শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ মে, ২০১৯

আমেরিকায় প্রথম বাংলাদেশি সিনেটর

জর্জিয়ায় সিনেটর বাংলাদেশি শেখ রহমান

প্রিন্ট ভার্সন
জর্জিয়ায় সিনেটর বাংলাদেশি শেখ রহমান

আমেরিকার মধ্যবর্তী নির্বাচনে জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের ডিস্ট্রিক্ট-৫ থেকে ডেমোক্রেটিক দলের মনোনয়নে স্টেট সিনেটর নির্বাচিত হন বাংলাদেশি-আমেরিকান শেখ রহমান। সম্প্রতি বাংলাদেশে আসেন এ সিনেটর। আমেরিকার আইনসভার সদস্য হওয়া প্রথম এ বাংলাদেশির সঙ্গে কথা বলেছেন সাইফ ইমন

শৈশব এবং কৈশোর বাংলাদেশেই কাটিয়েছেন শেখ মুজাহেদুর রহমান। গ্রামের বাড়ি কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর উপজেলায়। মুক্তিযোদ্ধা ও সরকারি কর্মকর্তা বাবার সন্তান শেখ মুজাহেদুর রহমান বাংলাদেশে মাধ্যমিক শিক্ষা সম্পন্নের পর পাড়ি জমান আমেরিকায়। তিনি বিশ্বাস করতেন পরিশ্রম ও অধ্যবসায় যখন এক বিন্দুতে মেলানো যায় তখন সাফল্য ধরা দেবেই। আমেরিকায় এসে ভর্তি হন সেন্ট্রাল পিডমন্ট কমিউনিটি কলেজে। নিজের পায়ে দাঁড়ানোর অদম্য ইচ্ছা থেকেই বাবার কাছ থেকে কোনো খরচ নিতেন না তিনি। একের পর এক রেস্টুরেন্টে কাজ খুঁজতে খুঁজতে সঙ্গের অনেকেই যখন হাল ছেড়ে দিচ্ছিল তিনি তখন আরও নতুন উদ্যমে পথচলা শুরু করলেন। ৫০টিরও বেশি রেস্টুরেন্ট থেকে ব্যর্থ হওয়ার পর তিনি নর্থ ক্যারোলাইনা রেস্টুরেন্টে ডিশওয়াশারের কাজ পেয়েছিলেন। চালিয়েছেন ট্যাক্সি ক্যাবও। জীবনযুদ্ধে হার না মানা এ অদম্য সৈনিকই এখন আমেরিকার জর্জিয়া স্টেটের সিনেটর বাংলাদেশি-আমেরিকান শেখ রহমান হিসেবে গোটা বিশ্বে পরিচিত। ডেমোক্রেটিক দলের মনোনয়নে স্টেট সিনেটর নির্বাচিত হন তিনি। আমেরিকার যে কোনো পর্যায়ের আইনসভার সদস্য হওয়া প্রথম বাংলাদেশি তিনিই। জর্জিয়া স্টেট সিনেটে বিজয়ী শেখ রহমানের এ সাফল্যকে মার্কিন রাজনীতির জন্যই বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ বলে উল্লেখ করেছেন বিশ্লেষকরা। ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের অভিবাসনবিরোধী বাস্তবতায় দাঁড়িয়ে শেখ রহমানের জয় একটি বড় জবাব। এ প্রসঙ্গে শেখ রহমান বলেন, ‘ডোনাল্ড ট্রাম্প ইজ অ্যাকচুয়েলি হি ইজ ফ্রম হিমসেল্ফ। আমেরিকার লোকজন সবাই তার পক্ষে নয়, একটা অংশ শুধু। সত্যিকথা বলতে গেলে কিছু সংখ্যক লোক আছে যারা ভয়ে আছে। কিন্তু ইউনাইটেড স্টেটস অলরেডি চেইঞ্জড। আমি ১৯৮১ সালে যখন সেখানে গিয়েছিলাম এখন আর সেই ইউনাইটেড স্টেটস নেই। প্রতি মুহূর্তে এটি চেইঞ্জ হচ্ছে। কিছু লোক আছে যারা রিয়েলি অরিড। এটার সুযোগ নিয়েই সে নমিনেশন পেয়েছিল এবং ইলেকটেড হয়েছে।’

নির্বাচনী প্রচারণার সময় শেখ রহমান অভিবাসন নীতির পক্ষেই কথা বলেছিলেন। নিজের অভিবাসী পরিচয়টি ভুলে যাননি তিনি। নির্ভয়ে ও সোচ্চারে নিজের অভিবাসী পরিচয়টি সবার সামনে তুলে ধরেছেন। তিনি বলেন, ‘আলটিমেটলি সবাই কিন্তু ইমিগ্রেন্ট। আমি হয়তো ৪০ বছর আগে গেছি। অন্য বংশধররা হয়তো ৫০ বছর বা ১০০/২০০ বছর আগে গেছে। সবাই পৃথিবীর কোনো না কোনো প্রান্ত থেকেই এসেছে। আমার মনে হয় এ বিষয়টা আমার কাজে এসেছে। আমি জর্জিয়ার প্রথম অভিবাসী সিনেটর হতে চেয়েছিলাম এবং হয়েছি। আমি বলেছিলাম যে, আমি রিপ্রেজেন্ট করতে চাই অভিবাসীদের পক্ষে। সাইড লাইনে না থেকে আমাদের ফ্রন্ট লাইনে আসতে হবে। আমাদের সামনে আসতে হবে। আমাদের লিড করতে হবে। আমাদের জায়গা চাই এবং এটাই আমাদের মেইন ইস্যু।’

তিনি যখন আমেরিকায় যান তখন বাংলাদেশি ইয়ং জেনারেশন সবেমাত্র যাওয়া শুরু করেছে আমেরিকায়। এর আগে বেশ কিছু বাংলাদেশি উচ্চশিক্ষার জন্য গিয়েছিলেন। ১৯৯৫ সালে শেখ রহমান আমেরিকার নাগরিকত্ব পান। জর্জিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইকোনমিকস অ্যান্ড গ্লোবাল স্টাডিজে পড়াশোনার সময়ে তিনি স্টুডেন্ট সিনেটর নির্বাচিত হয়েছিলেন। একই সময়ে গ্লোবাল স্টাডিজ অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছিলেন। শেখ রহমান বলেন, ‘আমি ৫০টিরও বেশি হোটেলে জবের জন্য চেষ্টা করেছিলাম। অবশেষে একটা জব পেয়েছিলাম। ঘণ্টায় আয় হতো ৩ ডলার ৩৫ সেন্ট করে। আমার রাজনৈতিক জীবন এর এক বছর পর থেকেই শুরু হয়। তখন এক মেয়র গভর্নর ইলেকশনের জন্য রান করছিলেন। আমি তখন তার পক্ষে কাজ শুরু করেছিলাম। ভোটারদের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে আমি প্রার্থীদের ইনফরমেশন দিতাম। এভাবেই রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়া। আমি প্রায় ২০ বছর কাউন্টিতে বিভিন্ন ইলেকশনে হেল্প করেছি। কিন্তু গত ১০-১২ বছর ধরে আমি একটিভলি ইনভল্বড।’ নাগরিকত্ব পাওয়া প্রসঙ্গে শেখ রহমান স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে বলেন, ‘আমি একটু ফিরে যেতে চাই। অর্থনৈতিক কারণে আমার পড়ালেখা ছেড়ে দিতে হয়। তারপর আমাকে চাকরি করতে হয়। আমি ম্যানেজমেন্টে হাই লেভেল পর্যন্ত উঠেছিলাম। আমার একটা বিশেষ ইচ্ছা ছিল যে, আমাকে আবার ইউনিভার্সিটিতে ফিরে যেতে হবে এবং ভালো একটা ইউনিভার্সিটি থেকে সার্টিফিকেট নেব। এটাই ছিল আমার লক্ষ্য। যখন আমি বিভিন্ন করপোরেশনে চাকরি করেছি তখন অনেক ডিসক্রিমিনেশন দেখেছি। প্রমোশন পাইনি। আমি পেপসিতো পিজা হাটের মতো একটা বড় অর্গানাইজেশনে কাজ করেছি। আমি সেখানে ট্রেইনার ম্যানেজার ছিলাম। আমি ট্রেইন করতাম মানুষকে। অনেকেই ছিল যারা আমার কাছ থেকে ট্রেনিং নিয়ে হাই লেভেল এক্সিকিউটিভ হয়ে গেছে কিন্তু আমি রয়ে গেছি আগের জায়গাতেই। আমাকে বলা হতো আমার ইংরেজি ভালো না। এরকম নানা রকম কথা। আমি কিন্তু নাগরিকত্ব পাওয়ার অনেক আগে থেকেই করপোরেটে মুভ করি। ১৯৮৫ সালেই আমি ম্যানেজমেন্ট লেভেলে চাকরি করেছি। ওই জায়গা থেকে আমার সিইও হয়ে যাওয়ার কথা। আমি যেভাবে কাজ করেছি। আমার শুধু ডিগ্রি না থাকার কারণে ওপরে উঠতে পারছিলাম না। আমি তখন চাকরি ছেড়ে দিয়ে ইউনিভার্সিটিতে গেলাম। ততদিনে আমি কিছু টাকা-পয়সাও জমিয়েছি। ইউনিভার্সিটি অব জর্জিয়া থেকে অনার্স করার আগে আমি একটা অ্যাসোসিয়েট ডিগ্রিও নেই। আমি ভেবেছিলাম, যদি কোনো কারণে আমি পড়াশোনা শেষ করতে না পারি তাহলে অন্তত একটা ডিগ্রি থাক। এরপর আমি জর্জিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইকোনমিকস অ্যান্ড গ্লোবাল স্টাডিজে পড়াশোনা করি। সেখানে আমার মেইন অ্যাডভাইজার ছিলেন ড. হিলেন বার্গ। তিনি ছিলেন জিমি কার্টারের আন্ডারে অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি অব স্টেট। তিনি ছিলেন ভেরি ওয়েল নোন ডিপ্লোমেট। পলিটিক্স অব ইন্টারন্যাশনাল ইকোনমিক্যাল রিলেশনের ওপর খুবই দক্ষ ছিলেন। তিনি আইএমএফের, ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা সদস্যও বটে। আমি এমন একজন মানুষের আন্ডারে কাজ করার সুযোগ পেয়েছিলাম। আমি ছিলাম তার একজন টপ স্টুডেন্ট। তখনই আমি দক্ষ হয়ে উঠেছিলাম আমেরিকান পলিটিক্স বিষয়ে। আমি ইউনিভার্সিটি ছাত্র সংঘের সিনেটরও ছিলাম। ওখানে আমাদের ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্ট অর্গানাইজেশন ছিল। আমি যার বোর্ড অব ডিরেক্টরও ছিলাম। ১৯৮৩ সালে আমি নমিনেশন পেয়েছিলাম ৬০০ কলেজের মধ্যে ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্ট অব দ্য কান্ট্রি নির্বাচনের জন্য। আমি অবশ্য ইলেকশনে তখন জয় লাভ করিনি। কিন্তু আমি সে সময় বিভিন্ন অর্গানাইজেশনে সক্রিয়ভাবে কাজ করেছি।’ মানুষের অধিকার নিয়ে কথা বলা- এ বোধ বাংলাদেশে থাকাবস্থাতেই তৈরি হয়েছিল শেখ রহমানের। তিনি ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের বঙ্গবন্ধুর ভাষণ শুনেছেন। মওলানা ভাষানীর ভাষণও শুনেছিলেন অনেকবার। তিনি কৈশোরেই বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ দেখেছেন। যা পরবর্তী জীবনে ব্যাপক প্রভাব বিস্তার করে। সেই থেকেই মানুষের অধিকার আদায়ে এগিয়ে আসার একটা প্রত্যয় তৈরি হয়েছিল শেখ রহমানের ভিতরে। ব্যক্তি জীবনে এক ছেলে এবং এক মেয়ের বাবা তিনি। তিনি বলেন, ‘আমি এখন থেকেই আমার ছেলেকে তৈরি করতে শুরু করেছি। যেন সে ভবিষ্যতে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হতে পারে। সেভাবেই আমি আমার ছেলেকে বড় করছি।’ দেশের বাইরে বাংলাদেশিদের এমন নানা সাফল্য গোটা বিশ্বের সব বাংলাদেশিকেই গর্বিত করে। জর্জিয়ার সিনেটর শেখ রহমানের ছেলে যদি একদিন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হতে পারে তাও হবে বাংলাদেশিদের জন্য অনেক বড় গর্বের।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
দুই মাথাওয়ালা শিশুর জন্ম
দুই মাথাওয়ালা শিশুর জন্ম

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

৬ আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
৬ আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাকসু নির্বাচনের দাবিতে তিন শিক্ষার্থী অনশনে
বাকসু নির্বাচনের দাবিতে তিন শিক্ষার্থী অনশনে

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?
কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের ২৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৩৪ কোটি ডলার
অক্টোবরের ২৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৩৪ কোটি ডলার

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কেবি কলেজের শিক্ষার্থীদের মানসিকতা মুগ্ধ করেছে : বাকৃবি ভিসি
কেবি কলেজের শিক্ষার্থীদের মানসিকতা মুগ্ধ করেছে : বাকৃবি ভিসি

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে গৃহবধূর নগ্ন ভিডিও ধারণ, যুবক গ্রেফতার
ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে গৃহবধূর নগ্ন ভিডিও ধারণ, যুবক গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলা একাডেমিতে আল মাহমুদ কর্নার চালু
বাংলা একাডেমিতে আল মাহমুদ কর্নার চালু

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় ট্রাক্টর চাপায় বৃদ্ধা নিহত
গাইবান্ধায় ট্রাক্টর চাপায় বৃদ্ধা নিহত

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ত্বকচর্চায় শঙ্খচূর্ণ
ত্বকচর্চায় শঙ্খচূর্ণ

৩২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বন্দরের বাড়তি ট্যারিফ নিয়ে শীঘ্রই স্টেকহোল্ডারদের সাথে বৈঠক হবে : আমীর হুমায়ুন
বন্দরের বাড়তি ট্যারিফ নিয়ে শীঘ্রই স্টেকহোল্ডারদের সাথে বৈঠক হবে : আমীর হুমায়ুন

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বরিশালে আগুনে পুড়ল দুই বসতঘর
বরিশালে আগুনে পুড়ল দুই বসতঘর

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিজে টিকে থাকতে বাংলাদেশের দরকার ১৫০ রান
সিরিজে টিকে থাকতে বাংলাদেশের দরকার ১৫০ রান

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনকালে নিজ বা শ্বশুরবাড়ি এলাকায় পোস্টিং হবে না
নির্বাচনকালে নিজ বা শ্বশুরবাড়ি এলাকায় পোস্টিং হবে না

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

সিসা দূষণ প্রতিরোধ সপ্তাহে বরিশালে মানববন্ধন
সিসা দূষণ প্রতিরোধ সপ্তাহে বরিশালে মানববন্ধন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজানের জন্য গান বন্ধ করে প্রশংসায় ভাসছেন সনু নিগম
আজানের জন্য গান বন্ধ করে প্রশংসায় ভাসছেন সনু নিগম

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

লাকসামে আইসক্রিম কারখানায় মিললো তরুণের মরদেহ
লাকসামে আইসক্রিম কারখানায় মিললো তরুণের মরদেহ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক যুগ পর ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ জিতল কিউইরা
এক যুগ পর ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ জিতল কিউইরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষায় পচন এত যে কমিশন করলেই সেরে যাবে না : পরিকল্পনা উপদেষ্টা
শিক্ষায় পচন এত যে কমিশন করলেই সেরে যাবে না : পরিকল্পনা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ৬
বরিশালে দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক সপ্তাহ পেছাল জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা
এক সপ্তাহ পেছাল জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে গুলিসহ একনলা বন্দুক উদ্ধার
রংপুরে গুলিসহ একনলা বন্দুক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবিতে নারী শিক্ষার্থীর পোশাক নিয়ে শিক্ষকের কুরুচিপূর্ণ মন্তব্যের প্রতিবাদে মানববন্ধন
ইবিতে নারী শিক্ষার্থীর পোশাক নিয়ে শিক্ষকের কুরুচিপূর্ণ মন্তব্যের প্রতিবাদে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিকআপভ্যানের চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
পিকআপভ্যানের চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হালদায় ভেসে উঠল ২০ কেজি ওজনের কাতলা
হালদায় ভেসে উঠল ২০ কেজি ওজনের কাতলা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢামেকে এক কারাবন্দির মৃত্যু
ঢামেকে এক কারাবন্দির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্লট দুর্নীতি : হাসিনা-পুতুল-জয়ের বিরুদ্ধে আরও ৮ জনের সাক্ষ্য
প্লট দুর্নীতি : হাসিনা-পুতুল-জয়ের বিরুদ্ধে আরও ৮ জনের সাক্ষ্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন বই আকারে প্রকাশে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন বই আকারে প্রকাশে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে কুটুমবাড়ি রেস্তোরাঁকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট
বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি
অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক
বিবাহিত মেয়ের ওপর মা-বাবার হক

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!
১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের
সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম
খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ অক্টোবর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ
হাসপাতালে ভর্তি হাসান মাসুদ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে যাবেন নতুন ডিসি
মাঠে যাবেন নতুন ডিসি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম

সংস্কারের বিপক্ষের কারও সঙ্গে জোট করবে না এনসিপি
সংস্কারের বিপক্ষের কারও সঙ্গে জোট করবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

মাঠে ময়দানে