শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ নভেম্বর, ২০১৯

নাজমুন নেসা পিয়ারী

তোমাকে অভিবাদন হে প্রিয়তমা

তানিয়া তুষ্টি
প্রিন্ট ভার্সন
তোমাকে অভিবাদন হে প্রিয়তমা

বাংলা সাহিত্যের সুপরিচিত কবি শহীদ কাদরী। স্বল্পপ্রজ কবি শহীদ কাদরীর দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ ‘তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা’ বের হয় ১৯৭৪ সালে। সে সময় ঢাকা মাতিয়ে ফেরা নজরকাড়া এক সুন্দরীকে দেখলেই ওই কবিতার চরণ বলে টিপ্পনী কাটত তরুণীর বন্ধুবান্ধব। নাম তার নাজমুন নেসা পিয়ারী। জার্মানপ্রবাসী এই লেখক-সাংবাদিক-অনুবাদক কবি শহীদ কাদরীর প্রথম ভালোবাসা, সাবেক সহধর্মিণী। জীবনের প্রয়োজনে একসময় কবির সঙ্গে এই কাব্যপ্রেমীর বিচ্ছেদ ঘটলেও একজন নাগরিক কবির উত্থানকালে তিনিই ছিলেন তার কাব্য প্রেরণার উৎস। শুধু কি তাই, শহীদ কাদরীর প্রিয়তমা পরিচয়ের বাইরে নাজমুন নেসা পিয়ারী নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন একজন কবি ও অনুবাদক হিসেবে। সেই গল্প নিয়েই এবারের আয়োজন।

 

‘ভয় নেই, আমি এমন ব্যবস্থা করবো/স্টেটব্যাংকে গিয়ে/

গোলাপ কিম্বা চন্দ্রমল্লিকা ভাঙালে অন্তত চার লক্ষ টাকা পাওয়া যাবে/

একটি বেলফুল দিলে চারটি কার্ডিগান। ভয় নেই, ভয় নেই/ ভয় নেই,

আমি এমন ব্যবস্থা করবো/ নৌ, বিমান আর পদাতিক বাহিনী/ কেবল তোমাকেই চতুর্দিক থেকে ঘিরে-ঘিরে/নিশিদিন অভিবাদন করবে, প্রিয়তমা।’

প্রখ্যাত কবি শহীদ কাদরীর তোমাকে ‘অভিবাদন প্রিয়তমা’ কবিতাটি বাংলা কবিতাপ্রেমী প্রায় সবারই জানা। অত্যন্ত জনপ্রিয় ‘তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা’ কবিতাটি কবি উৎসর্গ করেছিলেন নাজমুন নেসা পিয়ারীকে। এই কবিতাটি পরবর্তীতে কবির বন্ধু কবীর সুমনের কণ্ঠে জনপ্রিয় গান হিসেবে শ্রোতাদের মন জয় করে। ১৯৭০ সালে তাদের প্রেম এবং ১৯৭১ সালে বিয়ে হয়েছিল। নাজমুন নেসা পিয়ারীর ভাষায়Ñ ‘মুক্তিযুদ্ধ শুরুর আগের বছরে কাদরীর সঙ্গে আমার প্রথম পরিচয়। তখন আমি সিদ্ধেশ্বরী কলেজে পড়াই। ঢাকার সাহিত্য-সাংস্কৃতিক অঙ্গনে আমার উপস্থিতি ছিল নিয়মিত। অনুষ্ঠান-আড্ডা হলেই যোগ দিতাম। এ সময় কাদরী ঢাকার বিউটি বোর্ডিংয়ে কবিদের আড্ডাসহ নানা আড্ডা-অনুষ্ঠানের পরিচিত মুখ। এক অনুষ্ঠানে কথা বলতে গিয়ে কাদরী সুধীন্দ্রনাথ দত্তের একটা কবিতার লাইন মনে করতে পারছিল না। আমি সে লাইনটি বলে দিতেই আমার প্রতি তার নজর পড়ে। আমরা পরিচিত হই। তারপর একসঙ্গে পথচলা শুরু। এখনকার মতো মোবাইল যুগের কথা সেসময় ভাবা যেত না। ফিক্সড ফোনে কথা বলার ক্ষেত্রেও ছিল নানা বাধা। দেখা করাই ছিল একমাত্র উপায়। কাদরী আমার সঙ্গে নিয়মিত দেখা করতে চাইতো এবং আমরা দেখা করতাম। ঢাকার নানা আড্ডা-আলোচনায় যোগ দিতাম।’ গল্পে গল্পে নাজমুন নেসা আরও জানান, মুক্তিযুদ্ধের ভয়ংকর দিনগুলোতে যখন তাদের যোগাযোগ বজায় রাখা কষ্টকর হয়ে দাঁড়ায়, তখন তাদের প্রেমের সম্পর্ককে সামাজিক স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য বিয়ে করা জরুরি হয়ে পড়ে। যুদ্ধের মধ্যেই কোর্টে বিয়ে করেন তারা। স্বাধীনতা উত্তর এই সময়ে ১৯৭৪ সালে কবির ‘তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা’ কাব্যগ্রন্থ বের হয়। সেই স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে পিয়ারী বলেন, ‘এ কাব্যগ্রন্থের নাম কবিতাটি আমার উদ্দেশ্যেই লেখা। এ গ্রন্থের উৎসর্গে কাদরী লিখেছিল, ‘পিয়ারীকে, গানগুলো যেন পোষা হরিণের পাল, তোমার চরণ চিহ্নের অভিসারী’। আসলে কাদরী এ সময় যুদ্ধবিধ্বস্ত সদ্যস্বাধীন দেশের নাগরিক যন্ত্রণার মধ্যে একটি প্রেমকে কাছে পেয়েছিল। তাই এ কবিতায় প্রেমের সঙ্গে সমকালীন জীবনচিত্রকে উঠিয়ে এনেছে সে। যেমন- ভয় নেই/আমি এমন ব্যবস্থা করবো যাতে সেনাবাহিনী/গোলাপের গুচ্ছ কাঁধে নিয়ে/ মার্চপাস্ট করে চলে যাবে/এবং স্যালুট করবে/কেবল তোমাকে প্রিয়তমা।’

শহীদ কাদরীর সহধর্মিণী আর প্রিয়তমা হিসেবেই কেবল নয় নাজমুন নেসা পিয়ারী নিজের মহিমাতেও সমান উজ্জ্বল। একজন কবি এবং অনুবাদক হিসেবে অর্জন করেছেন দারুণ সাফল্য। তিন যুগেরও বেশি সময় ধরে জার্মানিতে বসবাস করছেন তিনি। মাঝে মাঝে দেশে আসেন। এবারের দেশভ্রমণে বাংলাদেশ প্রতিদিনের মুখোমুখি হয়েছিলেন। সেখানেই বলেছেন তার সব না বলা কথা।

স্বাধীনতার পর পরই অর্থাৎ ১৯৭৬ সালে ডয়েচে ভেলের বাংলা বিভাগে যোগদান করেন তিনি। সদ্যস্বাধীন বাংলাদেশের জন্য বাংলা বিভাগ চালু করা হয়। সেখানে একজন ফিমেল ভয়েস দরকার। তাদের চাহিদা ছিল লেখালেখি ও উপস্থাপনার গুণ থাকতে হবে। তখন এই সুযোগে আবেদন করেন পিয়ারী। নির্বাচিত হওয়ার পর তিন বছর বাংলা বিভাগে কাজ করেন তিনি। তারপর ইংরেজি বিভাগ, জার্মান বিভাগেও কাজ করেন। সেইসব দিনের স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে পিয়ারী বলেন, ‘ওখানে একটি মঞ্চ অনুষ্ঠান হতো সেখানেও আমি ১৯৮০ সাল থেকে কাজ করি। অনুষ্ঠানটি ছিল, বাইরের দেশ থেকে এসে যারা জার্মানে বসবার করতেন তাদের নিয়ে। একেকদিন একেক শহরে এই অনুষ্ঠান হতো। এর মাধ্যমেও জার্মানে বসবাসরত প্রবাসীসহ সবার কাছে আমি পরিচিত হয়ে উঠি। এই পরিচিতির কারণে আমাকে কেউ কেউ ডয়েচে ভেলের ভিজিটিং কার্ডও বলতেন। পরে এখানকার পাবলিক রিলেশনে মার্কেটিংয়ের একটি পোস্ট খালি হলো। তখন আমি সেখানে মার্কেটিং এবং গণসংযোগ বিভাগের সম্পাদক হিসেবে যোগদান করি। মজার ব্যাপার হলো- আমিই প্রথম কোনো বিদেশি যে এই বিভাগে কাজ শুরু করি। এটা ছিল ১৯৯০ সালের কথা। ওখানে আমি ২০০৩ পর্যন্ত কাজ করেছি। তারপর আমি বার্লিনে চলে গেলাম। কিন্তু ডয়েচে ভেলে আমার ৭০ শতাংশ বেতন বরাদ্দ রাখল। এদিকে বার্লিনে ফরেন মিনিস্ট্রিতে যারা ডিপ্লোম্যাট আছেন তাদের বাংলা পড়ানো শুরু করলাম। এ ছাড়াও পাশাপাশি আমি লেখালেখিতে যুক্ত হলাম। তখন ২০০৫ সালে আমি এলফ্রিডে জেলিনেকের লেখা ‘পিয়ানো টিচার’ এর অনুবাদ করি। বইটির লেখিকা নোবেল পেয়েছিলেন। তাই দারুণ সাড়া পেয়েছিলাম। সব মিলিয়ে চারটি অনুবাদগ্রন্থ রয়েছে আমার।’

বাবা কেমিস্ট্রির প্রফেসর ছিলেন, জনপ্রিয় শিক্ষাবিদ। তিনি চাইতেন মেয়ে বিজ্ঞানে পড়াশোনা করুক। তাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বায়ো কেমিস্ট্রিতে মাস্টার্স সম্পন্ন করেন। তারপর সিদ্ধেশ্বরী কলেজে দুয়েক বছর পড়িয়েছেন। তারপর ইডেন কলেজে কিছুদিন শিক্ষকতা করেন। তখন দুপুরের পর আর্ট গ্যালারিতে ছবি আঁকতে যেতেন তিনি। আঁকাআঁকির অভ্যাস তৈরি হওয়ার পর এঁকেছেন বইয়ের কভারও। ছাত্র অবস্থাতেই লেখালেখির সঙ্গে জড়িয়ে যান। তখন দৈনিক বাংলার মোড়ে সিকান্দার আবু জাফর, আহসান হাবিবের কাছে লেখা নিয়ে যেতেন। মাঝে মাঝে লেখা ছাপা হতো পত্রিকায়। এক কথায় সাংস্কৃতিক অঙ্গনে আমার বিচরণ ছিল সব সময়। কিন্তু জার্মানি চলে যাওয়ার পর ভেবেছিলেন এই ধারাটা ধরে রাখা কঠিন হবে। কিন্তু আস্তে আস্তে পাল্টে গেল দৃশ্যপট। সেখানে যাওয়ার পর আস্তে আস্তে বাংলা সাহিত্য নিয়ে কাজ করা শুরু করেন। ১৯৮০ সাল থেকে নিয়মিত বাংলা পত্রিকায় লিখেছেন। ইন্ডিপেন্ডেন্ট আর ইত্তেফাকে লেখা যেত নিয়মিত। এ ছাড়াও অবজারভার, হলিডে পত্রিকাতেও লিখেছেন। এর মধ্যে অবশ্য দেশের সঙ্গে খানিক যোগাযোগটা বজায় ছিল। পিয়ারী বলেন, ‘আমি জার্মানিতে থাকাকালীন একুশে ফেব্রুয়ারি উপলক্ষে শাড়ি নিয়ে যেতাম। শাড়িতে অ, আ, ক, খ লেখা থাকত। ওখানকার মানুষজন জানতে চাইত এই ডিজাইনের অর্থ কি? আমি তাদের কাছে ব্যাখ্যা করতাম আমাদের ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস। আমার সব সময় উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশের ইতিহাস ঐতিহ্য বিদেশের বুকে তুলে ধরা। এভাবে নিজের ভিতরে সব সময় দেশের কথা লালন করেছি। এখনো করি। তখন থেকেই বহু কালচারাল অনুষ্ঠান করতাম। বার্লিনে আসার পর ‘বেঙ্গল সেন্টার’ নামে একটি অর্গানাইজেশন করি। এটি উপলক্ষে আমি বিভিন্ন অনুষ্ঠান করি। যেমন ভাষা আন্দোলনের ৬০ বছর পূর্তিতে অনুষ্ঠান করেছি। দেশ থেকে বরেণ্য ব্যক্তিদের সে অনুষ্ঠানে নিয়ে গিয়েছিলাম। প্রফেসর আনিসুজ্জামান ছিলেন, হৈমন্তী শুক্লা, শামীম আরা নিপা আর তার নাচের দল এমনকি দেশের কাঁচা বাউল সংগীত শিল্পীদের নিয়ে গেছি এই অনুষ্ঠানে। প্রতি বছরই এমন আয়োজন করার চেষ্টা করি।’ 

নিজের প্রবাস জীবন প্রসঙ্গে পিয়ারী বলেন,‘আমি জার্মানিতে চাকরি নিয়ে  গেছি। একটানা ৮ বছর থেকেছি সেখানে। সেজন্য আমার নাগরিকত্ব পেতে  কোনো ঝামেলা হয়নি। তবে এখন প্রায় প্রতি বছর দেশে আসা হয়। কখনো কখনো বছরে দুবারও দেশে আসি। নানা ধরনের সাংস্কৃতিক কাজ কর্ম করি। জার্মানিতে আমি একাই আছি। একমাত্র ছেলে থাকে নিউইয়র্কে। ওর স্কুল কলেজ ইউনিভার্সিটি ওখানেই। ছোট থাকতেই বাবার সঙ্গে চলে যায়।’

২০১৬ সালে প্রবাসী বাঙালি লেখকদের জন্য বাংলা একাডেমি প্রবর্তিত সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্ সাহিত্য পুরস্কার লাভ করেন জার্মানি প্রবাসী কবি ও গবেষক নাজমুন নেসা পিয়ারী। ২০১৯ সালে অক্টোবরে ফোবানা সেন্ট্রাল কমিটির সদস্যরা মিলে ভোটাভুটির মাধ্যমে তাকে পুরস্কৃত করেছেন। সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখার জন্য ফোবানা এই পুরস্কারটি দিয়েছে। ১৯৮০ সালে যখন রেডিওতে কাজ করেছেন, তখন শ্রোতা ক্লাব তাকে ‘ম্যান অব দ্য রেডিও’ পুরস্কার দেয়। কয়েক বছর আগে বিভিন্ন শ্রোতা ক্লাব মিলে তাকে ‘গোল্ডেন ভয়েস’ সম্মানে ভূষিত করেছে।

জীবনের এ পর্যায়ে এসে জীবনবোধ সম্পর্কে পিয়ারী বলেন, ‘আমার জীবনের উপলব্ধিতে যা পেয়েছি তা হলো, সব সময় আমাদের লড়াই করতে হয়। কখনো অতীত নিয়ে আমি আফসোস করি না। কারও বিরুদ্ধে নালিশ করা একদম অপছন্দ। নিজের কাজটায় মন থেকে করে যেতে  চেয়েছি। সব মিলিয়ে আমার জীবন নিয়ে কোনো আফসোস নেই। আমি ভালো আছি। আমার জীবনের প্রতিটি স্টেজকে মূল্যবান মনে হয়। মনে হয় একটি স্টেজ আমাকে আরেকটি স্টেজে পৌঁছে দিয়েছে। হয়তো যে জিনিসটি আমার জীবনে আসেনি, বা আমার হয়নি সেটার জন্য লড়াই করতে গিয়ে আরও ভালো কিছু পেয়েছি। তাই জীবন নিয়ে আমার সন্তুষ্টি অনেক।’ সামনের দিনগুলোতে আমি লেখালেখিটা আরও বেশি করতে চান পিয়ারী। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে জার্মানিসহ বিশ্বের নানা প্রান্তে আরও দৃঢ়ভাবে তুলে ধরতে চান বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতিকে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
‘আওয়ামী লীগের রাজনীতির চেতনা ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রি করা’
‘আওয়ামী লীগের রাজনীতির চেতনা ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রি করা’

এই মাত্র | রাজনীতি

সামনে নির্বাচনে আপনারা শাঁখা-সিঁদুর পরে ভোট দিতে যাবেন: স্বরাষ্ট্র সচিব
সামনে নির্বাচনে আপনারা শাঁখা-সিঁদুর পরে ভোট দিতে যাবেন: স্বরাষ্ট্র সচিব

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেসবুক বার্তায় ফিরল ১১ বছর আগের হারানো মানিব্যাগ
ফেসবুক বার্তায় ফিরল ১১ বছর আগের হারানো মানিব্যাগ

৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সব সম্প্রদায়ের মানুষ আমাদের অগ্রযাত্রাকে শক্তি যোগাবে: উপদেষ্টা
সব সম্প্রদায়ের মানুষ আমাদের অগ্রযাত্রাকে শক্তি যোগাবে: উপদেষ্টা

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি পেছাল
টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি পেছাল

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে সাংবাদিককে হত্যাচেষ্টা
শেরপুরে সাংবাদিককে হত্যাচেষ্টা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি পেছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতায় যাওয়ার দল নয় : ডা. জাহিদ
বিএনপি পেছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতায় যাওয়ার দল নয় : ডা. জাহিদ

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

পরিবহন সেক্টরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে : শিমুল বিশ্বাস
পরিবহন সেক্টরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে : শিমুল বিশ্বাস

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ওসমানীতে হচ্ছে বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট
ওসমানীতে হচ্ছে বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চাঁদা না পেয়ে প্রবাসীর হাতের কবজি কাটল সন্ত্রাসীরা
চাঁদা না পেয়ে প্রবাসীর হাতের কবজি কাটল সন্ত্রাসীরা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বন্যার পানি নেমে যাওয়ায় ভেসে উঠছে ক্ষত!
বন্যার পানি নেমে যাওয়ায় ভেসে উঠছে ক্ষত!

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্নীতি-অপচয় কমাতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা
দুর্নীতি-অপচয় কমাতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাতক্ষীরা জেলা শাখার উদ্যোগে ছাত্রশিবিরের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
সাতক্ষীরা জেলা শাখার উদ্যোগে ছাত্রশিবিরের কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন প্রজন্মের জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি মাদক: এড. বোরহান
নতুন প্রজন্মের জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি মাদক: এড. বোরহান

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ আমলের সব খুন-হত্যার বিচার করা হবে : গয়েশ্বর
আওয়ামী লীগ আমলের সব খুন-হত্যার বিচার করা হবে : গয়েশ্বর

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বেগম খালেদা জিয়ার জন্মদিনে অস্ট্রেলিয়ায় দোয়া অনুষ্ঠিত
বেগম খালেদা জিয়ার জন্মদিনে অস্ট্রেলিয়ায় দোয়া অনুষ্ঠিত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নারীর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নারীর মৃত্যু

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে মাদক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গোবিন্দগঞ্জে মাদক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে চোলাই মদ পাচারের সময় তিন নারী আটক
রাঙামাটিতে চোলাই মদ পাচারের সময় তিন নারী আটক

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে কৃষকদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
নবীনগরে কৃষকদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা, নোয়াখালীতে ভুয়া র‍্যাব গ্রেপ্তার
চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা, নোয়াখালীতে ভুয়া র‍্যাব গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার শাখার সঙ্গে জরুরি সভা ডেকেছে ছাত্রদল
চার শাখার সঙ্গে জরুরি সভা ডেকেছে ছাত্রদল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ে পর্যটক সংকট
পাহাড়ে পর্যটক সংকট

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গোয়াইনঘাট থেকে আরও আড়াই হাজার ঘনফুট সাদা পাথর জব্দ
গোয়াইনঘাট থেকে আরও আড়াই হাজার ঘনফুট সাদা পাথর জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাইবান্ধায় কমিউনিস্ট পার্টির নারী শাখার সম্মেলন
গাইবান্ধায় কমিউনিস্ট পার্টির নারী শাখার সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনির্বাচিত কেউ দেশ শাসন করতে পারে না: শেখ মো. শামীম
অনির্বাচিত কেউ দেশ শাসন করতে পারে না: শেখ মো. শামীম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় প্রবেশের জন্য নির্বাচন অপরিহার্য : জিল্লুর রহমান
গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় প্রবেশের জন্য নির্বাচন অপরিহার্য : জিল্লুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুয়া ডিভোর্স পেপার দিয়েছেন রিয়া মনি, অভিযোগ হিরো আলমের
ভুয়া ডিভোর্স পেপার দিয়েছেন রিয়া মনি, অভিযোগ হিরো আলমের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাংনী সীমান্তে বিজিবির অভিযানে হেরোইন উদ্ধার
গাংনী সীমান্তে বিজিবির অভিযানে হেরোইন উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আলাস্কায় পুতিনের মাথার ওপর উড়ল বি-২ বোমারু বিমান (ভিডিও)
আলাস্কায় পুতিনের মাথার ওপর উড়ল বি-২ বোমারু বিমান (ভিডিও)

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’
‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে ৯৮ বাংলাদেশিকে আটকে দিলো মালয়েশিয়া
বিমানবন্দরে ৯৮ বাংলাদেশিকে আটকে দিলো মালয়েশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত
ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান
কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ পরিকল্পনার নিন্দা জানাল বাংলাদেশসহ ৩১ দেশ
‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ পরিকল্পনার নিন্দা জানাল বাংলাদেশসহ ৩১ দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৪৭ সালের মধ্যে পারমাণবিক শক্তি ১০ গুণেরও বেশি বৃদ্ধির আশ্বাস মোদির
২০৪৭ সালের মধ্যে পারমাণবিক শক্তি ১০ গুণেরও বেশি বৃদ্ধির আশ্বাস মোদির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মের নামে নতুন এক চেতনার উত্থান হয়েছে: রিজভী
ধর্মের নামে নতুন এক চেতনার উত্থান হয়েছে: রিজভী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে বৈঠক, ‘১০–এ ১০’ দিলেন ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে বৈঠক, ‘১০–এ ১০’ দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বালু ও মাটির নিচে সাদাপাথরের খনি
বালু ও মাটির নিচে সাদাপাথরের খনি

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আলাস্কায় ট্রাম্প ও পুতিনের বৈঠকের আগে যা বললেন জেলেনেস্কি
আলাস্কায় ট্রাম্প ও পুতিনের বৈঠকের আগে যা বললেন জেলেনেস্কি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে চাঁদাবাজ-দখলবাজদের ঠাঁই নেই : শামা ওবায়েদ
বিএনপিতে চাঁদাবাজ-দখলবাজদের ঠাঁই নেই : শামা ওবায়েদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই হাতিকে চিকিৎসা দিতে গিয়ে বনকর্মী-চিকিৎসকসহ আহত ১৫
সেই হাতিকে চিকিৎসা দিতে গিয়ে বনকর্মী-চিকিৎসকসহ আহত ১৫

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পকে নোবেল পুরস্কারের মনোনয়নে যে শর্ত দেন হিলারি
ট্রাম্পকে নোবেল পুরস্কারের মনোনয়নে যে শর্ত দেন হিলারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের আয়রন ডোম নকল করে সুদর্শন চক্র বানাচ্ছে ভারত!
ইসরায়েলের আয়রন ডোম নকল করে সুদর্শন চক্র বানাচ্ছে ভারত!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে কেন চুক্তি হয়নি, জানালেন ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে কেন চুক্তি হয়নি, জানালেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান সীমান্তবর্তী এলাকায় ব্যাপক গুলিবিনিময়, ইরানি পুলিশ অফিসার নিহত
পাকিস্তান সীমান্তবর্তী এলাকায় ব্যাপক গুলিবিনিময়, ইরানি পুলিশ অফিসার নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ বৈঠকের পর ইউক্রেন ইস্যুতে যা বললেন ট্রাম্প ও পুতিন
দীর্ঘ বৈঠকের পর ইউক্রেন ইস্যুতে যা বললেন ট্রাম্প ও পুতিন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার তেল কেনার জন্য চীনকে শাস্তি দেওয়ার পরিকল্পনা নেই: ট্রাম্প
রাশিয়ার তেল কেনার জন্য চীনকে শাস্তি দেওয়ার পরিকল্পনা নেই: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক
খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে অনিবার্যভাবে নির্বাচন হবে: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
দেশে অনিবার্যভাবে নির্বাচন হবে: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত জনসংখ্যায় ভেঙে পড়ে এক সমাজ, ইঁদুর নিয়ে পরীক্ষায় ভয়ঙ্কর ইঙ্গিত
অতিরিক্ত জনসংখ্যায় ভেঙে পড়ে এক সমাজ, ইঁদুর নিয়ে পরীক্ষায় ভয়ঙ্কর ইঙ্গিত

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১০ মোটরসাইকেল নিয়ে রেস, প্রাণ গেল দুই বন্ধুর
১০ মোটরসাইকেল নিয়ে রেস, প্রাণ গেল দুই বন্ধুর

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনে সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে'
'ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনে সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে'

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাদ্রাসায় আবাসিক দুই ছাত্রীর রহস্যজনক মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাদ্রাসায় আবাসিক দুই ছাত্রীর রহস্যজনক মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি : তারেক রহমান
ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি : তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের সঙ্গে বৈঠক ‘অত্যন্ত ফলপ্রসূ’ হয়েছে: ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে বৈঠক ‘অত্যন্ত ফলপ্রসূ’ হয়েছে: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়া আধিপত্যবাদের কাছে মাথা নত করেননি : প্রিন্স
খালেদা জিয়া আধিপত্যবাদের কাছে মাথা নত করেননি : প্রিন্স

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনার রূপসায় কৃষি ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে ১৬ লাখ টাকা লুট
খুলনার রূপসায় কৃষি ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে ১৬ লাখ টাকা লুট

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি
ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

অফার লেটারের বন্যা, এক শিক্ষার্থীর সাফল্যের গল্প
অফার লেটারের বন্যা, এক শিক্ষার্থীর সাফল্যের গল্প

শনিবারের সকাল

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক শেষ হাসি কার?
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক শেষ হাসি কার?

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার
নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে
মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিল্ডিং কোড অনুসরণে উলটো পথে দেশ
বিল্ডিং কোড অনুসরণে উলটো পথে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির বাজারে হাহাকার
চাকরির বাজারে হাহাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

লাগামহীন ডিম-পিঁয়াজের বাজার
লাগামহীন ডিম-পিঁয়াজের বাজার

নগর জীবন

প্রার্থিতার দৌড়ে বিএনপি থেকে ছয় নেতা মাঠে
প্রার্থিতার দৌড়ে বিএনপি থেকে ছয় নেতা মাঠে

নগর জীবন

বিএনপির চার মনোনয়নপ্রত্যাশী এককে নির্ভার জামায়াত
বিএনপির চার মনোনয়নপ্রত্যাশী এককে নির্ভার জামায়াত

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশি জাতের মুরগি পালনে ভাগ্যবদল
দেশি জাতের মুরগি পালনে ভাগ্যবদল

শনিবারের সকাল

বন্যার প্রভাব বাজারে
বন্যার প্রভাব বাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

যে সড়কে প্রতিদিনই যুদ্ধ
যে সড়কে প্রতিদিনই যুদ্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়া কাপের চূড়ান্ত প্রস্তুতি টাইগারদের
এশিয়া কাপের চূড়ান্ত প্রস্তুতি টাইগারদের

মাঠে ময়দানে

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে
সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখল চক্র, নবজাতকের মৃত্যু
অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখল চক্র, নবজাতকের মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার ৯ কেজি চিতল ২০ হাজারে বিক্রি
পদ্মার ৯ কেজি চিতল ২০ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্ভোগে নদীপাড়ের মানুষ
দুর্ভোগে নদীপাড়ের মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভ জন্মাষ্টমী আজ
শুভ জন্মাষ্টমী আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া
চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ
মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ গ্রেপ্তার ১৯৯১
চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ গ্রেপ্তার ১৯৯১

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জমজমাট পোশাকশিল্পের প্রদর্শনী
জমজমাট পোশাকশিল্পের প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘোষিত সময়ে নির্বাচনে দেশ ও জাতির মঙ্গল
ঘোষিত সময়ে নির্বাচনে দেশ ও জাতির মঙ্গল

নগর জীবন

আগুনে নিঃস্ব পাঁচ পরিবারের পাশে তারেক রহমান
আগুনে নিঃস্ব পাঁচ পরিবারের পাশে তারেক রহমান

নগর জীবন

রনি-কাফিসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের
রনি-কাফিসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের

খবর