শিরোনাম
- বৈষম্যবিরোধী আইন প্রবর্তনে দলগুলোকে অঙ্গীকারের আহ্বান দেবপ্রিয়র
- চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
- অস্ট্রেলিয়ার কাছে বড় হারে সেমির স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের
- শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
- গোপালগঞ্জে প্রণোদনার বীজ-সার পেল ২৮২০ কৃষক
- লেবাননে হাসপাতালের কাছে ড্রোন হামলা চালাল ইসরায়েল
- ঢাকার আকাশ সন্ধ্যা পর্যন্ত মেঘলা থাকতে পারে
- বগুড়া বিয়াম মডেল স্কুল ও কলেজে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
- সিরাজগঞ্জে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
- ক্যারিবিয়ান অঞ্চলে মার্কিন মাদকবিরোধী অভিযানের সমালোচনায় ম্যাঁখাে
- বগুড়ায় জমজমাট নির্বাচনি প্রচারণা
- ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
- মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
- সরাইলে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
- নতুন ১৬ নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার বিষয়ে ইসির গণবিজ্ঞপ্তি
- রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২১
- চাঁপাইনবাবগঞ্জে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা
- ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
- গ্রামীণফোনকে হারিয়ে টানা তৃতীয় জয় বসুন্ধরা স্ট্রাইকসের
- করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
ইডেনে সেঞ্চুরির পর পতিদারকে কী বলেন কোহলি?
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আইপিএলের প্লে-অফে ইডেনে দূরন্ত সেঞ্চুরি করেছেন রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরের রজত পতিদার। তার শতরানে ভর করে লখনউ সুপার জায়ান্টসের বিরুদ্ধে প্রথম ব্যাট করে ২০৭ রান করে বেঙ্গালুরু। পরে বোলারদের দাপটে ১৪ রানে ম্যাচ জেতেন বিরাট কোহলিরা। পতিদারের শতরানের পর তাকে কী বলেছিলেন দলের প্রাক্তন অধিনায়ক কোহলি, তা নিজেই খোলসা করলেন তিনি।
ম্যাচ শেষে সম্প্রচারকারী চ্যানেলের হয়ে পতিদারের সাক্ষাৎকার নিতে দেখা যায় কোহলিকে। সেখানেই তিনি বলেন, “পতিদার সাজঘরে ফেরার পরে ওকে বলেছিলাম, আমি এত বছর ধরে চাপের মধ্যে অনেক ভাল ইনিংস দেখেছি। কিন্তু পতিদারের মতো ইনিংস কাউকে খেলতে দেখিনি। এত বড় ম্যাচে এই শতরান সত্যিই প্রশংসার যোগ্য। আইপিএলের প্লে-অফে জাতীয় দলে সুযোগ না পাওয়া প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে শতরান করলেন পতিদার।”
প্লে-অফের লড়াইয়ে যে মানসিক চাপ কাজ করে তা বড় ক্রিকেটারদের পক্ষেও সব সময় সামালানো যায় না বলেই জানিয়েছেন কোহলি। সেখানে পতিদার যে ইনিংস খেলেছেন তার প্রভাব অনেক বেশি বলে মনে করছেন তিনি। কোহলি বলেন, “আমি নিজেই খুব চিন্তায় ছিলাম। কারণ এর আগে অনেক ক্ষেত্রে এই পরিস্থিতি থেকে জিতে মাঠ ছাড়তে পারিনি। তাই পতিদদারের ইনিংস আরও অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। ওর ইনিংস সবাইকে শিক্ষা দিয়ে গেল যে নিজের উপর বিশ্বাস রাখলে ও পরিশ্রম করলে সবাই সফল হতে পারে।”
তবে শুধু নিজের কথা নয়, ম্যাচের সেরা পতিদারকে বেশ কয়েকটি প্রশ্নও করেন কোহলি। ডুপ্লেসি আউট হয়ে যাওয়ার পর যখন পতিদার ব্যাট করতে নামেন তখন তার মানসিক পরিস্থিতি কী ছিল সেই প্রশ্নের জবাবে পতিদার বলেন, “চাপ তো ছিলই। কিন্তু নিজের উপর ভরসা ছিল। তাই প্রথম দিকে কিছু বলে রান না পেলেও ক্রিজে টিকে থাকার চেষ্টা করেছিলাম। জানতাম, টিকে থাকলে শেষ দিকে বড় শট খেলতে সুবিধা হবে। এই প্রথম আমি শেষ ওভার পর্যন্ত খেললাম। তাই শেষ দিকে অনেক দ্রুত রান করতে পেরেছি।”
২০৭ রান করেও শেষ দিকে চাপে পড়ে গিয়েছিলেন বলে জানিয়েছেন কোহলি ও পতিদার দু’জনেই। পতিদার বলেন, “রাহুল যতক্ষণ ক্রিজে ছিল ততক্ষণ কিছুটা চাপ ছিল। খালি প্রার্থনা করছিলাম ও যাতে আউট হয়ে যায়। রাহুল আউট হওয়ার পর অবশ্য চাপ অনেকটা কমে যায়।”
দলের বোলাররা যেভাবে বোলিং করেছেন তার প্রশংসা করেন কোহলিও। তিনি বলেন, “বোলাররা স্নায়ুর চাপ ধরে রাখতে পেরেছে। শেষ পর্যন্ত জিতেছি, সেটাই বড় কথা। বৃহস্পতিবার আহেমদাবাদ যাব। শুক্রবার মাঠে নামতে মুখিয়ে আছি। আশা করছি আরও দুটো ম্যাচ জিততে পারব।”
বিডি প্রতিদিন/কালাম
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর