অধিনায়ক ফাফ ডু প্লেসিসের অর্ধশতকে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে ১৪৮ জন সংগ্রহ করেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। ফলে জয়ের জন্য বাংলাদেশের টার্গেট দাঁড়িয়েছে ১৪৯ রান।
এরআগে, রবিবার বেলা ১টায় মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নামা দক্ষিণ আফ্রিকার শুরুটা মোটেই ভালো হয়নি। ম্যাচের প্রথম ওভারেই আঘাত হানেন আরাফাত সানি। প্রোটিয়াদের ওয়ানডে অধিনায়ক এবি ডি ভিলিয়ার্সকে (২) মাশরাফি বিন মুর্তজার ক্যাচে পরিণত করেন এই বাঁহাতি স্পিনার।
চতুর্থ ওভারে ইউকেটকিপার ব্যাটসম্যান কুইন্টন ডি কককে (১২) লিটন দাসের ক্যাচ বানিয়ে সাজঘরে পাঠান নাসির হোসেন। এরপর জেপি ডুমিনিকে নিয়ে কিছুটা প্রতিরোধ করেন অধিনায়ক ডু প্লেসিস। কিন্তু দ্বাদশ ওভারে ফিরেই আবারও আঘাত হানেন সানি। জেপি দুমিনিকে (১৮) ফিরিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রতিরোধ ভাঙেন তিনি।
চতুর্দশ ওভারে ফিরে ডেভিড মিলারকে ফেরান সাকিব আল হাসান। তার বলে এলবিডব্লিউর ফাঁদে পরা মিলার করেন ১ রান।
এই ম্যাচ দিয়ে বাংলাদেশের হয়ে টি-টোয়েন্টি অভিষেক হয়েছে উইকেটরক্ষক-ব্যাটসম্যান লিটন দাসের। দীর্ঘদিন পর দলে ফিরেছেন অফ স্পিনার সোহাগ গাজী। তবে একাদশে জায়গা হয়নি রুবেল হোসেনের।
বিডি-প্রতিদিন/০৫ জুলাই, ২০১৫/মাহবুব