শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ মার্চ, ২০২৩

মৃত্যুমুখেও বঙ্গবন্ধুর অনন্য সংগ্রাম

ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া
প্রিন্ট ভার্সন
মৃত্যুমুখেও বঙ্গবন্ধুর অনন্য সংগ্রাম

সর্বকালের সর্বশ্র্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন আজ। ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ তিনি গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন সায়েরা খাতুন আর শেখ লুৎফর রহমানের ঘর আলো করে। গ্লুকোমা নিভিয়ে দিতে উদ্যত হয়েছিল যে চোখের জ্যোতি সেই চোখেই জ্বলে বাঙালির মুক্তির স্ফুলিঙ্গ। বেরিবেরি রোগে আক্রান্ত ভগ্নস্বাস্থ্য খোকা বাংলার কাদামাটি দাপিয়ে জীবন দিয়েছেন একটা স্বাধীন দেশের। সাধারণ বাঙালি ঘরে জন্ম নিয়ে বাংলার বন্ধু বাংলাকে রঙিন করে দিয়েছেন। এই মানুষটি জন্মেছিলেন বলেই কয়েক হাজার বছরের ঐতিহ্যমন্ডিত বাঙালি জাতি শত শত বছরের পরাধীনতার গ্লানি ঘুচিয়ে একটি দেশ পেয়েছে। আমরা পেয়েছি সম্পূর্ণ স্বাধীন ও সার্বভৌম একটি দেশ। আমরা একটা স্বাধীন দেশের গর্বিত সার্বভৌম নাগরিক হতে পেরেছি। আজ জাতির পিতার ১০৩তম জন্মবার্ষিকী।

আমরা যখন ১৭ মার্চের এই শুভ দিনে জাতির পিতাকে স্মরণ করি শ্রদ্ধায়, ভালোবাসায়, তাঁর আদর্শ আবারও নতুন করে বুকে ধারণ করি; ঠিক তখনই মনে পড়ে যায় একদল ঘৃণ্য, পরজীবী মানসিকতার মানুষকে যারা দীর্ঘ একুশ বছর ধরে স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতির নাম মুখে নিতে দেয়নি। কী লজ্জার! কী লজ্জার! অথচ যারা বাঙালির শত্রু, যারা বাংলাদেশের জন্ম রোধ করতে, বাংলাদেশ জন্মের প্রসব বেদনাকে দীর্ঘায়িত করতে আমাদের ওপর নারকীয় গণহত্যাযজ্ঞ চালিয়ে ৩০ লাখ তাজা প্রাণ সংহার করেছে, দুই লাখ মা-বোনের সম্ভ্রম কেড়ে নিয়েছে, সেই পাকিস্তানিরাও একদিকে বন্দি বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করতে চেয়েছে, আরেক দিকে তাঁর বিশাল ব্যক্তিত্বের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করেছে, ভক্তি দেখিয়েছে। এমন এক পাকিস্তানির বর্ণনায় ফুটে উঠেছে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে উন্নত শিরে বন্দি বঙ্গবন্ধুর অনন্য সংগ্রাম।

দীর্ঘ দুই যুগের নিপীড়ন, শোষণ; নিজস্ব ভাষা ও সংস্কৃতির ওপর বারবার আঘাত; রাজনৈতিক অধিকার থেকে বঞ্চনা- মুক্তির সনদ ৬-দফা বাঙালিকে দিয়েছিল জেগে ওঠার, আদায় করে নেওয়ার প্রেরণা। ১৯৭০-এর নির্বাচন তুঙ্গে তুলেছিল স্বাধীনতার দাবি, বৈধতা দিয়েছিল ধারাবাহিক মুক্তি সংগ্রামের। ৭ই মার্চ- মাহেন্দ্রক্ষণ। এই মাহেন্দ্রক্ষণটি সৃষ্টি করতে বাংলাদেশের স্থপতির সময় লেগেছিল দীর্ঘ ২৩টি বছর। রেসকোর্স ময়দানে বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা শেখ মুজিবের ডাকে সেদিন গর্জে উঠেছিল সাড়ে সাত কোটি বাঙালি। বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘আমাদের কেউ দাবায়া রাখতে পারবা না’। তারপর কদিনের টালবাহানা শেষে ২৫ মার্চের ভয়াল কালো রাত। পাকিস্তানি হানাদারবাহিনী ঝাঁপিয়ে পড়েছিল নিরস্ত্র বাঙালির ওপর।

বঙ্গবন্ধু ঘোষণা করলেন স্বাধীনতার। তিনি জানতেন পাকিস্তানিরা তাঁকে বাঁচতে দেবে না। তবুও জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অবস্থান করছিলেন ৩২ নম্বরের বাড়িতে। সাড়ে সাত কোটি বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে কখনো গ্রেফতার এড়াতে পালিয়ে বেড়াননি। তিনি বাঙালির মুক্তির সংগ্রামের ওপর বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলনের কালিমা লেপে দেওয়ার সুযোগ করে দিতে পারেন না। ১৯৭২ সালের ১৮ জানুয়ারি নিউ ইয়র্ক টাইমসে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বঙ্গবন্ধুর উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়েছে, ‘আমি জানতাম পাকিস্তানি সেনারা আমাকে হত্যার ষড়যন্ত্র করেছে। আমি ঘর থেকে বের হলে আমার গাড়িতে গ্রেনেড মেরে আমাকে হত্যা করে তার দায় চাপানো হবে আমার বাঙালির ওপর। সেই অজুহাতে তারা আমার মানুষের ওপর নির্যাতন চালাবে, হত্যা করবে।’

বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পর পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে বঙ্গবন্ধু বিবিসির সাংবাদিক ডেভিড ফ্রস্টকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘আমি ভেবেছিলাম, আমাকে পেলে ওরা আমার হতভাগ্য মানুষদের হত্যা করবে না। আমি জানতাম, তারা শেষ পর্যন্ত লড়াই করবে। আমি তাদের বলেছিলাম, প্রতি ইঞ্চিতে তোমরা লড়াই করবে। আমি তাঁদের বলেছিলাম, হয়তো এটাই আমার শেষ নির্দেশ। কিন্তু মুক্তি অর্জন না করা পর্যন্ত লড়াই তাদের করতে হবে।’ নিউইয়র্ক টাইমস ১৮ জানুয়ারি ১৯৭২ তারিখে প্রকাশিত নিবন্ধে লিখেছে, ‘২৫ মার্চ রাত ১০টা ৩০ মিনিটে বঙ্গবন্ধু চট্টগ্রামে রেকর্ড করা বার্তা পাঠিয়েছিলেন যে বার্তার মূল বক্তব্য ছিল, আমার যাই হোক না কেন পাকিস্তানি সেনাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলো। এখন থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন।’

নিউইয়র্ক টাইমস আরও লিখেছে, রাত ১২টা থেকে ১টার মধ্যে একদল সেনা সদস্য ৩২ নম্বরের বাড়ি ঘেরাও করে ফেলে। কাছেই মর্টারের গোলার আওয়াজ হয়। সেনারা বাড়ির ভিতর গুলি করতে থাকে, একজন নিরাপত্তাকর্মী সিঁড়িতে তাঁদের পথ রোধ করে দাঁড়ালে তাঁকে গুলি করে হত্যা করে। এ সময় বঙ্গবন্ধু বেরিয়ে এসে গুলি বন্ধ করতে বলেন। তিনি আরও বলেন, ‘গুলি করছো কেন? তোমরা যদি আমাকে হত্যা করতে চাও, আমি এখানে, আমাকে গুলি কর, কেন তোমরা আমার লোকদের গুলি করছো?’ এক মেজর তখন তাঁকে জানালেন যে, তারা তাঁকে গ্রেফতার করতে এসেছেন। এরপর তিনি পরিবারের সবাইকে কাছে ডেকে প্রত্যেককে চুম্বন করে বললেন, ‘তারা আমাকে হত্যা করতে পারে, আমি তোমাদের আর কখনো না-ও দেখতে পারি। কিন্তু আমার মানুষেরা একদিন মুক্ত হবে। আমার আত্মা তা দেখে শান্তি পাবে।’

সেই রাতে বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করে নিয়ে যাওয়া হয় ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে। রাত কাটে আদমজী ক্যান্টনমেন্ট স্কুলে, বর্তমানে যা শহীদ আনোয়ার স্কুল ও কলেজ। এরপর অত্যন্ত গোপনীয়তার মধ্যে তাঁকে বিমানে করে নিয়ে যাওয়া হয় করাচি। করাচি বিমানবন্দরে চেয়ারে বসা বঙ্গবন্ধুর ছবি পরদিন সব পত্রিকায় ছাপা হয়। ২৬ মার্চ জেনারেল ইয়াহিয়া খান জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে বলেন, ‘তিনি (শেখ মুজিব) এ দেশের ঐক্য ও সংহতির ওপর আঘাত হেনেছেন- এই অপরাধের শাস্তি তাঁকে পেতেই হবে’। ১ আগস্ট তৎকালীন পাকিস্তানের মিত্রদেশ ইরানের কায়হান ইন্টারন্যাশনাল পত্রিকার রিপোর্টে বঙ্গবন্ধুর বিচার যে আসন্ন তার ইঙ্গিত দিয়ে বলা হয়, ‘আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশদ্রোহের অভিযোগে শেখ মুজিবের বিচার শুরু হবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে। এতে সর্বোচ্চ শাস্তি ফায়ারিং স্কোয়াডে মৃত্যুদন্ড।’  ৮ আগস্ট ব্রিটেনের সানডে টাইমসকে ইয়াহিয়া খান বলেন, ‘আজকের পর শেখ মুজিবের জীবনে কী হবে, সে বিষয়ে তিনি ওয়াদা করে কিছু বলতে পারেন না।’ ‘মুজিবকে কালই আমি গুলি করছি না’, শিরোনামে এ খবর ছাপায় পত্রিকাটি।

পাকিস্তানে বঙ্গবন্ধুর বন্দিদশার বিস্তারিত পাওয়া যায় ৩০ ডিসেম্বর ২০২২-এ দ্য ডেইলি পাকিস্তানের সাংবাদিক তাহির মাহমুদ চৌধুরীকে দেওয়া রাজা আনার খানের সাক্ষাৎকারে। রাজা আনার খান ছিলেন স্পেশাল ব্রাঞ্চের কর্মকর্তা। ৮৮ বছর বয়স্ক আনার খান বর্তমানে বসবাস করেন রাওয়ালপিন্ডিতে। ’৭১ সালে তাঁকে সশ্রম কারাদন্ডপ্রাপ্ত আসামি সাজিয়ে পাঠানো হয় মিয়ানওয়ালি জেলে। বঙ্গবন্ধুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং তাঁর দিনলিপি প্রতিদিন ঊর্ধ্বতন কর্তাদের কাছে পাঠানো ছিল আনার খানের দায়িত্ব। প্রথম দিন তিনি বঙ্গবন্ধুর কাছে গিয়ে জানান তিনি তাঁর সাহায্যকারী হিসেবে নিযুক্ত হয়েছেন। জানতে চাইলে ‘রাজা খান’ নামে নিজের পরিচয় দিয়ে রাজা আনার খান বঙ্গবন্ধুকে জানান তিনি একটি মেয়েকে অপহরণ মামলায় তিন বছরের সাজা পেয়ে এই জেলে আছেন। সে কথা শুনে বিচক্ষণ বঙ্গবন্ধু আনার খানের উদ্দেশ্য বুঝে ফেলে বলেছিলেন, ‘এখানে আগেও একজন সাহায্যকারী একই মামলায় সাজা পেয়ে আমার দেখাশোনা করতে এসেছিলেন।’ আনার খান পাঞ্জাবের মিয়ানওয়ালি, লায়ালপুর ও শাহিওয়াল জেলে এবং পরে সিহালা রেস্ট হাউসে জুলফিকার আলী ভুট্টোর সঙ্গে আলোচনা পর্যন্ত বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে ছিলেন। তিনি বঙ্গবন্ধুকে ‘বাবা’ বলে সম্বোধন করতেন। আনার খান জানান, প্রথম দিকে বঙ্গবন্ধু তাঁকে সন্দেহের দৃষ্টিতে দেখতেন, ধীরে ধীরে তাঁদের সম্পর্ক স্বাভাবিক হয়ে আসে। তিনি আরও জানান, বঙ্গবন্ধুকে সলিটারি কনফাইনমেন্টে (কনডেম সেল) রাখা হতো, সেখানে পত্রিকা এবং রেডিও দেওয়া হতো না, তিনি ছাড়া অন্য কোনো বন্দির সঙ্গেও বঙ্গবন্ধুর দেখা হওয়ার বা কথা বলার সুযোগ ছিল না। এমনকি তাঁকে সূর্যের আলো পর্যন্ত দেখতে দেওয়া হতো না।

জেলে নেওয়ার পর ইয়াহিয়া খানের সামরিক সরকার বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে দেশদ্রোহিতাসহ ১২টি অভিযোগ দায়ের করে, যার মধ্যে ছয়টির সাজা মৃত্যুদন্ড। একটি ছিল পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণার অপরাধ। এ মামলা সম্পর্কে বঙ্গবন্ধু আনার খানকে বলেছিলেন, ‘আমি একজন সাধারণ মানুষ আর এটা হচ্ছে সামরিক আদালত। সামরিক আদালতে আমার বিরুদ্ধে অভিযোগের বিচার হতে পারে না।’ তার পরও কয়েক মাস পর মামলার কার্যক্রম শুরু হলে প্রথম দিকে বঙ্গবন্ধু পশ্চিম পাকিস্তানের আইনজীবী এ কে ব্রোহিকে আইনজীবী হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। আনার খান জানান, ‘এ কে ব্রোহি যখন বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে জেলখানায় দেখা করতে আসতেন তখন শুধু তাঁদের দুজনকে একসঙ্গে আলোচনা করতে দেওয়া হতো না।’ আনার খান নিজে তৃতীয় ব্যক্তি হিসেবে কিছুটা দূরত্বে উপস্থিত থাকতেন। মামলার বিষয় ছাড়া অন্য কোনো বিষয় এ কে ব্রোহির সঙ্গে আলোচনার সুযোগ দেওয়া হতো না, আনার খান নিজে তা নিশ্চিত করতেন।

লেখক : দফতর সম্পাদক বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ

এই বিভাগের আরও খবর
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
তোমার কাছে ফিরছি
তোমার কাছে ফিরছি
ডিজিটাল হাটে
ডিজিটাল হাটে
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা
বৈরী বাতাস
বৈরী বাতাস
বুকপকেট
বুকপকেট
ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা
সমুদ্রমন্থন
সমুদ্রমন্থন
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
লেনদেন
লেনদেন
যদি তুমি
যদি তুমি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে