শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

রহস্যের রানি আগাথা ক্রিস্টি

শহীদ সাবের তুহিন
প্রিন্ট ভার্সন
রহস্যের রানি আগাথা ক্রিস্টি

লাজুক স্বভাবের মাঝবয়সি এক ইংরেজ মহিলা ব্ল্যাকওয়েলের একটা বইয়ের দোকান থেকে বিষ সম্পর্কিত একটা বই কেনার পর অক্সফোর্ডে এসেছেন চা খেতে। মহিলার এক বন্ধু ওই সময়ের ঘটনা সম্পর্কে লিখেছেন- ‘আমরা যখন তার সঙ্গে কথা বলছিলাম, তখন তিনি মুচকি মুচকি হাসছিলেন। এবং আমাদের কথা শুনছিলেন। যখন আবার অন্য কারও সঙ্গে কথা বলছিলাম তখনই তিনি হাতের বইটির মধ্যে চোখ বুলিয়ে নিচ্ছিলেন। প্রকৃতপক্ষে তিনি নতুন কেনা বইটির মধ্যে বিষ সম্পর্কে নতুন কী তথ্য আছে তা জানার জন্য অত্যন্ত উদগ্রীব ছিলেন।’

দীর্ঘ আয়ুর জীবনে বিশ্ববিখ্যাত গোয়েন্দা উপন্যাস লেখিকা আগাথা ক্রিস্টি বিভিন্ন বিষয়ে জানার তীব্র আকাক্সক্ষার দ্বারা তাড়িত হয়েছেন এবং ওইসব বিষয়ে খুঁটিনাটি বিস্তারিত বিষয়ে জেনেছেন ও তার লিখিত উপন্যাসে আগাথা ক্রিস্টি আহরিত জ্ঞান খুনের তদন্ত কাজে ব্যবহার করেছেন। এ কারণে তাকে ‘দি ডাচেস অব ডেথ’ নামে অভিহিত করা হয়। এ ব্যাপারে তিনি দুটো বিশ্ব রেকর্ড সৃষ্টি করেন।

খুন ও খুন সম্পর্কিত রহস্য সৃষ্টিতে আগাথা ক্রিস্টির অসাধারণ নৈপুণ্যের জন্য তিনি জীবদ্দশায় বিশ্বের বেস্ট সেলিং উপন্যাস লেখিকায় পরিণত হন। তার ৮০ খানা গোয়েন্দা উপন্যাস ৫০ কোটিরও বেশি কপি বিক্রি হয়েছে। নাটকের দিকে মন ফেরালেও এখানে অগাথা ক্রিস্টির নাম পাওয়া যাবে। রেকর্ড পরিমাণ সময় ধরে তার লেখা উপন্যাস নিয়ে নির্মিত নাটক লন্ডনের মঞ্চে অভিনীত হয়েছে। তার এ উপন্যাসটির নাম ‘মাউস ট্রাপ’। এই নাটকটি ১৯৫২ সালের ২৫ নভেম্বর লন্ডনে মঞ্চায়ন শুরু হয় যা এখনো চলে। মাউস ট্রাপ ২৫টি ভাষায় অনুবাদ হয়েছে যা ৫০টিরও বেশি দেশে বিক্রি হয়েছে ও হচ্ছে। ওই নাটকের প্রযোজক স্যার পিটার সন্ডার্স ১৯৮৬ সালের ২৫ মার্চ এক শতাব্দীর এক-তৃতীয়াংশ কাল নাটক চলার সুবাদে এক বিরাট পার্টির আয়োজন করেছিলেন। ওই সময়কালে দি মাউস ট্রাপ ১৩ হাজার ৮৭০ বার অভিনীত হয়।

যদিও আগাথা ক্রিস্টি মারা গেছেন ১৯৭৬ সালের ১২ অক্টোবর। তবুও তার বইয়ের বিক্রি বেড়েই চলেছে এবং জনসাধারণও তার বিষয়ে ক্রমান্বয়ে বেশি আগ্রহী হয়ে উঠছে। এর অন্যতম কারণ হলো তার কাহিনির চলচ্চিত্র রূপায়ণ এবং টেলিভিশনে তার প্রায়শ প্রচার। আগাথা ক্রিস্টির স্বল্প পরিচিত কাহিনিগুলো নিয়ে ক্রিস্টি সিরিজ নির্মিত হয়। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের সিবিএস ‘মার্ডার উইথ মিরর’ উপন্যাসে মিস মার্পলের চরিত্রে হেলেন হেইনসের অভিনয় কাহিনিটিকে জনপ্রিয় করে তোলে। আগাথার যেসব উপন্যাস চিত্রায়িত হয়েছে তার মধ্যে আছে মার্ডার অন দি ওরিয়েন্ট এক্সপ্রেস, অ্যান্ড দেন দেওয়ার ওয়াজ নান এবং ডেথ অন দি নাইল।

আগাথা ক্রিস্টির উপন্যাস এবং নাটক অবিস্মরণীয়। তিনি কী রকম মানুষ ছিলেন? তিনি কত বই লিখেছেন? আগাথা ৮০ বছর বয়সে ৮০তম বই লেখা শেষ করেন। জননন্দিত আগাথা সেই অনন্য ব্রিটিশ লেখিকা যার বই বিশ্বে সবচেয়ে বেশি পঠিত। এক জরিপে দেখা যায় বিশ্বে সবচেয়ে বেশি পাঠক আগাথা ক্রিস্টির বই পড়ে থাকেন। এ ক্ষেত্রে শেকসপিয়রের স্থান দ্বিতীয়।

আগাথার একটি মাত্র কন্যা রোজালিন্ড হিকস। আগাথা স্বভাবে লাজুক এবং একটি নিজস্ব জীবনযাপন তিনি ভালোবাসতেন। তিনি ভ্রমণ করতেও ভালোবাসতেন। সংগীতে তিনি আনন্দ পেতেন। ডেভনে ডার্ট নদীর তীরে অবস্থিত তার বাড়িতে পিয়ানো বাজাতে তিনি পছন্দ করতেন। আগাথা ভালো গাইতেনও। তার কণ্ঠ ছিল বেশ সুরেলা। রোজালিন্ডের সঙ্গে নিয়ে সাগরে সাঁতরাতে তিনি ভালোবাসতেন। অবসর সময়ে তিনি টেনিস ও ক্রিকেট খেলতেন। বাল্যকাল থেকে বৃদ্ধ বয়স পর্যন্ত কিছু কিছু বিষয়ের প্রতি অনুরক্ত ছিলেন। তিনি উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত মূল্যবান বিশেষ ধরনের প্লেটে করে টাটকা পিচ ফল খেতে খুব পছন্দ করতেন। তার আত্মজীবনীতে ওই প্লেটের যে বিবরণ তিনি দিয়েছেন তা এ রকম-

‘প্রান্তদেশটা উজ্জ্বল সবুজ, তার ওপর দিয়ে সোনালি আঁক দেওয়া এবং প্রতিটা প্লেটের মাঝখানে একটি ব্যতিক্রমধর্মী ফলের চিত্র-সব সময়ই আমার প্রিয় ফুল ডুমুর-বড় ধরনের লাল রঙের রসালো ডুমুর।’

আগাথা ক্রিস্টির একমাত্র নাতি ম্যাথু প্রিচার্ড। ম্যাথুর পিতা দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের সময় এক রণক্ষেত্রে নিহত হন। ওই সময় ম্যাথুর বয়স মাত্র দুই বছর। ম্যাথু বলেছেন, তার নানি যে কোনো সফরকালীন সময়কে জাদুকরী রহস্যময়তায় পূর্ণ করে তুলতেন। তিনি ছিলেন রহস্যের রানি প্রতিদিন রাতে তিনি তার নতুন বইয়ের একটি করে পরিচ্ছেদ পড়ে শোনাতেন। তিনি আরও বলেছেন, ‘বিখ্যাত হওয়ার প্রতি তার ঘৃণাবোধ ছিল।’ আগাথার কাছে সত্যিকারের আনন্দময় কৌতুকের ব্যাপার ছিল তার নাতিকে ক্রিকেট খেলতে দেখা।

আগাথা ক্রিস্টির কাছে ম্যাথু ছিল : আমার স্মৃতিতে সেসব সময় এমন আনন্দময়। ছোট্ট বাচ্চা আনন্দে মাতিয়ে রাখার প্রতি তার ঝোঁক ছিল। এগুলো তিনি লিখেছিলেন ১৯৬৫ সালে। ম্যাথু বলেছেন, আমার নানি শিশুকালে যেমনটি ছিলেন, আমি ছিলাম ঠিক তেমনই। ১৯৭৪ সাল থেকে ম্যাথু আগাথা ক্রিস্টি লিমিটেডের চেয়ারম্যান। এই কোম্পানি আগাথা ক্রিস্টির সব বইয়ের স্বত্বাধিকারী। ম্যাথুর বয়স যখন মাত্র নয় বছর, তখন তার নানি দি মাউস ট্রাপ উপন্যাসের স্বত্বাধিকারী তাকে উপহার হিসেবে প্রদান করেন।

আগাথা ক্রিস্টির শান্ত সমাহিত অভিব্যক্তির অভ্যন্তরে একটি বিক্ষুব্ধ ‘হৃদয়ের অস্তিত্ব বিরাজ করত। জীবন-অকস্মাৎ কীভাবে কুটিল আবর্তে পড়ে যেতে পারে সেই অভিজ্ঞতা আগাথার হয়েছিল। আমেরিকান পিতা ও ব্রিটিশ মায়ের ঘরে তার জন্ম হয় ১৫ সেপ্টেম্বর ১৮৯০ সালে। শৈশব জীবন সম্পর্কে আগাথা বলেছেন, একটি সুন্দর নার্সারিতে ‘খুব সুখের’ সময় কাটিয়েছেন তিনি। যেখানে ছিল রৌদ্রকরোজ্জ্বল উদ্যান এবং স্নেহময়ী মাতৃতুল্য এক আয়া। ওই মহিলা তাকে পুসি বিড়াল সম্পর্কে বলতেন। তার জীবনে নিষ্ঠুর ঘটনাও ঘটেছিল। যাকে তিনি বন্দুকধারী মানুষ সম্পর্কিত স্বপ্ন বলে অভিহিত করেছেন। সেখানে একজন পরিচিত ও ভালোবাসার পাত্র কীভাবে শত্রুরূপী আগন্তুকেও পরিণত হতে পারে।

বাহ্যিকভাবে আগাথা একজন সত্যিকার ভিক্টোরিয়ান কুমারীরূপে বেড়ে ওঠেন। তিনি ছিলেন আয়েশি, আত্মপ্রত্যয়ী এবং সুন্দরী। কিন্তু তার ভিতরে এমন একটা কল্পনাপ্রবণ মন গড়ে ওঠে, যেখানে যে কোনো সময়ে একটা দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে।

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় সমগ্র বিশ্বে একটা আলোড়ন উপস্থিত হয় এবং তার শান্ত জীবনে অকস্মাৎ পরিবর্তন বহন করে আনে। ১৯১৪ সালে আগাথা আরচিবন্ড ক্রিস্টি নামে একজন তেজস্বী যুবককে বিয়ে করেন। তিনি ছিলেন রয়াল ফ্লাইং কোরের একজন ফ্লাইট কমান্ডার। যখন আরচিবন্ড ফ্রান্সের রণাঙ্গনে চলে যান, তখন আগাথা ভলান্টারি এইড ডিটাচমেন্টে যোগ দেন এবং তাকে টোকিওর একটি রেডক্রস হাসপাতালের কাজে নিয়োগ করা হয়। এ সময় আগাথা তার প্রথম গোয়েন্দা উপন্যাস শেষ করেন। বহু প্রকাশকের কাছ থেকে প্রত্যাখ্যাত হয়ে বডলি হেড অব লন্ডন নামে একটি প্রতিষ্ঠান ১৯২০ সালে ওই বইটি প্রকাশ করে। উপন্যাসটির নাম ‘দি মিস্ট্রিয়াস’।

এই গোয়েন্দা কাহিনিতেই আগাথা ইন্সপেক্টর হারকিউল ‘পয়রট’-এর সৃষ্টি করেন। পয়রট এমন একজন বিখ্যাত ব্যক্তিত্বে পরিণত হন যে, ১৯৭৫ সালে আগাথার ‘কার্টেন’ উপন্যাসে যখন তার মৃতু্যু হয় তখন নিউইয়র্ক টাইমস প্রথম পর্যায়ে পয়রটের মৃতু্যু সংবাদ প্রকাশ করে। দীর্ঘকাল ধরে পয়রট চরিত্রটি মঞ্চে ও চলচ্চিত্রে বহু বিশ্ববিখ্যাত অভিনেতার প্রিয় চরিত্র ছিল। ওই চরিত্রে যারা অভিনয় করেন তাদের মধ্যে আছেন মঞ্চে চার্লস লটন এবং চলচ্চিত্রে টনি র‌্যানডল, আলবার্ট ফিনে ও পিটার উস্তিনভ।

আগাথার সৃষ্টির মধ্যে পয়রট চরিত্র শ্রেষ্ঠ এবং এক অনন্য আবিষ্কার। কিন্তু কোনো কোনো কাহিনিতে তিনি অন্য চরিত্রকেও প্রাধান্য দিয়েছেন। বিশেষ করে চিরকুমারী মিস মার্পল। সেন্ট মেরি মিড গ্রামের অধিবাসীদের চরিত্র সম্পর্কে তার অন্তর্দৃষ্টি তাকে অনেক অপরাধ সমস্যা সমাধানে সহায়তা করে।

রহস্যময় অন্তর্ধান

প্রথম মহাযুদ্ধের পর আগাথা তার স্বামীর সঙ্গে শান্তিতে বসবাস করতে থাকেন। ১৯১৯ সালে মেয়ে রোজালিন্ড জন্মগ্রহণ করে। তিনি তার স্বামী, কন্যা এবং লেখা নিয়েই সময় কাটাতে থাকেন। ১৯২৬ সালে ৩ ডিসেম্বর অকস্মাৎ আগাথা নিখোঁজ হয়ে যান। বার্কশায়ারের একটি রাস্তার ধারে তার গাড়িটি পরিত্যক্ত অবস্থায় পাওয়া যায়। সংবাদপত্রগুলো তার সন্ধানের জন্য পুরস্কার ঘোষণা করে। শত শত পুলিশ, সৈন্য এবং বেসামরিক নাগরিক তন্ন তন্ন করে সর্বত্র তার খোঁজ করে। কিন্তু না, তার কোনো হদিসই পাওয়া গেল না।

১১ দিন পর অর্থাৎ ১৪ ডিসেম্বর ইয়র্কশায়ারের হ্যারোগেটের একটি হোটেলে সেখানকার বাদ্যযন্ত্রের দুজন বাদকের দৃষ্টি একজন মহিলার প্রতি আকৃষ্ট হলো। ডেইলি ‘মেইল’-এ ছাপা আগাথা ক্রিস্টির ছবির সঙ্গে চেহারার যেন মিল আছে। তারা পুলিশকে খবর দেয়। পুলিশ কর্নেল ক্রিস্টিকে জানায়। সঙ্গে সঙ্গে কর্নেল ক্রিস্টি হ্যারোগেট আসেন এবং শনাক্ত করেন তিনিই তার স্ত্রী আগাথা ক্রিস্টি। কর্নেল ক্রিস্টি সাংবাদিকদের বলেন, ‘তিনি আমার স্ত্রী আগাথা। মনে হয় তার স্মৃতিশক্তি লোপ পেয়েছে। তিনি আমাকে চিনতে পারছেন না।’

অনেকে মনে করেন, এ ঘটনাটা তার বই বিক্রির জন্য একটা স্টান্ট বা কৌশল। অন্তর্ধানকালীন তার বই প্রচুর পরিমাণে বিক্রি হয়। কেউ কেউ ব্যাখ্যা দিলেন ভবিষ্যতে যে বই লিখবেন তার প্লটের ব্যাপার নিয়ে তিনি হয়তো পরীক্ষা করছিলেন।

কিন্তু সত্যকার ঘটনাটা ছিল সম্ভবত বেদনাদায়ক। সে জন্যই হয়তো তিনি এ ব্যাপারে বাকি জীবনে কখনো জনসমক্ষে আলোচনা করেননি। তার স্নেহময়ী মা অসুস্থ হয়ে পড়েন। আগাথা তার শুশ্রƒষা করতে থাকেন। কিন্তু তার মা যখন আকস্মিকভাবে মারা যান, তখন আগাথা তার পাশে ছিলেন না। এর অল্প কিছুদিন পর কর্নেল ক্রিস্টি তার স্ত্রীকে জানালেন যে, তিনি অন্য একজন মহিলার প্রেমে পড়েছেন এবং তিনি বিয়েবিচ্ছেদ চান। অন্য কথায় বলা যায়, আগাথার ভালোবাসার পাত্র হয়ে দাঁড়ালেন তার বিভীষিকার বন্দুকধারী ব্যক্তি। লাজুক, অতি কল্পনাপ্রবণ আগাথার এই উপস্থিতিতে স্মৃতি বিলুপ্ত হয়। আকস্মিকভাবেই তিনি তার স্বামীকে বা নিজেকে চিনতে পারার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেন।

লেখকের দৃষ্টি

একজন বিশেষজ্ঞের কাছে চিকিৎসার পর আগাথা ক্রিস্টি পরবর্তীতে সুস্থ হয়ে ওঠেন এবং স্মৃতিশক্তি ফিরে পান। ১৯২৮ সালে তিনি ক্রিস্টিকে তালাক দেন। কিছু দিন পরেই মি. ক্রিস্টি বিয়ে করেন। আগাথা ওই সময়ে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন স্থানে ঘুরে সময় কাটান। ১৯৩০ সালে তিনি ইরাক সফরে যান এবং ম্যাক্স এডগার মালোয়ান নামক এক ব্যক্তির সঙ্গে পরিচিত হন। মি. মালোয়ান সুমেরিয়ান শহর ‘উর’ এর পুরাতাত্ত্বিক খনন কাজে সহায়তা করছিলেন।

ওই বছর সেপ্টেম্বরে আগাথা মালোয়ানকে বিয়ে করেন। পরবর্তীতে বহু বছর আগাথা তার স্বামীর সঙ্গে ইরাক ও সিরিয়ায় পুরাতাত্ত্বিক অভিযানে বেরিয়েছেন। এ সময়ে তিনি স্বামীর কাজে সহায়তা করতেন ও নিজের উপন্যাস লিখতেন। বিষ সম্পর্কে আগাথার পাণ্ডিত্য ছিল অসাধারণ। ১৯৬১ সালে প্রকাশিত ‘দি পেল হর্স’ উপন্যাসে আগাথা হত্যাকাণ্ডে  থেলিয়াম বিষ ব্যবহার করে। ১৪ বছর পরে একজন দক্ষিণ আমেরিকান মহিলা লেখেন, ওই গ্রন্থে আগাথা থেলিয়াম বিষের প্রতিক্রিয়ার এমন নিপুণ ও নির্ভুল বিবরণ দেন, ওই গ্রন্থ পাঠে তিনি ওই সবের প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে ভালো জ্ঞান লাভ করেন। এক ব্যক্তিকে তার তরুণী স্ত্রী বিষ খাওয়ালে যেসব লক্ষণ ফুটে ওঠে, তা দেখে তিনি তৎক্ষণাৎ যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করেন এবং ওই ব্যক্তির প্রাণ রক্ষা পায়। অন্য এক ঘটনায় বিষ প্রয়োগের ফলে এক ব্যক্তির মৃত্যু ঘটে। কিন্তু একজন ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ ওই উপন্যাস পাঠের ফলে থেলিয়ামের প্রতিক্রিয়া ও লক্ষণ সম্পর্কে বিশেষ ধারণা লাভ করেন এবং সংঘটিত অপরাধের সমাধান করতে সক্ষম হন।

আগাথার বান্ধবী লেডি এলসা বাওকাষ আগাথা সম্পর্কে বলেছেন : তিনি বাথরুমের স্নানের টবের মধ্যে শুয়ে থেকে উপন্যাসের প্লট আবিষ্কার করতেন।

তার ব্যক্তিগত অভিমতও অনেক সময় তার উপন্যাসের মধ্যে পাওয়া যায়। ‘এ মার্ডার ইজ অ্যানাউন্সড’ কাহিনিতে খুনির ব্যাপারে আলোচনা করতে গিয়ে মিস মার্পল বলেছেন : ‘যেসব লোকের পৃথিবীর বিরুদ্ধে বিদ্বেষ আছে তারা সব সময় বিপজ্জনক। তারা মনে করে জীবন তাদের কাছে ঋণী। আপনার মধ্যে যা আছে তাই আপনাকে সুখী বা অসুখী করে থাকে।’

অসুখী সময় সম্পর্কে ক্রিস্টি লিখেছেন। আমি মনে করি, যে কারুরই উচিত স্বল্প সময়ের জন্য ওই সময়ের প্রতি দৃষ্টি নিবদ্ধ করা এবং বলা, হ্যাঁ ওই সময়টা আমার জীবনের অংশ এবং সেটা গত হয়ে গেছে। ওই সময়ের কথা আর ভাবার প্রয়োজন নেই। তিনি পক্ষান্তরে জীবনের সুখের ওপরই আলোকপাত করেছেন।

যখন তার বয়স ৭৫ বছর, তখন তিনি আত্মজীবনী লেখার ব্যাপারে উৎসাহী হয়ে ওঠেন। তিনি লেখেন : ‘আমি এখন মৃতু্যুকে বরণ করে নেওয়ার জন্য প্রস্তুত। এখন আমার সঙ্গে আছেন আমার স্বামী, আমার কন্যা, আমার নাতি, আমার দয়ালু জামাই-এসব লোককে নিয়েই আমার জগৎ। আমি নিজেকে নিজেই উপভোগ করছি। যদিও প্রতিটি বছর অতিক্রান্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমার আনন্দের বিষয়ের তালিকা ছোট হয়ে আসছে। বেশিক্ষণ হাঁটা বন্ধ হয়ে গেছে। হায় সমুদ্র স্নান, মাংসের স্টিক, আপেল ও কাঁচা ব্ল্যাকবেরি। কিন্তু এখনো অনেক কিছু আছে। অপেরা ও কনসার্ট, বই পড়া এবং বিছানার মধ্যে শরীর এলিয়ে দেওয়া ও ঘুমান, এবং সব ধরনের স্বপ্ন...।’

স্মরণ করার কত বিষয়... রোজালিন্ডকে সঙ্গে নিয়ে সমুদ্রে স্নান... ইংল্যান্ডের রানির সঙ্গে খেতে বসা। সুন্দর জীবনের জন্য ঈশ্বরকে ধন্যবাদ এবং আমি যে ভালোবাসা পেয়েছি তার জন্যও ধন্যবাদ।

এর ১০ বছর পর ৮৫ বছর বয়সে আগাথা ক্রিস্টি লোকান্তরিত হন। মৃত্যুকালে তিনি রেখে যান তার প্রিয় আত্মীয়স্বজন আর ইংরেজি সাহিত্যের দুই অবিস্মরণীয় অক্লান্ত ও দক্ষ গোয়েন্দা পয়রট, চতুর ও বাক্যবাগিশ মিস আরপল, ৮০টি গোয়েন্দা কাহিনি, অন্যান্য ৯টি বই এবং ৮টি মূল গোয়েন্দা মঞ্চ নাটক।

এই বিভাগের আরও খবর
ভুল নদীর পাড়ে
ভুল নদীর পাড়ে
অগ্নি ভালো
অগ্নি ভালো
মেঘের অন্ধকার
মেঘের অন্ধকার
অদম্য রায়হান
অদম্য রায়হান
বাংলা কাব্যের প্রথম খাঁটি আধুনিক
বাংলা কাব্যের প্রথম খাঁটি আধুনিক
ইকারাস
ইকারাস
নতজানু
নতজানু
আয়ুপথ
আয়ুপথ
হৃদয় ভাঙার গান
হৃদয় ভাঙার গান
থাকবেন মুকুট হয়ে
থাকবেন মুকুট হয়ে
যাঁর নৈরাশ্যই মুক্তির দরজা খুলে দেয়
যাঁর নৈরাশ্যই মুক্তির দরজা খুলে দেয়
জার্নাল
জার্নাল
সর্বশেষ খবর
ক্ষমা চাইলেন ভিনিসিয়ুস
ক্ষমা চাইলেন ভিনিসিয়ুস

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নারী বেসবল চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
জাতীয় নারী বেসবল চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমি সুন্দর হবো’ কনসার্টে গাইবেন সায়ান
‘আমি সুন্দর হবো’ কনসার্টে গাইবেন সায়ান

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

আশুলিয়ায় শ্রীলঙ্কান নাগরিকের লাশ উদ্ধার
আশুলিয়ায় শ্রীলঙ্কান নাগরিকের লাশ উদ্ধার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?
আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ৩৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৩৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ কোরিয়ায় ট্রাম্প-জিনপিং বৈঠক শুরু
দক্ষিণ কোরিয়ায় ট্রাম্প-জিনপিং বৈঠক শুরু

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করার লক্ষ্য ক্যারিবীয়দের
বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করার লক্ষ্য ক্যারিবীয়দের

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাময়িক বন্ধের পর স্বাভাবিক মেট্রোরেল চলাচল
সাময়িক বন্ধের পর স্বাভাবিক মেট্রোরেল চলাচল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমাদের সময় নিয়ে খেলার অভ্যাস গড়তে হবে : লিটন
আমাদের সময় নিয়ে খেলার অভ্যাস গড়তে হবে : লিটন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের রিজার্ভ ও মূল্যস্ফীতি নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছে আইএমএফ
বাংলাদেশের রিজার্ভ ও মূল্যস্ফীতি নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছে আইএমএফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দীর্ঘ ৯ মাস পর পর্যটকদের জন্য খুলছে সেন্ট মার্টিন
দীর্ঘ ৯ মাস পর পর্যটকদের জন্য খুলছে সেন্ট মার্টিন

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

খাগড়াছড়িতে ইউপিডিএফের হামলার প্রতিবাদে পিসিসিপির বিক্ষোভ
খাগড়াছড়িতে ইউপিডিএফের হামলার প্রতিবাদে পিসিসিপির বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২
ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য মাঠের বাইরে পেদ্রি
অনির্দিষ্টকালের জন্য মাঠের বাইরে পেদ্রি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ ম্যাচে অপরিবর্তিত দল বাংলাদেশের
শেষ ম্যাচে অপরিবর্তিত দল বাংলাদেশের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’
‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা
সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাতারে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালিত, এসএসসি-এইচএসসি উত্তীর্ণদের সম্মাননা
কাতারে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালিত, এসএসসি-এইচএসসি উত্তীর্ণদের সম্মাননা

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উত্তরায় নারী উত্ত্যক্তের ঘটনার ৬ দিন পর মামলা নিল পুলিশ
উত্তরায় নারী উত্ত্যক্তের ঘটনার ৬ দিন পর মামলা নিল পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন
প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান
১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!
১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি
অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের
সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও
স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?
কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ
বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়
মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের
রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া
এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির সাথে জড়িতরা বিএনপি সদস্য হতে পারবে না : রিজভী
সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির সাথে জড়িতরা বিএনপি সদস্য হতে পারবে না : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরিজীবীদের ঈদ বোনাস দ্বিগুণ করার প্রস্তাব
সরকারি চাকরিজীবীদের ঈদ বোনাস দ্বিগুণ করার প্রস্তাব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে বিএনপি হতাশ : সালাহউদ্দিন আহমদ
অন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে বিএনপি হতাশ : সালাহউদ্দিন আহমদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন নিয়ে সংকট
নির্বাচন নিয়ে সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা
মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়
রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব
৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব

নগর জীবন

জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

সম্পাদকীয়

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা

শোবিজ

ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ
ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ

দেশগ্রাম

এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!
এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

নগর জীবন

জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?
জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি
খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি

নগর জীবন

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ

নগর জীবন

উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২
উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান

শোবিজ

প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম

শোবিজ

ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু

শোবিজ

চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন
চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন

নগর জীবন

মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে
মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

নগর জীবন

ডেসকো পরিচালনা সভা
ডেসকো পরিচালনা সভা

নগর জীবন

স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান

নগর জীবন

জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল
জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল

নগর জীবন

দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু
দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু

নগর জীবন

বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন
বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন

দেশগ্রাম

তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের
তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

সড়কে শিক্ষিকাসহ চারজনের মৃত্যু
সড়কে শিক্ষিকাসহ চারজনের মৃত্যু

দেশগ্রাম

চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও দখলদাররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না
চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও দখলদাররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না

নগর জীবন

নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে বৃদ্ধ খুন
নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে বৃদ্ধ খুন

দেশগ্রাম