শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ এপ্রিল, ২০১৯

আমি সংসারবিহীন এক গানের মানুষ

প্রিন্ট ভার্সন
আমি সংসারবিহীন এক গানের মানুষ

সম্প্রতি আবারও ঢাকা ঘুরে গেলেন উপমহাদেশের খ্যাতিমান সংগীতশিল্পী হৈমন্তী শুক্লা। এবার তিনি এসেছিলেন গজল সংগীতশিল্পী মনজুরুল আলমের ‘জোছনায় বেসামাল’ শিরোনামের একক অ্যালবাম প্রকাশনা উৎসবে। গানও গেয়েছেন বেশ কয়েকটি। অনুষ্ঠান শেষে তিনি সময় দেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে। হৈমন্তী শুক্লার সঙ্গে সেই আড্ডাটি তুলে ধরেন- আলী আফতাব, ছবি : রাফিয়া আহমেদ

 

হৈমন্তী শুক্লা, যিনি তার কণ্ঠমাধুর্যতা দিয়ে বৃষ্টিকে ডাকছেন, ‘ওগো বৃষ্টি আমার চোখের পাতা ছুঁয়ো না, আমার এত সাধের কান্নার দাগ ধুয়ো না।’ মনকে ভরে তোলা তার কণ্ঠের বীণা সময়ের ফ্রেমে বন্দী করি আমরা। দিন শেষে সন্ধ্যাবাতির সঙ্গে স্বপ্নে জাগা ক্লান্ত-প্রদীপ জ্বালানোর মতোই এক শান্তির পরশ বোলায় হৈমন্তী শুক্লার অনেক গান। তার সঙ্গে অনায়াসে ভাগ করে নেওয়া যায় কিশোরী মনের প্রথম প্রেমের আনন্দ, তার সঙ্গে বলা যায় বিরহী হৃদয়ের দুঃখ। তাই আমরাও গিয়েছিলাম ধানমন্ডির অলিয়স ফ্রঁসেসে তার সঙ্গে জীবনের গল্প করার জন্য। সদা হাস্যোজ্জ্বল আন্তরিক একটা চেহারা, বড় লাল টিপ, বেশির ভাগ সময়ই মোটা লাল পাড়ের সাদা শাড়ি একটা চেনা মুখ, হৈমন্তী শুক্লা। সময় বইছে, বয়স বাড়ছে, তবু সংগীত জগতের লোকজনের কাছে হৈমন্তী পুরনো হননি একেবারেই। তার ওপর জন্মায়নি সময়ের শ্যাওলা, বরং বেড়েছে সুরের মহিমা। বয়সের কারণে মঞ্চে হয়তো এখন তাকে উঠতে হয় অন্যের সাহায্য নিয়ে কিন্তু হারমোনিয়ামে হাত রাখতেই বেজে উঠে চিরচেনা গানের সুর। বাংলাদেশ প্রতিদিনের শোবিজ আড্ডার জন্য আমরা প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। আর অপেক্ষা করছিলাম কখন শেষ হবে এই গানের অনুষ্ঠান। কিন্তু হৈমন্তী শুক্লার ‘ঠিকানা না রেখে ভালোই করেছ বন্ধু’, ‘আমার বলার কিছু ছিল না’, ‘ডাকে পাখি খোল আঁখি’, ‘ওগো বৃষ্টি আমার চোখের পাতা ছুঁইয়ো না’, ‘আমি সুখী হলে’ গান শুনতে শুনতে ভুলতেই বসেছিলাম শোবিজ আড্ডার কথা। অলিয়স ফ্রঁসেসে ওই গানের অনুষ্ঠান শেষে আমরা কিছুটা মূল্যবান সময় পায় হৈমন্তী শুক্লা কাছ থেকে।

আমরা প্রথমে তার কাছে জানতে চাই গানের জগতে আসার গল্পটা। এক গাল হেসে তিনি বলতে শুরু করেন, ‘আমি প্রথম তালিম পেয়েছিলাম বাবার হাতে। ১৯৭২ সালে প্রথম শৈলেন মুখোপাধ্যায়ের সুরে রেকর্ড করলাম ‘এ তো কান্না নয়’ গানটি। তখন খুব জনপ্রিয় হয়েছিল গানটি। এরপর একে একে হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের সুরে ‘ওগো বৃষ্টি তুমি চোখের পাতা ছুঁয়ো না’, শ্যামল মিত্রের সুরে ‘এমন স্বপ্ন কখনো দেখিনি আমি’, মান্না দের সুরে ‘আমার বলার কিছু ছিল না।’ তারপর আমাকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। আমি ১৯৭১ সালে ভারতীয় উচ্চাঙ্গসংগীতের ওপর বৃত্তি পেয়েছিলাম এবং এরও আগে থেকে আমি অল ইন্ডিয়া রেডিওর একজন নিয়মিত শিল্পী ছিলাম। ১৯৭৫ সালে আমাকে ভূষিত করা হয় ‘মিয়া তানসেন পুরস্কারে।’

উচ্চাঙ্গসংগীতে বিশেষ তালিম এবং অনুশীলনের পরও গানের জগতে হৈমন্তীর নেই ঠিক কোনো নির্দিষ্ট পথ, বরং তিনি সব অলিগলিতেই স্বচ্ছন্দ। ভজন কিংবা গজল, খেয়াল কিংবা ঠুমরি, বিভিন্ন রাগের নিখুঁত স্বরে তিনি যেমন নির্ভুল, তেমনি আধুনিক গানের মঞ্চেও তিনি সিদ্ধকণ্ঠ। তার বহুমাত্রিক বিচরণ তাকে এনে দিয়েছে সর্বস্তরের জনপ্রিয়তা। মোটামুটি সব ধরনের শ্রোতাই তার সুরে মজেছেন। বিভিন্ন শৈলীতে তিনি নিজের কণ্ঠকে সাজাতে পেরেছেন বলেই হয়তো তার সংগীত এত পরিপক্ব। বাংলা ছাড়াও তিনি গেয়েছেন ওড়িয়া, গুজরাটি, পাঞ্জাবি, অহমিয়া ও ভোজপুরি ভাষায়।

গানের কথা ও সুরে এত ভালোবাসা ও নিবেদন, বাস্তব জীবনে কি কাউকে বলা হয়নি সে রকম করে? প্রশ্ন শুনে একটু থমকে গেলেন হৈমন্তী শুক্লা, তার চেয়ে কম বয়সী একজনের মুখে এ রকম কথা শুনে একটু অবাক হলেন বোধকরি। কিন্তু পর মুহূর্তেই নিজেকে সামলে নিয়েছেন। স্বভাবসিদ্ধ হাসিতে মুখ ভরিয়ে বললেন, ‘আসলে সেই কিশোরীবেলা থেকে গানেরই তো প্রেমে পড়ে আছি, অন্য কোনো দিকে মনোযোগ দেওয়ার সময় পাইনি। সে রকম করে কাউকে মনেও ধরেনি, তাই ‘আমার বলার কিছু ছিল না... হা হা হা।’ উত্তর শেষ হতে না হতে আরও প্রশ্ন করা হয়। এমন মন ভিজিয়ে দেওয়া গানের গলা, তার ওপর সুন্দরী, অনুরাগীর ভিড়তো ছিল চারপাশে, তাদের কেউ এগিয়ে এসে বলেনি, ভালোবাসি? না, বলেনি হা...হা...হা...। আসলে চারপাশে একটা আবহ তৈরি করে রেখেছিলাম বলেই হয়তো ভরসা পাইনি। তবে বিয়ে বা সংসার করলেন না, কেন? এমন প্রশ্ন শুনে তিনি বলেন, ‘প্রেম বিয়ে নিয়ে আর উত্তর দিতে ইচ্ছে করছে না।’ একটু চুপ থেকে হৈমন্তী শুক্লা আবারও বলতে শুরু করেন, ‘বাবা চাইতেন না আমি বিয়ে করি, নিজের মধ্যেও কেন যেন সে রকম আগ্রহ তৈরি হয়নি। তবে সংসার করিনি কথাটা ঠিক নয়। পরিবারে আমি বোনদের মধ্যে সবার বড়। এখন তো বাবা-মা নেই, আমিই ভাইবোনদের কাছে মায়ের মতো, আমিই তাদের আশ্রয়। সেই অর্থে আমার সংসারটা অনেক বড়। কিন্তু বাস্তবে আমি একজন সংসারবিহীন গানের মানুষ।’

সব সময় হাস্যোজ্জ্বল হৈমন্তীর সঙ্গে সমসাময়িক সহশিল্পীদের অনেক আন্তরিক সম্পর্ক গড়ে উঠেছে সব সময়। এ তালিকায় রয়েছেন শ্রদ্ধেয় হেমন্ত মুখোপাধ্যায়, মানবেন্দ্র মুখোপাধ্যায়, মান্না দে প্রমুখ। প্রজন্মের পর প্রজন্ম পর্যন্ত চলছে তার পথচলা। এখনকার মধ্যে তিনি জিৎ গাঙ্গুলীর গান পছন্দ করেন। ওস্তাদ আল্লা রাখা ও নওশাদের সুরেও গাইবার অভিজ্ঞতা রয়েছে হৈমন্তীর। সলিল চৌধুরী, হেমন্ত মুখোপাধ্যায়,  মান্না দে’র সঙ্গে তো তার বহু পথই একসঙ্গে হাঁটা হয়েছে। ভূপেন হাজারিকার লেখা বেশ কয়েকটি মৌলিক ও সিনেমার গান গাওয়া হয়েছে তার। ‘চশমে বাদুর’ সিনেমায় ‘কঁহা সে আয়া বদরা’ গান গাইবার জন্য ১৯৮১ সালে তিনি ভূষিত হয়েছেন সুর শৃঙ্গার পুরস্কারে। আধুনিক গানের ধারার পরিবর্তন সম্পর্কে হৈমন্তী কোনো কট্টর ধারণা পোষণ করেন না। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, পরিবর্তন মানেই সব সময় খারাপ নয়। আমার বাবার সময় যারা গান করতেন তাদের মধ্যে সুরে গান গাইবার একটা প্রচলন ছিল এবং ধীরে ধীরে সে ধারা পাল্টেছে হেমন্ত মুখোপাধ্যায়দের সময়ে এসে। এরপর আমরা এলাম, ধারাটা আরও পাল্টাতে থাকল। কিন্তু তারপরও আমি মনে করি যে গানের সেই প্রথম দিকের ধারা পুরোটা পাল্টাতে তারা পারেননি। তাদের মধ্যে অনেকটাই আগের রেশ রয়ে গিয়েছিল। বরং সেই পরিবর্তনের জোয়ার এনেছে বর্তমানের শিল্পীরা। এখন অনেক বেশি কথ্য ভাষার সঙ্গে, কথার সঙ্গে মিল রেখে গান গাওয়া হচ্ছে বলে আমি মনে করি।’

গল্পে গল্পে গলা যখন শুকিয়ে ফালা ফালা, তখন এক গ্লাস পানি পান করে আবার শুরু করছেন গল্প। একজন শিল্পীর জীবনে অনেক স্মরণীয় ঘটনা থাকে। তার মুখে শুনতে চাই তেমনি একটি স্মরণীয় একটি মুহূর্তের গল্প। শুক্লা বলেন, সে রকম তো অনেক আছে। যেমন ধরো, একদিন স্টেজে গান করার পর যখন গ্রিনরুমে ফিরলাম, দেখলাম মান্না দে বসে আছেন। তিনি আমাকে বললেন, ‘তোমার গলাটা তো ভারি মিষ্টি।’ ভাবো, আমি তখন নেহাৎ নবীন শিল্পী। আমি বললাম, আপনার সুরে গান গাইতে চাই। সঙ্গে সঙ্গে রাজি হয়ে গেলেন। আমাকে দিয়ে গাওয়ালেন, ‘আমার বলার কিছু ছিল না’র মতো গান। তেমনি আমার গান শুনে হেমন্ত মুখোপাধ্যায় ডেকে পাঠিয়েছিলেন, ‘আমার সুরে গান করবেন?’ এসব যে সেই বয়সে আমার জন্য কত বড় পাওয়া!’ গানের মানুষ অন্য শিল্পীদের গান শুনবে না তা হতে পারে না। তেমনি হৈমন্তী শুক্লার কাছে আমাদের প্রশ্ন ছিল বাংলাদেশের শিল্পীদের গান শোনেন কি না? তার উত্তরটাও ছিল সোজা হ্যাঁ, শুনি তো। রুনা লায়লা, সাবিনা ইয়াসমিন ওদের কথা নতুন করে আর কী বলব, খুবই গুণী শিল্পী এরা। আর ভালো লাগে শাকিলা জাফর আর সুবীর নন্দীর গলা। বাংলাদেশের অনেক শিল্পীর সঙ্গেই আমার মধুর সম্পর্ক। তা ছাড়া, এ দেশের অনেকের সুরে আমি গেয়েছি। যেমন শেখ সাদী খান, সুজেয় শ্যাম, আসফ-উদ দৌলা এরা আমাকে দিয়ে গাইয়েছেন। শেখ সাদীর সুরে ‘ডাকে পাখি খোল আঁখি’ গানটি গেয়ে আমি তো এখানে জাতীয় পুরস্কার পেয়েছিলাম। আমি বাংলাদেশে প্রথমবার এসেছিলাম কিন্তু পুরস্কার জয়ী হিসেবে হা..হা..হা...।

হৈমন্তী শুক্লা সংগীত জীবনের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত গান পরিবেশন করে আসছেন একই ধারায়। আমরা জানতে চাই দীর্ঘ সময় গানের ভুবনে বিচরণের রহস্য কী? হৈমন্তী শুক্লা বলেন, যারা হারিয়ে গেছেন তারা অনেকে অন্য কিছুর সঙ্গে গানকে বেছে নিয়েছেন। যার ফলে গান তাদের হয়তো ছেড়ে দিয়েছে। আমি অনেক কিছুর সঙ্গে গানকে নিইনি। গানের জন্য আমি সংসারি হইনি। গানেই আমার জীবনটাকে উৎসর্গ করেছি। ঈশ্বর হয়তো আমাকে সেই কারণে আজো গান করার শক্তি দিচ্ছেন। যারা সংসার বা অন্য কিছু করছেন, করুক। আমি সেটি করতে না করছি না। কিন্তু গানকে সব কিছুর আগে প্রাধান্য দিতে হবে। অনেকে সরাসরি আমার গান শুনে বলেন, তারা যেন রেকর্ড শুনেছেন। এটা আমার জন্য অনেক আনন্দের। বয়স হয়েছে সত্যি, কিন্তু কণ্ঠ আমার এখনো আগের মতোই আছে। এ ছাড়া আমার কিছুর অভাব নেই। অনেক ভালোবাসা পেয়েছি এই গানের কারণে। দেশে-বিদেশে নানা পুরস্কার পেয়েছি গানের কল্যাণে। শেষ সময়টুকুও গান নিয়ে থাকতে চাই।’ কথার রেশ কাটতে না কাটতে আমরা প্রশ্ন করি নতুন প্রজন্মের শিল্পী প্রসঙ্গে। আমরা তার কাছে জানের চাই, অনেক নতুন শিল্পী পুরনো গান ফিউশন করছেন। এটি আপনি কীভাবে দেখছেন? তার ভাষ্য, ফিউশনের নামে নতুনরা যা-তা করছে। এটি আমার ভালো লাগে না। যারা শোনে তাদের কেমন লাগে সেটি আমি জানি না। আমি মনে করি, যদি নতুনদের কিছু সৃষ্টি করার ইচ্ছে থাকে তাহলে তারা তাদের নিজের গানকে যা খুশি তাই করুক। পুরনো গান নতুন প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দেওয়ার নামে তো যা খুশি তা করার অধিকার তাদের নেই। আমি তো দেখি এখনো নতুনেরা মান্না দের ‘জীবনে কি পাব না’ গানটি নিয়ে নাচানাচি করে। নতুনরা কি পারে না এমন একটা গান তৈরি করতে? আমরা তার কাছে জানতে চাই দুই বাংলার শিল্পীদের মূল্যায়ন প্রসঙ্গে। তিনি বলেন, আমি মাঝে মাঝে ভাবি বাংলাদেশে যেভাবে ওপার বাংলার শিল্পীদের মূল্যায়ন হয় সেভাবে এখানকার শিল্পীদের মূল্যায়ন আমার দেশে হয় না। যদিও এটা দূর হচ্ছে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আরও অনেক কিছু দূর হয়ে যাবে। সময় আর মুগ্ধতায় পাথর চেপে আমাকে গল্পের ইতি টানতে হয়। কিন্তু তার প্রতিটি কথা আর গায়কীর প্রতিধ্বনি হতে থাকে আমাদের কানে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

১৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৩৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা