শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ মার্চ, ২০২১

সত্যিই কি এভারেস্ট!

এম এ মুহিত
প্রিন্ট ভার্সন
সত্যিই কি এভারেস্ট!

২০ মে, ২০১১ রাত সাড়ে ৮টায় আমরা সাতজন প্রায় ৮ হাজার ৩০০ মিটার (২৭ হাজার ২৩০ ফুট) উঁচুতে তিব্বত দিকের ৩ নম্বর ক্যাম্পের তাঁবু থেকে বের হয়ে আইস বুটের নিচে ক্রাম্পন লাগাই এবং রাত ৯টায় হেডটর্চের আলোয় সামিটের উদ্দেশে চূড়ান্ত আরোহণ শুরু করি। তখন তাপমাত্রা ছিল হিমাঙ্কের নিচে ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রাত যত বাড়তে থাকে তাপমাত্রা তত কমতে থাকে। রাতের আঁধারে পর্বতারোহীদের মাথার হেডটর্চগুলো দেখে মনে হচ্ছিল এভারেস্টের গায়ে সারি বেঁধে জোনাকি পোকা চলছে। ঘণ্টা দেড়েক পরে ইয়োলো ব্যান্ডের কাছে আসি। রাত ১২টার দিকে ৮ হাজার ৫৬৪ মিটার (২৮ হাজার ৯৭ ফুট) উচ্চতায় ফার্স্ট স্টেপ নামক ভয়ংকর এক জায়গায় পৌঁছাই। ৫০-৬০ ফুট উঁচু কালো রঙের ভয়ংকর কঠিন এক পাথরের বোল্ডার ওপরে ওঠার পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। এমনকি অনেক অভিজ্ঞ পর্বতারোহীর জন্যও ক্রাম্পন পরে পাথরের এ দেয়ালে আরোহণ কষ্টসাধ্য ব্যাপার। এর আগে অনেক পর্বতারোহী এখানে মারা যান। অসম্ভব মনে হওয়ায় সেখান থেকে বেশ কিছু পর্বতারোহী জীবন নিয়ে নিচের দিকে ফিরতি পথ ধরেন। দড়িতে জুমার লাগিয়ে ধীরে ধীরে হেডটর্চের আলোয় সে দেয়ালে উঠছি। এক পাশে হাজার হাজার ফুট গিরিখাদ। মুহূর্তের অসাবধানতায় হারিয়ে যেতে হবে চিরতরে। ফার্স্ট স্টেপ পার হয়ে হেডটর্চের আলোয় প্রথম এভারেস্টের গায়ে পড়ে থাকা মৃতদেহ দেখতে পেয়ে আঁতকে উঠি। রাত ১টার দিকে ‘মাশরুম-রক’-এর কাছে আমার প্রথম অক্সিজেন সিলিন্ডার পরিবর্তন করা হয়। মাশরুম-রক থেকেই প্রথম বিশ্বের পঞ্চম উচ্চতম পর্বতশৃঙ্গ মাকালু দেখতে পাই। তখন আকাশে ছিল পূর্ণিমার বড় একটি চাঁদ। চাঁদের আলোয় মাকালুকে খুবই সুন্দর লাগছিল।

রাত ৩টার দিকে ৮ হাজার ৬১০ মিটার (২৮ হাজার ২৪৮ ফুট) উচ্চতায় সেকেন্ড স্টেপ নামের দ্বিতীয় বাধার কাছে এসে পৌঁছি। যেখানে প্রায় ১০০ ফুট খাড়া একটি পাথরের দেয়াল আছে। শেষের ২০-২৫ ফুটের মতো অংশ একেবারে ৯০ ডিগ্রি খাড়া। তিব্বত দিক দিয়ে ৩ নম্বর ক্যাম্পের পরে যেসব পর্বতারোহী ব্যর্থ হয়ে ফিরে আসেন তার বেশির ভাগ এখান থেকে ফেরত যান। দুটি মই দিয়ে সে দেয়াল পার হতে হয়। একেবারে নিচের দিকে প্রথম মইটি ছিল ৫ ফুটের মতো। এ মইটি একেবারে নতুন। দু-এক বছর আগে লাগানো হয়েছে। আর দ্বিতীয়টি ছিল ১৫-২০ ফুটের মতো। চীন ১৯৬০ সালে এভারেস্টের উত্তর দিক দিয়ে প্রথম সফল অভিযান পরিচালনা করে। তখন দলের সফলতার জন্য এক সদস্য স্বেচ্ছায় নিজেকে মানবমই হিসেবে অন্যদের ব্যবহার করতে দেন। ১৯৭৫ সালে চীনা দল এখানে অ্যালুমিনিয়ামের একটি মই স্থায়ীভাবে লাগিয়ে দেয় যাতে আরোহণের কঠিনত্ব অনেক কমে যায়। তখন থেকে প্রায় সব আরোহীই এটি ব্যবহার করতেন। ২০০৭ সালে চীনা ও আন্তর্জাতিক পর্বতারোহীরা মিলে নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে আদি মইটি সরিয়ে সেখানে নতুন মইটি লাগান। বর্তমানে সেটিই ব্যবহৃত হচ্ছে। সেকেন্ড স্টেপে এসে শেরপা আমার অক্সিজেনের প্রেসার বাড়িয়ে দেন। সেকেন্ড স্টেপ পার হয়েও কয়েকটি মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখলাম। তখন শেরপা গাইড পেম্বা দর্জির হাতের বিশেষ ঘড়িতে দেখলাম তাপমাত্রা মাইনাস ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ৩ নম্বর ক্যাম্প থেকে যাত্রার শুরু থেকে সারা রাত আবহাওয়া ছিল খুব চমৎকার, একেবারেই বাতাস ছিল না। ভোর প্রায় ৪টা ৩০ মিনিটের দিকে হঠাৎই একটু জোরে বাতাস বইতে লাগল। ঠান্ডা বাতাস চোখে লাগা মাত্রই ঝাপসা দেখতে লাগলাম। তখন বেশ অস্বস্তি লাগছিল। তবে আমার মনোবল ছিল অটুট। চোখে ঝাপসা দেখায় আমি কিছুটা ধীরে চলতে লাগলাম। এ সময় পেম্বা দর্জি শেরপাসহ দলের বাকি চারজন অনেকটা এগিয়ে যান।

ভোর ৫টার দিকে আমি ৮ হাজার ৭১০ মিটার (২৮ হাজার ৫৭৬ ফুট) উচ্চতায় তিব্বত দিয়ে এভারেস্টে আরোহণের তৃতীয় বাধা থার্ড স্টেপে পৌঁছাই। থার্ড স্টেপ হলো ২৫-৩০ ফুট উঁচু পাথরের একটি স্তম্ভ। যেখানে খাড়া খাড়া, এবড়ো-খেবড়ো, খাঁজকাটা পাথরের অনেক ভাঁজ আছে। ক্রাম্পন পরে পাথরের সেই সরু ভাঁজে ভাঁজে চলাটা বেশ কষ্টকর। কিন্তু তিনটি স্টেপের মধ্যে থার্ড স্টেপ আরোহণ করা অপেক্ষাকৃত সহজ। থার্ড স্টেপে পৌঁছানোর কিছুটা আগেই হঠাৎ কানে এলো কে যেন ‘হেলপ হেলপ’ বলে চিৎকার করছেন। আমার ভিতরটা মুচড়ে উঠল। আমি থার্ড স্টেপের কাছে পৌঁছেই দেখলাম উচ্চতাজনিত অসুস্থতা ও অক্সিজেন-স্বল্পতার কারণে আয়ারল্যান্ডের একজন পর্বতারোহী মারা গেছেন। ফিক্সড রোপে তখনো তাঁর সেইফটি ক্যারাবিনার লাগানো। ৮ হাজার মিটার (২৬ হাজার ২৫০ ফুট) উচ্চতা থেকে শুরু হয় ‘ডেথ জোন’ বা মৃত্যুপুরী। কেননা এ উচ্চতায় অক্সিজেনের পরিমাণ এতই কম যে এখানে কোনো প্রাণীই বেশিক্ষণ বেঁচে থাকতে পারে না। এমনকি বোতলজাত অক্সিজেন ব্যবহার করেও মানুষ মারা যায়। একে তো চোখে ঝাপসা দেখছি তার ওপর ওই লোকটাকে চোখের সামনে মারা যেতে দেখে অনেক ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। থার্ড স্টেপের উত্তর দিক দিয়ে উঠে দক্ষিণ দিক দিয়ে নেমে এভারেস্টের সামিটের তুষার প্রান্তে এসে দাঁড়ালাম। তখন সামনের দিকে তাকাতেই মনে হচ্ছিল, এই তো একেবারে কাছেই চূড়া দেখা যাচ্ছে। এখনই বুঝি চূড়ায় উঠে যাব। কিন্তু না, তখনো আমাকে আরও ৪৫০ ফুট উঁচুতে উঠতে হবে। সামনের রাস্তাটা সোজা নয়, এঁকেবেঁকে গেছে।

তখন পায়ের গোড়ালিতে ভীষণ ব্যথা হচ্ছিল। চূড়ার কাছাকাছি যখন চলে এলাম তখন চূড়ার শীর্ষে দাঁড়িয়ে পেম্বাসহ দলের অন্য দুজন আমাকে দ্রুত আসার জন্য হাত ইশারায় ডাকছেন। ২০১১ সালের ২১ মে নেপাল সময় সকাল ৭টায় আমি এভারেস্টের শীর্ষে উঠে দাঁড়াই। তখন মনে মনে ভাবছিলাম, সত্যিই কি আমি এ পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু স্থানে উঠেছি! চূড়ায় উঠে মিংমা চিরিং শেরপা ও দা কিপা শেরপাকে জড়িয়ে ধরে আনন্দে কেঁদে ফেলি। এভারেস্টের চূড়ায় আমি প্রায় ৩০ মিনিট থাকি। প্রথম ১০ মিনিট অক্সিজেন মাক্স পরে, তারপর ২০ মিনিট অক্সিজেন মাস্ক ছাড়াই ছিলাম। এভারেস্টের চূড়ায় পা দিয়েই আমার মনে হয়েছে আমি পৃথিবীর রাজা এবং প্রিয় বাংলাদেশ এখন পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু স্থানে। এভারেস্ট শীর্ষে দেশের লাল-সবুজ পতাকা ওড়াতে পেরে মনে হয়েছে আমি ১৬ কোটি মানুষকে গর্বিত করতে পেরেছি।

বাংলা মাউন্টেইনিয়ারিং অ্যান্ড ট্রেকিং ক্লাবের (ইগঞঈ) প্রতিষ্ঠাতা ইনাম আল হকের কাছে আমি কৃতজ্ঞ। এই মানুষটি আমাকে স্বপ্ন দেখিয়েছেন এবং স্বপ্ন বাস্তবায়নের পথে হাত ধরে এগিয়ে নিয়ে গেছেন। আমি ২০১২ সালের ১৯ মে নেপাল দিক দিয়ে আবার এভারেস্টে আরোহণ করি। আমার কাছে দুবার এভারেস্ট আরোহণের চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ ইনাম আল হকের সঙ্গে পরিচিত হওয়া। তিনি আমার মেনটর, আমাদের সত্যিকারের হিরো।

তরুণদের প্রকৃতির কাছে যেতে হবে। তরুণরা সঠিক নির্দেশনার অভাবে বিভ্রান্তি হচ্ছে। মাদকাসক্ত হচ্ছে। তাদের ভালো কাজে উৎসাহিত করতে হবে। ছোটবেলা থেকে নাগরিক দায়িত্ব, দেশপ্রেমে উৎসাহিত করতে করতে হবে। সে ডাস্টবিনে ময়লা ফেলবে, ভালো কাজ করবে। যদি সে ভালো আচরণ অনুশীলন করে তাহলে সেটা অভ্যাসে পরিণত হবে। সব আচরণ অনুশীলনের মাধ্যমে মানুষ মানবিক হয়। মানবিক হলে সে দেশপ্রেমী হবে। সে যখন ছোটবেলায় শিখবে দুর্নীতি করবে না, অন্যের ক্ষতি করবে না তখন তারা দেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারবে। তাদের বিপদগামীতা থেকে সুপথে ফিরিয়ে আনতে হবে। তাদের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে হবে।

লেখক : দুবার এভারেস্ট বিজয়ী একমাত্র বাংলাদেশি।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল
মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪
রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান
শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা
চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুয়াকাটা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস থকে জাটকা জব্দ
কুয়াকাটা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস থকে জাটকা জব্দ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইতে কর্মীদের ঘরে ঘরে যাওয়ার আহ্বান কাজী আলাউদ্দিনের
ধানের শীষে ভোট চাইতে কর্মীদের ঘরে ঘরে যাওয়ার আহ্বান কাজী আলাউদ্দিনের

৪৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বাঞ্ছারামপুরে ওয়ালী আশরাফের মৃত্যুবার্ষিকী পালন
বাঞ্ছারামপুরে ওয়ালী আশরাফের মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে টাকা ছিনতাই
মাদারীপুরে ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে টাকা ছিনতাই

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে ভারসাম্যহীন নারীকে ধর্ষণ, আটক চার
পঞ্চগড়ে ভারসাম্যহীন নারীকে ধর্ষণ, আটক চার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোর-১ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
যশোর-১ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

৫০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নেশার টাকা না পেয়ে বাড়িতে আগুন, পিতার অভিযোগে পুত্রের কারাদণ্ড
নেশার টাকা না পেয়ে বাড়িতে আগুন, পিতার অভিযোগে পুত্রের কারাদণ্ড

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে মুশফিককে সম্মাননা জানালেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
শততম টেস্টে মুশফিককে সম্মাননা জানালেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বন্দী বিনিময় চুক্তির মাধ্যমে ফিরিয়ে রায় কার্যকর করতে হবে : দুলু
শেখ হাসিনাকে বন্দী বিনিময় চুক্তির মাধ্যমে ফিরিয়ে রায় কার্যকর করতে হবে : দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রত্যেক জেলায় জেলা ক্রিকেট সংস্থা গঠন করা হবে: আসিফ আকবর
প্রত্যেক জেলায় জেলা ক্রিকেট সংস্থা গঠন করা হবে: আসিফ আকবর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে জেলা প্রশাসকের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময়
গাজীপুরে জেলা প্রশাসকের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিভলভার হাতে রহস্য ভেদে ফিরছেন কোয়েল
রিভলভার হাতে রহস্য ভেদে ফিরছেন কোয়েল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোবিন্দগঞ্জে শিক্ষা কর্মসূচির অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা
গোবিন্দগঞ্জে শিক্ষা কর্মসূচির অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইফের স্ট্যালিয়ন্সকে হারাল তাসকিনের নর্দান ওয়ারিয়র্স
সাইফের স্ট্যালিয়ন্সকে হারাল তাসকিনের নর্দান ওয়ারিয়র্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন