শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ মার্চ, ২০২১

সত্যিই কি এভারেস্ট!

এম এ মুহিত
প্রিন্ট ভার্সন
সত্যিই কি এভারেস্ট!

২০ মে, ২০১১ রাত সাড়ে ৮টায় আমরা সাতজন প্রায় ৮ হাজার ৩০০ মিটার (২৭ হাজার ২৩০ ফুট) উঁচুতে তিব্বত দিকের ৩ নম্বর ক্যাম্পের তাঁবু থেকে বের হয়ে আইস বুটের নিচে ক্রাম্পন লাগাই এবং রাত ৯টায় হেডটর্চের আলোয় সামিটের উদ্দেশে চূড়ান্ত আরোহণ শুরু করি। তখন তাপমাত্রা ছিল হিমাঙ্কের নিচে ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রাত যত বাড়তে থাকে তাপমাত্রা তত কমতে থাকে। রাতের আঁধারে পর্বতারোহীদের মাথার হেডটর্চগুলো দেখে মনে হচ্ছিল এভারেস্টের গায়ে সারি বেঁধে জোনাকি পোকা চলছে। ঘণ্টা দেড়েক পরে ইয়োলো ব্যান্ডের কাছে আসি। রাত ১২টার দিকে ৮ হাজার ৫৬৪ মিটার (২৮ হাজার ৯৭ ফুট) উচ্চতায় ফার্স্ট স্টেপ নামক ভয়ংকর এক জায়গায় পৌঁছাই। ৫০-৬০ ফুট উঁচু কালো রঙের ভয়ংকর কঠিন এক পাথরের বোল্ডার ওপরে ওঠার পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। এমনকি অনেক অভিজ্ঞ পর্বতারোহীর জন্যও ক্রাম্পন পরে পাথরের এ দেয়ালে আরোহণ কষ্টসাধ্য ব্যাপার। এর আগে অনেক পর্বতারোহী এখানে মারা যান। অসম্ভব মনে হওয়ায় সেখান থেকে বেশ কিছু পর্বতারোহী জীবন নিয়ে নিচের দিকে ফিরতি পথ ধরেন। দড়িতে জুমার লাগিয়ে ধীরে ধীরে হেডটর্চের আলোয় সে দেয়ালে উঠছি। এক পাশে হাজার হাজার ফুট গিরিখাদ। মুহূর্তের অসাবধানতায় হারিয়ে যেতে হবে চিরতরে। ফার্স্ট স্টেপ পার হয়ে হেডটর্চের আলোয় প্রথম এভারেস্টের গায়ে পড়ে থাকা মৃতদেহ দেখতে পেয়ে আঁতকে উঠি। রাত ১টার দিকে ‘মাশরুম-রক’-এর কাছে আমার প্রথম অক্সিজেন সিলিন্ডার পরিবর্তন করা হয়। মাশরুম-রক থেকেই প্রথম বিশ্বের পঞ্চম উচ্চতম পর্বতশৃঙ্গ মাকালু দেখতে পাই। তখন আকাশে ছিল পূর্ণিমার বড় একটি চাঁদ। চাঁদের আলোয় মাকালুকে খুবই সুন্দর লাগছিল।

রাত ৩টার দিকে ৮ হাজার ৬১০ মিটার (২৮ হাজার ২৪৮ ফুট) উচ্চতায় সেকেন্ড স্টেপ নামের দ্বিতীয় বাধার কাছে এসে পৌঁছি। যেখানে প্রায় ১০০ ফুট খাড়া একটি পাথরের দেয়াল আছে। শেষের ২০-২৫ ফুটের মতো অংশ একেবারে ৯০ ডিগ্রি খাড়া। তিব্বত দিক দিয়ে ৩ নম্বর ক্যাম্পের পরে যেসব পর্বতারোহী ব্যর্থ হয়ে ফিরে আসেন তার বেশির ভাগ এখান থেকে ফেরত যান। দুটি মই দিয়ে সে দেয়াল পার হতে হয়। একেবারে নিচের দিকে প্রথম মইটি ছিল ৫ ফুটের মতো। এ মইটি একেবারে নতুন। দু-এক বছর আগে লাগানো হয়েছে। আর দ্বিতীয়টি ছিল ১৫-২০ ফুটের মতো। চীন ১৯৬০ সালে এভারেস্টের উত্তর দিক দিয়ে প্রথম সফল অভিযান পরিচালনা করে। তখন দলের সফলতার জন্য এক সদস্য স্বেচ্ছায় নিজেকে মানবমই হিসেবে অন্যদের ব্যবহার করতে দেন। ১৯৭৫ সালে চীনা দল এখানে অ্যালুমিনিয়ামের একটি মই স্থায়ীভাবে লাগিয়ে দেয় যাতে আরোহণের কঠিনত্ব অনেক কমে যায়। তখন থেকে প্রায় সব আরোহীই এটি ব্যবহার করতেন। ২০০৭ সালে চীনা ও আন্তর্জাতিক পর্বতারোহীরা মিলে নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে আদি মইটি সরিয়ে সেখানে নতুন মইটি লাগান। বর্তমানে সেটিই ব্যবহৃত হচ্ছে। সেকেন্ড স্টেপে এসে শেরপা আমার অক্সিজেনের প্রেসার বাড়িয়ে দেন। সেকেন্ড স্টেপ পার হয়েও কয়েকটি মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখলাম। তখন শেরপা গাইড পেম্বা দর্জির হাতের বিশেষ ঘড়িতে দেখলাম তাপমাত্রা মাইনাস ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ৩ নম্বর ক্যাম্প থেকে যাত্রার শুরু থেকে সারা রাত আবহাওয়া ছিল খুব চমৎকার, একেবারেই বাতাস ছিল না। ভোর প্রায় ৪টা ৩০ মিনিটের দিকে হঠাৎই একটু জোরে বাতাস বইতে লাগল। ঠান্ডা বাতাস চোখে লাগা মাত্রই ঝাপসা দেখতে লাগলাম। তখন বেশ অস্বস্তি লাগছিল। তবে আমার মনোবল ছিল অটুট। চোখে ঝাপসা দেখায় আমি কিছুটা ধীরে চলতে লাগলাম। এ সময় পেম্বা দর্জি শেরপাসহ দলের বাকি চারজন অনেকটা এগিয়ে যান।

ভোর ৫টার দিকে আমি ৮ হাজার ৭১০ মিটার (২৮ হাজার ৫৭৬ ফুট) উচ্চতায় তিব্বত দিয়ে এভারেস্টে আরোহণের তৃতীয় বাধা থার্ড স্টেপে পৌঁছাই। থার্ড স্টেপ হলো ২৫-৩০ ফুট উঁচু পাথরের একটি স্তম্ভ। যেখানে খাড়া খাড়া, এবড়ো-খেবড়ো, খাঁজকাটা পাথরের অনেক ভাঁজ আছে। ক্রাম্পন পরে পাথরের সেই সরু ভাঁজে ভাঁজে চলাটা বেশ কষ্টকর। কিন্তু তিনটি স্টেপের মধ্যে থার্ড স্টেপ আরোহণ করা অপেক্ষাকৃত সহজ। থার্ড স্টেপে পৌঁছানোর কিছুটা আগেই হঠাৎ কানে এলো কে যেন ‘হেলপ হেলপ’ বলে চিৎকার করছেন। আমার ভিতরটা মুচড়ে উঠল। আমি থার্ড স্টেপের কাছে পৌঁছেই দেখলাম উচ্চতাজনিত অসুস্থতা ও অক্সিজেন-স্বল্পতার কারণে আয়ারল্যান্ডের একজন পর্বতারোহী মারা গেছেন। ফিক্সড রোপে তখনো তাঁর সেইফটি ক্যারাবিনার লাগানো। ৮ হাজার মিটার (২৬ হাজার ২৫০ ফুট) উচ্চতা থেকে শুরু হয় ‘ডেথ জোন’ বা মৃত্যুপুরী। কেননা এ উচ্চতায় অক্সিজেনের পরিমাণ এতই কম যে এখানে কোনো প্রাণীই বেশিক্ষণ বেঁচে থাকতে পারে না। এমনকি বোতলজাত অক্সিজেন ব্যবহার করেও মানুষ মারা যায়। একে তো চোখে ঝাপসা দেখছি তার ওপর ওই লোকটাকে চোখের সামনে মারা যেতে দেখে অনেক ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। থার্ড স্টেপের উত্তর দিক দিয়ে উঠে দক্ষিণ দিক দিয়ে নেমে এভারেস্টের সামিটের তুষার প্রান্তে এসে দাঁড়ালাম। তখন সামনের দিকে তাকাতেই মনে হচ্ছিল, এই তো একেবারে কাছেই চূড়া দেখা যাচ্ছে। এখনই বুঝি চূড়ায় উঠে যাব। কিন্তু না, তখনো আমাকে আরও ৪৫০ ফুট উঁচুতে উঠতে হবে। সামনের রাস্তাটা সোজা নয়, এঁকেবেঁকে গেছে।

তখন পায়ের গোড়ালিতে ভীষণ ব্যথা হচ্ছিল। চূড়ার কাছাকাছি যখন চলে এলাম তখন চূড়ার শীর্ষে দাঁড়িয়ে পেম্বাসহ দলের অন্য দুজন আমাকে দ্রুত আসার জন্য হাত ইশারায় ডাকছেন। ২০১১ সালের ২১ মে নেপাল সময় সকাল ৭টায় আমি এভারেস্টের শীর্ষে উঠে দাঁড়াই। তখন মনে মনে ভাবছিলাম, সত্যিই কি আমি এ পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু স্থানে উঠেছি! চূড়ায় উঠে মিংমা চিরিং শেরপা ও দা কিপা শেরপাকে জড়িয়ে ধরে আনন্দে কেঁদে ফেলি। এভারেস্টের চূড়ায় আমি প্রায় ৩০ মিনিট থাকি। প্রথম ১০ মিনিট অক্সিজেন মাক্স পরে, তারপর ২০ মিনিট অক্সিজেন মাস্ক ছাড়াই ছিলাম। এভারেস্টের চূড়ায় পা দিয়েই আমার মনে হয়েছে আমি পৃথিবীর রাজা এবং প্রিয় বাংলাদেশ এখন পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু স্থানে। এভারেস্ট শীর্ষে দেশের লাল-সবুজ পতাকা ওড়াতে পেরে মনে হয়েছে আমি ১৬ কোটি মানুষকে গর্বিত করতে পেরেছি।

বাংলা মাউন্টেইনিয়ারিং অ্যান্ড ট্রেকিং ক্লাবের (ইগঞঈ) প্রতিষ্ঠাতা ইনাম আল হকের কাছে আমি কৃতজ্ঞ। এই মানুষটি আমাকে স্বপ্ন দেখিয়েছেন এবং স্বপ্ন বাস্তবায়নের পথে হাত ধরে এগিয়ে নিয়ে গেছেন। আমি ২০১২ সালের ১৯ মে নেপাল দিক দিয়ে আবার এভারেস্টে আরোহণ করি। আমার কাছে দুবার এভারেস্ট আরোহণের চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ ইনাম আল হকের সঙ্গে পরিচিত হওয়া। তিনি আমার মেনটর, আমাদের সত্যিকারের হিরো।

তরুণদের প্রকৃতির কাছে যেতে হবে। তরুণরা সঠিক নির্দেশনার অভাবে বিভ্রান্তি হচ্ছে। মাদকাসক্ত হচ্ছে। তাদের ভালো কাজে উৎসাহিত করতে হবে। ছোটবেলা থেকে নাগরিক দায়িত্ব, দেশপ্রেমে উৎসাহিত করতে করতে হবে। সে ডাস্টবিনে ময়লা ফেলবে, ভালো কাজ করবে। যদি সে ভালো আচরণ অনুশীলন করে তাহলে সেটা অভ্যাসে পরিণত হবে। সব আচরণ অনুশীলনের মাধ্যমে মানুষ মানবিক হয়। মানবিক হলে সে দেশপ্রেমী হবে। সে যখন ছোটবেলায় শিখবে দুর্নীতি করবে না, অন্যের ক্ষতি করবে না তখন তারা দেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারবে। তাদের বিপদগামীতা থেকে সুপথে ফিরিয়ে আনতে হবে। তাদের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে হবে।

লেখক : দুবার এভারেস্ট বিজয়ী একমাত্র বাংলাদেশি।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
‘সম্পর্কে যত্ন থাকাটা অত্যন্ত জরুরি’
‘সম্পর্কে যত্ন থাকাটা অত্যন্ত জরুরি’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

সরিষার তেলের যত গুণ
সরিষার তেলের যত গুণ

৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নওগাঁয় গরুবাহী ভুটভুটি ও মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিহত ২
নওগাঁয় গরুবাহী ভুটভুটি ও মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিহত ২

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তর কোরীয় নেতা কিমের সঙ্গে সাক্ষাতে আগ্রহী ট্রাম্প
উত্তর কোরীয় নেতা কিমের সঙ্গে সাক্ষাতে আগ্রহী ট্রাম্প

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকা যুদ্ধ উস্কে দিচ্ছে: মাদুরো
আমেরিকা যুদ্ধ উস্কে দিচ্ছে: মাদুরো

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র হকি বিশ্বকাপ থেকে সরে দাঁড়াল পাকিস্তান
জুনিয়র হকি বিশ্বকাপ থেকে সরে দাঁড়াল পাকিস্তান

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান
পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় হামাস ও ইউএনআরডব্লিউএ-এর কোনও ভূমিকা থাকবে না: রুবিও
গাজায় হামাস ও ইউএনআরডব্লিউএ-এর কোনও ভূমিকা থাকবে না: রুবিও

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যারিবিয়ান সাগরে নৌযানে মার্কিন হামলায় নিহত ৬
ক্যারিবিয়ান সাগরে নৌযানে মার্কিন হামলায় নিহত ৬

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া সফরে আসছেন ট্রাম্প, চীনের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তির আশা
এশিয়া সফরে আসছেন ট্রাম্প, চীনের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তির আশা

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষ হচ্ছে আজ, মধ্য রাত থেকে ইলিশ ধরা শুরু
২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষ হচ্ছে আজ, মধ্য রাত থেকে ইলিশ ধরা শুরু

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাছের মধু কেটে ওদের জীবন চলে
গাছের মধু কেটে ওদের জীবন চলে

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্টের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিল যুক্তরাষ্ট্র
কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্টের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুন্দেকে নিয়ে দুর্ভাবনায় বার্সা
কুন্দেকে নিয়ে দুর্ভাবনায় বার্সা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে ট্রাকের ধাক্কায় ব্যাটারিচালিত ভ্যানের দুই যাত্রী নিহত, আহত ৫
ফরিদপুরে ট্রাকের ধাক্কায় ব্যাটারিচালিত ভ্যানের দুই যাত্রী নিহত, আহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পরবর্তী নির্বাচনে নেতানিয়াহুকে প্রার্থী হিসেবে চায় না অধিকাংশ ইসরায়েলি’
‘পরবর্তী নির্বাচনে নেতানিয়াহুকে প্রার্থী হিসেবে চায় না অধিকাংশ ইসরায়েলি’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির জোড়া গোল, প্লে-অফে উড়ন্ত সূচনা মায়ামির
মেসির জোড়া গোল, প্লে-অফে উড়ন্ত সূচনা মায়ামির

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ২৭
মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ২৭

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার আকাশ যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আকাশ যেমন থাকবে আজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াতসহ আট দলের ঢাকাসহ বিভাগীয় শহরে বিক্ষোভ আজ
জামায়াতসহ আট দলের ঢাকাসহ বিভাগীয় শহরে বিক্ষোভ আজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

থাইল্যান্ডের রানী মা সিরিকিত মারা গেছেন
থাইল্যান্ডের রানী মা সিরিকিত মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় বিএনপির লিফলেট বিতরণ উপলক্ষে মতবিনিময় সভা
বগুড়ায় বিএনপির লিফলেট বিতরণ উপলক্ষে মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা
কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?
ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে
অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে

১৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’
‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!
আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?
কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ পেল সত্য, মালাইকা অরোরার বয়স বিতর্কের অবসান
প্রকাশ পেল সত্য, মালাইকা অরোরার বয়স বিতর্কের অবসান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ
নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....
ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়
ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ
ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান
লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান
বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি
সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর
ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার
হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

নজর এখন টি-২০ সিরিজ
নজর এখন টি-২০ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

সম্পাদকীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের চাপে কখনো মাথা নত করব না
যুক্তরাষ্ট্রের চাপে কখনো মাথা নত করব না

পূর্ব-পশ্চিম