শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৭, বুধবার, ২৯ আগস্ট, ২০১৮

বসুন্ধরা কিংস ভেন্যুতে ফুটবল উন্মাদনা

আবদুল বারী, নীলফামারী
অনলাইন ভার্সন
বসুন্ধরা কিংস ভেন্যুতে ফুটবল উন্মাদনা

ফুটবল যে বাঙালির প্রাণের খেলা তা কি এখন বলা যায়? ঘরোয়া আসরে হাইভোল্টেজ ম্যাচে খোদ রাজধানীর বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে গ্যালারি থাকে ফাঁকা। এ অবস্থায় অন্য জেলায় চেহারা কি হতে পারে তা বুঝিয়ে বলার দরকার আছে? বিশেষ করে উত্তরাঞ্চলে এই জনপ্রিয় খেলার দৈন্যদশা নেমে এসেছিল। সেই উত্তরাঞ্চলের নীলফামারীতে আজ আন্তর্জাতিক ম্যাচের আয়োজন হতে যাচ্ছে। বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কার লড়াই। বিকাল ৪টায় রেফারির বাঁশি বাজার মধ্যে দিয়ে আন্তর্জাতিক ম্যাচের স্বপ্নিল অভিষেক হতে যাচ্ছে বঙ্গবন্ধুর জ্যেষ্ঠপুত্র প্রখ্যাত সংগঠক শহীদ শেখ কামাল নামকরণ স্টেডিয়ামে।

স্বপ্নের এই খেলাকে ঘিরে শুধু নীলফামারী নয়। পুরো উত্তরাঞ্চলেই উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে। যেখানে ঢাকায় দর্শক সোনার হরিণে পরিণত হয়েছে সেখানে কিনা একদিনেই ২০ হাজার আসনবিশিষ্ট গ্যালারির সব টিকিট বিক্রি হয়ে গেছে। ক্রিকেট হলে না হয় বিশ্বাস করা যেত। কিন্তু ফুটবলে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ ঘিরে গ্যালারিতে তিল ধরনের জায়গা থাকবে না তা কি ভাবা যায়! এই অবিশ্বাস্য ঘটনাই আজ বাস্তবে রূপ দিচ্ছে শেখ কামাল স্টেডিয়াম।

এই ঐতিহাসিক ম্যাচের আয়োজন তো হুট করে হয়নি। এর পেছনে বড় ভূমিকা রেখেছে বসুন্ধরা গ্রুপের নিজস্ব ক্লাব বসুন্ধরা কিংসই। নীলফামারী বা আশপাশের জেলা থেকে শান্টু, কাজী সাক্তার, কোহিনুর, আনোয়ার, মোসাব্বের ও মুনদের মতো তারকা ফুটবলারের আবির্ভাব ঘটেছিল। সেই রংপুর বিভাগেই কিনা ধস নামে ফুটবলে। এতটা সংকটাপন্ন অবস্থা যে এই অঞ্চলে ফুটবলে কোনো টুর্নামেন্ট হবে তা স্বপ্নে পরিণত হয়। এমন সংকটাপন্ন অবস্থায় পাশে এসে দাঁড়ায় পেশাদার লিগে মাঠে নামার অপেক্ষায় বসুন্ধরা কিংসই।

বসুন্ধরা কিংসের লক্ষ্য শুধু সাফল্য নয়, ফুটবলে দেশের হারানো গৌরব ও জনপ্রিয়তা ফিরিয়ে আনা। এ জন্য দেশজুড়েই নানা পরিকল্পনা রয়েছে ক্লাবটির। এক সঙ্গে তো আর সব জেলাতে কর্মসূচি দেওয়া সম্ভব নয়। ঘুমন্ত ফুটবল জাগিয়ে তুলতে প্রথম বেছে নেয় উত্তরাঞ্চলকে। চ্যাম্পিয়নশিপ লিগে চ্যাম্পিয়নের পরই ক্লাব সভাপতি ইমরুল হাসান ঘোষণা দেন পেশাদার লিগে হোম ভেন্যু হিসেবে রংপুর বা নীলফামারীকে বেছে নেওয়ার। এর পেছনে তিনি যুক্তিও তুলে ধরেন মিডিয়ার সামনে।

হোম ভেন্যু করাতো আর চাট্টিখানি কথা নয়। প্রথমে এই অঞ্চলের সাড়া ফেলতে হবে। সেই কাজটিই করল বসুন্ধরা কিংস। রংপুর বিভাগের আট জেলাকে নিয়ে একই সঙ্গে আয়োজন করল সিনিয়র ও জুনিয়র লেভেলের টুর্নামেন্ট। যা ক্রীড়াঙ্গনে বিরল ঘটনাই বলা যায়। ফুটবল যে উত্তরাঞ্চল থেকে হারিয়ে যায়নি তা প্রমাণ মিলল এমন টুর্নামেন্টে। সেই থেকে উত্তরাঞ্চলে নাম ছড়িয়ে পড়ল বসুন্ধরা কিংসের। এর মধ্যে আবার নীলফামারীকে নিজেদের হোম ভেন্যু ঘোষণা করলে উত্তরাঞ্চলজুড়ে সাড়া পড়ে যায়। এই সুযোগটি কাজে লাগাল বাফুফে। দেখল বসুন্ধরা কিংস ঘিরে নীলফামারীতে ফুটবল জেগে উঠতে শুরু করেছে। তখুনি তারা শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আন্তর্জাতিক ম্যাচের ভেন্যু হিসেবে বেছে নিল শেখ কামাল স্টেডিয়াম।

যদিও বাফুফে নীলফামারীকে বসুন্ধরা কিংসের হোম ভেন্যু হিসেবে এখনো চূড়ান্ত অনুমতি দেয়নি। তবে এমন উন্মাদনার পর ঘোষণা যে শুধুই আনুষ্ঠানিকতা তা বলা যেতেই পারে। অর্থাৎ বসুন্ধরা কিংসের হোম ভেনু্যুতে আন্তর্জাতিক ম্যাচ ঘিরে ফুটবলের নগরীতে পরিণত হয়েছে নীলফামারী। দর্শকশূন্যতায় দেশের ফুটবলে যেখানে জনপ্রিয়তার ধস নেমেছিল সেখানেই কিনা আজ ২০ হাজার আসনবিশিষ্ট পুরো গ্যালারি ভরে যাবে। দিনটি ফুটবলের জন্য স্মরণীয় হয়ে থাকবে।

দেশের ফুটবলাররা কবে ঘরের মাঠে উপচেপড়া দর্শকের সামনে খেলেছিলেন তা বোধ হয় ভুলেই গেছেন। সে প্রতীক্ষার অবস্থান হচ্ছে আজ। প্রীতি হলেও ম্যাচটির গুরুত্ব কম নয়। ৪ সেপ্টেম্বর ঢাকায় শুরু হতে যাচ্ছে দক্ষিণ এশিয়ার বিশ্বকাপ খ্যাত সাফ ফুটবল। টুর্নামেন্টে নামার আগে নিজেদের ঝালাই করে নিতে পারবে দুই দল। ব্যর্থতার বৃত্তে বন্দী থাকলেও এবার ঘরের মাঠে বাংলাদেশের লক্ষ্য একটাই শিরোপা।

যদিও সাফে ভিন্ন গ্রুপে বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কা। কিন্তু দুই দল তো ভুল শোধরানোর সুযোগ পাচ্ছে। ফুটবলে শ্রীলঙ্কার বড় ধরনের সাফল্য না থাকলেও তারাই এ টুর্নামেন্টের প্রথম চ্যাম্পিয়ন। ১৯৯৫ সালে কলম্বোতে যখন সার্ক গোল্ডকাপ নামে এই টুর্নামেন্টের যাত্রা হয় তখন স্বাগতিক দল হিসেবে লঙ্কানরাই বিজয়ের হাসি হেসেছিল। ঢাকা লিগে সাড়া জাগানো ফুটবলার পাকির আলী এবার সাফে শ্রীলঙ্কার দলে কোচ হিসেবে উড়ে এসেছেন। তিনি বলেন, ‘আমরা ভাগ্যবান যে টুর্নামেন্টের আগে বাংলাদেশের মতো ফেবারিট দলের সঙ্গে খেলে শেষ মুহূর্তে নিজেদের ভুল-ত্রুটি শোধরানোর সুযোগ পাচ্ছি।’

জার্কাতার এশিয়ান গেমসে দারুণ পারফর্ম করা বাংলাদশের ফুটবলাররা আজ নীলফামারীতে খেলবেন না। কোচ জেমি ডে বাকিদের পরখ করে নিতে চাচ্ছেন। দলীয় ম্যানেজার সত্যজিত দাশ রুপু বলেন, ‘সাফ লড়াইয়ে আগে এটাই আমাদের শেষ ম্যাচ। শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে উজ্জীবিত হয়েই আমরা মাঠে নামতে চাই।’ নীলফামারীতে হাজার হাজার দর্শকের উপস্থিতিতে বাংলাদেশের স্বপ্নিল অভিষেক হচ্ছে। ম্যাচে জয় নিয়ে লাল-সবুজের বাংলাদেশ দল বসুন্ধরা কিংসের হোম ভেন্যুতে দর্শকদের উৎসবে ভাসাবে কিনা সেটাই অপেক্ষা।

বিডি-প্রতিদিন/২৯ আগস্ট, ২০১৮/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
নকআউটে চেনা প্রতিপক্ষ পেল আর্জেন্টিনা
নকআউটে চেনা প্রতিপক্ষ পেল আর্জেন্টিনা
বিসিবি নির্বাচনের ভোটগ্রহণ চলছে
বিসিবি নির্বাচনের ভোটগ্রহণ চলছে
ম্যানসিটির জয়ের ম্যাচে গার্দিওলার রেকর্ড
ম্যানসিটির জয়ের ম্যাচে গার্দিওলার রেকর্ড
১-২ বছর ধরে এভাবেই খেলছি: সাইফ হাসান
১-২ বছর ধরে এভাবেই খেলছি: সাইফ হাসান
ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পিছিয়ে ছিলাম: রশিদ
ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পিছিয়ে ছিলাম: রশিদ
হলান্ডের গোলে জয় ছিনিয়ে নিল ম্যানসিটি
হলান্ডের গোলে জয় ছিনিয়ে নিল ম্যানসিটি
বিশ্বকাপে পাকিস্তানকে ৮৮ রানে হারাল ভারত
বিশ্বকাপে পাকিস্তানকে ৮৮ রানে হারাল ভারত
আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা
আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা
সেভিয়ার কাছে ৪-১ গোলে বিধ্বস্ত হলো বার্সেলোনা
সেভিয়ার কাছে ৪-১ গোলে বিধ্বস্ত হলো বার্সেলোনা
বাংলাদেশকে ১৪৪ রানের লক্ষ্য দিল আফগানিস্তান
বাংলাদেশকে ১৪৪ রানের লক্ষ্য দিল আফগানিস্তান
ক্লাব ক্যাটাগরি থেকে বিসিবি নির্বাচন করছেন মিঠু
ক্লাব ক্যাটাগরি থেকে বিসিবি নির্বাচন করছেন মিঠু
শুরুতেই আফগানদের তিন উইকেট নিল বাংলাদেশ
শুরুতেই আফগানদের তিন উইকেট নিল বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
ভারতের প্রধান বিচারপতির দিকে জুতা নিক্ষেপ
ভারতের প্রধান বিচারপতির দিকে জুতা নিক্ষেপ

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় বিশ্ব শিশু দিবস ও শিশু অধিকার সপ্তাহ উপলক্ষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
নেত্রকোনায় বিশ্ব শিশু দিবস ও শিশু অধিকার সপ্তাহ উপলক্ষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সচিবালয়-যমুনা এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ : ডিএমপি
সচিবালয়-যমুনা এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ : ডিএমপি

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪ লাখ ৯৭ হাজার শিশুকে দেওয়া হবে টাইফয়েড টিকা
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪ লাখ ৯৭ হাজার শিশুকে দেওয়া হবে টাইফয়েড টিকা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন উপলক্ষে সচেতনতামূলক কর্মশালা
মাদারীপুরে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন উপলক্ষে সচেতনতামূলক কর্মশালা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় আমিরাত সুন্দরী
প্রথমবারের মতো মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় আমিরাত সুন্দরী

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় পোশাক কারখানার আগুন নিয়ন্ত্রণে
আশুলিয়ায় পোশাক কারখানার আগুন নিয়ন্ত্রণে

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডলারের দুই পাশে ট্রাম্পের ছবি, নতুন 'কয়েন' আনছে যুক্তরাষ্ট্র
ডলারের দুই পাশে ট্রাম্পের ছবি, নতুন 'কয়েন' আনছে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুমের কয়েক মামলার তদন্ত প্রতিবেদন এ সপ্তাহেই : চিফ প্রসিকিউটর
গুমের কয়েক মামলার তদন্ত প্রতিবেদন এ সপ্তাহেই : চিফ প্রসিকিউটর

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

খেলাফত মজলিস এখনো কোনো নির্বাচনী জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়নি: মামুনুল হক
খেলাফত মজলিস এখনো কোনো নির্বাচনী জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়নি: মামুনুল হক

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

এক মাস না যেতেই পদত্যাগ করলেন ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রী
এক মাস না যেতেই পদত্যাগ করলেন ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রী

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীতে সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সংবাদ সম্মেলন
নরসিংদীতে সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সংবাদ সম্মেলন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের প্রথম ‘বিটকয়েন জাতি’ এল সালভাদর: নেপথ্যে যে ঘটনা
বিশ্বের প্রথম ‘বিটকয়েন জাতি’ এল সালভাদর: নেপথ্যে যে ঘটনা

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উস্কানিমূলক কর্মকাণ্ড মোকাবিলায় সক্ষম যুদ্ধজাহাজ পরিদর্শন কিমের
উস্কানিমূলক কর্মকাণ্ড মোকাবিলায় সক্ষম যুদ্ধজাহাজ পরিদর্শন কিমের

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসায় নোবেল পেলেন ৩ বিজ্ঞানী
চিকিৎসায় নোবেল পেলেন ৩ বিজ্ঞানী

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬০ ও ৬১ নম্বর ওয়ার্ডকে ঢাকা-৫ আসনের অধীনে রাখার দাবিতে মানববন্ধন
৬০ ও ৬১ নম্বর ওয়ার্ডকে ঢাকা-৫ আসনের অধীনে রাখার দাবিতে মানববন্ধন

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভাড়াটে লোক দিয়ে নিজ দোকানে ডাকাতি, স্বর্ণ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
ভাড়াটে লোক দিয়ে নিজ দোকানে ডাকাতি, স্বর্ণ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বেড়ে চলেছে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা
সিলেটে বেড়ে চলেছে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা

৪১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

৭৩০ দিনের গণহত্যা: ২ লাখ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল, নিহত ৭৬ হাজারের বেশি
৭৩০ দিনের গণহত্যা: ২ লাখ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল, নিহত ৭৬ হাজারের বেশি

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭৭২ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭৭২ মামলা

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ট্রাম্পের ‘এফ-শব্দে’ তিরস্কার: ‘তুমি এত নেতিবাচক কেন?’
নেতানিয়াহুকে ট্রাম্পের ‘এফ-শব্দে’ তিরস্কার: ‘তুমি এত নেতিবাচক কেন?’

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফটিকছড়িতে যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু, পুলিশি হেফাজতে মা
ফটিকছড়িতে যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু, পুলিশি হেফাজতে মা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সেনাপ্রধানের বক্তব্য বিকৃতি ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিবৃতি
সেনাপ্রধানের বক্তব্য বিকৃতি ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিবৃতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপসর্গ থাকলেও গাইবান্ধায় নারীর মৃত্যু অ্যানথ্রাক্সে নয়
উপসর্গ থাকলেও গাইবান্ধায় নারীর মৃত্যু অ্যানথ্রাক্সে নয়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের কষ্ট করতে হবে না : রুমিন ফারহানা
সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের কষ্ট করতে হবে না : রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

পরশুরামে ভারতীয় মদসহ চিহ্নিত মাদক কারবারি আটক
পরশুরামে ভারতীয় মদসহ চিহ্নিত মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশুলিয়ায় পোশাক কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৬ ইউনিট
আশুলিয়ায় পোশাক কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৬ ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে ঝুট গোডাউনে আগুন, পুড়ে গেছে মালামাল
টঙ্গীতে ঝুট গোডাউনে আগুন, পুড়ে গেছে মালামাল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৪৩৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৪৩৭ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে র‍্যাগিং: শাস্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা আপিলের সুযোগ পাবেন
শাবিপ্রবিতে র‍্যাগিং: শাস্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা আপিলের সুযোগ পাবেন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওএসডি ৬৯ উপসচিবকে পদায়ন
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওএসডি ৬৯ উপসচিবকে পদায়ন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাম্মেল গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাম্মেল গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা
আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুঁশিয়ারি পুতিনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুঁশিয়ারি পুতিনের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান
দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ওড়িশায় সংঘর্ষ-সহিংসতা: ইন্টারনেট বন্ধ, কারফিউ জারি
ভারতের ওড়িশায় সংঘর্ষ-সহিংসতা: ইন্টারনেট বন্ধ, কারফিউ জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান
কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পিছিয়ে ছিলাম: রশিদ
ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পিছিয়ে ছিলাম: রশিদ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১-২ বছর ধরে এভাবেই খেলছি: সাইফ হাসান
১-২ বছর ধরে এভাবেই খেলছি: সাইফ হাসান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের দিনই জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট হতে পারে: সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের দিনই জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট হতে পারে: সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’
‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘প্রাথমিকের শিক্ষকদের বেতন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমান হওয়া উচিত’
‘প্রাথমিকের শিক্ষকদের বেতন বিশ্ববিদ্যালয়ের সমান হওয়া উচিত’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি বাংলার জন্য কাজ করি, কোনও নির্দিষ্ট দেশের জন্য নয়: জয়া
আমি বাংলার জন্য কাজ করি, কোনও নির্দিষ্ট দেশের জন্য নয়: জয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা
ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র সমর্পণে সম্মত হওয়ার খবর ‘ভিত্তিহীন’ : হামাস
অস্ত্র সমর্পণে সম্মত হওয়ার খবর ‘ভিত্তিহীন’ : হামাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের কষ্ট করতে হবে না : রুমিন ফারহানা
সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের কষ্ট করতে হবে না : রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়লো ৫০০, প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়লো ৫০০, প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে আটক ফরাসি সংসদ সদস্যরা অনশনে
ইসরায়েলে আটক ফরাসি সংসদ সদস্যরা অনশনে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে ঝড়ে তছনছ ৫ শতাধিক ঘরবাড়ি, আহত ৫০
নীলফামারীতে ঝড়ে তছনছ ৫ শতাধিক ঘরবাড়ি, আহত ৫০

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানের প্রথম ‘আয়রন লেডি’ সানায়ে তাকাইচি কে?
জাপানের প্রথম ‘আয়রন লেডি’ সানায়ে তাকাইচি কে?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ইসরায়েলকে বোমাবর্ষণ বন্ধ করতে বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় ইসরায়েলকে বোমাবর্ষণ বন্ধ করতে বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ : তারেক রহমান
কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ : তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশংসায় ভাসছে বাউল শফি মন্ডলের গাওয়া গান ‌‘পণ্ডিত হবা’
প্রশংসায় ভাসছে বাউল শফি মন্ডলের গাওয়া গান ‌‘পণ্ডিত হবা’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিনেমার টানে ৩০ লাখের চাকরি ছাড়েন 'ব্যাডস অব বলিউড' তারকা
সিনেমার টানে ৩০ লাখের চাকরি ছাড়েন 'ব্যাডস অব বলিউড' তারকা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমেরিকার সাথে সমঝোতা চায় ভারত
আমেরিকার সাথে সমঝোতা চায় ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার
দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম লাইফ সাপোর্টে
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম লাইফ সাপোর্টে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ সাক্ষীকে আজ জেরা করবেন শেখ হাসিনার আইনজীবী
শেষ সাক্ষীকে আজ জেরা করবেন শেখ হাসিনার আইনজীবী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাপ্রধানের বক্তব্য বিকৃতি ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিবৃতি
সেনাপ্রধানের বক্তব্য বিকৃতি ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিবৃতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আলোচিত যাদের ঠিকানা এখন কানাডা
আলোচিত যাদের ঠিকানা এখন কানাডা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন করতে চান তিনজন ব্যারিস্টার
নির্বাচন করতে চান তিনজন ব্যারিস্টার

নগর জীবন

জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি
জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি

সম্পাদকীয়

বিচারের মুখোমুখি হচ্ছে আওয়ামী লীগ
বিচারের মুখোমুখি হচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টার পদত্যাগ করা উচিত
উপদেষ্টার পদত্যাগ করা উচিত

খবর

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপি-জামায়াতসহ সব দলের একক প্রার্থীর চমক
বিএনপি-জামায়াতসহ সব দলের একক প্রার্থীর চমক

নগর জীবন

নতুন হলে ওঠার স্বপ্ন আট বছর ধরে আটকা
নতুন হলে ওঠার স্বপ্ন আট বছর ধরে আটকা

নগর জীবন

বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম
বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীমঙ্গলে ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার
শ্রীমঙ্গলে ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

সময় বাড়ে ব্যয় বাড়ে শেষ হয় না কাজ
সময় বাড়ে ব্যয় বাড়ে শেষ হয় না কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচিত বিসিবি নির্বাচন আজ
আলোচিত বিসিবি নির্বাচন আজ

মাঠে ময়দানে

লেবু চাষে অনুপ্রেরণা
লেবু চাষে অনুপ্রেরণা

পেছনের পৃষ্ঠা

চড়ুই পাখির রাজ্য
চড়ুই পাখির রাজ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতারাতি তারকা, হঠাৎ হারিয়ে যাওয়া
রাতারাতি তারকা, হঠাৎ হারিয়ে যাওয়া

শোবিজ

মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি
মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স
রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স

নগর জীবন

গণভোটে বাস্তবায়ন জুলাই সনদ, একমত দলগুলো
গণভোটে বাস্তবায়ন জুলাই সনদ, একমত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিকল্পধারা নির্বাচনমুখী দল
বিকল্পধারা নির্বাচনমুখী দল

নগর জীবন

অধরাই থাকল ভাসমান মানুষের আবাসন
অধরাই থাকল ভাসমান মানুষের আবাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণহত্যাকারীদের বিচার হতে হবে
গণহত্যাকারীদের বিচার হতে হবে

সম্পাদকীয়

বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম
বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম

পেছনের পৃষ্ঠা

পার্বত্যাঞ্চল অশান্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে
পার্বত্যাঞ্চল অশান্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় স্থবির বাণিজ্য
অনিশ্চয়তায় স্থবির বাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক মন্ত্রীর ফাঁসি দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ
সাবেক মন্ত্রীর ফাঁসি দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বেগমপাড়া
বেগমপাড়া

সম্পাদকীয়

খেলাফত আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির মতবিনিময়
খেলাফত আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির মতবিনিময়

নগর জীবন

পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজবীর কারাগারে
পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজবীর কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

লক্ষ্মীপূজা আজ
লক্ষ্মীপূজা আজ

পেছনের পৃষ্ঠা