শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ এপ্রিল, ২০১৯

আমি সংসারবিহীন এক গানের মানুষ

প্রিন্ট ভার্সন
আমি সংসারবিহীন এক গানের মানুষ

সম্প্রতি আবারও ঢাকা ঘুরে গেলেন উপমহাদেশের খ্যাতিমান সংগীতশিল্পী হৈমন্তী শুক্লা। এবার তিনি এসেছিলেন গজল সংগীতশিল্পী মনজুরুল আলমের ‘জোছনায় বেসামাল’ শিরোনামের একক অ্যালবাম প্রকাশনা উৎসবে। গানও গেয়েছেন বেশ কয়েকটি। অনুষ্ঠান শেষে তিনি সময় দেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে। হৈমন্তী শুক্লার সঙ্গে সেই আড্ডাটি তুলে ধরেন- আলী আফতাব, ছবি : রাফিয়া আহমেদ

 

হৈমন্তী শুক্লা, যিনি তার কণ্ঠমাধুর্যতা দিয়ে বৃষ্টিকে ডাকছেন, ‘ওগো বৃষ্টি আমার চোখের পাতা ছুঁয়ো না, আমার এত সাধের কান্নার দাগ ধুয়ো না।’ মনকে ভরে তোলা তার কণ্ঠের বীণা সময়ের ফ্রেমে বন্দী করি আমরা। দিন শেষে সন্ধ্যাবাতির সঙ্গে স্বপ্নে জাগা ক্লান্ত-প্রদীপ জ্বালানোর মতোই এক শান্তির পরশ বোলায় হৈমন্তী শুক্লার অনেক গান। তার সঙ্গে অনায়াসে ভাগ করে নেওয়া যায় কিশোরী মনের প্রথম প্রেমের আনন্দ, তার সঙ্গে বলা যায় বিরহী হৃদয়ের দুঃখ। তাই আমরাও গিয়েছিলাম ধানমন্ডির অলিয়স ফ্রঁসেসে তার সঙ্গে জীবনের গল্প করার জন্য। সদা হাস্যোজ্জ্বল আন্তরিক একটা চেহারা, বড় লাল টিপ, বেশির ভাগ সময়ই মোটা লাল পাড়ের সাদা শাড়ি একটা চেনা মুখ, হৈমন্তী শুক্লা। সময় বইছে, বয়স বাড়ছে, তবু সংগীত জগতের লোকজনের কাছে হৈমন্তী পুরনো হননি একেবারেই। তার ওপর জন্মায়নি সময়ের শ্যাওলা, বরং বেড়েছে সুরের মহিমা। বয়সের কারণে মঞ্চে হয়তো এখন তাকে উঠতে হয় অন্যের সাহায্য নিয়ে কিন্তু হারমোনিয়ামে হাত রাখতেই বেজে উঠে চিরচেনা গানের সুর। বাংলাদেশ প্রতিদিনের শোবিজ আড্ডার জন্য আমরা প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। আর অপেক্ষা করছিলাম কখন শেষ হবে এই গানের অনুষ্ঠান। কিন্তু হৈমন্তী শুক্লার ‘ঠিকানা না রেখে ভালোই করেছ বন্ধু’, ‘আমার বলার কিছু ছিল না’, ‘ডাকে পাখি খোল আঁখি’, ‘ওগো বৃষ্টি আমার চোখের পাতা ছুঁইয়ো না’, ‘আমি সুখী হলে’ গান শুনতে শুনতে ভুলতেই বসেছিলাম শোবিজ আড্ডার কথা। অলিয়স ফ্রঁসেসে ওই গানের অনুষ্ঠান শেষে আমরা কিছুটা মূল্যবান সময় পায় হৈমন্তী শুক্লা কাছ থেকে।

আমরা প্রথমে তার কাছে জানতে চাই গানের জগতে আসার গল্পটা। এক গাল হেসে তিনি বলতে শুরু করেন, ‘আমি প্রথম তালিম পেয়েছিলাম বাবার হাতে। ১৯৭২ সালে প্রথম শৈলেন মুখোপাধ্যায়ের সুরে রেকর্ড করলাম ‘এ তো কান্না নয়’ গানটি। তখন খুব জনপ্রিয় হয়েছিল গানটি। এরপর একে একে হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের সুরে ‘ওগো বৃষ্টি তুমি চোখের পাতা ছুঁয়ো না’, শ্যামল মিত্রের সুরে ‘এমন স্বপ্ন কখনো দেখিনি আমি’, মান্না দের সুরে ‘আমার বলার কিছু ছিল না।’ তারপর আমাকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। আমি ১৯৭১ সালে ভারতীয় উচ্চাঙ্গসংগীতের ওপর বৃত্তি পেয়েছিলাম এবং এরও আগে থেকে আমি অল ইন্ডিয়া রেডিওর একজন নিয়মিত শিল্পী ছিলাম। ১৯৭৫ সালে আমাকে ভূষিত করা হয় ‘মিয়া তানসেন পুরস্কারে।’

উচ্চাঙ্গসংগীতে বিশেষ তালিম এবং অনুশীলনের পরও গানের জগতে হৈমন্তীর নেই ঠিক কোনো নির্দিষ্ট পথ, বরং তিনি সব অলিগলিতেই স্বচ্ছন্দ। ভজন কিংবা গজল, খেয়াল কিংবা ঠুমরি, বিভিন্ন রাগের নিখুঁত স্বরে তিনি যেমন নির্ভুল, তেমনি আধুনিক গানের মঞ্চেও তিনি সিদ্ধকণ্ঠ। তার বহুমাত্রিক বিচরণ তাকে এনে দিয়েছে সর্বস্তরের জনপ্রিয়তা। মোটামুটি সব ধরনের শ্রোতাই তার সুরে মজেছেন। বিভিন্ন শৈলীতে তিনি নিজের কণ্ঠকে সাজাতে পেরেছেন বলেই হয়তো তার সংগীত এত পরিপক্ব। বাংলা ছাড়াও তিনি গেয়েছেন ওড়িয়া, গুজরাটি, পাঞ্জাবি, অহমিয়া ও ভোজপুরি ভাষায়।

গানের কথা ও সুরে এত ভালোবাসা ও নিবেদন, বাস্তব জীবনে কি কাউকে বলা হয়নি সে রকম করে? প্রশ্ন শুনে একটু থমকে গেলেন হৈমন্তী শুক্লা, তার চেয়ে কম বয়সী একজনের মুখে এ রকম কথা শুনে একটু অবাক হলেন বোধকরি। কিন্তু পর মুহূর্তেই নিজেকে সামলে নিয়েছেন। স্বভাবসিদ্ধ হাসিতে মুখ ভরিয়ে বললেন, ‘আসলে সেই কিশোরীবেলা থেকে গানেরই তো প্রেমে পড়ে আছি, অন্য কোনো দিকে মনোযোগ দেওয়ার সময় পাইনি। সে রকম করে কাউকে মনেও ধরেনি, তাই ‘আমার বলার কিছু ছিল না... হা হা হা।’ উত্তর শেষ হতে না হতে আরও প্রশ্ন করা হয়। এমন মন ভিজিয়ে দেওয়া গানের গলা, তার ওপর সুন্দরী, অনুরাগীর ভিড়তো ছিল চারপাশে, তাদের কেউ এগিয়ে এসে বলেনি, ভালোবাসি? না, বলেনি হা...হা...হা...। আসলে চারপাশে একটা আবহ তৈরি করে রেখেছিলাম বলেই হয়তো ভরসা পাইনি। তবে বিয়ে বা সংসার করলেন না, কেন? এমন প্রশ্ন শুনে তিনি বলেন, ‘প্রেম বিয়ে নিয়ে আর উত্তর দিতে ইচ্ছে করছে না।’ একটু চুপ থেকে হৈমন্তী শুক্লা আবারও বলতে শুরু করেন, ‘বাবা চাইতেন না আমি বিয়ে করি, নিজের মধ্যেও কেন যেন সে রকম আগ্রহ তৈরি হয়নি। তবে সংসার করিনি কথাটা ঠিক নয়। পরিবারে আমি বোনদের মধ্যে সবার বড়। এখন তো বাবা-মা নেই, আমিই ভাইবোনদের কাছে মায়ের মতো, আমিই তাদের আশ্রয়। সেই অর্থে আমার সংসারটা অনেক বড়। কিন্তু বাস্তবে আমি একজন সংসারবিহীন গানের মানুষ।’

সব সময় হাস্যোজ্জ্বল হৈমন্তীর সঙ্গে সমসাময়িক সহশিল্পীদের অনেক আন্তরিক সম্পর্ক গড়ে উঠেছে সব সময়। এ তালিকায় রয়েছেন শ্রদ্ধেয় হেমন্ত মুখোপাধ্যায়, মানবেন্দ্র মুখোপাধ্যায়, মান্না দে প্রমুখ। প্রজন্মের পর প্রজন্ম পর্যন্ত চলছে তার পথচলা। এখনকার মধ্যে তিনি জিৎ গাঙ্গুলীর গান পছন্দ করেন। ওস্তাদ আল্লা রাখা ও নওশাদের সুরেও গাইবার অভিজ্ঞতা রয়েছে হৈমন্তীর। সলিল চৌধুরী, হেমন্ত মুখোপাধ্যায়,  মান্না দে’র সঙ্গে তো তার বহু পথই একসঙ্গে হাঁটা হয়েছে। ভূপেন হাজারিকার লেখা বেশ কয়েকটি মৌলিক ও সিনেমার গান গাওয়া হয়েছে তার। ‘চশমে বাদুর’ সিনেমায় ‘কঁহা সে আয়া বদরা’ গান গাইবার জন্য ১৯৮১ সালে তিনি ভূষিত হয়েছেন সুর শৃঙ্গার পুরস্কারে। আধুনিক গানের ধারার পরিবর্তন সম্পর্কে হৈমন্তী কোনো কট্টর ধারণা পোষণ করেন না। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, পরিবর্তন মানেই সব সময় খারাপ নয়। আমার বাবার সময় যারা গান করতেন তাদের মধ্যে সুরে গান গাইবার একটা প্রচলন ছিল এবং ধীরে ধীরে সে ধারা পাল্টেছে হেমন্ত মুখোপাধ্যায়দের সময়ে এসে। এরপর আমরা এলাম, ধারাটা আরও পাল্টাতে থাকল। কিন্তু তারপরও আমি মনে করি যে গানের সেই প্রথম দিকের ধারা পুরোটা পাল্টাতে তারা পারেননি। তাদের মধ্যে অনেকটাই আগের রেশ রয়ে গিয়েছিল। বরং সেই পরিবর্তনের জোয়ার এনেছে বর্তমানের শিল্পীরা। এখন অনেক বেশি কথ্য ভাষার সঙ্গে, কথার সঙ্গে মিল রেখে গান গাওয়া হচ্ছে বলে আমি মনে করি।’

গল্পে গল্পে গলা যখন শুকিয়ে ফালা ফালা, তখন এক গ্লাস পানি পান করে আবার শুরু করছেন গল্প। একজন শিল্পীর জীবনে অনেক স্মরণীয় ঘটনা থাকে। তার মুখে শুনতে চাই তেমনি একটি স্মরণীয় একটি মুহূর্তের গল্প। শুক্লা বলেন, সে রকম তো অনেক আছে। যেমন ধরো, একদিন স্টেজে গান করার পর যখন গ্রিনরুমে ফিরলাম, দেখলাম মান্না দে বসে আছেন। তিনি আমাকে বললেন, ‘তোমার গলাটা তো ভারি মিষ্টি।’ ভাবো, আমি তখন নেহাৎ নবীন শিল্পী। আমি বললাম, আপনার সুরে গান গাইতে চাই। সঙ্গে সঙ্গে রাজি হয়ে গেলেন। আমাকে দিয়ে গাওয়ালেন, ‘আমার বলার কিছু ছিল না’র মতো গান। তেমনি আমার গান শুনে হেমন্ত মুখোপাধ্যায় ডেকে পাঠিয়েছিলেন, ‘আমার সুরে গান করবেন?’ এসব যে সেই বয়সে আমার জন্য কত বড় পাওয়া!’ গানের মানুষ অন্য শিল্পীদের গান শুনবে না তা হতে পারে না। তেমনি হৈমন্তী শুক্লার কাছে আমাদের প্রশ্ন ছিল বাংলাদেশের শিল্পীদের গান শোনেন কি না? তার উত্তরটাও ছিল সোজা হ্যাঁ, শুনি তো। রুনা লায়লা, সাবিনা ইয়াসমিন ওদের কথা নতুন করে আর কী বলব, খুবই গুণী শিল্পী এরা। আর ভালো লাগে শাকিলা জাফর আর সুবীর নন্দীর গলা। বাংলাদেশের অনেক শিল্পীর সঙ্গেই আমার মধুর সম্পর্ক। তা ছাড়া, এ দেশের অনেকের সুরে আমি গেয়েছি। যেমন শেখ সাদী খান, সুজেয় শ্যাম, আসফ-উদ দৌলা এরা আমাকে দিয়ে গাইয়েছেন। শেখ সাদীর সুরে ‘ডাকে পাখি খোল আঁখি’ গানটি গেয়ে আমি তো এখানে জাতীয় পুরস্কার পেয়েছিলাম। আমি বাংলাদেশে প্রথমবার এসেছিলাম কিন্তু পুরস্কার জয়ী হিসেবে হা..হা..হা...।

হৈমন্তী শুক্লা সংগীত জীবনের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত গান পরিবেশন করে আসছেন একই ধারায়। আমরা জানতে চাই দীর্ঘ সময় গানের ভুবনে বিচরণের রহস্য কী? হৈমন্তী শুক্লা বলেন, যারা হারিয়ে গেছেন তারা অনেকে অন্য কিছুর সঙ্গে গানকে বেছে নিয়েছেন। যার ফলে গান তাদের হয়তো ছেড়ে দিয়েছে। আমি অনেক কিছুর সঙ্গে গানকে নিইনি। গানের জন্য আমি সংসারি হইনি। গানেই আমার জীবনটাকে উৎসর্গ করেছি। ঈশ্বর হয়তো আমাকে সেই কারণে আজো গান করার শক্তি দিচ্ছেন। যারা সংসার বা অন্য কিছু করছেন, করুক। আমি সেটি করতে না করছি না। কিন্তু গানকে সব কিছুর আগে প্রাধান্য দিতে হবে। অনেকে সরাসরি আমার গান শুনে বলেন, তারা যেন রেকর্ড শুনেছেন। এটা আমার জন্য অনেক আনন্দের। বয়স হয়েছে সত্যি, কিন্তু কণ্ঠ আমার এখনো আগের মতোই আছে। এ ছাড়া আমার কিছুর অভাব নেই। অনেক ভালোবাসা পেয়েছি এই গানের কারণে। দেশে-বিদেশে নানা পুরস্কার পেয়েছি গানের কল্যাণে। শেষ সময়টুকুও গান নিয়ে থাকতে চাই।’ কথার রেশ কাটতে না কাটতে আমরা প্রশ্ন করি নতুন প্রজন্মের শিল্পী প্রসঙ্গে। আমরা তার কাছে জানের চাই, অনেক নতুন শিল্পী পুরনো গান ফিউশন করছেন। এটি আপনি কীভাবে দেখছেন? তার ভাষ্য, ফিউশনের নামে নতুনরা যা-তা করছে। এটি আমার ভালো লাগে না। যারা শোনে তাদের কেমন লাগে সেটি আমি জানি না। আমি মনে করি, যদি নতুনদের কিছু সৃষ্টি করার ইচ্ছে থাকে তাহলে তারা তাদের নিজের গানকে যা খুশি তাই করুক। পুরনো গান নতুন প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দেওয়ার নামে তো যা খুশি তা করার অধিকার তাদের নেই। আমি তো দেখি এখনো নতুনেরা মান্না দের ‘জীবনে কি পাব না’ গানটি নিয়ে নাচানাচি করে। নতুনরা কি পারে না এমন একটা গান তৈরি করতে? আমরা তার কাছে জানতে চাই দুই বাংলার শিল্পীদের মূল্যায়ন প্রসঙ্গে। তিনি বলেন, আমি মাঝে মাঝে ভাবি বাংলাদেশে যেভাবে ওপার বাংলার শিল্পীদের মূল্যায়ন হয় সেভাবে এখানকার শিল্পীদের মূল্যায়ন আমার দেশে হয় না। যদিও এটা দূর হচ্ছে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আরও অনেক কিছু দূর হয়ে যাবে। সময় আর মুগ্ধতায় পাথর চেপে আমাকে গল্পের ইতি টানতে হয়। কিন্তু তার প্রতিটি কথা আর গায়কীর প্রতিধ্বনি হতে থাকে আমাদের কানে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প
মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৯ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম