শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৩৩, শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ১২:৩৯, শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্ক আমার দেখা সেরা ক্রিকেট সুবিধার একটি : রিচার্ড পাইবাস

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্ক আমার দেখা সেরা ক্রিকেট সুবিধার একটি : রিচার্ড পাইবাস

বাংলাদেশ জাতীয় দলের সাবেক কোচ রিচার্ড পাইবাস এখন বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্কের গেম ডেভেলপমেন্ট ডিরেক্টর হিসেবে ঢাকায় রয়েছেন। তিনি এখানে পুরুষ ও নারী ক্রিকেটারদের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ কর্মসূচি পরিচালনা করছেন, যার আওতায় রয়েছেন উদীয়মান প্রতিভা থেকে শুরু করে অভিজাত পর্যায়ের ক্রিকেটাররা।

বহু দশক ধরে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কোচিং করানো পাইবাস বিশেষ গুরুত্ব দেন স্কিল ডেভেলপমেন্ট, টি-টোয়েন্টি ও দীর্ঘ ফরম্যাটের মধ্যে ভারসাম্য তৈরি এবং উচ্চ-পারফরম্যান্স সংস্কৃতি গড়ে তোলার ওপর। একান্ত সাক্ষাৎকারে পাইবাস বাংলাদেশ ক্রিকেটের ভবিষ্যৎ, যুব উন্নয়নের দিকনির্দেশনা এবং বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্কে তার ভিশন নিয়ে কথা বলেন।

প্রশ্ন : আপনি বাংলাদেশে ফিরে আসায় বেশ খুশি মনে হচ্ছে। ধরে নিচ্ছি, বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্কের সঙ্গে কাজ করে আপনি সন্তুষ্ট?

রিচার্ড পাইবাস : হ্যাঁ, অবশ্যই। আমি আগেও বলেছি—এটি নিঃসন্দেহে আমার দেখা সেরা ক্রিকেট সুবিধাগুলোর একটি। এক কথায় অসাধারণ। এখানে প্রশস্ত জায়গা রয়েছে, আর বাংলাদেশের মতো দেশে—যেখানে তাপ, বৃষ্টি ও আর্দ্রতা প্রায়ই চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায়—সেখানে এই ধরণের আধুনিক ইনডোর সুবিধা সত্যিই অসাধারণ এক সম্পদ। এমনকি বর্ষাকালের মতো প্রতিকূল আবহাওয়াতেও আমরা নির্বিঘ্নে অনুশীলন চালিয়ে যেতে পারি। যদি আপনি আন্তর্জাতিক মানের খেলোয়াড় তৈরি করতে চান, তবে আপনার দরকার আন্তর্জাতিক মানের সুযোগ-সুবিধা। এই কেন্দ্রটি সেই প্রয়োজন পূরণ করছে—এটি খেলোয়াড়দের জন্য সত্যিকারের আশিস। এর পেছনে যে দৃষ্টিভঙ্গি ও পরিকল্পনা রয়েছে, তা নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবি রাখে। এর পাশাপাশি বাইরের অনুশীলন সুবিধাগুলোও দারুণ। সব মিলিয়ে, এটি এখন বাংলাদেশের ক্রিকেট উন্নয়নের একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হয়ে উঠছে।

প্রশ্ন : এখানে কাজ করার অভিজ্ঞতা এখন পর্যন্ত কেমন?

রিচার্ড পাইবাস : আপনি পৃথিবীর যেখানেই যান না কেন, প্রতিভা সবসময়ই থাকে। আসল বিষয় হলো—আপনি সেই প্রতিভার যথাযথ বিকাশ ঘটাতে পারেন কি না। এখানে কিছু অসাধারণ তরুণ ক্রিকেটারের সঙ্গে কাজ করতে পেরে আমি সত্যিই উপভোগ করছি। যা আমাকে সবচেয়ে বেশি মুগ্ধ করেছে, তা হলো — এই প্রোগ্রামটি সম্পূর্ণ লিঙ্গ-সমতা ভিত্তিক। ছেলে-মেয়েরা এখানে একসঙ্গে, সম্মানজনক ও ইতিবাচক পরিবেশে প্রশিক্ষণ নিচ্ছে। যেসব বাবা-মায়ের মেয়েরা ক্রিকেটে আগ্রহী, তাদের জন্য এটি একটি চমৎকার সূচনা বিন্দু। এখানে জাতীয় দলের ক্রিকেটার থেকে শুরু করে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটার, জুনিয়র এবং একেবারে নতুনরাও আছে—একই প্ল্যাটফর্মে। গত কয়েক মাস ধরে আমরা বিশেষভাবে মনোযোগ দিয়েছি খেলোয়াড়দের স্কিল ডেভেলপমেন্ট এবং ছোটদের জন্য শক্তিশালী ভিত্তি তৈরি করার লক্ষ্যে। তবে একটি বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে—এই প্রজন্ম টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট দেখে এবং খেলেই বড় হচ্ছে। চার-ছক্কা মারা এখন সহজাত হয়ে উঠেছে, কিন্তু ওয়ানডে কিংবা টেস্টের মতো দীর্ঘ ফরম্যাটে টিকে থাকা, কৌশল পরিবর্তন করা বা ইনিংস গড়ে তোলা—এসব সূক্ষ্ম বিষয় বুঝতে ও রপ্ত করতে সময় লাগে। সেই ব্যবধানটা দূর করাই এখন আমাদের অন্যতম ইচ্ছা।

প্রশ্ন : একেবারে নতুন খেলোয়াড় থেকে শুরু করে আন্তর্জাতিক মানের ক্রিকেটার পর্যন্ত— খেলোয়াড়দের ভিন্ন ভিন্ন চাহিদার ভারসাম্য কীভাবে বজায় রাখেন?

রিচার্ড পাইবাস : আমরা খুব সতর্কভাবে খেলোয়াড়দের ভাগ করি, যেন কেউ তার সক্ষমতার সীমার বাইরে চলে না যায়। আন্তর্জাতিক খেলোয়াড়দের জন্য নির্দিষ্ট ও লক্ষ্যভিত্তিক অনুশীলন থাকে, প্রথম শ্রেণির খেলোয়াড়দের জন্য আলাদা কাঠামোবদ্ধ চর্চা, আর তরুণ ও নতুনদের জন্য মূল ফোকাস থাকে মৌলিক দক্ষতা অর্জনে। আমাদের ইনডোর নেট ব্যবস্থাটি মূলত টেকনিক্যাল স্কিল ডেভেলপমেন্ট এবং কিছু কৌশলগত কাজের জন্য ব্যবহৃত হয়। এরপর আমরা সেই দক্ষতাগুলোকে মাঠভিত্তিক বাস্তব পরিস্থিতিতে প্রয়োগ করি—সিচুয়েশনাল ট্রেনিং ও বাইরের সিমুলেশনের মাধ্যমে। সবচেয়ে বড় সুবিধাগুলোর একটি হলো এখানে প্রচুর টার্ফ উইকেট রয়েছে, যা খুবই দুর্লভ। ঢাকার অনেক একাডেমিতে কেবলমাত্র নেট রয়েছে, কিন্তু পর্যাপ্ত মাঠ নেই। এখানে খেলোয়াড়রা দুটোই পায়—উন্নত নেট সুবিধা এবং ফিল্ডিং অনুশীলনের জন্য পর্যাপ্ত সময় ও জায়গা। আর এই দুটো একসাথে থাকাটাই একজন ক্রিকেটারের পূর্ণাঙ্গ ক্রিকেটার হয়ে উঠার জন্য অত্যন্ত জরুরি।

প্রশ্ন : ব্যক্তিগতভাবে আন্তর্জাতিক, ঘরোয়া ও ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে এত দীর্ঘ ও বর্ণাঢ্য কোচিং ক্যারিয়ারের পর— এই নতুন অধ্যায়কে আপনি কীভাবে দেখছেন?

রিচার্ড পাইবাস : আমাকে এখানে এসে এই যাত্রায় অবদান রাখার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল, এবং শুরু থেকেই এটি আমার কাছে দারুণ লেগেছে। যখন আমি সুযোগ-সুবিধাগুলো নিজের চোখে দেখলাম, দৃষ্টিভঙ্গি শুনলাম এবং পুরো প্রোগ্রামের বিস্তৃতি বুঝতে পারলাম—তখন সত্যিই রোমাঞ্চিত হয়েছিলাম। আমি কয়েক দশক ধরে কোচিং করছি—ঠিক কতজন খেলোয়াড়ের সঙ্গে কাজ করেছি, তা এখন আর গুনে বলা যায় না! কিন্তু আমি এখনও এই কাজটাকে ভালোবাসি। এমন খেলোয়াড়দের সঙ্গে কাজ করতে পেরে ভালো লাগে, যারা আন্তরিক, যারা শিখতে চায়, নিজেকে উন্নত করতে চায়। একজন কোচ হিসেবে এর চেয়ে তৃপ্তিদায়ক আর কিছু হতে পারে না। এখানে স্থানীয় কোচদের সঙ্গে কাজ করছি, তাদের দক্ষতা উন্নয়নে সহায়তা করছি। তাদের শেখার আগ্রহ, জিজ্ঞাসা, এবং খেলার প্রতি ভালোবাসা আমাকে আমার নিজের শুরুর দিনগুলোর কথা মনে করিয়ে দেয়। এই অধ্যায়টা আমার কাছে একরকম "লেবার অব লাভ"—ভালোবাসা থেকে করা কাজ। আমি এখানে আমার অভিজ্ঞতা ভাগ করে নিতে পারছি, সেরা অনুশীলনের ধারণাগুলো ছড়িয়ে দিতে পারছি, এবং সবচেয়ে বড় কথা—দেখতে পাচ্ছি খেলোয়াড় ও কোচেরা ধীরে ধীরে বিকশিত হচ্ছে। এর চেয়ে বড় আনন্দ আর কিছু হতে পারে না।

প্রশ্ন : ২০১২ সালে বাংলাদেশ দলের সঙ্গে আপনার সংক্ষিপ্ত সময়ে আপনি একটি প্রতিভাবান প্রজন্মের সঙ্গে কাজ করেছিলেন। তাদের মধ্যে কেউ কেউ ইতোমধ্যে ক্যারিয়ার শেষ করেছেন, কেউ বা শেষের পথে। তাদের সঙ্গে আপনার সম্পর্ক কেমন ছিল?

রিচার্ড পাইবাস : অভিজ্ঞতাটা সত্যিই দারুণ ছিল। বিজয়কে (এনামুল) আবার দেখে ভালো লাগলো, এবং শুনেছি মুশি (মুশফিকুর রহিম) হয়তো শিগগিরই অবসর নিতে চলেছেন। আমি যাদের সঙ্গে কাজ করেছি, তাদের অনেকেই এখন দলের সিনিয়র খেলোয়াড়, কেউ কেউ ইতোমধ্যে বিদায়ও নিয়ে ফেলেছেন। সেই সময়কার দলের সঙ্গে আমার অনেক সুন্দর স্মৃতি জড়িয়ে আছে। ওরা শুধু ভালো ঘরোয়া ক্রিকেটারই নয়, বরং আন্তর্জাতিক মানে নিজেদের প্রমাণ করেছে। বলা যায়, তারা বাংলাদেশ ক্রিকেটকে একধাপ ওপরে তুলে নিয়ে গিয়েছিল—একটি নতুন মানদণ্ড স্থাপন করেছিল। এই মুহূর্তে আমরা যেসব প্রোগ্রাম নিয়ে কাজ করছি, সেটিও ঠিক সেই পথেই এগুচ্ছে। আমি নিশ্চিত, একটি পরিণত, প্রতিযোগিতামূলক আন্তর্জাতিক দল গঠনের ভিত্তি হিসেবে এটি পরবর্তী প্রজন্মকে সেই একই পথ অনুসরণ করতে সাহায্য করবে।

সৌজন্যে ডেইলি সান

এই বিভাগের আরও খবর
টানা দ্বিতীয়বার এমএলএসের বর্ষসেরা একাদশে মেসি
টানা দ্বিতীয়বার এমএলএসের বর্ষসেরা একাদশে মেসি
চোট কাটিয়ে জাতীয় দলে ফিরলেন পান্ত
চোট কাটিয়ে জাতীয় দলে ফিরলেন পান্ত
জুয়ার বিজ্ঞাপন দিয়ে বিপাকে রায়না-শিখর, সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত
জুয়ার বিজ্ঞাপন দিয়ে বিপাকে রায়না-শিখর, সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত
নাটকীয় জয়ে সিরিজে ফিরল নিউজিল্যান্ড
নাটকীয় জয়ে সিরিজে ফিরল নিউজিল্যান্ড
নতুন দায়িত্বে শেন বন্ড
নতুন দায়িত্বে শেন বন্ড
মেসিকে ‘অন্যরকম’ সম্মাননা দিল মায়ামি
মেসিকে ‘অন্যরকম’ সম্মাননা দিল মায়ামি
ফিফার শান্তি পুরস্কার পাচ্ছেন ট্রাম্প!
ফিফার শান্তি পুরস্কার পাচ্ছেন ট্রাম্প!
যে ‘মিথ্যাচারে’ কষ্ট পেয়েছেন লামিন ইয়ামাল
যে ‘মিথ্যাচারে’ কষ্ট পেয়েছেন লামিন ইয়ামাল
কোরিয়ার কাছে হেরে সেমিফাইনাল থেকে বিদায় ব্রাজিলের
কোরিয়ার কাছে হেরে সেমিফাইনাল থেকে বিদায় ব্রাজিলের
২০২৬ বিশ্বকাপে এলো মেসিদের নতুন জার্সি, দাম কত?
২০২৬ বিশ্বকাপে এলো মেসিদের নতুন জার্সি, দাম কত?
খেলাধুলাকে রাজনীতি থেকে দূরে রাখা উচিত : ওয়াসিম আকরাম
খেলাধুলাকে রাজনীতি থেকে দূরে রাখা উচিত : ওয়াসিম আকরাম
কমনওয়েলথ দাবা চ্যাম্পিয়নশিপ খেলতে মালয়েশিয়া যাচ্ছেন লুবাবা
কমনওয়েলথ দাবা চ্যাম্পিয়নশিপ খেলতে মালয়েশিয়া যাচ্ছেন লুবাবা
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে নিঃশর্ত আত্মসমর্পণে বাধ্য করেছিল ইরান: আরাঘচি
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলকে নিঃশর্ত আত্মসমর্পণে বাধ্য করেছিল ইরান: আরাঘচি

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চকবাজারে র‌্যাবের অভিযানে তিন প্রতিষ্ঠানকে সিলগালা ও জরিমানা
চকবাজারে র‌্যাবের অভিযানে তিন প্রতিষ্ঠানকে সিলগালা ও জরিমানা

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

টানা দ্বিতীয়বার এমএলএসের বর্ষসেরা একাদশে মেসি
টানা দ্বিতীয়বার এমএলএসের বর্ষসেরা একাদশে মেসি

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢামেকে কারাবন্দীর মৃত্যু
ঢামেকে কারাবন্দীর মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালমনিরহাট সীমান্তে দখলের খবরটি মিথ্যা ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত
লালমনিরহাট সীমান্তে দখলের খবরটি মিথ্যা ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে বিয়ের পিঁড়িতে বসবেন বিজয়-রাশমিকা!
ফেব্রুয়ারিতে বিয়ের পিঁড়িতে বসবেন বিজয়-রাশমিকা!

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চোট কাটিয়ে জাতীয় দলে ফিরলেন পান্ত
চোট কাটিয়ে জাতীয় দলে ফিরলেন পান্ত

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আড়াইহাজারে ৬ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
আড়াইহাজারে ৬ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে ৮৩০ কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ
বাগেরহাটে ৮৩০ কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুয়ার বিজ্ঞাপন দিয়ে বিপাকে রায়না-শিখর, সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত
জুয়ার বিজ্ঞাপন দিয়ে বিপাকে রায়না-শিখর, সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে ৩০ বছরে কমেছে প্রায় ২০ লাখ মহিষ
রংপুরে ৩০ বছরে কমেছে প্রায় ২০ লাখ মহিষ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট বিলম্বিত বা বাতিল করার ষড়যন্ত্র চলছে: খন্দকার মোশাররফ
ভোট বিলম্বিত বা বাতিল করার ষড়যন্ত্র চলছে: খন্দকার মোশাররফ

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

খাগড়াছড়িতে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে চেক বিতরণ
খাগড়াছড়িতে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে চেক বিতরণ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউটিউব মুছে দিল ইসরায়েলি অপরাধের ৭০০ ভিডিও
ইউটিউব মুছে দিল ইসরায়েলি অপরাধের ৭০০ ভিডিও

৩৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নাটকীয় জয়ে সিরিজে ফিরল নিউজিল্যান্ড
নাটকীয় জয়ে সিরিজে ফিরল নিউজিল্যান্ড

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নভেম্বরে রাতের আকাশে দেখা যাবে মহাজাগতিক সৌন্দর্য
নভেম্বরে রাতের আকাশে দেখা যাবে মহাজাগতিক সৌন্দর্য

৪০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

নারায়ণগঞ্জে ভাবি-ভাতিজাকে হত্যার দায়ে যুবকের মৃত্যুদণ্ড
নারায়ণগঞ্জে ভাবি-ভাতিজাকে হত্যার দায়ে যুবকের মৃত্যুদণ্ড

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাউজানে দুর্বৃত্তদের হামলায় বিএনপির ৫ নেতাকর্মী গুলিবিদ্ধ
রাউজানে দুর্বৃত্তদের হামলায় বিএনপির ৫ নেতাকর্মী গুলিবিদ্ধ

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গর্ভাবস্থায় শুটিং, নতুন অভিজ্ঞতা জেনিফারের
গর্ভাবস্থায় শুটিং, নতুন অভিজ্ঞতা জেনিফারের

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের দুই কর্মচারী সাময়িক বরখাস্ত
চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের দুই কর্মচারী সাময়িক বরখাস্ত

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপিও গণভোট চায়, তবে একই দিনে
বিএনপিও গণভোট চায়, তবে একই দিনে

৪৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিপাইনে ১১৪ জনের প্রাণ কেড়ে ভিয়েতনামে যাচ্ছে টাইফুন কালমেগি
ফিলিপাইনে ১১৪ জনের প্রাণ কেড়ে ভিয়েতনামে যাচ্ছে টাইফুন কালমেগি

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে কিশোরী ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেপ্তার
রংপুরে কিশোরী ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেপ্তার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

টাইফয়েড টিকাদানে এগিয়ে রংপুর সিটি
টাইফয়েড টিকাদানে এগিয়ে রংপুর সিটি

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে সাপের কামড়ে কৃষকের মৃত্যু
রাজবাড়ীতে সাপের কামড়ে কৃষকের মৃত্যু

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক
বাগেরহাটে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-জয়-পুতুলের দুর্নীতির মামলায় ৭৯ সাক্ষীর জবানবন্দি নেওয়া শেষ
হাসিনা-জয়-পুতুলের দুর্নীতির মামলায় ৭৯ সাক্ষীর জবানবন্দি নেওয়া শেষ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল
ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা
তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর
ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ
মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা