শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২৫

জীবনানন্দ দাশ

বাংলা কাব্যের প্রথম খাঁটি আধুনিক

হাসান হাফিজ
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলা কাব্যের প্রথম খাঁটি আধুনিক

কবি জীবনানন্দ দাশের দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থের নাম ‘ধূসর পাণ্ডুলিপি’। গ্রন্থটি পড়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কবিকে চিঠিতে জানিয়েছিলেন “তোমার কবিতাগুলি পড়ে খুসি হয়েছি। তোমার লেখায় রস আছে, স্বকীয়তা আছে এবং তাকিয়ে দেখার আনন্দ আছে।”

এর আগে জীবনানন্দ তাঁর প্রথম প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ ‘ঝরাপালক’ (১৯২৮) পাঠিয়েছিলেন রবীন্দ্রনাথকে। কবিকে লিখেছিলেন রবীন্দ্রনাথ- “তোমার কবিত্বশক্তি আছে তাতে সন্দেহ মাত্র নেই। কিন্তু ভাষা প্রভৃতি নিয়ে এত জবরদস্তি কর কেন বুঝতে পারিনে। কাব্যের মুদ্রাদোষটা ওস্তাদীকে পরিহসিত করে।

ুবড়ো জাতের রচনার মধ্যে একটা শান্তি আছে, যেখানে তার ব্যাঘাত দেখি সেখানে স্থায়িত্ব সম্বন্ধে সন্দেহ জন্মে। জোর দেখানো যে জোরের প্রমাণ তা নয় বরঞ্চ উলটো।”

জীবনানন্দ তার উত্তরে দীর্ঘ চিঠি লিখেছিলেন, সেটি সম্ভবত রবীন্দ্রনাথকে পাঠানো হয়নি।

জীবনানন্দ দাশের প্রয়াণের পর পরই কবি নরেশ গুহ যে স্মৃতিচারণা করেছেন, তার মধ্যেও আমরা চকিত মূল্যায়নের আভাস পাই। নরেশ গুহ লিখেছেন, “... তাঁর আকস্মিক মৃত্যুর পরে তখন দেশ তাঁকে স্বীকার করলো। শুধু কলকাতা শহরে নয়, যাকে আমরা মফস্বল বলি, যে কোনো সজীব আন্দোলনের ঢেউ যেখানে গিয়ে পৌঁছাতে পৌঁছাতে এক যুগ অন্তত কেটে যায়, সেই সব ছোট শহর, আধা শহর, পল্লীগ্রাম, এমনকি প্রবাসী বাংলা সমাজেও তাঁর স্মরণসভার অসংখ্য অনুষ্ঠান হয়েছে। ‘ধূসর পাণ্ডুলিপি’র প্রথম সংস্করণ শেষ হতে অন্তত পনেরো বছর লেগেছিলো, ‘বনলতা সেন’-এর দু’বছর লাগলো না। দেখে একদিকে যেমন আনন্দ হয়, অন্যদিকে তেমনি এই ভেবে বিষণ্ন বোধ করি যে, বেঁচে থাকতে তাঁকে কত বড়ো অনাদরই সহ্য করতে হয়েছে। প্রতিভার প্রতি এই একনিষ্ঠ প্রাথমিক বৈরিতা হয়তো শুধু বাংলাদেশেরই চরিত্রগত বৈশিষ্ট্য নয়। কিন্তু সে কথা ভেবে আত্মদোষের লাঘবও কিছু হয় না।

কবি জীবনানন্দ দাশের প্রতি পিশুনদের আক্রমণ অস্বাভাবিক তীব্র হয়ে উঠেছিলো, তার কারণ আমাদের অনভ্যস্ত ছন্দ প্রকরণে এমন প্রবল কাব্যস্রোত তিনি বইয়ে দিলেন যে, বধির হয়ে তাকে উপেক্ষা করাও অসম্ভব ছিলো। অক্ষমকে আমরা উপেক্ষা করতে পারি, আর যিনি শক্তিমান তাঁকে প্রথমে অশ্রদ্ধা করি, অবিশ্বাস করি, নিন্দা করি, তারপর সমাদরে গ্রহণ করতে বাধ্য হই। মৃত্যুর শোক চিরকাল থাকে না, এবং অসম্ভব ক্ষতির সঙ্গে সঙ্গে মৃত্যু আমাদের কিছু পূরণও করে। জীবনানন্দের আকস্মিক শোচনীয় মৃত্যুর পরে তাঁর কাব্যের এবং সাধারণভাবে আধুনিক বাংলাকাব্যের প্রতি বৃহৎ বাঙালি পাঠকসমাজের অনীহা যদি কিছুটা পরিমাণেও দূর হয়ে থাকে-মৃত্যুর শীতল হাত থেকে সেই দানটুকুই আমরা কৃতজ্ঞচিত্তে গ্রহণ করবো।...

জগদীশ ভট্টাচার্য তাঁর দীর্ঘ রচনায় জীবনানন্দ দাশের কাব্যচারিত্র্যের নানা দিক উন্মোচন, বিশ্লেষণ, অবলোকন ও পর্যবেক্ষণ করেছেন (সূত্র : সুব্রত রুদ্র সম্পাদিত জীবনানন্দ : জীবন আর সৃষ্টি, নাথ পাবলিশিং, কলকাতা, প্রথম প্রকাশ ১৯৯৯)। তিনি লিখেছেন, “...ভাষা সৃষ্টির ক্ষেত্রে জীবনানন্দের কবিদৃষ্টির স্বাতন্ত্র্যই প্রথমে লক্ষ করবার মতো। এই বিশ্বভুবনকে-এই নিসর্গলোকের রূপ-রং-শব্দ-গন্ধকে তিনি নিজের ইন্দ্রিয় ও মন দিয়ে নিজের মতো করে অনুভব করেছেন। তার ফলে আমাদের এই চিরপরিচিত জগৎ প্রথমে কবির একান্ত নিজস্ব একটি মনোজগতে রূপান্তরিত হয়ে, তাঁর কলাকৃতিতে সম্পূর্ণ নতুন রূপ নিয়ে, আমাদের কাছে ফিরে এসেছে। বাংলা সৌন্দর্যালংকৃত কবিভাষার সৃষ্টিতে ভারতচন্দ্রের পরে মধুসূদনের কৃতিত্ব অসাধারণ। তারপর রবীন্দ্রনাথের হাতে সে ভাষা রূপের জগৎ ও সুরের জগতে নব নব বর্ণবৈভব ও ধ্বনিমাধুর্যে ষড়ৈশ্বর্যময়ী হয়ে উঠেছে। জীবনানন্দের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য কৃতিত্ব এই যে, রবীন্দ্রনাথের বাণীবিশ্বের অধিবাসী হয়েও তিনি আরেকটি বাণীবিশ্ব রচনা করে যেতে পেরেছেন।...

হাওড়া গার্লস কলেজের ইংরেজি বিভাগে একসময় অধ্যাপনা করেছেন কবি জীবনানন্দ দাশ। তাঁর সহকর্মী ছিলেন অধ্যাপক অসিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় (বাংলা বিভাগের প্রধান)। চাকরিজীবন কেমন ছিল কবির? প্রিয় সহকর্মীর স্মৃতিচারণা- 

“একদিন অধ্যক্ষ বিজয় বাবু এসে বললেন, ইংরেজি বিভাগে একজন নতুন অধ্যাপক আসছেন। তাঁর নাম জীবনানন্দ দাশ। শুনেই আমরা বিস্মিত হয়ে কবি জীবনানন্দের আবির্ভাবের জন্য অপেক্ষা করতে লাগলাম। তখন ‘নাভানা’ থেকে তাঁর শ্রেষ্ঠ কবিতার সংকলন প্রকাশিত হয়েছে। সে সময়ে তিনি যথেষ্ট পরিচিত, সুখ্যাত এবং বিতর্কিতও বটে।

‘শনিবারের চিঠি’তে প্রায় প্রতি সংখ্যায় তাঁকে ব্যঙ্গ-বিদ্রƒপ করা হতো। কারণ তাঁর কবিতার বিষয়বস্তু, রচনা ভঙ্গিমা ও তাৎপর্য খুবই অদ্ভুত এবং উদ্ভট বলে মনে হয়েছিল।

যাই হোক, তিনি চাকরিতে যোগদান করলেন। ইতিপূর্বে দেশভাগ হয়েছে। স্বাধীনতা এসেছে এবং পূর্ববঙ্গ থেকে দলে দলে বাস্তুহারা সাধারণ ও শিক্ষিত মধ্যবিত্ত সম্প্রদায় কলকাতায় মাথা গোঁজার ঠাঁই খুঁজছিলেন। জীবনানন্দ পূর্ববঙ্গের কলেজ ছেড়ে কলকাতায় এলেন-একটি মফস্বল কলেজে যোগ দিয়ে কোন প্রকারে পায়ের তলায় মাটি খুঁজছিলেন।

সেই তিনি গার্লস কলেজে বিনা আবেদনে অধ্যাপনায় কৃত হলেন, এবং শুধু অধ্যাপক নন, একেবারেই ইংরেজি বিভাগের প্রধান হয়েই যোগদান করলেন। অধ্যক্ষ বিজয়কৃষ্ণের মানুষ চিনবার অদ্ভুত ক্ষমতা ছিল। তিনি সহজেই জীবনানন্দের প্রতিভা বুঝতে পেরেছিলেন। ইতিপূর্বে রুচি-বিরোধী কবিতা লেখার অপরাধে ব্রাহ্ম নেত্রীদের সহযোগিতায় গড়ে ওঠা সিটি কলেজের চাকরি খোয়ালেন। পরে পূর্ববঙ্গের দু’একটি কলেজে যোগ দিলেন, কিন্তু অধ্যাপক হিসেবে বিশেষ খ্যাতি লাভ করতে পারেননি। তবে হাওড়া গার্লস কলেজের ছাত্রীদের কাছ থেকে প্রচুর শ্রদ্ধা পেয়েছিলেন। তিনি ইংরেজি গদ্য প্রবন্ধ পড়াতেন। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় সংকলিত সেই গদ্যগ্রন্থটি অতিশয় নীরস। কিন্তু ছাত্রীদের কাছে শুনেছি নীরস গদ্যও নাকি তাঁর পড়ানোর গুণে কবিতার মতো স্বাদু হয়ে উঠতো।

প্রথমদিনের কথা বলি। আমরা সকলে আগ্রহে অপেক্ষা করছিলাম। অধ্যক্ষ মহাশয় এক নতুন অধ্যাপককে সঙ্গে নিয়ে আমাদের ঘরে এলেন এবং পরিচয় করিয়ে দিলেন। সাদা ধুতি পাঞ্জাবি পরা একজন মধ্যবয়সি বাঙালি ভদ্রলোক। একটি চক্ষু একটু ট্যারা মতো। অত্যন্ত কম কথা বলেন। মৃদু হাসি ও নমস্কার বিনিময়ের পর তাঁকে আমরা অত্যন্ত শ্রদ্ধা ও আন্তরিকতার সঙ্গে গ্রহণ করলাম।

বেশি কথা বলতেন না বলে বোধহয় সহজেই অন্তরঙ্গ হতে পারতেন। সকলে মিলে চা খাওয়া হতো, অধ্যাপিকা বিনিতা বন্দ্যোপাধ্যায় তার সঙ্গে আড্ডা জুড়ে দিতেন। বলতেন- কবি, আপনার কাপ থেকে একটু চা আমার ডিশে ঢেলে দিন। তিনি সকৌতুকে চোখ তুলে বলতেন, কেন? বিনিতা বলতেন, হয়তো এমন দিন আসতে পারে যে দিন আমি সকলের কাছে গর্ব করতে পারবো, জীবনানন্দ তাঁর কাপ থেকে আমাকে চা ঢেলে দিয়েছিলেন। শুনেই তিনি অট্টহাস্য করে উঠতেন, কিন্তু সে বড় মজার হাসি। সমস্ত চোখ-মুখ হেসে উঠতো। কিন্তু কোনো শব্দ ছিল না -যাকে বলে শব্দহীন অট্টহাস্য।”

কবি নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী ‘ধূসর পাণ্ডুলিপি’ শিরোনামে স্মৃতিচারণা করেছেন কবি জীবনানন্দ দাশের। তাঁর লেখা থেকে উদ্ধৃতি-

“... জীবনানন্দ ছিলেন ষোলআনা শুদ্ধ একজন কবি। তাঁর মানসিক গঠনের যে যৎসামান্য পরিয়ে আমরা পেয়েছিলুম, তাতে মনে হতো, তিনি যে কবিতা লেখেন, এটাই ছিল তার একমাত্র পরিচয়। বস্তুত, কবিতা ছাড়া জাগতিক অন্য কোনও ভাবনার ধারই সম্ভবত তিনি ধারতেন না। এমন মানুষের পক্ষে অন্যবিধ কোনও কাজই বিশেষ স্বস্তিকর হবার কথা নয়। এমনকি, বরিশালে তিনি যে অধ্যাপনার কাজ করতেন, তাও হয়তো তার কাছে খুব স্বস্তিকর ঠেকেনি। সেক্ষেত্রে সাংবাদিকতা নামক বৃত্তিটি যে তার কাছে আরও অস্বস্তিকর হয়ে দাঁড়াবে, তাতে বিস্ময়ের কিছু নেই।

কিন্তু যিনি শুদ্ধতম কবি, তাঁকেও তো জীবন ধারণ করতে হয়, সংসার প্রতিপালন করতে হয়। বাড়িভাড়া গুনতে হয়, জামাকাপড় কিনতে হয়, মুদির প্রাপ্য মেটাতে হয়। এটা তো কালিদাসের কাল নয় যে, স্রেফ কবিতা লেখার সুবাদেই ‘উজ্জয়িনীর বিজন প্রান্তে কানন ঘেরা বাড়ি’ কিছু নিষ্কর জমি ও মোটা অংকের মাসোহারার ব্যবস্থা হয়ে যাবে। এ কালে, বিত্তশালী পরিবারের সন্তান না হলে, যা-হোক একটা চাকরি-বাকরি করতে হয় কবিকেও। বেঁচেবর্তে থাকার এই যে শর্ত, জীবনানন্দের মতো আদ্যন্ত কবিও এ থেকে রেহাই পাননি।

...‘স্বরাজ’-এ খুব বেশি দিন ছিলেন না জীবনানন্দ। কিন্তু তাঁর স্বল্পায়ু জীবনের যে একটা ক্ষুদ্র অংশ তিনি ওখানে কাটিয়ে যান, তাও যে মোটেই সুখে কিংবা স্বস্তিতে কাটেনি, এটা না বললে সত্য গোপন করা হয়। আসলে খবরের কাগজের জগতে সফল হওয়ার জন্যে যে একটা ‘এই এখুনি করে দিচ্ছি’ গোছের চটপটে ভাব ও লোক ভোলানো স্মার্টনেসের দরকার হয়, তার মতন ধীরস্থির ও চিন্তাশীল মানুষের চরিত্রে তা থাকা সম্ভব নয়, ছিলও না। ফলে দু’চার দিনের মধ্যেই রটে যায় যে, রবিবাসরীয় বিভাগের সম্পাদক হিসেবে তিনি একেবারেই অযোগ্য। সব আপিসেই কিছু-না-কিছু স্থূল প্রকৃতির মানুষ থাকে, ‘স্বরাজ’-এও ছিল, সম্ভবত তারাই সেখানে ছিল সংখ্যাগরিষ্ঠ। জীবনানন্দের জীবনকে তারা অতিষ্ঠ করে তোলে। তাকে লক্ষ্য করে ছুড়তে থাকে চোখা-চোখা বিদ্রƒপের বাণ।

জীবনানন্দ সবই বুঝতে পারতেন। সংবেদনশীল, সূক্ষ্ম অনুভূতির মানুষ বলে প্রতিকূল পরিবেশের বেদনাও নিশ্চয়, আর পাঁচজনের তুলনায়, তার বুকে আরও বেশি করে বাজত। কিন্তু মুখে তিনি কিছুই বলতেন না। শুধু যে সপ্তাহ আমার দুপুরের শিফটে ডিউটি থাকত, চারটে নাগাদ নিজের টেবিল ছেড়ে উঠে আসতেন আমার টেবিলের কাছে। বলতেন, ‘চলুন, বেরিয়ে পড়া যাক।’ আমার তো পাঁচটা পর্যন্ত কাজ করার কথা। কিন্তু তা আর করা হতো না। তাঁর মুখের দিকে তাকিয়েই বুঝতে পারতুম যে, তিনি আর পেরে উঠছেন না, এখানে নিঃশ্বাস নিতেই কষ্ট হচ্ছে। হাতের কাজ অন্যকে বুঝিয়ে দিয়ে তৎক্ষণাৎ উঠে পড়তুম। বলতুম, ‘চলুন।’

ক্রিক রো দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে ওয়েলিংটন স্কোয়ার। ট্রাম রাস্তা পেরিয়ে আরও খানিক হাঁটলে, বাঁ দিকে ‘পূর্বাশা’ পত্রিকার অফিস। সারাটা পথ কথা বলতেন। বরিশালের কথা। বাংলার ভূপ্রকৃতি আর গাছপালার কথা। নদীর কথা। পাখির কথা। এতক্ষণ তো জেলখানায় বন্দি হয়ে ছিলেন, পারতপক্ষে কথা বলেননি। বুঝতে পারতুম যে, সেই না-বলা কথাগুলিই এবার বেরিয়ে আসছে। ‘পূর্বাশা’ আপিসে বসে কথা বলতে বলতে সন্ধ্যে হয়ে যেত। তারপর যখন কথা শেষ হতো, তখন সঞ্জয়দাই বলতেন, যাও নীরেন, ওঁকে বালিগঞ্জের বাসে তুলে দিয়ে এসো।’

‘স্বরাজ’ পত্রিকায় যারা তাঁকে নিয়ে ব্যঙ্গবিদ্রƒপ করত, “তাদের জানবার কথা নয় যে, জীবনানন্দ একদিন ওখানে কাজ করেছিলেন বলেই কাগজখানার নাম আজও আমরা মনে রেখেছি। নইলে কবেই ভুলে যেতুম।”

কবি সমালোচক বুদ্ধদেব বসুর তাঁর স্মৃতিকথাটি রচিত হয় জীবনানন্দ দাশের প্রয়াণের পরের বছর, ১৯৫৫ খ্রিস্টাব্দে। বুদ্ধদেব বসু লিখেছেন,

“... যৌবনে, যখন মানুষের মন স্বভাবতই সম্প্রসারণ খোঁজে, আর কবির মন বিশ্বজীবনে যোগ দিতে চায়, সকলের সঙ্গে মিলতে চায় আর সকলের মধ্যে বিলিয়ে দিতে যায় নিজেকে, সেই নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গের ঋতুতেও তিনি বুঝেছেন যে তার গান জীবনের ‘উৎসবের’ বা ‘ব্যর্থতার নয়, অর্থাৎ বিদ্রোহের, আলোড়নের নয়-তার গান সমর্পণের আত্মসমর্পণের, স্থিরতার।

‘পায়ের নখ থেকে মাথার চুল পর্যন্ত’ রোমান্টিক হয়েও তাই তিনি ভাবের দিক থেকে রোমান্টিকের উল্টো, আধুনিক বাংলা কাব্যের বিচিত্র বিদ্রোহের মধ্যে তাঁকে আমরা দেখতে পাই না। বস্তুত তাঁকে যেন বাংলা কাব্যের মধ্যে আকস্মিকরূপে উদ্ভূত বলে মনে হয়, সত্যেন্দ্রনাথ ও নজরুল ইসলামের ক্ষণিকের প্রভাবের কথা বাদ দিলে- তিনি যে মহাভারত থেকে রবীন্দ্রনাথ পর্যন্ত প্রবাহিত তাঁর পূর্বজ স্বদেশীয় সাহিত্যের কোনো অংশের দ্বারা কখনো সংক্রমিত হয়েছিলেন, বা কোনো পূর্বসূরির সঙ্গে তার একাত্মবোধ জন্মেছিলো, এমন কোনো প্রত্যক্ষ পরিচয় তাঁর কাব্যে নেই বললেই চলে।

এ থেকে এমন কথাও মনে হতে পারে যে, তিনি বাংলা কাব্যের ঐতিহ্যস্রোতের মধ্যে একটি মায়াবী দ্বীপের মতো বিচ্ছিন্ন ও উজ্জ্বল, এবং বলা যেতে পারে যে, তার কাব্যরীতি-হুতোম অথবা অবনীন্দ্রনাথের গদ্যের মতো একবারেই তাঁর নিজস্ব ব্যক্তিগত, তারই মধ্যে আবদ্ধ, অন্য লেখকের পক্ষে সেই রীতির অনুসরণ, অনুশীলন বা পরিবর্ধন সম্ভব নয়। পক্ষান্তরে এ বিষয়েও সন্দেহ নেই যে চলতিকালের কাব্যরচনার ধারাকে তিনি গভীরভাবে স্পর্শ করেছেন, সমকালীন ও পরবর্তী কবিদের উপর তাঁর প্রভাব কোথাও কোথাও এমন সূক্ষ্মভাবে সফল হয়ে উঠেছে যে, বাইরে থেকে হঠাৎ দেখে চেনা যায় না। বাংলা কাব্যের ঐতিহাসিক পরিপ্রেক্ষিতে তাঁর আসনটি ঠিক কোথায় সে বিষয়ে এখনই মনস্থির করা সম্ভব নয়, তার কোনো প্রয়োজনও নেই এই মুুহূর্তে। এই কাজের দায়িত্ব আমরা তুলে দিতে পারি আমাদের ঈর্ষাভাজন সেই সব নাবালকের হাতে, যারা আজ প্রথমবার জীবনানন্দের স্বাদুতাময় আলো-অন্ধকারে অবগাহন করছে। আপাতত, আমাদের পক্ষে এই কথাই কৃতজ্ঞচিত্তে স্মর্তব্য যে, ‘যুগের সঞ্চিত পণ্যের’ অগ্নিপরিধির মধ্যে দাঁড়িয়ে যিনি ‘দেবদারু গাছে কিন্নরকণ্ঠ’ শুনেছিলেন, তিনি এই উদ্ভ্রান্ত বিশৃঙ্খল যুগে ধ্যানী কবির উদাহরণস্বরূপ।

অর্থাৎ এক হিশেবে তিনি বাংলা কাব্যের প্রথম খাঁটি আধুনিক।

এই বিভাগের আরও খবর
ভুল নদীর পাড়ে
ভুল নদীর পাড়ে
অগ্নি ভালো
অগ্নি ভালো
মেঘের অন্ধকার
মেঘের অন্ধকার
অদম্য রায়হান
অদম্য রায়হান
ইকারাস
ইকারাস
নতজানু
নতজানু
আয়ুপথ
আয়ুপথ
হৃদয় ভাঙার গান
হৃদয় ভাঙার গান
থাকবেন মুকুট হয়ে
থাকবেন মুকুট হয়ে
যাঁর নৈরাশ্যই মুক্তির দরজা খুলে দেয়
যাঁর নৈরাশ্যই মুক্তির দরজা খুলে দেয়
জার্নাল
জার্নাল
পাহাড়
পাহাড়
সর্বশেষ খবর
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ জলবায়ু সংকটকে অর্থনৈতিক সুযোগে রূপ দিতে পারে : ডেনিশ রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশ জলবায়ু সংকটকে অর্থনৈতিক সুযোগে রূপ দিতে পারে : ডেনিশ রাষ্ট্রদূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর
টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সিলেটে দুইদিন বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে দুইদিন বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা
শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফের বেড়েছে বিশ্ববাজারে সোনার দাম
ফের বেড়েছে বিশ্ববাজারে সোনার দাম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ী সংস্কারে মিলল শতবর্ষের লোহার কড়াই, স্থানীয়দের কৌতূহল
রাজবাড়ী সংস্কারে মিলল শতবর্ষের লোহার কড়াই, স্থানীয়দের কৌতূহল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলামোটরে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার চাকরিপ্রত্যাশীদের সড়ক অবরোধ
বাংলামোটরে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার চাকরিপ্রত্যাশীদের সড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন
রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরির প্রলোভনে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন এই শিক্ষক
চাকরির প্রলোভনে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন এই শিক্ষক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ
নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩
মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’
‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র
উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক
নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু
আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক
সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু
ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ
১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন
বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস
ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফজরের নামাজ মসজিদে আদায় করার ফজিলত
ফজরের নামাজ মসজিদে আদায় করার ফজিলত

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ রেকর্ডে শেষ হলো জাতীয় সাঁতার
২০ রেকর্ডে শেষ হলো জাতীয় সাঁতার

মাঠে ময়দানে

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা