শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪১, শুক্রবার, ২০ জুলাই, ২০১৮ আপডেট:

এত মিল তবু কত অমিল

ক্রোয়েশিয়ার সুকার, বাংলাদেশের সালাউদ্দিন
ক্রীড়া প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
এত মিল তবু কত অমিল

ক্রোয়েশিয়ার ডেভর সুকার। বাংলাদেশের কাজী সালাউদ্দিন। দুজনার মধ্যে অদ্ভুত মিল রয়েছে। দুজনার নামের শুরু এস দিয়ে। দুজনা দুই দেশের কিংবদন্তি ফুটবলার ছিলেন। এখন আবার দুজনই দুই দেশের ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। জনপ্রিয়তার দিক দিয়েও দুজনার তুলনা চলে না। এত মিল কিন্তু পার্থক্য আকাশ-পাতাল। সুকার ১৯৯৮ সালে প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ খেলে ক্রোয়েশিয়াকে সেমিফাইনালে নিয়ে যান। অভিষেক আসরে নিজে গোল্ডেন বুট জিতে আলোড়ন তোলেন। বিশ্বকাপের কথা বাদই দিলাম। কেননা ফুটবলে বাংলাদেশের মান কখনো সে পর্যায়ে ছিল না। তবে আকাশ ছোঁয়া জনপ্রিয়তা ছিল। সালাউদ্দিনের আজকের যে দেশব্যাপী পরিচয় তা হয়েছে ফুটবল খেলেই। ক্রীড়াঙ্গনে দেশের প্রথম সুপারস্টার তিনিই। বাংলাদেশের হয়ে দেশের বাইরে প্রথম পেশাদারি লিগ খেলার কৃতিত্ব তারই।

অন্য দিকে সুকারের ক্যারিয়ার নিয়ে আলোচনায়ই প্রয়োজন পড়ে না। যিনি বিশ্বকাপ খেলেছেন ও গোল্ডেন বুট জিতেছেন তিনি তো শুধু দেশ নয় বিশ্বের আলোচিত ফুটবলার ছিলেন। সালাউদ্দিনের নাম দেশ ছাড়িয়ে এশিয়াতেও ছড়িয়ে পড়েছিল তা না হলে হংকংয়ের মতো দেশে পেশাদার লিগ খেলার যোগ্যতা অর্জন করেন কিভাবে?

এবার বিশ্বকাপে ক্রোয়েশিয়ার দুর্দান্ত দাপট দেখে এদেশের ফুটবলপ্রেমীদের মনে প্রশ্ন জেগেছে, যে দেশ ১৯৯১ সালে স্বাধীন হয়েছে তারা যদি রানার্স হতে পারে তা হলে পঞ্চাশ ছুঁই ছুঁই করা বাংলাদেশের বিশ্বকাপ খেলাটা স্বপ্নেও ভাবা যাবে না কেন? এ নিয়ে অনেক যুক্তি-তর্ক থাকতে পারে। কিন্তু প্রশ্ন জাগাটা তো অস্বাভাবিকের কিছু নয়। এটা ঠিক স্বাধীনতার আগে ক্রোয়েশিয়া ছিল যুগোশ্লাভাকিয়ারই অংশ। যুগোশ্লাভাকিয়া ফুটবলে দুর্দান্ত দল ছিল। সেক্ষেত্রে স্বাধীন হলেও সেই রক্ত ক্রোয়াটদের ভিতর থেকে গেছে। তাই তাদের বিশ্ব ফুটবলে নিজেদের মেলে ধরতে খুব একটা কষ্ট করতে হয়নি।

না এই যুক্তিও আবার পুরোপুরি ঠিক নয়। স্বাধীনতার পর ক্রোয়েশিয়া যখন ফিফার সদস্যভুক্ত হয় তখন একটা র‌্যাঙ্কিং ধরে দিয়েছিল। বিশ্ব ফুটবলে তখন তাদের ছিল অসহায় অবস্থা। প্রথম প্রীতিম্যাচে যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে ঘাম ঝরানো জয় পেলেও পরের ম্যাচে ৯-০ গোলে হেরেছিল হাঙ্গেরির কাছে। এই পরাজয়ই ক্রোয়াটদের ভিতর জেদ ধরিয়ে দেয়। সুষুম পরিকল্পনা ও পরিশ্রমে ১৯৯৮ সালেই তারা বিশ্বকাপে জায়গা করে নেয়। অভিষেকেই বাজিমাত। ফেবারিটদের পেছনে ফেলে সেমিতে উঠে জানিয়ে দেয় ফুটবলে নতুন শক্তির আবির্ভাব ঘটতে যাচ্ছে।

ডেভর সুকার সভাপতি হওয়ার পর একটা ভিশন তৈরি করে এগুতে থাকে। কঠিন পরিশ্রমে সব ভয়কে জয় করা যায় তা ক্রোয়াটরা দেখিয়ে দিয়েছে। যা কেউ স্বপ্নেও ভাবতে পারিনি তা ভুল প্রমাণিত করে মডরিচ, রাকিটিচ, মান্দজুকিচ, পেরিশিচরা বিশ্ব জয় প্রায় করেই ফেলেছিল। দুর্ভাগ্য বলতে হয় ভালো খেলেও তাদের হাতে উঠে রানার্স আপের ট্রফি। সুতরাং ক্রোয়াটদের দাপট দেখে দেশের ফুটবলপ্রেমীদের আফসোস হতেই পারে ওরা পারলে আমরা কেন পারব না?

সালাউদ্দিন যখন ফুটবল ছাড়েন তখন কিশোর সুকার মাত্র ফুটবলে লাথি মারা শুরু করেন। সেই সুকারের হাতে কি এমন জাদু ছিল যে মাত্র ছয় বছরে সভাপতির দায়িত্বে থাকা অবস্থায় বিশ্ব ফুটবলে এত বড় বিপ্লব ঘটালেন? কেউ কেউ বলেন, সালাউদ্দিন সভাপতি হওয়ার পর দেশের ফুটবল ধ্বংস হয়ে গেছে। না এই কথাও ঠিক নয়। আগে যারা সভাপতি ছিলেন তারা এমন কিছু করে যাননি যে যা নিয়ে ফুটবলপ্রেমীরা গর্ব করতে পারেন।

সালাউদ্দিনের মতো কিংবদন্তি অভিভাবকের দায়িত্ব নেওয়ার পর ফুটবলপ্রেমীরা নতুন করে স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছিলেন। সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর সালাউদ্দিন একটাই কথা বলছিলেন হুট করে পরিবর্তন আনা সম্ভব নয়। আমাকে সময় দিতে হবে। সত্য কথাটাই বলেছিলেন তিনি। দেখতে দেখতে টানা ১০ বছর ধরেই তিনি সভাপতির চেয়ারে বসে আছেন। শুধু তিনি একা নন, আছেন সালাম মুর্শেদী, বাদল রায়, শেখ মো. আসলামদের মতো কিংবদন্তি ফুটবলাররা। আগের কমিটি না পারলেও আশা ছিল সালাউদ্দিনের নেতৃত্বেই ফুটবল জেগে উঠবে। ১০ বছরে তার ছিটেফোঁটাও দেখা মিলেছে কি? মানলাম নারী ফুটবলে দেশ বেশ এগিয়েছে। কিন্তু যাদের ঘিরে আশা সেই পুরুষ ফুটবলাররা হতাশা ছাড়া দেশকে কিছু দিতে পারছে কি?

বিশ্ব বা এশিয়ান মানের কথা বাদ দিলাম। সামান্য সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে শিরোপা নয় সেমিফাইনাল খেলাটাই স্বপ্নে পরিণত হয়েছে। ফুটবলারদের এত তীব্র সংকট যে জাতীয় দল গড়তেই হিমশিম খেতে হচ্ছে। অথচ সালাউদ্দিনের মতো ফুটবল জ্ঞানীই ঘোষণা দিয়েছিলেন ভিশন টোয়েন্টি-টুয়ের। কতটা হাস্যকর যে বাংলাদেশ মালদ্বীপের কাছে গুনে গুনে গোল হজম করছে, ভুটানের কাছেও হারছে সেখানে কিনা তিনি বিশ্বকাপ খেলার স্বপ্ন দেখালেন। সুকার বা ক্রোয়েশিয়ার কথা বাদই দিলাম। প্রতিবেশী ভারত তো বিশ্ব বা এশিয়া ফুটবলে শক্তিশালী দেশ নয়। তারা যে পরিকল্পনা নিয়েছে সালাউদ্দিন সেই পথেও তো এগুতে পারেন। প্রশ্ন উঠবে অর্থের। সাফে সেমিফাইনাল উঠতে তো আর কোটি টাকার প্রয়োজন পড়ে না। ফিফা, এএফসির অনুদানও আসছে তাহলে এই টাকা ব্যয় হয় কীভাবে? তাছাড়া স্পন্সর আসবে সেই ধরনের চমক কি দেখানো সম্ভব হয়েছে গত ১০ বছরে? সুকার সভাপতির দায়িত্ব নেওয়ার পর ক্রোয়েশিয়া বিশ্বকাপে রানার্স-আপ হয়েছে। অন্যদিকে ১০ বছর ধরে সালাউদ্দিন সভাপতি থাকলেও  ফুটবলের মান নামতে নামতে লাইফ সাপোর্টে এসে ঠেকেছে। এখান থেকে ফুটবল উদ্ধার হবে কিনা সেটাই বড় প্রশ্ন।

বিডি প্রতিদিন/ ২০ জুলাই ২০১৮/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
রিয়ালকে উড়িয়ে দিয়ে ফাইনালে পিএসজি
রিয়ালকে উড়িয়ে দিয়ে ফাইনালে পিএসজি
খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ৬ কেজি ওজন কমেছে এমবাপ্পের
খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ৬ কেজি ওজন কমেছে এমবাপ্পের
টি-টোয়েন্টি দলে সাইফউদ্দিনকে নেওয়ার কারণ জানালেন অধিনায়ক লিটন
টি-টোয়েন্টি দলে সাইফউদ্দিনকে নেওয়ার কারণ জানালেন অধিনায়ক লিটন
রুটকে সরিয়ে টেস্ট ব্যাটিং র‍্যাঙ্কিংয়ের চূড়ায় ব্রুক
রুটকে সরিয়ে টেস্ট ব্যাটিং র‍্যাঙ্কিংয়ের চূড়ায় ব্রুক
বাংলাদেশের বিপক্ষে হাসারাঙ্গাকে পাচ্ছে না শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের বিপক্ষে হাসারাঙ্গাকে পাচ্ছে না শ্রীলঙ্কা
বোতাফোগোর নতুন কোচ আনচেলত্তির ছেলে
বোতাফোগোর নতুন কোচ আনচেলত্তির ছেলে
টেস্ট র‍্যাঙ্কিংয়ে আবারও শীর্ষে হ্যারি ব্রুক
টেস্ট র‍্যাঙ্কিংয়ে আবারও শীর্ষে হ্যারি ব্রুক
ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে জাকেরের বড় লাফ, শান্ত-লিটনের অবনমন
ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে জাকেরের বড় লাফ, শান্ত-লিটনের অবনমন
১৮ বছর পর ঘরে ফেরা, কান্নায় ভাসলেন ডি মারিয়া
১৮ বছর পর ঘরে ফেরা, কান্নায় ভাসলেন ডি মারিয়া
অশ্বিনের চোখে গিলক্রিস্টের চেয়েও এগিয়ে পান্ত
অশ্বিনের চোখে গিলক্রিস্টের চেয়েও এগিয়ে পান্ত
ট্রাম্প টাওয়ারে অফিস খুলছে ফিফা
ট্রাম্প টাওয়ারে অফিস খুলছে ফিফা
‘পুরো ৫০ ওভার ব্যাট করতে না পারাই চিন্তার বিষয়’
‘পুরো ৫০ ওভার ব্যাট করতে না পারাই চিন্তার বিষয়’
সর্বশেষ খবর
রাষ্ট্রকাঠামো মেরামত ও ৩১ দফা বাস্তবায়নে জার্মান স্বেচ্ছাসেবক দলের সভা
রাষ্ট্রকাঠামো মেরামত ও ৩১ দফা বাস্তবায়নে জার্মান স্বেচ্ছাসেবক দলের সভা

৪১ মিনিট আগে | পরবাস

পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে পা পিছলে পড়ে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে পা পিছলে পড়ে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্লাবিত হচ্ছে একের পর এক গ্রাম, আশ্রয়কেন্দ্রে হাজারো মানুষ
প্লাবিত হচ্ছে একের পর এক গ্রাম, আশ্রয়কেন্দ্রে হাজারো মানুষ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রিয়ালকে উড়িয়ে দিয়ে ফাইনালে পিএসজি
রিয়ালকে উড়িয়ে দিয়ে ফাইনালে পিএসজি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে বাস পুকুরে পড়ে নিহত ২, আহত ২০
রংপুরে বাস পুকুরে পড়ে নিহত ২, আহত ২০

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ৬ কেজি ওজন কমেছে এমবাপ্পের
খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ৬ কেজি ওজন কমেছে এমবাপ্পের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতের উদ্যোগে রামচন্দ্রপুর স্বাস্থ্য কেন্দ্রে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান
জামায়াতের উদ্যোগে রামচন্দ্রপুর স্বাস্থ্য কেন্দ্রে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টি দলে সাইফউদ্দিনকে নেওয়ার কারণ জানালেন অধিনায়ক লিটন
টি-টোয়েন্টি দলে সাইফউদ্দিনকে নেওয়ার কারণ জানালেন অধিনায়ক লিটন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক্সের প্রধান নির্বাহীর পদত্যাগ
এক্সের প্রধান নির্বাহীর পদত্যাগ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান এখন আরও পরিপক্ব ও যোগ্য নেতা: মান্না
তারেক রহমান এখন আরও পরিপক্ব ও যোগ্য নেতা: মান্না

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রপতির কাছে সৌদি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ
রাষ্ট্রপতির কাছে সৌদি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপের সঙ্গে শান্তি আলোচনা জেলেনস্কির
পোপের সঙ্গে শান্তি আলোচনা জেলেনস্কির

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্থগিত হলো কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা
স্থগিত হলো কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে ডিসি-এসপি পদে রদবদল হবে
নির্বাচনের আগে ডিসি-এসপি পদে রদবদল হবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের অপরাধ থেকে সুন্দরবনকে মুক্ত রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ
সব ধরনের অপরাধ থেকে সুন্দরবনকে মুক্ত রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
কুমিল্লা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় ‘জাতীয় সনদ ও নাগরিক প্রত্যাশা’ শীর্ষক নাগরিক সংলাপ
কুমিল্লায় ‘জাতীয় সনদ ও নাগরিক প্রত্যাশা’ শীর্ষক নাগরিক সংলাপ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে ভেসে এলো অজ্ঞাত মরদেহ
নদীতে ভেসে এলো অজ্ঞাত মরদেহ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের অফিস কক্ষ থেকে ৮ লাখ টাকা উদ্ধার
সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের অফিস কক্ষ থেকে ৮ লাখ টাকা উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ
ভোলায় গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মায় ধরা পড়ল ২৫ কেজির পাঙ্গাস, ৪২ হাজারে বিক্রি
পদ্মায় ধরা পড়ল ২৫ কেজির পাঙ্গাস, ৪২ হাজারে বিক্রি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ধর্ষকের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
টাঙ্গাইলে ধর্ষকের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, জন ভোগান্তি
বরিশালে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, জন ভোগান্তি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
টাঙ্গাইলে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত
ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিতে ডুবে গেছে কুমিল্লা নগরীর সড়ক-অলিগলি
টানা বৃষ্টিতে ডুবে গেছে কুমিল্লা নগরীর সড়ক-অলিগলি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও পুতিনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
আবারও পুতিনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাস পর কবর থেকে 
লাশ উত্তোলন
১৫ মাস পর কবর থেকে  লাশ উত্তোলন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!
ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব
এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে
ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’
হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি
নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত
ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা
ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত
ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল
গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা
১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক
র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান
ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘একই সাথে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবেলার ক্ষমতা ইরানের আছে’
‘একই সাথে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবেলার ক্ষমতা ইরানের আছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ার আলোচিত সন্ত্রাসী তুফান সরকারের শ্বশুর-শাশুড়ি ও স্ত্রী গ্রেপ্তার
বগুড়ার আলোচিত সন্ত্রাসী তুফান সরকারের শ্বশুর-শাশুড়ি ও স্ত্রী গ্রেপ্তার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ভয়ংকর রূপে বন্যা
ফের ভয়ংকর রূপে বন্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ

সম্পাদকীয়

তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত
তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজার আগে নির্বাচন
রোজার আগে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রতিযোগিতায় ধারে কাছেও নেই বাংলাদেশ
প্রতিযোগিতায় ধারে কাছেও নেই বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কলকাতায় পুরোনো চোরাচালান ব্যবসায় আবার তাজুল
কলকাতায় পুরোনো চোরাচালান ব্যবসায় আবার তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

লবণাক্ত মাটিতে সৌদি খেজুর
লবণাক্ত মাটিতে সৌদি খেজুর

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ সমাধান ব্যর্থ, নালায় পড়ে আবার শিশুর মৃত্যু
বাঁশ সমাধান ব্যর্থ, নালায় পড়ে আবার শিশুর মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

রুট পারমিট ছাড়াই গণপরিবহন
রুট পারমিট ছাড়াই গণপরিবহন

নগর জীবন

অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে
অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে

প্রথম পৃষ্ঠা

তদন্ত শেষ হবে কবে?
তদন্ত শেষ হবে কবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই বাসের চাপায় মর্মান্তিক মৃত্যু
রাজধানীতে দুই বাসের চাপায় মর্মান্তিক মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ রেলক্রসিং যেন মারণফাঁদ
অবৈধ রেলক্রসিং যেন মারণফাঁদ

রকমারি নগর পরিক্রমা

টানা বৃষ্টিতে রাজধানীতে জলাবদ্ধতা দুর্ভোগ
টানা বৃষ্টিতে রাজধানীতে জলাবদ্ধতা দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

দখল-দূষণে বদ্ধ চার খাল
দখল-দূষণে বদ্ধ চার খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

ঋতুপর্ণার ক্যানসার আক্রান্ত মাকে তারেক রহমানের সহায়তা
ঋতুপর্ণার ক্যানসার আক্রান্ত মাকে তারেক রহমানের সহায়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা জনগণের
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা জনগণের

নগর জীবন

নিবন্ধনপ্রত্যাশী ১৪৪ দলের আবেদন বাছাই শুরু
নিবন্ধনপ্রত্যাশী ১৪৪ দলের আবেদন বাছাই শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে জাতীয় সংস্কার জোটের মতবিনিময়
ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে জাতীয় সংস্কার জোটের মতবিনিময়

নগর জীবন

সন্তান হত্যার ভয় দেখিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ
সন্তান হত্যার ভয় দেখিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ

নগর জীবন

পানিবন্দি ২ হাজার পরিবার রান্না বন্ধ
পানিবন্দি ২ হাজার পরিবার রান্না বন্ধ

দেশগ্রাম

অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা
অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিচার বাংলাদেশেই হবে
হাসিনার বিচার বাংলাদেশেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋতুপর্ণার মায়ের পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান
ঋতুপর্ণার মায়ের পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান

নগর জীবন

টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা
টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েকে হত্যার হুমকি দিয়ে মাকে ধর্ষণ, যুবক কারাগারে
মেয়েকে হত্যার হুমকি দিয়ে মাকে ধর্ষণ, যুবক কারাগারে

দেশগ্রাম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ

নগর জীবন

জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও
জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ আকাঙ্খা পূরণে নির্বাচিত সরকারের বিকল্প নেই
গণ আকাঙ্খা পূরণে নির্বাচিত সরকারের বিকল্প নেই

নগর জীবন