শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ জুন, ২০২৩

গান সুরের জলসায় কবি নজরুল

নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
গান সুরের জলসায় কবি নজরুল

নজরুল সব সময় আলাদা ছিলেন। শুধু সাহিত্যে নয়, গানেও তৈরি করেছেন বিস্ময়। ভিন্ন ধারার এমন কিছু গান লিখেছেন যার কোনো তুলনা চলে না।  নজরুলই পেরেছেন মানুষের ভিতরে দ্রোহ জাগাতে। হৃদয় খুঁড়ে তৈরি করতে ভালোবাসা। জীবনের বহতা নদীতে তুলতে জোয়ার। বিরহকে লালন করে আবার ঘুরে দাঁড়াতে।

 

নজরুলগীতি না সংগীত? এমন প্রশ্নে বিস্মিত হই। এ যুগে এ সময়ে আজব বিতর্কের কারণ খুঁজে পাই না। কাজী নজরুল ইসলাম ছিলেন সুর, সংগীতের সম্রাট। এত বৈচিত্র্যময় গানের সুর, লেখনী নজরুল ছাড়া আর কার আছে বাংলা গানে? নজরুল দুই হাতে লিখেছেন। চিত্ত সুখ বা মনের আনন্দ কিংবা অর্থ সংকটে ছুটেছেন রেকর্ডিং কোম্পানি আর চলচ্চিত্র-নির্মাতাদের পেছনে। গানের সুরে তৈরি করতেন প্রেমের অমর সমাধি। ইসলামী থেকে শ্যামা সংগীত বাদ থাকত না। নজরুলের গান নির্ধারিত ধাঁচে সীমাবদ্ধতা ছিল না। অপরূপ বৈচিত্র্যতায় মুগ্ধ শ্রোতা। আসরে আনন্দে উৎসবে গাইতেন নিজেও। এখনো নজরুলের গান ছাড়া রোজা শুরু হয় না। ঈদের আনন্দে নজরুলকে পাই। আবার কবরের চিন্তায়ও উঠে আসে নজরুল। সব ধর্মের জন্যই গান লিখেছেন। পূজা এলেই লিখতেন শ্যামা সংগীত। রেকর্ডিং কোম্পানিগুলোর আবদার ছিল, নজরুল ছাড়া কীভাবে পূজা? কীর্তন ভজন কোথায় নেই নজরুল? প্রেম বিরহের পাশাপাশি আছেন দ্রোহে। যুদ্ধের ময়দানে ধামামা বেজে উঠে নজরুলের রণ সংগীতে। মধ্যরাতের বিষণœতায় পাশের বাড়ি থেকে ভেসে আসে, ‘শাওন রাতে যদি স্মরণে আসে মোরে...।’

বিস্ময়কর প্রেমিক ছিলেন নজরুল। ভালোবাসার উচ্ছ্বাস নিয়ে প্রেমিকার দিকে তাকিয়ে তাঁরই বলা সাজে, ‘তুমি সুন্দর তাই চেয়ে থাকি, সে কি মোর অপরাধ?’ প্রেমের সাতকাহনের হিসাব-নিকাশ মেলেনি। তাই বলে থেমে থাকতে হবে? কোনো না কোনোভাবে প্রেমিকার সঙ্গে থাকার ব্যাকুলতা নিয়েই বলেছেন, ‘আমায় নহে গো ভালোবাস শুধু ভালোবাস মোর গান। বনের পাখিরে কে চিনে রাখে গান হলে অবসান।’ আনন্দ, বিরহের পাশে থাকত বিস্ময়ও। যৌবনের সেরা সময়ে প্রেমিকার দেখা পাননি। বেলা বয়ে যাওয়ার পর সেই সাক্ষাতে বললেন, ‘পরান-প্রিয়! কেন এলে অবেলায় শীতল হিমেল বায়ে ফুল ঝরে যায়।’ আহা, আক্ষেপ করাতে ছিল একটা সুরের ছন্দ। অজানা কষ্টকে ধারণ করার তীব্র ক্ষমতা। বিরহ জানাতে হৃদয় খুঁড়ে বেরিয়ে আসত ভিতরের সব আকুলতা। সুরের ঝংকারে ঝরত না বলা কথার বেদনা। নজরুল বুঝতেন, যে কথা বলা হয়নি তাও বলতে হবে। তাই তো তিনি লিখলেন, ‘কত কথা ছিল বলিবার, বলা হলো না। বুকে পাষাণসম রহিল তারই বেদনা মনে রহিল মনের আশা/মিটিল না প্রাণের পিপাসা।’ ভালোবাসা থাকলেই পাশাপাশি হাঁটবে একরাশ কষ্ট। তারপরও সেই কষ্টকে এড়িয়ে আমরা খুঁজতে থাকি নতুন কিছু। প্রকৃতি হয়তো শূন্যতা বেশি দিন রাখতে চায় না। তাই তো মনের ভিতরে উঁকি দেয় নতুন ভাবনা। জাগায় নতুন করে ভালোবাসার সাধ। হৈমন্তী শুক্লার কণ্ঠে যখন শুনি নজরুলের সেই গান, ‘আবার ভালোবাসার সাধ জাগে। সেই পুরাতন চাঁদ আমার চোখে আজ নতুন লাগে...’ মনটা ভরে যায় সুর ছন্দে। দখিনা দুয়ারে বয়ে যায় উতাল হাওয়া। চারপাশে তাকালে আসলেই সবকিছু নতুনই লাগে। ভাবনা তৈরি হয় কী করে এত কিছু লিখে গেছেন।

