শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ এপ্রিল, ২০১৯

আমি সংসারবিহীন এক গানের মানুষ

প্রিন্ট ভার্সন
আমি সংসারবিহীন এক গানের মানুষ

সম্প্রতি আবারও ঢাকা ঘুরে গেলেন উপমহাদেশের খ্যাতিমান সংগীতশিল্পী হৈমন্তী শুক্লা। এবার তিনি এসেছিলেন গজল সংগীতশিল্পী মনজুরুল আলমের ‘জোছনায় বেসামাল’ শিরোনামের একক অ্যালবাম প্রকাশনা উৎসবে। গানও গেয়েছেন বেশ কয়েকটি। অনুষ্ঠান শেষে তিনি সময় দেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে। হৈমন্তী শুক্লার সঙ্গে সেই আড্ডাটি তুলে ধরেন- আলী আফতাব, ছবি : রাফিয়া আহমেদ

 

হৈমন্তী শুক্লা, যিনি তার কণ্ঠমাধুর্যতা দিয়ে বৃষ্টিকে ডাকছেন, ‘ওগো বৃষ্টি আমার চোখের পাতা ছুঁয়ো না, আমার এত সাধের কান্নার দাগ ধুয়ো না।’ মনকে ভরে তোলা তার কণ্ঠের বীণা সময়ের ফ্রেমে বন্দী করি আমরা। দিন শেষে সন্ধ্যাবাতির সঙ্গে স্বপ্নে জাগা ক্লান্ত-প্রদীপ জ্বালানোর মতোই এক শান্তির পরশ বোলায় হৈমন্তী শুক্লার অনেক গান। তার সঙ্গে অনায়াসে ভাগ করে নেওয়া যায় কিশোরী মনের প্রথম প্রেমের আনন্দ, তার সঙ্গে বলা যায় বিরহী হৃদয়ের দুঃখ। তাই আমরাও গিয়েছিলাম ধানমন্ডির অলিয়স ফ্রঁসেসে তার সঙ্গে জীবনের গল্প করার জন্য। সদা হাস্যোজ্জ্বল আন্তরিক একটা চেহারা, বড় লাল টিপ, বেশির ভাগ সময়ই মোটা লাল পাড়ের সাদা শাড়ি একটা চেনা মুখ, হৈমন্তী শুক্লা। সময় বইছে, বয়স বাড়ছে, তবু সংগীত জগতের লোকজনের কাছে হৈমন্তী পুরনো হননি একেবারেই। তার ওপর জন্মায়নি সময়ের শ্যাওলা, বরং বেড়েছে সুরের মহিমা। বয়সের কারণে মঞ্চে হয়তো এখন তাকে উঠতে হয় অন্যের সাহায্য নিয়ে কিন্তু হারমোনিয়ামে হাত রাখতেই বেজে উঠে চিরচেনা গানের সুর। বাংলাদেশ প্রতিদিনের শোবিজ আড্ডার জন্য আমরা প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। আর অপেক্ষা করছিলাম কখন শেষ হবে এই গানের অনুষ্ঠান। কিন্তু হৈমন্তী শুক্লার ‘ঠিকানা না রেখে ভালোই করেছ বন্ধু’, ‘আমার বলার কিছু ছিল না’, ‘ডাকে পাখি খোল আঁখি’, ‘ওগো বৃষ্টি আমার চোখের পাতা ছুঁইয়ো না’, ‘আমি সুখী হলে’ গান শুনতে শুনতে ভুলতেই বসেছিলাম শোবিজ আড্ডার কথা। অলিয়স ফ্রঁসেসে ওই গানের অনুষ্ঠান শেষে আমরা কিছুটা মূল্যবান সময় পায় হৈমন্তী শুক্লা কাছ থেকে।

আমরা প্রথমে তার কাছে জানতে চাই গানের জগতে আসার গল্পটা। এক গাল হেসে তিনি বলতে শুরু করেন, ‘আমি প্রথম তালিম পেয়েছিলাম বাবার হাতে। ১৯৭২ সালে প্রথম শৈলেন মুখোপাধ্যায়ের সুরে রেকর্ড করলাম ‘এ তো কান্না নয়’ গানটি। তখন খুব জনপ্রিয় হয়েছিল গানটি। এরপর একে একে হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের সুরে ‘ওগো বৃষ্টি তুমি চোখের পাতা ছুঁয়ো না’, শ্যামল মিত্রের সুরে ‘এমন স্বপ্ন কখনো দেখিনি আমি’, মান্না দের সুরে ‘আমার বলার কিছু ছিল না।’ তারপর আমাকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। আমি ১৯৭১ সালে ভারতীয় উচ্চাঙ্গসংগীতের ওপর বৃত্তি পেয়েছিলাম এবং এরও আগে থেকে আমি অল ইন্ডিয়া রেডিওর একজন নিয়মিত শিল্পী ছিলাম। ১৯৭৫ সালে আমাকে ভূষিত করা হয় ‘মিয়া তানসেন পুরস্কারে।’

উচ্চাঙ্গসংগীতে বিশেষ তালিম এবং অনুশীলনের পরও গানের জগতে হৈমন্তীর নেই ঠিক কোনো নির্দিষ্ট পথ, বরং তিনি সব অলিগলিতেই স্বচ্ছন্দ। ভজন কিংবা গজল, খেয়াল কিংবা ঠুমরি, বিভিন্ন রাগের নিখুঁত স্বরে তিনি যেমন নির্ভুল, তেমনি আধুনিক গানের মঞ্চেও তিনি সিদ্ধকণ্ঠ। তার বহুমাত্রিক বিচরণ তাকে এনে দিয়েছে সর্বস্তরের জনপ্রিয়তা। মোটামুটি সব ধরনের শ্রোতাই তার সুরে মজেছেন। বিভিন্ন শৈলীতে তিনি নিজের কণ্ঠকে সাজাতে পেরেছেন বলেই হয়তো তার সংগীত এত পরিপক্ব। বাংলা ছাড়াও তিনি গেয়েছেন ওড়িয়া, গুজরাটি, পাঞ্জাবি, অহমিয়া ও ভোজপুরি ভাষায়।

গানের কথা ও সুরে এত ভালোবাসা ও নিবেদন, বাস্তব জীবনে কি কাউকে বলা হয়নি সে রকম করে? প্রশ্ন শুনে একটু থমকে গেলেন হৈমন্তী শুক্লা, তার চেয়ে কম বয়সী একজনের মুখে এ রকম কথা শুনে একটু অবাক হলেন বোধকরি। কিন্তু পর মুহূর্তেই নিজেকে সামলে নিয়েছেন। স্বভাবসিদ্ধ হাসিতে মুখ ভরিয়ে বললেন, ‘আসলে সেই কিশোরীবেলা থেকে গানেরই তো প্রেমে পড়ে আছি, অন্য কোনো দিকে মনোযোগ দেওয়ার সময় পাইনি। সে রকম করে কাউকে মনেও ধরেনি, তাই ‘আমার বলার কিছু ছিল না... হা হা হা।’ উত্তর শেষ হতে না হতে আরও প্রশ্ন করা হয়। এমন মন ভিজিয়ে দেওয়া গানের গলা, তার ওপর সুন্দরী, অনুরাগীর ভিড়তো ছিল চারপাশে, তাদের কেউ এগিয়ে এসে বলেনি, ভালোবাসি? না, বলেনি হা...হা...হা...। আসলে চারপাশে একটা আবহ তৈরি করে রেখেছিলাম বলেই হয়তো ভরসা পাইনি। তবে বিয়ে বা সংসার করলেন না, কেন? এমন প্রশ্ন শুনে তিনি বলেন, ‘প্রেম বিয়ে নিয়ে আর উত্তর দিতে ইচ্ছে করছে না।’ একটু চুপ থেকে হৈমন্তী শুক্লা আবারও বলতে শুরু করেন, ‘বাবা চাইতেন না আমি বিয়ে করি, নিজের মধ্যেও কেন যেন সে রকম আগ্রহ তৈরি হয়নি। তবে সংসার করিনি কথাটা ঠিক নয়। পরিবারে আমি বোনদের মধ্যে সবার বড়। এখন তো বাবা-মা নেই, আমিই ভাইবোনদের কাছে মায়ের মতো, আমিই তাদের আশ্রয়। সেই অর্থে আমার সংসারটা অনেক বড়। কিন্তু বাস্তবে আমি একজন সংসারবিহীন গানের মানুষ।’

সব সময় হাস্যোজ্জ্বল হৈমন্তীর সঙ্গে সমসাময়িক সহশিল্পীদের অনেক আন্তরিক সম্পর্ক গড়ে উঠেছে সব সময়। এ তালিকায় রয়েছেন শ্রদ্ধেয় হেমন্ত মুখোপাধ্যায়, মানবেন্দ্র মুখোপাধ্যায়, মান্না দে প্রমুখ। প্রজন্মের পর প্রজন্ম পর্যন্ত চলছে তার পথচলা। এখনকার মধ্যে তিনি জিৎ গাঙ্গুলীর গান পছন্দ করেন। ওস্তাদ আল্লা রাখা ও নওশাদের সুরেও গাইবার অভিজ্ঞতা রয়েছে হৈমন্তীর। সলিল চৌধুরী, হেমন্ত মুখোপাধ্যায়,  মান্না দে’র সঙ্গে তো তার বহু পথই একসঙ্গে হাঁটা হয়েছে। ভূপেন হাজারিকার লেখা বেশ কয়েকটি মৌলিক ও সিনেমার গান গাওয়া হয়েছে তার। ‘চশমে বাদুর’ সিনেমায় ‘কঁহা সে আয়া বদরা’ গান গাইবার জন্য ১৯৮১ সালে তিনি ভূষিত হয়েছেন সুর শৃঙ্গার পুরস্কারে। আধুনিক গানের ধারার পরিবর্তন সম্পর্কে হৈমন্তী কোনো কট্টর ধারণা পোষণ করেন না। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, পরিবর্তন মানেই সব সময় খারাপ নয়। আমার বাবার সময় যারা গান করতেন তাদের মধ্যে সুরে গান গাইবার একটা প্রচলন ছিল এবং ধীরে ধীরে সে ধারা পাল্টেছে হেমন্ত মুখোপাধ্যায়দের সময়ে এসে। এরপর আমরা এলাম, ধারাটা আরও পাল্টাতে থাকল। কিন্তু তারপরও আমি মনে করি যে গানের সেই প্রথম দিকের ধারা পুরোটা পাল্টাতে তারা পারেননি। তাদের মধ্যে অনেকটাই আগের রেশ রয়ে গিয়েছিল। বরং সেই পরিবর্তনের জোয়ার এনেছে বর্তমানের শিল্পীরা। এখন অনেক বেশি কথ্য ভাষার সঙ্গে, কথার সঙ্গে মিল রেখে গান গাওয়া হচ্ছে বলে আমি মনে করি।’

গল্পে গল্পে গলা যখন শুকিয়ে ফালা ফালা, তখন এক গ্লাস পানি পান করে আবার শুরু করছেন গল্প। একজন শিল্পীর জীবনে অনেক স্মরণীয় ঘটনা থাকে। তার মুখে শুনতে চাই তেমনি একটি স্মরণীয় একটি মুহূর্তের গল্প। শুক্লা বলেন, সে রকম তো অনেক আছে। যেমন ধরো, একদিন স্টেজে গান করার পর যখন গ্রিনরুমে ফিরলাম, দেখলাম মান্না দে বসে আছেন। তিনি আমাকে বললেন, ‘তোমার গলাটা তো ভারি মিষ্টি।’ ভাবো, আমি তখন নেহাৎ নবীন শিল্পী। আমি বললাম, আপনার সুরে গান গাইতে চাই। সঙ্গে সঙ্গে রাজি হয়ে গেলেন। আমাকে দিয়ে গাওয়ালেন, ‘আমার বলার কিছু ছিল না’র মতো গান। তেমনি আমার গান শুনে হেমন্ত মুখোপাধ্যায় ডেকে পাঠিয়েছিলেন, ‘আমার সুরে গান করবেন?’ এসব যে সেই বয়সে আমার জন্য কত বড় পাওয়া!’ গানের মানুষ অন্য শিল্পীদের গান শুনবে না তা হতে পারে না। তেমনি হৈমন্তী শুক্লার কাছে আমাদের প্রশ্ন ছিল বাংলাদেশের শিল্পীদের গান শোনেন কি না? তার উত্তরটাও ছিল সোজা হ্যাঁ, শুনি তো। রুনা লায়লা, সাবিনা ইয়াসমিন ওদের কথা নতুন করে আর কী বলব, খুবই গুণী শিল্পী এরা। আর ভালো লাগে শাকিলা জাফর আর সুবীর নন্দীর গলা। বাংলাদেশের অনেক শিল্পীর সঙ্গেই আমার মধুর সম্পর্ক। তা ছাড়া, এ দেশের অনেকের সুরে আমি গেয়েছি। যেমন শেখ সাদী খান, সুজেয় শ্যাম, আসফ-উদ দৌলা এরা আমাকে দিয়ে গাইয়েছেন। শেখ সাদীর সুরে ‘ডাকে পাখি খোল আঁখি’ গানটি গেয়ে আমি তো এখানে জাতীয় পুরস্কার পেয়েছিলাম। আমি বাংলাদেশে প্রথমবার এসেছিলাম কিন্তু পুরস্কার জয়ী হিসেবে হা..হা..হা...।

হৈমন্তী শুক্লা সংগীত জীবনের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত গান পরিবেশন করে আসছেন একই ধারায়। আমরা জানতে চাই দীর্ঘ সময় গানের ভুবনে বিচরণের রহস্য কী? হৈমন্তী শুক্লা বলেন, যারা হারিয়ে গেছেন তারা অনেকে অন্য কিছুর সঙ্গে গানকে বেছে নিয়েছেন। যার ফলে গান তাদের হয়তো ছেড়ে দিয়েছে। আমি অনেক কিছুর সঙ্গে গানকে নিইনি। গানের জন্য আমি সংসারি হইনি। গানেই আমার জীবনটাকে উৎসর্গ করেছি। ঈশ্বর হয়তো আমাকে সেই কারণে আজো গান করার শক্তি দিচ্ছেন। যারা সংসার বা অন্য কিছু করছেন, করুক। আমি সেটি করতে না করছি না। কিন্তু গানকে সব কিছুর আগে প্রাধান্য দিতে হবে। অনেকে সরাসরি আমার গান শুনে বলেন, তারা যেন রেকর্ড শুনেছেন। এটা আমার জন্য অনেক আনন্দের। বয়স হয়েছে সত্যি, কিন্তু কণ্ঠ আমার এখনো আগের মতোই আছে। এ ছাড়া আমার কিছুর অভাব নেই। অনেক ভালোবাসা পেয়েছি এই গানের কারণে। দেশে-বিদেশে নানা পুরস্কার পেয়েছি গানের কল্যাণে। শেষ সময়টুকুও গান নিয়ে থাকতে চাই।’ কথার রেশ কাটতে না কাটতে আমরা প্রশ্ন করি নতুন প্রজন্মের শিল্পী প্রসঙ্গে। আমরা তার কাছে জানের চাই, অনেক নতুন শিল্পী পুরনো গান ফিউশন করছেন। এটি আপনি কীভাবে দেখছেন? তার ভাষ্য, ফিউশনের নামে নতুনরা যা-তা করছে। এটি আমার ভালো লাগে না। যারা শোনে তাদের কেমন লাগে সেটি আমি জানি না। আমি মনে করি, যদি নতুনদের কিছু সৃষ্টি করার ইচ্ছে থাকে তাহলে তারা তাদের নিজের গানকে যা খুশি তাই করুক। পুরনো গান নতুন প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দেওয়ার নামে তো যা খুশি তা করার অধিকার তাদের নেই। আমি তো দেখি এখনো নতুনেরা মান্না দের ‘জীবনে কি পাব না’ গানটি নিয়ে নাচানাচি করে। নতুনরা কি পারে না এমন একটা গান তৈরি করতে? আমরা তার কাছে জানতে চাই দুই বাংলার শিল্পীদের মূল্যায়ন প্রসঙ্গে। তিনি বলেন, আমি মাঝে মাঝে ভাবি বাংলাদেশে যেভাবে ওপার বাংলার শিল্পীদের মূল্যায়ন হয় সেভাবে এখানকার শিল্পীদের মূল্যায়ন আমার দেশে হয় না। যদিও এটা দূর হচ্ছে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আরও অনেক কিছু দূর হয়ে যাবে। সময় আর মুগ্ধতায় পাথর চেপে আমাকে গল্পের ইতি টানতে হয়। কিন্তু তার প্রতিটি কথা আর গায়কীর প্রতিধ্বনি হতে থাকে আমাদের কানে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে
ঢাকার আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট
প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট

মাঠে ময়দানে