শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ জুন, ২০২৩

গান সুরের জলসায় কবি নজরুল

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
গান সুরের জলসায় কবি নজরুল

নজরুল সব সময় আলাদা ছিলেন। শুধু সাহিত্যে নয়, গানেও তৈরি করেছেন বিস্ময়। ভিন্ন ধারার এমন কিছু গান লিখেছেন যার কোনো তুলনা চলে না।  নজরুলই পেরেছেন মানুষের ভিতরে দ্রোহ জাগাতে। হৃদয় খুঁড়ে তৈরি করতে ভালোবাসা। জীবনের বহতা নদীতে তুলতে জোয়ার। বিরহকে লালন করে আবার ঘুরে দাঁড়াতে।

 

নজরুলগীতি না সংগীত? এমন প্রশ্নে বিস্মিত হই। এ যুগে এ সময়ে আজব বিতর্কের কারণ খুঁজে পাই না। কাজী নজরুল ইসলাম ছিলেন সুর, সংগীতের সম্রাট। এত বৈচিত্র্যময় গানের সুর, লেখনী নজরুল ছাড়া আর কার আছে বাংলা গানে? নজরুল দুই হাতে লিখেছেন। চিত্ত সুখ বা মনের আনন্দ কিংবা অর্থ সংকটে ছুটেছেন রেকর্ডিং কোম্পানি আর চলচ্চিত্র-নির্মাতাদের পেছনে। গানের সুরে তৈরি করতেন প্রেমের অমর সমাধি। ইসলামী থেকে শ্যামা সংগীত বাদ থাকত না। নজরুলের গান নির্ধারিত ধাঁচে সীমাবদ্ধতা ছিল না। অপরূপ বৈচিত্র্যতায় মুগ্ধ শ্রোতা। আসরে আনন্দে উৎসবে গাইতেন নিজেও। এখনো নজরুলের গান ছাড়া রোজা শুরু হয় না। ঈদের আনন্দে নজরুলকে পাই। আবার কবরের চিন্তায়ও উঠে আসে নজরুল। সব ধর্মের জন্যই গান লিখেছেন। পূজা এলেই লিখতেন শ্যামা সংগীত। রেকর্ডিং কোম্পানিগুলোর আবদার ছিল, নজরুল ছাড়া কীভাবে পূজা? কীর্তন ভজন কোথায় নেই নজরুল? প্রেম বিরহের পাশাপাশি আছেন দ্রোহে। যুদ্ধের ময়দানে ধামামা বেজে উঠে নজরুলের রণ সংগীতে। মধ্যরাতের বিষণœতায় পাশের বাড়ি থেকে ভেসে আসে, ‘শাওন রাতে যদি স্মরণে আসে মোরে...।’

বিস্ময়কর প্রেমিক ছিলেন নজরুল। ভালোবাসার উচ্ছ্বাস নিয়ে প্রেমিকার দিকে তাকিয়ে তাঁরই বলা সাজে, ‘তুমি সুন্দর তাই চেয়ে থাকি, সে কি মোর অপরাধ?’ প্রেমের সাতকাহনের হিসাব-নিকাশ মেলেনি। তাই বলে থেমে থাকতে হবে? কোনো না কোনোভাবে প্রেমিকার সঙ্গে থাকার ব্যাকুলতা নিয়েই বলেছেন, ‘আমায় নহে গো ভালোবাস শুধু ভালোবাস মোর গান। বনের পাখিরে কে চিনে রাখে গান হলে অবসান।’ আনন্দ, বিরহের পাশে থাকত বিস্ময়ও। যৌবনের সেরা সময়ে প্রেমিকার দেখা পাননি। বেলা বয়ে যাওয়ার পর সেই সাক্ষাতে বললেন, ‘পরান-প্রিয়! কেন এলে অবেলায় শীতল হিমেল বায়ে ফুল ঝরে যায়।’ আহা, আক্ষেপ করাতে ছিল একটা সুরের ছন্দ। অজানা কষ্টকে ধারণ করার তীব্র ক্ষমতা। বিরহ জানাতে হৃদয় খুঁড়ে বেরিয়ে আসত ভিতরের সব আকুলতা। সুরের ঝংকারে ঝরত না বলা কথার বেদনা। নজরুল বুঝতেন, যে কথা বলা হয়নি তাও বলতে হবে। তাই তো তিনি লিখলেন, ‘কত কথা ছিল বলিবার, বলা হলো না। বুকে পাষাণসম রহিল তারই বেদনা মনে রহিল মনের আশা/মিটিল না প্রাণের পিপাসা।’ ভালোবাসা থাকলেই পাশাপাশি হাঁটবে একরাশ কষ্ট। তারপরও সেই কষ্টকে এড়িয়ে আমরা খুঁজতে থাকি নতুন কিছু। প্রকৃতি হয়তো শূন্যতা বেশি দিন রাখতে চায় না। তাই তো মনের ভিতরে উঁকি দেয় নতুন ভাবনা। জাগায় নতুন করে ভালোবাসার সাধ। হৈমন্তী শুক্লার কণ্ঠে যখন শুনি নজরুলের সেই গান, ‘আবার ভালোবাসার সাধ জাগে। সেই পুরাতন চাঁদ আমার চোখে আজ নতুন লাগে...’ মনটা ভরে যায় সুর ছন্দে। দখিনা দুয়ারে বয়ে যায় উতাল হাওয়া। চারপাশে তাকালে আসলেই সবকিছু নতুনই লাগে। ভাবনা তৈরি হয় কী করে এত কিছু লিখে গেছেন।

নজরুল সব সময় আলাদা ছিলেন। শুধু সাহিত্যে নয়, গানেও তৈরি করেছেন বিস্ময়। ভিন্ন ধারার এমন কিছু গান লিখেছেন যার কোনো তুলনা চলে না। নজরুলই পেরেছেন মানুষের ভিতরে দ্রোহ জাগাতে। হৃদয় খুঁড়ে তৈরি করতে ভালোবাসা। জীবনের বহতা নদীতে তুলতে জোয়ার। বিরহকে লালন করে আবার ঘুরে দাঁড়াতে। প্রিয়জনদের থেকে বিদায় নিতে তিনি গেয়েছেন ‘আমার যাবার সময় হলো দাও বিদায়...।’ বিদায় তিনি নিয়েছিলেন গান থেকে। সাহিত্য রচনা থেকে। বলা নেই, হুট করেই স্তব্ধ হয়ে গেলেন। অজানা অভিমানে থেমে গেলেন চিরতরে। মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত আর কিছু বললেন না। কিছু লিখলেন না। কী এমন কষ্ট ছিল নজরুলের? কেউ প্রশ্ন করলে ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে থাকতেন। তাঁর লেখা গান কেউ গাইলে নীরবতা নিয়ে বসে থাকতেন। চুপচাপ শুনতেন। কিন্তু তাঁর ধ্যান ভাঙত না। অজানা সেই অসুখ নিয়ে চিকিৎসা বিজ্ঞানে অনেক গবেষণা হয়েছে। সামাজিকভাবে অনেক কথা হয়েছে। আছে তর্ক-বিতর্কও। কেউ ভাবতে পারেননি এত দ্রুত সব শেষ হয়ে যাবে।

বড্ড কম বয়সেই স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিলেন। যাওয়ার আগে বলে যাননি তাঁর গানের প্রকৃত সংখ্যা কত? হিসাব-নিকাশ অনেক ধরনের। গবেষকদের কেউ বলেন, ৫ হাজার। আবার কেউ বলেন, তারও অনেক বেশি। তিনি হিসেবী ছিলেন না। চলার পথে ছিল খামখেয়ালিপনা। অর্থকষ্ট ছিল। সন্তানের চিকিৎসা ব্যয় থেকে দাফন সবখানেই এর প্রভাব ছিল। আর সেই কারণে রেকর্ডিং কোম্পানিগুলো অনেক সুযোগ নিয়েছিল। নজরুল বুঝতেন। কিছু বলতেন না। অর্থের অভাবে গান শেখানোর কাজও করেছেন। আবার অনেক সময় হাঁটতে হাঁটতে টাকার জন্য কোনো রেকর্ডিং কোম্পানির কাছে গেলে তারা লিখিয়ে নিতেন আরেকটি গান। তিনি সেখানে বসে লিখে দিতেন। এভাবে গান লেখার বিষয়ও ইতিহাসে নজিরবিহীন।

নজরুলের গানকে বিখ্যাত করতে বিশাল ভূমিকা রেখেছিলেন ফিরোজা বেগম। তিনি এটিএন বাংলা অফিসে নিয়মিত আসতেন। যেতেন এটিএন বাংলার প্রধান উপদেষ্টা সাইফুল বারীর রুমে। বারী ভাইয়ের পাশের রুমে আমি বসতাম। কখনো বারী ভাই অফিসে না থাকলে আমার রুমে বসতেন। অসাধারণ এ শিল্পীর সঙ্গে টুকটাক কথা হতো। নজরুলের গানগুলোকে তিনি একটা সময়ে সামনে নিয়ে আসেন। তার স্বামী কমল দাশগুপ্ত নজরুলের গানে সুর দিতেন। এ দম্পতি নজরুলের গানকে জনপ্রিয় করে তোলেন। ফিরোজা বেগমের কাছে নজরুলের অনেক স্মৃতিচারণা শুনেছি। নজরুলের গানকে এ উপমহাদেশে নতুন উচ্চতা দেওয়ার শিল্পী ফিরোজা বেগমের কণ্ঠে এখনো ইউটিউবে যখন শুনি, ‘নয়ন ভরা জল গো তোমার আঁচল ভরা ফুল/ফুল নেব না অশ্রু নেব ভেবে হই আকুল...’ মনটা ভরে যায়। আহা কী মধুর সুর। তার কণ্ঠে আরেকটি গান ভালো লাগে, ‘লাইলি তোমার এসেছে ফিরিয়া/মজনু গো আঁখি খোল। প্রিয়তম! এতদিনে বিরহের নিশি বুঝি ভোর হলো। মজনু গো আঁখি খোল...।’ এমন গান আর কোথায় পাব? নজরুল জন্মেছিলেন বলেই পেয়েছি।

নজরুলকে নিয়ে সবচেয়ে ভালো বলেছেন নেতাজী সুভাষ বসু। তিনি বলেছেন, ‘আন্দোলন, সংগ্রাম, যুদ্ধ, কারাগার, প্রেম দ্রোহ সবখানেই আমরা নজরুলকে পাই। তাকে ছাড়া সব কিছুই অসম্পূর্ণ।’ বাস্তবে তাই। নজরুল লিখেছেন, ‘বল বীর-চির উন্নত মম শির’। আবার তিনিই লিখলেন, ‘আলগা কর গো খোঁপার বাঁধন দিল ওহি মেরা ফাঁস গয়ি... বিনোদ বেণীর জরীন ফিতায় আন্ধা এসক মেরা কস গয়ি...’, আর কী সম্ভব এমন সুর তৈরি? নজরুলই এভাবে লিখতে পারেন। নজরুল যত শুনি তত মুগ্ধ হই। আঙ্গুর বালার কণ্ঠে ছোটবেলায় শুনতাম, ‘এত জল ও কাজল চোখে/পাষাণী, আনলে বল কে/টলমল জল-মতির মালা/দুলিছে ঝালর-পলকে।’ আবার ফাতেমা তুজ জোহরা যখন গান, পরদেশী রে মেঘ যাও রে ফিরে। বলিও আমার পরদেশী রে...।’ মুগ্ধ নয়নে শুনতে হয় নজরুলের গান। চ্যানেল আইয়ের সকালের গানের অনুষ্ঠান মাঝে মাঝে শুনি। সেদিন ফেরদৌস আরার কণ্ঠে যখন শুনলাম ‘হারানো হিয়ার নিকুঞ্জপথে কুড়াই ঝরা ফুল একেলা আমি...’ মনটা উদাস হয়ে উঠল। এ শিল্পী গাইলেন, ‘আজো মধুর বাঁশরী বাজে/গোধূলি লগনে বুকের মাঝে... হারানো দিন বুঝি আসিবে না ফিরে, মন কাঁদে কেন স্মৃতির তীরে...।’ মনে পড়ল অনেক দিন আগে মোহাম্মদ রফির কণ্ঠে শোনা একটি গানের কথা। নজরুলের গান রফির কণ্ঠেও অসাধারণ। রফির কণ্ঠে অনেক দিন আগে শুনেছিলাম, ‘উচাটন মনও ঘরে রয় না/পিয়া মোর ডাকে পথে...।’ ইসলামিক অনেকগুলো গান রফি দরদ দিয়ে গেয়েছেন। শুধু রফি নয়, নজরুলের অনেকগুলো গান মানবেন্দুও অসাধারণ দরদ দিয়ে গেয়েছেন। মানবেন্দুর কণ্ঠে, ‘বাগিচায় বুলবুলি তুই ফুল শাখাতে দিসনে আজই দোল’ অথবা ‘কত কথা ছিল বলিবার, বলা হলো না। বুকে পাষাণ...’ এখনো মুগ্ধ হয়ে শুনি। নজরুলের লেখা গজলের সংখ্যা অনেক। তিনি লিখেছেন, ‘আল্লাতে যার পূর্ণ ইমান, কোথা সে মুসলমান...।’ রোজ হাশরের বিচার নিয়েও তিনি সুরের মাঝে সতর্ক করেছেন আমাদের। আহ্বান জানিয়েছেন নামাজ রোজার। গানে সুরে তিনি আল্লাহকে নিয়ে এসেছেন। হাজার গানের সুরে নিত্য আজান দেওয়ার কথা বলেছেন। নজরুল ইবাদতের কথা বলেছেন বারবার। এ মানুষটি আবার লিখেছেন, ভজন, কীর্তন। শ্যামা সংগীত লিখেছেন দুই হাতে। নজরুলকে ছাড়া পূজা হয় না। আবার রোজা, ঈদ কোনোটাই নজরুল ছাড়া ভাবনায় আসে না। এ বিশ্বলয়ের রহস্য তাঁকে বিস্মিত করেছিল বলেই তিনি লিখেছেন, ‘খেলিছ এ বিশ্বলয়ে বিরাট শিশু আনমনে।’

নজরুল সংগীতে আমরা অনেক সেরা শিল্পী পেয়েছি দুই বাংলায়। এ শিল্পীরা নজরুলকে অমরত্ব দিয়েছেন। নজরুলের প্রতিটি শব্দকে তারা গলায় ধারণ করেছেন অমৃত ধারায়। এখনো শ্রোতা মুগ্ধ হয়ে শোনে, আঙ্গুর বালা, মানবেন্দু, মোহাম্মদ রফি, ফিরোজা বেগম। দুই বাংলায় এখনো অনেক শিল্পী আছেন তারা নজরুলকে সমৃদ্ধ করছেন সুর সংগীতে। নজরুলের সব ধরনের গান তারা গাইছেন সুর ঠিক রেখে। নজরুল সিনেমাতে সুর দিয়েছিলেন। সময়টা ১৯৩৬ সাল। শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের কাহিনি নিয়ে নির্মিত হয়েছিল গৃহদাহ। সেই ছবির গানের সুরকার ছিলেন নজরুল। তিনি শুধু গান লিখতেন না সুরও দিতেন। ১৯৪২ সালে নির্মিত চৌরঙ্গী ছবির গীতিকার ছিলেন তিনি। কঠিনতম সময়ে নজরুল বেঙ্গল টাইগার্স পিকচার্স নামে চলচ্চিত্র ও সংগীত প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান করেন। শেরে বাংলা ছিলেন এ প্রতিষ্ঠানের পৃষ্ঠপোষক। নজরুলের প্রতি শেরে বাংলা ফজলুল হকের আলাদা একটা টান ছিল। এর আগে তিনি নজরুলকে নিয়ে পত্রিকা বের করেছিলেন কলকাতা থেকে।

নজরুল মিশে যেতেন। নিজেকে বিলিয়ে দিতেন সুর তাল লয়ে। হৃদয় উজাড় করে লিখতেন ভিতরের কথাগুলো। প্রেম, দ্রোহ, ভালোবাসায় নজরুল চিরন্তন। নজরুলই পারেন ‘হারানো হিয়ার নিকুঞ্জপথে’ হাঁটতে হাঁটতে ‘নয়ন ভরা জল’ নিয়ে ‘আচল ভরা ফুল’ ছিটাতে। তিনিই পারেন লিখতে ‘এই রাঙ্গা মাটির পথে লো মাদল বাজে বাজে বাঁশের বাঁশি... চোখে ভালো লাগে যাকে, তারে দেখবো পথের বাঁকে...।’ নজরুলের তুলনা অন্য কারও সঙ্গে হয় না। নজরুল নিজেই স্বমহিমায় আলোর দ্যুতি ছড়িয়েছেন। গেয়েছেন, ‘নহে নহে প্রিয় এ নয় আঁখি-জল... মলিন হয়েছে ঘুমে চোখের কাজল।’ প্রিয়তমার সঙ্গে নজরুলের দেখা নেই। তাতে কী? প্রেমের কবি তো বসে থাকতে পারেন না। কথার ফুল তিনি ছিটিয়ে দিলেন আকাশে। লিখলেন ‘আকাশে আজ ছড়িয়ে দিলাম প্রিয়। আমার কথার ফুল গো, আমার গানের মালা গো, কুড়িয়ে তুমি নিও।’ প্রিয়তমা সেই ফুল পেয়েছে কি না নজরুল জানেন না। তিনি তো থেমে থাকতে পারেন না। বন্ধ থাকতে পারে না সুরও। তানপুরায় উঠল নতুন সংগীত। গাইলেন, ‘মোর ঘুম ঘোরে এলে মনোহর, নমো নমো... শ্রাবণ-মেঘে নাচে নটবর।’ উচ্ছ্বাসকে আড়াল করা যায় না। হৃদয় বেঁধে রাখা যায় শিকল বন্ধনে। প্রিয়ার খোঁপায় তিনি সুর খুঁজেছেন। অপেক্ষা করেননি রেকর্ডিংয়ের। ‘হলুদ গাঁদার ফুল, রাঙ্গা পলাশ ফুল এনে দে এনে দে নইলে রাঁধব না, বাঁধব না চুল।’ ‘মোমের পুতুল মমির দেশের মেয়ে নেচে যায়...বাজায় ঘুমুর ঝুমুর ঝুমুর ঝুমুর...।’

নজরুল জানতেন শুরুটা। তিনি বুঝতেন শেষটা। বলেছেন, ‘আমার যাবার সময় হলো দাও বিদায়।’ জীবিত থাকতেই তিনি বিদায় নিয়ে নিলেন সবকিছু থেকে। ১৯৪২ সালে অসুস্থ হলেন অজানা রোগে। নিজেকে গুটিয়ে নিলেন। বেঁচে ছিলেন।  এ বেঁচে থাকাটা অন্যরকম। কোনো স্মৃতি ছিল না। শেষ হয়ে গেল লেখালেখির। সেনাবাহিনী থেকে বেরিয়ে মাত্র ২২ বছর সময় পেয়েছিলেন। এ ২২ বছরে কাঁপিয়ে দিয়েছিলেন বিশ্বকে। লিখেছেন। গেয়েছেন। কাঁপিয়ে দিয়েছিলেন শাসকের আসন। তিনি হারিয়ে চলে গেছেন হয়তো ‘দূর দ্বীপবাসিনীর’ কাছে। তাঁর কথাতেই ছিল, ‘চিরদিন কাহারও সমান নাহি যায়।’ নজরুলেরও যায়নি।  তাই তো আমরা গানের প্রশান্ত সাগরে এখনো খুঁজছি তাঁকে।

এই বিভাগের আরও খবর
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
তোমার কাছে ফিরছি
তোমার কাছে ফিরছি
ডিজিটাল হাটে
ডিজিটাল হাটে
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা
বৈরী বাতাস
বৈরী বাতাস
বুকপকেট
বুকপকেট
ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা
সমুদ্রমন্থন
সমুদ্রমন্থন
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
লেনদেন
লেনদেন
যদি তুমি
যদি তুমি
সর্বশেষ খবর
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

২২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

২৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে
লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি
রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ
বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা