ওমানের বিরুদ্ধে জামাল, বিপলু, রহমত ও জনি খেলতে পারবেন না। প্রথম তিন জনের সমস্যা ডাবল হলুদকার্ড। আরেকজন ইনজুরিতে আক্রান্ত। রিজার্ভ বেঞ্চে থাকা খেলোয়াড়দের নিয়েই জেমি ডে দল সাজাবেন। কিন্তু ওমানের মতো শক্তিশালী দলের সামনে জোড়াতালির বাংলাদেশ কী করবে? ওমানের বিপক্ষে পয়েন্ট পাবে বাংলাদেশ এ প্রত্যাশা কেউ ভুলেও করছে না। গোল কত হজম করবে সেটাই প্রথম প্রশ্ন। বিশ্বকাপ প্রথম লেগে অ্যাওয়ে ম্যাচে ওমান ৪-১ গোলে জয় পেয়েছিল। ১৫ জুন ভাঙাচোরা দলকে নিয়ে তারা যে ছেলেখেলা খেলবে না তার কি নিশ্চয়তা আছে?
হলুদকার্ড খেলারই অংশ। কিন্তু ভারতের বিপক্ষে জামাল ভূঁইয়া, রহমত মিয়া ও বিপলু আহমেদ যেভাবে হলুদকার্ড দেখেছেন তা দেখে দর্শকরা বিরক্ত। প্রতিপক্ষের খেলোয়াড়কে কখন ফাউল করা হয় যখন গোল করার সম্ভাবনা বা বিপজ্জনক এলাকায় দাঁড়িয়ে থাকে। সেদিন যে ফাউল করে কার্ড দেখেছে তাতে কী ভারতের গোল করার সম্ভাবনা ছিল? সুনীল ছেত্রী তো বক্সের বাইরে থেকে দারুণ শটে নিজের দ্বিতীয় গোলটি করেন। কই তখনতো তাকে কোনো বাধা দেওয়া হয়নি। তাহলে কী বাংলাদেশের ফুটবলাররা ফাউলের মূল্যায়ন বোঝে না। এসব টেকনিক্যাল বিষয় জেমি ডে ব্ল্যাক বোর্ডে এঁকে অনেক বুঝিয়েছেন। রেফারিরাও জ্ঞান দিয়েছেন। হলুদকার্ড দেখারয় জেমি ডেও নাকি বিরক্ত। তিনি কাতার থেকে এ নিয়ে বাফুফের সভাপতি কাজী সালাউদ্দিনের সঙ্গে কথাও বলেছেন।