শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

গত ১৫ বছরে বাংলাদেশে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে

আবদুুল মুক্তাদির, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট, বাংলাদেশ ওষুধ শিল্প সমিতি
প্রিন্ট ভার্সন
গত ১৫ বছরে বাংলাদেশে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে

বাংলাদেশ ওষুধ শিল্প সমিতির সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট আবদুল মুক্তাদির বলেন, আমার আগে প্রত্যেক ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ বারবার বলে গেছেন, গত ১৫ বছরে বাংলাদেশ অভূতপূর্ব উন্নয়ন সাধিত করেছে। আমরা আশা রাখি, ইনশা আল্লাহ এ ধারাবাহিকতা সামনেও চলতে থাকবে এবং আমরা একটি স্মার্ট সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারব। এখানে ওষুধ শিল্পের সামান্য কিছু পরিসংখ্যান দিতে চাই। আমরা বাংলাদেশে এখন ৯৮ শতাংশ ওষুধ তৈরি করি। অল্প কিছুদিনের মধ্যেই এই ৯৮ শতাংশ ওষুধের বেশির ভাগ কাঁচামালই বাংলাদেশে তৈরি করতে যাচ্ছি। সরকার আমাদের এ বিষয়ে যথেষ্ট সাহায্য-সহযোগিতা করছে এবং আপনারা জেনে খুশি হবেন যে, আগামী তিন থেকে পাঁচ বছরের মধ্যে বাংলাদেশে যত ওষুধ দরকার সেসব ওষুধের কাঁচামাল, যত ভ্যাকসিন দরকার সব ভ্যাকসিনের কাঁচামাল, যত বায়ো সিমিলার প্রোডাক্ট তৈরি করা দরকার সবকিছুর কাঁচামাল আমরা বাংলাদেশে তৈরি করতে পারব এবং এগুলোর জন্য আমাদের যেসব সহযোগিতা প্রয়োজন সরকার সবই দিয়েছে এবং আমরা আশা করি আগামী তিন থেকে পাঁচ বছরের মধ্যে বাংলাদেশকে কোনো ওষুধ তো আমদানি করতেই হবে না, বরং পৃথিবীতে গুটিকয় হাতে গোনা ইউনাইটেড স্টেটস, ওয়েস্টার্ন ইউরোপ, জাপান এ ধরনের দেশ নেট এক্সপোর্টার্স হিসেবে ইন্ডিয়া এবং চায়না এ পাঁচটি দেশ ছাড়া পৃথিবীর সব দেশ ওষুধ আমদানি করে চলে এবং বাংলাদেশ পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ কয়েকটি দেশের মধ্যে একটি হবে রপ্তানিকারক হিসেবে। ইনশা আল্লাহ আমরা অ্যাচিভ করতে পারব। আমরা একটি কথা এখানে বলতে চাই, এগুলো করতে গেলে যে সমস্যার সম্মুখীন হতে থাকি সেগুলোর সমাধান করার জন্য আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে আহ্বান জানাব। আমাদের তিনটি ক্ষেত্রে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সহযোগিতা দেওয়ার জন্য আশা করছি। একটি হলো দক্ষ জনবল এবং সে ক্ষেত্রে দক্ষ জনবল বলতে আমরা বিবিএ পাস করা লোক বলছি না। আমরা দক্ষ জনবল বলতে বিজ্ঞানভিত্তিক সায়েন্টিস্ট চাচ্ছি। সেখানে যেন আমাদের আগামী পাঁচ বছর আপা আপনার সরকার আসুক এটা আমরা চাই এবং আমরা সবাই মিলেই চাই। আমরা দৃঢ় ডিটারমিনেশন নিয়ে বলছি, যাতে আপনি আমাদের এ জিনিসগুলো দিতে পারেন। আমরা চাই হাইভিলিগ ইউনিভার্সিটির মতো ইউনিভার্সিটির ক্যাম্পাস বাংলাদেশে হোক এবং এক ঝটকায় নোবেল প্রাইজ পেতে পারি এরকম ধরনের রিসার্চ বাংলাদেশে হোক। সেগুলোয় যদি আপনি আমাদের সম্পৃক্ত করতে চান তাহলে আমরা বেসরকারি তরফ থেকে আসব, আপনার এখানে এনডাউমেন্ট দেব এবং আমরা ইউনিভার্সিটি তৈরি করতে সহযোগিতা করব। আরেকটি বিষয় চাই, আপনি আমাদের দেবেন বেসিক এনার্জি সাপ্লাই। গ্যাস, কয়লা এবং বেসিক এনার্জি সাপ্লাই বলতে রিনিউয়েবল এনার্জি। তিনটি ক্ষেত্রেই আমরা আশা করব আগামী পাঁচ বছরে আপনি যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত নিয়ে আমাদের দেশের কয়লা, দেশের গ্যাস, বাইরে থেকে গ্যাস, সৌরবিদ্যুৎ এবং বঙ্গোপসাগরে উইন্ড এনার্জি- এগুলো দিয়ে আপনি বাংলাদেশকে সম্পূর্ণভাবে কোনোরকমের সমস্যা থাকবে না এ অবস্থায় নিয়ে আসেন। এনার্জি দিয়েছেন, বিদ্যুৎ দিয়েছেন, ফলে গ্রাম থেকে গ্রামান্তরে সব জায়গায় মানুষ জেগে উঠেছে। ১০০ ইন্ডাস্ট্রিয়াল এরিয়া যদি কাজ করে, প্রাইমারি এনার্জির যদি কোনো সংকট না থাকে, আপনি বাংলাদেশের গ্রোথ দেখবেন ১০, ১৫, ২০ শতাংশ ইনশা আল্লাহ এবং আপনার হাত ধরেই আমরা সেটা করতে চাই। আরেকটি বিষয় আমি দেখি, আপনারা কেউই এখন পর্যন্ত বলেননি। আমি নিজে খুব অল্প সময়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সামনাসামনি হয়েছি। কিন্তু উনার সঙ্গে যখনই দেখা হয়েছে, সি কানেক্টস উইথ ইনডিভিজুয়ালি ইচ পারসন। মানে আমার সঙ্গেই। এমনভাবে কানেক্ট করেন মনে হয় আমার নিজের বড় বোন আমাকে বলছেন, তুই এগিয়ে যা। আমি যখন এক্সপোর্ট ট্রফি নিতে গিয়েছি। তারও আগে বলাবাহুল্য, আমি সালমান স্যারের আন্ডারে কাজ করেছি সাড়ে ১৪ বছর। আরেকটি প্রসঙ্গে উনার (সালমান এফ রহমান) ব্যাপারে না বললে এটা অবিচার হবে। আপনাদের জেনে রাখা উচিত, আমি তখন বেক্সিমকোর মার্কেটিংয়ের হেড। আমি বললাম স্যার, এই প্যারাসিটামল ওষুধ যে ১৯ টাকায় বিক্রি করি এটা বানাতে খরচ হয় ২০ টাকা। কিন্তু এটায় কত লস করব আর! এটা তো বানিয়ে আর পারছি না। এটার তো দাম বাড়ানো উচিত। উনি আমাকে বললেন, দেখো বাচ্চারা খায়, এটা আমার লস হলেও তুমি চালিয়ে যাও। তুমি দাম বাড়িয়ো না। এটার দাম এখন বাড়ালে মানুষের ক্ষতি হবে এবং সরকারের অসুবিধা হবে। আজকে বলতে হচ্ছে, আপা আমরা এখন পর্যন্ত বহু ওষুধ যে দামে বানাই তার চেয়ে কম দামে বিক্রি করি এবং সেটা করি এ কারণে যে, আমরা আমাদের দেশের জনগণকে সার্ভিস দিতে চাই। আমরা ব্যবসায়ী। অনেক লোক পত্রপত্রিকায় এমনভাবে লেখে যে, ব্যবসায়ীরা চোর, তারা ট্যাক্স দিতে চায় না। এক পয়সার জিনিস ১০০ পয়সায় বিক্রি করে। নানাবিধ গল্প করে। আসলে কিন্তু তা না। আমরা এ দেশের সন্তান, আমাদের শেকড় অনেক গভীরে। আমরা এ দেশকে ভালোবাসি। এ দেশ বঙ্গবন্ধু দিয়েছিলেন বলে আমরা ব্যবসায়ী হয়েছি। এ দেশ স্বাধীন হয়েছিল বলেই পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গায় আমাদের পাসপোর্ট নিয়ে যেতে পারি। এ দেশ স্বাধীন হয়েছিল বলে আমরা একটা উন্নত জীবনযাপন করছি। সেজন্য আমরা বঙ্গবন্ধুকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করি এবং আপার জন্য দোয়া করি যাতে উনি বারবার সরকার গঠন করতে পারেন। আমাদের এ বিষয়টা এগিয়ে নিতে পারেন। তৃতীয় আরেকটি কথা বলতে চাই। কেউ বলেন না আপনারা। সেটা হলো, আপা সরকারে আসার পরে আমাদের একটা ব্যবস্থা করে দিলেন যে, তোমরা বিদেশের ক্যাপিটাল কম পয়সায় নিতে পারবা। তখন ছিল লাইবর রেট। লাইবর রেট প্লাস সাড়ে ৩ শতাংশে আমি নিজে যখন ইন্ডাস্ট্রি করি তখন বাইরে ইন্টারেস্ট হলো ১৫ থেকে ১৮ শতাংশ। আমি সাড়ে ৬ শতাংশে তখন ঋণ নিতাম এবং এটা শুধু আপা করে দিয়েছেন। এটা কেউ বলেন না। সুতরাং আপনি বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের ক্যাপিটালের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন কম ইন্টারেস্ট রেটে। তাহলে আমরা যদি দক্ষ জনশক্তি পাই, এনার্জি সাপ্লাই পাই আর আমাদের এই ক্যাপিটালের অবস্থাটা যদি কনটিনিউ করতে থাকে ইনশা আল্লাহ আমাদের বাংলাদেশ আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে একটা বিশাল সমৃদ্ধিশালী জাতিতে পরিণত হবে। ইনশা আল্লাহ আমরা একটা সমৃদ্ধিশালী দেশে পরিণত হব। আমরা আল্লাহর কাছে চাই এবং আপনাদের সবার কাছে চাই, যেন আমরা দোয়া করি আমাদের আপা আবার সরকার গঠন করেন এবং আমাদের সমৃদ্ধিশালী জাতিতে পরিণত করেন। আসসালামু আলাইকুম।

এই বিভাগের আরও খবর
মানসম্মত শিক্ষা প্রদানে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়
মানসম্মত শিক্ষা প্রদানে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়
ইলেকট্রনিকস পণ্যের চাহিদার ৮৫ শতাংশ দেশে উৎপাদিত হয়
ইলেকট্রনিকস পণ্যের চাহিদার ৮৫ শতাংশ দেশে উৎপাদিত হয়
এআইসহ সর্বাধুনিক প্রযুক্তিতে এগিয়ে ওয়ালটন ফ্রিজ
এআইসহ সর্বাধুনিক প্রযুক্তিতে এগিয়ে ওয়ালটন ফ্রিজ
ফ্রিজ ও এসি কেনার আগে...
ফ্রিজ ও এসি কেনার আগে...
ইলেকট্রনিকস পণ্যের বাজার দেশি কোম্পানির দখলে
ইলেকট্রনিকস পণ্যের বাজার দেশি কোম্পানির দখলে
স্বপ্ন থেকে সাফল্যের পথে
স্বপ্ন থেকে সাফল্যের পথে
স্মার্টফোনে অ্যাপ নিয়ন্ত্রণ
স্মার্টফোনে অ্যাপ নিয়ন্ত্রণ
ইউটিউবে প্লে সামথিং বাটন
ইউটিউবে প্লে সামথিং বাটন
আলিবাবার শক্তিশালী এআই
আলিবাবার শক্তিশালী এআই
হোয়াটসঅ্যাপে ডকুমেন্ট স্ক্যানার
হোয়াটসঅ্যাপে ডকুমেন্ট স্ক্যানার
ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার ট্রিকস
ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার ট্রিকস
ঋণের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ আবাসন খাতের জন্য বরাদ্দ রেখেছে মিডল্যান্ড ব্যাংক
ঋণের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ আবাসন খাতের জন্য বরাদ্দ রেখেছে মিডল্যান্ড ব্যাংক
সর্বশেষ খবর
সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি
সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি
‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি,  উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি, উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’

২ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে ড্রোন বিধ্বস্ত : স্থগিত নাহিদদের ম্যাচ
রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে ড্রোন বিধ্বস্ত : স্থগিত নাহিদদের ম্যাচ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা