শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ এপ্রিল, ২০১৯

আমি সংসারবিহীন এক গানের মানুষ

প্রিন্ট ভার্সন
আমি সংসারবিহীন এক গানের মানুষ

সম্প্রতি আবারও ঢাকা ঘুরে গেলেন উপমহাদেশের খ্যাতিমান সংগীতশিল্পী হৈমন্তী শুক্লা। এবার তিনি এসেছিলেন গজল সংগীতশিল্পী মনজুরুল আলমের ‘জোছনায় বেসামাল’ শিরোনামের একক অ্যালবাম প্রকাশনা উৎসবে। গানও গেয়েছেন বেশ কয়েকটি। অনুষ্ঠান শেষে তিনি সময় দেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে। হৈমন্তী শুক্লার সঙ্গে সেই আড্ডাটি তুলে ধরেন- আলী আফতাব, ছবি : রাফিয়া আহমেদ

 

হৈমন্তী শুক্লা, যিনি তার কণ্ঠমাধুর্যতা দিয়ে বৃষ্টিকে ডাকছেন, ‘ওগো বৃষ্টি আমার চোখের পাতা ছুঁয়ো না, আমার এত সাধের কান্নার দাগ ধুয়ো না।’ মনকে ভরে তোলা তার কণ্ঠের বীণা সময়ের ফ্রেমে বন্দী করি আমরা। দিন শেষে সন্ধ্যাবাতির সঙ্গে স্বপ্নে জাগা ক্লান্ত-প্রদীপ জ্বালানোর মতোই এক শান্তির পরশ বোলায় হৈমন্তী শুক্লার অনেক গান। তার সঙ্গে অনায়াসে ভাগ করে নেওয়া যায় কিশোরী মনের প্রথম প্রেমের আনন্দ, তার সঙ্গে বলা যায় বিরহী হৃদয়ের দুঃখ। তাই আমরাও গিয়েছিলাম ধানমন্ডির অলিয়স ফ্রঁসেসে তার সঙ্গে জীবনের গল্প করার জন্য। সদা হাস্যোজ্জ্বল আন্তরিক একটা চেহারা, বড় লাল টিপ, বেশির ভাগ সময়ই মোটা লাল পাড়ের সাদা শাড়ি একটা চেনা মুখ, হৈমন্তী শুক্লা। সময় বইছে, বয়স বাড়ছে, তবু সংগীত জগতের লোকজনের কাছে হৈমন্তী পুরনো হননি একেবারেই। তার ওপর জন্মায়নি সময়ের শ্যাওলা, বরং বেড়েছে সুরের মহিমা। বয়সের কারণে মঞ্চে হয়তো এখন তাকে উঠতে হয় অন্যের সাহায্য নিয়ে কিন্তু হারমোনিয়ামে হাত রাখতেই বেজে উঠে চিরচেনা গানের সুর। বাংলাদেশ প্রতিদিনের শোবিজ আড্ডার জন্য আমরা প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। আর অপেক্ষা করছিলাম কখন শেষ হবে এই গানের অনুষ্ঠান। কিন্তু হৈমন্তী শুক্লার ‘ঠিকানা না রেখে ভালোই করেছ বন্ধু’, ‘আমার বলার কিছু ছিল না’, ‘ডাকে পাখি খোল আঁখি’, ‘ওগো বৃষ্টি আমার চোখের পাতা ছুঁইয়ো না’, ‘আমি সুখী হলে’ গান শুনতে শুনতে ভুলতেই বসেছিলাম শোবিজ আড্ডার কথা। অলিয়স ফ্রঁসেসে ওই গানের অনুষ্ঠান শেষে আমরা কিছুটা মূল্যবান সময় পায় হৈমন্তী শুক্লা কাছ থেকে।

আমরা প্রথমে তার কাছে জানতে চাই গানের জগতে আসার গল্পটা। এক গাল হেসে তিনি বলতে শুরু করেন, ‘আমি প্রথম তালিম পেয়েছিলাম বাবার হাতে। ১৯৭২ সালে প্রথম শৈলেন মুখোপাধ্যায়ের সুরে রেকর্ড করলাম ‘এ তো কান্না নয়’ গানটি। তখন খুব জনপ্রিয় হয়েছিল গানটি। এরপর একে একে হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের সুরে ‘ওগো বৃষ্টি তুমি চোখের পাতা ছুঁয়ো না’, শ্যামল মিত্রের সুরে ‘এমন স্বপ্ন কখনো দেখিনি আমি’, মান্না দের সুরে ‘আমার বলার কিছু ছিল না।’ তারপর আমাকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। আমি ১৯৭১ সালে ভারতীয় উচ্চাঙ্গসংগীতের ওপর বৃত্তি পেয়েছিলাম এবং এরও আগে থেকে আমি অল ইন্ডিয়া রেডিওর একজন নিয়মিত শিল্পী ছিলাম। ১৯৭৫ সালে আমাকে ভূষিত করা হয় ‘মিয়া তানসেন পুরস্কারে।’

উচ্চাঙ্গসংগীতে বিশেষ তালিম এবং অনুশীলনের পরও গানের জগতে হৈমন্তীর নেই ঠিক কোনো নির্দিষ্ট পথ, বরং তিনি সব অলিগলিতেই স্বচ্ছন্দ। ভজন কিংবা গজল, খেয়াল কিংবা ঠুমরি, বিভিন্ন রাগের নিখুঁত স্বরে তিনি যেমন নির্ভুল, তেমনি আধুনিক গানের মঞ্চেও তিনি সিদ্ধকণ্ঠ। তার বহুমাত্রিক বিচরণ তাকে এনে দিয়েছে সর্বস্তরের জনপ্রিয়তা। মোটামুটি সব ধরনের শ্রোতাই তার সুরে মজেছেন। বিভিন্ন শৈলীতে তিনি নিজের কণ্ঠকে সাজাতে পেরেছেন বলেই হয়তো তার সংগীত এত পরিপক্ব। বাংলা ছাড়াও তিনি গেয়েছেন ওড়িয়া, গুজরাটি, পাঞ্জাবি, অহমিয়া ও ভোজপুরি ভাষায়।

গানের কথা ও সুরে এত ভালোবাসা ও নিবেদন, বাস্তব জীবনে কি কাউকে বলা হয়নি সে রকম করে? প্রশ্ন শুনে একটু থমকে গেলেন হৈমন্তী শুক্লা, তার চেয়ে কম বয়সী একজনের মুখে এ রকম কথা শুনে একটু অবাক হলেন বোধকরি। কিন্তু পর মুহূর্তেই নিজেকে সামলে নিয়েছেন। স্বভাবসিদ্ধ হাসিতে মুখ ভরিয়ে বললেন, ‘আসলে সেই কিশোরীবেলা থেকে গানেরই তো প্রেমে পড়ে আছি, অন্য কোনো দিকে মনোযোগ দেওয়ার সময় পাইনি। সে রকম করে কাউকে মনেও ধরেনি, তাই ‘আমার বলার কিছু ছিল না... হা হা হা।’ উত্তর শেষ হতে না হতে আরও প্রশ্ন করা হয়। এমন মন ভিজিয়ে দেওয়া গানের গলা, তার ওপর সুন্দরী, অনুরাগীর ভিড়তো ছিল চারপাশে, তাদের কেউ এগিয়ে এসে বলেনি, ভালোবাসি? না, বলেনি হা...হা...হা...। আসলে চারপাশে একটা আবহ তৈরি করে রেখেছিলাম বলেই হয়তো ভরসা পাইনি। তবে বিয়ে বা সংসার করলেন না, কেন? এমন প্রশ্ন শুনে তিনি বলেন, ‘প্রেম বিয়ে নিয়ে আর উত্তর দিতে ইচ্ছে করছে না।’ একটু চুপ থেকে হৈমন্তী শুক্লা আবারও বলতে শুরু করেন, ‘বাবা চাইতেন না আমি বিয়ে করি, নিজের মধ্যেও কেন যেন সে রকম আগ্রহ তৈরি হয়নি। তবে সংসার করিনি কথাটা ঠিক নয়। পরিবারে আমি বোনদের মধ্যে সবার বড়। এখন তো বাবা-মা নেই, আমিই ভাইবোনদের কাছে মায়ের মতো, আমিই তাদের আশ্রয়। সেই অর্থে আমার সংসারটা অনেক বড়। কিন্তু বাস্তবে আমি একজন সংসারবিহীন গানের মানুষ।’

সব সময় হাস্যোজ্জ্বল হৈমন্তীর সঙ্গে সমসাময়িক সহশিল্পীদের অনেক আন্তরিক সম্পর্ক গড়ে উঠেছে সব সময়। এ তালিকায় রয়েছেন শ্রদ্ধেয় হেমন্ত মুখোপাধ্যায়, মানবেন্দ্র মুখোপাধ্যায়, মান্না দে প্রমুখ। প্রজন্মের পর প্রজন্ম পর্যন্ত চলছে তার পথচলা। এখনকার মধ্যে তিনি জিৎ গাঙ্গুলীর গান পছন্দ করেন। ওস্তাদ আল্লা রাখা ও নওশাদের সুরেও গাইবার অভিজ্ঞতা রয়েছে হৈমন্তীর। সলিল চৌধুরী, হেমন্ত মুখোপাধ্যায়,  মান্না দে’র সঙ্গে তো তার বহু পথই একসঙ্গে হাঁটা হয়েছে। ভূপেন হাজারিকার লেখা বেশ কয়েকটি মৌলিক ও সিনেমার গান গাওয়া হয়েছে তার। ‘চশমে বাদুর’ সিনেমায় ‘কঁহা সে আয়া বদরা’ গান গাইবার জন্য ১৯৮১ সালে তিনি ভূষিত হয়েছেন সুর শৃঙ্গার পুরস্কারে। আধুনিক গানের ধারার পরিবর্তন সম্পর্কে হৈমন্তী কোনো কট্টর ধারণা পোষণ করেন না। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, পরিবর্তন মানেই সব সময় খারাপ নয়। আমার বাবার সময় যারা গান করতেন তাদের মধ্যে সুরে গান গাইবার একটা প্রচলন ছিল এবং ধীরে ধীরে সে ধারা পাল্টেছে হেমন্ত মুখোপাধ্যায়দের সময়ে এসে। এরপর আমরা এলাম, ধারাটা আরও পাল্টাতে থাকল। কিন্তু তারপরও আমি মনে করি যে গানের সেই প্রথম দিকের ধারা পুরোটা পাল্টাতে তারা পারেননি। তাদের মধ্যে অনেকটাই আগের রেশ রয়ে গিয়েছিল। বরং সেই পরিবর্তনের জোয়ার এনেছে বর্তমানের শিল্পীরা। এখন অনেক বেশি কথ্য ভাষার সঙ্গে, কথার সঙ্গে মিল রেখে গান গাওয়া হচ্ছে বলে আমি মনে করি।’

গল্পে গল্পে গলা যখন শুকিয়ে ফালা ফালা, তখন এক গ্লাস পানি পান করে আবার শুরু করছেন গল্প। একজন শিল্পীর জীবনে অনেক স্মরণীয় ঘটনা থাকে। তার মুখে শুনতে চাই তেমনি একটি স্মরণীয় একটি মুহূর্তের গল্প। শুক্লা বলেন, সে রকম তো অনেক আছে। যেমন ধরো, একদিন স্টেজে গান করার পর যখন গ্রিনরুমে ফিরলাম, দেখলাম মান্না দে বসে আছেন। তিনি আমাকে বললেন, ‘তোমার গলাটা তো ভারি মিষ্টি।’ ভাবো, আমি তখন নেহাৎ নবীন শিল্পী। আমি বললাম, আপনার সুরে গান গাইতে চাই। সঙ্গে সঙ্গে রাজি হয়ে গেলেন। আমাকে দিয়ে গাওয়ালেন, ‘আমার বলার কিছু ছিল না’র মতো গান। তেমনি আমার গান শুনে হেমন্ত মুখোপাধ্যায় ডেকে পাঠিয়েছিলেন, ‘আমার সুরে গান করবেন?’ এসব যে সেই বয়সে আমার জন্য কত বড় পাওয়া!’ গানের মানুষ অন্য শিল্পীদের গান শুনবে না তা হতে পারে না। তেমনি হৈমন্তী শুক্লার কাছে আমাদের প্রশ্ন ছিল বাংলাদেশের শিল্পীদের গান শোনেন কি না? তার উত্তরটাও ছিল সোজা হ্যাঁ, শুনি তো। রুনা লায়লা, সাবিনা ইয়াসমিন ওদের কথা নতুন করে আর কী বলব, খুবই গুণী শিল্পী এরা। আর ভালো লাগে শাকিলা জাফর আর সুবীর নন্দীর গলা। বাংলাদেশের অনেক শিল্পীর সঙ্গেই আমার মধুর সম্পর্ক। তা ছাড়া, এ দেশের অনেকের সুরে আমি গেয়েছি। যেমন শেখ সাদী খান, সুজেয় শ্যাম, আসফ-উদ দৌলা এরা আমাকে দিয়ে গাইয়েছেন। শেখ সাদীর সুরে ‘ডাকে পাখি খোল আঁখি’ গানটি গেয়ে আমি তো এখানে জাতীয় পুরস্কার পেয়েছিলাম। আমি বাংলাদেশে প্রথমবার এসেছিলাম কিন্তু পুরস্কার জয়ী হিসেবে হা..হা..হা...।

হৈমন্তী শুক্লা সংগীত জীবনের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত গান পরিবেশন করে আসছেন একই ধারায়। আমরা জানতে চাই দীর্ঘ সময় গানের ভুবনে বিচরণের রহস্য কী? হৈমন্তী শুক্লা বলেন, যারা হারিয়ে গেছেন তারা অনেকে অন্য কিছুর সঙ্গে গানকে বেছে নিয়েছেন। যার ফলে গান তাদের হয়তো ছেড়ে দিয়েছে। আমি অনেক কিছুর সঙ্গে গানকে নিইনি। গানের জন্য আমি সংসারি হইনি। গানেই আমার জীবনটাকে উৎসর্গ করেছি। ঈশ্বর হয়তো আমাকে সেই কারণে আজো গান করার শক্তি দিচ্ছেন। যারা সংসার বা অন্য কিছু করছেন, করুক। আমি সেটি করতে না করছি না। কিন্তু গানকে সব কিছুর আগে প্রাধান্য দিতে হবে। অনেকে সরাসরি আমার গান শুনে বলেন, তারা যেন রেকর্ড শুনেছেন। এটা আমার জন্য অনেক আনন্দের। বয়স হয়েছে সত্যি, কিন্তু কণ্ঠ আমার এখনো আগের মতোই আছে। এ ছাড়া আমার কিছুর অভাব নেই। অনেক ভালোবাসা পেয়েছি এই গানের কারণে। দেশে-বিদেশে নানা পুরস্কার পেয়েছি গানের কল্যাণে। শেষ সময়টুকুও গান নিয়ে থাকতে চাই।’ কথার রেশ কাটতে না কাটতে আমরা প্রশ্ন করি নতুন প্রজন্মের শিল্পী প্রসঙ্গে। আমরা তার কাছে জানের চাই, অনেক নতুন শিল্পী পুরনো গান ফিউশন করছেন। এটি আপনি কীভাবে দেখছেন? তার ভাষ্য, ফিউশনের নামে নতুনরা যা-তা করছে। এটি আমার ভালো লাগে না। যারা শোনে তাদের কেমন লাগে সেটি আমি জানি না। আমি মনে করি, যদি নতুনদের কিছু সৃষ্টি করার ইচ্ছে থাকে তাহলে তারা তাদের নিজের গানকে যা খুশি তাই করুক। পুরনো গান নতুন প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দেওয়ার নামে তো যা খুশি তা করার অধিকার তাদের নেই। আমি তো দেখি এখনো নতুনেরা মান্না দের ‘জীবনে কি পাব না’ গানটি নিয়ে নাচানাচি করে। নতুনরা কি পারে না এমন একটা গান তৈরি করতে? আমরা তার কাছে জানতে চাই দুই বাংলার শিল্পীদের মূল্যায়ন প্রসঙ্গে। তিনি বলেন, আমি মাঝে মাঝে ভাবি বাংলাদেশে যেভাবে ওপার বাংলার শিল্পীদের মূল্যায়ন হয় সেভাবে এখানকার শিল্পীদের মূল্যায়ন আমার দেশে হয় না। যদিও এটা দূর হচ্ছে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আরও অনেক কিছু দূর হয়ে যাবে। সময় আর মুগ্ধতায় পাথর চেপে আমাকে গল্পের ইতি টানতে হয়। কিন্তু তার প্রতিটি কথা আর গায়কীর প্রতিধ্বনি হতে থাকে আমাদের কানে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

২২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা