শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০২ নভেম্বর, ২০১৯

রংপুরের বালিকাবধূদের ঘুরে দাঁড়ানো

১০ বছরে ৩৪৭ কিশোরী আলোর ভুবনে
রেজাউল করিম মানিক, রংপুর
প্রিন্ট ভার্সন
রংপুরের বালিকাবধূদের ঘুরে দাঁড়ানো

রংপুর বিভাগের বিভিন্ন গ্রামে এখনো বাল্যবিয়ের কারণে বালিকাবধূদের ঘর ভেঙেছে বিয়ের বয়স বুঝে ওঠার আগেই। এমন ভাগ্যবিড়ম্বনার শিকার মাজেদা, সুচিত্রা, বুলবুলি, মুনমুন আদরী, ফেরদৌসী এমন অসংখ্য নাম। নতুন করে বাঁচতে শিখতে এখন তারা ‘আলোর ভুবনের’ বাসিন্দা। এমন ২১ বালিকাবধূর ঘুরে দাঁড়ানোর গল্প যেন এক অন্যজীবনের কাহিনী।

অদম্য এই ২১ কিশোরী আলোকিত ভুবনের সন্ধানে আবারো ঘুরে দাঁড়ানোর প্রবল চেষ্টায় শুরু করেছেন পথচলা। তাদেরও পথ দেখাচ্ছেন আরডিআরএস পরিচালিত রংপুর নগরীর আলোর ভুবন নামে একটি শেল্টার হোমের কর্মীরা। গত ১০ বছরে এ পর্যন্ত মোট ৩৪৭ জন কিশোরী এখান থেকে আলোর পথে ফিরে গেছেন। তারা এখন জীবনযুদ্ধে জয়ী হয়ে সমাজের মূল স্রোতে ফিরে গেছেন। তাদের সবার বাড়ি রংপুর বিভাগের কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট, দিনাজপুর, নীলফামারী, গাইবান্ধা, পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও, রংপুর ও ময়মনসিংহের জামালপুর জেলার বিভিন্ন গ্রামে।

এমন একজন বালিকাবধূ মাজেদা বেগম (১৪) জানান, সে ৪ ভাইবোনের মধ্যে দ্বিতীয়। তার বাড়ি লালমনিরহাট সদরে মোঘলহাট দুরাকুঠি কলমিপাড়া গ্রামে। বাবা মানিক মিয়া ঢাকায় জাহাজে শ্রমিক হিসেবে কাজ করেন। মা জামিরন বেগমও থাকেন ঢাকায়। তার ভাইবোন থাকেন গ্রামে এক চাচার বাড়িতে। ঘর-সংসার, স্বামী-স্ত্রী এসব বোঝার বয়স হওয়ার আগেই তার বিয়ে হয়। স্থানীয় দুরাকুঠি উচ্চ বিদ্যালয়ে ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়া অবস্থায় প্রতিবেশী এক চাচার মাধ্যমে বিয়ে ঠিক হয়, লালমনিরহাট শহরের ডালপট্টি গ্রামের ভাঙাড়ি ব্যবসায়ী মোস্তফা মিয়া মিলন (১৮) নামের এক কিশোরের সঙ্গে। প্রথমে বাবা-মা রাজি না থাকলেও প্রতিবেশী ওই চাচা বিভিন্নভাবে বুঝিয়ে তাদের রাজি করেন। পরে ২০১৮ সালে ওই ছেলের সঙ্গে বিয়ে হয়। বিবাহিত জীবন সম্পর্কে তার কোনো ধারণাই ছিল না। বিয়ের সময় নগদ ৭০ হাজার টাকাসহ আসবাবপত্র দেওয়া হয়। বিয়ে ঠিকভাবে হলেও বিয়ের পরের দিনই শুরু হয় ঝামেলা। স্বামী মিলন বিয়ের পরের দিনই তাকে বাড়িতে রেখে ঢাকায় চলে যায়। তার একমাস পরই পুনরায় তার কাছে আসে। তখন প্রতিনিয়তই কোনো না কোনো বিষয় নিয়ে চলত ঝগড়া। কারণ ছোট থেকেই তার স্বামী নেশায় আসক্ত ছিলেন। শুধু স্বামী নন পুরো পরিবারই নেশাদ্রব্য বিক্রি ও সেবনের সঙ্গে জড়িত ছিল। এক সময় গাঁজার ব্যবসা করতে গিয়ে পুলিশের হাতে ধরাও খেয়েছেন। পরে কিশোর হওয়াতে তাকে যশোর কিশোর কারাগারে পাঠানো হয়। বেশ কিছুদিন সেখানেই ছিলেন। পরে ছাড়া পেয়ে আবারও নেশা সেবন ও বিক্রির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। এতে বাধা দিতে গেলেই শুরু হয় মারধর-নির্যাতন। একপর্যায়ে স্বামীর নির্যাতনে অতিষ্ঠ হয়ে বাবার বাড়িতে চলে যান ওই কিশোরী। বিয়ের ৯ মাসের মাথায় পরিবারের সম্মতিতে কাজীর মাধ্যমে স্বামীকে তালাক দেন। পরে চলতি বছরের জুলাই মাসে রংপুরে আলোর ভুবনে আসেন নতুন করে বাঁচতে শিখতে। এখানে তিনি সেলাই, নকশি কাঁথা, মোমবাতি তৈরিসহ হাতের কাজের নানা বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন। এরপর এখান থেকে ফিরে গিয়ে তিনি নিজে এসব কাজ করে আর্থিক উপার্জনের পথে নামবেন। ভবিষ্যতে নিজের পায়ে দাঁড়ানোর স্বপ্ন নিয়ে আবারো পড়াশোনা করার ইচ্ছা রয়েছে তার।

সুচিত্রা রানী রায় (১৯), তার বাড়ি কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ি উপজেলার চন্দ্রখানা গ্রামে। পিতা যোগেন চন্দ্র রায় পেশায় কৃষক। ষষ্ঠ শ্রেণিতে তিনি পড়াকালীন এক বিয়ে বাড়িতে একই উপজেলার রাবাইটারি গ্রামের দুলাল চন্দ্র রায় নামের এক ছেলের সঙ্গে পরিচয় হয়। সেই পরিচয়ের সূত্র ধরে গড়ে ওঠে প্রেমের সম্পর্ক, অতঃপর বিয়ে। দুই পরিবারের সম্মতিতে ২০১৬ সালে তাদের বিয়ে হয়। তখন তিনি এসএসসি পাস করেন। স্বামীর পেশা ছিল একটি কসমেটিকস কোম্পানির সেলসম্যান। বিয়ের পর কিছুদিন সংসার ভালোই চলছিল। তখন ফুলবাড়ি ডিগ্রি কলেজে এইচএসসিতে ভর্তি হয়ে পড়াশোনা করেন। একসঙ্গে সংসার ও পড়াশোনা চলতে থাকে। এরই মধ্যে সংসার জীবনে শুরু হয় নানা সংকট। স্বামী ছিলেন নেশায় আসক্ত। নেশা করে তাকে মারধর করতেন। নেশা সেবনে বাধা দিলেই নেমে আসত তার ওপর নির্যাতন। দিনদিন নির্যাতনের মাত্রা বেড়ে যায়। বিষয়টি পরিবারকে জানালে ঘটে আরও বিপত্তি। যোগাযোগ বন্ধ করে দেওয়া হয় পরিবারের সঙ্গে। এরই মধ্যে একটি ছেলে সন্তানের জন্ম হয়। স্বামীর নির্যাতনের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার কারণে বাবার বাড়িতে ২০১৯ সালে ফিরে আসেন। পরে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান ও মেম্বারদের মাধ্যমে বিষয়টি সমাধান করা হয়। সেখান থেকে এইচএসসি পরীক্ষা দিয়ে পাস করেন সুচিত্রা। কিন্তু এর পরও নির্যাতনের মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় পরে বাধ্য হয়ে কুড়িগ্রাম আদালতে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন তিনি। বর্তমানে মামলা চলমান রয়েছে। এখন সুচিত্রা আলোর ভুবনে এসে সেলাই, হাতের কাজ, পুঁতি, মোমবাতি বানানোসহ বিভিন্ন প্রশিক্ষণ গ্রহণ করছেন। তিনি জানান, এখানে ভালো আছেন। ভবিষ্যতে পড়াশোনা করার ইচ্ছা রয়েছে। প্রশিক্ষণ গ্রহণের ফলে যে কাজ শিখেছেন তা নিজের স্বপ্ন বুননে সহায়তা করবে।

এদিকে দিনাজপুরের বিরল উপজেলার মাধববাটি গ্রামের গরিব কৃষক আজিজুল হকের মেয়ে শারমিন আক্তার। তিন ভাই ও দুই বোনের মধ্যে সবার ছোট। বর্তমানে বয়স ১৯ বছর। ২০১৪ সালে বুনিয়াতপুর সিনিয়র আলিম মাদ্রাসায় সপ্তম শ্রেণিতে পড়াকালে একই উপজেলার বিষুপুর গ্রামের হোটেল ব্যবসায়ী রেজাউল ইসলামের সঙ্গে বিয়ে হয় তার। বিয়ের সময় নগদ দেড় লাখ টাকাসহ স্বর্ণালঙ্কার, আসবাবপত্র ও একটি গরু দেওয়া হয়। বিয়ের পর কিছুদিন ভালো চললেও পরবর্তীতে শুরু হয় ঝগড়া-বিবাদ। বিয়ের পূর্বেই স্বামী নেশায় আসক্ত থাকার কারণে এই ঝগড়া-বিবাদ বাধে। শুরু হয় নানা নির্যাতন। এরই মধ্যে জন্ম নেয় এক ছেলে সন্তান। নাম রাখা হয় সিহাব বাবু। বর্তমানে ছেলের বয়স ৩ বছর। ইতিমধ্যে নির্যাতনের মাত্রা বেড়ে গেলে বাবার বাড়িতে চলে আসে শারমিন। ২০১৮ সালে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে তালাক হয় তার। দুই লাখ টাকা দেনমোহর হলেও স্বামীর পরিবার তাকে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা দেয়। তিনি মামলা করতে চাইলেও বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতার কারণে মামলা করতে পারেননি। বর্তমানে শেল্টার হোমে প্রশিক্ষণ নিয়ে হাউস কিপিং পদে কর্মরত রয়েছেন। সেখানে ৪ হাজার ৫০০ টাকা বেতন পান। তার ইচ্ছা রয়েছে গ্রামে গিয়ে অন্যদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার মাধ্যমে নিজেকে স্বাবলম্বী করে তোলার।

কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ি উপজেলার বুলবুলি আক্তার (১৯)। ২ ভাইবোনের মধ্যে তিনি বড়। গত ২০১৬ সালে  স্থানীয় অনন্তপুর উচ্চবিদ্যালয়ে ৭ম শ্রেণিতে পড়ার সময় তার বিয়ে হয় তার চেয়ে বয়সে প্রায় দ্বিগুণ বড় আলমগীর হোসেনের সঙ্গে। তার বাড়ি পার্শ্ববর্তী নাগেশ্বরী উপজেলার নাখারগঞ্জ গ্রামে। পেশায় ছিলেন মুদি ব্যবসায়ী। বিয়েতে তিনি রাজি না থাকলেও পরিবারের চাপে বিয়ে করতে বাধ্য হন। এক বছর যেতে না যেতেই যৌতুকের জন্য শুরু হয় নির্যাতন। পরে ঢাকায় গিয়ে স্বামী-স্ত্রী মিলে চাকরি শুরু করেন। সেখানেও নির্যাতনের শিকার হন। কারণ স্বামী মাদক সেবন ও অন্য এক নারীর সঙ্গে পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়েন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ট্রেনের টিকিটসহ কালোবাজারি গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ট্রেনের টিকিটসহ কালোবাজারি গ্রেফতার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন শারমিন আহমদ ও সোহেল তাজ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন শারমিন আহমদ ও সোহেল তাজ

১ মিনিট আগে | জাতীয়

যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রেণিকক্ষের বিম ধসে শিক্ষক আহত, অল্পের জন্য রক্ষা পেল শিক্ষার্থীরা
শ্রেণিকক্ষের বিম ধসে শিক্ষক আহত, অল্পের জন্য রক্ষা পেল শিক্ষার্থীরা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে গ্রাফিতি ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার উদ্বোধন
মেহেরপুরে গ্রাফিতি ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার উদ্বোধন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪ দফা দাবিতে প্রাথমিক শিক্ষকদের মহাসমাবেশ শুক্রবার
৪ দফা দাবিতে প্রাথমিক শিক্ষকদের মহাসমাবেশ শুক্রবার

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

নিখোঁজের একদিন পর পুকুরে মিলল মাদ্রাসাছাত্রীর মরদেহ
নিখোঁজের একদিন পর পুকুরে মিলল মাদ্রাসাছাত্রীর মরদেহ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জ ইস্যুতে গুজবে বিভ্রান্ত না হয়ে সহযোগিতার আহ্বান সেনাবাহিনীর
গোপালগঞ্জ ইস্যুতে গুজবে বিভ্রান্ত না হয়ে সহযোগিতার আহ্বান সেনাবাহিনীর

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ মাসুদের পদত্যাগ
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ মাসুদের পদত্যাগ

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

হাতিরঝিলের বাস ও ওয়াটার ট্যাক্সিতে চালু হচ্ছে র‌্যাপিড পাস
হাতিরঝিলের বাস ও ওয়াটার ট্যাক্সিতে চালু হচ্ছে র‌্যাপিড পাস

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেটে চোলাই মদ উদ্ধার, যুবকের কারাদণ্ড
সিলেটে চোলাই মদ উদ্ধার, যুবকের কারাদণ্ড

৩৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ডেঙ্গুতে শিক্ষার্থীর মৃত্যু, রাবি মেডিকেল সেন্টারের দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগ
ডেঙ্গুতে শিক্ষার্থীর মৃত্যু, রাবি মেডিকেল সেন্টারের দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগ

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এমআইএসটিতে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড অ্যাপ্লাইড সায়েন্স বিষয়ক আন্তর্জাতিক সম্মেলন
এমআইএসটিতে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড অ্যাপ্লাইড সায়েন্স বিষয়ক আন্তর্জাতিক সম্মেলন

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

২১ আগস্ট গ্রেনেড মামলা: আপিল শুনানি ২৪ জুলাই পর্যন্ত মুলতবি
২১ আগস্ট গ্রেনেড মামলা: আপিল শুনানি ২৪ জুলাই পর্যন্ত মুলতবি

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

শনি গ্রহের চাঁদে প্রাণ সৃষ্টির অনুকূল পরিবেশের ইঙ্গিত
শনি গ্রহের চাঁদে প্রাণ সৃষ্টির অনুকূল পরিবেশের ইঙ্গিত

৪৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ : উত্তীর্ণদের জন্য নতুন নির্দেশনা
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ : উত্তীর্ণদের জন্য নতুন নির্দেশনা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জ ইস্যুতে গুজবে বিভ্রান্ত না হয়ে সহযোগিতার আহ্বান সেনাবাহিনীর
গোপালগঞ্জ ইস্যুতে গুজবে বিভ্রান্ত না হয়ে সহযোগিতার আহ্বান সেনাবাহিনীর

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে যুবদলের বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নোয়াখালীতে যুবদলের বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুদকের মামলায় সম্রাটের বিচার শুরু, গ্রেফতারি পরোয়ানা
দুদকের মামলায় সম্রাটের বিচার শুরু, গ্রেফতারি পরোয়ানা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আরও ৩৭৫
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আরও ৩৭৫

৫০ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পঞ্চগড় সীমান্ত দিয়ে ২৪ জনকে পুশইন
পঞ্চগড় সীমান্ত দিয়ে ২৪ জনকে পুশইন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারিক সিদ্দিক ও তার স্ত্রী-কন্যাদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
তারিক সিদ্দিক ও তার স্ত্রী-কন্যাদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোটার তালিকা সংশোধন অধ্যাদেশ চূড়ান্ত অনুমোদন
ভোটার তালিকা সংশোধন অধ্যাদেশ চূড়ান্ত অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলির চিঠি প্রকাশ্যে ছিঁড়ে ফেলায় এবার তিন কর পরিদর্শক বরখাস্ত
বদলির চিঠি প্রকাশ্যে ছিঁড়ে ফেলায় এবার তিন কর পরিদর্শক বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণঅভ্যুত্থান হয়েছিল ডেমোক্রেসির জন্য, চলছে মবোক্রেসি : সালাহউদ্দিন আহমদ
গণঅভ্যুত্থান হয়েছিল ডেমোক্রেসির জন্য, চলছে মবোক্রেসি : সালাহউদ্দিন আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাকর্ষীয় তরঙ্গ থেকে মিলল মহাবিশ্বের বিরল ঘটনা
মহাকর্ষীয় তরঙ্গ থেকে মিলল মহাবিশ্বের বিরল ঘটনা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তান সিরিজের দল ঘোষণা বাংলাদেশের
পাকিস্তান সিরিজের দল ঘোষণা বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাকিবের সঙ্গে ‘সম্পর্ক’ নিয়ে রহস্যময় উত্তর মিষ্টি জান্নাতের
শাকিবের সঙ্গে ‘সম্পর্ক’ নিয়ে রহস্যময় উত্তর মিষ্টি জান্নাতের

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লামা উপজেলার পর্যটনকেন্দ্র সব পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত
লামা উপজেলার পর্যটনকেন্দ্র সব পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষে নিহত ৪
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষে নিহত ৪

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়ার সেই ঘোষণা বাস্তবায়নের এখনই সময় : পিনাকী
খালেদা জিয়ার সেই ঘোষণা বাস্তবায়নের এখনই সময় : পিনাকী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?
দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির
গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাষ্ট্রের গোপন নথি প্রকাশ করায় এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব সাময়িক বরখাস্ত
রাষ্ট্রের গোপন নথি প্রকাশ করায় এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব সাময়িক বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বরখাস্ত
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্লোবাল সুপার লিগ: রূপকথা লিখে ফাইনালে রংপুর
গ্লোবাল সুপার লিগ: রূপকথা লিখে ফাইনালে রংপুর

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভিডিও গোপালগঞ্জের দাবি করে পোস্ট করলেন জয়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভিডিও গোপালগঞ্জের দাবি করে পোস্ট করলেন জয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে বৈজ্ঞানিক উপায়ে বংশগত রোগমুক্ত হলো শিশুরা!
যে বৈজ্ঞানিক উপায়ে বংশগত রোগমুক্ত হলো শিশুরা!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ভারতীয় নার্সকে ক্ষমা করবে না ভুক্তভোগী পরিবার
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ভারতীয় নার্সকে ক্ষমা করবে না ভুক্তভোগী পরিবার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় টাইগারদের
লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় টাইগারদের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি
গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে জামায়াতের বিক্ষোভ
বৃহস্পতিবার সারাদেশে জামায়াতের বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জের হামলা নির্বাচন পেছানোর নতুন ষড়যন্ত্র কিনা প্রশ্ন ফারুকের
গোপালগঞ্জের হামলা নির্বাচন পেছানোর নতুন ষড়যন্ত্র কিনা প্রশ্ন ফারুকের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভারত-চীন-ব্রাজিলকে কঠোর হুঁশিয়ারি ন্যাটোর
এবার ভারত-চীন-ব্রাজিলকে কঠোর হুঁশিয়ারি ন্যাটোর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা
সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় টিভি ভবনে হামলা, দৌড়ে পালালেন উপস্থাপিকা
সিরিয়ায় টিভি ভবনে হামলা, দৌড়ে পালালেন উপস্থাপিকা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর ১৮ কোটি ১৬ লাখ টাকা অবরুদ্ধের আদেশ
মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর ১৮ কোটি ১৬ লাখ টাকা অবরুদ্ধের আদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টি-টোয়েন্টিতে শীর্ষ পাঁচ উইকেটশিকারির তালিকায় মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে শীর্ষ পাঁচ উইকেটশিকারির তালিকায় মুস্তাফিজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির কর্মসূচিতে হামলার ঘটনায় অলি আহমদের নিন্দা
এনসিপির কর্মসূচিতে হামলার ঘটনায় অলি আহমদের নিন্দা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে চলছে ২২ ঘণ্টার কারফিউ
গোপালগঞ্জে চলছে ২২ ঘণ্টার কারফিউ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শাশুড়ি ও পুত্রবধূকে গলা কেটে হত্যা
বগুড়ায় শাশুড়ি ও পুত্রবধূকে গলা কেটে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়
৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়

১০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইয়েমেনের জেলে মৃত্যুর প্রহর গুনছেন নার্স নিমিষা প্রিয়া
ইয়েমেনের জেলে মৃত্যুর প্রহর গুনছেন নার্স নিমিষা প্রিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির উপর হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে জামায়াতের বিক্ষোভ
এনসিপির উপর হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে জামায়াতের বিক্ষোভ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্যামলীতে চাপাতির মুখে ছিনতাই: গ্রেফতার ৩
শ্যামলীতে চাপাতির মুখে ছিনতাই: গ্রেফতার ৩

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোককে বলেছি আখের চিনি ব্যবহার করতে: ট্রাম্প
কোককে বলেছি আখের চিনি ব্যবহার করতে: ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ৫ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুলাই)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’

সম্পাদকীয়

কঠোর অবস্থানে এনবিআর
কঠোর অবস্থানে এনবিআর

পেছনের পৃষ্ঠা

রেকর্ড উৎপাদনের পরও ইলিশ রপ্তানিতে ধস
রেকর্ড উৎপাদনের পরও ইলিশ রপ্তানিতে ধস

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবার চেয়েও ভয়ংকর পুত্র পাপ্পা গাজী
বাবার চেয়েও ভয়ংকর পুত্র পাপ্পা গাজী

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে অশ্লীলতায় ডুবেছিল ঢাকাই ছবি
যেভাবে অশ্লীলতায় ডুবেছিল ঢাকাই ছবি

শোবিজ

১০ বিলিয়ন ডলার হাতাল বেপরোয়া প্রতারক চক্র
১০ বিলিয়ন ডলার হাতাল বেপরোয়া প্রতারক চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস মোল্লাহর বস্তিবাণিজ্য
ইলিয়াস মোল্লাহর বস্তিবাণিজ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে বন্ধ সেই বাড়ি ভাঙার কাজ
অবশেষে বন্ধ সেই বাড়ি ভাঙার কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে ফের বড় পদোন্নতি
প্রশাসনে ফের বড় পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যেখানে সংকট সেখানেই ভরসা সেনাবাহিনী
যেখানে সংকট সেখানেই ভরসা সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি করতে গিয়ে পুলিশ সদস্যের স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
চুরি করতে গিয়ে পুলিশ সদস্যের স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

স্কুলছাত্র ইনামুলের বিমান উড়ছে আকাশে!
স্কুলছাত্র ইনামুলের বিমান উড়ছে আকাশে!

নগর জীবন

ক্যাকটাস থেকে চন্দন সব মিলছে বৃক্ষমেলায়
ক্যাকটাস থেকে চন্দন সব মিলছে বৃক্ষমেলায়

রকমারি নগর পরিক্রমা

অদম্য লিতুনজিরার পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
অদম্য লিতুনজিরার পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন পিছিয়ে দিতেই ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন পিছিয়ে দিতেই ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা
চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

এক রাতেই সব শেষ শবনমের
এক রাতেই সব শেষ শবনমের

শোবিজ

জয়া কি টালিউডে নিষিদ্ধ হচ্ছেন?
জয়া কি টালিউডে নিষিদ্ধ হচ্ছেন?

শোবিজ

গণভবনে ১১১ কোটি টাকা ব্যয়ের পদ্ধতিতে টিআইবির উদ্বেগ
গণভবনে ১১১ কোটি টাকা ব্যয়ের পদ্ধতিতে টিআইবির উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা নেই সোহাগ হত্যায়
রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা নেই সোহাগ হত্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ২০০ টন বর্জ্য সামলাতে হিমশিম
প্রতিদিন ২০০ টন বর্জ্য সামলাতে হিমশিম

রকমারি নগর পরিক্রমা

লাথি মেরে বের করে দেওয়ার হুমকি জামায়াত নেতার
লাথি মেরে বের করে দেওয়ার হুমকি জামায়াত নেতার

পেছনের পৃষ্ঠা

কফিনমিছিল
কফিনমিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনা টহল টিমের তৎপরতায় ব্যাহত নৃশংস হত্যাকাণ্ড
সেনা টহল টিমের তৎপরতায় ব্যাহত নৃশংস হত্যাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

থাকা-খাওয়ার খোঁটা দেওয়ায় ট্রিপল মার্ডার
থাকা-খাওয়ার খোঁটা দেওয়ায় ট্রিপল মার্ডার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্বিগ্ন বিএনপি, অন্য দলগুলোরও নিন্দা
উদ্বিগ্ন বিএনপি, অন্য দলগুলোরও নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে ছয় মাসে ১৩০ খুন
চট্টগ্রামে ছয় মাসে ১৩০ খুন

নগর জীবন

বিক্ষোভ রূপ নেয় সরকার পতন আন্দোলনে
বিক্ষোভ রূপ নেয় সরকার পতন আন্দোলনে

প্রথম পৃষ্ঠা