নজরুল সব সময় আলাদা ছিলেন। শুধু সাহিত্যে নয়, গানেও তৈরি করেছেন বিস্ময়। ভিন্ন ধারার এমন কিছু গান লিখেছেন যার কোনো তুলনা চলে না। নজরুলই পেরেছেন মানুষের ভিতরে দ্রোহ জাগাতে। হৃদয় খুঁড়ে তৈরি করতে ভালোবাসা। জীবনের বহতা নদীতে তুলতে জোয়ার। বিরহকে লালন করে আবার ঘুরে দাঁড়াতে। প্রিয়জনদের থেকে বিদায় নিতে তিনি গেয়েছেন ‘আমার যাবার সময় হলো দাও বিদায়...।’ বিদায় তিনি নিয়েছিলেন গান থেকে। সাহিত্য রচনা থেকে। বলা নেই, হুট করেই স্তব্ধ হয়ে গেলেন। অজানা অভিমানে থেমে গেলেন চিরতরে। মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত আর কিছু বললেন না। কিছু লিখলেন না। কী এমন কষ্ট ছিল নজরুলের? কেউ প্রশ্ন করলে ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে থাকতেন। তাঁর লেখা গান কেউ গাইলে নীরবতা নিয়ে বসে থাকতেন। চুপচাপ শুনতেন। কিন্তু তাঁর ধ্যান ভাঙত না। অজানা সেই অসুখ নিয়ে চিকিৎসা বিজ্ঞানে অনেক গবেষণা হয়েছে। সামাজিকভাবে অনেক কথা হয়েছে। আছে তর্ক-বিতর্কও। কেউ ভাবতে পারেননি এত দ্রুত সব শেষ হয়ে যাবে।

বড্ড কম বয়সেই স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিলেন। যাওয়ার আগে বলে যাননি তাঁর গানের প্রকৃত সংখ্যা কত? হিসাব-নিকাশ অনেক ধরনের। গবেষকদের কেউ বলেন, ৫ হাজার। আবার কেউ বলেন, তারও অনেক বেশি। তিনি হিসেবী ছিলেন না। চলার পথে ছিল খামখেয়ালিপনা। অর্থকষ্ট ছিল। সন্তানের চিকিৎসা ব্যয় থেকে দাফন সবখানেই এর প্রভাব ছিল। আর সেই কারণে রেকর্ডিং কোম্পানিগুলো অনেক সুযোগ নিয়েছিল। নজরুল বুঝতেন। কিছু বলতেন না। অর্থের অভাবে গান শেখানোর কাজও করেছেন। আবার অনেক সময় হাঁটতে হাঁটতে টাকার জন্য কোনো রেকর্ডিং কোম্পানির কাছে গেলে তারা লিখিয়ে নিতেন আরেকটি গান। তিনি সেখানে বসে লিখে দিতেন। এভাবে গান লেখার বিষয়ও ইতিহাসে নজিরবিহীন।

নজরুলের গানকে বিখ্যাত করতে বিশাল ভূমিকা রেখেছিলেন ফিরোজা বেগম। তিনি এটিএন বাংলা অফিসে নিয়মিত আসতেন। যেতেন এটিএন বাংলার প্রধান উপদেষ্টা সাইফুল বারীর রুমে। বারী ভাইয়ের পাশের রুমে আমি বসতাম। কখনো বারী ভাই অফিসে না থাকলে আমার রুমে বসতেন। অসাধারণ এ শিল্পীর সঙ্গে টুকটাক কথা হতো। নজরুলের গানগুলোকে তিনি একটা সময়ে সামনে নিয়ে আসেন। তার স্বামী কমল দাশগুপ্ত নজরুলের গানে সুর দিতেন। এ দম্পতি নজরুলের গানকে জনপ্রিয় করে তোলেন। ফিরোজা বেগমের কাছে নজরুলের অনেক স্মৃতিচারণা শুনেছি। নজরুলের গানকে এ উপমহাদেশে নতুন উচ্চতা দেওয়ার শিল্পী ফিরোজা বেগমের কণ্ঠে এখনো ইউটিউবে যখন শুনি, ‘নয়ন ভরা জল গো তোমার আঁচল ভরা ফুল/ফুল নেব না অশ্রু নেব ভেবে হই আকুল...’ মনটা ভরে যায়। আহা কী মধুর সুর। তার কণ্ঠে আরেকটি গান ভালো লাগে, ‘লাইলি তোমার এসেছে ফিরিয়া/মজনু গো আঁখি খোল। প্রিয়তম! এতদিনে বিরহের নিশি বুঝি ভোর হলো। মজনু গো আঁখি খোল...।’ এমন গান আর কোথায় পাব? নজরুল জন্মেছিলেন বলেই পেয়েছি।

নজরুলকে নিয়ে সবচেয়ে ভালো বলেছেন নেতাজী সুভাষ বসু। তিনি বলেছেন, ‘আন্দোলন, সংগ্রাম, যুদ্ধ, কারাগার, প্রেম দ্রোহ সবখানেই আমরা নজরুলকে পাই। তাকে ছাড়া সব কিছুই অসম্পূর্ণ।’ বাস্তবে তাই। নজরুল লিখেছেন, ‘বল বীর-চির উন্নত মম শির’। আবার তিনিই লিখলেন, ‘আলগা কর গো খোঁপার বাঁধন দিল ওহি মেরা ফাঁস গয়ি... বিনোদ বেণীর জরীন ফিতায় আন্ধা এসক মেরা কস গয়ি...’, আর কী সম্ভব এমন সুর তৈরি? নজরুলই এভাবে লিখতে পারেন। নজরুল যত শুনি তত মুগ্ধ হই। আঙ্গুর বালার কণ্ঠে ছোটবেলায় শুনতাম, ‘এত জল ও কাজল চোখে/পাষাণী, আনলে বল কে/টলমল জল-মতির মালা/দুলিছে ঝালর-পলকে।’ আবার ফাতেমা তুজ জোহরা যখন গান, পরদেশী রে মেঘ যাও রে ফিরে। বলিও আমার পরদেশী রে...।’ মুগ্ধ নয়নে শুনতে হয় নজরুলের গান। চ্যানেল আইয়ের সকালের গানের অনুষ্ঠান মাঝে মাঝে শুনি। সেদিন ফেরদৌস আরার কণ্ঠে যখন শুনলাম ‘হারানো হিয়ার নিকুঞ্জপথে কুড়াই ঝরা ফুল একেলা আমি...’ মনটা উদাস হয়ে উঠল। এ শিল্পী গাইলেন, ‘আজো মধুর বাঁশরী বাজে/গোধূলি লগনে বুকের মাঝে... হারানো দিন বুঝি আসিবে না ফিরে, মন কাঁদে কেন স্মৃতির তীরে...।’ মনে পড়ল অনেক দিন আগে মোহাম্মদ রফির কণ্ঠে শোনা একটি গানের কথা। নজরুলের গান রফির কণ্ঠেও অসাধারণ। রফির কণ্ঠে অনেক দিন আগে শুনেছিলাম, ‘উচাটন মনও ঘরে রয় না/পিয়া মোর ডাকে পথে...।’ ইসলামিক অনেকগুলো গান রফি দরদ দিয়ে গেয়েছেন। শুধু রফি নয়, নজরুলের অনেকগুলো গান মানবেন্দুও অসাধারণ দরদ দিয়ে গেয়েছেন। মানবেন্দুর কণ্ঠে, ‘বাগিচায় বুলবুলি তুই ফুল শাখাতে দিসনে আজই দোল’ অথবা ‘কত কথা ছিল বলিবার, বলা হলো না। বুকে পাষাণ...’ এখনো মুগ্ধ হয়ে শুনি। নজরুলের লেখা গজলের সংখ্যা অনেক। তিনি লিখেছেন, ‘আল্লাতে যার পূর্ণ ইমান, কোথা সে মুসলমান...।’ রোজ হাশরের বিচার নিয়েও তিনি সুরের মাঝে সতর্ক করেছেন আমাদের। আহ্বান জানিয়েছেন নামাজ রোজার। গানে সুরে তিনি আল্লাহকে নিয়ে এসেছেন। হাজার গানের সুরে নিত্য আজান দেওয়ার কথা বলেছেন। নজরুল ইবাদতের কথা বলেছেন বারবার। এ মানুষটি আবার লিখেছেন, ভজন, কীর্তন। শ্যামা সংগীত লিখেছেন দুই হাতে। নজরুলকে ছাড়া পূজা হয় না। আবার রোজা, ঈদ কোনোটাই নজরুল ছাড়া ভাবনায় আসে না। এ বিশ্বলয়ের রহস্য তাঁকে বিস্মিত করেছিল বলেই তিনি লিখেছেন, ‘খেলিছ এ বিশ্বলয়ে বিরাট শিশু আনমনে।’

নজরুল সংগীতে আমরা অনেক সেরা শিল্পী পেয়েছি দুই বাংলায়। এ শিল্পীরা নজরুলকে অমরত্ব দিয়েছেন। নজরুলের প্রতিটি শব্দকে তারা গলায় ধারণ করেছেন অমৃত ধারায়। এখনো শ্রোতা মুগ্ধ হয়ে শোনে, আঙ্গুর বালা, মানবেন্দু, মোহাম্মদ রফি, ফিরোজা বেগম। দুই বাংলায় এখনো অনেক শিল্পী আছেন তারা নজরুলকে সমৃদ্ধ করছেন সুর সংগীতে। নজরুলের সব ধরনের গান তারা গাইছেন সুর ঠিক রেখে। নজরুল সিনেমাতে সুর দিয়েছিলেন। সময়টা ১৯৩৬ সাল। শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের কাহিনি নিয়ে নির্মিত হয়েছিল গৃহদাহ। সেই ছবির গানের সুরকার ছিলেন নজরুল। তিনি শুধু গান লিখতেন না সুরও দিতেন। ১৯৪২ সালে নির্মিত চৌরঙ্গী ছবির গীতিকার ছিলেন তিনি। কঠিনতম সময়ে নজরুল বেঙ্গল টাইগার্স পিকচার্স নামে চলচ্চিত্র ও সংগীত প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান করেন। শেরে বাংলা ছিলেন এ প্রতিষ্ঠানের পৃষ্ঠপোষক। নজরুলের প্রতি শেরে বাংলা ফজলুল হকের আলাদা একটা টান ছিল। এর আগে তিনি নজরুলকে নিয়ে পত্রিকা বের করেছিলেন কলকাতা থেকে।

নজরুল মিশে যেতেন। নিজেকে বিলিয়ে দিতেন সুর তাল লয়ে। হৃদয় উজাড় করে লিখতেন ভিতরের কথাগুলো। প্রেম, দ্রোহ, ভালোবাসায় নজরুল চিরন্তন। নজরুলই পারেন ‘হারানো হিয়ার নিকুঞ্জপথে’ হাঁটতে হাঁটতে ‘নয়ন ভরা জল’ নিয়ে ‘আচল ভরা ফুল’ ছিটাতে। তিনিই পারেন লিখতে ‘এই রাঙ্গা মাটির পথে লো মাদল বাজে বাজে বাঁশের বাঁশি... চোখে ভালো লাগে যাকে, তারে দেখবো পথের বাঁকে...।’ নজরুলের তুলনা অন্য কারও সঙ্গে হয় না। নজরুল নিজেই স্বমহিমায় আলোর দ্যুতি ছড়িয়েছেন। গেয়েছেন, ‘নহে নহে প্রিয় এ নয় আঁখি-জল... মলিন হয়েছে ঘুমে চোখের কাজল।’ প্রিয়তমার সঙ্গে নজরুলের দেখা নেই। তাতে কী? প্রেমের কবি তো বসে থাকতে পারেন না। কথার ফুল তিনি ছিটিয়ে দিলেন আকাশে। লিখলেন ‘আকাশে আজ ছড়িয়ে দিলাম প্রিয়। আমার কথার ফুল গো, আমার গানের মালা গো, কুড়িয়ে তুমি নিও।’ প্রিয়তমা সেই ফুল পেয়েছে কি না নজরুল জানেন না। তিনি তো থেমে থাকতে পারেন না। বন্ধ থাকতে পারে না সুরও। তানপুরায় উঠল নতুন সংগীত। গাইলেন, ‘মোর ঘুম ঘোরে এলে মনোহর, নমো নমো... শ্রাবণ-মেঘে নাচে নটবর।’ উচ্ছ্বাসকে আড়াল করা যায় না। হৃদয় বেঁধে রাখা যায় শিকল বন্ধনে। প্রিয়ার খোঁপায় তিনি সুর খুঁজেছেন। অপেক্ষা করেননি রেকর্ডিংয়ের। ‘হলুদ গাঁদার ফুল, রাঙ্গা পলাশ ফুল এনে দে এনে দে নইলে রাঁধব না, বাঁধব না চুল।’ ‘মোমের পুতুল মমির দেশের মেয়ে নেচে যায়...বাজায় ঘুমুর ঝুমুর ঝুমুর ঝুমুর...।’

নজরুল জানতেন শুরুটা। তিনি বুঝতেন শেষটা। বলেছেন, ‘আমার যাবার সময় হলো দাও বিদায়।’ জীবিত থাকতেই তিনি বিদায় নিয়ে নিলেন সবকিছু থেকে। ১৯৪২ সালে অসুস্থ হলেন অজানা রোগে। নিজেকে গুটিয়ে নিলেন। বেঁচে ছিলেন।  এ বেঁচে থাকাটা অন্যরকম। কোনো স্মৃতি ছিল না। শেষ হয়ে গেল লেখালেখির। সেনাবাহিনী থেকে বেরিয়ে মাত্র ২২ বছর সময় পেয়েছিলেন। এ ২২ বছরে কাঁপিয়ে দিয়েছিলেন বিশ্বকে। লিখেছেন। গেয়েছেন। কাঁপিয়ে দিয়েছিলেন শাসকের আসন। তিনি হারিয়ে চলে গেছেন হয়তো ‘দূর দ্বীপবাসিনীর’ কাছে। তাঁর কথাতেই ছিল, ‘চিরদিন কাহারও সমান নাহি যায়।’ নজরুলেরও যায়নি।  তাই তো আমরা গানের প্রশান্ত সাগরে এখনো খুঁজছি তাঁকে।

এই বিভাগের আরও খবর
জেগে থাকার জন্য
জেগে থাকার জন্য
অগ্নিসখা
অগ্নিসখা
নাই কিছু নাই
নাই কিছু নাই
ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর
ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর
যে জীবনে কিছুই ঘটে না
যে জীবনে কিছুই ঘটে না
এক সাহিত্যিক বিপ্লব
এক সাহিত্যিক বিপ্লব
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
তপ্ত রৌদ্রময়
তপ্ত রৌদ্রময়
নাকে যার নথ নেই
নাকে যার নথ নেই
পলিকন্যা
পলিকন্যা
সময়
সময়
নীরার উৎসব
নীরার উৎসব
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

১৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’
‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন