শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

ওয়াহিদ ইবনে রেজা

অস্কার মনোনয়নে বাংলাদেশির দুই ছবি

শনিবারের সকাল ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
অস্কার মনোনয়নে বাংলাদেশির দুই ছবি

বিশ্বের বুকে একের পর এক খ্যাতি কুড়াচ্ছেন ওয়াহিদ ইবনে রেজা। কাছের মানুষরা তাকে চেনেন বাপ্পি নামে। ছাত্রাবস্থায় যোগ দিয়েছিলেন বিখ্যাত কার্টুনিস্ট লেখক আহসান হাবীব সম্পাদিত উন্মাদ-এ স্টাফ রাইটার হিসেবে। ২০০৬ সালে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক শেষ করেন ওয়াহিদ। যোগ দেন একটি বিজ্ঞাপনী সংস্থায়। কিন্তু চাকরিতে তার মন বসে না, কিছুদিন পরই সব ছেড়েছুড়ে নাটক লেখা শুরু করেন। এরপর বিজ্ঞাপনে কাজ আর কিছুদিন ক্যারটকমে কাজ করে যোগ দেন গ্রে অ্যাডভার্টাইজিং বাংলাদেশে। সেখানে কপি হেডের দায়িত্বে ছিলেন ওয়াহিদ। ২০১০ সালে ওয়াহিদ দেশ ছেড়ে কানাডায় পড়তে যান। ভর্তি হন ইউনিভার্সিটি অব ব্রিটিশ কলাম্বিয়ায় ফিল্ম প্রোডাকশন বিষয়ে।  ইন্টার্নশিপ করেন মার্কিন প্রতিষ্ঠান এনবিসি ইউনিভার্সেলে।

 

 

চলতি বছরে বাংলাদেশের গর্বিত সন্তান ওয়াহিদ ইবনে রেজার কাজ করা দুটি চলচ্চিত্র অস্কারে মনোনীত হয়েছে। চলচ্চিত্র দুটি হলো- ব্ল্যাক প্যানথার ও এভেঞ্জারস ইনফিনিটি ওয়ার! এই খবরটি ব্যক্তি রেজার জন্য যতটা গর্বের নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের জন্য ততটায় গর্বের। বর্তমানে তিনি হলিউডের নামজাদা প্রযোজনা সংস্থা সনি পিকচার্স স্টুডিওর অঙ্গ-প্রতিষ্ঠান সনি পিকচার্স ইমেজ ওয়ার্কসের হয়ে কাজ করছেন। তবে সনিতে জয়েন করার আগে তার এই কাজগুলো করে আসা মেথড স্টুডিওতে।

কানাডায় গিয়ে ওয়াহিদ ইবনে রেজা প্রথম কাজ করেন টেলিভিশন ধারাবাহিক স্যুটস ও ডিফায়েন্সে। ফাইনাল ইয়ারের প্রজেক্ট হিসেবে ‘হোয়াট আই অ্যাম ডুয়িং হেয়ার’ নামের একটি শর্টফিল্ম নির্মাণ করেন। এই ফিল্মের জন্য পারসিসটেন্স অব ভিশন ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে তার হাতে ওঠে বেস্ট সিনেমাটোগ্রাফি অ্যাওয়ার্ড। গ্র্যাজুয়েশন শেষে যোগ দেন অ্যানিমেশন স্টুডিও বার্ডেলে। তার কিছুদিন পর এমপিসিতে প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর হিসেবে যোগ দেন। সেটাও বেশিদিন করেননি তিনি। যোগ দেন মেথড স্টুডিওস নামের আরেকটি বিখ্যাত ভিজ্যুয়াল ইফেক্ট কোম্পানিতে। প্রতিষ্ঠানটি কাজ করে মার্ভেল এন্টারটেইনমেন্টের সঙ্গে। সেখানে ভিএফএক্স স্টুডিও যুক্ত থাকার সুবাদে ‘ক্যাপ্টেন আমেরিকা : সিভিল ওয়ার’ ও ‘ডক্টর স্ট্রেঞ্জ’ ছবির ভিজ্যুয়াল টিমে ছিলেন ওয়াহিদ। এরপর ২০১৭ সালের ২ অক্টোবর থেকে সনি পিকচার্স ইমেজওয়ার্কসের হয়ে কাজ করছেন। কানাডার ব্রিটিশ কলাম্বিয়ার শহর ভ্যানক্যুভারে এর কার্যালয়। এখানে তিনি অ্যাসোসিয়েট প্রোডাকশন ম্যানেজার পদে কাজ শুরু করেন।

ওয়াহিদ তার কর্মজীবনে হলিউডের ‘ব্যাটম্যান ভার্সেস সুপারম্যান : ডন অফ জাস্টিস’, ‘ফাস্ট অ্যান্ড ফিউরিয়াস সেভেন’, ‘নাইট অ্যাট দ্য মিউজিয়াম : সিক্রেট অব দ্য টম্ব, ‘এক্সোডাস : গডস অ্যান্ড কিংস’ এবং ‘ফিফটি শেইডস অব গ্রে’ ছবিতেও ভিজ্যুয়াল ইফেক্টস কো-অর্ডিনেটর হিসেবে কাজ করেছেন। ২০১৭ সালে ‘ভিজ্যুয়াল ইফেক্টস’ বিভাগে তার কাজ করা ‘ডক্টর স্ট্রেঞ্জ’ ও ‘ গার্ডিয়ান্স ২’ অস্কারে নমিনেশন পেয়েছিল। সনিতে যোগদানের পর অবশ্য রেজার বাবা কিছুটা দুশ্চিন্তাগ্রস্ত ছিলেন। ভেবেছিলেন, ছেলে আগে রিলেটিভলি ছোট কোম্পানিতে ছিল বলে আগেও দুটি অস্কার মনোনীত চলচ্চিত্রে কাজ করার সুযোগ পেয়েছে। কিন্তু নতুন এই বড় কোম্পানিতে তাকে হয়তো খুঁজে পাওয়া যাবে না। অথচ সনিতে থাকা অবস্থায় বাবার সেই দুশ্চিন্তার অবসান ঘটিয়ে চলতি বছরে সুখবর যোগ হলো- দুটি ছবির মনোনয়ন। যেখানে ওয়াহিদ ইবনে রেজা নিজেই বিশ্বাস করেন, একেকটা কোম্পানি সাধারণত বছরে ৬-৭টা সিনেমায় কাজ করে। কে কোন সিনেমার কাজ করবে তা অনেকটাই ভাগ্যের ব্যাপার। তার মধ্যে কোন সিনেমা নমিনেশন পাবে সেটা আগে  থেকে বলা প্রায় অসম্ভব। কিন্তু তার ভাগ্য ভালো ছিল বলে ডক্টর স্ট্রেঞ্জ আর গার্ডিয়ান্স ২ এ কাজ করতে পেরেছিলেন। অনেকে আছেন যারা ১৫-২০ বছরের ক্যারিয়ারেও একেবারের জন্য নমিনেটেড সিনেমায় কাজ করার সুযোগ পাননি। তার কাছে কাজ করার সুযোগ পেলে মজার। কিন্তু না পেলে একেবারে কঠিন হতাশ হওয়ার কিছু নেই।

ওয়াহিদ ইবনে রেজা নিজেকে যেভাবেই বিশ্লেষণ করুন না কেন, তার পরম শত্রুও স্বীকার করবেন- সন্দেহাতীত প্রতিভা আছে বলেই আজ তিনি এত বড় বড় কোম্পানিতে কাজ করছেন।

এবারের অস্কার মনোনয়ন পাওয়া ব্ল্যাক প্যানথার প্রথম সুপার হিরো ফিল্ম হিসেবে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র ও এভেঞ্জারস ইনফিনিটি ওয়ার-ভিএফএক্স ক্যাটাগরিতে বিবেচিত। রেজা জানান, ব্ল্যাক প্যানথারে কাজ করেছি চার মাস। প্রথম ট্রেইলার বের হওয়া পর্যন্ত, তখন প্রোডাকশন টিম মাত্র গোছানো হচ্ছিল। তাই একাই ৩-৪ জনের কাজ করেছি। ব্ল্যাক প্যানথার মুভিতে আমাদের স্টুডিও সবচেয়ে বেশি কাজ করে। মূল চরিত্র এবং ভিলেনের পোশাক আমরা বানাই। আমাদের কাছে তাই শুটিং  লোকেশন থেকে একচুয়াল কস্টিউম  ডেলিভারি হয়। আমরা সেগুলো ফটোগ্রাফি করি ডিজিটাইজ করার জন্য। তিনি এই পুরো দায়িত্বে ছিলেন। এ ছাড়াও ছিল আরও অনেক কাজ। অপরদিকে এভেঞ্জারস ইনফিনিটি ওয়ার সম্পর্কে তিনি বলেন-এতে কাজ করেছি দুই মাস। আমাদের কাজটা ছিল থর আর গার্ডিয়ান্স নিয়ে। প্রথম দুই মাসে আমরা কাজ করি স্পেসশিপ বানানোতে। রকেট যেটা চালায় সেটা। পাশাপাশি রকেট আর গ্রুট নতুন করে বানানো হয় ডিজনির কমিককনের জন্য। এ ছাড়া আমি এই  শোতে কাজ করা নতুন প্রোডাকশন  কো-অর্ডিনেটরদের ট্রেনিং দেই।  প্রোডাকশন কীভাবে করতে হবে তার একটা গাইডলাইন তৈরি করি। ক্লায়েন্ট কল অর্গানাইজ করি। এ কাজে তিনি সবচেয়ে মজা পেয়েছিলেন পিটার ডিংকলেজ এর চরিত্রটির দৃশ্যগুলোতে। সেখানে তাকে ছোট্ট মানুষকে কী করে জায়ান্ট বানানো যায়, তা নিয়ে অনেক পরিকল্পনা করতে হয়। তিনি বলেন, আমি যখন চলে আসি তখন সেই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন হতে শুরু করে, আর বানানো শুরু হয় সেই বিশাল এনভায়রনমেন্ট যেখানে থর তার নতুন হ্যামারটা বানায়। এ বছর অস্কারে মনোনয়ন পাওয়া দুটি চলচ্চিত্র নিয়ে এভাবেই অভিজ্ঞতা ব্যক্ত করেন ওয়াহিদ ইবনে রেজা।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক