শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ মার্চ, ২০২১

সত্যিই কি এভারেস্ট!

এম এ মুহিত
প্রিন্ট ভার্সন
সত্যিই কি এভারেস্ট!

২০ মে, ২০১১ রাত সাড়ে ৮টায় আমরা সাতজন প্রায় ৮ হাজার ৩০০ মিটার (২৭ হাজার ২৩০ ফুট) উঁচুতে তিব্বত দিকের ৩ নম্বর ক্যাম্পের তাঁবু থেকে বের হয়ে আইস বুটের নিচে ক্রাম্পন লাগাই এবং রাত ৯টায় হেডটর্চের আলোয় সামিটের উদ্দেশে চূড়ান্ত আরোহণ শুরু করি। তখন তাপমাত্রা ছিল হিমাঙ্কের নিচে ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রাত যত বাড়তে থাকে তাপমাত্রা তত কমতে থাকে। রাতের আঁধারে পর্বতারোহীদের মাথার হেডটর্চগুলো দেখে মনে হচ্ছিল এভারেস্টের গায়ে সারি বেঁধে জোনাকি পোকা চলছে। ঘণ্টা দেড়েক পরে ইয়োলো ব্যান্ডের কাছে আসি। রাত ১২টার দিকে ৮ হাজার ৫৬৪ মিটার (২৮ হাজার ৯৭ ফুট) উচ্চতায় ফার্স্ট স্টেপ নামক ভয়ংকর এক জায়গায় পৌঁছাই। ৫০-৬০ ফুট উঁচু কালো রঙের ভয়ংকর কঠিন এক পাথরের বোল্ডার ওপরে ওঠার পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। এমনকি অনেক অভিজ্ঞ পর্বতারোহীর জন্যও ক্রাম্পন পরে পাথরের এ দেয়ালে আরোহণ কষ্টসাধ্য ব্যাপার। এর আগে অনেক পর্বতারোহী এখানে মারা যান। অসম্ভব মনে হওয়ায় সেখান থেকে বেশ কিছু পর্বতারোহী জীবন নিয়ে নিচের দিকে ফিরতি পথ ধরেন। দড়িতে জুমার লাগিয়ে ধীরে ধীরে হেডটর্চের আলোয় সে দেয়ালে উঠছি। এক পাশে হাজার হাজার ফুট গিরিখাদ। মুহূর্তের অসাবধানতায় হারিয়ে যেতে হবে চিরতরে। ফার্স্ট স্টেপ পার হয়ে হেডটর্চের আলোয় প্রথম এভারেস্টের গায়ে পড়ে থাকা মৃতদেহ দেখতে পেয়ে আঁতকে উঠি। রাত ১টার দিকে ‘মাশরুম-রক’-এর কাছে আমার প্রথম অক্সিজেন সিলিন্ডার পরিবর্তন করা হয়। মাশরুম-রক থেকেই প্রথম বিশ্বের পঞ্চম উচ্চতম পর্বতশৃঙ্গ মাকালু দেখতে পাই। তখন আকাশে ছিল পূর্ণিমার বড় একটি চাঁদ। চাঁদের আলোয় মাকালুকে খুবই সুন্দর লাগছিল।

রাত ৩টার দিকে ৮ হাজার ৬১০ মিটার (২৮ হাজার ২৪৮ ফুট) উচ্চতায় সেকেন্ড স্টেপ নামের দ্বিতীয় বাধার কাছে এসে পৌঁছি। যেখানে প্রায় ১০০ ফুট খাড়া একটি পাথরের দেয়াল আছে। শেষের ২০-২৫ ফুটের মতো অংশ একেবারে ৯০ ডিগ্রি খাড়া। তিব্বত দিক দিয়ে ৩ নম্বর ক্যাম্পের পরে যেসব পর্বতারোহী ব্যর্থ হয়ে ফিরে আসেন তার বেশির ভাগ এখান থেকে ফেরত যান। দুটি মই দিয়ে সে দেয়াল পার হতে হয়। একেবারে নিচের দিকে প্রথম মইটি ছিল ৫ ফুটের মতো। এ মইটি একেবারে নতুন। দু-এক বছর আগে লাগানো হয়েছে। আর দ্বিতীয়টি ছিল ১৫-২০ ফুটের মতো। চীন ১৯৬০ সালে এভারেস্টের উত্তর দিক দিয়ে প্রথম সফল অভিযান পরিচালনা করে। তখন দলের সফলতার জন্য এক সদস্য স্বেচ্ছায় নিজেকে মানবমই হিসেবে অন্যদের ব্যবহার করতে দেন। ১৯৭৫ সালে চীনা দল এখানে অ্যালুমিনিয়ামের একটি মই স্থায়ীভাবে লাগিয়ে দেয় যাতে আরোহণের কঠিনত্ব অনেক কমে যায়। তখন থেকে প্রায় সব আরোহীই এটি ব্যবহার করতেন। ২০০৭ সালে চীনা ও আন্তর্জাতিক পর্বতারোহীরা মিলে নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে আদি মইটি সরিয়ে সেখানে নতুন মইটি লাগান। বর্তমানে সেটিই ব্যবহৃত হচ্ছে। সেকেন্ড স্টেপে এসে শেরপা আমার অক্সিজেনের প্রেসার বাড়িয়ে দেন। সেকেন্ড স্টেপ পার হয়েও কয়েকটি মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখলাম। তখন শেরপা গাইড পেম্বা দর্জির হাতের বিশেষ ঘড়িতে দেখলাম তাপমাত্রা মাইনাস ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ৩ নম্বর ক্যাম্প থেকে যাত্রার শুরু থেকে সারা রাত আবহাওয়া ছিল খুব চমৎকার, একেবারেই বাতাস ছিল না। ভোর প্রায় ৪টা ৩০ মিনিটের দিকে হঠাৎই একটু জোরে বাতাস বইতে লাগল। ঠান্ডা বাতাস চোখে লাগা মাত্রই ঝাপসা দেখতে লাগলাম। তখন বেশ অস্বস্তি লাগছিল। তবে আমার মনোবল ছিল অটুট। চোখে ঝাপসা দেখায় আমি কিছুটা ধীরে চলতে লাগলাম। এ সময় পেম্বা দর্জি শেরপাসহ দলের বাকি চারজন অনেকটা এগিয়ে যান।

ভোর ৫টার দিকে আমি ৮ হাজার ৭১০ মিটার (২৮ হাজার ৫৭৬ ফুট) উচ্চতায় তিব্বত দিয়ে এভারেস্টে আরোহণের তৃতীয় বাধা থার্ড স্টেপে পৌঁছাই। থার্ড স্টেপ হলো ২৫-৩০ ফুট উঁচু পাথরের একটি স্তম্ভ। যেখানে খাড়া খাড়া, এবড়ো-খেবড়ো, খাঁজকাটা পাথরের অনেক ভাঁজ আছে। ক্রাম্পন পরে পাথরের সেই সরু ভাঁজে ভাঁজে চলাটা বেশ কষ্টকর। কিন্তু তিনটি স্টেপের মধ্যে থার্ড স্টেপ আরোহণ করা অপেক্ষাকৃত সহজ। থার্ড স্টেপে পৌঁছানোর কিছুটা আগেই হঠাৎ কানে এলো কে যেন ‘হেলপ হেলপ’ বলে চিৎকার করছেন। আমার ভিতরটা মুচড়ে উঠল। আমি থার্ড স্টেপের কাছে পৌঁছেই দেখলাম উচ্চতাজনিত অসুস্থতা ও অক্সিজেন-স্বল্পতার কারণে আয়ারল্যান্ডের একজন পর্বতারোহী মারা গেছেন। ফিক্সড রোপে তখনো তাঁর সেইফটি ক্যারাবিনার লাগানো। ৮ হাজার মিটার (২৬ হাজার ২৫০ ফুট) উচ্চতা থেকে শুরু হয় ‘ডেথ জোন’ বা মৃত্যুপুরী। কেননা এ উচ্চতায় অক্সিজেনের পরিমাণ এতই কম যে এখানে কোনো প্রাণীই বেশিক্ষণ বেঁচে থাকতে পারে না। এমনকি বোতলজাত অক্সিজেন ব্যবহার করেও মানুষ মারা যায়। একে তো চোখে ঝাপসা দেখছি তার ওপর ওই লোকটাকে চোখের সামনে মারা যেতে দেখে অনেক ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। থার্ড স্টেপের উত্তর দিক দিয়ে উঠে দক্ষিণ দিক দিয়ে নেমে এভারেস্টের সামিটের তুষার প্রান্তে এসে দাঁড়ালাম। তখন সামনের দিকে তাকাতেই মনে হচ্ছিল, এই তো একেবারে কাছেই চূড়া দেখা যাচ্ছে। এখনই বুঝি চূড়ায় উঠে যাব। কিন্তু না, তখনো আমাকে আরও ৪৫০ ফুট উঁচুতে উঠতে হবে। সামনের রাস্তাটা সোজা নয়, এঁকেবেঁকে গেছে।

তখন পায়ের গোড়ালিতে ভীষণ ব্যথা হচ্ছিল। চূড়ার কাছাকাছি যখন চলে এলাম তখন চূড়ার শীর্ষে দাঁড়িয়ে পেম্বাসহ দলের অন্য দুজন আমাকে দ্রুত আসার জন্য হাত ইশারায় ডাকছেন। ২০১১ সালের ২১ মে নেপাল সময় সকাল ৭টায় আমি এভারেস্টের শীর্ষে উঠে দাঁড়াই। তখন মনে মনে ভাবছিলাম, সত্যিই কি আমি এ পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু স্থানে উঠেছি! চূড়ায় উঠে মিংমা চিরিং শেরপা ও দা কিপা শেরপাকে জড়িয়ে ধরে আনন্দে কেঁদে ফেলি। এভারেস্টের চূড়ায় আমি প্রায় ৩০ মিনিট থাকি। প্রথম ১০ মিনিট অক্সিজেন মাক্স পরে, তারপর ২০ মিনিট অক্সিজেন মাস্ক ছাড়াই ছিলাম। এভারেস্টের চূড়ায় পা দিয়েই আমার মনে হয়েছে আমি পৃথিবীর রাজা এবং প্রিয় বাংলাদেশ এখন পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু স্থানে। এভারেস্ট শীর্ষে দেশের লাল-সবুজ পতাকা ওড়াতে পেরে মনে হয়েছে আমি ১৬ কোটি মানুষকে গর্বিত করতে পেরেছি।

বাংলা মাউন্টেইনিয়ারিং অ্যান্ড ট্রেকিং ক্লাবের (ইগঞঈ) প্রতিষ্ঠাতা ইনাম আল হকের কাছে আমি কৃতজ্ঞ। এই মানুষটি আমাকে স্বপ্ন দেখিয়েছেন এবং স্বপ্ন বাস্তবায়নের পথে হাত ধরে এগিয়ে নিয়ে গেছেন। আমি ২০১২ সালের ১৯ মে নেপাল দিক দিয়ে আবার এভারেস্টে আরোহণ করি। আমার কাছে দুবার এভারেস্ট আরোহণের চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ ইনাম আল হকের সঙ্গে পরিচিত হওয়া। তিনি আমার মেনটর, আমাদের সত্যিকারের হিরো।

তরুণদের প্রকৃতির কাছে যেতে হবে। তরুণরা সঠিক নির্দেশনার অভাবে বিভ্রান্তি হচ্ছে। মাদকাসক্ত হচ্ছে। তাদের ভালো কাজে উৎসাহিত করতে হবে। ছোটবেলা থেকে নাগরিক দায়িত্ব, দেশপ্রেমে উৎসাহিত করতে করতে হবে। সে ডাস্টবিনে ময়লা ফেলবে, ভালো কাজ করবে। যদি সে ভালো আচরণ অনুশীলন করে তাহলে সেটা অভ্যাসে পরিণত হবে। সব আচরণ অনুশীলনের মাধ্যমে মানুষ মানবিক হয়। মানবিক হলে সে দেশপ্রেমী হবে। সে যখন ছোটবেলায় শিখবে দুর্নীতি করবে না, অন্যের ক্ষতি করবে না তখন তারা দেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারবে। তাদের বিপদগামীতা থেকে সুপথে ফিরিয়ে আনতে হবে। তাদের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে হবে।

লেখক : দুবার এভারেস্ট বিজয়ী একমাত্র বাংলাদেশি।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা