শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ মার্চ, ২০২৩

মৃত্যুমুখেও বঙ্গবন্ধুর অনন্য সংগ্রাম

ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া
প্রিন্ট ভার্সন
মৃত্যুমুখেও বঙ্গবন্ধুর অনন্য সংগ্রাম

সর্বকালের সর্বশ্র্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন আজ। ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ তিনি গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন সায়েরা খাতুন আর শেখ লুৎফর রহমানের ঘর আলো করে। গ্লুকোমা নিভিয়ে দিতে উদ্যত হয়েছিল যে চোখের জ্যোতি সেই চোখেই জ্বলে বাঙালির মুক্তির স্ফুলিঙ্গ। বেরিবেরি রোগে আক্রান্ত ভগ্নস্বাস্থ্য খোকা বাংলার কাদামাটি দাপিয়ে জীবন দিয়েছেন একটা স্বাধীন দেশের। সাধারণ বাঙালি ঘরে জন্ম নিয়ে বাংলার বন্ধু বাংলাকে রঙিন করে দিয়েছেন। এই মানুষটি জন্মেছিলেন বলেই কয়েক হাজার বছরের ঐতিহ্যমন্ডিত বাঙালি জাতি শত শত বছরের পরাধীনতার গ্লানি ঘুচিয়ে একটি দেশ পেয়েছে। আমরা পেয়েছি সম্পূর্ণ স্বাধীন ও সার্বভৌম একটি দেশ। আমরা একটা স্বাধীন দেশের গর্বিত সার্বভৌম নাগরিক হতে পেরেছি। আজ জাতির পিতার ১০৩তম জন্মবার্ষিকী।

আমরা যখন ১৭ মার্চের এই শুভ দিনে জাতির পিতাকে স্মরণ করি শ্রদ্ধায়, ভালোবাসায়, তাঁর আদর্শ আবারও নতুন করে বুকে ধারণ করি; ঠিক তখনই মনে পড়ে যায় একদল ঘৃণ্য, পরজীবী মানসিকতার মানুষকে যারা দীর্ঘ একুশ বছর ধরে স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতির নাম মুখে নিতে দেয়নি। কী লজ্জার! কী লজ্জার! অথচ যারা বাঙালির শত্রু, যারা বাংলাদেশের জন্ম রোধ করতে, বাংলাদেশ জন্মের প্রসব বেদনাকে দীর্ঘায়িত করতে আমাদের ওপর নারকীয় গণহত্যাযজ্ঞ চালিয়ে ৩০ লাখ তাজা প্রাণ সংহার করেছে, দুই লাখ মা-বোনের সম্ভ্রম কেড়ে নিয়েছে, সেই পাকিস্তানিরাও একদিকে বন্দি বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করতে চেয়েছে, আরেক দিকে তাঁর বিশাল ব্যক্তিত্বের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করেছে, ভক্তি দেখিয়েছে। এমন এক পাকিস্তানির বর্ণনায় ফুটে উঠেছে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে উন্নত শিরে বন্দি বঙ্গবন্ধুর অনন্য সংগ্রাম।

দীর্ঘ দুই যুগের নিপীড়ন, শোষণ; নিজস্ব ভাষা ও সংস্কৃতির ওপর বারবার আঘাত; রাজনৈতিক অধিকার থেকে বঞ্চনা- মুক্তির সনদ ৬-দফা বাঙালিকে দিয়েছিল জেগে ওঠার, আদায় করে নেওয়ার প্রেরণা। ১৯৭০-এর নির্বাচন তুঙ্গে তুলেছিল স্বাধীনতার দাবি, বৈধতা দিয়েছিল ধারাবাহিক মুক্তি সংগ্রামের। ৭ই মার্চ- মাহেন্দ্রক্ষণ। এই মাহেন্দ্রক্ষণটি সৃষ্টি করতে বাংলাদেশের স্থপতির সময় লেগেছিল দীর্ঘ ২৩টি বছর। রেসকোর্স ময়দানে বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা শেখ মুজিবের ডাকে সেদিন গর্জে উঠেছিল সাড়ে সাত কোটি বাঙালি। বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘আমাদের কেউ দাবায়া রাখতে পারবা না’। তারপর কদিনের টালবাহানা শেষে ২৫ মার্চের ভয়াল কালো রাত। পাকিস্তানি হানাদারবাহিনী ঝাঁপিয়ে পড়েছিল নিরস্ত্র বাঙালির ওপর।

বঙ্গবন্ধু ঘোষণা করলেন স্বাধীনতার। তিনি জানতেন পাকিস্তানিরা তাঁকে বাঁচতে দেবে না। তবুও জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অবস্থান করছিলেন ৩২ নম্বরের বাড়িতে। সাড়ে সাত কোটি বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে কখনো গ্রেফতার এড়াতে পালিয়ে বেড়াননি। তিনি বাঙালির মুক্তির সংগ্রামের ওপর বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলনের কালিমা লেপে দেওয়ার সুযোগ করে দিতে পারেন না। ১৯৭২ সালের ১৮ জানুয়ারি নিউ ইয়র্ক টাইমসে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বঙ্গবন্ধুর উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়েছে, ‘আমি জানতাম পাকিস্তানি সেনারা আমাকে হত্যার ষড়যন্ত্র করেছে। আমি ঘর থেকে বের হলে আমার গাড়িতে গ্রেনেড মেরে আমাকে হত্যা করে তার দায় চাপানো হবে আমার বাঙালির ওপর। সেই অজুহাতে তারা আমার মানুষের ওপর নির্যাতন চালাবে, হত্যা করবে।’

বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পর পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে বঙ্গবন্ধু বিবিসির সাংবাদিক ডেভিড ফ্রস্টকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘আমি ভেবেছিলাম, আমাকে পেলে ওরা আমার হতভাগ্য মানুষদের হত্যা করবে না। আমি জানতাম, তারা শেষ পর্যন্ত লড়াই করবে। আমি তাদের বলেছিলাম, প্রতি ইঞ্চিতে তোমরা লড়াই করবে। আমি তাঁদের বলেছিলাম, হয়তো এটাই আমার শেষ নির্দেশ। কিন্তু মুক্তি অর্জন না করা পর্যন্ত লড়াই তাদের করতে হবে।’ নিউইয়র্ক টাইমস ১৮ জানুয়ারি ১৯৭২ তারিখে প্রকাশিত নিবন্ধে লিখেছে, ‘২৫ মার্চ রাত ১০টা ৩০ মিনিটে বঙ্গবন্ধু চট্টগ্রামে রেকর্ড করা বার্তা পাঠিয়েছিলেন যে বার্তার মূল বক্তব্য ছিল, আমার যাই হোক না কেন পাকিস্তানি সেনাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলো। এখন থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন।’

নিউইয়র্ক টাইমস আরও লিখেছে, রাত ১২টা থেকে ১টার মধ্যে একদল সেনা সদস্য ৩২ নম্বরের বাড়ি ঘেরাও করে ফেলে। কাছেই মর্টারের গোলার আওয়াজ হয়। সেনারা বাড়ির ভিতর গুলি করতে থাকে, একজন নিরাপত্তাকর্মী সিঁড়িতে তাঁদের পথ রোধ করে দাঁড়ালে তাঁকে গুলি করে হত্যা করে। এ সময় বঙ্গবন্ধু বেরিয়ে এসে গুলি বন্ধ করতে বলেন। তিনি আরও বলেন, ‘গুলি করছো কেন? তোমরা যদি আমাকে হত্যা করতে চাও, আমি এখানে, আমাকে গুলি কর, কেন তোমরা আমার লোকদের গুলি করছো?’ এক মেজর তখন তাঁকে জানালেন যে, তারা তাঁকে গ্রেফতার করতে এসেছেন। এরপর তিনি পরিবারের সবাইকে কাছে ডেকে প্রত্যেককে চুম্বন করে বললেন, ‘তারা আমাকে হত্যা করতে পারে, আমি তোমাদের আর কখনো না-ও দেখতে পারি। কিন্তু আমার মানুষেরা একদিন মুক্ত হবে। আমার আত্মা তা দেখে শান্তি পাবে।’

সেই রাতে বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করে নিয়ে যাওয়া হয় ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে। রাত কাটে আদমজী ক্যান্টনমেন্ট স্কুলে, বর্তমানে যা শহীদ আনোয়ার স্কুল ও কলেজ। এরপর অত্যন্ত গোপনীয়তার মধ্যে তাঁকে বিমানে করে নিয়ে যাওয়া হয় করাচি। করাচি বিমানবন্দরে চেয়ারে বসা বঙ্গবন্ধুর ছবি পরদিন সব পত্রিকায় ছাপা হয়। ২৬ মার্চ জেনারেল ইয়াহিয়া খান জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে বলেন, ‘তিনি (শেখ মুজিব) এ দেশের ঐক্য ও সংহতির ওপর আঘাত হেনেছেন- এই অপরাধের শাস্তি তাঁকে পেতেই হবে’। ১ আগস্ট তৎকালীন পাকিস্তানের মিত্রদেশ ইরানের কায়হান ইন্টারন্যাশনাল পত্রিকার রিপোর্টে বঙ্গবন্ধুর বিচার যে আসন্ন তার ইঙ্গিত দিয়ে বলা হয়, ‘আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশদ্রোহের অভিযোগে শেখ মুজিবের বিচার শুরু হবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে। এতে সর্বোচ্চ শাস্তি ফায়ারিং স্কোয়াডে মৃত্যুদন্ড।’  ৮ আগস্ট ব্রিটেনের সানডে টাইমসকে ইয়াহিয়া খান বলেন, ‘আজকের পর শেখ মুজিবের জীবনে কী হবে, সে বিষয়ে তিনি ওয়াদা করে কিছু বলতে পারেন না।’ ‘মুজিবকে কালই আমি গুলি করছি না’, শিরোনামে এ খবর ছাপায় পত্রিকাটি।

পাকিস্তানে বঙ্গবন্ধুর বন্দিদশার বিস্তারিত পাওয়া যায় ৩০ ডিসেম্বর ২০২২-এ দ্য ডেইলি পাকিস্তানের সাংবাদিক তাহির মাহমুদ চৌধুরীকে দেওয়া রাজা আনার খানের সাক্ষাৎকারে। রাজা আনার খান ছিলেন স্পেশাল ব্রাঞ্চের কর্মকর্তা। ৮৮ বছর বয়স্ক আনার খান বর্তমানে বসবাস করেন রাওয়ালপিন্ডিতে। ’৭১ সালে তাঁকে সশ্রম কারাদন্ডপ্রাপ্ত আসামি সাজিয়ে পাঠানো হয় মিয়ানওয়ালি জেলে। বঙ্গবন্ধুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং তাঁর দিনলিপি প্রতিদিন ঊর্ধ্বতন কর্তাদের কাছে পাঠানো ছিল আনার খানের দায়িত্ব। প্রথম দিন তিনি বঙ্গবন্ধুর কাছে গিয়ে জানান তিনি তাঁর সাহায্যকারী হিসেবে নিযুক্ত হয়েছেন। জানতে চাইলে ‘রাজা খান’ নামে নিজের পরিচয় দিয়ে রাজা আনার খান বঙ্গবন্ধুকে জানান তিনি একটি মেয়েকে অপহরণ মামলায় তিন বছরের সাজা পেয়ে এই জেলে আছেন। সে কথা শুনে বিচক্ষণ বঙ্গবন্ধু আনার খানের উদ্দেশ্য বুঝে ফেলে বলেছিলেন, ‘এখানে আগেও একজন সাহায্যকারী একই মামলায় সাজা পেয়ে আমার দেখাশোনা করতে এসেছিলেন।’ আনার খান পাঞ্জাবের মিয়ানওয়ালি, লায়ালপুর ও শাহিওয়াল জেলে এবং পরে সিহালা রেস্ট হাউসে জুলফিকার আলী ভুট্টোর সঙ্গে আলোচনা পর্যন্ত বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে ছিলেন। তিনি বঙ্গবন্ধুকে ‘বাবা’ বলে সম্বোধন করতেন। আনার খান জানান, প্রথম দিকে বঙ্গবন্ধু তাঁকে সন্দেহের দৃষ্টিতে দেখতেন, ধীরে ধীরে তাঁদের সম্পর্ক স্বাভাবিক হয়ে আসে। তিনি আরও জানান, বঙ্গবন্ধুকে সলিটারি কনফাইনমেন্টে (কনডেম সেল) রাখা হতো, সেখানে পত্রিকা এবং রেডিও দেওয়া হতো না, তিনি ছাড়া অন্য কোনো বন্দির সঙ্গেও বঙ্গবন্ধুর দেখা হওয়ার বা কথা বলার সুযোগ ছিল না। এমনকি তাঁকে সূর্যের আলো পর্যন্ত দেখতে দেওয়া হতো না।

জেলে নেওয়ার পর ইয়াহিয়া খানের সামরিক সরকার বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে দেশদ্রোহিতাসহ ১২টি অভিযোগ দায়ের করে, যার মধ্যে ছয়টির সাজা মৃত্যুদন্ড। একটি ছিল পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণার অপরাধ। এ মামলা সম্পর্কে বঙ্গবন্ধু আনার খানকে বলেছিলেন, ‘আমি একজন সাধারণ মানুষ আর এটা হচ্ছে সামরিক আদালত। সামরিক আদালতে আমার বিরুদ্ধে অভিযোগের বিচার হতে পারে না।’ তার পরও কয়েক মাস পর মামলার কার্যক্রম শুরু হলে প্রথম দিকে বঙ্গবন্ধু পশ্চিম পাকিস্তানের আইনজীবী এ কে ব্রোহিকে আইনজীবী হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। আনার খান জানান, ‘এ কে ব্রোহি যখন বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে জেলখানায় দেখা করতে আসতেন তখন শুধু তাঁদের দুজনকে একসঙ্গে আলোচনা করতে দেওয়া হতো না।’ আনার খান নিজে তৃতীয় ব্যক্তি হিসেবে কিছুটা দূরত্বে উপস্থিত থাকতেন। মামলার বিষয় ছাড়া অন্য কোনো বিষয় এ কে ব্রোহির সঙ্গে আলোচনার সুযোগ দেওয়া হতো না, আনার খান নিজে তা নিশ্চিত করতেন।

লেখক : দফতর সম্পাদক বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ

এই বিভাগের আরও খবর
জেগে থাকার জন্য
জেগে থাকার জন্য
অগ্নিসখা
অগ্নিসখা
নাই কিছু নাই
নাই কিছু নাই
ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর
ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর
যে জীবনে কিছুই ঘটে না
যে জীবনে কিছুই ঘটে না
এক সাহিত্যিক বিপ্লব
এক সাহিত্যিক বিপ্লব
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
তপ্ত রৌদ্রময়
তপ্ত রৌদ্রময়
নাকে যার নথ নেই
নাকে যার নথ নেই
পলিকন্যা
পলিকন্যা
সময়
সময়
নীরার উৎসব
নীরার উৎসব
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

১৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’
‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন