বসাচ্ছে নিউইয়র্ক শহরে।

পোস্টার দেখে বাঙালি শ্রোতারা টিকিট কিনছে দেদারসে!

বিশ্বজিৎ আমাকে জানাল, শো-এর আগে বা পরে মান্না দে এক দিন দোকানে এক ঝলকের জন্য আসবেন বলে সম্মত হয়েছেন।

সেই সময়ে বিশ্বজিৎ আমাকে ফোন করে দেবে। আমি নীরবে চলে এলে কিছুক্ষণের জন্য এ শিল্পীর সঙ্গে গল্প করার সুযোগ ঘটবে।

আমি চেষ্টা করেছিলাম। এই শিল্পীর লাইভ অনুষ্ঠান দেখার ইচ্ছা ছিল। মুক্তধারার স্টলে সশরীরে হাজির হওয়ারও প্রবল আগ্রহ ছিল।

সেবার দুটির কোনোটাই হলো না।

অন্যান্য কাজের চাপে সৌভাগ্য আমার পক্ষে থাকল না!

কথাও বলতে পারলাম না। গান শুনতে যেতেও পারলাম না। আফসোসটা সঙ্গে নিয়ে নিউইয়র্ক থেকে ঢাকা ফিরলাম।

তবে দুধের স্বাদ ঘোলে সামান্য মিটল।

মান্না দে বললেন, দ্যাখো, একটা মুশকিল হয়ে গেছে। আমার স্ত্রী তো খুব অসুস্থ হয়ে পড়েছে। আমি আসলে আসতে পারব না। বলছেন কী! ফোনের ওপাশ থেকে আমি তো স্তব্ধবাক। এতটা দূরে, শুধুমাত্র তাঁর সঙ্গে দেখা করার উপলক্ষ নিয়ে এসেও এবারও দেখা করে যেতে পারব না! নাছোড়বান্দা হয়ে গেলাম হঠাৎ। বললাম, তবে আমিই আসব আপনার কাছে।

মান্না দে যখন মুক্তধারায় এলেন, বিশ্বজিৎ ফোনে একটু ধরিয়ে দিলেন। বিশ্বজিৎ ফোনটা তাকে দেওয়ার আগে বলল, সাগর ভাই- এই যে মান্না দে’র সঙ্গে কথা বলেন!

আমি এত বড় শিল্পীর সঙ্গে ফোনে কথা বলতে চাইনি।

তবু বিশ্বজিৎ যখন ধরিয়ে দিয়েছে, তাঁকে বললাম, আমি আসতে চাই আপনার কাছে। সচক্ষে আপনাকে দেখার সাধ অনেক দিনের। সেই সুযোগটা পরে আমাকে দেবেন।

মান্না দে আমাকে কলকাতার একটা ফোন নম্বর দিলেন।

বললেন, এ নম্বরটা তাঁর ভাইয়ের ছেলের।

ওই নম্বরে যোগাযোগ করতে বলে জানালেন খোঁজ রেখো। আমি মাঝেমধ্যে কলকাতা যাই। ব্যাটে-বলে হয়ে গেলে দেখা করা যাবে।

আমি তো মহা আনন্দিত।

এত বড় শিল্পীর সঙ্গে ফোনে অন্তত কথা বলতে পেরেছি এটাও কম নয়। জানালাম, ঠিক আছে। অবশ্যই আপনার কাছে কখনো আসব। দেশে ফিরে এলাম।

রাধাকান্ত নন্দী একজন গুণী তবলা-শিল্পী। মান্না দে’র গানের সঙ্গে তবলা-সংগত করতেন। একবার কাজে গিয়ে কলকাতায় রাধাকান্ত নন্দীর সঙ্গে কথা হলো।

মান্না দে’র খোঁজখবর পেলাম তাঁর কাছ থেকে। তারপর বেশ কয়েকবারই কলকাতা যাওয়া পড়েছে। তার মধ্যে বার দুই মান্না দে’র ভাইয়ের ছেলের সঙ্গে কথা হয়েছে। তিনি দুবারই ফোনে কথা বলিয়ে দিয়েছেন শিল্পীর সঙ্গে। মুখোমুখি হওয়া যাচ্ছিল না আর।

বারবার তাঁকে ঢাকায় আসার আমন্ত্রণও জানিয়েছি।

কিন্তু তাঁর ব্যস্ততা আর নানা ঝামেলায় আমন্ত্রণ রক্ষা করতে পারেননি তিনি। দেখাও হচ্ছিল না কিছুতেই।

কোনো বাণিজ্যিক শো করা হবে না, শুধু আমাদের নিমন্ত্রণে ঢাকায় এসে একবার ঘুরে যাবেন। এই ছিল আমাদের অ্যাপ্রোচ। ঘটনাটা আর ঘটছিল না।

উনিও তখন বলছিলেন, আমি নিশ্চয়ই ঢাকা আসব। কিন্তু শেষ পর্যন্ত হয়নি।

মান্না দে’র সঙ্গে মুখোমুখি যোগাযোগ না হওয়াতে আফসোসটা থেকেই যাচ্ছিল।

শেষ পর্যন্ত ব্যাটে-বলে একবার হলো।

কলকাতায় সেবার গিয়ে পেলাম তাঁকে। কিন্তু ফাইনালি বসাটা আর হলো না। কারণ, সেদিনই তিনি চলে যাচ্ছেন বেঙ্গালুরু। যেখানে তিনি বসবাস করেন স্ত্রীকে নিয়ে। জরুরি কাজ থাকায় সেদিনকার ফ্লাইটে চলে গেলেন।

সেই প্রথম আমি জানলাম, তিনি কলকাতায় থাকেন না। তরুণ বয়সে হিন্দি ছবির গানের ব্যাপক চাহিদাসম্পন্ন গায়ক হিসেবে থাকতেন মুম্বাই। পরবর্তীতে বিয়ে করে বেঙ্গালুরুতে।

সেবার আমি নাছোড়বান্দা।

জানালাম, তবে আমি বেঙ্গালুরু আসছি।

বললেন, আসো। দেখা হবে। প্লেন থেকে নেমে হোটেলে ঢুকে আমায় ফোন দিয়ো। তবে এমন কী কথা বলো তো, যে জন্য তুমি বেঙ্গালুরুতে আসবে? কলকাতায় তো কথা হলোই।

বললাম, কোনোবারেই কিছুতে হচ্ছে না। আমি আসব অন্য কোনো কারণে নয়। শুধুমাত্র আপনার সঙ্গে গল্প করতেই আসতে চাই।

তাঁর কাছে আমার অনেক প্রশ্ন। আমাদের জাদুকর-গায়ক! সেই সময় আনন্দলোক পত্রিকায় তাঁর একটা বড় সাক্ষাৎকার ছাপা হয়েছিল। যেখানে তিনি বলেছিলেন, হেমন্ত মুখোপাধ্যায় কোনো বড় মাপের শিল্পী নন। মান্নার কাছে আমি সেই মন্তব্য নিয়েও জিজ্ঞেস করতে চাই সরাসরি।

মনে খটকা লেগেছিল। এ কেমন কথা বললেন দে!। মান্না দে যেমন বিশাল মাপের গায়ক, সমসময়ে হেমন্তও তো ছিলেন আরেক বটবৃক্ষ। তবে তাঁর এমন মন্তব্য কী কারণে!

এই প্রজন্মের হেমন্ত মুখার্জি, মানবেন্দ্র, শ্যামল মিত্র, সতীনাথ প্রমুখ একঝাঁক শিল্পী এসে বাংলা গানকে সমৃদ্ধ করেছিলেন গ্রামোফোন রেকর্ডে।

অবশ্যই তার মধ্যে মান্না দে ছিলেন স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্যের। জায়গা করে নিয়েছিলেন আলাদা। তাই বলে হেমন্ত সম্পর্কে এহেন মন্তব্য তাঁর মুখে কি মানায়?

আমাকে বেঙ্গালুরুতে আসার অনুমতি দিয়ে জানতে চাইলেন, এই শহরে কোথায় উঠবে?

জানালাম, আমি আসছি। এসে আপনাকে ফোন করে জানাব। তারপর আপনার সময় অনুযায়ী দেখা হবে।

মান্না দে হয়তো মনে মনে ভেবেছিলেন, অত দূরে আমি আসব না।

বেঙ্গালুরুতে গ্র্যান্ড হোটেলে উঠলাম। কলকাতা থেকে যাচ্ছি, চেইন হোটেল। ওটাই চিনি। জানালাম, আমি পৌঁছে ফোন দিয়ে টাইম সেট করলে আপনি চলে আসতে পারবেন কি না।

জানালেন, হ্যাঁ। আমি আসব। হোটেল লবিতেই আড্ডা দেওয়া যাবে।

মান্না দে’র এ কথা শুনে আমি প্লেনে উঠলাম।

গেলাম। হোটেল রুমে গিয়ে ফ্রেশ হলাম। তারপর ফোন করতেই ওপাশ থেকে বিস্ময় গলায়, এত পাগল! তুমি বেঙ্গালুরু পর্যন্ত চলে এসেছ?

বিনয়ের সঙ্গে বললাম, জ্বি। আপনি আসবেন কখন?

মান্না দে বললেন, তোমাকে আমি এক ঘণ্টা পর ফোন করছি।

এক ঘণ্টা পরে আমিই উত্তেজনায় তাঁকে ফোন করলাম।

মান্না দে বললেন, দ্যাখো, একটা মুশকিল হয়ে গেছে। আমার স্ত্রী তো খুব অসুস্থ হয়ে পড়েছে। আমি আসলে আসতে পারব না।

বলছেন কী! ফোনের ওপাশ থেকে আমি তো

স্তব্ধবাক। এতটা দূরে, শুধুমাত্র তাঁর সঙ্গে দেখা করার উপলক্ষ নিয়ে এসেও এবারও দেখা করে যেতে পারব না!

নাছোড়বান্দা হয়ে গেলাম হঠাৎ। বললাম, তবে আমিই আসব আপনার কাছে।

উত্তর দিলেন একটু ভেবে, ঠিক আছে তাহলে তুমি কাল আসো। সকালে আসো।

জীবনে অনেক ভক্তের মুখোমুখি হয়েছেন মান্না দে। কিন্তু কল্পনা করেননি এত পাগল ভক্তও তাঁর আছে।

গেলাম সকালে, তাঁর দেওয়া সময় ধরে।

বাড়িতে ঢুকতেই বললেন মান্না দে, তোমাকে আমি আধা ঘণ্টার বেশি সময় দিতে পারব না। এমনকি চা-ও খাওয়াতে পারব না।

তারপর যা হলো, আধা ঘণ্টা নয়। বললেন দুই ঘণ্টা কথা।

জানালেন, আনন্দলোক কেমন করে হেমন্ত সম্পর্কে আমার বরাত দিয়ে এটা লিখে দিল আমি বলতে পারব না। এমন কথা আমি কি বলতে পারি! হাতে কলম আছে আর লিখে দিল সেটা?

বললাম, প্রতিবাদ পাঠান।

বললেন, লাভ কী? সারা জীবন এমন বহু নিউজ ভুল ব্যাখ্যা করে ছাপা হয়েছে। সেসব নিয়ে যদি মাথা ঘামাই, তবে গানটা হবে না। আমার গানের কাজ আমি করে যাই। ওদের লেখার কাজ ওরা লিখে যাক।

আরও জানালেন, আমার যারা ভক্ত, যেমন তুমি বুঝেছ- আমি এমন কথা বলতে পারি না। তারা তো ঠিক বুঝেছে আমি কতটা সাধারণ মানুষ। এ ধরনের আলটপকা মন্তব্য আমি লিখে দিলে কোনো কোনো কাগজ সেটা বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহার করবে। বেশি বড় বড় মানুষের মুখোমুখি হতে ভয় পাই বলে আমার জীবনে কফি হাউসে যাওয়া হয়নি। সে জন্য কলকাতা থেকে দূরে থাকি। আমার স্ত্রী বিদুষী। পড়াশোনা করা মেয়ে। গান আর তার সঙ্গে জীবনযাপনের মধ্যেই আমার যত আনন্দ।

মান্না দে বললেন, আমার গাওয়া গানের মধ্যেও আমি মারপ্যাঁচ করার চেষ্টা করি না। লঘুভঙ্গিতে উপস্থাপনার চেষ্টা করি। গায়কীর কারণে যদি সেটা বিশেষত্ব পায়, পায় উচ্চাঙ্গ মর্যাদা, সেখানে আমার কোনো হাত নেই। আছেন সৃষ্টিকর্তা সহায়।

বাংলা গানে হেমন্ত, হিন্দিতে রফি আর কিশোর কুমারের সঙ্গে নিজের একটা আলাদা অবস্থান তৈরি হয়েছে সেটা ভেবেই তিনি অনেক তৃপ্ত। এর বেশি কিছু প্রত্যাশা করেন না!

মান্না দে সব শেষে বললেন, আমি সবকিছুর পরেও খুব সাধারণ মানুষ হয়ে আজীবন থাকতে চাই। যে কারণে ভিড়ভাট্টা, মূল গণ্ডির বাইরে বেঙ্গালুরুতে এসে থাকছি। আমি নিজের মতো করে নিজের সুখেই বাঁচতে চাই।

কিন্তু কোনো শিল্পীই নিজের মতো করে বেঁচে থাকতে পারেন না। তাঁকে বেঁচে থাকতে হয় শ্রোতাদের হৃদয়ে মনে। মান্না দে’ও তেমনিভাবে বেঁচে থাকবেন আমাদের হৃদয়জুড়ে।

এই বিভাগের আরও খবর
জেগে থাকার জন্য
জেগে থাকার জন্য
অগ্নিসখা
অগ্নিসখা
নাই কিছু নাই
নাই কিছু নাই
ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর
ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর
যে জীবনে কিছুই ঘটে না
যে জীবনে কিছুই ঘটে না
এক সাহিত্যিক বিপ্লব
এক সাহিত্যিক বিপ্লব
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
তপ্ত রৌদ্রময়
তপ্ত রৌদ্রময়
নাকে যার নথ নেই
নাকে যার নথ নেই
পলিকন্যা
পলিকন্যা
সময়
সময়
নীরার উৎসব
নীরার উৎসব
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

১০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’
‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন