শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ জুন, ২০২৩

গান সুরের জলসায় কবি নজরুল

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
গান সুরের জলসায় কবি নজরুল

নজরুল সব সময় আলাদা ছিলেন। শুধু সাহিত্যে নয়, গানেও তৈরি করেছেন বিস্ময়। ভিন্ন ধারার এমন কিছু গান লিখেছেন যার কোনো তুলনা চলে না।  নজরুলই পেরেছেন মানুষের ভিতরে দ্রোহ জাগাতে। হৃদয় খুঁড়ে তৈরি করতে ভালোবাসা। জীবনের বহতা নদীতে তুলতে জোয়ার। বিরহকে লালন করে আবার ঘুরে দাঁড়াতে।

 

নজরুলগীতি না সংগীত? এমন প্রশ্নে বিস্মিত হই। এ যুগে এ সময়ে আজব বিতর্কের কারণ খুঁজে পাই না। কাজী নজরুল ইসলাম ছিলেন সুর, সংগীতের সম্রাট। এত বৈচিত্র্যময় গানের সুর, লেখনী নজরুল ছাড়া আর কার আছে বাংলা গানে? নজরুল দুই হাতে লিখেছেন। চিত্ত সুখ বা মনের আনন্দ কিংবা অর্থ সংকটে ছুটেছেন রেকর্ডিং কোম্পানি আর চলচ্চিত্র-নির্মাতাদের পেছনে। গানের সুরে তৈরি করতেন প্রেমের অমর সমাধি। ইসলামী থেকে শ্যামা সংগীত বাদ থাকত না। নজরুলের গান নির্ধারিত ধাঁচে সীমাবদ্ধতা ছিল না। অপরূপ বৈচিত্র্যতায় মুগ্ধ শ্রোতা। আসরে আনন্দে উৎসবে গাইতেন নিজেও। এখনো নজরুলের গান ছাড়া রোজা শুরু হয় না। ঈদের আনন্দে নজরুলকে পাই। আবার কবরের চিন্তায়ও উঠে আসে নজরুল। সব ধর্মের জন্যই গান লিখেছেন। পূজা এলেই লিখতেন শ্যামা সংগীত। রেকর্ডিং কোম্পানিগুলোর আবদার ছিল, নজরুল ছাড়া কীভাবে পূজা? কীর্তন ভজন কোথায় নেই নজরুল? প্রেম বিরহের পাশাপাশি আছেন দ্রোহে। যুদ্ধের ময়দানে ধামামা বেজে উঠে নজরুলের রণ সংগীতে। মধ্যরাতের বিষণœতায় পাশের বাড়ি থেকে ভেসে আসে, ‘শাওন রাতে যদি স্মরণে আসে মোরে...।’

বিস্ময়কর প্রেমিক ছিলেন নজরুল। ভালোবাসার উচ্ছ্বাস নিয়ে প্রেমিকার দিকে তাকিয়ে তাঁরই বলা সাজে, ‘তুমি সুন্দর তাই চেয়ে থাকি, সে কি মোর অপরাধ?’ প্রেমের সাতকাহনের হিসাব-নিকাশ মেলেনি। তাই বলে থেমে থাকতে হবে? কোনো না কোনোভাবে প্রেমিকার সঙ্গে থাকার ব্যাকুলতা নিয়েই বলেছেন, ‘আমায় নহে গো ভালোবাস শুধু ভালোবাস মোর গান। বনের পাখিরে কে চিনে রাখে গান হলে অবসান।’ আনন্দ, বিরহের পাশে থাকত বিস্ময়ও। যৌবনের সেরা সময়ে প্রেমিকার দেখা পাননি। বেলা বয়ে যাওয়ার পর সেই সাক্ষাতে বললেন, ‘পরান-প্রিয়! কেন এলে অবেলায় শীতল হিমেল বায়ে ফুল ঝরে যায়।’ আহা, আক্ষেপ করাতে ছিল একটা সুরের ছন্দ। অজানা কষ্টকে ধারণ করার তীব্র ক্ষমতা। বিরহ জানাতে হৃদয় খুঁড়ে বেরিয়ে আসত ভিতরের সব আকুলতা। সুরের ঝংকারে ঝরত না বলা কথার বেদনা। নজরুল বুঝতেন, যে কথা বলা হয়নি তাও বলতে হবে। তাই তো তিনি লিখলেন, ‘কত কথা ছিল বলিবার, বলা হলো না। বুকে পাষাণসম রহিল তারই বেদনা মনে রহিল মনের আশা/মিটিল না প্রাণের পিপাসা।’ ভালোবাসা থাকলেই পাশাপাশি হাঁটবে একরাশ কষ্ট। তারপরও সেই কষ্টকে এড়িয়ে আমরা খুঁজতে থাকি নতুন কিছু। প্রকৃতি হয়তো শূন্যতা বেশি দিন রাখতে চায় না। তাই তো মনের ভিতরে উঁকি দেয় নতুন ভাবনা। জাগায় নতুন করে ভালোবাসার সাধ। হৈমন্তী শুক্লার কণ্ঠে যখন শুনি নজরুলের সেই গান, ‘আবার ভালোবাসার সাধ জাগে। সেই পুরাতন চাঁদ আমার চোখে আজ নতুন লাগে...’ মনটা ভরে যায় সুর ছন্দে। দখিনা দুয়ারে বয়ে যায় উতাল হাওয়া। চারপাশে তাকালে আসলেই সবকিছু নতুনই লাগে। ভাবনা তৈরি হয় কী করে এত কিছু লিখে গেছেন।

নজরুল সব সময় আলাদা ছিলেন। শুধু সাহিত্যে নয়, গানেও তৈরি করেছেন বিস্ময়। ভিন্ন ধারার এমন কিছু গান লিখেছেন যার কোনো তুলনা চলে না। নজরুলই পেরেছেন মানুষের ভিতরে দ্রোহ জাগাতে। হৃদয় খুঁড়ে তৈরি করতে ভালোবাসা। জীবনের বহতা নদীতে তুলতে জোয়ার। বিরহকে লালন করে আবার ঘুরে দাঁড়াতে। প্রিয়জনদের থেকে বিদায় নিতে তিনি গেয়েছেন ‘আমার যাবার সময় হলো দাও বিদায়...।’ বিদায় তিনি নিয়েছিলেন গান থেকে। সাহিত্য রচনা থেকে। বলা নেই, হুট করেই স্তব্ধ হয়ে গেলেন। অজানা অভিমানে থেমে গেলেন চিরতরে। মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত আর কিছু বললেন না। কিছু লিখলেন না। কী এমন কষ্ট ছিল নজরুলের? কেউ প্রশ্ন করলে ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে থাকতেন। তাঁর লেখা গান কেউ গাইলে নীরবতা নিয়ে বসে থাকতেন। চুপচাপ শুনতেন। কিন্তু তাঁর ধ্যান ভাঙত না। অজানা সেই অসুখ নিয়ে চিকিৎসা বিজ্ঞানে অনেক গবেষণা হয়েছে। সামাজিকভাবে অনেক কথা হয়েছে। আছে তর্ক-বিতর্কও। কেউ ভাবতে পারেননি এত দ্রুত সব শেষ হয়ে যাবে।

বড্ড কম বয়সেই স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিলেন। যাওয়ার আগে বলে যাননি তাঁর গানের প্রকৃত সংখ্যা কত? হিসাব-নিকাশ অনেক ধরনের। গবেষকদের কেউ বলেন, ৫ হাজার। আবার কেউ বলেন, তারও অনেক বেশি। তিনি হিসেবী ছিলেন না। চলার পথে ছিল খামখেয়ালিপনা। অর্থকষ্ট ছিল। সন্তানের চিকিৎসা ব্যয় থেকে দাফন সবখানেই এর প্রভাব ছিল। আর সেই কারণে রেকর্ডিং কোম্পানিগুলো অনেক সুযোগ নিয়েছিল। নজরুল বুঝতেন। কিছু বলতেন না। অর্থের অভাবে গান শেখানোর কাজও করেছেন। আবার অনেক সময় হাঁটতে হাঁটতে টাকার জন্য কোনো রেকর্ডিং কোম্পানির কাছে গেলে তারা লিখিয়ে নিতেন আরেকটি গান। তিনি সেখানে বসে লিখে দিতেন। এভাবে গান লেখার বিষয়ও ইতিহাসে নজিরবিহীন।

নজরুলের গানকে বিখ্যাত করতে বিশাল ভূমিকা রেখেছিলেন ফিরোজা বেগম। তিনি এটিএন বাংলা অফিসে নিয়মিত আসতেন। যেতেন এটিএন বাংলার প্রধান উপদেষ্টা সাইফুল বারীর রুমে। বারী ভাইয়ের পাশের রুমে আমি বসতাম। কখনো বারী ভাই অফিসে না থাকলে আমার রুমে বসতেন। অসাধারণ এ শিল্পীর সঙ্গে টুকটাক কথা হতো। নজরুলের গানগুলোকে তিনি একটা সময়ে সামনে নিয়ে আসেন। তার স্বামী কমল দাশগুপ্ত নজরুলের গানে সুর দিতেন। এ দম্পতি নজরুলের গানকে জনপ্রিয় করে তোলেন। ফিরোজা বেগমের কাছে নজরুলের অনেক স্মৃতিচারণা শুনেছি। নজরুলের গানকে এ উপমহাদেশে নতুন উচ্চতা দেওয়ার শিল্পী ফিরোজা বেগমের কণ্ঠে এখনো ইউটিউবে যখন শুনি, ‘নয়ন ভরা জল গো তোমার আঁচল ভরা ফুল/ফুল নেব না অশ্রু নেব ভেবে হই আকুল...’ মনটা ভরে যায়। আহা কী মধুর সুর। তার কণ্ঠে আরেকটি গান ভালো লাগে, ‘লাইলি তোমার এসেছে ফিরিয়া/মজনু গো আঁখি খোল। প্রিয়তম! এতদিনে বিরহের নিশি বুঝি ভোর হলো। মজনু গো আঁখি খোল...।’ এমন গান আর কোথায় পাব? নজরুল জন্মেছিলেন বলেই পেয়েছি।

নজরুলকে নিয়ে সবচেয়ে ভালো বলেছেন নেতাজী সুভাষ বসু। তিনি বলেছেন, ‘আন্দোলন, সংগ্রাম, যুদ্ধ, কারাগার, প্রেম দ্রোহ সবখানেই আমরা নজরুলকে পাই। তাকে ছাড়া সব কিছুই অসম্পূর্ণ।’ বাস্তবে তাই। নজরুল লিখেছেন, ‘বল বীর-চির উন্নত মম শির’। আবার তিনিই লিখলেন, ‘আলগা কর গো খোঁপার বাঁধন দিল ওহি মেরা ফাঁস গয়ি... বিনোদ বেণীর জরীন ফিতায় আন্ধা এসক মেরা কস গয়ি...’, আর কী সম্ভব এমন সুর তৈরি? নজরুলই এভাবে লিখতে পারেন। নজরুল যত শুনি তত মুগ্ধ হই। আঙ্গুর বালার কণ্ঠে ছোটবেলায় শুনতাম, ‘এত জল ও কাজল চোখে/পাষাণী, আনলে বল কে/টলমল জল-মতির মালা/দুলিছে ঝালর-পলকে।’ আবার ফাতেমা তুজ জোহরা যখন গান, পরদেশী রে মেঘ যাও রে ফিরে। বলিও আমার পরদেশী রে...।’ মুগ্ধ নয়নে শুনতে হয় নজরুলের গান। চ্যানেল আইয়ের সকালের গানের অনুষ্ঠান মাঝে মাঝে শুনি। সেদিন ফেরদৌস আরার কণ্ঠে যখন শুনলাম ‘হারানো হিয়ার নিকুঞ্জপথে কুড়াই ঝরা ফুল একেলা আমি...’ মনটা উদাস হয়ে উঠল। এ শিল্পী গাইলেন, ‘আজো মধুর বাঁশরী বাজে/গোধূলি লগনে বুকের মাঝে... হারানো দিন বুঝি আসিবে না ফিরে, মন কাঁদে কেন স্মৃতির তীরে...।’ মনে পড়ল অনেক দিন আগে মোহাম্মদ রফির কণ্ঠে শোনা একটি গানের কথা। নজরুলের গান রফির কণ্ঠেও অসাধারণ। রফির কণ্ঠে অনেক দিন আগে শুনেছিলাম, ‘উচাটন মনও ঘরে রয় না/পিয়া মোর ডাকে পথে...।’ ইসলামিক অনেকগুলো গান রফি দরদ দিয়ে গেয়েছেন। শুধু রফি নয়, নজরুলের অনেকগুলো গান মানবেন্দুও অসাধারণ দরদ দিয়ে গেয়েছেন। মানবেন্দুর কণ্ঠে, ‘বাগিচায় বুলবুলি তুই ফুল শাখাতে দিসনে আজই দোল’ অথবা ‘কত কথা ছিল বলিবার, বলা হলো না। বুকে পাষাণ...’ এখনো মুগ্ধ হয়ে শুনি। নজরুলের লেখা গজলের সংখ্যা অনেক। তিনি লিখেছেন, ‘আল্লাতে যার পূর্ণ ইমান, কোথা সে মুসলমান...।’ রোজ হাশরের বিচার নিয়েও তিনি সুরের মাঝে সতর্ক করেছেন আমাদের। আহ্বান জানিয়েছেন নামাজ রোজার। গানে সুরে তিনি আল্লাহকে নিয়ে এসেছেন। হাজার গানের সুরে নিত্য আজান দেওয়ার কথা বলেছেন। নজরুল ইবাদতের কথা বলেছেন বারবার। এ মানুষটি আবার লিখেছেন, ভজন, কীর্তন। শ্যামা সংগীত লিখেছেন দুই হাতে। নজরুলকে ছাড়া পূজা হয় না। আবার রোজা, ঈদ কোনোটাই নজরুল ছাড়া ভাবনায় আসে না। এ বিশ্বলয়ের রহস্য তাঁকে বিস্মিত করেছিল বলেই তিনি লিখেছেন, ‘খেলিছ এ বিশ্বলয়ে বিরাট শিশু আনমনে।’

নজরুল সংগীতে আমরা অনেক সেরা শিল্পী পেয়েছি দুই বাংলায়। এ শিল্পীরা নজরুলকে অমরত্ব দিয়েছেন। নজরুলের প্রতিটি শব্দকে তারা গলায় ধারণ করেছেন অমৃত ধারায়। এখনো শ্রোতা মুগ্ধ হয়ে শোনে, আঙ্গুর বালা, মানবেন্দু, মোহাম্মদ রফি, ফিরোজা বেগম। দুই বাংলায় এখনো অনেক শিল্পী আছেন তারা নজরুলকে সমৃদ্ধ করছেন সুর সংগীতে। নজরুলের সব ধরনের গান তারা গাইছেন সুর ঠিক রেখে। নজরুল সিনেমাতে সুর দিয়েছিলেন। সময়টা ১৯৩৬ সাল। শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের কাহিনি নিয়ে নির্মিত হয়েছিল গৃহদাহ। সেই ছবির গানের সুরকার ছিলেন নজরুল। তিনি শুধু গান লিখতেন না সুরও দিতেন। ১৯৪২ সালে নির্মিত চৌরঙ্গী ছবির গীতিকার ছিলেন তিনি। কঠিনতম সময়ে নজরুল বেঙ্গল টাইগার্স পিকচার্স নামে চলচ্চিত্র ও সংগীত প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান করেন। শেরে বাংলা ছিলেন এ প্রতিষ্ঠানের পৃষ্ঠপোষক। নজরুলের প্রতি শেরে বাংলা ফজলুল হকের আলাদা একটা টান ছিল। এর আগে তিনি নজরুলকে নিয়ে পত্রিকা বের করেছিলেন কলকাতা থেকে।

নজরুল মিশে যেতেন। নিজেকে বিলিয়ে দিতেন সুর তাল লয়ে। হৃদয় উজাড় করে লিখতেন ভিতরের কথাগুলো। প্রেম, দ্রোহ, ভালোবাসায় নজরুল চিরন্তন। নজরুলই পারেন ‘হারানো হিয়ার নিকুঞ্জপথে’ হাঁটতে হাঁটতে ‘নয়ন ভরা জল’ নিয়ে ‘আচল ভরা ফুল’ ছিটাতে। তিনিই পারেন লিখতে ‘এই রাঙ্গা মাটির পথে লো মাদল বাজে বাজে বাঁশের বাঁশি... চোখে ভালো লাগে যাকে, তারে দেখবো পথের বাঁকে...।’ নজরুলের তুলনা অন্য কারও সঙ্গে হয় না। নজরুল নিজেই স্বমহিমায় আলোর দ্যুতি ছড়িয়েছেন। গেয়েছেন, ‘নহে নহে প্রিয় এ নয় আঁখি-জল... মলিন হয়েছে ঘুমে চোখের কাজল।’ প্রিয়তমার সঙ্গে নজরুলের দেখা নেই। তাতে কী? প্রেমের কবি তো বসে থাকতে পারেন না। কথার ফুল তিনি ছিটিয়ে দিলেন আকাশে। লিখলেন ‘আকাশে আজ ছড়িয়ে দিলাম প্রিয়। আমার কথার ফুল গো, আমার গানের মালা গো, কুড়িয়ে তুমি নিও।’ প্রিয়তমা সেই ফুল পেয়েছে কি না নজরুল জানেন না। তিনি তো থেমে থাকতে পারেন না। বন্ধ থাকতে পারে না সুরও। তানপুরায় উঠল নতুন সংগীত। গাইলেন, ‘মোর ঘুম ঘোরে এলে মনোহর, নমো নমো... শ্রাবণ-মেঘে নাচে নটবর।’ উচ্ছ্বাসকে আড়াল করা যায় না। হৃদয় বেঁধে রাখা যায় শিকল বন্ধনে। প্রিয়ার খোঁপায় তিনি সুর খুঁজেছেন। অপেক্ষা করেননি রেকর্ডিংয়ের। ‘হলুদ গাঁদার ফুল, রাঙ্গা পলাশ ফুল এনে দে এনে দে নইলে রাঁধব না, বাঁধব না চুল।’ ‘মোমের পুতুল মমির দেশের মেয়ে নেচে যায়...বাজায় ঘুমুর ঝুমুর ঝুমুর ঝুমুর...।’

নজরুল জানতেন শুরুটা। তিনি বুঝতেন শেষটা। বলেছেন, ‘আমার যাবার সময় হলো দাও বিদায়।’ জীবিত থাকতেই তিনি বিদায় নিয়ে নিলেন সবকিছু থেকে। ১৯৪২ সালে অসুস্থ হলেন অজানা রোগে। নিজেকে গুটিয়ে নিলেন। বেঁচে ছিলেন।  এ বেঁচে থাকাটা অন্যরকম। কোনো স্মৃতি ছিল না। শেষ হয়ে গেল লেখালেখির। সেনাবাহিনী থেকে বেরিয়ে মাত্র ২২ বছর সময় পেয়েছিলেন। এ ২২ বছরে কাঁপিয়ে দিয়েছিলেন বিশ্বকে। লিখেছেন। গেয়েছেন। কাঁপিয়ে দিয়েছিলেন শাসকের আসন। তিনি হারিয়ে চলে গেছেন হয়তো ‘দূর দ্বীপবাসিনীর’ কাছে। তাঁর কথাতেই ছিল, ‘চিরদিন কাহারও সমান নাহি যায়।’ নজরুলেরও যায়নি।  তাই তো আমরা গানের প্রশান্ত সাগরে এখনো খুঁজছি তাঁকে।

এই বিভাগের আরও খবর
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
তোমার কাছে ফিরছি
তোমার কাছে ফিরছি
ডিজিটাল হাটে
ডিজিটাল হাটে
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা
বৈরী বাতাস
বৈরী বাতাস
বুকপকেট
বুকপকেট
ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা
সমুদ্রমন্থন
সমুদ্রমন্থন
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
লেনদেন
লেনদেন
যদি তুমি
যদি তুমি
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

৩৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৫৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা