শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ মে, ২০১৯

আমেরিকায় প্রথম বাংলাদেশি সিনেটর

জর্জিয়ায় সিনেটর বাংলাদেশি শেখ রহমান

প্রিন্ট ভার্সন
জর্জিয়ায় সিনেটর বাংলাদেশি শেখ রহমান

আমেরিকার মধ্যবর্তী নির্বাচনে জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের ডিস্ট্রিক্ট-৫ থেকে ডেমোক্রেটিক দলের মনোনয়নে স্টেট সিনেটর নির্বাচিত হন বাংলাদেশি-আমেরিকান শেখ রহমান। সম্প্রতি বাংলাদেশে আসেন এ সিনেটর। আমেরিকার আইনসভার সদস্য হওয়া প্রথম এ বাংলাদেশির সঙ্গে কথা বলেছেন সাইফ ইমন

শৈশব এবং কৈশোর বাংলাদেশেই কাটিয়েছেন শেখ মুজাহেদুর রহমান। গ্রামের বাড়ি কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর উপজেলায়। মুক্তিযোদ্ধা ও সরকারি কর্মকর্তা বাবার সন্তান শেখ মুজাহেদুর রহমান বাংলাদেশে মাধ্যমিক শিক্ষা সম্পন্নের পর পাড়ি জমান আমেরিকায়। তিনি বিশ্বাস করতেন পরিশ্রম ও অধ্যবসায় যখন এক বিন্দুতে মেলানো যায় তখন সাফল্য ধরা দেবেই। আমেরিকায় এসে ভর্তি হন সেন্ট্রাল পিডমন্ট কমিউনিটি কলেজে। নিজের পায়ে দাঁড়ানোর অদম্য ইচ্ছা থেকেই বাবার কাছ থেকে কোনো খরচ নিতেন না তিনি। একের পর এক রেস্টুরেন্টে কাজ খুঁজতে খুঁজতে সঙ্গের অনেকেই যখন হাল ছেড়ে দিচ্ছিল তিনি তখন আরও নতুন উদ্যমে পথচলা শুরু করলেন। ৫০টিরও বেশি রেস্টুরেন্ট থেকে ব্যর্থ হওয়ার পর তিনি নর্থ ক্যারোলাইনা রেস্টুরেন্টে ডিশওয়াশারের কাজ পেয়েছিলেন। চালিয়েছেন ট্যাক্সি ক্যাবও। জীবনযুদ্ধে হার না মানা এ অদম্য সৈনিকই এখন আমেরিকার জর্জিয়া স্টেটের সিনেটর বাংলাদেশি-আমেরিকান শেখ রহমান হিসেবে গোটা বিশ্বে পরিচিত। ডেমোক্রেটিক দলের মনোনয়নে স্টেট সিনেটর নির্বাচিত হন তিনি। আমেরিকার যে কোনো পর্যায়ের আইনসভার সদস্য হওয়া প্রথম বাংলাদেশি তিনিই। জর্জিয়া স্টেট সিনেটে বিজয়ী শেখ রহমানের এ সাফল্যকে মার্কিন রাজনীতির জন্যই বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ বলে উল্লেখ করেছেন বিশ্লেষকরা। ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের অভিবাসনবিরোধী বাস্তবতায় দাঁড়িয়ে শেখ রহমানের জয় একটি বড় জবাব। এ প্রসঙ্গে শেখ রহমান বলেন, ‘ডোনাল্ড ট্রাম্প ইজ অ্যাকচুয়েলি হি ইজ ফ্রম হিমসেল্ফ। আমেরিকার লোকজন সবাই তার পক্ষে নয়, একটা অংশ শুধু। সত্যিকথা বলতে গেলে কিছু সংখ্যক লোক আছে যারা ভয়ে আছে। কিন্তু ইউনাইটেড স্টেটস অলরেডি চেইঞ্জড। আমি ১৯৮১ সালে যখন সেখানে গিয়েছিলাম এখন আর সেই ইউনাইটেড স্টেটস নেই। প্রতি মুহূর্তে এটি চেইঞ্জ হচ্ছে। কিছু লোক আছে যারা রিয়েলি অরিড। এটার সুযোগ নিয়েই সে নমিনেশন পেয়েছিল এবং ইলেকটেড হয়েছে।’

নির্বাচনী প্রচারণার সময় শেখ রহমান অভিবাসন নীতির পক্ষেই কথা বলেছিলেন। নিজের অভিবাসী পরিচয়টি ভুলে যাননি তিনি। নির্ভয়ে ও সোচ্চারে নিজের অভিবাসী পরিচয়টি সবার সামনে তুলে ধরেছেন। তিনি বলেন, ‘আলটিমেটলি সবাই কিন্তু ইমিগ্রেন্ট। আমি হয়তো ৪০ বছর আগে গেছি। অন্য বংশধররা হয়তো ৫০ বছর বা ১০০/২০০ বছর আগে গেছে। সবাই পৃথিবীর কোনো না কোনো প্রান্ত থেকেই এসেছে। আমার মনে হয় এ বিষয়টা আমার কাজে এসেছে। আমি জর্জিয়ার প্রথম অভিবাসী সিনেটর হতে চেয়েছিলাম এবং হয়েছি। আমি বলেছিলাম যে, আমি রিপ্রেজেন্ট করতে চাই অভিবাসীদের পক্ষে। সাইড লাইনে না থেকে আমাদের ফ্রন্ট লাইনে আসতে হবে। আমাদের সামনে আসতে হবে। আমাদের লিড করতে হবে। আমাদের জায়গা চাই এবং এটাই আমাদের মেইন ইস্যু।’

তিনি যখন আমেরিকায় যান তখন বাংলাদেশি ইয়ং জেনারেশন সবেমাত্র যাওয়া শুরু করেছে আমেরিকায়। এর আগে বেশ কিছু বাংলাদেশি উচ্চশিক্ষার জন্য গিয়েছিলেন। ১৯৯৫ সালে শেখ রহমান আমেরিকার নাগরিকত্ব পান। জর্জিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইকোনমিকস অ্যান্ড গ্লোবাল স্টাডিজে পড়াশোনার সময়ে তিনি স্টুডেন্ট সিনেটর নির্বাচিত হয়েছিলেন। একই সময়ে গ্লোবাল স্টাডিজ অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছিলেন। শেখ রহমান বলেন, ‘আমি ৫০টিরও বেশি হোটেলে জবের জন্য চেষ্টা করেছিলাম। অবশেষে একটা জব পেয়েছিলাম। ঘণ্টায় আয় হতো ৩ ডলার ৩৫ সেন্ট করে। আমার রাজনৈতিক জীবন এর এক বছর পর থেকেই শুরু হয়। তখন এক মেয়র গভর্নর ইলেকশনের জন্য রান করছিলেন। আমি তখন তার পক্ষে কাজ শুরু করেছিলাম। ভোটারদের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে আমি প্রার্থীদের ইনফরমেশন দিতাম। এভাবেই রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়া। আমি প্রায় ২০ বছর কাউন্টিতে বিভিন্ন ইলেকশনে হেল্প করেছি। কিন্তু গত ১০-১২ বছর ধরে আমি একটিভলি ইনভল্বড।’ নাগরিকত্ব পাওয়া প্রসঙ্গে শেখ রহমান স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে বলেন, ‘আমি একটু ফিরে যেতে চাই। অর্থনৈতিক কারণে আমার পড়ালেখা ছেড়ে দিতে হয়। তারপর আমাকে চাকরি করতে হয়। আমি ম্যানেজমেন্টে হাই লেভেল পর্যন্ত উঠেছিলাম। আমার একটা বিশেষ ইচ্ছা ছিল যে, আমাকে আবার ইউনিভার্সিটিতে ফিরে যেতে হবে এবং ভালো একটা ইউনিভার্সিটি থেকে সার্টিফিকেট নেব। এটাই ছিল আমার লক্ষ্য। যখন আমি বিভিন্ন করপোরেশনে চাকরি করেছি তখন অনেক ডিসক্রিমিনেশন দেখেছি। প্রমোশন পাইনি। আমি পেপসিতো পিজা হাটের মতো একটা বড় অর্গানাইজেশনে কাজ করেছি। আমি সেখানে ট্রেইনার ম্যানেজার ছিলাম। আমি ট্রেইন করতাম মানুষকে। অনেকেই ছিল যারা আমার কাছ থেকে ট্রেনিং নিয়ে হাই লেভেল এক্সিকিউটিভ হয়ে গেছে কিন্তু আমি রয়ে গেছি আগের জায়গাতেই। আমাকে বলা হতো আমার ইংরেজি ভালো না। এরকম নানা রকম কথা। আমি কিন্তু নাগরিকত্ব পাওয়ার অনেক আগে থেকেই করপোরেটে মুভ করি। ১৯৮৫ সালেই আমি ম্যানেজমেন্ট লেভেলে চাকরি করেছি। ওই জায়গা থেকে আমার সিইও হয়ে যাওয়ার কথা। আমি যেভাবে কাজ করেছি। আমার শুধু ডিগ্রি না থাকার কারণে ওপরে উঠতে পারছিলাম না। আমি তখন চাকরি ছেড়ে দিয়ে ইউনিভার্সিটিতে গেলাম। ততদিনে আমি কিছু টাকা-পয়সাও জমিয়েছি। ইউনিভার্সিটি অব জর্জিয়া থেকে অনার্স করার আগে আমি একটা অ্যাসোসিয়েট ডিগ্রিও নেই। আমি ভেবেছিলাম, যদি কোনো কারণে আমি পড়াশোনা শেষ করতে না পারি তাহলে অন্তত একটা ডিগ্রি থাক। এরপর আমি জর্জিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইকোনমিকস অ্যান্ড গ্লোবাল স্টাডিজে পড়াশোনা করি। সেখানে আমার মেইন অ্যাডভাইজার ছিলেন ড. হিলেন বার্গ। তিনি ছিলেন জিমি কার্টারের আন্ডারে অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি অব স্টেট। তিনি ছিলেন ভেরি ওয়েল নোন ডিপ্লোমেট। পলিটিক্স অব ইন্টারন্যাশনাল ইকোনমিক্যাল রিলেশনের ওপর খুবই দক্ষ ছিলেন। তিনি আইএমএফের, ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা সদস্যও বটে। আমি এমন একজন মানুষের আন্ডারে কাজ করার সুযোগ পেয়েছিলাম। আমি ছিলাম তার একজন টপ স্টুডেন্ট। তখনই আমি দক্ষ হয়ে উঠেছিলাম আমেরিকান পলিটিক্স বিষয়ে। আমি ইউনিভার্সিটি ছাত্র সংঘের সিনেটরও ছিলাম। ওখানে আমাদের ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্ট অর্গানাইজেশন ছিল। আমি যার বোর্ড অব ডিরেক্টরও ছিলাম। ১৯৮৩ সালে আমি নমিনেশন পেয়েছিলাম ৬০০ কলেজের মধ্যে ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্ট অব দ্য কান্ট্রি নির্বাচনের জন্য। আমি অবশ্য ইলেকশনে তখন জয় লাভ করিনি। কিন্তু আমি সে সময় বিভিন্ন অর্গানাইজেশনে সক্রিয়ভাবে কাজ করেছি।’ মানুষের অধিকার নিয়ে কথা বলা- এ বোধ বাংলাদেশে থাকাবস্থাতেই তৈরি হয়েছিল শেখ রহমানের। তিনি ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের বঙ্গবন্ধুর ভাষণ শুনেছেন। মওলানা ভাষানীর ভাষণও শুনেছিলেন অনেকবার। তিনি কৈশোরেই বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ দেখেছেন। যা পরবর্তী জীবনে ব্যাপক প্রভাব বিস্তার করে। সেই থেকেই মানুষের অধিকার আদায়ে এগিয়ে আসার একটা প্রত্যয় তৈরি হয়েছিল শেখ রহমানের ভিতরে। ব্যক্তি জীবনে এক ছেলে এবং এক মেয়ের বাবা তিনি। তিনি বলেন, ‘আমি এখন থেকেই আমার ছেলেকে তৈরি করতে শুরু করেছি। যেন সে ভবিষ্যতে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হতে পারে। সেভাবেই আমি আমার ছেলেকে বড় করছি।’ দেশের বাইরে বাংলাদেশিদের এমন নানা সাফল্য গোটা বিশ্বের সব বাংলাদেশিকেই গর্বিত করে। জর্জিয়ার সিনেটর শেখ রহমানের ছেলে যদি একদিন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হতে পারে তাও হবে বাংলাদেশিদের জন্য অনেক বড় গর্বের।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী’র মাঝে ছাগল ও গৃহ নির্মাণ উপকরণ বিতরণ
দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী’র মাঝে ছাগল ও গৃহ নির্মাণ উপকরণ বিতরণ

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কারমাইকেল কলেজে ফুটেছে দুষ্প্রাপ্য হিমঝুরি ফুল
কারমাইকেল কলেজে ফুটেছে দুষ্প্রাপ্য হিমঝুরি ফুল

১১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মেয়াদোত্তীর্ণ শিশু খাদ্য বিক্রি করায় জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মেয়াদোত্তীর্ণ শিশু খাদ্য বিক্রি করায় জরিমানা

২৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বুয়েট খেলার মাঠের পাশে ফুটপাতে পড়েছিল বৃদ্ধের মরদেহ
বুয়েট খেলার মাঠের পাশে ফুটপাতে পড়েছিল বৃদ্ধের মরদেহ

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কোহলির ফিফটির রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর
কোহলির ফিফটির রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাদক সেবনের আখড়া বগুড়ার বক্ষব্যাধি হাসপাতাল
মাদক সেবনের আখড়া বগুড়ার বক্ষব্যাধি হাসপাতাল

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রামপুরায় ২৮ জনকে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন শুনানি ৪ ডিসেম্বর
রামপুরায় ২৮ জনকে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন শুনানি ৪ ডিসেম্বর

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোলার প্রবীণ সাংবাদিক এম হাবিবুর রহমান আর নেই
ভোলার প্রবীণ সাংবাদিক এম হাবিবুর রহমান আর নেই

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেলের বেপরোয়া গতিই কেড়ে নিল দুই বন্ধুর প্রাণ
মোটরসাইকেলের বেপরোয়া গতিই কেড়ে নিল দুই বন্ধুর প্রাণ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে চোর সন্দেহে নির্মাণশ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে চোর সন্দেহে নির্মাণশ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭০৫
ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭০৫

১৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পলাতক প্রধানমন্ত্রী সম্পত্তির গোঁজামিল দিয়ে নির্বাচন করেছেন
পলাতক প্রধানমন্ত্রী সম্পত্তির গোঁজামিল দিয়ে নির্বাচন করেছেন

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্টারকে হারিয়ে লিগ টেবিলে দুইয়ে এসি মিলান
ইন্টারকে হারিয়ে লিগ টেবিলে দুইয়ে এসি মিলান

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে মুন্নু মেডিক্যালে ডায়ালাইসিস সেবা চালু
মানিকগঞ্জে মুন্নু মেডিক্যালে ডায়ালাইসিস সেবা চালু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিবহন শ্রমিকদের মানববন্ধন
সাত দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিবহন শ্রমিকদের মানববন্ধন

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নৌবাহিনীর নবীন নাবিকদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
নৌবাহিনীর নবীন নাবিকদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইসিইউতে ৪১ শতাংশ রোগীর দেহে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর
আইসিইউতে ৪১ শতাংশ রোগীর দেহে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর

৩৩ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

চীনের ঝাংঝো ইউনিভার্সিটির ভিজিটিং প্রফেসর হলেন শাবি অধ্যাপক ইফতেখার
চীনের ঝাংঝো ইউনিভার্সিটির ভিজিটিং প্রফেসর হলেন শাবি অধ্যাপক ইফতেখার

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রুনাইকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
ব্রুনাইকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল
ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবির ২ শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার
রাবির ২ শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'প্রতিটা স্কুলে মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক টয়লেট থাকতে হবে'
'প্রতিটা স্কুলে মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক টয়লেট থাকতে হবে'

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হামাস-হিজবুল্লাহর ওপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
হামাস-হিজবুল্লাহর ওপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশের বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‌‘খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে’
‌‘খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে’

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান
চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে
সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক
রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট
কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স
জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