শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ মার্চ, ২০২৩

মৃত্যুমুখেও বঙ্গবন্ধুর অনন্য সংগ্রাম

ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া
প্রিন্ট ভার্সন
মৃত্যুমুখেও বঙ্গবন্ধুর অনন্য সংগ্রাম

সর্বকালের সর্বশ্র্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন আজ। ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ তিনি গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন সায়েরা খাতুন আর শেখ লুৎফর রহমানের ঘর আলো করে। গ্লুকোমা নিভিয়ে দিতে উদ্যত হয়েছিল যে চোখের জ্যোতি সেই চোখেই জ্বলে বাঙালির মুক্তির স্ফুলিঙ্গ। বেরিবেরি রোগে আক্রান্ত ভগ্নস্বাস্থ্য খোকা বাংলার কাদামাটি দাপিয়ে জীবন দিয়েছেন একটা স্বাধীন দেশের। সাধারণ বাঙালি ঘরে জন্ম নিয়ে বাংলার বন্ধু বাংলাকে রঙিন করে দিয়েছেন। এই মানুষটি জন্মেছিলেন বলেই কয়েক হাজার বছরের ঐতিহ্যমন্ডিত বাঙালি জাতি শত শত বছরের পরাধীনতার গ্লানি ঘুচিয়ে একটি দেশ পেয়েছে। আমরা পেয়েছি সম্পূর্ণ স্বাধীন ও সার্বভৌম একটি দেশ। আমরা একটা স্বাধীন দেশের গর্বিত সার্বভৌম নাগরিক হতে পেরেছি। আজ জাতির পিতার ১০৩তম জন্মবার্ষিকী।

আমরা যখন ১৭ মার্চের এই শুভ দিনে জাতির পিতাকে স্মরণ করি শ্রদ্ধায়, ভালোবাসায়, তাঁর আদর্শ আবারও নতুন করে বুকে ধারণ করি; ঠিক তখনই মনে পড়ে যায় একদল ঘৃণ্য, পরজীবী মানসিকতার মানুষকে যারা দীর্ঘ একুশ বছর ধরে স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতির নাম মুখে নিতে দেয়নি। কী লজ্জার! কী লজ্জার! অথচ যারা বাঙালির শত্রু, যারা বাংলাদেশের জন্ম রোধ করতে, বাংলাদেশ জন্মের প্রসব বেদনাকে দীর্ঘায়িত করতে আমাদের ওপর নারকীয় গণহত্যাযজ্ঞ চালিয়ে ৩০ লাখ তাজা প্রাণ সংহার করেছে, দুই লাখ মা-বোনের সম্ভ্রম কেড়ে নিয়েছে, সেই পাকিস্তানিরাও একদিকে বন্দি বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করতে চেয়েছে, আরেক দিকে তাঁর বিশাল ব্যক্তিত্বের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করেছে, ভক্তি দেখিয়েছে। এমন এক পাকিস্তানির বর্ণনায় ফুটে উঠেছে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে উন্নত শিরে বন্দি বঙ্গবন্ধুর অনন্য সংগ্রাম।

দীর্ঘ দুই যুগের নিপীড়ন, শোষণ; নিজস্ব ভাষা ও সংস্কৃতির ওপর বারবার আঘাত; রাজনৈতিক অধিকার থেকে বঞ্চনা- মুক্তির সনদ ৬-দফা বাঙালিকে দিয়েছিল জেগে ওঠার, আদায় করে নেওয়ার প্রেরণা। ১৯৭০-এর নির্বাচন তুঙ্গে তুলেছিল স্বাধীনতার দাবি, বৈধতা দিয়েছিল ধারাবাহিক মুক্তি সংগ্রামের। ৭ই মার্চ- মাহেন্দ্রক্ষণ। এই মাহেন্দ্রক্ষণটি সৃষ্টি করতে বাংলাদেশের স্থপতির সময় লেগেছিল দীর্ঘ ২৩টি বছর। রেসকোর্স ময়দানে বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা শেখ মুজিবের ডাকে সেদিন গর্জে উঠেছিল সাড়ে সাত কোটি বাঙালি। বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘আমাদের কেউ দাবায়া রাখতে পারবা না’। তারপর কদিনের টালবাহানা শেষে ২৫ মার্চের ভয়াল কালো রাত। পাকিস্তানি হানাদারবাহিনী ঝাঁপিয়ে পড়েছিল নিরস্ত্র বাঙালির ওপর।

বঙ্গবন্ধু ঘোষণা করলেন স্বাধীনতার। তিনি জানতেন পাকিস্তানিরা তাঁকে বাঁচতে দেবে না। তবুও জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অবস্থান করছিলেন ৩২ নম্বরের বাড়িতে। সাড়ে সাত কোটি বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে কখনো গ্রেফতার এড়াতে পালিয়ে বেড়াননি। তিনি বাঙালির মুক্তির সংগ্রামের ওপর বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলনের কালিমা লেপে দেওয়ার সুযোগ করে দিতে পারেন না। ১৯৭২ সালের ১৮ জানুয়ারি নিউ ইয়র্ক টাইমসে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বঙ্গবন্ধুর উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়েছে, ‘আমি জানতাম পাকিস্তানি সেনারা আমাকে হত্যার ষড়যন্ত্র করেছে। আমি ঘর থেকে বের হলে আমার গাড়িতে গ্রেনেড মেরে আমাকে হত্যা করে তার দায় চাপানো হবে আমার বাঙালির ওপর। সেই অজুহাতে তারা আমার মানুষের ওপর নির্যাতন চালাবে, হত্যা করবে।’

বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পর পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে বঙ্গবন্ধু বিবিসির সাংবাদিক ডেভিড ফ্রস্টকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘আমি ভেবেছিলাম, আমাকে পেলে ওরা আমার হতভাগ্য মানুষদের হত্যা করবে না। আমি জানতাম, তারা শেষ পর্যন্ত লড়াই করবে। আমি তাদের বলেছিলাম, প্রতি ইঞ্চিতে তোমরা লড়াই করবে। আমি তাঁদের বলেছিলাম, হয়তো এটাই আমার শেষ নির্দেশ। কিন্তু মুক্তি অর্জন না করা পর্যন্ত লড়াই তাদের করতে হবে।’ নিউইয়র্ক টাইমস ১৮ জানুয়ারি ১৯৭২ তারিখে প্রকাশিত নিবন্ধে লিখেছে, ‘২৫ মার্চ রাত ১০টা ৩০ মিনিটে বঙ্গবন্ধু চট্টগ্রামে রেকর্ড করা বার্তা পাঠিয়েছিলেন যে বার্তার মূল বক্তব্য ছিল, আমার যাই হোক না কেন পাকিস্তানি সেনাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলো। এখন থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন।’

নিউইয়র্ক টাইমস আরও লিখেছে, রাত ১২টা থেকে ১টার মধ্যে একদল সেনা সদস্য ৩২ নম্বরের বাড়ি ঘেরাও করে ফেলে। কাছেই মর্টারের গোলার আওয়াজ হয়। সেনারা বাড়ির ভিতর গুলি করতে থাকে, একজন নিরাপত্তাকর্মী সিঁড়িতে তাঁদের পথ রোধ করে দাঁড়ালে তাঁকে গুলি করে হত্যা করে। এ সময় বঙ্গবন্ধু বেরিয়ে এসে গুলি বন্ধ করতে বলেন। তিনি আরও বলেন, ‘গুলি করছো কেন? তোমরা যদি আমাকে হত্যা করতে চাও, আমি এখানে, আমাকে গুলি কর, কেন তোমরা আমার লোকদের গুলি করছো?’ এক মেজর তখন তাঁকে জানালেন যে, তারা তাঁকে গ্রেফতার করতে এসেছেন। এরপর তিনি পরিবারের সবাইকে কাছে ডেকে প্রত্যেককে চুম্বন করে বললেন, ‘তারা আমাকে হত্যা করতে পারে, আমি তোমাদের আর কখনো না-ও দেখতে পারি। কিন্তু আমার মানুষেরা একদিন মুক্ত হবে। আমার আত্মা তা দেখে শান্তি পাবে।’

সেই রাতে বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করে নিয়ে যাওয়া হয় ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে। রাত কাটে আদমজী ক্যান্টনমেন্ট স্কুলে, বর্তমানে যা শহীদ আনোয়ার স্কুল ও কলেজ। এরপর অত্যন্ত গোপনীয়তার মধ্যে তাঁকে বিমানে করে নিয়ে যাওয়া হয় করাচি। করাচি বিমানবন্দরে চেয়ারে বসা বঙ্গবন্ধুর ছবি পরদিন সব পত্রিকায় ছাপা হয়। ২৬ মার্চ জেনারেল ইয়াহিয়া খান জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে বলেন, ‘তিনি (শেখ মুজিব) এ দেশের ঐক্য ও সংহতির ওপর আঘাত হেনেছেন- এই অপরাধের শাস্তি তাঁকে পেতেই হবে’। ১ আগস্ট তৎকালীন পাকিস্তানের মিত্রদেশ ইরানের কায়হান ইন্টারন্যাশনাল পত্রিকার রিপোর্টে বঙ্গবন্ধুর বিচার যে আসন্ন তার ইঙ্গিত দিয়ে বলা হয়, ‘আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশদ্রোহের অভিযোগে শেখ মুজিবের বিচার শুরু হবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে। এতে সর্বোচ্চ শাস্তি ফায়ারিং স্কোয়াডে মৃত্যুদন্ড।’  ৮ আগস্ট ব্রিটেনের সানডে টাইমসকে ইয়াহিয়া খান বলেন, ‘আজকের পর শেখ মুজিবের জীবনে কী হবে, সে বিষয়ে তিনি ওয়াদা করে কিছু বলতে পারেন না।’ ‘মুজিবকে কালই আমি গুলি করছি না’, শিরোনামে এ খবর ছাপায় পত্রিকাটি।

পাকিস্তানে বঙ্গবন্ধুর বন্দিদশার বিস্তারিত পাওয়া যায় ৩০ ডিসেম্বর ২০২২-এ দ্য ডেইলি পাকিস্তানের সাংবাদিক তাহির মাহমুদ চৌধুরীকে দেওয়া রাজা আনার খানের সাক্ষাৎকারে। রাজা আনার খান ছিলেন স্পেশাল ব্রাঞ্চের কর্মকর্তা। ৮৮ বছর বয়স্ক আনার খান বর্তমানে বসবাস করেন রাওয়ালপিন্ডিতে। ’৭১ সালে তাঁকে সশ্রম কারাদন্ডপ্রাপ্ত আসামি সাজিয়ে পাঠানো হয় মিয়ানওয়ালি জেলে। বঙ্গবন্ধুর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং তাঁর দিনলিপি প্রতিদিন ঊর্ধ্বতন কর্তাদের কাছে পাঠানো ছিল আনার খানের দায়িত্ব। প্রথম দিন তিনি বঙ্গবন্ধুর কাছে গিয়ে জানান তিনি তাঁর সাহায্যকারী হিসেবে নিযুক্ত হয়েছেন। জানতে চাইলে ‘রাজা খান’ নামে নিজের পরিচয় দিয়ে রাজা আনার খান বঙ্গবন্ধুকে জানান তিনি একটি মেয়েকে অপহরণ মামলায় তিন বছরের সাজা পেয়ে এই জেলে আছেন। সে কথা শুনে বিচক্ষণ বঙ্গবন্ধু আনার খানের উদ্দেশ্য বুঝে ফেলে বলেছিলেন, ‘এখানে আগেও একজন সাহায্যকারী একই মামলায় সাজা পেয়ে আমার দেখাশোনা করতে এসেছিলেন।’ আনার খান পাঞ্জাবের মিয়ানওয়ালি, লায়ালপুর ও শাহিওয়াল জেলে এবং পরে সিহালা রেস্ট হাউসে জুলফিকার আলী ভুট্টোর সঙ্গে আলোচনা পর্যন্ত বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে ছিলেন। তিনি বঙ্গবন্ধুকে ‘বাবা’ বলে সম্বোধন করতেন। আনার খান জানান, প্রথম দিকে বঙ্গবন্ধু তাঁকে সন্দেহের দৃষ্টিতে দেখতেন, ধীরে ধীরে তাঁদের সম্পর্ক স্বাভাবিক হয়ে আসে। তিনি আরও জানান, বঙ্গবন্ধুকে সলিটারি কনফাইনমেন্টে (কনডেম সেল) রাখা হতো, সেখানে পত্রিকা এবং রেডিও দেওয়া হতো না, তিনি ছাড়া অন্য কোনো বন্দির সঙ্গেও বঙ্গবন্ধুর দেখা হওয়ার বা কথা বলার সুযোগ ছিল না। এমনকি তাঁকে সূর্যের আলো পর্যন্ত দেখতে দেওয়া হতো না।

জেলে নেওয়ার পর ইয়াহিয়া খানের সামরিক সরকার বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে দেশদ্রোহিতাসহ ১২টি অভিযোগ দায়ের করে, যার মধ্যে ছয়টির সাজা মৃত্যুদন্ড। একটি ছিল পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণার অপরাধ। এ মামলা সম্পর্কে বঙ্গবন্ধু আনার খানকে বলেছিলেন, ‘আমি একজন সাধারণ মানুষ আর এটা হচ্ছে সামরিক আদালত। সামরিক আদালতে আমার বিরুদ্ধে অভিযোগের বিচার হতে পারে না।’ তার পরও কয়েক মাস পর মামলার কার্যক্রম শুরু হলে প্রথম দিকে বঙ্গবন্ধু পশ্চিম পাকিস্তানের আইনজীবী এ কে ব্রোহিকে আইনজীবী হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। আনার খান জানান, ‘এ কে ব্রোহি যখন বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে জেলখানায় দেখা করতে আসতেন তখন শুধু তাঁদের দুজনকে একসঙ্গে আলোচনা করতে দেওয়া হতো না।’ আনার খান নিজে তৃতীয় ব্যক্তি হিসেবে কিছুটা দূরত্বে উপস্থিত থাকতেন। মামলার বিষয় ছাড়া অন্য কোনো বিষয় এ কে ব্রোহির সঙ্গে আলোচনার সুযোগ দেওয়া হতো না, আনার খান নিজে তা নিশ্চিত করতেন।

লেখক : দফতর সম্পাদক বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ

এই বিভাগের আরও খবর
একগুচ্ছ কবিতা
একগুচ্ছ কবিতা
লাল শাপলার বক্ষটান
লাল শাপলার বক্ষটান
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
সর্বশেষ খবর
পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের
পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের

১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

খালি পেটে পানি পানের যত উপকার
খালি পেটে পানি পানের যত উপকার

১২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

৩৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন
আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ
ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পৃথিবীর  কাছাকাছি আসছে তিনটি গ্রহাণু, তবে ঝুঁকি নেই বলছে নাসা
পৃথিবীর  কাছাকাছি আসছে তিনটি গ্রহাণু, তবে ঝুঁকি নেই বলছে নাসা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পরিচয় গোপন করে চ্যাটের সুবিধা আনছে হোয়াটসঅ্যাপে
পরিচয় গোপন করে চ্যাটের সুবিধা আনছে হোয়াটসঅ্যাপে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকার বাতাস আজ কতটা বিষাক্ত?
ঢাকার বাতাস আজ কতটা বিষাক্ত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঈমান ও ইসলামের পরিচয়
ঈমান ও ইসলামের পরিচয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ
চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা